News Desk: ছুটির দিনে বকাঝকা কারই বা ভালো লাগে। কিন্তু উপায় নেই। ধমক যে খেতেই হবে তা স্পষ্ট বঙ্গ বিজেপির (BJP) নেতাদের কাছে। তায় আবার মোদী ও শাহর জোড়া ধমক। ফলে প্রাক শীতের হাল্কা আমেজেও রাজ্য নেতাদের কপালে বিন্দু বিন্দু ঘাম জমছে।
উপনির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী দল হয়েও পরপর পরাজয়, জামানত বাজেয়াপ্ত, জয়ী আসন হাতছাড়া হয়ে রাজ্য বিজেপি নেতারা দিশাহারা। দলের অভ্যন্তরে যেভাবে একে অন্যকে হামলা করছেন তাতে শালীনতার মাত্রা যেন কর্পূরের মতো উবে গিয়েছে। হুড়মুড়িয়ে ভাঙছে বিজেপি।
এই অবস্থায় রবিবার বিজেপির জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক। এই বৈঠকের আলোচনায় উঠতে চলেছে বিজেপির আসন্ন রণকৌশল। শুধু পশ্চিমবঙ্গ নয়, ত্রিপুরায় দলের পরিস্থিতি নিয়েও চিন্তিত বিজেপি কেন্দ্রীয় নেতারা। আপতলার নেতাদের ধমক দিতে পারেন মোদী ও শাহ।
দিল্লিতে বিজেপির জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকে দেশের প্রতিটি প্রান্ত থেকে থাকবেন প্রতিনিধিরা। প্রধান বক্তা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ও বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জগৎপ্রকাশ নাড্ডা।
<
p style=”text-align: justify;”>আগামী বছর উত্তরপ্রদেশ, মণিপুর, হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, গুজরাট, পাঞ্জাব এবং গোয়ার ভোট। পাঞ্জাব ছাড়া বাকি এই সব রাজ্যে ক্ষমতায় তারা। তবে হিমাচল প্রদেশের উপনির্বাচনের ধাক্কা তীব্র।উত্তরাখণ্ডেও পরিবর্তন হাওয়া। মূল্য ও বেকারত্ব বৃদ্ধি, জ্বালানি মূল্য নিয়ন্ত্রণ নিয়ে প্রশ্নের মুখে মোদী সরকার। বাকি রয়েছে কৃষক আন্দোলন। এতে বিরাট চাপের মুখে মোদী। পরিস্থিতির বিচার করেই পরবর্তী পদক্ষেপ নেবে বিজেপি।