AIKSCC – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Mon, 27 Sep 2021 08:03:42 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png AIKSCC – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 #BharatBandah: ত্রিপুরায় বনধে সফল মানিক, বাংলায় বিফল সূর্য-সেলিম https://ekolkata24.com/uncategorized/bharatbandah-bharat-bandh-hits-daily-life-in-tripura Mon, 27 Sep 2021 08:03:42 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=5723 নিউজ ডেস্ক: সরকারে নেই দু রাজ্যেই। তবে সরকার হারানোর বামেদের পর তেজ কিন্তু ত্রিপুরাতেই। আগামী বিধানসভা ভোটের আগে ফের সাংগঠনিক শক্তির দেখনাদারিতে সফল হলেন মানিক সরকার। ত্রিপুরায় বনধের বিরাট প্রভাব। এমনকি বিজেপির দখল করা বিধানসভাগুলিতেও জনজীবন স্তব্ধ হয়ে গেছে।

দেশজোড়া বনধের জেরে উত্তর পশ্চিম ভারতের সঙ্গে রাজধানী নয়াদিল্লির সড়ক ও রেল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে কৃষক সংগঠনগুলি। বিভিন্ন রাজ্যে বনধের প্রভাব পড়লেও পশ্চিমবঙ্গে বনধ পালনে ফের ব্যর্থ বামেরা। বিক্ষিপ্ত কিছু ট্রেন রোকো ও বাজার বন্ধ করাতে পারলেও মোটের উপর রাজ্যে বনধ ব্যর্থ করে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে তিনি বনধের সবকটি ইস্যুকে সমর্থন করছেন বলে জানান।

বনধ যে বাংলায় তেমন হবে না তা বুঝেই গিয়েছিল সিপিআইএম সহ বাম দলগুলি। কিন্তু বঙ্গ বামেদের লজ্জায় ফেলে দিয়ে ফের শক্তি পরীক্ষায় পাশ মার্ক পেল ত্রিপুরা সিপিআইএম। এ রাজ্যে বিরোধী দলের ডাকা যতগুলি বনধ হয়েছে সবকটিকেই ছাপিয়ে গেছে সোমবারের ভারত বনধের ছবি।

কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের কৃষি আইনের বিরোধিতায় সর্বভারতীয় কৃষক সংগঠনগুলির ডাকা ভারত বনধের সমর্থনে মানিক সরকার আগেই জানিয়েছিলেন, ত্রিপুরা স্তব্ধ করে দেওয়া হবে। খোদ বিজেপি শাসিত রাজ্য সকাল থেকেই স্তব্ধ।

রাজধানী আগরতলা শুনশান। কৈলাসহর, ধর্মনগর, সাব্রুম, পানিসাগর, গোমতী, বিশালগড়, উদয়পুর সহ রাজ্যের সর্বত্র বনধে বিরাট প্রভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে। একেবারে শুনশান চারিদিক। আগরতলায় বনধের প্রভাব সবথেকে বেশি বলেই মনে করা হচ্ছে। বনধে বিক্ষিপ্ত অশান্তি রুখতে রাজ্য পুলিশ মোতায়েন করা হয়।

সবথেকে উল্লেখযোগ্য, যে পার্বত্য উপজাতি অঞ্চলে সিপিআইএম এবারের বোর্ড হারিয়ে শূন্য হয়েছে এডিসি নির্বাচনে সেখানেও বনধের বড় প্রভাব পড়েছে।

গত নির্বাচনে টানা ২৫ বছরের বাম সরকারের পতন হয় ত্রিপুরায়। বিরোধী দল সিপিআইএমের দখলে থাকা বিধানসভাগুলির পাশাপাশি সরকারপক্ষ বিজেপি ও আইপিএফটি জোটের দখলে যাওয়া বিধানসভাতেও বনধের ‘সর্বাত্মক প্রভাব’ পড়েছে।

]]>
#BharatBandh: কৃষক আন্দোলনের ধাক্কা, উত্তর ভারতের গ্রামাঞ্চলে ব্যাপক প্রভাব, বাংলায় নেই https://ekolkata24.com/uncategorized/bharatbandh-all-india-strike-hits-north-and-weststern-states-but-little-impact-on-west-nengal Mon, 27 Sep 2021 04:39:51 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=5694 নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্র সরকারের কৃষি আইনের বিরোধিতা সহ রাষ্ট্রায়ত্ব সংস্থাগুলির বিক্রি করার প্রতিবাদে একাধিক বিজেপি ও অবিজেপি শাসিত রাজ্যে বনধের প্রভাব পড়লেও পশ্চিমবঙ্গে তেমন ছবি নেই।

পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুসারে মধ্যরাত থেকে কৃষক সংগঠনগুলির যৌথ মঞ্চ সারা ভারত কৃষক সংঘর্ষ সমন্বয় সমিতি (AIKSCC) বনধ পালন করছে।

all india strike hits north and weststern states

সংযুক্ত কিষাণ মোর্চার ডাকা ভারত বনধে পশ্চিম ও উত্তর ভারতে বিক্ষিপ্ত প্রভাব শুরু৷ মহারাষ্ট্রের বড় প্রভাব। পাঞ্জাব, হরিয়ানা অবরোধ। বড় প্রভাব তামিলনাড়ুতেও। সকালেই ত্রিপুরা স্তব্ধ হয়ে যায়। বাম শাসিত রাজ্য কেরল স্তব্ধ। বিহার, ওডিশায় প্রভাব পড়েছে।

এদিকে বনধের ইস্যু সমর্থন করেছে পশ্চিমবঙ্গের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস। কিন্তু বনধ পালনের বিরোধিতা করবে তৃণমূল কংগ্রেস, সেটি আগেই জানানো হয়। সরকারি কর্মীদের হাজিরায় কড়াকড়ি করা হয়েছে।পশ্চিমবঙ্গে বনধ সফল হবে না। তৃণমূলের দাবি। তবে রাস্তায় বিরোধী বামেরা। বনধে সমর্থন করছে কংগ্রেস ও ইন্ডিয়ান সেকুলার ফ্রন্ট।

all india strike hits north and weststern states

বনধের বড় প্রভাব পড়েছে ব্যাংকে। ব্যাংক কর্মীদের বিভিন্ন সংগঠন সরাসরি বনধে অংশ নিয়েছে। বিমা, রেল, খনিতে কর্মরত শ্রমিকদের বড় অংশ বনধ করছেন। সংঘ পরিবার ও তৃণমূূল কংগ্রেসের শ্রমিক সংগঠন বনধ পালন করছে না। দেশের কেন্দ্রীয় শ্রমিক সংগঠনগুলি সরাসরি বনধে সামিল।

সরকারি কর্মীদের বাম সংগঠন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য কোঅর্ডিনেশন কমিটি বনধকে সমর্থন করার কথা জানিয়েছে। কংগ্রেসও বনধকে সমর্থন করবে।

উত্তর প্রদেশ, পাঞ্জাব, হরিয়ানার, হিমচল প্রদেশে বনধের বিরাট প্রভাব পড়েছে গ্রামাঞ্চলে। তামিলনাড়ুতে বনধ সফল, কারণ এই ডিএমকে কংগ্রেস ও বাম জোটের রাজ্য সরকার সরাসরি বনধ সমর্থন করেছে।

]]>
বনধ সফলে মানিক ‘কনফিডেন্ট’, বঙ্গ বাম হাই তুলছে https://ekolkata24.com/uncategorized/kisan-union-strike-may-hit-several-sate-daily-life Sun, 26 Sep 2021 14:55:18 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=5640 নিউজ ডেস্ক: দুই বাংলাভাষী রাজ্যেই বামেরা ক্ষমতায় নেই। সরকারে না থাকলেও বঙ্গ বামেদের মতো ঝিমিয়ে যায়নি ত্রিপুরি বামেরা, তা রাজনৈতিক ভূমিকা থেকেই স্পষ্ট। পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরা দুই রাজ্যে ক্ষমতায় থাকা তৃণমূল কংগ্রেস ও বিজেপি বনধ বিরোধী। তবুও যে কোনও ইস্যুতে বনধ পালনে কেন্দ্রীয় কমিটির খাতায় ত্রিপুরায় এখনও একশ তে একশ পান মানিক সরকার। আর বঙ্গ বামের কাছে আসে হতাশা।

সোমবার দেশজোড়া বনধ। কেন্দ্রের বিজেপি নেতৃত্বে চলা এনডিএ সরকারের কৃষি আইনের প্রতিবাদে যে কৃষক অবস্থান বিক্ষোভ চলছে তারই রেশ ধরে বনধ ও চাক্কা জ্যাম কর্মসূচি নিয়েছে কৃষক সংঘর্ষ সমিতি। সর্বভারতীয় কৃষক আন্দোলনের অন্যতম সারা ভারত কৃষক সভা যা কিনা সিপিআইএম ও সিপিআইয়ের শাখা তারাও বনধ সমর্থন করেছে।

শুধু কৃষক সংগঠনগুলি নয়, সংঘ পরিবারের বিএমএস বাদে কেন্দ্রীয় শ্রমিক সংগঠনগুলিও এই বনধকে সমর্থন করেছে। কংগ্রেস, ডিএমকে, সমাজবাদী পার্টি, বিএসপি, আরজেডি ও বাম দলগুলি বনধের পক্ষে। ব্যাংক, বিমা, খনি, রেল সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রের শ্রমিক সংগঠনও সমর্থন করেছে।

বনধের ব্যাপক প্রভাব পড়তে চলেছে উত্তর প্রদেশ, হরিয়ানা, পাঞ্জাব, উত্তরাখণ্ড, হিমাচল প্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু, ছত্তিসগড়, কর্নাটক, কেরলে। বিহার, ওডিশা, পশ্চিমবঙ্গ, অসমে প্রভাব পড়বে বলে মনে করা হচ্ছে।

উত্তর পূর্বে বনধের সর্বাধিক প্রভাব পড়তে চলেছে ত্রিপুরায়। রাজ্যের বিরোধী দল সিপিআইএম সরাসরি বনধ পালনে নামবে। ত্রিপুরায় বিরোধী আসনে থেকে বনধ সফল করালেও পশ্চিমবঙ্গে ক্ষমতা হারানোর পর বামেদের ডাকা বনধ কর্মসূচি একেবারেই ফ্লপ হয়। তবে বনধের সকালে কিছু রেষ থাকে ট্রেন চলাচলে। কলকাতা শহরতলী লাগোয়া স্টেশনে বনধ পালনকারীদের রোষ দেখা যায়।

কৃষক আন্দোলনের প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে রাজ্য সরকার জানায়, বনধ পালন হবে না। অন্যদিকে ত্রিপুরায় বিজেপি সরকার সরাসরি কৃষক আন্দোলনের বিরোধিতা করছে। কিন্তু বিরোধী দল সিপিআইএম বনধে অনড়। আশঙ্কা বনধ ঘিরে শাসক ও বিরোধীদের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়াতে পারে। সম্প্রতি যেভাবে রাজনৈতিক সংঘর্ষে জ্বলেছিল ত্রিপুরা, সেরকমই আশঙ্কা থাকছে।

তবে বঙ্গ বামেদের মতো হাই তোলা কর্মসূচি নেই ত্রিপুরার বামেদের। সেখানে রাজনৈতিক কর্মসূচি পালনে মরিয়া বিরোধী দলনেতা মানিক সরকার। কলকাতায় তাঁর দলীয় সহকর্মীদের আক্ষেপ এমন নেতা কেন যে নেই এই ‘দু:সময়ে’।

বনধের দাবিগুলি একনজরে
★নয়া তিন কৃষি আইন বাতিল করো এবং বিদ্যুৎ বিল বাতিল করো।
★ফসলের ন্যূনতম সহায়ক মূল্য গ্যারান্টি আইন চালু করো।
★ধান, আলু, পাট সহ সমস্ত কৃষি ফসল উৎপাদন খরচের দেড়গুণ দামে সরকারকে কিনতে হবে।
★গ্রামীণ মজুরদের বছরে ২০০ দিনের কাজ ও দৈনিক ৬০০ টাকা মজুরি দিতে হবে।
★আদিবাসীদের জল-জমি-জঙ্গল থেকে উচ্ছেদ করা চলবে না।
★কৃষিপণ্যের মজুতদারী ও কালোবাজারী বন্ধ করো।
★কৃষককে কর্পোরেটদের গোলামে পরিণত করা চলবে না।
★শ্রমিকদের শ্রম আইনের অধিকার কেড়ে নিয়ে শ্রম কোড চাপিয়ে দেওয়া চলবে না।
★পেট্রোল-ডিজেল সহ নিত্যপণ্যের মূলবৃদ্ধি কার স্বার্থে?
★দেশের সরকারী সম্পদ বেসরকারী করা চলবে না।

]]>