air – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Fri, 31 May 2024 07:16:03 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png air – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 प्राइवेट पार्ट में एक किलो सोना छिपाकर ला रही थी एयर होस्टेस , डीआरआई कन्नूर ने पकड़ा https://ekolkata24.com/top-story/air-hostess-was-smuggling-one-kilogram-of-gold-hidden-in-her-private-parts Fri, 31 May 2024 07:15:16 +0000 https://ekolkata24.com/?p=47753 कन्नूर : राजस्व खुफिया निदेशालय (डीआरआई-कनूर) के अधिकारियों ने विशिष्ट सूचना के आधार पर एयरलाइन की चालक दल की सदस्य सुरभि खातून को रोका, जो 28 मई को मस्कट से कनूर अंतरराष्ट्रीय हवाई अड्डे पर आई थी।

एक एयरलाइन की चालक दल की एक महिला सदस्य को अपने मलाशय में लगभग एक किलोग्राम सोना छिपाकर मस्कट से कन्रूर तक तस्करी करने के आरोप में गिरफ्तार किया गया है। राजस्व खुफिया निदेशालय (डीआरआई) के एक सूत्र ने बृहस्पतिवार को यह जानकारी दी। सूत्र ने दावा किया कि भारत में यह पहला मामला है, जहां किसी एयरलाइन के चालक दल की सदस्य को मलाशय में छिपाकर सोने की तस्करी के आरोप में गिरफ्तार किया गया है।

राजस्व खुफिया निदेशालय  के अधिकारियों ने विशिष्ट सूचना के आधार पर एयरलाइन की चालक दल की सदस्य सुरभि खातून को रोका, जो 28 मई को मस्कट से कनूर  अंतरराष्ट्रीय हवाई अड्डे पर आई थी। वह कोलकाता की रहने वाली हैं। सूत्र ने बताया कि महिला की तलाशी के बाद उसके मलाशय में छुपाकर रखा गया 960 ग्राम तस्करी का सोना बरामद हुआ।

सूत्र ने कहा कि पूछताछ और आवश्यक औपचारिकताओं को पूरा करने के बाद, उसे मजिस्ट्रेट के सामने पेश किया गया, जिसने उसे कनूर में महिला कारागार में 14 दिनों के लिए भेज दिया। सूत्र ने बताया कि एक विस्तृत जांच शुरू हो गई है और अब तक एकत्र किए गए सबूतों से पता चलता है कि उसने पहले भी कई बार सोने की तस्करी की थी। सूत्र ने कहा कि तस्करी गिरोह में केरल के लोगों की संलिप्तता की भी जांच की जा रही है। इस मुद्दे पर प्रतिक्रिया के लिये एयरलाइन के एक प्रतिनिधि सेसंपर्क किया गया, लेकिन उन्होंने अभी तक कोई जवाब नहीं दिया है।

 

]]>
‘নিয়াজি-র আত্মসমর্পণ’ সেই মন্দ্র কণ্ঠ ‘দিস ইজ অল ইন্ডিয়া রেডিও, নিউজ রেড বাই সুরজিৎ সেন…’ https://ekolkata24.com/uncategorized/50-years-ago-16-december-memory-this-is-all-india-radio-news-read-by-surajit-sen Thu, 16 Dec 2021 08:11:05 +0000 https://ekolkata24.com/?p=15088 sourav-senসৌরভ সেন: ১৯৭১। আমার কিশোরবেলা। তখন এ-বাংলায় রাজনৈতিক কারণে হানাহানি ও অস্থিরতা আমাদের দ্রুত ‘বড়’ করে তুলছে। কাগজে রাজনৈতিক খবর পড়ায় বেশ আগ্রহ। আগের বছর, মানে ১৯৭০-এ স্কুলে হাফ-ইয়ারলি, অ্যানুয়েল কোনও পরীক্ষাই হতে পারেনি। সরাসরি পরের ক্লাসে। ‘মন্থর বিকেলে শিমুল তুলোর ওড়াউড়ি’র মতন সোডার বোতল ছোড়াছুড়িও সহজ, ছন্দোময় হয়ে উঠেছে। চোখের সামনে পেটো পড়া-ও তখন দৃষ্টি বা শ্রুতিতে গ্রাহ্য। এধার-ওধার থেকে খুনের খবর আসে। পাড়ায়-পাড়ায় সিআরপি-র রুট মার্চ কিংবা কুম্বিং অপারেশনে বাড়িতে ঢুকে মাঝরাতে পুলিশের খানাতল্লাশি তখন নগরজীবনের অঙ্গ।

এহেন সময়ে স্বাধীন বাংলা-র হিল্লোল! পাক-বাহিনীর বর্বরতার ছবি কাগজে-কাগজে, হত্যালীলার বিবরণ। গুলিতে হত্যা, বেয়োনেটে খুঁচিয়ে হত্যা— কত যে প্রকার! ইয়াহিয়া খান একটা আস্ত জল্লাদ, এমন একটা ছবি মনে আঁকা হয়ে গেছে। অনেক পরে শিল্পী কামরুল হাসান-চিত্রিত জল্লাদের (জানোয়ার) ছবিটি দেখে অবাক হই। মনে-আঁকা ছবির সঙ্গে প্রায় মিলে যাচ্ছে! লক্ষ-লক্ষ শরণার্থীর স্রোত। প্লাস্টিক ছাউনিতে, কংক্রিটের পাইপে তাদের আস্তানা। ধু-ধু সল্ট লেক তখন সবে গড়ে উঠতে শুরু করেছে। সেখানেও ৭২ ইঞ্চি পাইপের মধ্যে বসতি। ইতিমধ্যে লোকসভা ভোটে জিতে ইন্দিরা গান্ধী নিজের প্রধানমন্ত্রিত্ব আরও পোক্ত করে নিয়েছেন। দেশে-দেশে তাঁর দৌত্য, ছুটোছুটি কাগজে পড়ছি। নিক্সন, কিসিঞ্জার— এসব নাম শুনলে গা রি-রি করে। অন্য দিকে মনে পড়ছে— সেনেটর এডওয়ার্ড কেনেডি সীমান্তের শরণার্থী শিবিরে ঘুরলেন। কাগজে প্রথম পাতায় বিবরণ। শরণার্থীদের ত্রাণের জন্য বিপুল খরচের বোঝা ভারত সরকারের কাঁধে। খবরের কাগজ, সিনেমার টিকিট— এসবের ওপর অতিরিক্ত মাশুল চাপল। চিঠিপত্রে ডাকমাশুল বাড়ল ৫ পয়সা। একটি অতিরিক্ত স্ট্যাম্প সাঁটতে হত। প্রথম-প্রথম ফ্যামিলি প্ল্যানিংয়ের ডাকটিকিটে ‘রিফিউজি রিলিফ’ ছাপ মারা হত, পরে নতুন টিকিট ছাপা হল।

bangladesh liberation war

মুক্তিযুদ্ধের পাশাপাশি চলেছিল আরেক যুদ্ধ, চিকিৎসাবিজ্ঞানের— যাকে অনেক পরে গোটা বিশ্ব স্বীকৃতি দিয়েছে। ‘ওআরএস’ বা ওরাল রিহাইড্রেশন সলিউশন। তখন সীমান্ত-অঞ্চলে শরণার্থী শিবিরগুলোয় কলেরা ছড়িয়ে পড়েছিল ব্যাপক ভাবে। এপারের ডা. দিলীপ মহলানবিশ, ওপারের ডা. রফিকুল ইসলাম ওআরএস-এর সফল প্রয়োগ শুরু করলেন। এছাড়াও, নলজাতকের স্রষ্টারূপে চিরস্মরণীয় ডা. সুভাষ মুখোপাধ্যায় শরণার্থীদের অপুষ্টি-রোধে বানিয়েছেলেন ‘ফিশ প্রোটিন কনসেনট্রেট’।

মুক্তিযুদ্ধের খবর আসছে। ছবিও ছাপা হচ্ছে। ‘রাজাকার’, ‘আল বদর’ নামগুলো জানতে শুরু করেছি। এপারের অনেক সাংবাদিক ওপারে গিয়ে জীবন্ত বিবরণ আনছেন। কুষ্টিয়ার মেহেরপুরে অন্তর্বর্তী স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার গঠিত হয়ে গেছে, মুজিবনগরে। টিভি তো তখন আসেনি। আকাশবাণী কিন্তু এক অসামান্য ভূমিকা পালন করেছিল! নিয়াজি-র আত্মসমর্পণের ছবিতে প্রথম সারিতে দিল্লির সংবাদপাঠক সুরজিৎ সেন! কানে শুনতে পাচ্ছি সেই মন্দ্র কণ্ঠ— “দিস ইজ অল ইন্ডিয়া রেডিও, নিউজ রেড বাই সুরজিৎ সেন…”। কলকাতা কেন্দ্রের প্রণবেশ সেন, উপেন তরফদার, দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভূমিকা স্মরণে থেকে গেছে। ‘সংবাদ-বিচিত্রা’য় গ্রাউন্ড লেভেলের সরাসরি রিপোর্ট। রেডিও-য় শুনে-শুনে প্রায় মুখস্থ হয়ে গিয়েছিল শেখ মুজিবের সেই ঐতিহাসিক বক্তৃতা— “এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম…”। এরই মধ্যে শুরু হয়ে গেছে ‘স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র’। কলকাতারই এক ঘাঁটি থেকে চলত সম্প্রচার। বেলা সাড়ে বারোটা নাগাদ অধিবেশন শুরু হত, যদ্দূর মনে পড়ছে। ও-বাংলার সময়ানুযায়ী বেলা একটা নিশ্চয়ই। শুরুতেই বাজানো হত গান : “জয় বাংলা, বাংলার জয়…”।

তারপর তো ডিসেম্বরের তিন তারিখে পাকিস্তানের বোমাবর্ষণ, ভারতের যুদ্ধঘোষণা। পুব ও পশ্চিম রণাঙ্গন। মার্কিন সপ্তম নৌবহর আসছে! কী হয়, কী হয়! রসিকজনের রটনা কিনা জানা নেই, তবে ছড়িয়ে গেল— আমাদের প্রতিরক্ষামন্ত্রী জগজীবনবাবু নাকি অক্লেশে বলেছেন : আমাদেরও আই এনএস বিক্রান্ত্ আছে! বিক্রান্ত্ ছিল তখন ভারতের একমাত্র এয়ারক্র্যাফ্ট ক্যারিয়ার। তবে সপ্তম নৌবহরের কাছে নস্যি! যা হোক, বিক্রান্ত্ কিন্তু খুলনা থেকে চট্টগ্রাম অবধি নাগাড়ে পাহারা দিয়ে গেছে। সেই বিক্রান্ত্-কে বছর-আষ্টেক আগে লোহার দরে বেচে দেওয়া হল। দু’ ফোঁটা চোখের জল কেউ ফেলেছিল কি?

যুদ্ধ চলছে। ফেনি, আখাউড়া, ঝিনাইদহ, হিলি, বয়রা, ঝিকরগাছা ইত্যাদি নামগুলো ম্যাপের সঙ্গে মিলিয়ে দেখে নিচ্ছি। পালাতে গিয়ে পাক-সেনারা সেতু, রেলপথ, ভবন সব নষ্ট করে দিচ্ছে। পদ্মার ওপরে সুবিখ্যাত সারা (হার্ডিঞ্জ) ব্রিজের একটা গার্ডার ধ্বংস করা হল। বয়োজ্যেষ্ঠরা হায়-হায় করে উঠলেন। কলকাতায় ব্ল্যাক-আউট চলছে। সন্ধের পর বাইরে কুপকুপে অন্ধকার। ঘরের মধ্যে আলো না-ঠিকরানো বিশেষ ল্যাম্পশেড। একচিলতে আলোও বাইরে গেলে পুলিশে সতর্ক করে যায়। আকাশে প্লেনের আওয়াজে হামলার আশঙ্কা। টালা ট্যাঙ্ক, হাওড়া ও বালী ব্রিজ নাকি ‘দুশমনে’র পয়লা নিশানা!

অবশেষে ১৬ ডিসেম্বর। বিজয়। যুদ্ধ শেষ। জন্ম নিল স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র বাংলাদেশ। সারা দেশে উচ্ছ্বাস। এ-বাংলায় অন্য এক উন্মাদনা। দেয়ালে-দেয়ালে লিখন। দু’ দেশের জাতীয় পতাকার ছবি। তবে তখন কিন্তু বাংলাদেশের পতাকা আঁকা ছিল বেশ ঝঞ্ঝাটের! কারণ মধ্যিখানে ছিল সে-দেশের মানচিত্র। সেটি নিখুঁত আঁকা বেশ কষ্টসাধ্য। প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর নামের আগে জুড়ে গেল বিশেষণ ‘এশিয়ার মুক্তিসূর্য’, যা এ-বাংলার অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে পরবর্তী কয়েক বছর ব্যবহৃত হয়েছে।

’৪৭-এ ধর্মের ভিত্তিতে রাষ্ট্র তৈরি হয়েছিল। কিন্তু ভাষার জোর এতটাই যে ধর্মকে পরাভূত করে সেই রাষ্ট্রের জঠর থেকে নতুন এক রাষ্ট্র জন্ম নিল দীর্ঘ রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মধ্য দিয়ে। পৃথিবীর ইতিহাসে এ এক অনন্য নজির।

মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশের অভ্যুদয় এ-বাংলার শিল্পসাহিত্যেও দাগ রেখে গেছে। গান, কবিতা ও অন্যান্য সৃষ্টিতে মাতোয়ারা হয়েছিল মানুষ। আজ ইচ্ছে করলে সেসবের আস্বাদ নেওয়া যায়। বৈদ্যুতিন তথ্যভাণ্ডার এখন অতি সমৃদ্ধ। শুধু একটি গানের হদিশ পেতে ব্যর্থ হয়েছি। সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের কবিতা ‘পারাপার’ :
আমরা যেন বাংলা দেশের/ চোখের দুটি তারা।/ মাঝখানে নাক উঁচিয়ে আছে—/ থাকুক গে পাহারা।/ দুয়োরে খিল/ টান দিয়ে তাই/ খুলে দিলাম জানলা।/ ওপারে যে বাংলাদেশ/ এপারেও সেই বাংলা।।

<

p style=”text-align: justify;”>পঞ্চাশ বছর আগে এটি গান হিসেবে গাওয়া হত। সুরারোপ কার জানা নেই। আমি নিজে অনুপ ঘোষাল-কে অনুষ্ঠানে গাইতে শুনেছিলাম। ছোট্ট গান, জমজমাট সুর, এখনও দিব্যি মনে আছে। তবে কোনও মাধ্যমেই আর শুনি না, খোঁজ পাই না। পুনরুদ্ধার করা যায় কি?

]]>
বিপদজনক না হলেও দিল্লির বাতাস অতি খারাপ রয়ে গেল https://ekolkata24.com/uncategorized/though-not-dangerous-the-air-in-delhi-remained-in-a-very-bad-state Thu, 18 Nov 2021 09:02:55 +0000 https://ekolkata24.com/?p=11684 নিউজ ডেস্ক, নয়াদিল্লি: দিল্লির বাতাসের গুণমানে সামান্য উন্নতি হয়েছে। তবে এই উন্নতিতে এখনই কোনও আশার আলো দেখা যাচ্ছে না। কারণ বৃহস্পতিবার সকালে ৬টা নাগাদ এয়ার কোয়ালিটি ইন্ডেক্স এর সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে দিল্লির (delhi) বাতাসের গুণমান ছিল ৩৬২।

অর্থাৎ বৃহস্পতিবার সকালে দিল্লির বাতাস বিপদজনক না হলেও ‘অতি খারাপ’ পর্যায়ে আটকে রইল। এয়ার কোয়ালিটি ইন্ডেক্সের আশঙ্কা, বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাতাসের গুণমান আরও কিছুটা খারাপ হবে। কারণ বেলা বাড়লে রাস্তায় যানচলাচল আরও বাড়বে।

বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন, আগামী রবিবারের (sunday) আগে দিল্লির বাতাসের গুণমানের উন্নতির তেমন কোনও সম্ভাবনা নেই। ইতিমধ্যেই দিল্লিতে ঠান্ডা জাঁকিয়ে পড়েছে। মঙ্গলবার পর্যন্ত দিল্লির বাতাসের গুণমান ছিল বিপজ্জনক পর্যায়ে। শীতের কারণে বাতাসের বেগ বেশ কিছুটা কম হওয়ায় দূষিত বায়ুকণা ভূপৃষ্ঠ সংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে।

Delhi Pollution

ফলে দূষণের মাত্রা যেমন বাড়ছে তেমনি সেই দূষণ কাটতে সময় লাগছে। আগামী রবিবার পর্যন্ত আবহাওয়া একই রকম থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। তাই রবিবারের আগে রাজধানীর দূষণ থেকে মুক্তি পাচ্ছে না মানুষ। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, আগামী সপ্তাহের শুরু থেকেই উত্তরের ঠান্ডা বাতাস দিল্লিতে প্রবেশ করবে। আবহাওয়াবিদদের ধারণা, উত্তরের হিমেল বাতাস ঢুকলে কিছুটা হলেও দিল্লির বাতাসের গুণমান ফিরবে।

অন্যদিকে দূষণ কমাতে সুপ্রিমকোর্টের সমালোচনার জেরে হরিয়ানা সরকারও গাড়ি ব্যবহারের ক্ষেত্রে জোড়-বিজোড় পদ্ধতি চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল (monoharlal) খাট্টার জানিয়েছেন, দূষণ নিয়ন্ত্রণের জন্য সরকার একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি তৈরি করেছে। পাশাপাশি আদালতের নির্দেশ মেনে রাজ্যের বেশ কয়েকটি তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন আপাতত বন্ধ রাখা হয়েছে। কৃষকদের একাধিকবার অনুরোধ করা হয়েছে, তাঁরা যেন ফসলের গোড়া পোড়ানো কিছুদিন হলেও বন্ধ রাখেন।

<

p style=”text-align: justify;”>দূষণ রুখতে হরিয়ানা (hariyana) সরকারও দিল্লি সীমান্তবর্তী এলাকায় স্কুল-কলেজ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
হরিয়ানা ছাড়াও সুপ্রিম কোর্টের (supreme court) নির্দেশে পাঞ্জাব, উত্তরপ্রদেশও দূষণ কমাতে বেশ কিছুটা সক্রিয় হয়েছে। এই দুই রাজ্যেই দূষণ নিয়ন্ত্রণে আনতে বেশকিছু পদক্ষেপ করা হয়েছে।

]]>
ভারতীয় বায়ুসেনা পেল MR-SAM সিস্টেম, চোখের পলকে ধ্বংস হবে শত্রুর বিমান https://ekolkata24.com/uncategorized/medium-range-surface-to-air-missile-defence-system-indian-airforce Thu, 09 Sep 2021 14:05:30 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=4231 নিউজ ডেস্ক: চিন এবং পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের বিরোধ দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছে। তার উপর নতুন সমস্যা আফিগানিস্তানে তালিবানি জঙ্গি সরকার৷ ঠিক এই সময়কালে ভারতীয় স্থল-বিমান-নৌবাহিনী তাদের প্রস্তুতি জোরদার করছে। বৃহস্পতিবার ভারতীয় সেনার শক্তিবৃদ্ধির আরও একটি সুসংবাদ সামনে এল৷ ভারতের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা আরও শক্তিশালী করার জন্য মাঝারি পাল্লার ভূমি থেকে আকাশে ক্ষেপণাস্ত্রটি ভারতীয় বায়ুসেনার হাতে তুলে দেওয়া হল৷ এদিন আনুষ্ঠানিকভাবে রাজস্থানে ভারতীয় বিমান বাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত করা হল৷ এই কর্মসূচিতে প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংও উপস্থিত ছিলেন।

কর্মসূচিতে প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, এমআর-স্যাম প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাটি জয়সলমিরে বিমান বাহিনীর ২২০৪ স্কোয়াড্রনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। দেশীয় প্রতিরক্ষা প্রযুক্তিতে আত্মনির্ভরতার দিকে এটি একটি বড় পদক্ষেপ। তিনি আরও বলেন, বৈশ্বিক দৃশ্যপট দ্রুত এবং অপ্রত্যাশিতভাবে পরিবর্তিত হচ্ছে৷ যার ফলে বিভিন্ন দেশের মধ্যে সমীকরণ পরিবর্তন হচ্ছে। দক্ষিণ চীন সাগর হোক, ভারত মহাসাগর অঞ্চল হোক, ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগর বা মধ্য এশিয়া হোক, সর্বত্রই অনিশ্চয়তা দেখা যায়। সম্প্রতি আফগানিস্তানে যা ঘটেছে তার সর্বশেষ উদাহরণ।

Today the air defence missile (MRSAM) System was handed to Indian Air Force at an induction ceremony in Jaisalmer Today the air defence missile (MRSAM) System was handed to Indian Air Force at an induction ceremony in Jaisalmer Today the air defence missile (MRSAM) System was handed to Indian Air Force at an induction ceremony in Jaisalmer Today the air defence missile (MRSAM) System was handed to Indian Air Force at an induction ceremony in Jaisalmer Today the air defence missile (MRSAM) System was handed to Indian Air Force at an induction ceremony in Jaisalmer

বায়ুসেনার এই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাটির পরিসীমা ৭০ কিলোমিটার। এমন পরিস্থিতিতে এই সিস্টেম এই রেঞ্জের মধ্যে আসা সমস্ত বিমান, হেলিকপ্টার এবং মিসাইলকে চোখের নিমিষে ধ্বংস করতে পারবে৷ রাজস্থানের জয়সলমির জেলা পাকিস্তান সীমান্তে৷ যার কারণে এই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সেখানে খুবই কার্যকর প্রমাণিত হবে। এটি প্রস্তুত করতে ইসরায়েল অ্যারোস্পেস ইন্ডাস্ট্রিজ (আইএআই) এবং ভারতীয় প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থার (ডিআরডিও) মধ্যে এক দশক আগে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল।

একই সময়ে ভারতীয় বিমানবাহিনী রাজস্থানের বারমেরের কাছে এনএইচ -৯২৫ এ-তে সত্তা-গান্ধব বিভাগে জরুরি অবতরণের জন্য রানওয়ে প্রস্তুত করেছে। এটি কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ মন্ত্রী নীতিন গডকরি এবং রাজনাথ সিং যৌথভাবে উদ্বোধন করেন। IAF- এর C-১৩০ জে সুপার হারকিউলিস পরিবহণ বিমান উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সময় মহাসড়কে অবতরণ করেছিল। যেখানে রাজনাথ সিং, নীতিন গডকরি এবং এয়ার চিফ মার্শাল আরকেএস ভাদৌরিয়া হাজির ছিলেন৷

]]>