आईएएनएस से बातचीत में सौंदर्या ने अक्षय की अनुशासन और समय की पाबंदी की तारीफ करते हुए कहा, “वह बेहद अनुशासित और समय के बहुत पाबंद हैं। कैमरे के सामने आते ही जिस तरह वह एक अलग इंसान बन जाते हैं, वह देखकर बहुत कुछ सीखने को मिलता है। उनकी यह ट्रांजिशन इतनी तेज और सहज है कि यह उनके काम और कला के प्रति उनकी प्रतिभा को दर्शाता है। उनके साथ काम करना बहुत मजेदार रहा।” अक्षय से मिली एक महत्वपूर्ण सलाह साझा करते हुए सौंदर्या ने कहा, “उन्होंने हमेशा कहा है कि कोई काम छोटा या बड़ा नहीं होता, बस काम करते रहना चाहिए।” इस दर्शन ने उन्हें अपने काम के प्रति और समर्पित होने की प्रेरणा दी है।
सोमवार को अक्षय कुमार ने अपने इंस्टाग्राम हैंडल पर “हाउसफुल 5” के गाने “दिल ए नादान” के रिहर्सल का एक बिहाइंड-द-सीन्स वीडियो शेयर किया। वीडियो में उन्हें कोरियोग्राफर के साथ तेजी से डांस स्टेप्स की प्रैक्टिस करते देखा गया, जो उनके काम के प्रति समर्पण और उत्साह को दर्शाता है। “हाउसफुल 5” को दर्शकों से मिले प्यार के लिए आभार व्यक्त करते हुए अक्षय ने कैप्शन में लिखा, “इस वीकेंड #हाउसफुल5 को मिले शानदार रिस्पॉन्स के बाद मैं अभी भी नौवें आसमान पर नाच रहा हूं! आपके प्यार और हंसी के लिए धन्यवाद! यह रहा रिहर्सल का थोड़ा सा बिहाइंड-द-सीन्स मजा।”
“दिल ए नादान” गाने को मधुबंती बागची और सुमंतो मुखर्जी ने गाया है, और इसके बोल कुमार ने लिखे हैं। यह गाना फिल्म के मजेदार और हल्के-फुल्के मूड के साथ दर्शकों का मनोरंजन कर रहा है। तारुण मानसुखानी द्वारा निर्देशित “हाउसफुल 5” में एक मजबूत स्टार कास्ट है, जिसमें संजय दत्त, जैकी श्रॉफ, नाना पाटेकर, चित्रांगदा सिंह, फरदीन खान, चंकी पांडे, जॉनी लीवर, श्रेयस तलपड़े, रंजीत, सौंदर्या शर्मा, निकितिन धीर और आकाशदीप साबिर शामिल हैं। फिल्म 6 जून को सिनेमाघरों में रिलीज हुई और इसके दो अलग-अलग अंत ने दर्शकों के बीच उत्सुकता पैदा की है।
अक्षय कुमार ने अपनी पूर्व सह-कलाकार असिन और उनके पति राहुल शर्मा के साथ अपनी गहरी दोस्ती के बारे में खुलकर बात की है। राज शामनी के पॉडकास्ट में राहुल शर्मा ने बताया कि कैसे अक्षय ने “हाउसफुल 2” के प्रमोशन के दौरान उनकी मुलाकात कराई थी। 2012 में भारत-पाकिस्तान क्रिकेट मैच के लिए ढाका जाने के दौरान अक्षय ने उन्हें एक-दूसरे से मिलवाया। राहुल के अनुसार, अक्षय ने असिन को “बेहद साधारण, प्रोफेशनल और पारिवारिक मूल्यों वाली” बताया, जो उनके अपने मूल्यों से मेल खाता था। अक्षय ने उनके फोन नंबरों का आदान-प्रदान कराया, जिसने उनकी प्रेम कहानी की शुरुआत की।
शिखर धवन के शो “धवन करेंगे” में राहुल का एक वीडियो मैसेज देखकर अक्षय भावुक हो गए। राहुल ने बताया कि उनकी बेटी अरिन के जन्म के समय अक्षय कोच्चि में पहुंच गए थे, यहां तक कि राहुल के परिवार के सदस्यों से पहले। अक्षय ने एक प्लेन स्टैंडबाय पर रखा था, ताकि वे तुरंत अस्पताल पहुंच सकें। अक्षय ने राहुल को “अपनी पत्नी और बच्चे के लिए दीवाना” बताया और कहा कि “वह असिन को देवी की तरह सम्मान देता है।” उन्होंने कहा, “हमारी दोस्ती बहुत गहरी है। कभी-कभी हम 2-3 हफ्ते बात नहीं करते, लेकिन फिर उसी जगह से शुरू करते हैं।”
“हाउसफुल 5” ने दर्शकों के बीच हंसी का तूफान ला दिया है, और अक्षय का मजेदार अभिनय और स्टार-स्टडेड कास्ट ने फिल्म को एक पारिवारिक मनोरंजन पैकेज बना दिया है। सौंदर्या शर्मा जैसे कलाकारों ने अक्षय के काम के प्रति समर्पण और उनके व्यक्तित्व की तारीफ कर बॉलीवुड में उनके प्रभाव को और मजबूत किया है।
]]>এই তালিকায় নাম রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (narendra modi) এবং অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার(Priyanka chopra) । এই দুইজন যে বিহারের ওই স্বাস্থ্যকেন্দ্রে টিকা নিয়েছেন তাই নয়, তাঁদের একই দিনেই ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে। শুধু সময়ের ব্যবধান কয়েক মিনিট। দেখা যাচ্ছে আগে টিকা নিয়েছেন মোদী তার কিছু পরেই টিকা নিয়েছেন প্রিয়াঙ্কা। অর্থাৎ মোদী ও প্রিয়াঙ্কা বিহারের আরওয়াল জেলার ওই গ্রামে গিয়ে ভ্যাকসিন নিয়েছেন।
তবে চাঞ্চল্যের এখানেই শেষ নয়। মোদী প্রিয়াঙ্কার নামেই যদি ওই স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেমে যেত তাহলে হয়তো এতটা হৈচৈ হত না। কারণ তাঁদের টিকা নেওয়ার দিন কয়েক পরেই ওই স্বাস্থ্য কেন্দ্র থেকে টিকা নিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী। তাঁদের সঙ্গে একই দিনে টিকা নিয়েছেন বলিউড তারকা অক্ষয় কুমার।
আরওয়াল জেলার ওই স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যেভাবে ভিভিআইপি ব্যক্তিরা টিকা নিয়েছেন সেটা দেশের আর কোনও টিকাকরণ শিবিরে হয়নি।
বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই জেলা প্রশাসনে আলোড়ন তৈরি হয়েছে। ইতিমধ্যেই জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক জানিয়েছেন, এই ঘটনার জন্য ওই শিবিরের দুই কম্পিউটার অপারেটরকে বরখাস্ত করা হয়েছে। কিভাবে এতজন ভিভিআইপি ব্যক্তির নাম যোগ হল তা জানতে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে কম্পিউটার অপারেটরদের দাবি, তাঁরা উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে যা করার করেছেন। কারণ তাঁদেরকে বেশি সংখ্যক মানুষকে টিকা দেওয়া হয়েছে এটা দেখানোর জন্য রীতিমতো চাপ দেওয়া হত। কম্পিউটার অপারেটরদের ওই মন্তব্য প্রকাশ্যে আসতেই তীব্র সমালোচনা করেছেন এলাকার আরজেডি বিধায়ক আনন্দ সিং।
তিনি বলেছেন, আসলে মোদী সরকার লোক ঠকাচ্ছে। ভ্যাকসিন না দিয়েই এভাবে ১০০ কোটি মানুষকে ভ্যাকসিন দেওয়ার মিথ্যা কথা বলে বেড়াচ্ছে এই সরকার। টিকাকরণ নিয়েও ষড়যন্ত্র করছে। কিভাবে এ ধরনের মারাত্মক ভুল হল তা জানতে সরকার তদন্ত করুক। দু’জন নিরীহ কম্পিউটার অপারেটরকে বরখাস্ত করে জেলা প্রশাসন নিজেদের দোষ ঢাকতে চাইছে, এটা মেনে নেওয়া যায় না।
]]>ভারতীয় সেনার গোর্খা রাইফেলস রেজিমেন্টের একজন প্রাক্তন অফিসার মেজর মানিক এম জলি টুইট করেছেন যে গোখরার পোস্টারে যে খুকরির ছবি দেখা গিয়েছে, যা একধরনের মেশেট, তার আকৃতিতে ভুল ছিল।
তিনি টুইট করে লিখেছেন, ” প্রিয় অক্ষয় কুমার জি, একজন প্রাক্তন গোর্খা অফিসার হিসাবে আমি আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাতে চাই এই সিনেমাটি বানানোর জন্য। যাইহোক, বিস্তারিত বিভিন্ন তথ্যও গুরুত্বপূর্ণ। অনুগ্রহ করে খুকরির আকৃতিতে নজর দেবেন। এর ধারালো প্রান্ত অন্য দিকে। এটা তলোয়ার নয়। ব্লেডের ভেতরের দিক থেকে খুকরি আঘাত করে।” টুইট করে মন্তব্য করার পাশাপাশি তিনি একটি ছবিও পোস্ট করেছেন।
Dear @akshaykumar ji, as an ex Gorkha officer, my thanks to you for making this movie. However, details matter. Kindly get the Khukri right. The sharp edge is on the other side. It is not a sword. Khukri strikes from inner side of blade. Ref pic of Khukri att. Thanks. pic.twitter.com/LhtBlQ9UGn
— Maj Manik M Jolly,SM (@Manik_M_Jolly) October 16, 2021
আর্মি অফিসারের মন্তব্য করার কিছুক্ষণের মধ্যেই প্রতিক্রিয়া দেন বলিউড অভিনেতা অক্ষয় কুমার। টুইটের রিপ্লাই দিয়ে তিনি লিখেছেন, “প্রিয় মেজর জলি, ভুল ধরিয়ে দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। চিত্রগ্রহণের সময় আমরা সর্বোচ্চ যত্ন নেব। গোর্খা তৈরি করতে পেরে আমি খুব গর্বিত এবং সম্মানিত। বাস্তবতার সবচেয়ে কাছাকাছি পৌঁছানোর জন্য যেকোনো পরামর্শ আমাদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।”
শুক্রবার অক্ষয় মেজর জেনারেল ইয়ান কার্ডোজোর জীবনভিত্তিক চলচ্চিত্র ‘গোর্খা’ র খবর ঘোষণা করেন। মেজর কার্ডোজোর একটি স্থলমাইন বিস্ফোরণে তার পা হারিয়েছিলেন কিন্তু ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রথম যুদ্ধ-প্রতিবন্ধী অফিসার হিসেবে ব্যাটালিয়ন এবং ব্রিগেড কমান্ড করার অক্ষমতা অতিক্রম করেছিলেন। সূত্রের খবর, ছবিটি পরিচালনা করবেন জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র নির্মাতা সঞ্জয় পুরান সিং চৌহান। তাছাড়া, আনন্দ এল রাই এবং হিমাংশু শর্মা এটি প্রযোজনা করবেন বলে জানা গিয়েছে।
]]>এমন অপ্রত্যাশিত পরিবর্তনে অবাক হয়েছেন সবাই। ছবির শুরুর দিকে পরেশ রাওয়ালকেই ছবির প্রথম পছন্দ হিসেবে ভাবা হয়েছিল। ছবির নির্মাতারা এপ্রসঙ্গে তার সাথে আলাপ আলোচনাও শুরু করে দিয়েছিলেন। তবে সূত্র মাধ্যমে জানা গিয়েছে যে পরেশ রাওয়াল ছবির নির্ধারিত বাজেটের চেয়ে অনেক বেশি টাকার দাবি করেছিলেন এই বলে যে তিনি ছবির মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করছেন এবং ছবির প্রথম ভাগের সাফল্যের জন্যও তারই অবদান সবচেয়ে বেশি।
ছবির নির্মাতারা আগের ছবির সাফল্যের জন্য তাকে কৃতিত্ব দিয়ে বাজেট সম্পর্কে আলাপ আলোচনার প্রস্তাব দেন। তবে অভিনেতা বেশ অনড়ই ছিলেন তার দাবিতে বলে জানা যায়। শেষমেশ, তাকে ছবি থেকে সরে দাঁড়াতে হয় বলে জানা গিয়েছে। সূত্রের দাবি, অভিনেতাকে ছবির লাভ ভাগের প্রস্তাব দেওয়া হলেও তাতেও রাজি হননি তিনি। তাই প্রযোজকরা এক প্রকার বাধ্য হন পরেশ রাওয়ালের পরিবর্তে মুখ্য চরিত্রের জন্য পঙ্কজ ত্রিপাঠীর সাথে যোগাযোগ করতে।
‘ওহ মাই গড’ এর সিক্যুয়েল পরিচালনা করছেন অমিত রাই এবং এ প্রসঙ্গে তার পঙ্কজ ত্রিপাঠীর সাথে আলোচনা আগস্টে সম্পূর্ণ হয় বলে জানা গিয়েছে। সূত্রের খবর, অক্ষয় কুমার লন্ডনে তার নতুন ছবি ‘মিশন সিন্ডারেলা’ এর শুটিং শেষ করেই যুক্ত হবেন ‘ওহ মাই গড’ এর সিক্যুয়েলের কাজে।
]]>
চলুন জেনে নেওয়া যাক খিলাড়ি অক্ষয়ের জীবনের অজানা কিছু ইতিহাস।
১) অনেকেই হয়তো জানেন না অক্ষয় কুমারের আসল নাম রাজিব হারিওম ভাটিয়ার। তবে ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করতে আসার আগে তিনি নাম বদলে অক্ষয় কুমার করুন।
২) অক্ষয় তাঁর পোর্ট ফলিও বানানোর জন্য নাম করা ফটোগ্রাফার জায়েত সেতের কাছে যান। তবে তাঁর কাছে পোর্ট ফলিও বানানোর মতো টাকা ছিল না। তাই অক্ষয় সেই ফটোগ্রাফারের সঙ্গে প্রায় দের বছর বিনা পারিশ্রমিকে কাজ করেন এবং তাঁর পর নিজের পোর্ট ফলিও বানান।
৩) সবাই জানেন যে অক্ষয়ের প্রথম সিনেমা সগাদ। তবে এর আগে মহেস ভাটের আজ সিনেমাতে অক্ষয় ১০ সেকেন্ডের একটি চরিত্রে অভিনয় করেন।
৪) ১৯৯৪ সালে অক্ষয়ের ১১ টি সিনেমা রিলিজ করে। যা রেকর্ড তৈরি করে। শুনতে অবাক লাগলেও এটাই ছিল বাস্তব। তবে ওই ১১ টি সিনেমার মধ্যে ৯ টি সিনেমাই ফ্লপ হয়।
৫) অভিনয় কেরিয়ারে একাধিক সিনেমা ফ্লপ হওয়ার কারণে ২০১১ সালে অক্ষয় ঠিক করেন অভিনয় ছেড়ে দিয়ে তিনি কানাডায় চলে যাবেন। যার জন্য অক্ষয় কানাডার নাগরিকত্বও নিয়েছিলেন।
৬) অক্ষয় তাঁর স্কুলের লেখাপড়া শেষ করে, মার্শালআর্ট শেখার জন্য থাইল্যান্ড যান। সেখানে নিজের হাত খরচ চালানোর জন্য তিনি একটি রেস্টুরেন্টে কাজ করতেন।
৭) একটা সময় অক্ষয় বাংলাদেশের একটি রেস্টুরেন্টে রান্নার কাজও করতেন। থাইল্যান্ডে থাকা কালীন তিনি যে রেস্টুরেন্টে কাজ করতেন সেখান থেকেই অক্ষয় রান্না শেখেন।
৮) অক্ষয়কে তাঁর একজন মার্শালআর্ট স্টুডেন্টের বাবা প্রথম একটি ফার্নিচারের বিজ্ঞাপনে মডেলিং-এর সুযোগ করে দেন। সেই বিজ্ঞাপন থেকে অক্ষয় ৫০০০ টাকা পারিশ্রমিক পান।
]]>