दरअसल, टीएनसीए इलेवन के खिलाफ लेग स्लिप में फील्डिंग करते हुए उनके दाएं हाथ के अंगूठे में चोट लग गई। इस कारण अब दलीप ट्रॉफी में उनके खेलने पर संदेह है। अगर समय से चोट नहीं ठीक हुआ तो उन्हें दलीप ट्रॉफी की टीम से बाहर होना पड़ सकता है।
दलीप ट्रॉफी के साथ बीसीसीआई का नया सीजन शुरू होने जा रहा है। इस टूर्नामेंट के लिए 60 खिलाड़ियों का चयन किया गया है। इन सभी को 15-15 के चार टीमों में बांटा गया है। सूर्यकुमार यादव को टीम सी में रखा गया है, जिसके कप्तान ऋतुराज गायकवाड़ हैं। टूर्नामेंट की शुरुआत में अब बस 4 दिन रह गए हैं, जो 5 सितंबर से अनंतपुर और बेंगलुरु में खेला जाएगा। अगर सूर्या अंगूठे की चोट से नहीं उबर पाते हैं, तो गायकवाड़ की टीम को बड़ा झटका लगेगा।
दलीप ट्रॉफी के साथ बीसीसीआई का नया सीजन शुरू होने जा रहा है। इस टूर्नामेंट के लिए 60 खिलाड़ियों का चयन किया गया है. इन सभी को 15-15 के चार टीमों में बांटा गया है। सूर्यकुमार यादव को टीम सी में रखा गया है, जिसके कप्तान ऋतुराज गायकवाड़ हैं। टूर्नामेंट की शुरुआत में अब बस 4 दिन रह गए हैं, जो 5 सितंबर से अनंतपुर और बेंगलुरु में खेला जाएगा। अगर सूर्या अंगूठे की चोट से नहीं उबर पाते हैं, तो गायकवाड़ की टीम को बड़ा झटका लगेगा।
बुची बाबू टूर्नामेंट में टीएनसीए इलेवन ने मुंबई को 286 रनों के बड़े अंतर से करारी शिकस्त दी थी। इस हार के साथ ही मुंबई टूर्नामेंट से बाहर हो गई है। इस मुकाबले में सूर्या कुछ खास कमाल नहीं दिखा सके। सूर्या ने पहली पारी में 38 गेंद में 30 रन बनाए। वहीं दूसरी पारी में वो चोट के कारण बल्लेबाजी के लिए नहीं आ सके। उनके अलावा श्रेयस अय्यर और सरफराज खान भी फ्लॉप भी रहे।
सूर्यकुमार यादव काफी समय से टेस्ट टीम से बाहर चल रहे हैं और वापसी का रास्ता तलाश रहे थे। लेकिन बुची बाबू टूर्नामेंट में उनका प्रदर्शन अच्छा नहीं रहा। वहीं दलीप ट्रॉफी से बाहर होने का खतरा मंडरा रहा है. ऐसे में बांग्लादेश के खिलाफ होने वाले टेस्ट सीरीज में उन्हें मौका मिलने की उम्मीद कम ही है।
]]>সংবাদটি বিস্তারিত পড়তে ক্লিক করুন Sourav Ganguly: ক্রিকেট রাজনীতি তুঙ্গে তুলে সৌরভের জন্য মোদীর কাছে মমতার অনুরোধ
]]>সোমবার কোচবিহার ট্রফির নকআউট ম্যাচ স্থগিতের সিদ্ধান্ত প্রেস বিবৃতি আকারে প্রকাশ করেছে। বোর্ড অফ কন্ট্রোল ফর ক্রিকেট ইন ইন্ডিয়া (BCCI) সোমবার টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণকারী দলের মধ্যে কিছু কোভিড ১৯ পজিটিভ রিপোর্ট আসার পরে পরে কোচবিহার ট্রফির নকআউট পর্বের ম্যাচগুলি স্থগিত করার ঘোষণা করেছে।
ক্রিকেটার, কোচ, সার্পোট স্টাফ সকলের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে, পুনেতে অনুষ্ঠিত নকআউট ম্যাচগুলি পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত স্থগিত রাখা হয়েছে, তা ওই প্রেস বিবৃতিতে বলা হয়েছে। বিসিসিআই লিগ পর্বে ২০টি ভেন্যুতে ৯৩টি ম্যাচ পরিচালনা করেছিল। ওই প্রেস বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, বোর্ড পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করতে থাকবে এবং পরিস্থিতির উন্নতি হলে একটি নতুন উইন্ডো (ক্রীড়াসূচি) নির্ধারণ করবে।
]]>প্রসঙ্গত, দ্বিতীয় টেস্ট জোবার্গে, সাত সকালে কোহলি পিঠের ওপরের অংশে খিঁচুনি অনুভব করেন। তড়িঘড়ি ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্ট সিদ্ধান্ত নেয় প্রোটিয়াদের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টেস্টে ভারতকে নেতৃত্ব দেবেন কেএল রাহুল এবং বিরাট কোহলির জায়গাতে প্রথম একাদশে আসে হনুমা বিহারি।
দক্ষিণ আফ্রিকা ওই টেস্ট ৭ উইকেটে জেতে।তিন টেস্ট ম্যাচের সিরিজ এখন ১-১ ফলাফলে দাঁড়িয়ে।
তৃতীয় তথা নির্ণায়ক টেস্ট ম্যাচ যা ১১ জানুয়ারি হবে কেপটাউনের নিউল্যান্ডসে ওই টেস্টে বিরাট কোহলি স্বমহিমায় ফিরে এসে গর্জে উঠবেন এমনটাই প্রত্যাশা বিরাট ভক্তদের।
বিসিসিআই রবিবার এক টুইট পোস্ট করেছে টিম ইন্ডিয়ার নেট সেশনের। ওই টুইট পোস্টের ক্যাপসনে লেখা হয়েছে,”#TeamIndia সম্পূর্ণ প্রস্তুত এবং সিরিজের সিদ্ধান্তের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে
”
এই টুইট পোস্টে কিং কোহলি ব্যাট হাতে নেট সেশনের ছবি সামনে আসতেই বিরাট ভক্তরা গদগদ। রিপ্লাইং পোস্টে বিরাট ভক্তরা একদিকে যেমন কিং কোহলির বিরাট ব্যাটিং দেখতে মুখিয়ে রয়েছে এই প্রত্যাশায় কমেন্ট করেছে, তেমনিই বিরাট কোহলিকে নিয়ে ভিন্ন মতও উঠে এসেছে।
VAMSHI’র রিপ্লাইং পোস্ট, কিংকোহলি
, Narendra Goyal’র রিপ্লাইং পোস্ট, “কেপটাউন এবং চূড়ান্ত সীমান্ত SA জয় করতে বিরাটকে ফর্মে আসতে হবে। বিরাট যদি এখানে একটি বড় সেঞ্চুরি করেন (যা অনেকদিনের বকেয়া) এবং তাতে ভারত জিতে যায়, তা বছরের পর বছর মনে থাকবে!”।
SUBRATA(Modi & Trump Love)
… রিপ্লাইং পোস্ট,
“আমি নিশ্চিত ভারত এই টেস্ট সিরিজ 2-1 জিতবে


কিং কোহলি ১৫০+ রান”, এই রিপ্লাইং পোস্টের প্রতিক্রিয়াতে Nikhil Vaidya
রিপ্লাইং পোস্ট, “প্রথমটা হবে দ্বিতীয়টা নয়”।
VK#fuck trollers রিপ্লাইং পোস্ট, “অল দ্য সেরা রাজা 
@imVkohli ভালো খেলেন এবং একজন অধিনায়ক হিসেবে ইতিহাস সৃষ্টি করেন 
”।
Jay_Rajputana রিপ্লাইং টুইট, “আহা তাই রাজা বাজছে…… যখন হারে যখন পাতা চালা। সে কতটা গুরুত্বপূর্ণ..”।
বিসিসিআই’র করা টিম ইন্ডিয়ার ব্যাটিং নেট সেশনের ছবি পোস্টে বিরাট কোহলি নেটে ব্যাটিং অনুশীলন করছে এমন ছবি সামনে আসতে ভিন্ন মত পোষণকারিরা রিপ্লাইং টুইট করতে ক্ষান্ত হয়নি। bob3 Daoman রিপ্লাইং পোস্ট, “বিরাট ভাইয়া অফ স্টাম্প কে বাহার ফ্লার্ট মাত করো”।
প্রসঙ্গত, সেঞ্চুরিয়নে প্রথম টেস্টে
ব্যক্তিগত ১৮ রানের মাথায় মার্কো জ্যানসনের বলে ডি ককের গ্লাভসে ‘এজড’ অর্থাৎ ক্যাচ দিয়ে প্যাভিলিয়নের রাস্তা ধরেন অধিনায়ক বিরাট কোহলি।৩০ টি টেস্ট ম্যাচের পরেও ক্যাপ্টেন কোহলির ব্যাট থেকে শতরান আসেনি।এমন ঘটনা ভারতীয় ক্রিকেটে এই নিয়ে দ্বিতীয়বার ঘটলো। যেখানে গোটা এক বছরের হিসেবে শতরান নেই।
যেভাবে বিরাট কোহলির ক্যাচ আউট সাইড এজড গিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার উইকেটরক্ষক কুইন্টন ডি ককের গ্লাভসে গিয়ে জমা পড়ল তা দেখে লজ্জায় মুখ ঢাকা ছাড়া কোনও পথ খোলা নেই। একটা নির্ভেজাল আউট সুইংকে যেতে না দিয়ে ক্রিজে অতি সামান্য ফুটওয়ার্ক দিয়ে শরীরের থেকে দূরে ওই আউট সুইংকে খোঁচা দিতেই তা ডি ককের গ্লাভসে নেট অনুশীলনের ঢঙে জমা পড়ে যায়। ডি কককে কোনও বাড়তি ঝুঁকি নিতে হয়নি বিরাট এজড অর্থাৎ ক্যাচ গ্লাভসে বন্দি করতে। ডি কক শুধুমাত্র বলের মুভমেন্টে চোখ রেখে বিরাটকে গ্লাভস বন্দি করে। বিরাট আউট, একপ্রকার ক্রিকেটের শিক্ষানবিশ আউটের ঢঙে।
BatzSHaLow রিপ্লাইং পোস্ট, “কোহলি কেন এখনও অনুশীলন করছেন? 
তিনি কি দল থেকে বাদ পড়েননি!!”Professor Samuel oak রিপ্লাইং পোস্ট, “কোহলির খেলা তখন ভারতকে ক্ষতিগ্রস্ত করে”।
Dogra Clan রিপ্লাইং পোস্ট, “ইয়ে কোহলি ফির ড্রাইভ মার রাহা হ্যায়???? কোই সমঝাও ইসকো!
বাঈইল বুদ্ধি!!”
Kitty রিপ্লাইং পোস্ট, “শুধুমাত্র বিরাটের জন্য RTed
”।Lord Shardul রিপ্লাইং পোস্ট, “আবার শরীর থেকে দূরে খেলছেন কোহলি। #humnhisudhrenge”।
সব মিলিয়ে, দেখতে গেলে রবিবার বিসিসিআই’র টুইট পোস্ট এবং ওই পোস্টে বিরাট কোহলিকে নেট সেশনে ব্যাট করতে দেখে ক্রিকেট ভক্তদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া আছড়ে পড়েছে। আর এমন প্রতিক্রিয়া হওয়াটা খুবই স্বাভাবিক কেননা দলটার নাম ভারত। সফর করছে দক্ষিণ আফ্রিকায় আর লাগাতার বিপক্ষের বোলিং লাইন আপের বিরুদ্ধে ব্যাট হাতে কিং কোহলির বিরাট রানের খরা সঙ্গে ফুটওয়ার্ক এবং সিদ্ধান্তহীনতা ব্যাটিং’র সময়ে, সমালোচনার তীরে এই কারণেই বারে বারে বিদ্ধ হতে হচ্ছে বিরাট কোহলিকে।
]]>It’s GO time here in Cape Town
![]()
#TeamIndia all set and prepping for the series decider
![]()
#SAvIND pic.twitter.com/RgPSPkNdk1
— BCCI (@BCCI) January 9, 2022
ওডিআই সিরিজে টিম ইন্ডিয়াকে নেতৃত্ব দেবে কেএল রাহুল এবং সহ অধিনায়ক জসপ্রীত বুমরাহ। বিসিসিআই টুইট করে জানিয়েছে,”#দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে তিন ওয়ানডে সিরিজের জন্য টিম ইন্ডিয়া ঘোষণা।
সর্বভারতীয় সিনিয়র সিলেকশন কমিটি ওডিআই সিরিজের জন্য মিস্টার কেএল রাহুলকে অধিনায়ক হিসেবে মনোনীত করেছে কারণ মিস্টার রোহিত শর্মা ইনজুরির কারণে বাদ পড়েছেন”।
রোহিত শর্মা হ্যামস্ট্রিং’র ইনজুরির কারণে প্রোটিয়াদের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজ থেকে ছিটকে গিয়েছেন। বেঙ্গালুরুর ন্যাশনাল ক্রিকেট আকাদেমিতে (NCA) রোহিতের রিহ্যাবিলিটেশন প্রক্রিয়া চলছে।
#TeamIndia for three ODI series against South Africa announced.
The All-India Senior Selection Committee has named Mr KL Rahul as Captain for the ODI series as Mr Rohit Sharma is ruled out owing to an injury.
WATCH the PC live here – https://t.co/IVYMIoWXkq
— BCCI (@BCCI) December 31, 2021
বিসিসিআই শুক্রবার দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে তিন ম্যাচের ওডিআই সিরিজের জন্য যে দল ঘোষণা করেছে তা হল এমনটা: কেএল রাহুল (অধিনায়ক), শিখর ধাওয়ান, রুতুরাজ গায়কওয়াড়, বিরাট কোহলি, সূর্য কুমার যাদব, শ্রেয়স আইয়ার, ভেঙ্কটেশ আইয়ার, ঋষভ পহ্ন (উইকেটরক্ষক), ইশান কিশান (উইকেটরক্ষক), যুজবেন্দ্র চাহাল, আর অশ্বিন, ওয়াশিংটন সুন্দর, জসপ্রীত বুমরাহ (সহ- অধিনায়ক), ভুবনেশ্বর কুমার, দীপক চাহার, প্রসিধ কৃষ্ণ, শার্দুল ঠাকুর, মহম্মদ সিরাজ।
]]>করোনায় আক্রান্ত হওয়ার পর কলকাতার উডল্যান্ড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল প্রাক্তন ভারতীয় অধিনায়ককে। এই সময় প্রায় তিনজন চিকিৎসক টিম সারাক্ষণ সৌরভের চিকিৎসার তত্ত্বাবধানে নিয়োজিত ছিলেন।
প্রসঙ্গত, সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে চলতি বছরে দ্বিতীয়বার হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। গত বছরের জানুয়ারিতে হার্ট অ্যাটাকের কারণে সৌরভের অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টি করা হয়। এ সময় তাকে কয়েকদিন হাসপাতালে কাটাতে হয়।
সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের সুস্থতা নিয়ে চিকিৎসকরা মেডিকেল বুলেটিনে জানিয়েছেন, হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পরও দাদা কয়েকদিন নিজের বাড়িতেই আইসোলেশনে থাকবেন। এ সময় তার স্বাস্থ্যেরও খেয়াল রাখা হবে। এছাড়া তিনি এখন সম্পূর্ণ সুস্থ এবং শ্রীঘ্রই মানুষের সঙ্গে স্বাভাবিক জীবনযাপন করবেন বলে আশাবাদী চিকিৎসকরা।
২০২১ সাল দাদার জন্য বিশেষ কিছু ভাল কাটেনি। প্রথমে দাদাকে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়। এরপর সাম্প্রতিক সময়ে টিম ইন্ডিয়ার অধিনায়কত্বের বিতর্কেও নাম জড়িয়ে গিয়ে অবশেষে সমস্ত বিতর্কে ইতি টানতে বোর্ড প্রেসিডেন্ট সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে কলকাতায় দাঁড়িয়ে সংবাদমাধ্যমের কাছে অধিনায়কত্বের বিতর্কে ঢোক গিলতে হয়। এই দুই বড় সমস্যা থেকে বেরিয়ে এসে সৌরভ করোনার কবলে পড়েছিলেন। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, এখন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় সম্পূর্ণ সুস্থ।
]]>হাসপাতাল সূত্রে খবর, ওমিক্রনে সংক্রমিত হননি সৌরভ গাঙ্গুলি। করোনা আক্রান্ত হলেও সংকটজনক নয় তিনি। তাই তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হবে। তবে পুরোপুরি সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত তাঁকে বাড়িতেই কোয়ারান্টাইনে রেখে চিকিৎসা চলবে।
এই মুহূর্তে ওমিক্রন আতঙ্কে গোটা দেশে, ব্যতিক্রম নয় পশ্চিমবঙ্গ। কয়েকদিন আগে জ্বর আসায় করোনা পরীক্ষা করা হয়েছিল সৌরভের। রিপোর্ট পজিটিভ এলে দ্রুত তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তিনি ওমিক্রনে আক্রান্ত কিনা তা জানতে তাঁর নমুনা জিন পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। ওমিক্রনের সংক্রমণ না হওয়ায় কিছুটা স্বস্তি ফেরে চিকিৎসকদের মধ্যে। যদিও সৌরভের চিকিৎসার জন্য পাঁচ সদস্যের একটি মেডিক্যাল বোর্ড গঠন করা হয়েছিল।
]]>ভারতীয় দলের ফিজিও মাঠে এসে বুমরাহকে প্যাভিলিয়ন নিয়ে যান প্রাথমিক শ্রুশষার জন্য। টেস্টের তৃতীয় দিনে জসপ্রীত বুমরাহের চোট নিয়ে বিসিসিআই টুইট পোস্ট করেছে।ওই টুইট পোস্টে বলা হয়েছে,”দক্ষিণ আফ্রিকা ইনিংসের সময়, বুমরাহ বোলিং করার সময় তার ডান পায়ের গোড়ালি মচকে যায়, বর্তমানে তাকে মেডিকেল টিম দ্বারা পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে, শ্রেয়স আইয়ার তার বিকল্প হিসাবে মাঠে রয়েছেন”।
প্রসঙ্গত, দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম ইনিংসের সময় বুমরাহ দুর্দান্ত বোলিং করে ভারতকে প্রথম সাফল্য এনে দেন। প্রোটিয়া অধিনায়ক ডিন এলগারকে আউট করে ভারতকে প্রথম ব্রেকথ্রু এনে দেন জসপ্রীত বুমরাহ।
ভারতের প্রথম ইনিংস ৩২৭ রানে গুটিয়ে যায়। টেস্ট ম্যাচের তৃতীয় দিনে মাত্র ৫৫ রান যোগ করতে পারে ভারত। লুঙ্গি এনগিদি বল হাতে ঝলসে ওঠে টিম ইন্ডিয়ার বিপক্ষে এবং ৬ উইকেট শিকার করে। সঙ্গে রাবাদা ৩ উইকেট নিয়ে ভারতের বড় স্কোর গড়ার স্বপ্ন ভেস্তে দেয়। ভারতের প্রথম ইনিংসে, অজিঙ্কা রাহানে নিজের হাফ সেঞ্চুরি থেকে দুই রান পিছনে থাকাকালীন, ৪৮ রান করে প্যাভিলিয়নে ফিরে যান।
দ্বিতীয় দিন লাগাতার বৃষ্টির জন্য ম্যাচ ভেস্তে যায় এবং তৃতীয় দিনে দক্ষিণ আফ্রিকা নিজেদের প্রথম ইনিংসে মহম্মদ সামির পেস বোলিং শক্তির মুখে পড়ে ১৯৭ রানে অল আউট হয়ে যায়। ১৩০ রানের লিড নেয় ভারত।সামি ৫ উইকেট শিকার করে।
ভারত দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে চতুর্থ দিনে ১ উইকেটের বিনিময় এই প্রতিবেদন লেখার সময়ে ২২ রান তুলেছে। মায়াঙ্ক অগ্রবাল ৪ রানে আউট হয়েছে তৃতীয় দিনে। চতুর্থ দিনে ক্রিজে রয়েছে কেএল রাহুল ১১ এবং শার্দূল ঠাকুর ৪ রানে অপরাজিত।
]]>
#TeamIndia সাদা বলের অধিনায়ক @ImRo45 বেঙ্গালুরুতে NCA-তে তাদের প্রস্তুতি শিবিরের সময় ভারতের অনূর্ধ্ব 19 দলকে ভাষণ দেওয়ার সময় তার পুনর্বাসনের বেশিরভাগ সময় কেটেছে”।
প্রসঙ্গত, এই হ্যামস্ট্রিং’র চোটের কারণেই(বিসিসিআই’র আনুষ্ঠানিক প্রেস বিবৃতি) রোহিত শর্মা দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে আসন্ন তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজ থেকে ছিটকে গিয়েছেন। রোহিতের বদলে টেস্ট ফর্ম্যাটের স্কোয়াডে জায়গা পেয়েছে প্রিয়াঙ্ক পাঞ্চাল। এখন চোটমুক্ত হয়ে প্রোটিয়ার্সদের বিরুদ্ধে ওডিআই ফর্ম্যাটে দলকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য NCA’তে রিহ্যাবিলিটেশন (পুনঃবাসন) প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে চলছেন রোহিত।
ইতিমধ্যেই,ভারতীয় ক্রিকেট দল দক্ষিণ আফ্রিকার মাটি ছুঁয়েছে হেডকোচ রাহুল দ্রাবিড়ের ছত্রছায়ায়। প্রোটিয়ার্সদের বিরুদ্ধে ভারত তিন ম্যাচের টেস্ট এবং সম-সংখ্যক ম্যাচের ওডিআই সিরিজ খেলবে,তবে ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত ফর্ম্যাটের দিনক্ষণ এবং ম্যাচ ভেন্যু এখনও ঠিক হয়নি। ২৬ ডিসেম্বরে প্রথম টেস্ট খেলতে নামবে ভারত সেঞ্চুরিয়নে, দক্ষিন আফ্রিকার বিরুদ্ধে।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ভারতের ওডিআই সিরিজের প্রথম এবং দ্বিতীয় ম্যাচ ১৯ এবং ২১ জানুয়ারী পারল ক্রিকেট গ্রাউন্ডে হবে এবং তৃতীয় তথা শেষ ওডিআই ম্যাচ হবে ২৩ জানুয়ারী কেপটাউনে।
অন্যদিকে,ভারতীয় অনূর্ধ্ব -১৯ দল এখন NCA’তে আসন্ন ACC অনূর্ধ্ব- ১৯ এশিয়া কাপের চুড়ান্ত প্রস্তুতিতে রয়েছে। অল ইন্ডিয়া জুনিয়র সিলেকশন কমিটি ২০ সদস্যের দল গঠন করেছে। আসন্ন ওই টুর্নামেন্ট সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে অনুষ্ঠিত হবে, ২৩ ডিসেম্বর থেকে।
ওয়েস্ট ইন্ডিজে ২০২২ সালে জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হতে চলা ICC পুরুষদের অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপের জন্য ভারতের স্কোয়াড পরে ঘোষণা করা হবে, এমনটাই জানা গিয়েছে বোর্ড সূত্রে।
ভারতের অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ স্কোয়াড: হারনুর সিং পান্নু, আংক্রিশ রঘুবংশী, অংশ গোসাই, এসকে রাসেদ, যশ ধুল (অধিনায়ক), অন্নেশ্বর গৌতম, সিদ্ধার্থ যাদব, কৌশল তাম্বে, নিশান্ত সিন্ধু, দিনেশ বানা (উইকেটরক্ষক), আরাধ্যা যাদব (উইকেটরক্ষক), রজনগদ বাওয়া, রাজবর্ধন হাঙ্গারগেকার, গর্ভ সাংওয়ান, রবি কুমার, ঋষিথ রেড্ডি, মানব পারখ, অমৃত রাজ উপাধ্যায়, ভিকি অস্টওয়াল, ভাসু ভাতস (ফিটনেস ক্লিয়ারেন্স সাপেক্ষে)
স্ট্যান্ডবাই খেলোয়াড় যারা এনসিএ-তে প্রস্তুতি শিবিরে: আয়ুষ সিং ঠাকুর, উদয় সাহারান, শাশ্বত ডাঙ্গওয়াল, ধানুস গৌডা, পিএম সিং রাঠোর।
]]>ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ডের (BCCI) প্রেসিডেন্ট হিসেবে আসার পর থেকে, প্রাক্তন ক্রিকেটারদের ভারতীয় ক্রিকেটকে শক্তিশালী করার জন্য বিভিন্ন ভূমিকার জন্য যোগাযোগ করা হয়েছে।
অনিল কুম্বলে এবং রবি শাস্ত্রীর মতো দলের প্রধান কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করার সময়, এমএস ধোনি ২০২১’র টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য ভারতীয় দলের পরামর্শদাতা হিসেবে ছিলেন।
এক টক শো’তে বিসিসিআই প্রেসিডেন্ট সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় “শচীন স্পষ্টতই কিছুটা আলাদা। তিনি এই সমস্ত কিছুর সাথে জড়িত হতে চান না। আমি নিশ্চিত যে ভারতীয় ক্রিকেটে শচীনের কোনোভাবে জড়িত থাকার বিষয়ে, এটি এর চেয়ে ভাল খবর হতে পারে না। কোন উপায়ে এই নিয়ে স্পষ্টতই কাজ করা দরকার”।
সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় আরও বলেন, “কারণ চারিদিকে দ্বন্দ্ব অনেক বেশি। ঠিক বা ভুল, আপনি যা কিছু করেন এবং আপনার কাছে ‘দ্বন্দ্ব’ শব্দটি থাকে তা জানালা দিয়ে লাফিয়ে উঠতে থাকে, যার মধ্যে কিছু আমি সত্যিই অবাস্তব বলে মনে করি। তাই আপনাকে সেরাটি দেখতে হবে সেরা প্রতিভাকে খেলার সাথে জড়িত রাখার উপায় হিসেবে। এবং এক পর্যায়ে শচীনও ভারতীয় ক্রিকেটে জড়িত হওয়ার একটি উপায় খুঁজে পাবেন”।
বর্তমানে তেন্ডুলকর ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (IPL) মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের পরামর্শদাতা হিসেবে রয়েছেন। এই অবস্থানে শচীন তেন্ডুলকর ভারতীয় দলের সঙ্গে জড়িত হলে “স্বার্থের সংঘাত”র ইস্যুতে বিতর্কে নাম জড়াতে পারে মাস্টার ব্লাস্টারের; এক্ষেত্রে একটা সম্ভাবনা উকি দিচ্ছে শচীনের কাছে বিকল্প রোডম্যাপ হিসেবে, তা হল মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের মেন্টর পদে ইস্তফা দিয়ে তবেই ভবিষ্যতে ভারতীয় দলের সাথে কাজ করার রাস্তা মসৃণের।
]]>রোহিত শর্মা’র ইনজুরি এমন সময়ে সামনে এসেছে যখন ভারতীয় টেস্ট দল মাত্র দুই দিন পরে ১৬ ডিসেম্বর দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে তিন টেস্ট ও তিন ওডিআই ফর্ম্যাটের সিরিজ খেলার জন্য উড়ান ধরবে। রোহিত শর্মার এই রহস্যজনক ইনজুরির জেরে আসন্ন সফর থেকে বাদ পড়ার দু’দিন আগে অনেক প্রশ্ন উঠছে।
গত সোমবার সন্ধ্যেতে নেট সেশনে থ্রো-ডাউন অনুশীলনের সময় রোহিত হাতে আঘাত পেয়েছে বলে জানা যায়, কিন্তু পরে বিসিসিআই একটি অফিসিয়াল প্রেস বিবৃতি প্রকাশ করতেই কানাঘুষো শুরু হয়ে যায় ক্রিকেটার রোহিত শর্মা কী ধরনের চোট পেয়েছে?
রবিবার নিজেই BCCI TV-কে দেওয়া দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে অনেক বিষয়ে বিস্তারিত কথা বলেছেন রোহিত। ওই সাক্ষাৎকারে বিরাটের সঙ্গে তার সম্পর্ক নিয়ে চলতি আলোচনার অবসান ঘটিয়ে হিটম্যান রোহিত অত্যন্ত ইতিবাচক ভঙ্গিতে বলেছেন, “কোহলির অধিনায়কত্বে খেলার প্রতিটি মুহূর্ত তিনি উপভোগ করেছেন”। এছাড়াও, কোহলি আসন্ন চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে কথা বলেছেন।
তবে দক্ষিণ আফ্রিকায় উড়ে যাওয়ার মাত্র ২ দিন আগে বিসিসিআই’র আনুষ্ঠানিক প্রেস বিবৃতি অনুসারে “হ্যামস্ট্রিং ইনজুরি”র তত্ত্ব অনেক প্রশ্নের উত্থাপন করেছে। সব মিলিয়ে কী ধরনের চোট পেয়েছেন রোহিত?
রোহিতের হ্যামস্ট্রিং ইনজুরির কোন গ্রেড আছে?ইনজুরিটি কি আসলে হ্যামস্ট্রিংয়ে নাকি আঙুলে আঘাত? আর এই প্রশ্নবাণে জর্জরিত পরিস্থিতিতে বিসিসিআই’র দেওয়া প্রেস
বিবৃতিতে সচিব হিসেবে স্বাক্ষরিত জয় শাহ’র রোহিত শর্মার ইনজুরি বিতর্কের জন্ম দিয়েছে, যা সহজে থামার নয়।
রোহিত ভক্ত দেশের ক্রিকেট মহল এবং আন্তজার্তিক ক্রিকেট মহলেও রোহিত শর্মার ইনজুরি বিতর্ক এখন কোটি টাকার প্রশ্নে ঝুলে রয়েছে। ইতিমধ্যেই প্রশ্ন উঠছে,কত দিন মাঠের বাইরে থাকবেন রোহিত? গ্রেড 1 হ্যামস্ট্রিং ইনজুরি মুক্ত হতে সাধারণত চার থেকে ছয় সপ্তাহ সময় লাগে, আর গ্রেড 2 হ্যামস্ট্রিং ইনজুরি মুক্ত হতে আট সপ্তাহ সময় নেয়।
এমন পরিস্থিতিতে এখন প্রশ্ন হচ্ছে রোহিতের হ্যামস্ট্রিং থাকলেও এবং ফিট হয়ে গেলেও কি ওডিআই সিরিজে খেলতে পারবেন তিনি?
রোহিতের সহ-অধিনায়কত্বের ইস্যুতেও প্রশ্ন উঠেছে? প্রোটিয়ার্সদের বিরুদ্ধে আসন্ন টেস্ট সিরিজ থেকে রোহিত শর্মার ছিটকে যাওয়ার পর নির্বাচকরা রোহিতের জায়গায় আরেক ওপেনার প্রিয়াঙ্ক পাঞ্চালের নাম ঘোষণা করলেও টেস্টে এখন সহ-অধিনায়ক কে হবেন তা বলা হয়নি।
প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের নভেম্বরে, বিসিসিআই রোহিত শর্মাকে অস্ট্রেলিয়া সফরের জন্য দলে নির্বাচন করেনি, রোহিত ফিট নন এই ইস্যুতে। কিন্তু দল ঘোষণার এক ঘন্টা পরে রোহিত শর্মা ব্যাটিং নেট সেশন চলাকালীন মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে অনুশীলনে ছন্দময় সাহসী শট ব্যাট থেকে বেরিয়ে আসতে থাকে,যা ঝড় তুলেছিল।
]]>অল-ইন্ডিয়া সিনিয়র সিলেকশন কমিটি ২৬ ডিসেম্বর ২০২১ থেকে আসন্ন দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ৩ ম্যাচের টেস্ট সিরিজের জন্য ১৮ সদস্যের স্কোয়াড বেছে নিয়েছে৷ টেস্ট সিরিজটি ICC বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের সঙ্গে যুক্ত থাকবে। আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষিত
ভারতের টেস্ট স্কোয়াড: বিরাট কোহলি (অধিনায়ক), রোহিত শর্মা (সহ-অধিনায়ক), কেএল রাহুল, মায়াঙ্ক আগরওয়াল, চেতেশ্বর পূজারা, অজিঙ্কা রাহানে, শ্রেয়স আইয়ার, হনুমা বিহারী, ঋষভ পহ্ন (উইকেটরক্ষক), ঋদ্ধিমান সাহা (উইকেটরক্ষক), আর অশ্বিন , জয়ন্ত যাদব, ইশান্ত শর্মা, মহম্মদ শামি, উমেশ যাদব, জসপ্রিত বুমরাহ, শার্দুল ঠাকুর, মহম্মদ সিরাজ।
টেস্টে টিম ইন্ডিয়ার স্কোয়াডের স্ট্যান্ডবাই প্লেয়ার: নবদীপ সাইনি, সৌরভ কুমার, দীপক চাহার, আরজান নাগওয়াসওয়ালা। চোটের কারণে নির্বাচকরা রবীন্দ্র জাদেজা, শুভমান গিল, অক্ষর প্যাটেল, রাহুল চাহারকে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর থেকে বাদ পড়েছে।
২৬ ডিসেম্বর সেঞ্চুরিয়নে প্রথম টেস্ট, দ্বিতীয় টেস্ট ৩ জানুয়ারি জোহানসবার্গে,তৃতীয় তথা শেষ টেস্ট ১১ জানুয়ারি কেপটাউনে।
কোভিড-১৯’র নতুন প্রজাতি ‘ওমিক্রনে’র বাড়বাড়ন্তের জেরে পূর্ব নির্ধারিত সফরসূচীতে কাটছাঁট করতে হয়েছে বিসিসিআই’কে। ফলে প্রোটিয়ার্সদের বিরুদ্ধে টি টোয়েন্টি সিরিজ কবে হবে তা নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছিল। এখন ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড টি টোয়েন্টি সিরিজের জন্য ভারতের অধিনায়ক হিসেবে রোহিত শর্মার নাম অফিসিয়ালি ঘোষণা করায় আশার আলো ফুটেছে, তবে এই ফর্ম্যাট নিয়ে চূড়ান্ত দিনক্ষণ এখনও স্থির হয়নি।
]]>এমনকি টিম ইন্ডিয়ার খেলোয়াড়েরাও অর্থোডক্স বাহাতি স্পিনার আজাজ প্যাটেলের ঘূর্ণির জাদুতে মজে রয়েছে।
তাই ক্রিকেটের দুনিয়ায় ‘স্পোর্টসম্যান স্পিরিট’ বার্তা বজায় রেখে ভারতীয় স্পিনার রবিচন্দ্রন অশ্বিন টিম ইন্ডিয়ার জার্সিতে ভারতীয় খেলোয়াড়দের সই করা জার্সি স্মারক হিসেবে তুলে দিলেন কিউই স্পিনার আজাজ প্যাটেলের হাতে।
বিসিসিআই (BCCI) ওই মুহুর্তকে নিজেদের টুইটার হ্যাণ্ডেলে পোস্ট করেছে,আপনি এই
মিস করতে পারবেন না
@ashwinravi99 এবং @AjazP এক ফ্রেমে

এই লোকেরা জন্য টিউন থাকুন
।”
ভারতের বিরুদ্ধে স্পিনার আজাজ প্যাটেল প্রথম ইনিংসে ১০, দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেট, মোট ১৪ উইকেট শিকার করেছে। অন্যদিকে, রবিচন্দ্রন অশ্বিন নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে মুম্বই’ টেস্টে প্রথম ইনিংসে ৪, দ্বিতীয় ইনিংসে বল হাতে অশ্বিন ৪, মোট ৮ উইকেট নিয়েছে।
ভারতীয় উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান ঋষভ পহ্ন সামাজিক মাধ্যমে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে বড় ব্যবধানে জয়ের খুশিতে পোস্ট করেছে, “ওয়াংখেড়েতে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স। ছেলেদের জন্য গর্বিত কারণ তারা টেস্ট ক্রিকেটে আমাদের সর্বকালের সবচেয়ে বড় জয়, রানে খেলা এবং সিরিজ জিতেছে। ভারতীয় ক্রিকেট দল
#INDvNZ।”
নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে ১৫০ ও দ্বিতীয় ইনিংসে ৬২ রানের দুটি দুর্দান্ত ইনিংস খেলার সুবাদে ম্যাচের সেরা স্বীকৃতি জুটেছে মায়াঙ্ক আগরওয়ালের।
]]>ভারতের ক্রিকেট ভক্তরা শুধু অসন্তুষ্টির মধ্যে নিজেদের বেধে না রেখে ভারতীয় আম্পায়ারদের আন্তজার্তিক ক্রিকেটে আম্পায়ারিং করার যোগ্যতা এবং দক্ষতার প্রশ্নে একগাছা প্রশ্নবাণ ছুঁড়ে দিয়েছে ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ডকে(বিসিসিআই)। যা নিয়ে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড এখন জর্জরিত।
টসে জিতে ভারত ব্যাটিং’র সিদ্ধান্ত নেয়। প্রথম ইনিংসে ভারতীয় বংশোদ্ভূত বাহাতি অর্থোডক্স স্পিনার আজাজ প্যাটেল শুভমান গিল, চেতেশ্বর পূজারার উইকেট নেয়। ৩০ তম ওভারের শেষ বলে অধিনায়ক বিরাট কোহলিকে এলবিডব্লু’তে আউটের কল করে, স্ট্যান্ডিং আম্পায়ার অনিল চৌধুরীর উদ্দেশ্যে। অনিল চৌধুরী আজাজের আপিল গ্রহণ করে আউটের সিদ্ধান্ত আঙুল তুলে দেখিয়ে দিতেই কিউই ক্রিকেটারেরা উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়ে,সঙ্গে স্পিনার আজাজ প্যাটেলকে শাবাশি দিতে থাকে।
আম্পায়ার অনিল চৌধুরীর আউট দেওয়ার সিদ্ধান্তে হতবাক হয়ে পড়েন ভারত অধিনায়ক তথা ব্যাটসম্যান বিরাট কোহলি। কোহলি রিভিউ’র সিদ্ধান্ত নেয়। তৃতীয় আম্পায়ার বীরেন্দ্র শর্মা রিপ্লেতে বেশ কয়েক ভিডিও শুট দেখতে থাকেন বিরাট কোহলির রিভিউ ইস্যুতে।
বেশ কয়েকটি রিপ্লে দেখে ম্যাচের তৃতীয় আম্পায়ার বীরেন্দ্র শর্মা সিদ্ধান্তে আসেন মাঠের স্ট্যান্ডিং আম্পায়ার অনিল চৌধুরীর আউটের সিদ্ধান্ত বাতিল করার জন্য তার কাছে যথেষ্ট প্রমাণ নেই। তিনি বলেন,”বল,ব্যাট এবং প্যাড একসাথে আছে বলে মনে হচ্ছে। এটাকে উল্টে দেওয়ার মতো কোনও চূড়ান্ত প্রমাণ আমার কাছে নেই।”
“বেনিফিট অফ ডাউট” গ্রাউন্ডে স্ট্যান্ডিং আম্পায়ার অনিল চৌধুরীর আউটের সিদ্ধান্তই কার্যকরী হয় তৃতীয় আম্পায়ার বীরেন্দ্র শর্মার রিপ্লে দেখে বিরাট কোহলির রিভিউ ইস্যুতে।
শেষমেশ রানের খাতা না খুলেই ক্রিজ ছাড়ার সময়ে বিরাট কোহলি এবং স্ট্যান্ডিং আম্পায়ার অনিল চৌধুরীর মধ্যে ক্ষণিকের বাকযুদ্ধ প্রকাশ্যে আসে।
আউটের সিদ্ধান্তে প্যাভিলিয়নে ফেরার পিথে বিরাট কোহলি হতাশা থেকে দীর্ঘ নিশ্বাস ফেলতে ফেলতে মাথা নাড়াতে নাড়াতে প্যাভিলিয়নের পথে এগিয়ে যেতে থাকেন। এমনকি বাউন্ডারি লাইনে ব্যাট দিয়ে চরম হতাশায় হিট করতে দেখা যায় ক্যাপ্টেন কোহলিকে। প্যাভিলিয়নে হেডকোচ রাহুল দ্রাবিড়ের পিছনে দাঁড়িয়েও “বিরাট” হতাশা চেপে রাখতে না পেরে ক্যাপ্টেন কোহলি আউটের সিদ্ধান্তকে কোনও মতেই মেনে নিতে না পারার প্রতিক্রিয়াতে মাথার চুলে হাত বোলাতে বোলাতে মাথা নাড়তে থাকেন। রাহুল দ্রাবিড় ওই মুহুর্তে পুরো ফোকাসড অন ফ্লিডে, চোয়াল শক্ত, গম্ভীর, টেনশনের ছাপ পরিষ্কার ধরা পড়ে টিভি ক্যামেরায়।
ক্যাপ্টেন বিরাট কোহলির আউটের গোটা প্রক্রিয়া এবং কোহলির বিরাট প্রতিক্রিয়া টিভির পর্দায় ভেসে উঠতেই ক্ষোভ আর অসন্তুষ্টির অগ্নুৎপাত ঘটে দেশের ক্রিকেট ভক্তদের মধ্যে।
টুইটারে দেশের ক্রিকেট ভক্তরা বিসিসিআই’কে নিশানা করে ভারতীয় আম্পায়ারদের আন্তজার্তিক ক্রিকেটে বিশেষত ঘরের মাঠে আম্পায়ারিং করার যোগ্যতা এবং দক্ষতার প্রশ্নে একগাছা প্রশ্নবাণ ছুঁড়ে দিয়েছে।
এই প্রসঙ্গে সাহিন মণ্ডলের টুইট, “আম্পায়ার যদি প্রথমে ব্যাট করার ব্যাপারে নিশ্চিত না হন (অনির্ণয়) তাহলে কেন ধরে নিতে হবে যে এটি প্রথমে প্যাড? এটা কতটা অযৌক্তিক বোকা মতামত.. বোলটি প্রথমে প্যাডে আঘাত না করা পর্যন্ত কাউকে এলবিডব্লিউ আউট করার অধিকার কারো নেই..
সিরিজে আম্পায়ারের সিদ্ধান্তে সম্পূর্ণ বিরক্ত।”
সাহিন মণ্ডলের টুইটের প্রতিক্রিয়াতে ভিন্নু শাহ’র রিটুইট,
“হ্যাঁ…! আম্পায়ারদের সম্পূর্ণ ভুল সিদ্ধান্ত..! আইনানুযায়ী সিদ্ধান্ত বলা নিয়ে সন্দেহ ছিল এবং বল ব্যাটে বা প্যাডে লেগেছে বলে কোনো প্রমাণ নেই..!!! সুবিধা শুধু ব্যাটসম্যানদেরই যায়..!!!! আম্পায়াররা শুনে সত্যিই বোকা ছিলেন 
।”
দিগন্তনীল গিরির এই নিয়ে টুইট পোস্ট, “এটা পরিষ্কার নয় আউট.
অনিল চৌধুরী এবং বীরেন্দ্র শর্মার মতো এই গুড ফর নাথিং আম্পায়ারদের থেকে মুক্তি পান এবং কিছু উপযুক্ত আন্তর্জাতিক আম্পায়ার পান।
আমরা ঈশ্বরের জন্য একটি WTC খেলছি। এবং এটি আম্পায়ারিংয়ের মান? দিনের পর দিন এটি একই পদ্ধতিতে চলছে।
চরম অপমান
।”
দিগন্তনীল গিরি এও টুইট পোস্টে লিখেছেন, “এই আম্পায়াররা ঘরোয়া ক্রিকেটে থাকুক। নিতিন মেনন ছাড়া আর কেউ মানসম্পন্ন নয়।
হোম টেস্ট ম্যাচের জন্য মানসম্পন্ন আন্তর্জাতিক আম্পায়ার পান। খেলোয়াড়রা বায়ো বাবোলে থাকতে পারলে আম্পায়ার কেন পারবে না?
আম্পায়ারিং এর এই শিট শো আর মেনে নেওয়া যায় না।
।”
সৌম্য দাশগুপ্ত টুইট পোস্ট এই ইস্যুতে, “প্রথম টেস্টে গ্রাউন্ড আম্পায়ারিংয়ে অনেক ভুল, এখন দ্বিতীয় টেস্টে আরেকবার আরেক ভুল করলেন তৃতীয় আম্পায়ার।”
SPEARS’র টুইট পোস্ট, “ব্যাটের সংস্পর্শে আসার পর বলের সীম স্পষ্টভাবে নড়বড়ে হয়ে যায়, সীমে একটি সুনির্দিষ্ট পরিবর্তন ছিল এবং এটি কেবল তখনই ঘটতে পারে যদি এটি প্রথমে প্রান্তটি নেয়। এই বৃদ্ধ আম্পায়ারদের বরখাস্ত করার সময় এসেছে।”
আম্পায়ারিং’র মান তুলে নেহা শর্মার খোঁচা দেওয়া টুইট, “এমনকি গলি ক্রিকেট আম্পায়াররাও বীরেন্দ্র শর্মার চেয়ে ভালো।
”
এ
ই ইস্যুতে মহসিন খান এমকেডি’র ঝাঁঝালো টুইট পোস্ট
“নট আউট হ্যায় আন্ধে(অন্ধ,চোখে দেখতে পায়না)”।
রিহা বিসিসিআইকে নিশানা করে বিরাট কোহলির আউট ইস্যুতে টুইটে তির্যক পোস্ট, “ধনী বোর্ড এই কারণে।”
সব মিলিয়ে বিসিসিআই নিজেদের টুইটার হ্যাণ্ডেলে সংক্ষিপ্ত ভিডিওতে বিরাট কোহলির আউট নিয়ে গোটা প্রক্রিয়াকে পোস্ট করতেই ভারতীয় ক্রিকেট ভক্তরা ভারতের আম্পায়ারদের মান এবং বিসিসিআই’কে নিশানা করে তুলোধোনা করার পাশাপাশি, ছি: ছি: ছি: করছে।
বোর্ডের এই সিদ্ধান্ত হালাল মাংস খাওয়ার কথা প্রকাশ্যে আসতেই মাইক্রো ব্লগিং সাইট টুইটার জুড়ে #BCCI_Promotes_Halal প্রতিবাদের সুনামি আছড়ে পড়তে শুরু করেছে।
বেঙ্গালুরুর কিরন আরাধ্যা নিজের টুইটার হ্যাণ্ডেলে এই ইস্যুতে পোস্টে লিখেছে,”আমরা বিসিসিআইকে হাইজেনিক মাংসের চেয়ে হালাল (গ্রহণ) মাংসের সুবিধা জিজ্ঞাসা করেছি!! আমরাও এই ডায়েট প্ল্যানের জনক জানতে আগ্রহী।
#BCCI_Promotes_Halal”
তথ্য জানার অধিকার আইনে বেঙ্গালুরুর বাসিন্দা কিরন আরাধ্যা জানতে পেরে হালাল মিট ইস্যুতে টুইট করেছে। ওই আরটিআই থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী জানা গিয়েছে,বিসিসিআই খেলোয়াড়দের ডায়েট প্ল্যানে নতুন করে হালাল মিট তালিকাভুক্ত করেছে,কারণ এর ফলে খেলোয়াড়দের ফিটনেস বজায় থাকবে। সঙ্গে নন হালাল মিট খেলোয়াড়দের ফিটনেসের ধারাবাহিতা ধরে রাখিতে পারেনা বলে ওই আরটিআই সূত্রে জানা গিয়েছে।
বিসিসিআই অবিলম্বে এই বেআইনি সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করবে,#BCCI_Promotes_Hala এই ইস্যুতে গৌরব গোয়েল চণ্ডীগড় রাজ্য বিজেপি মুখপত্র তথা আইনজীবী টুইটে নিজের ভিডিও বার্তায় বলেছেন,”বিসিসিআই হালাল মিটকে ক্রিকেট খেলোয়াড়দের ডায়েট প্ল্যানে অন্তর্ভূক্ত করেছে।নতুন নির্দেশে জানা গিয়েছে শুধু হালাল মিট ক্রিকেটারদের খেতে হবে।আমি বিসিসিআইকে জানাতে চাই যে যেকোন খেলোয়াড় যা খুশি খাওয়ার খাক, সেটা তার মর্জি।” এই জায়গাতেই তীব্র বিরোধিতা করে গৌরব গোয়েল বলেছেন টুইটের ভিডিও বার্তায়,”কিন্তু আপনাদের কে অধিকার দিয়েছে হালাল মিটকে খেলোয়াড়দের ডায়েট প্ল্যানে তালিকাভুক্ত করার।”
হুশিয়ারির সুরে টুইটের ভিডিও বার্তায় গৌরব গোয়েল বলেছেন,”এই ধরনের বেআইনি সিদ্ধান্তকে আমরা মেনে নেবো না।বিসিসিআই’র নেওয়া এই বেআইনি সিদ্ধান্ত দেশবাসীও মেনে নেবে না। এই সিদ্ধান্ত দেশহিতৈষী নয়।বোর্ডকে এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করে নেওয়া উচিত।”
ভিডিও বার্তায় বলেছেন এও,”এই সিদ্ধান্ত ঠিক নয়, বিনাশ কালে বিপরীত বুদ্ধি…দ্রুত এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করুন,জয় হিন্দ,জয় ভারত।”
সন্দীপ সিন্ডে গোয়ার সনাতন স্টাডি সেন্টারের কনভেনর নিজের টুইটার হ্যাণ্ডেলে হালাল মিট ইস্যুতে পোস্ট করে লিখেছেন,”@bcci দ্বারা চুক্তিবদ্ধ 28 জন খেলোয়াড় আছে
A+ গ্রেড :3
একটি গ্রেড : 10 (1 mu$lim)
বি গ্রেড: 5
সি গ্রেড: 10 (1 mu$lim)
28 টির মধ্যে 2 (3.4%) হল Mu$lims; তবে তাদের জন্য বাকি 26 জন খেলোয়াড়ও হালাল সনদপ্রাপ্ত খাবার পাবেন।
ধর্মনিরপেক্ষ ভারতে হালাল কেন বাধ্যতামূলক?
#BCCI_Promotes_Halal।”
রমেশ সিন্ডে টুইটে লিখেছেন,
“ভারতে সমান অধিকার??
ভারতের হিন্দু ও শিখ ক্রিকেটারদের উপর ইসলামিক হালাল চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে কেন??
@harbhajan_singh @SirJadeja
@তাপসনিয়ামা @গোল্ডেনথ্রাস্ট
#BCCI_PROMOTES_HALAL “
কর্ণাটক হিন্দু জাগৃতি সমিতির রাজ্য কো অর্ডিনেটর গুরুপ্রসাদ গৌডা টুইটে লিখেছেন,”জেগে ওঠা বিসিসিআইয়ের হাঁটু দেখিয়ে টিম ইন্ডিয়া এখন হালাল খাবার খেতে বাধ্য হচ্ছে
বিসিসিআই কি হালাল লবির দিকে ঝুঁকছে?
#BCCI_Promotes_Halal।”
Dear Vegetarians: Why are you worried about what type of meat people eat ?!!
It's none of your business if Indians want to eat halal….!!!
Thanks @bcci for #BCCI_Promotes_Halal
It's TASTY & GOOD for health
pic.twitter.com/UxIceOzIVd
— Mohd Abdul Sattar (@SattarFarooqui) November 23, 2021
এই ইস্যুতে বিপরীত মতও টুইটারে ভাইরাল হয়েছে। মানবাধিকার কর্মী মহম্মদ আব্দুল সাত্তার নিজের টুইটার হ্যাণ্ডেলের পোস্টে লিখেছেন’ “প্রিয় নিরামিষাশী: মানুষ কি ধরনের মাংস খায় তা নিয়ে চিন্তিত কেন?!!
ভারতীয়রা হালাল খেতে চাইলে এটা আপনার কাজ নয়…!!!
#BCCI_Promotes_Halal এর জন্য @bcci কে ধন্যবাদ 

এটা সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যের জন্য ভালো
। “
প্রসাদ হালদানকরের টুইট এই নিয়ে,”#BCCI_Promotes_Halaভারতে জাতীয় স্তরে কীভাবে হিন্দু বিরোধী এবং জাতীয় বিরোধী জিনিস চাপিয়ে দেওয়া হয় তার উদাহরণ… “
চৈতন্য প্রভু নিজের টুইটার হ্যাণ্ডেলে হালাল মিট ইস্যুতে পোস্টে লিখেছে,”হালাল প্রক্রিয়া এটিকে একটি স্পষ্ট ধর্মীয়ভাবে বৈষম্যমূলক অভ্যাস করে তোলে অনেকটা অস্পৃশ্যতার মতো এটি শুধুমাত্র একজন মুসলিম পুরুষের দ্বারা সম্পাদন করার অনুমতি রয়েছে। অমুসলিমদের একটি হালাল ফার্মে চাকরি থেকে বঞ্চিত করা হয় যা অভ্যন্তরীণভাবে একটি ইসলামিক রীতি। #BCCI_Promotes_Halal। “
Only Halal for Team India ?
Why is @BCCI enforcing 'Halal food only' diktat on non-Muslim cricket players ?
Where are religious beliefs of Hindus in their own nation ?#BCCI_Promotes_Halal pic.twitter.com/Q4UaRWNjbD
— Guruprasad Gowda (@Gp_hjs) November 23, 2021
দেশ জুড়ে সাম্প্রতিক সময়ে বিভাজনের রাজনীতি, ধর্মীয় মেরুকরণ, লাভ জিহাদ, দেশের যুক্তরাষ্ট্রীয় পরিকাঠামোতে আঘাত, কে কি খাবে-কে কি পোশাক পড়বে তা নিয়ে সমালোচনা, জয়শ্রী রাম স্লোগান নিয়ে তপ্ত বাক্যবিনিময় সহ এই ইস্যুতে গণপিটুনিতে খুন,খুনের চেষ্টার মত গুরুতর অভিযোগ প্রকাশ্যে এসেছে। এখন #BCCI_Promotes_Halal ইস্যুতে সংসদীয় গণতন্ত্রের ভারত রাষ্ট্রের সামাজিক এবং রাজনীতির উঠোনে ইতিমধ্যেই বিতর্কের ধোয়ার কুণ্ডলী পাকিয়ে তুলেছে।
]]>বুধবার এক প্রেস রিলিজ করে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)। কুম্বলে সর্বোচ্চ তিন তিন বছরের মেয়াদে দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ান। বুধবার ঘোষণার অংশ হিসেবে আইসিসির চেয়ার গ্রেগ বার্কলে বলেন, “আমি সৌরভকে আইসিসি পুরুষ ক্রিকেট কমিটির সভাপতির পদে স্বাগত জানাতে পেরে আনন্দিত।”
বার্কলে বলেন,”বিশ্বের অন্যতম সেরা খেলোয়াড় এবং পরবর্তীতে একজন প্রশাসক হিসাবে তার অভিজ্ঞতা আমাদের ক্রিকেটের সিদ্ধান্তগুলিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে।”

বার্কলে প্রেস রিলিজে বলেন,”আমি অনিলকে গত নয় বছরে তার অসামান্য নেতৃত্বের জন্য ধন্যবাদ জানাতে চাই যার মধ্যে ডিআরএসের আরও নিয়মিত এবং ধারাবাহিক প্রয়োগের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক খেলার উন্নতি করা এবং সন্দেহভাজন বোলিং অ্যাকশনগুলিকে মোকাবেলা করার জন্য একটি শক্তিশালী প্রক্রিয়া অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।”
আইসিসি আরও ঘোষণা করেছে যে এটি আইসিসি ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ (ডব্লিউটিসি) এর বর্তমান ফর্মের সাথে চালিয়ে যাবে, যেখানে শীর্ষ দুটি দল দুই বছর ধরে একটি লিগ পর্বের পরে একটি ফাইনালে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে।
<
p style=”text-align: justify;”>ইতিমধ্যে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের গর্ভনিং বোর্ড “দেশে সাম্প্রতিক সরকারী পরিবর্তনের আলোকে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড এবং আফগানিস্তানের ক্রিকেটের অবস্থা পর্যালোচনা করার জন্য” একটি ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করেছে। চার সদস্যের দলে ইমরান খাজা চেয়ার এবং রস ম্যাককলাম, লসন নাইডু এবং পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) প্রধান রমিজ রাজা রয়েছেন।
]]>বছরের পর বছর ধরে, তেন্ডুলকর বাইশ গজে ঘাম ঝড়িয়েছেন। বিপক্ষ বোলারদের চোখে চোখ রেখে, তাদের ডেলিভারিকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে প্রতিটি ডেলিভারিকে ব্যাটের মাঝখান দিয়ে পিটিয়ে শাসন করে ‘সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যাটসম্যান’ হিসাবে ইতিহাসের পাতায় নাম করেছেন এবং তিনি ‘মাস্টার ব্লাস্টার’ নামে ডাকনামও পেয়েছেন।

তেন্ডুলকর, ২০১৩ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়েছিলেন এবং আজ পর্যন্ত, সচিন টেস্ট এবং ওডিআই উভয় ফর্ম্যাটে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক রয়েছেন। সবচেয়ে বেশি আন্তর্জাতিক সেঞ্চুরি করার রেকর্ডও রয়েছে সচিন তেন্ডুলকরের ঝুলিতে।
তেন্ডুলকর ষষ্ঠ ভারতীয় হিসেবে আইসিসি হল অফ ফেমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন। ৪৬ বছর বয়সী ১৬ বছর বয়সে ভারতের হয়ে অভিষেক হয়েছিল এবং দুরন্ত গতিতে দেশের প্রিয় ক্রিকেটার হয়ে ওঠেন।
এমন এক ঐতিহাসিক দিনকে স্মরণ করে ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড (বিসিসিআই) নিজেদের অফিসিয়াল টুইটে এক আবেগঘন মুহুর্ত পোস্ট করেছে। ‘ক্রিকেটের ঈশ্বর’ সচিন তেন্ডুলকরের বাইশ গজে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে করাচি টেস্টে অভিষেক মুহুর্ত এবং মুম্বইতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে সচিনের আন্তজার্তিক ক্রিকেট কেরিয়ারের শেষ টেস্ট ম্যাচের পর্দাপণের মুহুর্তকে কুর্নিশ জানাতে ভোলেনি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। বিসিসিআই’র টুইট পোস্ট “এই দিনে
1989: @sachin_rt তার #TeamIndia আত্মপ্রকাশ করেছিল।
2013: কিংবদন্তি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শেষবারের মতো ব্যাট করতে বেরিয়েছিলেন।”
<
p style=”text-align: justify;”>ক্রিকেটের সমস্ত ফর্ম্যাট জুড়ে মোট ৩৪,৩৫৭ রান করেছেন, যা দ্বিতীয় স্থানে থাকা শ্রীলঙ্কার প্রাক্তন ক্রিকেটার কুমার সাঙ্গাকারার চেয়ে ৬.০০০ রানের বেশি। মাস্টার ব্লাস্টার ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের মেন্টর হিসেবেও কাজ করেছেন।
]]>নিউজিল্যান্ডের আসন্ন ভারত সফরে তিন টি টোয়েন্টি ম্যাচ এবং দুই টেস্ট ম্যাচের সিরিজ রয়েছে। টি টোয়েন্টি ফর্ম্যাটের জম্য ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের তরফে সচিব জয় শাহ মঙ্গলবার এক প্রেস বিবৃতি জারি করে ঘোষণা করেছেন, অল ইন্ডিয়া সিনিয়র সিলেকশন কমিটি নিউজিল্যান্ড বিরুদ্ধে আসন্ন তিন ম্যাচের টি টোয়েন্টি সিরিজে ১৬ জনের ভারতীয় দলকে নেতৃত্ব দেবেন রোহিত শর্মা।
কিউইদের বিরুদ্ধে ১৬ জনের ভারতীয় দলে অধিনায়ক রোহিত শর্মা, কেএল রাহুল(সহ অধিনায়ক),রুতুরাজ গায়কোয়াড়, শ্রেয়স আইয়ার, সূর্যকুমার যাদব, ঋষভ পহ্ন (উইকেটরক্ষক), ইশান কিশান(উইকেটরক্ষক), ভেঙ্কটেশ আইয়ার,যুজবেন্দ্র চাহল,রবিচন্দ্রন অশ্বিন,অক্ষর প্যাটেল, আভেশ খান,ভুবনেশ্বর কুমার, দীপক চাহর,হর্ষল প্যাটেল, মহম্মদ সিরাজ।
ইতিমধ্যেই ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড রাহুল দ্রাবিড়কে টিম ইন্ডিয়ার হেড কোচ হিসেবে নিযুক্ত করেছে, রবি শাস্ত্রীর জায়গায়। কেননা শাস্ত্রীর কাজের মেয়াদ বিশ্বকাপ পর্যন্ত ছিল।
টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ পরবর্তী ক্রিকেটের ক্ষুদ্র সংস্করণ ফর্ম্যাটে ১৭ নভেম্বর প্রথম টি টোয়েন্টি ম্যাচ ভারত খেলবে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে, জয়পুরে। দ্বিতীয় ১৯ নভেম্বর রাঁচি এবং তৃতীয় এবং সিরিজের শেষ টি টোয়েন্টি ম্যাচ হবে কলকাতার ইডেন গার্ডেনে ২১ নভেম্বর।
ইতিমধ্যেই নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ডের এক প্রতিনিধি দল ইডেন গার্ডেনের মাঠ এবং পরিকাঠামো খতিয়ে দেখেছে। দুই বছর পর ইডেন গার্ডেনে ক্রিকেট ফিরতে চলেছে রোহিত শর্মার কম্যান্ডে।
]]>যে লবি সিস্টেম ভেঙে দিয়েছিলেন সৌরভ তা প্রকট হয়ে ফিরে এসেছে ২০২১ সালে। এই সমস্যা মাথাচারা দিচ্ছিল ২০১৯ সালের অস্ট্রেলিয়া সফর থেকে। ৫০ওভারের বিশ্বকাপ সেমিফাইনাল শেষ হতেই বিরাট আর রোহিত দুটো আলাদা ক্যাম্প তৈরি হয়ে গেল দলে। ঘটনার জন্য বিরাট দায়ী, কারন তিনি কোনও প্লেয়ারকে সেট হতে দেননি। স্পিন জুটি থেকে শুরু করে টিম সেটিং হর রোজ নতুন নতুন খেলছে। কেই একবার খারাপ খেললেই দল থেকে বাদ। আবার নতুন।প্লেয়ার নিয়ে পরীক্ষা শুরু। ভেঙেছেন অশ্বিন-জাদেজা জুটি। নিজে তৈরি করেই নষ্ট করেছেন কুল-চা জুটি। চার নম্বরে ব্যাটে কাউকে থিতু হতে দেননি। রোহিত সেই জায়গাটা পেতেই নড়েচড়ে বসলেন সঙ্গে নিজের পারফরম্যান্সও ভালো। আর দেখে কে?

বিশেষজ্ঞরা সোজাসুজি প্রশ্ন তুলেছেন ঈশান কিষান , সূর্য কুমার যাদব কীভাবে বিশ্বকাপ দলে ঢুকে পড়লেন? যে জায়গাটা শ্রেয়শ আয়াররা খেটে খেটে তৈরি করেছেন সে জায়গায় হঠাৎ করেই সূর্য কুমার যাদব? অভিজ্ঞতার দাম দেওয়া হল না।ইয়ো ইয়ো টেস্ট করে বলা হয় যে কোনও প্লেয়ার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার জন্য ফিট কি না সেখানে হার্দিকের মতো আনফিট প্লেয়ার দিব্যি খেলছেন। করছেন লোক দেখানি বোলিং। সৌজন্যে মুম্বই ইন্ডিয়ান্স ক্যাম্প। রোহিত ক্যাম্প , তাই রাহুল চাহার দলে আসে অথচ যুজবেন্দ্র চাহল সেরা টি-২০ বোলার হয়েও বিশ্বকাপ দলের বাইরে। শিখর ধাওয়ান , টুর্নামেন্টের আগের সিরিজে , শ্রীলঙ্কায় অধিনায়ক । ফর্মে থেকেও টুর্নামেন্টে দলের বাইরে। পাশাপাশি তিনি কেরিয়ারের সমস্ত আইসিসি ইভেন্টে ব্যাপকভাবে সফল। কেন বাদ গেলেন? বিরাটের উপর ক্ষুব্ধ বোর্ড।
লবি আস্তে আস্তে তৈরি হচ্ছিল। বিশ্বকাপে যাচ্ছেতাই দল নির্বাচন করে সেই সম্ভাবনাকে দুয়ার খুলে আহ্বান জানালেন টিম সৌরভ। যখন তাঁরা দেখতে পাচ্ছেন এমন লবির জায়গা তৈরি হচ্ছে কেন সেটাকে ভাঙলেন না ? উল্টে সমস্যার গোড়ায় ধুনো দিয়ে গেলেন। সমস্যায় জর্জরিত অধিনায়ক হঠাৎ বড় টুর্নামেন্টের আগে টি-২০ অধিনায়কত্ব ছেড়ে দিলেন। কোচ? তাঁর উপরে স্পেশাল পুরনো রাগ রয়েছে সৌরভের। ভালো খেলেও আইসিসি ইভেন্টের কাপ আনতে না পেরে সে সমস্যা আরও বেড়ে গিয়েছে রবি শাস্ত্রীর জন্য। চাপ তৈরি হল এবং আবারও বড় টুর্নামেন্টের আগে কোচও বলে দিলেন তিনি আর থাকতে চান না। টিমের উপর প্রভাব প্রকট হয়েছে।

অশ্বিন, তাঁকে তো বিরাট খেলাবেন না। তাও আরবের স্লো উইকেটে। খেলবেন উড়ে এসে জুড়ে বসা বরুণ চক্রবর্তী। অশ্বিন তো টি-২০ বিশ্বকাপের দলে আসার জায়গাতেই ছিলেন না। ঢুকলেন রোহিত এবং বোর্ড ক্যাম্প দিয়ে। টিমে তো এলেন কিন্ত অধিনায়ক তো বিরাট, কে জানে বিশ্বের সেরা স্পিনারের সঙ্গে তাঁর কীসের ইগোর লড়াই! যে কোনও মূল্যেই তিনি খেলবেনই না।
এসব প্রশ্ন দল ঘোষণার দিন থেকেই উঠছিল। ফলাফলে তা প্রকট হয়েছে। ঠিক যেন ২০০৭ এর ৫০ ওভারের বিশ্বকাপের সঙ্গে যেন বেশ কিছু ক্ষেত্রে মিলে যাচ্ছে এই দলের পরিবেশ পরিস্থিতি। ভুলভাল ব্যাটিং অর্ডার। রোহিত তিনে ঈশান কিষান-রাহুল ওপেন আর চারে বিরাট। পুরো ঘেঁটে ঘ। একই কান্ড হয়েছিল সেবারেও। সেওয়াগ শচীন নন বা সৌরভ সেওয়াগ নন। ওপেন করলেন উথাপ্পা সৌরভ। তিনে নাকি সেওয়াগ। চারে সচিন, পাঁচে অধিনায়ক রাহুল দ্রাবিড়, ছয়ে ক্যাপটেন যুবরাজ সিং। টিম ঘেঁটে লাট। বোলিং ইরফান সেই সময়ের সেরা বোলার এবং চ্যাপেল ধন্য হয়েও দলে ছিলেন না। সেবারে চ্যাপেল মোড়ে কীর্তি আর এখন আবার কোহলি এবং টিম সৌরভের জেদাজেদি। ফল ভারতের লজ্জাজনক পারফরম্যান্স। এই লবি না ভাঙলে সময় আরও নিঃসন্দেহে দুরূহ আসতে চলেছে তা বলা যেতেই পারে।
<
p style=”text-align: justify;”>রেমিডি? টিম সৌরভ সাহস নিয়ে করে দিন না পন্থ কে ছোট ফরম্যাটের অধিনায়ক। আপনি তো সাহসী। লবি না বাড়িয়ে একটু ভালো কিছু ভেবে দেখুন না।
]]>কলকাতা ভিত্তিক কর্পোরেট জায়ান্ট সঞ্জীব গোয়েঙ্কার আরপি গ্রুপ লখনউ আইপিএল ফ্র্যাঞ্চাইজির জন্য ৭,০৯০ কোটির রেকর্ড পরিমাণে বিড জিতে যাওয়ার কয়েকদিন পরেই লোধা কমিটির খাঁড়া নিয়ে চর্চ্চা শুরু হয়। একটি বেসরকারি নিউজ চ্যানেলে সঞ্জীব গোয়েঙ্কা বলেন, “আচ্ছা, আমি মনে করি তিনি মোহনবাগান থেকে পুরোপুরি সরে যাচ্ছেন। আমি আজ মনে করি। এটা সৌরভের জন্য ঘোষণা করা। মানে, দুঃখিত। “
ইতিমধ্যেই প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক ATKMB থেকে তার ডিরেক্টর পদে পদত্যাগ করার প্রক্রিয়া শুরু করেছেন, কলকাতার এই হেভিওয়েট দলে যেখানে তারও একটি অংশ রয়েছে।
লোধা কমিটির স্বার্থের সংঘাত নিয়মে বলে দেওয়া আছে, “যখন বিসিসিআই, একজন সদস্য, আইপিএল বা ফ্র্যাঞ্চাইজি এমন সত্ত্বার সাথে চুক্তিবদ্ধ ব্যবস্থায় প্রবেশ করে, যেখানে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা তার আত্মীয়, অংশীদার বা ঘনিষ্ঠ সহযোগীর আগ্রহ থাকে।”
কমিটির সুপারিশে বলা হয়েছে,”এই সুপারিশ এমন ঘটনাগুলোর অন্তর্ভুক্ত হতে পারে যেখানে পরিবারের সদস্য, অংশীদার বা ঘনিষ্ঠ সহযোগীরা এমন পজিশনে রয়েছে যা একক ব্যক্তির অংশগ্রহণ, কাজের পরিধি এবং ভূমিকা পালন হিসাবে আপোষ করতে পারে বা দেখা যেতে পারে।”
সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় অতীতেও লোধা কমিটির ‘স্বার্থের সংঘাত’ নিয়মে ৩ বছরের ডেডলাইনের জাঁতাকলে জড়িয়ে পড়েছিলেন।২০১৯ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অফ বেঙ্গলের সভাপতি এবং দিল্লি ক্যাপিটালসের উপদেষ্টা হওয়ার সময় স্বার্থের দ্বন্দ্বের সুপারিশ মেনে পদ থেকে সরিয়ে দাঁড়িয়েছিলেন।
]]>