पीएम ने कहा कि कांग्रेस न चाहते हुए भी महिला आरक्षण बिल का संसद में समर्थन किया था.पीएम ने कहा कि मैं बिलासपुर बहुत बार आया हूं. संगठन का काम करता था तब भी मैं यहां आता था और पीएम बनने के बाद भी आपके बीच में आया हूं, लेकिन मैंने ऐसा उत्साह कभी नहीं देखा. वहीं, भूपेश बघेल सरकार पर हमला बोलते हुए पीएम मोदी ने कहा, यहां रोजगार के नाम पर सिर्फ भ्रष्टाचार ही भ्रष्टाचार है. अटल जी ने छत्तीसगढ़ की आकांक्षाओं को समझते हुए इस प्रदेश का निर्माण किया था.

ये बीजेपी ही है जिसने छत्तीसगढ़ के लोगों को समझा है.छत्तीसगढ़ की सरकार पर हमला बोलते हुए पीएम ने कहा, छत्तीसगढ़ के विकास के लिए बीजेपी केंद्र में हो या राज्य में पूरी तरह से समर्पित रही है. मैं आपको ये गारंटी देने के लिए आया हूं, आपके हर सपने को साकार करने के लिए मोदी कोई कसर बाकी नहीं छोड़ेगा. आप लिख लीजिए ये मोदी की गारंटी है आपका सपना मोदी का संकल्प है. राज्य के हर परिवार का सपना तभी साकार होगा जब यहां भी भाजपा सरकार होगी. दिल्ली से मैं जितनी कोशिश करू यहां की कांग्रेस सरकार उसको फेल करने जुटी हुई होती है.उन्होंने कहा, पिछले पांच साल में छत्तीसगढ़ को केंद्र से हजारों करोड़ रुपए मिले हैं, हमने छत्तीसगढ़ के लिए आपके लिए पैसे की कोई कमी नहीं रखी है. ये बात यहां के उप-मुख्यमंत्री ने कहा था.

अगर कांग्रेस सरकार के उपमुख्यमंत्री भरी सभा में कहते हैं कि दिल्ली कभी अन्याय नहीं करती है तो फिर हर एक खुशी होनी चाहिए लेकिन कांग्रेस पार्टी में उफान मच गया.यहां के धान किसानों का दाना-दाना केंद्र की बीजेपी सरकार खरीदती है. छत्तीसगढ़ के किसानों का धान खरीदकर केंद्र सरकार ने राज्य सरकार को एक लाख करोड़ रुपए से ज्यादा की रकम दी है. मैं फिर विश्वास दिलाता हूं कि बीजेपी धान किसानों के लिए समर्पित है. इसलिए सरकार बनेगी तो किसानों का पूरा ध्यान रखा जाएगा. मोदी एक रुपया भेजता है तो सौ के सौ पैसे पहुंचते हैं. पीएम किसान सम्मान निधि के तहत छत्तीसगढ़ के किसानों के खाते में 28 हजार रुपए तक पहुंचे हैं.

प्रधानमंत्री मोदी ने कहा कि हम किसानों को 300 रुपए में यूरिया की एक बोरी देते हैं जबकि दुनिया में उसकी कीमत 3000 के आसपास है. बीजेपी सरकार का प्रयास है कि गरीबों के जीवन में सुधार हो और स्तर में सुधार हो. जब मेरे देश के गरीबों का कल्याण होता है तो मेरा जीवन धन्य हो जाता है. हमने शौचालय बनाया तो लोगों की मुश्किलें कम हुई. हमने उज्जवला का मुफ्त कनेक्शन दिया तो गरीब परिवारों को धुएं से मुक्ति मिली. हाल ही में उज्जवला गैस सिलेंडर को 400 रुपए सस्ता किया गया है.

महिला आरक्षण का जिक्र करते हुए प्रधानमंत्री ने कहा, बीजेपी सरकार ने इसका रास्ता साफ किया है, लेकिन खासकर माताओं-बहनों को बहुत सतर्क रहना होगा. यह बिल 30 साल से लटका हुआ था. कांग्रेस और इसके घमंडी साथियों को लग रहा है कि मोदी ने क्या कर दिया. उनको लगता है कि सारी माताएं-बहनें मोदी को ही आशीर्वाद देंगी. न चाहते हुए भी संसद में उनको बिल का समर्थन करना पड़ा.

ভূপেশ স্পষ্ট বলেন, আগামী নির্বাচনে বিজেপি যাতে ক্ষমতায় ফিরতে পারে সেজন্য নরেন্দ্র মোদি-অমিত শাহর নির্দেশমতো কাজ শুরু করে দিয়েছেন প্রশান্ত কিশোর। আসলে উনি তো কোন রাজনৈতিক দলের লোক নন। উনি একজন পেশাদার মানুষ। টাকা নিয়ে কাজ করেন। কয়েক বছর আগে মোদি -অমিত শাহ কংগ্রেস মুক্ত ভারত গড়ার ডাক দিয়েছিলেন। কিন্তু চেষ্টা করেও তাঁরা সেটা করতে পারেননি। সেই কাজ যাতে করতে পারেন তার জন্যই এবার দায়িত্ব দিয়েছেন প্রশান্তকে। তিনি কাজ শুরু করে দিয়েছেন। প্রশান্ত এবং মমতা দু’জনেরই লক্ষ্য হল কংগ্রেসকে ক্ষমতা থেকে দূরে সরিয়ে রাখা। বিজেপিকে সাহায্য করতেই তাঁরা মাঠে নেমেছেন।

মমতাকে আক্রমণ করে ভূপেশ বলেছেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আগে তাঁর অবস্থান স্পষ্ট করতে হবে। তিনি বিজেপির সঙ্গে লড়তে চান নাকি, বিরোধী দলগুলির সঙ্গে সেটা স্পষ্ট করে জানাচ্ছেন না কেন? দেখে শুনে তো মনে হচ্ছে, রাজ্যে রাজ্যে বিরোধী ভোট ভাগ করে দিয়ে উনি বিজেপিকে ক্ষমতায় ফেরার পথ মসৃণ করে দিতে চাইছেন। দু’দিন আগে দিল্লি গিয়ে মোদির সঙ্গে বৈঠক করলেন। তার পরেই তিনি আক্রমণ করলেন কংগ্রেসকে। মোদির সঙ্গে কী আলোচনা হয়েছে কেন সেটা প্রকাশ করছেন না।

মমতাকে এটা বুঝতে হবে যে, কংগ্রেসকে ছাড়া কখনও কোনও বিরোধী জোট গড়ে তোলা সম্ভব নয়। তাঁর মনে রাখা উচিত, জাতীয় পর্যায়ে কংগ্রেসকে বাদ দিয়ে কখনওই কোনও জোট হতে পারে না। কেন না এখনও গোটা দেশে বিজেপির মূল প্রতিদ্বন্দ্বী হল কংগ্রেস।

ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী এদিন এটাও স্পষ্ট করে দিয়েছেন, ২০২৪-এর নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী মোদির বিরুদ্ধে বিরোধী জোটের মুখে কে হবেন সেটা ইউপিএ’র বৈঠকে সর্বসম্মতিক্রমে সোনিয়া গান্ধীই ঠিক করবেন। মমতাকে ঠিক করতে হবে তিনি বিরোধীদের সঙ্গে লড়তে চান নাকি, বিজেপিকে ক্ষমতা থেকে হঠাতে চান। মমতার কাজকর্ম দেখে শুনে তো মনে হচ্ছে, উনি বিজেপিকে সর্বতোভাবে সাহায্য করতে চান। আর তাঁর এই কাজের সহযোগী হয়েছেন প্রশান্ত কিশোর।

তৃণমূল কংগ্রেসের এটা বোঝা উচিত, গোয়ায় তাদের কিছু করার ক্ষমতাই নেই। এতদিন তো ত্রিপুরা নিয়ে অনেক কথা বলছিলেন। কিন্তু ত্রিপুরার নির্বাচনী ফলাফল দেখিয়ে দিয়েছে, তৃণমূল মুখে যতই বড় বড় কথা বলুক না কেন আসলে তাদের শক্তি কতটা। আগামী নির্বাচনে গোয়াতেও একই অবস্থা হবে তৃণমূল কংগ্রেসের। মাঝখান থেকে তারা কংগ্রেসের ভোট কেটে বিজেপিকে ক্ষমতায় ফেরার পথে কুসুম বিছানো করে দেবেন। গোয়ায় কোনও শক্তিই নেই, তবুও তারা হই হট্টগোল করছেন। এর পিছনে কী কারণ আছে সেটা কারও বুঝতে বাকি নেই। মোদি-শাহর থেকে টাকা নিয়ে বিরোধী ভোট কিভাবে ভাগ করে দেওয়া যায় সেই পথ বাতলে দিচ্ছেন প্রশান্ত কিশোর। প্রশান্তর বলে দেওয়া পথেই এগিয়ে চলেছেন মমতা।

সবকিছু দেখেশুনে এটা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে যে, ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে মোদিকে ক্ষমতায় ফেরাতে মোদি ইতিমধ্যেই ময়দানে নামিয়ে দিয়েছেন প্রশান্ত এবং মমতাকে। তাঁরা হাত ধরাধরি করে বিজেপিকে ক্ষমতায় ফিরিয়ে আনবেন।

সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী দের কার্যপদ্ধতি এবং বিভিন্ন সমাজসেবামূলক প্রকল্পের বাস্তবায়নের প্রেক্ষিতে জনপ্রিয় মুখ্যমন্ত্রীকে বেছে নেওয়া হয়। এই সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল, উড়িশার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়ককে পিছনে ফেলে প্রথম স্থানটি দখল করে নিয়েছেন ছত্রিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেল। আইএএনএস এবং সি- ভোটারের এই যৌথ সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ছত্রিশগড়ের মাত্র ৬ শতাংশ মানুষ মুখ্যমন্ত্রী পদে বদল চেয়েছেন।

বাকিরা সকলেই মুখ্যমন্ত্রী পদে বাঘেলকেই দেখতে চান। তবে রাজ্যের ৩৬.৬ শতাংশ মানুষ কংগ্রেস সরকারের কাজে সন্তুষ্ট নন। যদিও তাঁরা সরকারের বদল চান না। ছত্রিশগড়ের ৪৪.৭ শতাংশ মানুষ জানিয়েছেন, তাঁরা কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদি সরকারের কাজে যথেষ্ট সন্তুষ্ট নন। সি-ভোটার আইএএনএসের এই সমীক্ষা নিশ্চিতভাবেই ভূপেশ বাঘেলকে বাড়তি অক্সিজেন জোগাবে। কারণ সম্প্রতি ভূপেশ বাঘেলকে মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে সরানোর দাবিতে এক ডজনেরও বেশি কংগ্রেস বিধায়ক দিল্লি গিয়ে রাহুলের দরজায় হত্যে দিয়ে পড়েছিলেন।

অন্যদিকে মাত্র তিন মাস আগে মুখ্যমন্ত্রী হয়েও সকলকে চমকে দিয়ে তালিকায় দুই নম্বরে স্থানটি দখল করেছেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি। উত্তরাখণ্ডের মাত্র ১০ শতাংশ মানুষ সরকারের বদল চাইছেন। আগামী বছরের গোড়াতেই রয়েছে উত্তরাখণ্ডে বিধানসভা নির্বাচন। কাজেই এই সমীক্ষা নির্বাচনের আগে বিজেপিকে নিশ্চিতভাবেই স্বস্তি দেবে।

এই সমীক্ষায় যখন উত্তরাখণ্ডে বিজেপিকে এগিয়ে রাখা হয়েছে, তখন উত্তরপ্রদেশের কিন্তু এই সমীক্ষার ফলাফল বিজেপির উদ্বেগ বাড়ছে। সমীক্ষা বলছে, উত্তরপ্রদেশের ২৮.১ শতাংশ মানুষ যোগী সরকারের কাজে অখুশি। এঁরা সকলেই যোগী সরকারের অবসান চাইছেন। তবে বিজেপির পক্ষে স্বস্তির খবর এই যে, রাজ্যের ৪০ শতাংশেরও বেশি মানুষ এখনও উত্তরপ্রদেশের যোগীকেই মুখ্যমন্ত্রী পদে দেখতে চান। আগামী বছরের শুরুতে এই রাজ্যেও নির্বাচন হওয়ার কথা। কাজেই এই সমীক্ষা গো-বলয়ের বৃহত্তম রাজ্যেও বিজেপিকে কিছুটা স্বস্তি দেবে।

জনপ্রিয়তার নিরিখে তৃতীয় স্থানে রয়েছেন উড়িশার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েক। এই রাজ্যের মাত্র ১৪.১ শতাংশ অধিবাসী নবীন পট্টনায়ক সরকারের বদল চান। রাজ্যের ৩৯ শতাংশেরও বেশি মানুষকেই মুখ্যমন্ত্রী পদে নবীনকেই দেখতে চাইছেন। কাজেই আগামী দিনে নবীন পট্টনায়ক সরকার বদল হতে পারে তেমন কোনও সম্ভাবনাই নেই।

অন্যদিকে জনপ্রিয়তার ক্ষেত্রে সবচেয়ে পিছিয়ে রয়েছেন তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাও। রাজ্যের ২৯.২ শতাংশ মানুষ কেসিআর সরকারের উপর তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তাঁরা অবিলম্বে টিআরএস সরকারের বদল চেয়েছেন।