bill – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Mon, 20 Dec 2021 15:37:18 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png bill – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 Lok Sabha: বিরোধীদের আপত্তি উড়িয়ে পাস হল আধার ও ভেটার কার্ড সংযুক্তিকরণ বিল https://ekolkata24.com/uncategorized/lok-sabha-the-aadhaar-and-veter-card-consolidation-bill-was-passed-despite-the-objections-of-the-opposition Mon, 20 Dec 2021 15:37:18 +0000 https://ekolkata24.com/?p=15567 নিউজ ডেস্ক, নয়াদিল্লি: বিরোধীরা চেষ্টার কসুর করেনি। কিন্তু তাতেও আধার ও ভোটার কার্ডের (adhar and voter card) সংযুক্তিকরণ আটকাতে পারল না বিরোধীরা। গোটা দেশে নির্বাচনী সংস্কারের লক্ষ্যে রীতিমতো এক বড়সড় সিদ্ধান্ত পাস করিয়ে নিল নরেন্দ্র মোদী সরকার (modi giverment)। সোমবার লোকসভায় পাস হয় নির্বাচনী আইন সংশোধনী বিল ২০২১। এই বিল পাস হওয়ার ফলে ভোটার কার্ডের সঙ্গে আধার কার্ডের সংযুক্তিকরণ আইন সিদ্ধ হল।

সোমবার সংসদে কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী কিরেন রিজিজু (kiren rijiju) নির্বাচনী আইন সংশোধনী বিল ২০২১ পেশ করেন। কংগ্রেস-সহ (congress and other opposition party ) দেশের প্রায় বেশিরভাগ বিরোধী দলই ভোটার ও আধার কার্ডের সংযুক্তিকরণের সিদ্ধান্তের তীব্র বিরোধিতা করে। বিরোধীদের অভিযোগ, এই কাজের মাধ্যমে নাগরিকদের অধিকার হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে। মানুষের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা আর বজায় থাকবে না। তবে বিরোধীদের এই আপত্তি কানে তোলেনি মোদী সরকার।
বরং এদিন সংসদে আইন মন্ত্রী রিজিজু বলেন, ভুয়ো ভোটার আটকাতেই এই নির্বাচনী সংস্কার। ভোটার ও আধার র্কাড সংযুক্ত হলে নির্বাচনী প্রক্রিয়া অর্থাৎ ভোটদানের কাজ অনেকটাই স্বচ্ছ হবে।
কেন্দ্রের এই বিলের বিরোধিতা করেন কংগ্রেস নেতা অধীর চৌধুরী। অধীর এদিন সংসদে বিলটিকে সিলেক্ট কমিটিতে পাঠানোর দাবি জানান। এই বিল পাস নিয়ে এদিন সরকার ও বিরোধী পক্ষের মধ্যে তীব্র বাদানুবাদ হয়। বিরোধী সদস্যরা রীতিমতো টেবিল চাপড়ে চিৎকার করে এই বিলের বিরোধিতা করতে থাকেন। বিরোধীদের শান্ত করতে না পেরে রাজ্যসভা ও লোকসভা দু’দফায় মুলতবি ঘোষণা করা হয়। সরকার পক্ষের অভিযোগ, বিরোধী সাংসদরা সংসদের কাজে ইচ্ছাকৃতভাবে ব্যাঘাত ঘটাচ্ছে। সংসদ চলুক এটা বিরোধীরা চায় না। সে কারণেই নির্বাচনী সংস্কারের কাজেও তারা অহেতুক বাধা দিচ্ছে। যদিও শেষ পর্যন্ত বিরোধীদের বাধাকে উড়িয়ে দিয়ে বিলটি লোকসভায় পাস করিয়ে নেয় মোদী সরকার।

]]>
Farm Law: রাষ্ট্রপতির সাক্ষরে সরকারিভাবে বাতিল হয়ে গেল কৃষি আইন প্রত্যাহার বিল https://ekolkata24.com/uncategorized/the-bill-to-repeal-the-farm-law-was-officially-canceled-with-the-signature-of-the-president Wed, 01 Dec 2021 17:17:12 +0000 https://ekolkata24.com/?p=13077 News Desk, New Delhi: শুধু বাকি ছিল রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের (President Ramnath Kovind) সই করা। বুধবার রাষ্ট্রপতি তাঁর কাজটুকু করতেই কৃষি আইন প্রত্যাহার বিল (Farm Law Repeal Bill) আইনি স্বীকৃতি পেল। উল্লেখ্য, সংসদের চলতি শীতকালীন অধিবেশনের (winter season) প্রথম দিনেই লোকসভা ও রাজ্যসভায় (Loksabhaa and Rajyasabha) কোনওরকম আলোচনা ছাড়াই পাশ হয়ে গিয়েছিল কৃষি আইন প্রত্যাহার বিল-২০২১।

উল্লেখ্য, ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে নরেন্দ্র মোদি সরকার তিনটি কৃষি আইন তৈরি করেছিল। যে আইনের বিরুদ্ধে গত এক বছর ধরে দীর্ঘ আন্দোলন করছেন কৃষকরা। ১৯ নভেম্বর গুরু নানকের জন্ম বার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তিন কৃষি আইন প্রত্যাহার করে নেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা মতোই সোমবার সংসদের উভয় কক্ষে কৃষি আইন প্রত্যাহার বিল পেশ ও পাস হয়ে গিয়েছিল। বুধবার রাষ্ট্রপতি কোবিন্দ কৃষি আইন প্রত্যাহার বিলে সই করার সঙ্গে সঙ্গেই একটি বিতর্কিত অধ্যায়ের সমাপ্তি ঘটল।

এখন প্রশ্ন হল, হঠাৎ করেই নরেন্দ্র মোদি কেন এই আইন প্রত্যাহার করলেন। সরকার পক্ষের দাবি, প্রধানমন্ত্রী যথেষ্টই কৃষক দরদী, সে কারণেই তিনি কৃষকদের দাবি মেনে নিয়েছেন। অন্যদিকে বিরোধীদের দাবি, আগামী বছরের শুরুতেই উত্তরপ্রবেশ-সহ পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন। সেই নির্বাচনে যাতে বিজেপিকে কৃষক পরিবারগুলির রোষানলে পড়তে না হয় সে কারণেই কৃষি আইন প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত। সম্প্রতি বেশ কয়েকটি রাজ্যের উপনির্বাচনে বিজেপিকে মুখ থুবড়ে পড়তে হয়েছে। ওই ফলাফল থেকেই দেওয়ালের লিখন পড়ে ফেলেছেন মোদি-অমিত শাহ। সে কারণেই তড়িঘড়ি কৃষি আইন প্রত্যাহার করার ঘোষণা।

মোদি ও বিজেপি এটা ভালই বোঝেন যে, দিল্লির মসনদ দখল করতে হলে উত্তরপ্রদেশের ক্ষমতা দখলে রাখা খুবই জরুরি। সে কারণেই উত্তরপ্রদেশের নির্বাচনকে পাখির চোখ করেই কৃষি আইন প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত মোদি সরকারের।

]]>
Farm Laws: কৃষি আইন প্রত্যাহার বিল, হুইপ জারি করল কংগ্রেস ও বিজেপি https://ekolkata24.com/uncategorized/farm-laws-the-congress-and-the-bjp-issued-a-bill-to-repeal-the-agriculture-act Sat, 27 Nov 2021 12:19:12 +0000 https://ekolkata24.com/?p=12580 New Delhi:  সোমবার শুরু হচ্ছে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন (winter season)। অধিবেশনের প্রথম দিনেই পেশ করা হবে কৃষি আইন (Farm Laws) প্রত্যাহার বিল। যে কারণে শাসক দল বিজেপি (bjp) দলের সাংসদদের উপস্থিত থাকার জন্য হুইপ জারি করেছে। হুইপ জারি করেছে বিরোধী দল কংগ্রেসও। রাজ্যসভা এবং লোকসভা উভয় কক্ষের সদস্যদের ক্ষেত্রেই দুই দল এই হুইপ জারি হয়েছে।

শনিবার সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী (prahalad joshi) জানিয়েছেন, সোমবার অধিবেশনের শুরুতেই কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী নরেন্দ্র সিং তোমর কৃষি আইন প্রত্যাহারের জন্য বিল পেশ করবেন। সংসদের উভয় কক্ষে এই বিল নিয়ে আলোচনা করা হবে। লোকসভায় যাতে দলের প্রত্যেক সাংসদ উপস্থিত থাকেন সেজন্য শনিবার জোশী দলীয় সাংসদের জন্য হুইপ জারি করেন। শুক্রবার রাতেই রাজ্যসভার সাংসদদের জন্য হুইপ জারি করেছিল বিজেপি।

বিরোধী দল কংগ্রেস অবশ্য শুক্রবার রাতেই সংসদের উভয় কক্ষের সদস্যদের উপস্থিত থাকার জন্য হুইপ জারি করেছে। কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ এই হুইপ জারি করে বলেন, সোমবার রাজ্যসভায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে। তাই রাজ্যসভার সমস্ত কংগ্রেস সাংসদকে বলা হচ্ছে, তাঁরা যেন সকাল ১১টা থেকে অধিবেশন শেষ না হওয়া পর্যন্ত সংসদে উপস্থিত থাকেন।

সোমবার অর্থাৎ ২৯ নভেম্বর সংসদের উভয় কক্ষের প্রত্যেক সদস্যের উপস্থিতি বাধ্যতামূলক। উল্লেখ্য, আসন্ন শীত অধিবেশনে মোদি সরকার ২৬ টি বিল পেশ করতে চলেছে। যার মধ্যে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ হল কৃষি আইন প্রত্যাহার বিল। এছাড়াও রয়েছে ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ন্ত্রণ বিল। পাশাপাশি বেসরকারি ব্যাংকের ক্ষেত্রে কেন্দ্রের মালিকানা ৫১ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৬ শতাংশ করার জন্য একটি বিল পেশ করা হবে।

উল্লেখ্য, গত বুধবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর উপস্থিতিতে মন্ত্রিসভার জরুরি বৈঠকে কৃষি আইন প্রত্যাহারে সায় দেওয়া হয়। অন্যদিকে, আসন্ন শীত অধিবেশনে কিভাবে সরকার পক্ষের মোকাবিলা করা হবে তা নিয়ে আলোচনা করতে সোনিয়া গান্ধীর নেতৃত্বে একটি বৈঠক হয়েছে। জানা গিয়েছে, আসন্ন অধিবেশনে কংগ্রেস কৃষি আইন ছাড়াও অত্যাবশ্যকীয় পণ্য নিয়ন্ত্রণ আইন, মূল্যবৃদ্ধি, পেট্রো পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি, লখিমপুর খেরি কাণ্ডে জড়িত কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অজয় মিশ্রর পদত্যাগ সহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সরব হবে।

]]>
বিদ্যুৎ বিলে গোঁজামিল রাজ্য সরকারি সংস্থার, অঙ্ক দিয়ে প্রমাণ শিক্ষাবিদের https://ekolkata24.com/offbeat-news/even-wbsedcl-electricity-bill-have-havoc-problem Mon, 18 Oct 2021 10:39:24 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=8112 বিশেষ প্রতিবেদন: একটি বিশিষ্ট দৈনিকে গৃহস্থদের বিদ্যুত খরচের সিংহভাগ পুরুষদের জন্যে আর নারীরা এ ক্ষেত্রেও বঞ্চনার শিকার হচ্ছেন। সরাসরি লিঙ্গবৈষম্যের শিকার হচ্ছেন মানুষ এমন দাবী করেছে ওই দৈনিকের সম্পাদকীয় বিভাগের ওই লেখা। এই বিষয়ে প্রতিবাদ জানালেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ শুভেন্দু মজুমদার। তাঁর দাবী এসব পশ্চিমবঙ্গে হয় না। যে রাজ্যে সরকারি থেকে বেসরকারি বিদ্যুৎ সংস্থার বিলে রয়েছে বিস্তর গোঁজামিল, যার মাশুল গুনতে হয় আম জনতাকে

তিনি বলেছেন, ওই বহুলপ্রচলিত বাংলা দৈনিক সংবাদপত্রে যে কথা বলা হয়েছে তা অকারণ লিঙ্গ বৈষম্য টেনে আনা হচ্ছে। এমনটা অন্যান্য রাজ্যে ঘটলেও এ রাজ্যে ঘটে না। সাধারণ মানুষ শিকার হচ্ছেন বিদ্যুৎ সংস্থার বঞ্চনার।

শুভেন্দুবাবু বলেছেন, “আপনারা যাঁরা এই সংবাদপত্রটি নিয়মিত পাঠ করেন বা ( অন্য কোন বাংলা সংবাদপত্র) তাঁরা কি কোনদিন দেখেছেন এ রাজ্যের দুটি বিদ্যুত সংস্থা WBSEDCL এবং CESC যেভাবে পালা করে বিদ্যুতের মাশুল বাড়াচ্ছে তা নিয়ে কোন উত্তর সম্পাদকীয় নিবন্ধ বা কোন প্রতিবেদন ? চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলছি , এমন কোন উত্তর সম্পাদকীয় প্রতিবেদন গত দশ বছরে একবারও বেরোয়নি ।এমনকি , যেখানে পেট্রোল ডিজেলের মূল্য প্রতিদিন লিটার প্রতি দুই পয়সা বাড়লে প্রতিদিনই সংবাদপত্রের প্রথম পাতায় জায়গা পায় ( আজও এই পত্রিকার প্রথম পাতায় রয়েছে) সেখানে বিদ্যুতের মাশুলবৃদ্ধি নিয়ে সংবাদমাধ্যমগুলির এই হিরন্ময় নীরবতা কিসের ইঙ্গিত ? বিদ্যুতের বিলের গোঁজামিল সাধারণ মানুষকে বোঝাতে পারবেন এমন অর্থনীতিবিদ কি সারা রাজ্যে একজনও নেই ?

যার যত বিদ্যুতের ব্যবহার বেশি তাকে তত বেশি হারে বিদ্যুতের মাশুল দিতে হবে। এই নীতি সারা দেশে শুধু বিদ্যুতের ক্ষেত্রেই কেন কার্যকর হবে এই ব্যাপারটা আমার মাথায় ঢোকে না । এটা যদি একটা গরীব-দরদী নীতি হয় তবে তো আমার মনে হয় পেট্রল ব্যবহারের ক্ষেত্রেও এই নীতি অনুযায়ী তিন বা চার ধরণের রেট থাকা বাঞ্ছনীয় । যে লোকটি দু-চাকার স্কুটার ব্যবহার করেন আর যিনি রোলস রয়েস বা মার্সিডিস চাপেন দুজনেই কেন একই দরে পেট্রল কিনবে ?”

তিনি মূলত আক্রমণ করেছেন WBSEDCLকে। কারণ সিইএসসি’র বিদ্যুৎ মাশুল যে বেশি তা কারও অজানা নয় কিন্তু রাজ্য সরকারী সংস্থা বিলে যে ভালোই গোঁজামিল ধরিয়ে দিচ্ছে তার প্রমাণ অঙ্কের মাধ্যমে বোঝানোর চেষ্টা করেছেন শিক্ষাবিদ। তিনি বলেছেন, WBSEDCL এর বিদ্যুতের রেট হল : প্রথম ১০২ ইউনিট ৫ . ২৬ টাকা। তার পরের ৭৮ ইউনিট ৫ . ৮৬ এবং তারপরের ১২০ ইউনিট ৬ . ৭৩ টাকা।”

তিনি বলেছেন, “ধরা যাক , একটি সাধারণ নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবারের মাসে গড় বিদ্যুতের খরচ ১০০ ইউনিট । সুতরাং এই একশো ইউনিটের জন্যে তাঁর বিদ্যুত মাশুল হওয়া উচিৎ ১০০ x ৫ . ২৬ = ৫২৬ . ০০ টাকা । তিন মাসের জন্য বিদ্যুতের মাশুল হয় ৫২৬ . ০০ x ৩ = ১৫৭৮ টাকা । কিন্তু WBSEDCL কী করছে একবার দেখে নিন । WBSEDCL এর রেট চার্ট অনুযায়ী তিন মাসের জন্য তিনশো ইউনিটের মাশুলের হিসেব হল : প্রথম ১০২ ইউনিট x ৫ . ২৬ = ৫৩৬ . ৫২। পরের ৭৮ইউনিট x ৫ . ৮৬ = ৪৫৭ . ০৮। পরের ১২০ইউনিট x ৬ . ৭৩ = ৮০৭ . ৬০। এমনভাবেই ৩০০ ইউনিট = ১৮০১ . ২০ টাকা। এবারে আপনি দেখুন জনদরদী নীতি অনুযায়ী WBSEDCL আপনার থেকে তিন মাসের বিদ্যুত মাশুল বাবদ কত টাকা বেশি নিচ্ছে দেখুন। ১৮০১ . ২০ — ১৫৭৮ . ০০ = ২২৩ . ২০ টাকা ।” কটাক্ষের সুরে তিনি বলেছেন, “হে প্রভুভক্ত সংবাদমাধ্যম সখা সকল ! আপনারা আর কতদিন যোগনিদ্রায় মগ্ন থাকবেন ও লিঙ্গবৈষম্যের এইসব ফালতু বিশ্লেষণে এভাবে কালাতিপাত করবেন?”

]]>