book – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Tue, 07 Dec 2021 20:44:14 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png book – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 Praying Mantis: বাংলার পতঙ্গ গবেষণায় নতুন দিশা দেখালেন উদয়নারায়ণপুরের সৌরভ https://ekolkata24.com/offbeat-news/saurabh-from-udaynarayanpur-has-written-a-book-about-praying-mantis Tue, 07 Dec 2021 20:44:14 +0000 https://ekolkata24.com/?p=14035 নিজস্ব প্রতিবেদক: প্রেয়িং ম্যান্টিস (Praying Mantis)— শব্দটার সাথে আমরা একদমই পরিচিত নই। কিন্তু প্রায়শই আমরা এদের আমাদের আশেপাশে দেখে থাকি। প্রেয়িং ম্যান্টিস আসলে একপ্রকার উপকারী পতঙ্গ যা আমাদের চারপাশে মাঝেমধ্যেই দেখা যায়। এবার এদের নিয়েই ‘প্রেয়িং ম্যান্টিসদের কথা’ শীর্ষক বই লিখলেন গ্রামীণ হাওড়ার উদয়নারায়ণপুরের খিলার বাসিন্দা বিশিষ্ট গবেষক সৌরভ দোয়ারী।

বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিদ্যার অধ্যাপক অমল কুমার মন্ডলের সাথে যৌথভাবে বইটি লিখেছেন জীববিদ্যার গবেষক সৌরভ দোয়ারী। রবিবার বইটি প্রকাশ করেন হিডকোর চেয়ারম্যান দেবাশীষ সেন। বইটির মুখবন্ধ লিখেছেন পশ্চিমবঙ্গের প্রজাপতি বইয়ের লেখক বিখ্যাত লেখক যুধাজিৎ দাশগুপ্ত। দীর্ঘ প্রায় দশ বছর বাংলার বিভিন্ন প্রান্তে ঘুরে প্রেয়িং ম্যান্টিসদের উপর বিস্তারিত গবেষণার কাজ চালিয়েছেন অমল বাবু ও সৌরভ বাবু। তারপরই এদের নিয়ে প্রথম একক বাংলা বই দু’জনে লিখে ফেলেন।

সৌরভ দোয়ারীর কথায়, প্রেয়িং ম্যান্টিসরা একধরনের উপকারী পতঙ্গ। কিন্তু বাংলা ভাষায় এদের নিয়ে তেমন চর্চা হয়নি। তাই বাংলার সাধারণ মানুষের কাছে এরা অনেকটা অজানাই থেকে গিয়েছে। সেই অভাব দূর করার জন্যই এই বই লেখা। তিনি আরও জানান, এরা সম্পূর্ণ মাংসাশী পতঙ্গ। দিনের পাশাপাশি রাতেও এরা নিজ কাজে সক্রিয়। এরা কৃষিক্ষেতে থাকা বিভিন্ন কীটকে খেয়ে কৃষকের উপকার করেন। তাই প্রেয়িং ম্যান্টিসদের ‘কৃষক বন্ধু’ বলা হয়।

বাংলার বিভিন্ন প্রান্তে বিশেষত দক্ষিণবঙ্গে প্রেয়িং ম্যান্টিসদের প্রায় ৪৫ রকম প্রজাতির দেখা মেলে। হাওড়া জেলায় প্রায় ১০-১২ রকম প্রজাতি দেখা যায়। কিন্তু এরা লোকচক্ষু অন্তরালেই থেকে যায়। কেউ গঙ্গা ফড়িং, কেউবা আবার বড়ো পতঙ্গ ভেবে ভুল করে থাকেন। এই ভুল দূর করে সঠিক তথ্য তুলে ধরতেই এই বই লেখা বলে জানান পেশায় শিক্ষক সৌরভ দোয়ারী। বিশেষজ্ঞদের মতে, বাংলার পতঙ্গ গবেষণায় এই বই অত্যন্ত সহায়ক হয়ে উঠবে।

]]>
২৪০ পাতার এই রহস্যময় বই আজও কেউ পড়তে পারেনি https://ekolkata24.com/offbeat-news/heres-what-you-need-to-know-about-the-mysterious-voynich-manuscript Fri, 03 Dec 2021 20:34:28 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=1937 নিউজ ডেস্ক: এই জগতে রহস্য ভরে রয়েছে। কিছু রহস্য ভেদ করতে সফল হয়েছে মানুষ৷ তবে কিছু রহস্য এখনও পর্যন্ত অজানা রয়ে গিয়েছে মানবজাতির কাছেও। ঠিক এমনই একটি রহস্য হল ২৪০ পাতার একটি বই। কথিত আছে, আজ পর্যন্ত কেউ এই বইটি পড়তে পারেনি।

ইতিহাসকারিরা বলছেন, এই রহস্যময় বইটি ৬০০ বছরেরও বেশি পুরনো। কার্বন ডেটিংয়ের মাধ্যমে জানা গিয়েছে, বইটি ১৫ শতাব্দীতে লেখা হয়েছিল। এই বইটি হাতে লেখা হয়েছিল। কিন্তু কী লেখা হয়েছিল এবং কোন ভাষায় লেখা হয়েছিল, তা আজ পর্যন্ত কেউ বুঝতে পারেনি৷ বইটি আজ পর্যন্ত রহস্যময় হয়ে রয়ে গিয়েছে। বইটির ‘বায়োনিক ম্যানুস্ক্রিপ্ট’ নামে নামকরন করা হয়েছে। বইটিতে মানুষ থেকে নিয়ে গাছপালার একাধিক ছবি বানানো হয়েছে।

Mysterious Voynich Manuscript

‘বায়োনিক ম্যানুস্ক্রিপ্ট’ নামের এই বইটির সবথেকে অদ্ভুত বিষয় হল, বইটিতে এমন কিছু গাছপালার ছবি রয়েছে, যেগুলির পৃথিবীর গাছপালার সঙ্গে কোন মিল নেই। এই বইটির নাম ‘বায়োনিক ম্যানুস্ক্রিপ্ট’৷ ইতালির একটি বইয়ের ডিলার বিলফ্রিড বায়োনিকয়ের নামে নামকরণ হয়েছে। বলা হয় তিনি এই বইটি ১৯১২ সালে কিনে এনেছিলেন। কিন্তু তিনি কোন জায়গা থেকে বইটা কিনেছিলেন আজ পর্যন্ত বড় রহস্য।

Mysterious Voynich Manuscript

এই রহস্যময় বইটিতে অনেক পাতা ছিল, কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই পাতাগুলি নষ্ট হচ্ছে। এই মুহূর্তে বইটিতে মাত্র ২৪০টি পাতা রয়েছে৷ এই বিষয়ে বেশি কিছু তথ্য খুঁজে পাওায়া যায়নি৷ কিন্তু এটা স্পষ্ট বোঝা যায় যে, বইটির কিছু শব্দ ল্যাটিন এবং জার্মান ভাষায় রয়েছে।

অনেকে বলে থাকেন, এই বইটি ইচ্ছাকৃতভাবে এইভাবে লেখা হয়েছে৷ যাতে কেউ পড়তে না পারে এবং এর রহস্যভেদ না হয়। তবে সেই রহস্যটা কী, সেটা শুধুমাত্র এই বইটির লেখকই হয়তো জানতেন। কিংবা আগামিদিনে হয়তো কেউ এই বইটিতে কী লেখা রয়েছে, সেই রহস্যভেদ করতে সফল হবে। এখন শুধুই সময়ের অপেক্ষা।

]]>