Buddhadeb Bhattacharya – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Mon, 27 Dec 2021 09:35:09 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png Buddhadeb Bhattacharya – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 CPIM: পৌর ভোটের আগে হঠাৎ ‘সক্রিয়’ বুদ্ধবাবু, আহ্লাদে আটখানা বাম মহল https://ekolkata24.com/uncategorized/cpim-buddhadeb-bhattacharya-ashok-bhattacharya-siliguri-corporation Mon, 27 Dec 2021 09:35:09 +0000 https://ekolkata24.com/?p=16776 News Desk: রাজনৈতিক সন্ন্যাস নেওয়া ধ্যানমগ্ন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের আচমকা সক্রিয়তায় ‘আত্মহারা’ বাম মহল। রাজ্য জুড়ে শোরগোল পড়েছে তাঁর একটি ফোনকল নিয়ে। বাম মহল তথা সিপিআইএমের মধ্যেই প্রশ্ন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী পরাজয় মানতে না পেরে গৃহবন্দি জীবন বেছে নিয়েছেন, অসুস্থ হয়ে আরও নিষ্ক্রিয় তিনি হঠাৎ কোন জাদুমন্ত্রে রাজনৈতিক বিষয়ে ফের নাক গলাতে শুরু করলেন।

যাবতীয় ঘটনার কেন্দ্রে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের সঙ্গে আরও এক বর্ষীয়ান সিপিআইএম নেতা তথা প্রাক্তন পুরমন্ত্রী অশোক ভট্টাচার্যের ফোনালাপ। শিলিগুড়ি পুর নিগমের ভোটে অশোকবাবুকে নেতৃত্ব দিতে অনুরোধ করেছেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। সেকথা ‘পাব্লিকলি’ জানাতেই রাজ্য জুড়ে শোরগোল। আহ্লাদে আটখানা সিপিআইএম।

লোকসভা ও বিধানসভার ভোটে ঐতিহাসিক শূন্য প্রাপ্তির পর কলকাতা পুর নিগমের ভোটে ততোধিক নজরকাড়া পরিসংখ্যান নিয়ে ফের হাজির বামেরা। একধাক্কায় বিরোধী দল বিজেপির থেকে ভোটের নিরিখে উপরে বামফ্রন্ট। কার্যত কলকাতায় বামেরা এখন বিরোধী দল হিসেবে চিহ্নিত। তবে তাদের সংগ্রহে দুটি ওয়ার্ড!

এই ফলাফলেই কি রাজনৈতিক ঘুম ভাঙল বুদ্ধদেববাবুর? প্রশ্ন এখানেই। বামপন্থী নেতা, কর্মী ও সমর্থকদের বড় অংশ মনে করছেন, শিলিগুড়িতে সিপিআইএমের পক্ষে পুরবোর্ড গড়ার বড় সম্ভাবনা। তৃণমূল জমানাতেও বামেরা কংগ্রেসের সঙ্গে জোট করে বোর্ড চালিয়েছে। আসন্ন পুর নিগমের ভোটে তাই শিলিগুড়ি দখল করতে অশোক ভট্টাচার্যের উপরেই দায়িত্ব দিলেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী।

বিধানসভার ভোটে শিলিগুড়িতে প্রবল উদ্দিপনা জাগিয়েও আসনটি ধরে রাখতে পারেননি প্রাক্তন পুরমন্ত্রী অশোক ভট্টাচার্য। পরাজিত হয়েই পুর নিগমের পুর প্রশাসকের দায়িত্ব ছেড়ে দেন। চটজলদি সেই পদে গৌতম দেবকে বসিয়ে দেন মু়খ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

বিধানসভা ভোটের হিসেবে না বাম না তৃণমূল কংগ্রেস বরং শিলিগুড়ি চলে গিয়েছে বিজেপির দখলে। অশোকবাবুর রাজনৈতিক শিষ্য শংকর ঘোষ বিধায়ক হয়েছেন। তিনিই পুর নির্বাচনে বিজেপির নেতৃত্বে নাকি তৃ়নমূল কংগ্রেসে যোগ দেবেন তাই নিয়ে প্রবল চর্চা।

ভোট বিশ্লেষকদের মতে আসন্ন পৌর ভোট ও পুরনিগমগুলির নির্বাচনে বিরোধী দল বিজেপির ছন্নছাড়া পরিস্থিতির মাঝে নতুন করে বামেদের ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ আছে। সেই সুযোগ নিতে বামেরা কতটা তৈরি তা স্পষ্ট নয়। তবে প্রাক্তন মু়খ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের ফোন ইঙ্গিত দিচ্ছে, তিনি এখনও আলোড়ন ফেলতে পারেন ।

]]>
KMC: পুরভোটে লড়ছেন ‘কমরেডরা’, ক্ষীণ দৃষ্টি, শ্বাসকষ্ট নিয়ে শুনলেন ‘হাল ছাড়া’ বুদ্ধবাবু https://ekolkata24.com/uncategorized/buddhadeb_bhattacharya_-kmc_election_cpim Sun, 19 Dec 2021 12:04:31 +0000 https://ekolkata24.com/?p=15449 News Desk: পারেননি ময়দান আগলে রাখতে। ২০১১ সালের পর সেই যে পরাজয়ের গ্লানি নিয়ে ঘরে চলে গিয়েছেন আর ময়দানে নেই। সিপিআইএম শূন্য হয়েছে। জমানত বাঁচাতে পারেনা এমন অবস্থা। নোটা ভোটের বিরুদ্ধে লড়াই করতে হচ্ছে। এসবই শুনে নীরব থেকে নীরবতর প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য।

বি়ধানসভার পর পুরভোটেও তিনি ভোট দিতে পারলেন না বুদ্ধদেববাবু। তাঁর এখন চোখের অবস্থাও একেবারেই ভালো নয়। দৃষ্টিশক্তি অত্যন্ত ক্ষীণ হয়ে গেছে,শয্যাশায়ী। এমনই জানিয়েছেন স্ত্রী মীরা ভট্টাচার্য।

বুদ্ধবাবু ক্রমে দৃষ্টিশক্তি হারাচ্ছেন। তিনি শয্যাশায়ী। এই দুটি তথ্য পুরভোটের ব্যাপক হাঙ্গামার মাঝে রাজনৈতিক মহলকে নাড়িয়ে দিয়ে গেল।

সকাল থেকে বুথ দখল, ছাপ্পা ও সংঘর্ষ বোমাবাজির মাঝে নজর ছিল প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর পরিবারের দিকে। পরে মীরা দেবী জানান, চিকিৎসকদের নির্দেশ মেনেই বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের পক্ষে বের হওয়া সম্ভব না আর।

২০১১ সালে বুদ্ধবাবুর নেতৃত্বে বামফ্রন্ট সরকার বিধানসভায় লড়ে হেরে যায়। তিনি নিজেও পরাজিত হন। এরপর রাজনৈতিক মঞ্চে অল্প অল্প করে উপস্থিতি কমাতে থাকেন বুদ্ধবাবু। গত কয়েকবছর একদমই সংশ্রব ত্যাগ করেছেন। অসুস্থতার কারণে গৃহবন্দি। কে বলবে, তাঁর আমলেই সিপিআইএম সর্বোচ্চ পর্যায়ে ছিল।

বাম মহলেই অভিযোগ আছে, পরাজয় মানতে না পারার যন্ত্রণা বুদ্ধবাবুকে একলা করে দিচ্ছিল। তিনি আসলে শক্ত ধাঁচের নেতা নন তাই সরে গিয়েছেন। তুলনায় উঠে আসে ত্রিপুরার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকারের কথা। সেখানেও টানা ২৫ বছর বামফ্রন্ট সরকারের পতন হয়। তবে মানিকবাবু রাস্তায় আছেন।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের যুক্তি, বুদ্ধবাবু পরাজয় মেনে নিয়ে ফের হাল ধরলে তাঁর দল রাজ্যে শূন্য হত না, বরং সরকারের ঘাড়ে নিশ্বাস ফেলত।

রাজ্যের বাম নেতাদের অনেকের অভিযোগ, পরাজয়ের পর হাল ছেড়ে দেওয়া মানসিকতা বুদ্ধবাবুর এতটাই প্রকট যে দলের উপর ধাক্কা ভয়াবহ। তবে নতুন প্রজন্মের ‘কমরেড’রা লড়ছেন। সেই খবর পান বুদ্ধবাবু।

]]>
‘হাল ছেড়ে দেওয়া’ গৃহবন্দি বুদ্ধবাবু শুনলেন নব্যরা ফাইট করেছে https://ekolkata24.com/uncategorized/left-front-vote-percentage-increased-in-by-election Tue, 02 Nov 2021 11:56:07 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=10061 News Desk: অসুস্থ বুদ্ধবাবু শুনলেন উপনির্বাচনে বামেদের বড়সড় লড়াই ও ভোট বৃদ্ধির খবরটি। বামফ্রন্টের নবীন প্রজন্ম লড়াই করছে। তবে তিনি নীরব। হয়ত মনের গভীরে এখনও পরাজয় মানতে না পারার ক্ষেদ রয়েছে। অনেক সিপিআইএম নেতার ক্ষোভ এভাবে তিনি হাল না ছেড়ে দিলে রাজ্যে ভোট রাজনীতিতে অনেক কিছুই হতে পারত। অন্তত দল শূন্য তো হতো না।

পরিবর্তন হয়েছিল ২০১১ সালে। টিএমসির কাছে পরাজয়ের পর আর বাহির মুখো হতেন না তেমন। পরবর্তী সময়ে যদিও বা কয়েকবার বেরিয়েছিলেন গত কয়েক বছর অসুস্থ হয়ে গৃহবন্দি। সিওপিডি পেশেন্ট প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মাঝে কয়েকবার হাসপাতালে ভর্তি হন। তাঁর অসুস্থতার সংবাদে রাজ্য জুড়ে চিন্তিত হন বহু বাম-অবাম সমর্থক।

এই গত কয়েক বছরে পরপর ভোটে রাজ্যে বামেদের শুধুই জামানত বাজেয়াপ্ত আর ভয়াবহ বিপর্যয় সংবাদ আসে গণনার দিন। সেসব শুনতেই অভ্যস্ত প্রবীন সিপিআইএম নেতা।

তাৎপর্যপূর্ণ গত লোকসভা ও বিধানসভা ভোটে বামেরা রাজ্যে শূন্য হয়েছে। পরপর উপনির্বাচনেও একই ফল। তবে মঙ্গলবার খড়দহ, শান্তিপুর, গোসাবা, দিনহাটা কেন্দ্রের উপনির্বাচনের ফল আসতেই দেখা যায় শূন্য থাকলেও বামেদের ভোট বেড়েছে। গণনার এক পর্যায়ে খড়দহ কেন্দ্রে দ্বিতীয়স্থানে এসেছিল সিপিআইএম।

তবে ফলাফল শূন্যই। যে শূন্যতা লোকসভাতে তৈরি হয়েছে তা ভরাট করার জন্য নব্য নেতা ও প্রার্থীদের উপর জোর দিয়েছে সিপিআইএম। আসন্ন রাজ্য সম্মেলন ও পার্টি কংগ্রেসে এ ব্যাপারে শিলমোহর লাগবে।

সিপিআইএম সহ বামদলগুলির তো বটেই রাজ্যবাসীর কাছে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তি তীব্র আলোচিত। তেমনই সমালোচনা হয় তাঁর পরাজয় না মানতে পেরে নিজেকে একলা করে নেওয়ার নীতি। সেই বুদ্ধবাবু শুনেছেন তাঁর দলেরই নতুন ধারার কর্মীরা লড়ছেন।

]]>
Buddha Vs Mamata: শারদীয়ার বাজারেও বুদ্ধ-মমতা লড়াই তুঙ্গে https://ekolkata24.com/uncategorized/mamata-versus-buddhadeb-two-writer-chief-ministers-books-attracted-readers Mon, 11 Oct 2021 15:10:06 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=7321 নিউজ ডেস্ক: বর্তমান ও প্রাক্তন দুই মুখ্যমন্ত্রীর বই বইমেলা থেকে শারদ উৎসব সবেতেই চাহিদা তুঙ্গে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা বই বিরাট কাটতি। তাঁর একাধিক রাজনৈতিক বই, কবিতার বই দলীয় সমর্থকরা কিনছেন। অনেকে আবার এমনই সংগ্রহ করেছেন।

আবার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যর লেখা বেশ কয়েকটি বই ইতিমধ্যেই জনপ্রিয়। বইমেলা হোক বা উৎসবের সময় বুদ্ধবাবুর লেখা বই পাঠকদের আগ্রহ ও পছন্দের কেন্দ্রে থাকে।

Mamata versus Buddhadeb two Writer chief ministers books attracted readers

তবে বই লেখার হিসেব ও খতিয়ানে কবিতাপ্রেমী মার্কসবাদী বুদ্ধদেববাবুকে দশ গোলের মালা পরিয়েছেন কবি, চিত্র ও সঙ্গীতশিল্পী মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সর্বশেষ হিসেবে লেখিকা মমতার প্রকাশিত বই একশর ঘরে। আর বুদ্ধদেববাবুর লেখা বইয়ের সংখ্যা গুটিকয়েক।

ganashakti Book stall

রাজনৈতিক প্রবন্ধ নিয়ে বুদ্ধবাবুর লেখা বইগুলি বাংলার মননশীল পাঠকের কাছে বেশ চাহিদার। তবে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা বইগুলির চাহিদাও বিরাট। দুই লেখকের বই প্রকাশকরা জানিয়েছেন, পাঠকরা কিনতে মুখিয়ে থাকেন। সেটা বিক্রি দেখলেই মালুম হবে।

Jaga Bangla Book stall

টানা চৌত্রিশ বছরের বাম শাসনের পতন হয় বুদ্ধবাবুর সময়েই। তাঁকে পরাজিত করে তৃণমূল কংগ্রেসের জমানা শুরু করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মমতার শাসনেই পশ্চিমবঙ্গে বামেরা শূন্য হয়ে গিয়েছে। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধবাবু অসুস্থ হয়ে ঘরবন্দি। আর মুখ্যমন্ত্রী মমতা তাঁর রাজনৈতিক কর্মসূচিকে জাতীয়স্তরে নিয়ে যেতে মরিয়া।রাজনৈতিক এই লড়া়িয়ের মাঝে প্রাক্তনী বুদ্ধবাবুর খোঁজ নেন বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী।

তবে বই বাজারে যুদ্ধ প্রবল। সেখানে মমতার লেখা ‘উপলব্ধি’ বনাম বুদ্ধদেবের ‘স্বর্গের নিচে মহাবিশৃঙ্খলা’ দুটি বই পরস্পরকে এখনও সমানে টেক্কা দিয়ে চলেছে।

]]>