এক নজরে NIESBUD Recruitment নিয়োগ সংক্রান্ত সম্পূর্ণ তথ্য:
সংস্থা: ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর অন্ত্রেপ্রেরনরশিপ এবং স্মল বিজনেস ডেভেলপমেন্ট (NIESBUD)
পদের নাম: কনসালটেন্ট
শূন্যপদের সংখ্যা: ১০
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ম্যানেজমেন্ট, সোশ্যাল সায়েন্স এবং হিউম্যানিটি বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি সহ প্রার্থীদের থাকতে হবে অন্ত্রেপ্রেরনরশিপে তিন বছরের কাজের অভিজ্ঞতা । ডিজাইনিং ও অর্গানাইজিং ট্রেনিং প্রোগ্রাম/ কারিকুলাম ডিজাইন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট/ রিসার্চ/ হ্যান্ড-হোল্ডিং ইত্যাদি বিষয়ে প্রার্থীদের ন্যূনতম ৩ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং অন্যান্য প্রচারমূলক এবং উন্নয়নমূলক প্রতিষ্ঠান থেকে অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তিরাও আবেদন করতে পারেন যাঁরা অন্ত্রেপ্রেরনরশিপে প্রচারের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন।
বিশেষ বিজ্ঞপ্তি : আবেদনের তারিখ প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে চলছে আবেদন প্রক্রিয়া। প্রার্থীদের আবেদনপত্র জমা দিতে হবে আগামী ৯ জানুয়ারি, ২০২২ তারিখে বিকাল ৫টার মধ্যে । সে ক্ষেত্রে প্রার্থীরা আবেদনপত্র পেয়ে যাবেন প্রতিষ্ঠানের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটেই । যোগ্যতা পূরণকারী প্রার্থীরা এই বিজ্ঞাপন প্রকাশের ২১ দিনের মধ্যে আবেদন করতে পারেন। Niesbud-এর তরফে অনলাইনে প্রার্থীদের https://forms.gle/vCRfkPA1BmygViD19 আবেদনের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। প্রয়োজনীয় সার্টিফিকেট ও ডকুমেন্টগুলি [email protected]এ মেল করতে হবে।
বিশদ নোটিশ জানতে লিঙ্কে ক্লিক করতে পারেন-https://niesbud.nic.in/docs/2021-22/notices/recruitment-for-Consultant-Dec-2021.pdf
]]>বৃহস্পতিবার গোপন সূত্রে খবর পেয়ে বড়বাজার স্টেশন লাগোয়া এই গোডাউনে কলকাতা পুলিশের (Kolkata Police) এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ (EB) অভিযান চালায়। আটক করা হয় এক ব্যবসায়ীকে। ইবি সূত্রে খবর, প্রচুর ভেজাল পোস্ত উদ্ধার হয়েছে। সেগুলি পরীক্ষার জন্য নমুনা ল্যাবে পাঠানো হয়েছে। এই চক্রে আর কেউ জড়িত কিনা ধৃতকে জিজ্ঞাসাবাদ করে জানার চেষ্টা চলছে। এর আগেও বেশ কয়েকবার পোস্তায় ভেজাল পোস্ত কারবারের হদিশ মিলেছে। আরও একবার ফের সেই পোস্তাতেই ধরা পড়ল ভেজাল পোস্ত কারবার।
প্রসঙ্গত, চলতি বছর জানুয়ারি মাসে, পোস্তায় ভেজাল পোস্তর কারবার ধরা পড়ে। সাদা পোশাকে অভিযান চালিয়ে চক্রীদের গ্রেফতার করে কলকাতা পুলিশের এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ। বেশ কয়েকমাস ধরেই পোস্তার মহর্ষি দেবেন্দ্র রোডে বেআইনিভাবে জাল পোস্ত তৈরির কারবার চলছিল। সেখানেও পোস্তর সঙ্গে মেশানো হচ্ছিল ভুট্টার দানা। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে অভিযান চালিয়ে কলকাতা পুলিশের এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ হাতেনাতে একজনকে ধরে ফেলে। উদ্ধার হয় ভুট্টার দানা, গ্রাইন্ডার মেশিন ও অন্যান্য সরঞ্জাম। আধিকারিকরা দেখেন, দোকানের ভেতর একটি গোপন কুঠুরিতে ২ মহিলা কর্মীকে দিয়ে এই ভেজাল মেশানোর কাজ চলছিল। জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ জানতে পারে, কলকাতাসহ সংলগ্ন এলাকায় এই ভেজাল পোস্তের ব্যবসা চালিয়ে বিপুল টাকার মুনাফা করা হত।
]]>হাওড়ার স্টোরটির অবস্থান জেলার বৃহত্তম অবনী মলের কাছেই গুরুত্বপূর্ণ একটি এলাকায় এবং অন্যটির অবস্থান দক্ষিণ কলকাতার কসবা অঞ্চলের অন্যতম খ্যাতনামা এলাকা বোসপুকুরের কাছেই। দুটি জায়গাই ঘনবসতির নিকটবর্তী যা আউটলেট গুলিকে টার্গেটেড কাস্টমারদের নাগালের মধ্যে রেখেছে। স্টোরদুটির বিশেষত্ব হল যে এটি কিচেন সেগমেন্ট, ম্যাট্রেস, হোম স্টোরেজ এবং ফার্নিচারে গ্রাহকদের পছন্দসই স্পেশালি ক্রাফটেড প্রোডাক্টের সুবিধা দেবে। এরই পাশাপাশি গোদরেজ ইন্টেরিয়র দুটি দোকানেই প্রতি কেনাকাটার ওপর একটি করে ফার্নিচার নিশ্চিতরূপে বিনামূল্যে অফার করছে।

দুই শহরে গোদরেজ ইন্টেরিয়রের আউটলেট উদ্বোধন করতে এসে উচ্ছ্বসিত স্বস্তিকা মুখার্জি বলেন, “গোদরেজ ইন্টেরিয়রের সঙ্গে আমার যোগসুত্র সেই ছেলেবেলার, আজকে কসবা এবং অবনী মলের আউটলেট দুটির উদ্বোধন-অনুষ্ঠানে আসতে পেরে আমি আপ্লুত। অনেকের মতো, আমারও মনে হয় যে গৃহসজ্জা আমাদের ব্যক্তিগত অভিরুচির প্রতিফলন। আমাদের নিজস্ব পরিসরকেরকে আমরা কী ভাবে সাজাই, তা আসলে আমাদের ব্যক্তিত্বকে তুলে ধরে। গোদরেজ ইন্টেরিয়র একমাত্র বিশ্বস্ত এবং কালজয়ী একটি ব্র্যান্ড যা কনটেম্পোরারি ডিজাইন আর সেরা গুণগতমান বজায় রেখেও দামকে বেঁধেছে সাধ্যের মধ্যে। দেশের মানুষের ঘর সাজানোর আঙ্গিকে এনেছে বিশ্বমানের ছোঁয়া। আমি বিশেষভাবে উল্লাসিত এটা জেনে যে এই আউটলেট গুলি আমার মতো কাস্টমারদেরকে নিজেদের পছন্দমাফিক ফার্নিচারও গড়ে দেবে।”
টুইন সিটির নতুন আউটলেটগুলির গুরুত্ব সম্পর্কে বলতে গিয়ে গোদরেজ ইন্টেরিয়রের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট সুবোধ মেহতা বলেন,”কলকাতা এবং হাওড়া পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম প্রাণোচ্ছল দুটি মেট্রো শহর এবং গুরুত্বপূর্ণ বাজার। এই দুই শহরের নিবাসীরা বরাবরই আমাদের ডিজাইনার এবং মডিউলার হোম ফার্নিচার এর প্রতি ভালোবাসা দেখিয়েছেন। গড় হিসেবে কুড়ি শতাংশ গোদরেজ ইন্টেরিয়রের রেভিনিউ আসে পশ্চিমবঙ্গের মার্কেট থেকেই। এই নতুন দুটি দোকান আমাদের ব্র্যান্ডের উপস্থিতি এবং অভিজ্ঞতা রিটেল ফার্নিচার মার্কেট বহুগুণ বৃদ্ধি করবে।
তিনি আরো বলেন,”গোদরেজ ইন্টেরিয়র পশ্চিমবঙ্গের বাজারে পায়ের মাটি শক্ত করেছে নিজের সুখ্যাতি এবং বিপুল সংখ্যক ক্রেতার ভালোবাসাকে পুঁজি করে। অর্থ বর্ষ ২২’এর শেষ পর্যন্ত আমরা এই রাজ্যে আরো ১৫টি আউটলেট খোলার কথা ভাবছি। যা অর্থ বর্ষ ২৫’এর মধ্যে আমাদের ব্যবসাকে ১৮ থেকে ২০ শতাংশ বৃদ্ধি করবে। আমরা নিশ্চিত, নিজের শ্রেণীতে শ্রেষ্ঠ মানের ফার্নিচার; ন্যায্যমূল্য এবং আকর্ষণীয় অফার আমাদের ব্র্যান্ডকে সম্প্রসারিত করবে এবং গোদরেজ ইন্টেরিয়র পরিবারের ক্রেতা পরিমণ্ডলকে বহুগুণে বাড়িয়ে তুলবে।
]]>