celebrated – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Fri, 03 Dec 2021 15:41:15 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png celebrated – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 ব্রিটিশ সরকার ক্ষুদিরামের নশ্বর দেহকে ধ্বংস করতে পারে, তাঁর আদর্শকে নয়, দাবি বাংলা পক্ষের https://ekolkata24.com/uncategorized/bangla-pokkho-celebrated-khudiram-basus-birthday-in-medinipur Fri, 03 Dec 2021 15:41:15 +0000 https://ekolkata24.com/?p=13400 নিউজ ডেস্ক: মহান বিপ্লবী ক্ষুদিরাম বসুর জন্মদিন। শুক্রবার ক্ষুদিরাম বসুর জন্মদিবস উপলক্ষে তাঁর জন্মভিটা পশ্চিম মেদিনীপুরের মোহবনীতে বাংলা পক্ষের কেশপুর শাখার উদ্যোগে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ দিনের অনুষ্ঠানে বাংলা পক্ষের তরফে কেশপুর শাখার অন্যতম সদস্য পার্থ নন্দী, চিনময় বড়োদলই সমীরণ বড়দোলই প্রণব কারক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। বাংলা পক্ষের তরফে ক্ষুদিরামের মূর্তিতে পুষ্পার্ঘ্য নিবেদন করে শ্রদ্ধা জানানো হয়।

ক্ষুদিরামের মূর্তিতে মাল্যদানের পর বাংলা পক্ষের কেশপুর শাখার পক্ষ থেকে ক্ষুদিরামের আদর্শ বাংলাদেশের প্রতিটি ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়ার শপথ নেওয়া হয়।

আয়োজকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, করোনা পরিস্থিতির জন্য চলতি বছরে ক্ষুদিরামের জন্ম দিবস পালনে সেভাবে কোনও অনুষ্ঠান করা সম্ভব হয়নি। তবে আগামী বছর তাঁরা যথারীতি আড়ম্বরের সঙ্গেই ক্ষুদিরামের জন্ম ও মৃত্যু দুই-ই পালন করবেন।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত পার্থ নন্দী বলেন, ক্ষুদিরাম বসুর দেখানো পথই বাংলার যুব সমাজের এগিয়ে চলার পাথেয় হবে। ক্ষুদিরাম বসুর চোখে যে স্বপ্ন ছিল সেই স্বপ্ন পূরণ করা দেশের যুব সমাজের দায়িত্ব। ব্রিটিশ সরকার হয়তো ফাঁসি দিয়ে ক্ষুদিরামের নশ্বর দেহটিকে শেষ করে দিতে পারে, কিন্তু তাঁর আদর্শকে কখনওই মানুষের মন থেকে মুছে দিতে পারে না।  ক্ষুদিরাম বসুর এই আদর্শকে বাংলা পক্ষ বাংলার প্রতিটি ঘরে ঘরে পৌঁছে দেবে।

বাংলা পক্ষের তরফ চিন্ময় বড়দোলই বলেন, বাংলায় বলেন ১৮ বছর বয়সি এক তরতাজা কিশোরের আত্মবলিদান ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। হিন্দি সাম্রাজ্যবাদ ক্ষুদিরামের কথা আমাদের ভুলিয়ে দিতে চাইলেও বাংলাপক্ষ সকলকে তাঁর অবদানের কথা স্মরণ করিয়ে দেবে। দেশের মাঝে বাংলা ও বাঙালি একদিন নিশ্চিতভাবেই তাদের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করবে। ক্ষুদিরামের জন্মদিনে এটাই আমাদের শপথ।

]]>
তন্ত্রমতে পালিত হয় এই রাস, হয় শক্তির পূজা https://ekolkata24.com/uncategorized/this-ras-festival-is-celebrated-in-tantra-is-the-worship-of-shakti Thu, 18 Nov 2021 09:57:29 +0000 https://ekolkata24.com/?p=11694 নিউজ ডেস্ক: বলা হয় ‘রস’ থেকেই রাস। রস অর্থে সার, নির্যাস, আনন্দ, হ্লাদ, অমৃত ও ব্রহ্ম বোঝায়। ‘তৈত্তিরীয়’ উপনিষদে (২/৭) রস সম্পর্কে বলা হয়েছে “রসো বৈ সঃ। অর্থাৎ ব্রহ্ম রস ছাড়া আর কিছুই নন। বৈষ্ণব দর্শনে এই রস বলতে মধুর রসকেই বোঝানো হয়েছে। আর পুরুষোত্তম শ্রীকৃষ্ণ হলেন মধুর রসের ঘনীভূত আধার। তাঁকে ঘিরেই রাস।

বৈষ্ণবদর্শনে রাসের যে ব্যাখ্যাই থাকুক না কেন, বৈষ্ণব আখড়ায় যে ভাবেই রাস পালিত হোক না কেন, শহর নবদ্বীপ, চৈতন্যজন্মভূমি নবদ্বীপে রাসের চেহারা ঠিক এর ‘বিপরীত’। পূর্ণিমার ভরা রাতে, বিশুদ্ধ তন্ত্রমতে শতাধিক শক্তিমূর্তির সাড়ম্বর পুজো, সঙ্গে আদ্যন্ত তামসিকতায় ভরা এক দামাল উৎসবের উদযাপন—

সংক্ষেপে এটই হল নবদ্বীপের রাসের সংজ্ঞা। পূর্ণিমার রাতে তিনশোর বেশি বিরাট বিরাট শক্তিমূর্তির পুজোর কারণে নবদ্বীপের রাসকে অনেকে ‘শাক্ত রাস’ বলেও অভিহিত করেন।

ras-utsab

<

p style=”text-align: justify;”>উনবিংশ শতাব্দীর প্রারম্ভে রাজা গিরীশচন্দ্রের পোষকতায় প্রবর্তন হয় রাস উৎসবের। সূচনাপর্বে পুজো হতো পটে, নাম ছিল পট-পূর্ণিমা’। পরবর্তী পর্যায়ে মৃন্ময়ী মূর্তি নির্মাণ করে পূজো অনুষ্ঠিত হতো। এই সময় রাজা কৃষ্ণচন্দ্র ও ঈশ্বরচন্দ্রের আমলে প্রবর্তিত কালীমূর্তিগুলির পূজার কাল পরিবর্তিত হয়ে কার্তিকী পূর্ণিমায় হয়েছিল এবং রাস উৎসবকে প্রাচীনত্ব প্রদান করেছিল।

]]>
Children’s Day: ভারতে ১৪, বিশ্বে বিশে পালিত হয় শিশু দিবস https://ekolkata24.com/offbeat-news/childrens-day-is-celebrated-on-14th-in-india-and-20th-in-the-world Sun, 14 Nov 2021 08:05:20 +0000 https://ekolkata24.com/?p=11268 বিশেষ প্রতিবেদন: শিশুরাই দেশের ভবিষ্যত, নবজাগরণে শিশুরাই আগামীর আলো। এই বার্তাকে মাথায় রেখে ভারতে প্রতিবছর ১৪ নভেম্বর পালিত হয় ‘শিশু দিবস’। শিশুদের আলোর পথে উজ্জীবিত করতে এবং তাদের অধিকার, সুরক্ষা ও শিক্ষার প্রতি জোর দিতে এই দিনটিকে বিশেষভাবে পালন করা হয়। তবে, শুধুমাত্র শিশুদের উদ্দেশেই এই দিনটি উদযাপন করা হয় না, এই দিনে ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুকেও স্মরণ করা হয়, কারণ ১৪ নভেম্বর তাঁর জন্মদিন।

পন্ডিত জওহরলাল নেহরু ১৮৮৯ সালের ১৪ নভেম্বর জন্মগ্রহণ করেন। শিশুদের প্রতি তাঁর গভীর স্নেহ ও ভালোবাসার কথা আমরা প্রত্যেকেই জানি। তাঁর শিশুদের প্রতি ছিল অদম্য স্নেহ ও ভালবাসা। যে কারণে তিনি ‘চাচা নেহেরু’ নামেও পরিচিত ছিলেন। তিনি বলেছিলেন ‘শিশুরাই দেশের ভবিষ্যত’। তিনি সর্বদা শিশুদের শিক্ষা ও কল্যাণের উপর জোর দিতেন। তাই তাঁকে স্মরণ করে প্রতিবছর তাঁর জন্মদিনেই ভারতে পালিত হয় ‘শিশু দিবস’। ভারতে এই দিনটি ‘বাল দিবস’ নামেও পরিচিত।

রাষ্ট্রসংঘ ১৯৫৪ সালের ২০ নভেম্বর শিশু দিবস পালনের জন্যে ঘোষণা করেছিল। সেই ঘোষণা অনুযায়ী ভারতেও পণ্ডিত জওহরলাল নেহরুর মৃত্যুর আগে পর্যন্ত ২০ নভেম্বর শিশু দিবস পালিত হত। ১৯৬৪ সালে নেহেরুর মৃত্যুর পর তাঁকে উপযুক্ত সম্মান জানানোর জন্য একটি বিল পাস হয়। যেখানে বলা হয়েছিল, তাঁর জন্মবার্ষিকী এবং শিশু দিবস একসাথে পালন করা হবে। সেই থেকেই ১৪ নভেম্বর ভারতে শিশু দিবস বা বাল দিবস পালিত হয়ে আসছে।

শিশুদের স্নেহ, ভালবাসার পাশাপাশি তাদের সঠিকভাবে বড় করার ব্যাপারেও জোর দিতেন পন্ডিত নেহেরু। তিনি বলেছিলেন, আজ আমরা যেভাবে শিশুদের বড় করব, কাল সেভাবেই তারা দেশ চালাবে। তাই, শিশুদের মধ্যে পারস্পরিক সৌহার্দ্য বিনিময়, বোঝাপড়া এবং বাচ্চাদের কল্যাণে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা, তাদের সঠিক পথ দেখানো, সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে শেখানো উচিত।

কিন্তু, আজও দেশের কোথাও কোথাও অবহেলিত থেকে যাচ্ছে শিশুরা, শিশু শ্রমিক হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে তাদের। হাতে বইয়ের পরিবর্তে তুলে দেওয়া হচ্ছে নানান কাজের সামগ্রী। তাই, এই শিশু দিবসে প্রত্যেক শিশুকে স্কুল মুখি করতে হবে, শিক্ষার আলোয় উজ্বল করতে হবে তাদের ভবিষ্যত, দেখাতে হবে সঠিক পথ, তবেই সফল হবে শিশু দিবস পালন, সফল হবে পন্ডিত নেহেরুর স্বপ্ন।

আজকের এই দিনে স্কুল, কলেজ এবং বিভিন্ন সংস্থায় নানান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। শিশুদের জন্য থাকে বিভিন্ন প্রতিযোগিতা ও ইভেন্ট। শিক্ষকরা একত্রিত হয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করেন। মিষ্টি, বই, চকোলেট এবং অন্যান্য উপহার বিতরণ করা হয় শিশুদের মধ্যে। এই দিনে শিশুদের জন্য টেলিভিশন এবং রেডিওতে বিশেষ প্রোগ্রাম প্রচারিত হয়। কোথাও কোথাও শিশুদের চলচ্চিত্র উৎসবেরও আয়োজন করা হয়। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি অভিভাবকেরাও নিজের বাড়িতে পালন করে থাকেন দিনটি।

তবে, শুধুমাত্র বিদ্যালয়গুলিতেই শিশু দিবস পালন হয় না, যেসব শিশুরা রাস্তায় থাকে এবং অনাথ শিশুদের মুখেও হাসি ফোটানোর চেষ্টা করা হয়।

]]>
Bharat Milap: করোনা বিধিকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে ধুমধামের সঙ্গে পালিত হল ভরত মিলাপ https://ekolkata24.com/uncategorized/bharat-milap-ceremony-is-celebrated-with-pomp-and-circumstance-in-the-corona-rule Sun, 17 Oct 2021 16:04:57 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=8035 নিউজ ডেস্ক: গোটা দেশে করোনার তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কা ক্রমেই বাড়ছে। চলতি করোনা পরিস্থিতির মধ্যেই দেশজুড়ে চলছে উৎসবের মরসুমে। কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে একাধিকবার মানুষকে করোনা বিধি মেনে উৎসবে সামিল হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে। কেন্দ্র জানিয়েছে, ঘরে বসে উৎসব পালন করুন।

কিন্তু কেন্দ্রের সেই নির্দেশিকা বা করোনা বিধিকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে শনিবার দিনভর বেনারসে ধুমধামের সঙ্গে পালিত হল ‘ভরত মিলাপ’ অনুষ্ঠান। হাজার হাজার মানুষ এই অনুষ্ঠানে যোগ দেন। অধিকাংশের মুখেই মাস্ক ছিল না। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার কথা তো চিন্তাই করা যায় না। তবে বিশেষজ্ঞরা অনেকেই মনে করছেন, বেনারসবাসীকে এই ঘটনার জন্য কড়া মাসুল চোকাতে হবে।

চিরাচরিত প্রথা অনুযায়ী প্রতিবছরই দশমীর পরের দিন বেনারসে পালিত হয় এই অনুষ্ঠান। দীর্ঘ ১৪ বছর বনবাসে কাটিয়ে একাদশীর দিন রামচন্দ্র অযোধ্যায় ফিরেছিলেন। রামচন্দ্র এবং সীতাকে সসম্মানে অযোধ্যায় ফিরিয়ে এনেছিলেন ভাই ভরত। তাই এই দিনটি পবিত্র দিন হিসেবে উদযাপন করা হয়। এই দিনের অনুষ্ঠানকেই ‘ভরত মিলাপ’ বলা হয়ে থাকে। সেই অনুষ্ঠানে যোগী সরকারের কোনও নিয়ন্ত্রণ ছিল না। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, বিধানসভা নির্বাচনের দিকে তাকিয়েই যোগী সরকার এভাবে অনুষ্ঠানের ওপর কোনও বিধিনিষেধ জারি করেনি। কিন্তু যোগী সরকারের এই প্রশাসনিক ব্যর্থতা আগামী দিনে মানুষের পক্ষে বিপদের কারণ হয়ে উঠতে পারে।

বিশেষজ্ঞরা স্পষ্ট জানিয়েছেন, যেভাবে শনিবার বেনারসের নাতি ইমালি মাঠে হাজার হাজার ভক্তের ঢল নেমেছিল তার যথেষ্টই উদ্বেগের। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছে, একটি রথকে কাঁধে নিয়ে ওই মাঠের চারদিকে প্রদক্ষিণ করছেন ভক্তরা। তাদের কারও মুখেই মাস্ক নেই। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার কথা তো চিন্তাই করা যায় না। গোটা এলাকায় তিল ধারনের জায়গা নেই। বেনারসের বাইরে থেকেও বহু মানুষ এই অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন। বেনারসের প্রতিটি হোটেলেই ঠাঁই নেই ঠাঁই নেই রব।

কেন্দ্রের করোনা বিধিকে উপেক্ষা করে যোগী সরকার কীভাবে এই অনুষ্ঠানের অনুমতি দিলো তা নিয়ে ইতিমধ্যেই বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠেছে। অনেকেই মনে করছেন, বিধানসভা নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে যোগী সরকার সস্তায় কিস্তিমাত করতে চাইছে। সে কারণেই এই অনুষ্ঠানে জনসমাগমের উপর কোনও বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়নি।

]]>