challenging – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Tue, 21 Dec 2021 08:47:28 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png challenging – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 ইতিহাসের চাকায় টিম ইন্ডিয়ার ট্র্যাক রেকর্ড প্রোটিয়ার্সদের বিরুদ্ধে চ্যালেঞ্জিং https://ekolkata24.com/sports-news/team-indias-track-record-in-the-wheel-of-history-is-challenging-against-the-proteas Tue, 21 Dec 2021 08:47:28 +0000 https://ekolkata24.com/?p=15678 Sports desk: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর বিরাট কোহলি টি-টোয়েন্টি ফর্ম্যাটে অধিনায়কত্ব ছেড়ে দেওয়ার পর কোহলিকে ওডিআই দলের অধিনায়কত্ব থেকেও সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। যা নিয়ে পরে অনেক বিতর্ক হয়েছে। ভারতীয় দল বর্তমানে তিন টেস্ট ও তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলতে দক্ষিণ আফ্রিকায় রয়েছে। এই সফর টিম ইন্ডিয়ার জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ, দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে ভারতীয় দলের রেকর্ডই স্পষ্ট বলে দিচ্ছে।
বিরাট কোহলির অধিনায়কত্ব নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে, তবে বিরাটের আগে অন্যান্য ভারত অধিনায়কের সময় টিম ইন্ডিয়া দক্ষিণ আফ্রিকায় কেমন পারফরম্যান্স করেছিল ওই দিকেও একবার নজর ঘোরানোর দরকার।

১৯৯২-৯৩’র দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে মহম্মদ আজহারউদ্দিন অধিনায়কত্বতে টিম ইন্ডিয়াতে খেলছিলেন বড় বড় খেলোয়াড়রা। টিমে ছিলেন কপিল দেব, সচীন তেন্ডুলকর, অনিল কুম্বলে, রবি শাস্ত্রীর মতো অভিজ্ঞ খেলোয়াড়রা। এটাই ছিল ভারতের প্রথম দক্ষিণ আফ্রিকা সফর। চার ম্যাচে ভারত ১-০ ব্যবধানে সিরিজ হেরে গিয়েছিল। বাকি তিনটি টেস্ট ম্যাচ ড্র হয়েছে।

ওই সফর ছিল অজয় ​​জাদেজার অভিষেক সিরিজ, যিনি পরে ভারতের কিংবদন্তি খেলোয়াড় হয়েছিলেন। সিরিজের দুই টেস্ট ম্যাচ ড্র হওয়ার পর, প্রোটিয়ার্সরা তৃতীয় ম্যাচে ভারতকে ৯ উইকেটে পরাজিত করে এবং চতুর্থ টেস্ট ম্যাচটিও ড্র হয়। ভারত সিরিজ ১-০ ব্যবধানে হারে।

১৯৯৬-৯৭’তে সচীন তেন্ডুলকরের নেতৃত্বে ভারতীয় দল দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে গিয়েছিল। তিন ম্যাচের ওই সিরিজে ভারতীয় দল ২-০ ব্যবধানে পরাজিত হয়। কেপটাউন ও ডারবানে ভারতীয় দলকে হারিয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। তৃতীয় ম্যাচ ড্র করতে সফল হয় ভারতীয় দল। ওই ম্যাচে ম্যাচ সেরা হন রাহুল দ্রাবিড়।

২০০১-০২’এ সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় অধিনায়কত্বে ভারতীয় দল দক্ষিণ আফ্রিকায় মাত্র দুটি টেস্ট ম্যাচ খেলেছিল। এই সিরিজেই অভিষেক হয় বীরেন্দ্র সেহবাগের।

ভারত প্রথম টেস্ট ম্যাচে জিতে দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে প্রথমবার জয়ের স্বাদ নিতে চেয়েছিল, কিন্তু তা হতে পারেনি। প্রথম টেস্টে ভারতকে ৯ উইকেটে শোচনীয় পরাজয়ের মুখে পড়তে হয়েছিল। দুই ম্যাচের সিরিজে দ্বিতীয় টেস্ট ড্র করে ভারত ১-০ ব্যবধানে সিরিজ হেরে যায়।

১৯৯২ সালের পর প্রথমবার, ভারতীয় দল দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে একটি ম্যাচ জিতেছিল রাহুল দ্রাবিড়ের নেতৃত্বে। জোহানেসবার্গে প্রথম টেস্টে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ১২৩ রানে হারিয়েছিল টিম ইন্ডিয়া। তবে এর পর সিরিজের বাকি দুই ম্যাচে প্রোটিয়ার্সরা দুর্দান্তভাবে ফিরে আসে এবং ভারতীয় দলও সিরিজ বাঁচাতে পারেনি। সিরিজের ফরসালা ২-১ ব্যবধানে হয়, সিরিজ হেরেছিল ভারত।

২০১০-১১ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরের প্রথম টেস্ট ম্যাচে এম এস ধোনির অধিনায়কত্বে ইনিংস পরাজয়ের পর, টিম ইন্ডিয়া প্রত্যাবর্তন করে এবং ডারবানে দ্বিতীয় ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় জয় পায়। ওই ম্যাচ ভারত ৮৭ রানে জিতেছিল। ওই ম্যাচে ভিভিএস লক্ষ্মণ প্লেয়ার অফ দ্য ম্যাচ বিবেচিত হন। সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকায় টেস্ট সিরিজ জিততে পারেনি ভারতীয় দল।

আবারও ২০১৩-১৪ সালে মহেন্দ্র সিং ধোনির অধিনায়কত্বে দল দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে গেলেও ফলাফল বদলায়নি। দুই ম্যাচের ওই সিরিজের প্রথম ম্যাচ ড্র এবং দ্বিতীয় ম্যাচে ভারতকে হারায় দক্ষিণ আফ্রিকা। ধোনির নেতৃত্বে আবারও সিরিজ জিততে পারেনি ভারত।

২০১৭-১৮ সালে বিরাট কোহলি যখন প্রথমবার দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে গিয়েছিলেন, তখন সামনে একটি বড় চ্যালেঞ্জ ছিল কারণ সেখানকার রেকর্ডগুলি সত্যিই টিম ইন্ডিয়ার জন্য ভাল ছিল না। এই সফরেও বিরাট কোহলির কাছ থেকে অনেক প্রত্যাশা ছিল। স্বাধীনতা ট্রফি নামে খেলা ওই সিরিজে ভারতীয় দল মাত্র একটি টেস্টে জয় পেয়েছিল। প্রথম ও দ্বিতীয় ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকা ভারতীয় দলকে পরাজিত করে। ভারত দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ হেরে যায়।

সব মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে গিয়ে সিরিজ জয় হাতছাড়াই থেকেছে ভারতীয় দলের কাছে। কোনও ভারতীয় অধিনায়ক প্রোটিয়ার্সদের বিরুদ্ধে দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে দাঁড়িয়ে সিরিজ জয় করতে পারেনি। এবার দেখার বিষয় হবে শত বিতর্কের পর, টিম ইন্ডিয়া কি এই সব ভুলে দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে প্রথম টেস্ট সিরিজ জিততে পারবে? একমাত্র তিন টেস্ট প্লেয়িং দেশ অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড এবং শ্রীলঙ্কা প্রোটিয়ার্সদের বিরুদ্ধে দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে সিরিজ জয়ের রেকর্ডের অধিকারি, “বিরাট” ভারত টিম ইন্ডিয়ার পুরনো ট্র‍্যাক রেকর্ড মুছে ফেলতে পারবে আসন্ন টেস্ট সিরিজে, যা ২৬ ডিসেম্বর থেকে শুরু হতে চলেছে, সেঞ্চুরিয়নে সুপারস্পোর্টস পার্কে।

]]>
Dinesh Karthik: প্রোটিয়ার্সদের বোলিং লাইন আপ টিম ইন্ডিয়ার কাছে চ্যালেঞ্জিং https://ekolkata24.com/sports-news/proteas-bowling-line-up-challenging-for-team-india-former-cricketer-dinesh-karthik Wed, 08 Dec 2021 08:19:35 +0000 https://ekolkata24.com/?p=14090 Sports desk: ঘরের মাঠে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে নিউজিল্যান্ডকে পরাজিত করার পর, ভারত সেঞ্চুরিয়নে ২৬ ডিসেম্বর থেকে শুরু হতে যাওয়া দক্ষিণ আফ্রিকা সফরের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে। দক্ষিণ আফ্রিকায় সফরকারী দলের প্রস্তুতি এবং সম্ভাবনা সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে প্রাক্তন ভারতীয় উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান দীনেশ কার্তিক (Dinesh Karthik) বলেছেন যে “এটি ভারতের জন্য সেরা সুযোগ” প্রোটিয়াদের তাদের ঘরে হারানোর।
কার্তিক এই নিয়ে বলেছেন,”অবশ্যই, শতভাগ, ভারতের কাছে দক্ষিণ আফ্রিকাকে তাদের ঘরের কন্ডিশনে মোকাবেলা করার এটাই সেরা সুযোগ এবং সম্ভবত এটি জিততে এবং বেশ স্বাচ্ছন্দ্যে জিতে যেতে পারে। আমি বলছি কারণ ভারতের একটি শক্তিশালী ফাস্ট বোলিং লাইনআপ রয়েছে এবং তাদের কাছে খুব ভালো সুযোগ রয়েছে। পাশাপাশি খুব ভালো ব্যাটিং লাইনআপ রয়েছে”। নিউজিল্যান্ডের প্রাক্তন ক্রিকেটার সাইমন ডলের সঙ্গে একটি চ্যাটারে দীনেশ কার্তিক একথা বলেছেন।

কার্তিক দক্ষিণ আফ্রিকার বোলিং আক্রমণেরও প্রশংসা করে বলেছেন, তাদের ব্যাটিং লাইনআপ “অরক্ষিত” এবং তারা কিছু খেলোয়াড়ের ওপর নির্ভরশীল।

প্রসঙ্গত, শেষবার যখন ভারত ২০১৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর করেছিল, তারা প্রতিটি খেলায় কঠিন লড়াই করেছিল। কিন্তু তিন টেস্টে মাত্র একটি খেলায় জিতেছিল।ভারত কখনও দক্ষিণ আফ্রিকায় টেস্ট সিরিজ জিততে পারেনি।

দীনেশ কার্তিক চ্যাটারে বলেছেন “অন্যদিকে, দক্ষিণ আফ্রিকার খুব ভালো বোলিং লাইন আপ রয়েছে, বিশেষ করে ফাস্ট বোলাররা- (কাগিডো) রাবাদা, (অ্যানরিচ) নর্টজে, (ডোয়াইন) প্রিটোরিয়াস এবং তাদের পছন্দ। তবে যখন তাদের ব্যাটিংয়ের কথা আসে তখন এটি বেশ দুর্বল, তারা ফায়ার করার জন্য এক বা দুইজন খেলোয়াড়ের উপর নির্ভরশীল। তাদের বাকিদের কাছে ভারতের মতো উচ্চমানের বোলিং লাইন আপ পরিচালনা করার মতো অভিজ্ঞতা বা উপায় নেই। সুতরাং, অবশ্যই, এই পর্যায়ে আমার অর্থ ভারতে থাকবে।”

প্রাক্তন কলকাতা নাইট রাইডার্স অধিনায়ক আরও বলেছেন, বিরাট কোহলির নেতৃত্বাধীন দলের ব্যাটসম্যানরা কীভাবে শীর্ষ শ্রেণীর দক্ষিণ আফ্রিকান বোলিং’র বিরুদ্ধে যাবে তা দেখা আকর্ষণীয় হবে।

ওই চ্যাটারে দীনেশ কার্তিক প্রোটিয়ার্সদের বোলিং লাইন আপ নিয়ে নিজের মত রেখে বলেছেন, “আমি মনে করি যে ভারত দক্ষিণ আফ্রিকায় যাওয়ার সময় চ্যালেঞ্জ ধরে কারণ তাদের আত্মবিশ্বাস বেশি। তবে দক্ষিণ আফ্রিকার বোলিংয়ের বিরুদ্ধে ভারতীয় ব্যাটিং কীভাবে রূপ নেয় তা দেখা সত্যিই আকর্ষণীয় হবে, এটি একটি বড় বিষয়। ভারত যদি পার্টনারশিপ সেলাই করার উপায় খুঁজে পায়(ব্যাটিং জুটি গঠন ম্যাচে) এবং প্রতিবার যখন কেউ ব্যাট করতে যায় তখন দুয়েকটি শতরান করে, তবে আমি মনে করি ভারত অস্ট্রেলিয়ায় যা অসাধারণভাবে করেছে, তা করার পথে ভাল হবে।”

ক্রিকেটের ইতিহাসের পাতা ঘাটলে দেখা যাবে, দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে টেস্ট সিরিজে কেবলমাত্র তিনটে দল অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড এবং শ্রীলঙ্কা প্রোটিয়ার্সদের হারাতে পেরেছে।

]]>
CBI-ED ডিরেক্টরের মেয়াদ বৃদ্ধির অর্ডিন্যান্সকে চ্যালেঞ্জ https://ekolkata24.com/uncategorized/trinamool-mps-file-case-in-supreme-court-challenging-cbi-ed-directors-extension-ordinance Thu, 18 Nov 2021 08:53:20 +0000 https://ekolkata24.com/?p=11681 নিউজ ডেস্ক, নয়াদিল্লি: সিবিআই এবং ইডির মেয়াদ বৃদ্ধির সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করলেন তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ মহুয়া মৈত্র (mahua moitra)। নিজের টুইটার হ্যান্ডলে মহুয়া সুপ্রিম কোর্টে আর্জি জানানোর কথা জানিয়েছেন।

তিনি লিখেছেন, সিবিআই (cbi) এবং ইডির (ed) ডিরেক্টরের মেয়াদ বৃদ্ধি করতে নরেন্দ্র মোদি সরকার যে অর্ডিন্যান্স জারি করেছে সেই অর্ডিন্যান্সকে চ্যালেঞ্জ করে আমি সুপ্রিম কোর্টে একটি আবেদন করেছি। কারণ মোদি সরকারের এই সিদ্ধান্ত সুপ্রিম কোর্টের একটি রায়ের পরিপন্থী।

চলতি সপ্তাহের শুরুতেই সিবিআই এবং ইডির ডিরেক্টরের কার্যকালের মেয়াদ দুই বছর থেকে বাড়িয়ে পাঁচ বছর করেছে মোদি সরকার।

দিল্লি স্পেশাল পুলিশ এস্টাবলিশমেন্ট অ্যাক্ট এবং সেন্ট্রাল ভিজিলান্স কমিশন অ্যাক্ট অনুযায়ী সিবিআই ও ইডির আধিকারিকদের কার্যকালের মেয়াদ ছিল দু’বছর। তাই ওই আইন সংশোধন করতেই মোদি সরকার অধ্যাদেশ জারি করে। কিন্তু সেই অধ্যাদেশকে সুপ্রিম কোর্টে (supreme court) চ্যালেঞ্জ জানালেন তৃণমূল সাংসদ মহুয়া। এ ব্যাপারে তিনি শীর্ষ আদালতের পূর্ববর্তী একটি রায়কে হাতিয়ার করেছেন।

D Director Sanjay Kumar Mishra

মহুয়া বলেন, ২০১৯ সালে ইডির ডিরেক্টর সঞ্জয় কুমার (sanjay kumar mishra) মিশ্রের দু’বছরের কার্যকালের মেয়াদ শেষ হয়েছিল। ওই মেয়াদ শেষ হওয়ার পর সঞ্জয়ের কার্যকালের মেয়াদ আরও একবছর বাড়ানো হয়েছিল। সে সময় কেন্দ্রের ওই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে দায়ের হওয়া এক মামলায় শীর্ষ আদালত রায় দিয়েছিল, নতুন করে আর সঞ্জয় কুমারের মেয়াদ বাড়ানো যাবে না। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের সেই নির্দেশকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে নতুন করে ফের সিবিআই ও ইডি আধিকারিকর মেয়াদ বাড়ানোর ব্যবস্থা করেছে মোদি সরকার।

যা কার্যত আদালত অবমাননার সামিল। অর্থাৎ মোদি সরকার সুপ্রিম কোর্টকেও গ্রাহ্য করছে না। সে কারণেই মহুয়া কেন্দ্রের ওই অর্ডিন্যান্সকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছেন। মহুয়া তথা তৃণমূল শিবিরের অভিযোগ, মোদি সরকার নিজেদের রাজনৈতিক আখের গোছাতেই সিবিআই, ইডি-সহ অন্য কেন্দ্রীয় সংস্থার ডিরেক্টরদের কার্যকালের মেয়াদ বাড়িয়েছে। যদিও রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ এড়াতে সিবিআই, ইডির মত কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলির প্রধানদের কার্যকালের মেয়াদ দু’বছর করা হয়েছিল। কিন্তু মোদি সরকার তা মানতে রাজি নয়। উল্লেখ্য, শুধু সিবিআই ডিরেক্টর নয় গোয়েন্দা বিভাগ বা আইবির প্রধান, র এর প্রধানের কার্যকালের মেয়াদও বাড়ানো হয়েছে। মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিব ও প্রতিরক্ষা সচিবেরও।

<

p style=”text-align: justify;”>এরই মধ্যে অর্ডিন্যান্স জারির তিনদিনের মধ্যেই বিতর্কিত আধিকারিক সঞ্জয় কুমারের চাকরির মেয়াদ আরও এক বছর বাড়িয়ে দিল মোদি সরকার। বৃহস্পতিবারই ইডির ডিরেক্টর পদে সঞ্জয় কুমার মিশ্রের চাকরির মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ছিল। গত বছরও একইভাবে তাঁর চাকরির মেয়াদ বাড়ানো হয়েছিল।

]]>