child marriage – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Wed, 03 Apr 2024 16:31:52 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png child marriage – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 Minor Girl marriage: घाना में 63 साल के पुजारी ने 12 साल की लड़की से की शादी, विवाद खड़ा हो गया https://ekolkata24.com/offbeat-news/controversy-erupts-as-63-year-old-priest-marries-12-year-old-girl-in-ghana Wed, 03 Apr 2024 05:09:22 +0000 https://ekolkata24.com/?p=47148 पुलिस का कहना है कि उन्होंने लड़की की पहचान कर ली है और उसका पता लगा लिया है और अब वह अपनी मां के साथ उनके संरक्षण में है।

घाना में एक 63 वर्षीय प्रभावशाली पुजारी द्वारा पारंपरिक समारोह में 12 वर्षीय लड़की से शादी करने के बाद विवाद खड़ा हो गया है। बीबीसी के अनुसार, राजधानी अकरा के नुंगुआ इलाके के एक आध्यात्मिक नेता नुउमो बोरकेटे लावेह त्सुरु XXXIII ने शनिवार को एक विशाल समारोह में अज्ञात बच्चे से शादी की। श्री त्सुरु, जिन्हें “ग्बोरबू वुलोमो” या पारंपरिक उच्च पुजारी के रूप में जाना जाता है, नुंगुआ स्वदेशी समुदाय में महत्वपूर्ण आध्यात्मिक अधिकार रखते हैं।
विशेष रूप से, घाना में शादी करने की कानूनी न्यूनतम आयु 18 वर्ष होने के बावजूद यह समारोह हुआ।

विवाह समारोह की तस्वीरें, जिसमें समुदाय के दर्जनों सदस्यों ने भाग लिया, युवा लड़की को एक साधारण सफेद पोशाक और एक मैचिंग हेडपीस में दिखाया गया है। समारोह के दौरान स्थानीय भाषा गा में बात कर रही महिलाओं ने कथित तौर पर लड़की को अपने पति को चिढ़ाने वाले कपड़े पहनने के लिए कहा। बीबीसी के अनुसार, उन्हें पत्नी के कर्तव्यों के लिए तैयार रहने और अपने पति के प्रति आकर्षण बढ़ाने के लिए उन्हें उपहार में दिए गए परफ्यूम का उपयोग करने की सलाह देते हुए भी सुना गया।

इन तस्वीरों के कारण घाना के कई लोगों ने सार्वजनिक रूप से आक्रोश जताया और कहा कि यह प्रथा अवैध है। आलोचकों ने अधिकारियों से विवाह को भंग करने और पुजारी की जांच करने की भी मांग की है।

आलोचना के बावजूद, कई समुदाय के नेताओं ने संघ का बचाव करते हुए कहा है कि लोग उनके रीति-रिवाजों और परंपराओं को नहीं समझते हैं। स्थानीय समुदाय के नेता एनआईआई बोर्टे कोफी फ्रैंकवा द्वितीय ने रविवार को कहा कि पुजारी की पत्नी के रूप में लड़की की भूमिका “विशुद्ध रूप से परंपरा और रिवाज” है।

उन्होंने आगे बताया कि लड़की ने छह साल की उम्र में पुजारी की पत्नी बनने के लिए आवश्यक अनुष्ठान शुरू कर दिए, लेकिन इस प्रक्रिया से उसकी शिक्षा में कोई बाधा नहीं आई। कुछ रिपोर्टों से संकेत मिलता है कि लड़की को बच्चे पैदा करने सहित वैवाहिक जिम्मेदारियों के लिए तैयार करने के लिए दूसरे पारंपरिक समारोह से गुजरने की उम्मीद की जाती है।

हालाँकि, पुलिस ने लड़की की पहचान कर ली है और उसका पता लगा लिया है और वह अब अपनी माँ के साथ उनके संरक्षण में है। घाना सरकार ने अभी तक विवादास्पद विवाह पर कोई प्रतिक्रिया जारी नहीं की है।

एक प्रतिष्ठित वैश्विक गैर सरकारी संगठन गर्ल्स नॉट ब्राइड्स के अनुसार, घाना में लड़कियों का एक बड़ा प्रतिशत वयस्क होने से पहले ही शादी कर देता है।

]]>
একুশেই মেয়েদের বিয়ে! বাহ্ মোদীজী কেয়া আইন লায়া! https://ekolkata24.com/uncategorized/new-marriage-bill-controversy Sun, 26 Dec 2021 12:40:30 +0000 https://ekolkata24.com/?p=16311 শবনম হোসেন (কবি-প্রাবন্ধিক): সম্প্রতি নরেন্দ্র মোদীর সরকার মেয়েদের বিয়ের ন্যূনতম বয়স একুশ বছর করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।জয়া জেটলির নেতৃত্বে গঠিত কমিটি দেশের মেয়েদের স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও সন্তানধারণ মূলত এই তিনটি বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে আঠার থেকে বাড়িয়ে বিয়ের বয়স একুশ বছর করার সুপারিশ করেছেন। বলা হচ্ছে এতে পুষ্টি লাভের পাশাপাশি আর্থিক উন্নয়ন ও লিঙ্গসাম্য রক্ষিত হবে।

একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে বলতেই পারি নূতন আইন স্বাগত। কিন্তু এর পাশাপাশি উঠে আসছে বেশ কিছু সমস্যা, সৃষ্টি হচ্ছে নানা বিতর্ক।

ন্যূনতম বিয়ের বয়স আঠারো বছর হওয়া সত্ত্বেও প্রান্তিক অঞ্চলে এমনকি বহু ক্ষেত্রে শহরাঞ্চলেরও ১৪- ১৫ বছরেই মেয়েদের বিয়ে হয়ে যাচ্ছে। ইউনিসেফের (UNICEF) রিপোর্ট বলছে প্রতি বছর আঠারোর কম বয়সে প্রায় ১৫ লাখ, শতকরা ৫৪ জন নাবালিকার বিয়ে হয়।

বিশেষজ্ঞদের মতে পরিবারগুলির আর্থিক দূরবস্থা এর মূল কারণ। অর্থাৎ পৃথিবীর অন্যতম বৃহত্তম অর্থনীতি হতে চলা ভারতে নগণ্য মাথাপিছু আয় বুঝিয়ে দিচ্ছে দেশের অর্থনৈতিক বিকাশের সুযোগ সমাজের সর্বস্তরে দেশের সব প্রান্তে সমানভাবে মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারেনি। তাই প্রশ্ন উঠছে আঠার বছরে মেয়েদের যথেষ্ট পুষ্টিলাভ না হলে একুশ বছরে কি করে সম্ভব ?

তাই আগে প্রয়োজন পরিবারগুলির আর্থিক পরিকাঠামো মজবুত করা। এছাড়া স্কুলগুলিতে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মেয়েদের প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার সাথে সাথে আর্থিক ভাবে স্বনির্ভর করে তোলা জরুরি। কন্যা সন্তান পরিবারের আর্থিক অবলম্বন হয়ে উঠলে নাবালিকা বিবাহ আটকানো সম্ভব হবে।

অর্থনৈতিক উন্নয়নে শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম। বলতে দ্বিধা নেই একবিংশ শতাব্দীতেও বিভিন্ন সামাজিক জনগোষ্ঠীর মধ্যে শিক্ষাক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অসাম্য রয়ে গেছে নারী পুরুষের মধ্যে। এই অসাম্য প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে দেশের অর্থনীতি ও সামাজিক অবস্থানকে অসাম্যের দিকে চালিত করে। পরিণত বয়সে উচ্চ শিক্ষা লাভ করার পাশাপাশি মেয়েরা শারীরিক ও মানসিক ভাবে আরও পরিণত হবে। ভবিষ্যতে ‘মা’ নিজের ও সন্তানের পরিচর্যায় অধিকতর সচেতন হবেন।

বিয়ের বয়সের নতুন আইনে নিয়ে কী কী হতে পারে

(১) সন্দেহ নেই এই আইন ১৩৮ কোটির দেশে ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার অগ্রগতিতে আগামী তিন বছরে দ্রুত লাগাম টানতে পারবে।

(২) বিয়ের বয়স যখন কন্যাশ্রীর মাপকাঠি, ধরে নেওয়া যেতে পারে নতুন আইন প্রণয়ন হলে আগামী তিন বছর কন্যাশ্রীর টাকা বাঁচবে। অর্থাৎ ঋণ জর্জরিত রাজ্য কিছুটা হলেও আর্থিক চাপমুক্ত হবে।

(৩) বর্তমান আইনানুসারে আঠারো বছর হলে প্রাপ্তবয়স্ক বলে গণ্য করা হয় কিন্তু বিয়ের ক্ষেত্রে নাবালিকা ধরা হলে আইনটি স্ববিরোধী বলে পরিগণিত হবে।

বলা হচ্ছে নতুন আইনে ছেলে মেয়ে উভয়ের বিয়ের বয়স একুশ বছর হলে লিঙ্গ সাম্য বিষয়টি গুরুত্ব পাবে। শুধুমাত্র বিয়ের বয়সে সমতা এনে লিঙ্গ সাম্য তৈরি করা যায় না। বাড়িতে, কর্মক্ষেত্রে এমনকি সামাজিক স্তরে এখনও পর্যন্ত চূড়ান্ত লিঙ্গবৈষম্য লক্ষ্য করা যায়। এর জন্য প্রয়োজন যথাযথ শিক্ষা ও মানসিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন।

চাইবো নারী সম্পর্কে পুরুষের তথা সমাজের এমনকি নারীর নিজের ও দৃষ্টি ভঙ্গির পরিবর্তন হোক। যখন নারী নিজে জীবনে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ায় পারদর্শী হয়ে উঠবে।

]]>
করোনার হানায় একটি বিদ্যালয়েই শতাধিক বাল্যবিবাহ https://ekolkata24.com/uncategorized/child-marriage-spreading-rate-increased-in-india-and-bangladesh Sat, 25 Sep 2021 14:53:22 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=5567 নিউজ ডেস্ক: বাল্যবিবাহের ট্রেন ছুটছে বাংলাদেশে। করোনা সংকটে বন্ধ থাকা বিদ্যালয় খুলতেই ভয়াবহ পরিসংখ্যান আসতে শুরু করেছে। শয়ে শয়ে নাবালিকা পড়ুয়া পরিস্থিতির চাপে বাল্যবিবাহের শিকার।  প্রায় দেড় বছর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলায় একটি বিদ্যালয়ে অন্তত ১১৬ জন নাবালিকার বাল্যবিবাহ হয়েছে।

দীর্ঘদিন বিদ্যালয় বন্ধ থাকার পর পাঠদান চালু হওয়ার প্রায় দু সপ্তাহ পার হলেও শিক্ষার্থী উপস্থিতির হার কম হওয়ায় এমন ধারণা করছেন শিক্ষকরা। কয়েকজন পড়ুয়া জানিয়েছে তাদের বাল্যবিবাহ হয়েছে। কন্যাশিশুদের নিরাপত্তার অভাব, যৌতুক প্রথা, দারিদ্র্য, যোগাযোগ বিচ্ছিন্নতা সহ নানা প্রতিবন্ধকতার জন্য উপজেলায় বাল্যবিয়ের হার বেড়েই চলেছে। ঠেকানো যাচ্ছে না বাল্যবিয়ে।

বাংলাদেশের চিলমারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জানান, বিদ্যালয়ে মোট শিক্ষার্থী ৩১৬ জন। করোনাপরবর্তী সময়ে পাঠদান শুরুর পর ১১৬ জন ছাত্রী অনুপস্থিত। ধারণা করা হচ্ছে তারা বাল্যবিবাহের শিকার। কয়েকজনের বাড়িতে শিক্ষক পাঠিয়ে জানা গিয়েছে এমন তথ্য।  করোনা সংক্রমণ কারণে ছুটির সময়ে সোশ্যাল সাইট ছিল সময় কাটানোর উপকরণ। অনেক ছাত্রী এর মাধ্যমে প্রেমের সম্পর্কে জড়ায়। তাদের বিয়ে হয়েছে।

আবার করোনায় অর্থনৈতিক সংকট বেড়েছে। নিম্ন ও মধ্যবিত্ত পরিবারের তরফে তাদের কন্যাদের বিয়ে দেওয়ার সংখ্যাও বেড়েছে। সবমিলে বাংলাদেশে বাল্যবিবাহ এখন আরেক মহামারির আকার নিয়েছে। একই অবস্থা ভারতেও। বিভিন্ন রিপোর্টে ধরা পড়ছে বাল্যবিবাহ বেড়ে যাওয়ার পরিসংখ্যান।

]]>
Stop child marriage: বিদ্যালয় খুলতেই ভয়াবহ পরিসংখ্যান, শয়ে শয়ে ছাত্রীর বাল্যবিবাহ https://ekolkata24.com/uncategorized/due-to-corona-pandemic-child-marriage-increased-in-bangladesh Sun, 19 Sep 2021 05:45:25 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=5000 নিউজ ডেস্ক: আশঙ্কা ছিল যা তাই হচ্ছে। লকডাউনে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠান টানা দেড় বছর বন্ধের পর খুলতেই আসছে ভয়াবহ পরিসংখ্যান। বাংলাদেশে বাল্যবিবাহের সংখ্যা হু হু করে বেড়েছে। শুধুমাত্র রাজশাহীতেই ৫০০টি বাল্যবিবাহ হয়েছে লকডাউনে।

ঢাকার সব সংবাদপত্রের রিপোর্টে উঠে আসছে, লকডাউনের ধাক্কায় বহু পড়ুয়া হয় দিনমজুর বা বাল্যবিবাহের শিকার। চরম আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে সাধারণ পরিবারগুলি। রোজগার তলানিতে ছিল। পড়াশুনো বন্ধ হওয়ায় পড়ুয়া শিশুকন্যাদের বিয়ে দিয়েছেন অভিভাবকরা। নিদারুণ এই ছবি। বিশেষ করে বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে ছাত্রীরা বাল্যবিয়ের শিকার হয়েছে।

ঢাকার সংবাদপত্র ‘যুগান্তর’ এর রিপোর্ট বলা হচ্ছে, এক বিদ্যালয়েই শতাধিক ছাত্রীর বাল্যবিয়ে হয়েছে এমন তথ্যও আছে। আবার একই গ্রামে একাধিক বাল্য বিয়ের ঘটনাও আছে। উপকূলীয় ও হাওড়াঞ্চলে অনেক ছাত্রীর মাথায় সংসারের বোঝা চেপেছে। অভাব-অনটনের কারণে বাবা-মা অনেকটা গোপনেই অল্প বয়সে বিয়ে দিয়েছেন সন্তানদের। এই ছাত্রীদের আর ক্লাসে ফেরার সম্ভাবনা নেই।

Stop child marriage

রাজশাহী বাল্যবিবাহের কেন্দ্র:
করোনা মহামারী পরিস্থিতিতে রাজশাহীতে যেন বাল্যবিবাহের হিড়িক লেগেছে। পাঁচ শতাধিক ছাত্রী এর শিকার। রিপোর্টে বলা হয়েছে, পড়াশোনার চাপ না থাকায় অধিকাংশ পড়ুয়া অলস সময় কাটিয়েছে। ফেসবুকে কিশোর-কিশোরীরা প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়েছে। এছাড়া সামাজিক নিরাপত্তা এবং ভবিষতের কথা ভেবে অল্পশিক্ষিত অভিভাবকরাও বাল্যবিয়ে দিয়েছেন।

সরকার চিন্তিত। কারণ এই পড়ুয়াদের আর বিদ্যালয়ে ফেরার পথ প্রায় বন্ধ। তবে উল্টো ছবিও আছে। চলতি মাসেই বিদ্যালয় খুলতে দেখা যায় পড়ুয়াদের ভিড়। চমকে দেওয়ার মতো ঘটনা ঘটে টাঙ্গাইলে। এক ক্ষুদে ছাত্রী বন্যার জল ঠেলে নৌকা চালিয়ে আরও দুই বন্ধুকে নিয়ে বিদ্যালয়ে আসে। এই ঘটনা রীতিমতো সাড়া ফেলেছে বিশ্বে।

]]>