Chin province – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Wed, 17 Nov 2021 09:20:26 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png Chin province – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 Secret File: ফের গোয়েন্দা রিপোর্টে দাবি চিন-মায়ানমারের ক্যাম্পে জঙ্গি প্রশিক্ষণ https://ekolkata24.com/uncategorized/china-and-mayanmar-based-militant-den-using-for-anti-indian-propaganda Wed, 17 Nov 2021 09:02:01 +0000 https://ekolkata24.com/?p=11593 News Desk: গোপন সূত্রের ভিত্তিতে মণিপুরে সাম্প্রতিক জঙ্গি হামলার দিনেই ১৩.১১.২১ তারিখে kolkata24x7.in প্রকাশ করেছিল প্রতিবেশি মায়ানমারের ঘাঁটিতে ভারত বিরোধী জঙ্গি কর্মতৎপরতার সংবাদ।গোয়েন্দা রিপোর্টে এই একই তথ্য দেওয়া হয়েছে। এতে দাবি করা হয়েছে চিন ও মায়ানমারের মাটি থেকেই জঙ্গি প্রশিক্ষণের কাজ চলেছে।

উত্তর পূর্বাঞ্চলের সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলির হামলায় বারবার উঠে এসেছে চিনের মদতে মায়ানমারের কাচিন ও চিন প্রদেশে জঙ্গি প্রশিক্ষণ শিবির চলছে। গত ১৩ নভেম্বর হামলার পরেই এই দাবি আরও জোরালো হয়েছে।

china and mayanmar based militant

পড়ুন:  Manipur: সেনা কনভয়ে হামলায় বিশেষ প্রশিক্ষণ হয় উত্তর মায়ানমারে

মায়ানমার সীমান্তে মণিপুরের চূড়াচন্দ্রপুরে অসম রাইফেলসের কনভয়ের উপর জঙ্গি হামলায় এক কর্নেল-সহ ৭ জনের মৃত্যু হয়। হামলার দায় স্বীকার করেছে মণিপুর পিপলস লিবারেশন আর্মি (manipur peoples libaration army) ও নাগা পিপলস ফন্ট নামে আরও একটি বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন।

গোয়েন্দা রিপোর্টে বলা হয়েছে, মণিপুর সহ উত্তর পূর্বাঞ্চলেরের বিভিন্ন সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনের মূল ডেরা মায়ানমারের অভ্যন্তরে। এবারে হামলা চালানো পিপলস লিবারেশন আর্মিকে প্রশিক্ষণ দিয়েছে চিনে সেনা। মায়ানমারের ঘন জঙ্গল এলাকার গোপন শিবিরে হয়েছিল ট্রেনিং।

china and mayanmar based militant

গোয়েন্দা রিপোর্টে বলা হয়েছে, হামলাকারীদের অত্যাধুনিক অস্ত্রও তুলে দিয়েছে চিন। এই দাবির স্বপক্ষে ইতিমধ্যেই গোয়েন্দা বিভাগ মণিপুর সীমানার কাছে অবস্থিত ওই সমস্ত জঙ্গি শিবিরের ছবি ড্রোনের মাধ্যমে সংগ্রহ করছে। সেই ফুটেজই স্পষ্ট শিবিরে চিনের সেনাবাহিনীর একাধিক সদস্য ছিল।

মনে করা হচ্ছে,আন্তর্জাতিক সীমান্ত প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা এলাকা নিয়ে বিরোধের জেরে চিন ভারতের উপ ক্ষুব্ধ। একইসঙ্গে তাইওয়ান (tiwan) ও তিব্বতের (tibet) প্রশ্নে ভারতের অবস্থানে চিনের ক্ষোভ আরও বেড়েছে।

গোয়েন্দা রিপোর্টে বলা হয়েছে, শুধু চিন নয় দীর্ঘ সময় ধরে মায়ানমারের সেনাবাহিনীর মদতে চলছে বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলিকে উস্কানি দেওয়ার কাদের। বর্তমানে মায়ানমারে সেনা শাসন। আর ভারত সংলগ্ন এলাকায় বর্মী সেনা সবথেকে বেশি সশস্ত্র হামলার মুখে পড়েছে।

<

p style=”text-align: justify;”>ভারতের পক্ষ থেকে মায়ানমারের সেনা সরকারকে সাফ জানানো হয়, সে দেশের উরতাগা অঞ্চলে বেশকিছু জঙ্গি লুকিয়ে রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে যেন অবিলম্বে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

]]>
Myanmar: ফের গণহত্যার আশঙ্কা, ট্যাংক নিয়ে ঘিরছে বর্মী সেনা https://ekolkata24.com/uncategorized/massive-mobilisation-of-forces-by-the-myanmar-military-government-in-the-chin-state-bordering-mizoram Sat, 23 Oct 2021 12:17:06 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=8853 নিউজ ডেস্ক: রক্তপাতহীন সেনা অভ্যুত্থানের পর রক্তাক্ত পরিস্থিতি তৈরি করেছে মায়ানমারের সামরিক সরকার। গণতন্ত্রের পক্ষে থাকা জনগণের উপর হামলা চলছেই। হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। ফের একবার সেনা অভিযানের পথে মায়ানমারের সেনা প্রধান জেনারেল মিন অন হ্লাইং।

বিবিসি জানাচ্ছে, উত্তর মায়ানমারের বিদ্রোহী মনোভাবাপন্ন এলাকায় সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।

রাষ্ট্রসংঘের মায়ানমার বিষয়ক বিশেষজ্ঞ টম অ্যান্ডুস জানিয়েছেন, বর্মী সেনা মোতায়েন করা হয়েছে দেশটির দুর্গম উত্তর ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে। হাজার হাজার সেনা এবং ভারী অস্ত্র নিয়ে হামলার আশঙ্কা থাকছে।

আশঙ্কা করা হচ্ছে, জেনারেল হ্লাইংয়ের নির্দেশ এলেই শুরু হবে চূড়ান্ত অভিযান। গণতন্ত্রী গোষ্ঠী বিশেষ করে মায়ানমার সরকারের বিরোধী সশস্ত্র চিন আর্মির বিরুদ্ধে অভিযান চালানো হবে।

বর্মী সেনার বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংঘর্ষের পথেই গিয়েছে চিন (Chin) ও কাচিন (Kachin) দুই প্রদেশের বিদ্রোহী গোষ্ঠী। সম্প্রতি সেখানে আক্রমণ করেছিল বর্মী সেনা। বহু মানুষ পালিয়ে ভারতের দিকে ঢুকে পড়েন। নাগাল্যান্ড, মিজোরাম ও মনিপুরের সীমান্তে পলাতক বর্মীরা আশ্রয় নিয়েছেন।

এএফপি জানিয়েছে, মায়ানমারে বর্মী সেনার রক্তক্ষয়ী অভিযানে হাজারের বেশি অসামরিক নাগরিক নিহত। ৮ হাজারের বেশি গ্রেফতার। দেশটির উৎখাত হওয়া সরকারের সর্বময় নেত্রী আউং সান সু কি ও প্রেসিডেন্ট সহ মন্ত্রিসভার অনেকেই বন্দি।

]]>
Exclusive ছবি: মিজোরাম সীমান্ত রক্তাক্ত, ভয়াবহ গৃহযুদ্ধের পথে মায়ানমার https://ekolkata24.com/uncategorized/exclusive-photos-of-anti-myanmar-military-government-fightets-near-mizoram-birdet Thu, 23 Sep 2021 08:39:51 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=5368 বিশেষ প্রতিবেদন: গণতন্ত্র নাকি সামরিক শাসন এই প্রশ্নেই ফের ভয়াবহ গৃহযুদ্ধের পথে মায়ানমার। এর ফলে ভারত সীমান্ত এলাকার পরিস্থিতি তীব্র উত্তেজনাপূর্ণ। হাজার হাজার বর্মী ঢুকতে শুরু করেছেন মিজোরামে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে মুখ্যমন্ত্রী জোরামথাঙ্গা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের কাছে সাহায্য চেয়েছেন।

কী অবস্থা এই সীমান্তের? www.ekolkata24x7.com উত্তর পূর্বভারতের একেবারে দুর্গম বিপদসংকুল আন্তর্জাতিক সীমান্ত এলাকার কিছু ছবি প্রকাশ করল। এই ছবি পাঠিয়েছে মায়ানমারের বর্তমান সামরিক সরকার বিরোধী গোষ্ঠি চিন ডিফেন্স ফোর্স।

Myanmar army

হামলার মুখে বর্মী সেনা

চিন জাতির প্রতিরোধ:
চিন প্রদেশের নাম এসেছে চিন জাতি থেকে। তারা মায়ানমারে দুটি প্রদেশ চিন ও কাচিনে থাকেন। মায়ানমারের চিন প্রদেশ ভারত লাগোয়া। আর কাচিন প্রদেশটি ভারত ও চিন দেশ উভয়ের নিকটস্থ।

myanmar border

মিজোরাম মায়ানমার সীমান্ত চেকপোস্ট

গত ১ ফেব্রুয়ারি মায়ানমারের নির্বাচিত সরকারকে ফেলে দিয়ে রক্তপাতহীন অভ্যুত্থানে ক্ষমতা দখল করেছেন বর্তমান সেনা শাসক মিন অং হ্লাইং। ঠান্ডা মাথার সেনাপ্রধান তিনি। একের পর এক মামলায় জড়িয়ে সু কি কে বাকি জীবন জেলে রাখতে মরিয়া সামরিক সরকার।

Chin defense force

চিন গোষ্ঠীর অস্ত্র

মায়ানমারে সেনা শাসনের প্রতিবাদে সর্বাত্মক আহ্বান জানানো হয় সম্প্রতি। দেশটির নোবেলজয়ী বন্দি নেত্রী আউং সান সু কি (রোহিঙ্গা ইস্যুতে বিতর্কিত অবস্থান)। তাঁকে রক্ষা করতে ও গণতন্ত্র ফেরানোর দাবিতে অপসারিত সরকারের কয়েকজন আত্মগোপনকারী নেতা দিচ্ছেন সেনা সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন নেতৃত্ব।

Chin defense force

চিন গোষ্ঠীর হামলা প্রস্তুতি

গণতন্ত্র ফেরানোর দাবিতে গণআন্দোলনে মায়ানমারের রাজধানী নেপিদ সহ বিভিন্ন প্রান্তে শয়ে শয়ে মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। তবে সর্বাধিক রক্তাক্ত পরিস্থিতি মায়ানমারের চিন প্রদেশ।

অতি আগ্রাসী অঞ্চল বলে কুখ্যাত চিন প্রদেশ। এখানকার চিন জাতির মধ্যে বর্মী সেনা শাসনের তীব্র বিরোধিতা থেকে সশস্ত্র প্রতিরোধ শুরু হয়েছে। সেনাবাহিনী বসে নেই। চলছে গুলি।  আন্তর্জাতিক সীমান্তের এদিকে মিজোরামের দুটি জেলা সাইহা ও লুংগলেই। সংঘর্ষের মাঝেই দুর্গম বন নদী পেরিয়ে মিজোরামের দিকে আসছেন মায়ানমারের চিন জাতির ঘরছাড়া, দেশহীন শরণার্থীরা।

Chin province

চিন ডিফেন্স ফোর্স চিহ্ন

পরিস্থিতি ভয়াবহ প্রতিবেশি দেশ মায়ানমারে। সে দেশের সামরিক সরকার বিরোধী গণতন্ত্রীদের সংঘর্ষ আর ‘গান্ধীগিরি’ পথ নিচ্ছে না। বরং এর উল্টো ছবিটা স্পষ্ট হতে শুরু করেছে। মায়ানমারে চিন প্রদেশ সরকার তাদের চিনল্যান্ড ডিফেন্স ফোর্স নামিয়েছে। তাদেরই পাঠানো ছবিতে স্পষ্ট, গত কয়েকদিনে কীরকম অবস্থা সীমান্তের ওপারে।

Chin defense force

নদী পেরিয়ে মায়ানমার থেকে মিজোরামে আসছেন বর্মীরা।

মায়ানমারের চিন প্রদেশের থান্টলাং এলাকায় বর্মি সেনা ও সেদেশের গণতন্ত্রপন্থী মিলিশিয়াদের সংঘর্ষ চলছেই। গার্ডিয়ান জানাচ্ছে, বর্মী সেনার বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণে যাচ্ছে মায়ানমারের দুর্গম এলাকায় সক্রিয় সরকার বিরোধী মিলিশিয়া চিন ডিফেন্স ফোর্স। তাদের দাবি, গত কয়েক দিনের সংঘর্ষে অন্তত ৩০ জন মিলিশিয়া মৃত।
পরিস্থিতি সবথেকে খারাপ চিন প্রদেশের থান্টলাংয়ে। বর্মী সেনারা থান্টলাং এলাকা বারবার হামলা চালায়। এর পরেই ভারতের সীমান্ত পেরিয়ে মিজোরামে আসতে শুরু করেন স্থানীয় চিন জাতির বাসিন্দারা। এমনই জানাচ্ছে উত্তর পূর্বের সংবাদমাধ্যমগুলি।

]]>
ওপারে বাড়ি জ্বলছে, রাস্তায় মৃতদেহ বর্মী সেনার ভয়ে হাজার হাজার শরণার্থী মিজোরামে https://ekolkata24.com/uncategorized/myanmar-democratic-force-versus-military-clashes-near-indian-border Thu, 23 Sep 2021 06:48:10 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=5351 নিউজ ডেস্ক: ভয়াবহ গৃহযুদ্ধের দিকে যাচ্ছে মায়ানমার। দেশটির নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত, প্রধান নেত্রী আউং সান সু কি-কে বন্দি করার প্রতিবাদে বর্মী সেনার বিরুদ্ধে সংঘর্ষে নেমেছে গণতন্ত্রী মিলিশিয়া বাহিনী। দু তরফের সংঘর্ষে রক্তাক্ত মায়ানমারের চিন প্রদেশ।

বর্মী সেনার অভিযানে ঠিক কতজনের মৃত্যু তার হিসেব নেই। তবে প্রানভয়ে মায়ানমারের দিক থেকে ভারতে ঢুকে পড়া হাজার হাজার বর্মীর একটাই কথা, বাড়ি জ্বলছে রাস্তায় পড়ে বহু দেহ। বিবিসি, গার্ডিয়ানের এমন খবর।

মিজোরাম সরকার চিন্তিত। আইজলের সংবাদমাধ্যমের খবর, ভীত বর্মীরা মায়ানমারে চিন প্রদেশের বাসিন্দা। এই এলাকাটি আন্তর্জাতিক সীমান্তের মিজেরাম রাজ্য ঘেঁষা। ফলে হাজার হাজার বর্মীরা এখন মিজোরামের মাটিতে শরণার্থী। মিজোরাম সরকার কড়া চোখে রাখলেও পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যাচ্ছে। এদের মধ্যে অন্তত সাড়ে পাঁচ হাজার বর্মী নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে মিজোরামে ঢুকে পড়েছেন।

মায়ানমারের চিন প্রদেশের থান্টলাং এলাকায় বার্মি সেনা ও সেদেশের গণতন্ত্রপন্থি মিলিশিয়াদের সংঘর্ষ চলছেই। গার্ডিয়ান জানাচ্ছে, বর্মী সেনার বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণে যাচ্ছে মায়ানমারের দুর্গম এলাকায় সক্রিয় সরকার বিরোধী মিলিশিয়া চিন ডিফেন্স ফোর্স। তাদের দাবি, গত কয়েক দিনের সংঘর্ষে অন্তত ৩০ জন মিলিশিয়া মৃত।

পরিস্থিতি সবথেকে খারাপ চিন প্রদেশের থান্টলাংয়ে। বার্মী সেনারা থান্টলাং এলাকা বারবার হামলা চলায়। এর পরেই ভারতের সীমান্ত পেরিয়ে মিজোরামে আসতে শুরু করেন স্থানীয় চিন জাতির বাসিন্দারা। এমনই জানাচ্ছে উত্তর পূর্বের সংবাদমাধ্যমগুলি।

মায়ানমারের জাতীয় নির্বাচনে ব্যাপক রিগিং করে জিতেছেন সু কি এমন অভিযোগ তুলে দেশটির সেনাবাহিনী রক্তপাতহীন অভ্যুত্থান ঘটিয়ে সরকারকে অপসারিত করে। চলতি বছর  ১ ফেব্রুয়ারি বন্দি করা হয় সু কি সহ সরকারের সবাইকে। সেনা শাসন শুরু হয়। মায়ানমারের ক্ষমতা এখন সেনা বাহিনীর প্রধান মিন অং হ্লাইংয়ের নিয়ন্ত্রণে। গণতন্ত্র ফেরাতে তীব্র আন্দোলনে এর পর থেকে রক্তাক্ত হচ্ছে মায়ানমার।

]]>