Chittagong – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Fri, 07 Jan 2022 06:18:17 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png Chittagong – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 Bangladesh: ফের আন্তর্জাতিক সীমাম্তে বিপুল আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার বাংলাদেশে https://ekolkata24.com/uncategorized/bangladesh-rohinga-arms-smugller-captured-near-myanmar-border Fri, 07 Jan 2022 06:17:42 +0000 https://ekolkata24.com/?p=18248 আন্তর্জাতিক সীমান্ত লাগোয়া এলাকায় আবারও বিপুল আইনসভা উদ্ধার করল বাংলাদেশের ব়্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ন বাহিনী। এবার মায়ানমার সীমাম্তের কাছাকাছি এলাকার গভীর বনাঞ্চলে অভিযান চলেছে। চলতি মাসেই ভারত সীমাম্তের কাছে আগ্নেয়াস্ত্র সম্ভার বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।

বাংলাদেশোর ব়্যাব বাহিনীর অভিযান সংঘটিত হয় বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুক্রবার ভোর পর্যন্ত। ঘটনাস্থল চট্টগ্রাম বিভাগের পার্বত্য চট্টগ্রামের জঙ্গল বেষ্টিত নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা।

বিখ্যাত পর্যটনস্খল এই এলাকা বান্দরবান জেলার অন্তর্গত। প্রকৃতির সৌন্দর্যের আড়ালে দুর্গম সীমান্ত অঞ্চলে বিচ্ছিন্নতাবাদীরা সক্রিয় বরাবর। গোপনে খবর পেয়ে বান্দরবান জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার গহীন অরণ্যে র‍্যাবের সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানে বিপুল পরিমাণ দেশি-বিদেশি অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ চারজনকে গ্রেফতার করেছে।

র‌্যাব বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ধৃত চারজনই রোহিঙ্গা নাগরিক। তারা মায়ানমারের রাখাইন প্রদেশের বাসিন্দা। তাদের বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হবে পরে।

বাংলাদেশের চট্টগ্রাম ও মায়ানমারের রাখাইন প্রদেশ লাগোয়া। রাখাইন থেকে পালিয়ে আসা লক্ষ লক্ষ রোহিঙ্গা এখন বাংলাদেশের শরণার্থী। তাদের মধ্যে জঙ্গি ও বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলি অতি সক্রিয়। বান্দরবান জেলার নাইক্ষ্যংছড়িতে স্থানীয় উপজাতিদের মধ্যে যে বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীগুলি সক্রিয় তাদের সঙ্গেও বিভিন্ন রোহিঙ্গা গোষ্ঠীর সংযোগ আছে।

গত মাসে ভারত সীমান্তের সিলেটের হবিগঞ্জের সাতছড়ি অরণ্যে অভিযানে বিপুল পরিমান গোলাবারুদ উদ্ধার করেছে বাংলাদেশের জঙ্গি দমন শাখা সিটিটিসি। সেই ঘটনার পর এবার চট্টগ্রামের নাইক্ষ্যংছড়ি থেকে আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হলো।

এই এলাকাটি মায়ানমারের লাগোয়া হলেও, পার্বত্য পথে ভারতের দিকে ত্রিপুরা ও মিজোরামের কাছাকাছি। বিভিন্ন ভারত বিরোধী বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলির গোপন শিবির ছড়িয়ে আছে পার্বত্য চট্টগ্রামের বনাঞ্চলে।

]]>
Bangladesh 50: ভয়ঙ্কর লালডেঙ্গার মিজো বিদ্রোহীদের টুকরো করেছিল ‘তিব্বতি ভূত’ বাহিনী https://ekolkata24.com/offbeat-news/bangladesh-50-phantom-of-the-hills-mysterious-tibetan-guerrillass-in-bangladesh-liberation-war Thu, 02 Dec 2021 11:59:13 +0000 https://ekolkata24.com/?p=13209 প্রসেনজিৎ চৌধুরী: বাংলাদেশের (Bangladesh) মুক্তিযুদ্ধে একদল ‘তিব্বতি ভূতের হামলা’ হয়েছিল! সেই হামলায় কচুকাটা হয়েছিল পাকিস্তানি সেনা আর তাদের দোসর মিজোরাম থেকে আসা বিদ্রোহীরা। সবমিলে সে এক অদ্ভুতূড়ে কান্ড। মুক্তিযুদ্ধের রণাঙ্গনে এই তিব্বতি ভূত কারা ?

ভয়ঙ্কর এই কাহিনী। আর মারাত্নক এক বাহিনী। এই যুদ্ধে মিশে আছে প্রায় অশ্রুত এমন এক গোষ্ঠীর কথা যারা স্বপ্ন দেখত কখনও নিজের দেশ তিব্বত পুনরায় চিন শাসনের কব্জা থেকে মুক্ত করবে। সেই লক্ষ্যে সামরিক প্রশিক্ষণ নেওয়া তিব্বতিদের হিংস্র হামলার স্বাক্ষী একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ।

ভারত সরকার বিরোধী উত্তর পূর্বাঞ্চলের অন্যতম উপজাতি নেতা লালডেঙ্গা। তার নেতৃত্বে সশস্ত্র আন্দোলন চালানো মিজো বিদ্রোহীদের সাহায্যে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের পার্বত্য চট্টগ্রামে বিশৃঙ্খল পরিবেশ তৈরি হয়। তখনও মিজোরাম তৈরি হয়নি। ভারত বিরোধী অবস্থান নিতে সীমান্ত পেরিয়ে মিজো বিদ্রোহীরা সরাসরি মুক্তিবাহিনীর উপর হামলা চালায়। উপজাতি মিজোদের ভয়ঙ্কর হামলা রুখতে মরণপণ লড়াই চালায় স্থানীয় বাংলাদেশি সেক্টর কমান্ডাররা।

Tibetan guerrillas

এই লড়াইয়ের ময়দানে একদিন আচমকা হাজির আরও অদ্ভুত কয়েকজন। তাদের মুখ, চোখ, কথা, ব্যবহার তীব্র জিঘাংসাময়। চেহারায় মিজো বিদ্রোহীদের সঙ্গে বিস্তর মিল, তবে তাদের দেখলেই ছুরি নিয়ে লাফিয়ে পড়ে। কচুকাটা হয় মিজো উপজাতি নেতা লালডেঙ্গার দলবল। স্টেনগান নিয়ে তারা পাক সেনার উপর হামলা করে হাওয়ার মতো পাহাড়ি বাঁকে মিলিয়ে যায়।

এরা কারা? মুখে মুখে রটে যায় এরা ভুত। তিব্বতি ভূতেরা হামলা করছে। তারা এসেছে বাংলাদেশি মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্য করতে।

মুচকি হাসতেন ভারতীয় সেনার মেজর জেনারেল সুজন সিং ওখান। তিনি গেরিলা যুদ্ধের পারদর্শী এক সেনানায়ক। ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে ১৯৭১ সালের যুদ্ধে তিব্বতি ভূত বাহিনীর প্রধান।

চট্টগ্রামের বিস্তির্ণ পাহাড়ি এলাকা সামলানো কঠিন। এটা বুঝে পাকিস্তান সেনার তরফে স্থানীয় চাকমা জনগোষ্ঠীর রাজা ত্রিদিব রায়ের সাহায্য চাওয়া হয়। তিনি পাকিস্তানের পক্ষ নেন। চাকমা রাজার পরামর্শেই পাক সামরিক অফিসাররা যোগাযোগ করে মিজো বিদ্রোহী নেতা লালডেঙ্গার সঙ্গে। সাগ্রহে লালডেঙ্গা রাজি হয়। তার ও চাকমা রাজার বাহিনী মিলে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী হামলা।

মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস গবেষকরা বলছেন,মিজো উপজাতি নেতা লালডেঙ্গার সঙ্গে কথাবার্তা পাকা করেন পাকিস্তানি সেনার ব্রিগেডিয়ার জহিরুল আলম খান। ৬০০ জন মিজো বিদ্রোহীর জন্য প্রতিদিন এক পাউন্ড করে চাল দাবি করে লালডেঙ্গা। এছাড়া তিন হাজার মিজোর জন্য প্রতিদিন একটন করে চাল চায়। রাজি হয় পাকিস্তান।

লালডেঙ্গা খতরনাক। সমগ্র উত্তর পূর্বাঞ্চলে তার বিস্তর ক্ষমতা। ভারত সরকার হয় উদ্বিগ্ন। পরিস্থিতি বুঝে তিব্বত থেকে নির্বাসিতদের নিয়ে তৈরি করা বিশেষ বাহিনীকে নামানো হয়। শুরু হয় তিব্বতি ভূতুড়ে দলের ভয়াবহ হামলা। মিজো-তিব্বতি সেই লড়াই ছিল যেমন আক্রমনাত্মক তেমনই কৌতুহলের।

এই তিব্বতি বাহিনীর হামলার নাম “অপারেশন মাউন্টেন ঈগল” তিব্বতি এই ভূতুড়ে বাহিনীর পোশাকি নাম ‘স্পেশাল ফ্রন্টিয়ার ফোর্স'(SSF) ; ১৯৬২ সালে ভারত-চিন সংঘর্ষের সময় তিব্বত থেকে চলে আসা ধর্মগুরু চতুর্দশ দলাই লামার অনুগত তরুন তিব্বতিদের নিয়ে SSF তৈরি করেছিল ভারত সরকার।

১৯৭১ সালে অক্টোবর মাসে স্পেশাল ফ্রণ্টিয়ার ফোর্সের তিন হাজার যোদ্ধাকে ভারতীয় বিমান বাহিনী পার্বত্য চট্টগ্রামের কাছে নামিয়ে দেয়। সীমান্তের অপর পাশে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের অংশে গেরিলা অপারেশন চালানোর নির্দেশ দেওয়া হয়।

মুক্তিযুদ্ধের শেষ পর্বে যখন পাকিস্তান ক্রমে কোনঠাসা। পার্বত্য চট্টগ্রাম মুক্ত। বিজয়ী মুক্তিবাহিনীর মাঝে আচমকা দেখা গেছিল তাদের। গুলি ছুঁড়ে তারাও আনন্দ প্রকাশ করে। তারপর হঠাৎ মিলিয়ে যায়। কে এরা ? এরাই সেই তিব্বতি যোদ্ধা। যাদের হামলায় লালডেঙ্গার মতো ভয়ঙ্কর উপজাতি নেতা পিছু হটেছিল। আর চাকমা রাজা ত্রিদিব রায় তো রাজত্ব ছেড়ে পাকিস্তানেই চলে গেছিলেন চিরতরে।

]]>
Bangladesh: হাসিনার আহ্বানে বন্দুক নামালেন জ্যোতিরিন্দ্র, সেই রক্তাক্ত পর্বের বীজ জীবিত https://ekolkata24.com/uncategorized/bangladesh-chittagong_hill_tracts_peace_accord Thu, 02 Dec 2021 05:55:53 +0000 https://ekolkata24.com/?p=13132 প্রসেনজিৎ চৌধুরী: পশ্চিমবঙ্গের সবাই কম বেশি একটি শব্দে পরিচিত- ‘পাহাড়’। এর মানে দার্জিলিং ও বর্তমান কালিম্পং জেলার পার্বত্য এলাকা। ১৯৮০ দশকে রক্তাক্ত গোর্খাল্যান্ড আন্দোলনের সময় পার করে এখনকার সময়েও তুমুল আলোচিত। পশ্চিমবঙ্গে বামফ্রন্ট আমলের সেই ভয়াবহ পর্ব বর্তমান তৃণমূল কংগ্রেসের সময়েও বারবার উগ্র রূপ দেখিয়েছে।

কিন্তু যে সময় গোর্খাল্যান্ড বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন চলছিল, তখন আরও একটি পাহাড়ি এলাকা হয়েছিল রক্তাক্ত। সেটা বাংলাদেশের অপূর্ব সুন্দর পার্বত্য চট্টগ্রামের বিস্তির্ণ অংশ। একদিকে ভারত, মায়ানমার অন্যদিকে বাংলাদেশ।

চট্টগ্রামের পার্বত্য এলাকায় স্থানীয় জনগোষ্ঠী চাকমাদের বিরাট সশস্ত্র বাহিনী বারবার বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে গুলির লড়াই চালিয়েছে। এই সংগঠনটির নাম ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি’।

পৃথক স্বশাসনের দাবিতে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে জনসংহতি সনিতির মধ্যে যুদ্ধে রক্তাক্ত হয়েছিল সীমান্তবর্তী বাংলাদেশের বিস্তির্ণ অঞ্চল। ১৯৭১ সালে পাকিস্তান কেটে বাংলাদেশ তৈরির পর এই সংঘর্ষ ছিল গৃহযুদ্ধ পরিস্থিতি।বিষয়টি তেমন আলোচিত নয় পশ্চিমবঙ্গে। তবে পার্বত্য চট্টগ্রাম লাগোয়া ভারতের দিকে ত্রিপুরা ও মিজোরামবাসী জানেন কতটা ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল।

দু’দশকের টানা রক্তাক্ত পরিস্থিতি,তুমুল সংঘর্ষ, মৃত্যুর পথ ধরে একদিকে মায়ানমার অন্য দিকে ভারতের সীমান্তের মাঝে পার্বত্য চট্টগ্রামের রাঙামাটি, বান্দারবানের মতো অপরূপ এলাকা হয়ে যায় বিভীষিকাময় স্থান।
ভয়ঙ্কর সেই পর্ব সমাপ্ত ১৯৯৭ সালে। বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে বিদ্রোহী জনসংহতি সমিতির শান্তি চুক্তি অনুষ্ঠতিত হয়েছিল ২ ডিসেন্বর। তৎকালীন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার (পরে বিরোধী নেত্রী হয়ে এখন ফের প্রধানমন্ত্রী) কাছে অস্ত্র সমর্পণ করেন বিদ্রোহী পাহাড়ি নেতা জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা ( সন্তু লারমা)।

দু দশক আগে খাতায় কলমে থেমেছিল পার্বত্য চট্টগ্রামেরের রক্তাক্ত অধ্যায়। এর পরে মূল জনসংহতি সমিতি ভেঙে একাধিক সংগঠন হয়েছে। তাদের পারস্পরিক সংঘর্ষে বারে বারে রক্তাক্ত হয়েছে বাংলাদেশের পাহাড়। সেই সুযোগ নিচ্ছে বিভিন্ন চরমপন্থী সংগঠনগুলি।

সন্তু লারমার অভিযোগ, সরকার শান্তি চুক্তি করলেও বাংলাদেশের পাহাড়ি এলাকার জন্য যে উন্নয়ন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল তা পূরণ হয়নি। এর ফল বিপদ ডেকে আনবে।

বাংলাদেশের এই পার্বত্যাঞ্চল গত কয়েকবছর ধরে বারবার রক্তাক্ত হয়েছে। সন্তু লারমার হুঁশিয়ারির আড়ালে রয়েছে পার্বত্য রাজনীতির গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব ও চোরাচালান।

]]>
Bangladesh: আচমকা বাংলাদেশ জুড়ে গোয়েন্দা ও পুলিশি তৎপরতা তুঙ্গে, কেন? https://ekolkata24.com/uncategorized/bangladesh-is-in-high-alert-due-to-rumors-of-ex-pm-khaleda-zias-health-condition Wed, 24 Nov 2021 05:19:19 +0000 https://ekolkata24.com/?p=12189 News Desk: রাস্তার মোড়ে মোড়ে সশস্ত্র পুলিশ তৈরি। তৎপরতা গোয়েন্দা পুলিশ, ব়্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ন ব্যাটেলি(ব়্যাব) সহ প্রশাসনিক সব মহলেই। বাংলাদেশে দিন শুরু হয়েছে আশঙ্কা নিয়ে। কেন এমন পরিস্থিতি ? জনজীবনে প্রশ্ন ও আশঙ্কা।

বাংলাদেশ সরকার জানিয়েছে, দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার অসুস্থ। তাঁর অসুস্থতা নিয়ে গুজব ছড়িয়ে জনজীবনে অশান্তি ছড়াতে মরিয়া বিএনপি দল। পরিস্থিতি যাতে হাতের বাইরে না যায় তার জন্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।

রাজধানী ঢাকা তো বটেই, সবকটি বিভাগ চট্টগ্রাম, রংপুর, বরিশাল, খুলনা, রাজশাহী, সিলেট, ময়মনসিংহের সর্বত্র পুলিশকে অতি মাত্রায় সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। সব জেলা, উপজেলা ও জনবহুল এলাকায় গোয়েন্দা কর্মীরা সক্রিয়। পুলিশ বিভাগের সব ছুটি বাতিল।

দেশের অন্যতম বিরোধী দল বিএনপি। দলটির নেত্রী
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা নিয়ে উদ্বেগে বিএনপি নেতৃত্ব ও জিয়া পরিবার। তাঁর অবস্থা খুবই খারাপ বলে দাবি করেছেন বিএনপি শীর্ষ নেতা মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগির। আর জিয়া পরিবারের তরফে সরকারের কাছে আবেদন জানানো হয় প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর বিদেশে চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে। আওয়ানী লীগ সরকার রাজি নয়।

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট ও জিয়া অরফানেজ এই
দুটি সংস্থার আর্থিক দুর্নীতির মামলায় জেলে ছিলেন খালেদা জিয়া। কোভিড পরিস্থিতি ও তাঁর অসুস্থতার কারণে জেল থেকে বাড়িতে পাঠানো হয় বেগম জিয়াকে। তিনি কোভিড আক্রান্ত হন। এর পর থেকে বারবার অসুস্থ হয়ে পড়ছেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী। গত কয়েকদিন ধরে তিনি ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

খালেদা জিয়ার উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নিয়ে যেতে মরিয়া তাঁর পরিবার। বাংলাদেশ সরকার জানিয়েছে, আদালতের নির্দেশে তাঁর দেশত্যাগ নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। আইন মেনেই দেশে চিকিতসার সুযোগ পাবেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী।

দলনেত্রীর উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা সরিয়ে নিতে বিএনপি দেশজুড়ে অবস্থান বিক্ষোভ করে। নাটোরের পরিস্থিতি ছিল উদ্বেগজনক। উত্তেজিত মিছিলকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। গুলি চলে। রাবার বুলেটে জখম হন অনেকে। বিএনপি নেতৃত্ব তাদের নেত্রীর জন্য গণঅবস্থানের ডাক দিয়েছে।

ঢাকা মহানগর পুলিশের কর্মকর্তারা বলেছেন, খালেদা জিয়ার অসুস্থতা নিয়ে স্বার্থান্বেষী বিভিন্ন গোষ্ঠী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গুজব বা অসত্য তথ্য ছড়াতে পারে এমন আশঙ্কা করা হচ্ছে। এর জন্য পুলিশের নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। সরকারের উচ্চপর্যায় থেকে পুলিশকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। 

]]>
Bangladesh: দুর্গা মণ্ডপে ধর্ম ‘অবমাননা’ ধুয়ো তুলে ফের হামলা, ঢাকায় পুলিশের গুলি https://ekolkata24.com/uncategorized/durga-pandal-and-temple-again-attacked-in-several-district-of-banglafesh Fri, 15 Oct 2021 14:03:53 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=7733 নিউজ ডেস্ক: কুমিল্লায় একটি দুর্গাপূজা মণ্ডপে ‘কোরান শরিফ রেখে ইসলামের অবমাননা করা হয়েছে’, এই অভিযোগ ঘিরে শুক্রবারও কিছু উগ্র বার্তায় ফের পরিস্থিতি উত্তপ্ত বাংলাদেশে (Bangladesh)। হামলাকারীদের রুখতে পুলিশের গুলি চালাল ফের। বিবিসি জানাচ্ছে পরিস্থিতি উত্তেজনাপূর্ণ। নোয়াখালী ও চট্টগ্রামে কয়েকটি পূজামণ্ডপে হামলা হয়েছে।

Bangladesh

কুমিল্লার ঘটনার পিছনে রয়েছে ষড়যন্ত্র। সরকার দোষীদের গ্রেফতার করে কড়া শাস্তি দেবে। জানিয়েছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আশাদুজ্জামান খান কামাল জানান, কোনও অবস্থায় সম্প্রীতির পরিবেশ নষ্ট করতে দেওয়া হবে না।

আরও পড়ুন: Bangladesh: দুর্গামণ্ডপ ভাঙচুরের ঘটনায় দোষীরা শাস্তি পাবেই জানালেন শেখ হাসিনা

বিবিসি জানাচ্ছে, শুক্রবার ঢাকায় বায়তুল মোকাররম মসজিদ, পল্টন ও কাকরাইল এলাকায় এবং নোয়াখালী জেলার চৌমুহনীতে পুলিশের সাথে হামলাকারীদের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের চৌমুহনীতে একাধিক দোকানও বাড়িঘরে হামলা চালানোর খবর পাওয়া গেছে।

Bangladesh

ঢাকায় মিছিলকারীরা রাস্তায় নামলে পুলিশ বাধা দেয়। সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে দ্রুত। পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে হামলাকারীরা। পুলিশ লাঠিচার্জ করে, টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে ও শটগান থেকে গুলি ছুঁড়ে মিছিলকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।

চট্টগ্রামে কয়েকটি মণ্ডপ ও মন্দিরে হামলার চেষ্টা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের নেতা রানা দাশগুপ্ত। তিনি বলেন চট্টগ্রামে কয়েকটি মণ্ডপ এলাকায় আক্রমণ করা হয়। প্রতিবাদে তারা প্রতিমা বিসর্জন বন্ধ রেখেছেন।

বিবিসি জানাচ্ছে, বুধবার কুমিল্লায় একটি পূজামণ্ডপে কোরান শরিফ পাওয়ার পর ওই ঘটনার জের ধরে কুমিল্লা, চাঁদপুর সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে মন্দির ও পূজামণ্ডপে হামলার ঘটনা ঘটেছে। চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে সংঘর্ষে কয়েকজনের মৃত্যু হয়।

]]>
Durga Puja 2021: বাংলাদেশের বন্দরনগরী চট্টগ্রামে দুর্গা বরণ https://ekolkata24.com/uncategorized/durga-puja-2021-durga-pujo-begins-in-chittagong-the-port-city-of-bangladesh Sun, 10 Oct 2021 18:29:05 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=7242 অনলাইন ডেস্ক: বাংলাদেশের বন্দরনগরী চট্টগ্রামে দুর্গা বরণ৷ চট্টগ্রাম শহর সহ সর্বত্র চলছে দুর্গা বন্দনা৷ থিম ও সাবেকিয়ানা মিশেলে দুর্গাপূজা হচ্ছে৷ পূজা উপলক্ষে বাংলাদেশ পুলিশের বিশেষ নজরদারি আছে৷

]]>
Tripura: শেখ হাসিনা সরকারের অলক্ষ্যে ভারত বিরোধী ‘জঙ্গি শিবির চলছে’ বাংলাদেশে https://ekolkata24.com/uncategorized/nlft-militant-exposed-traing-camp-location-in-bangladesh Sat, 02 Oct 2021 19:00:41 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=6372 নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামের রাঙ্গামাটি ও পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন এলাকায় ভারত বিরোধী জঙ্গি সংগঠনের প্রশিক্ষণ শিবির চলছে। প্রতি শিবিরে ৩০ থেকে ৪০ জন জঙ্গি রয়েছে। এ কে ৪৭, গ্রেনেড ছোঁড়া, এছাড়াও আরও নাশকতার প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। এমনই চাঞ্চল্যকর বয়ান দিল ত্রিপুরার বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন এনএলএফটি (NLFT) এর আত্মসমর্পণকারী চার জঙ্গি।

আরও পড়ুন : শান্তি প্রতীক যীশু, ত্রিপুরায় BSF জওয়ান খুন করা NLFT জঙ্গিদের গলায় ক্রুশ লকেট থাকে

ধরা দেওয়া চার জঙ্গিদের নাম দোবারাম রিয়াং, শৈলেন্দ্র রিয়াং, শুভলাল ত্রিপুরা, সমপ্রল দেববর্মা। তারা জানায়, বাংলাদেশের রাঙ্গামাটি, পানছড়ি এলাকায় দুর্গম বনাঞ্চলে একটার পর একটা জঙ্গি শিবির চলছে। তবে একদা রক্তাক্ত পরিবেশ তৈরি করা এনএলএফটি এখন আর্থিক সংকটে পড়েছে। আত্মসমর্পণকারী জঙ্গিদের বয়ানে তাও উঠে এসেছে।

NLFT Militant

একটি পিস্তল, একটি গ্রেনেড, একটি রাইফেল, চারটি বুলেট সহ বাংলাদেশি বেআইনি ৮০০ টাকা ত্রিপুরা পুলিশের কাছে জমা দিয়েছে জঙ্গিরা। তারা জানায় ২০১৯ সালে বাংলাদেশ চলে গিয়েছিল। রাজ্যে তখন বিজেপি জোট সরকার চলে এসেছে।

আরও পড়ুন: বাংলাদেশে ঢুকে ট্রেনিং, ত্রিপুরা ফিরে আত্মসমর্পণ তিন জঙ্গির

ন্যাশনাল লিবাকেশন ফ্রন্ট অফ ত্রিপুরা (NLFT) এই সংগঠনটি ‘স্বাধীন ত্রিপুরা’ দাবিতে নাশকতার পথ নিয়েছে সেই নব্বই দশক থেকে। তবে টানা ২৫ বছর বামফ্রন্ট সরকারের আমলে সংগঠনটির বিষদাঁত উপড়ে দিয়েছিলেন পূর্বতন মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকার। ২০১৮ সালের বিধানসভা ভোটে তাঁর পরাজয় হয়। আগামী নির্বাচনের আগেই ত্রিপুরায় ফের সক্রিয় হয়েছে এনএলএফটি।

NLFT Militant camp

ত্রিপুরার সংবাদ মাধ্যমের সামনে জঙ্গিরা জানায়, বাংলাদেশ থেকে সীমান্ত টপকে ত্রিপুরায় তারা ফিরেছে। তাদের নির্বিঘ্নে ভারতে ঢুকে পড়ায় বিএসএফের (BSF) পাহারা দেওয়া নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। একইভাবে প্রশ্ন উঠছে প্রতিবেশি দেশের সীমান্তরক্ষী বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (BGB) ভূমিকা নিয়েও।

যদিও আগেই বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার জানিয়েছে, সে দেশের মাটিতে কোনও ভারত বিরোধী জঙ্গি সংগঠনের ঠাঁই নেই। তবে মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন মানিক সরকার জানিয়েছিলেন বাংলাদেশের জমিতে সক্রিয় ভারত বিরোধী জঙ্গি সংগঠন। এর পরেই ঢাকা থেকে নয়াদিল্লি পাঠানো বার্তায় বলা হয়েছিল, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে চলা আওয়ামী লীগ সরকার সন্ত্রাসবাদ দমনে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি নিয়েছে।

মায়ানমার, ভারত ও বাংলাদেশের ত্রিদেশীয় আন্তর্জাতিক সীমান্ত এলাকায় ভারতের কিছু বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনের অস্ত্র প্রশিক্ষণ শিবির চলে।এই এলাকাটি বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগ। সেখানে সক্রিয় সেদেশের কিছু পার্বত্য সশস্ত্র গোষ্ঠী।

সম্প্রতি ত্রিপুরার লাগোয়া বাংলাদেশ সীমান্তরেখার কাছেই এনএলএফটি জঙ্গিদের সঙ্গে বিএসএফের গুলি বিনিময় হয়। তাতে দুই বিএসএফ জওয়ান মারা যান।

]]>
Myanmar: রোহিঙ্গা নেতা খুনে জড়িত বর্মী সেনা সরকার, বিস্ফোরক দাবি জঙ্গি সংগঠনের https://ekolkata24.com/uncategorized/myanmar-government-involved-in-rohinga-leader-murder-case-claimed-arsa-militant-group Sat, 02 Oct 2021 12:51:50 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=6331 নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের শরণার্থী শিবিরে খুন হয়েছেন রোহিঙ্গা নেতা মুহিবুল্লাহ। তাঁর খুনে জড়িত মায়ানমারের (Myanmar) বর্তমান সামরিক সরকার। এমনই বিস্ফোরক দাবি করেছে পাকিস্তান মদতপুষ্ট রোহিঙ্গা জঙ্গি সংগঠন আরসা (ARSA)। বিবৃতি দিয়েছে এই সংগঠনটি।

আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি বা আরসা মায়ানমারের রাখাইন প্রদেশে সক্রিয়। বাংলাদেশের চট্টগ্রামের কুতুপালং রোঙিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে খুন হওয়া মুহিবুল্লাহর পরিবারের অভিযোগ, আরসা জঙ্গিরা গুলি করেছিল। যদিও বাংলাদেশ সরকার এখনও তদন্ত চালাচ্ছে কিন্তু কোনও সংগঠনের নাম বলেনি।

মুহিবুল্লাহ কে খুনের পর আরসা জঙ্গি সংগঠনের মুখপাত্র মৌলভি শোয়েব জানায়, মায়ানমার সরকারের এজেন্টরাই মুহিবুল্লাহ হত্যায় জড়িত। আরসার দাবি, এই খুনের ঘটনায় জড়িতদের শাস্তির আওতায় নিয়ে আসতে হবে।

মৃত রোহিঙ্গা নেতা মুহিবুল্লাহর আন্তর্জাতিক পরিচিত ছিল। তিনি বাংলাদেশ থেকে লক্ষ লক্ষ রোহিঙ্গা শরণার্থীকে ফের মায়ানমারে পাঠানোর বিষয়ে রাষ্ট্রসংঘ ও তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাত করেন।

অভিযোগ, মায়ানমার সরকার কোনওভাবেই রোহিঙ্গাদের ফেরাতে চায় না। তাই মুহিবুল্লাহর মতো নেতাকে সরিয়ে দিতে জঙ্গি সংগঠন আরসা কে কাজে লাগিয়েছে মায়ানমারে সেনা সরকার।

বাংলাদেশের রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরগুলির মধ্যে আরসা জঙ্গি ও কিছু সশস্ত্র গোষ্ঠী সক্রিয়। মুহিবুল্লাহ খুনের তদন্তে উঠে এসেছে রাত নামলেই শরণার্থী শিবিরগুলিতে তাদের গতিবিধির কথা।

কয়েকবছর আগে মায়ানমারের রাখাইন প্রদেশে (পূর্বতন আরকান) রক্তাক্ত গোষ্ঠী সংঘর্ষের পর তৎকালীন আউং সান সু কি নেতৃত্বে চলা সরকার দমন নীতি নেয়। সেনা অভিযানে গণহত্যা শুরু হয়। লক্ষ লক্ষ রোহিঙ্গা পাহাড়ি পথে ও বঙ্গোপসাগর পেরিয়ে বাংলাদেশের চট্টগ্রামে ঢুকে পড়েন। তাদের জন্য বৃহত্তম শরণার্থী শিবির চালাচ্ছে বাংলাদেশ সরকার। ঢাকার অভিযোগ, বারবার শরণার্থী রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে বলা হয়। কিন্তু মায়ানমার সরকার উদ্যোগ নেয়না।

]]>
Bangladesh: রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে এলোপাথাড়ি গুলি, তীব্র আতঙ্ক https://ekolkata24.com/uncategorized/bangladesh-rohingya-leader-has-killed-by-unknown-gunmens-at-coxs-bazar-camp Thu, 30 Sep 2021 07:40:53 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=6088 নিউজ ডেস্ক: রাতে হয়েছে হামলা। সেই হামলার পর বৃহস্পতিবার সকালেও তীব্র আতঙ্ক বাংলাদেশের (Bangladesh) তথা বিশ্বের বৃহত্তম রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে। গুলি করে খুন করা হয়েছে রোহিঙ্গা নেতাকে। ঘটনার কেন্দ্র কক্সবাজারের উখিয়ায় কুতুপালং ক্যাম্প। মায়ানমার থেকে পালিয়ে আসা লক্ষ লক্ষ রোহিঙ্গার এখন আশ্রয়স্থল এই এলাকা।

বিবিসি জানাচ্ছে, কক্সবাজারের কুতুপালং রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে খুন হয়েছেন,রোহিঙ্গা শীর্ষ নেতা মহিবুল্লাহ। রোহিঙ্গা নেতাকে খুব কাছে থেকে গুলি করা হয়। তাঁর স্ত্রী জানান, বুধবার রাতে কুতুপালং শিবিরে তাদের ক্যাম্পে চার পাঁচজন এসেছিল। তারাই গুলি করেছে।

Rohingya leader has killed

২০১৯ সালে রাষ্ট্রসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলে ভাষণ দিতে আমন্ত্রিত ছিলেন তিনি। প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাথে সাক্ষাতের জন্য হোয়াইট হাউসে আমন্ত্রিত ছিলেন।

জানা গিয়েছে, মহিবুল্লাহর সংগঠন আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস। এই সংগঠনটি মায়ানমারের রাখাইন প্রদেশ (পূর্বতন আরাকান) থেকে সেনাবাহিনীর হামলায় উচ্ছেদ হওয়া রোহিঙ্গাদের অধিকারের দাবিতে কাজ করত। কারা খুন করেছে সেটাই রহস্যময়। কারণ, কক্সবাজারের পুলিশ এখনও কিছু জানায়নি। ধারণা করা হচ্ছে, হামলাকারীরা রোহিঙ্গা নেতার পরিচিত।

]]>
বড় দাদার নাম ‘বাইডেন’, ছোটজন ছাগলের দুধ খায়! https://ekolkata24.com/uncategorized/another-rare-white-tiger-born-in-chittagong-zoo Fri, 17 Sep 2021 12:39:45 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=4849 নিউজ ডেস্ক: এখনও আসল দুধ অর্থাৎ বাঘের দুধ মেলেনি! তাই ছাগলের দুধ গলা ভেজানো চলছে। কুতুকুতু চোখ। তবে বাঘের বাচ্চা তো গরগর করছেই।

চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানায় সাদা বাঘের ঘরে জন্ম নিয়েছে আরও এক ছানা। বুধবার নতুন এই সাদা বাঘ শাবকের জন্ম হয়েছে বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার কিউরেটর ডা. শাহাদাত হোসেন শুভ।

চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ জানায়, এর আগে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানায় গতবছর জন্মেছিল বিরল প্রজাতির সাদা বাঘ। বুধবার জন্ম নেওয়া ছানাটি স্ত্রী লিংগের।
নতুন জন্ম নেওয়া সাদা বাঘটি মায়ের কাছ থেকে দুধ না পাওয়ায় প্রাথমিকভাবে তাকে অফিসে ছাগলের দুধ পান করানো হচ্ছে।

চট্টগ্রামের চিড়িয়াখানায় এর আগে জো বাইডেন নামের ব্যাঘ্রশাবককে ৬ মাসের বেশি সময় ধরে লালন পালন করে বড় করেন কিউরেটর ডা. শুভ। এখন নতুন জন্ম নেওয়া সাদা বাঘ্র শাবকটিকেও আগামী ৬ মাস লালন পালন করবেন তিনি।  কিউরেটর শুভ জানান, এখন এই বাঘ্র শাবকটি দিনে প্রায় ৫০০ মিলি গ্রামের মতো ছাগলের দুধ পান করছে। সে সুস্থ রয়েছে।

২০১৬ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে ১১ ও ৯ মাসে বাঘ ও বাঘিনী আনা হয়েছিল চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানায়। তাদের নাম দেওয়া হয়েছিল রাজ ও পরী। ২০১৮ সালের তাদের তিনটি সন্তানের জন্ম হয়।

]]>