Climate Change – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Tue, 09 Nov 2021 07:29:14 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png Climate Change – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 COP26 : ঘাড়ের কাছে বিপদ, মহাসাগর থেকে টুভালুর সতর্কতায় বিশ্ব কাঁপল https://ekolkata24.com/uncategorized/2021-united-nations-climate-change-conference Tue, 09 Nov 2021 07:29:14 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=10777

News Desk: বিশ্ব উষ্ণয়নে বাড়ছে সাগর, মহাসাগরের জলস্তর। ভয়াবহ পরিস্থিতির মুখে বিশ্ব। তবে উন্নত দেশগুলি মুখেই আশঙ্কা করছে। এই পরিস্থিতিতে স্কটল্যান্ডের রাজধানীতে রাষ্ট্রসংঘের জলবায়ু সম্মেলন কপ-২৬ উপলক্ষে বিশ্বকে সতর্কতা দিল ছোট দ্বীপ রাষ্ট্র টুভালু।

সাগর জলে দাঁড়িয়ে টুভালির বিদেশমন্ত্রী সাইমন কোফে বলেছেন, পরিস্থিতি কীরকম তা আন্দাজ করতেই এই বার্তা। যেভাবে জলস্তর বাড়ছে তাতে টুভালু নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।

প্রশান্ত মহাসাগরের তটরেখায় একহাঁটু জলে দাঁড়িয়ে সানুদ্রিক জলস্তর বৃদ্ধির যে সতর্কতা দিল টুভালু সরকার, তা বিশ্বজুড়ে শোরগোল ফেলে দিয়েছে। তাৎপর্যপূর্ণ, এমন সতর্কতা আর কোনও দেশ দিতে পারেনি এই সম্মেলনে।

united-nations-climate

মঙ্গলবার দ্বীপরাষ্ট্র টুভালুর সরকার তাদের অবস্থান ও সতর্কতা সংক্রান্ত বার্তা দেবে এমনই নির্ঘণ্ট তৈরি। সেই সূচি মেনে টুভালুর বিদেশমন্ত্রী ভিডিও বার্তা পাঠান জলবায়ু সম্মেলনে। তারই কিছু ছবি বিশ্বজুড়ে ভাইরাল হয়েছে।

২০০৯ সালে বিশ্ব উষ্ণায়ণ নিয়ে মালদ্বীপ সরকার বিশ্বকে সতর্কতা দিয়েছিল ভারত মহাসাগরের  তলায় বিশেষ মন্ত্রিসভার বৈঠক করে। তৎকালীন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মহম্মদ নাশিদ ও মন্ত্রিসভার সদস্যরা ডুবুরির পোশাক পরে এই বৈঠক করেন।

বিবিসি জানাচ্ছে, জলবায়ু সম্মেলন কপ ২৬ ইতিমধ্যেই বিতর্কিত। কারণ, আবহাওয়া ও প্রকৃতি বিশেষজ্ঞ আর বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন সম্মেলন বিভিন্ন দেশের ভূমিকা নিয়ে প্রবল বিরোধিতায় সামিল। বারবার গ্লাসগো শহর বিক্ষোভে সরগরম হয়েছে। বিশৃঙ্খল পরিবেশ রুখচে সম্মেলনস্খলে কড়া নিরাপত্তা মোতায়েন করা হয়েছে।

বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, বড় বড় দেশগুলি শুধু দেখনদারি প্রতিবাদ করেই দায় ঝাড়ছে। তাদের উদাসীনতায় বহু দেশ বিপদের সামনে।

বিবিসি জানাচ্ছে, জলবায়ু সম্মেলন থেকে বার্তা এসেছে এটাই শেষ সুযোগ। সম্মেলনের সভাপতি, ব্রিটিশ মন্ত্রী অলোক শর্মা বলেছেন, এই শতাব্দীর শেষ নাগাদ বিশ্ব তাপমাত্রা বৃদ্ধি হার ১.৫ ডিগ্রিতে বা তার নীচে সীমাবদ্ধ রাখতে হলে এখনি পদক্ষেপ নিতে হবে। তিনি বলেন, ”ছয় বছর আগে প্যারিসে আমরা একটি যৌথ লক্ষ্য নির্ধারণ করেছিলাম,” ২০১৫ সালে প্যারিসে বৈশ্বিক উষ্ণতা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নামিয়ে আনার চুক্তি হয়েছিল। সেখানে ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নামিয়ে আনার চেষ্টার কথা বলা হয়েছিল।”

]]>
UN: গবেষণা রিপোর্টে ভয়াবহ ইঙ্গিত, ছাই হবে বিশ্ব https://ekolkata24.com/uncategorized/earth-could-be-burn-after-400-years Wed, 29 Sep 2021 12:52:52 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=6034 নিউজ ডেস্ক: পরপর দাবানল দিচ্ছে ভয়াবহ ইঙ্গিত। আসছে আরও বড় দাবানল। সেই আগুনে পুড়ে যাবে বিশ্ব। যেহেতু বিশ্বের অন্দর এখন জ্বলছে, লাভা বেরিয়ে আসা তারই প্রমাণ তাই পুড়ে ছাই হয়ে যাওয়াই দুনিয়ার পরিনতি।

আর ৪০০ বছরের মধ্যে বাসযোগ্য এই নীল গ্রহের সবকিছু জ্বলে পুড়ে নষ্ট হয়ে যাবে। খুব দ্রুত হারে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে পৃথিবী আর বাসযোগ্য থাকবে না।এই হুঁশিয়ারি দিল রাষ্ট্রসংঘে দাখিল করা গবেষণা রিপোর্ট।

ইউনাইটেড নেশন্স অ্যাসেসমেন্ট অব ন্যাশনালি ডিটারমাইন্ড কন্ট্রিবিউশন্স নামে এই রিপোর্ট ঘিরে আন্তর্জাতিক মহলে হই হই পড়েছে। গবেষণাপত্রটি প্রকাশিত হয়েছে আন্তর্জাতিক জলবায়ু বিজ্ঞান গবেষণা পত্রিকা ‘গ্লোবাল চেঞ্জ বায়োলজি’-তে।

রিপোর্টে জানানো হয়েছে, সম্প্রতি বিভিন্ন রাষ্ট্র গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের পরিমাণ কমানোর যে সব প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, সেগুলি পুরোপুরি রক্ষিত হলেও আর ৭৯ বছরের মধ্যে পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা প্রাক শিল্পযুগের চেয়ে অন্তত ২.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এবং ফলে এমন ঘনঘন ও ভয়ঙ্কর দাবানল হবে বিশ্বজুড়ে।

একইভাবে ঝড়, ঘূর্ণিঝড়, খরা, বন্যা, তাপপ্রবাহ ও শৈত্যপ্রবাহের তীব্রতা ও সংখ্যা অকল্পনীয়ভাবে বেড়ে যাবে। ২১০০ সাল থেকে পরবর্তী ৪০০ বছরের মধ্যে পৃথিবী বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়বে।  মানবসভ্যতার কাছে হয়ে পড়বে আরও একটি ভিনগ্রহ। শুধু তা-ই নয়, স্থল ও জলের যাবতীয় বাস্তুতন্ত্রেরও আমূল পরিবর্তন ঘটবে।
দুনিয়ার শেষের ইঙ্গিত স্পষ্ট করে বলে দেওয়া হয়েছে এই রিপোর্টে। হাতে আর মাত্র চারশ বছর। তার পরেই খেল খতম।

]]>
Climate Change: দ্বিগুণ হচ্ছে দৈনিক ৫০ ডিগ্রি পারদের দিন সংখ্যা https://ekolkata24.com/offbeat-news/climate-change-number-of-days-with-50-degree-temperature-increasing Sun, 19 Sep 2021 06:45:00 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=5016 বিশেষ প্রতিবেদন: জলবায়ু পরিবর্তন (Climate Change) হচ্ছে। এর সঙ্গে বাড়ছে বিশ্বের তাপমাত্রা। কোথাও জ্বলছে বনভূমি, কোথাও গলছে বরফ, বাড়ছে জলস্তর। এর মাঝেই এল এক নতুন তথ্য, যা ভয়ঙ্কর। বাড়ছে ৫০ ডিগ্রি তাপমাত্রার দিন সংখ্যা।

আবহাওয়াবিদরা বলছেন , ১৯৮০- এর দশকের পর থেকে প্রতি দশকে দৈনিক তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পৌঁছানোর সংখ্যা দ্বিগুণ হচ্ছে। বহু নতুন স্থানেও তাপমাত্রা অস্বাভাবিক হারে বাড়ছে। স্বাভাবিকভাবেই তা প্রভাব ফেলছে মানুষের স্বাস্থ্যের উপর।

বিশ্লেষণ অনুযায়ী, ১৯৮০ থেকে ২০০৯ পর্যন্ত এই ২৯ বছরে প্রতিবছর গড়ে তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পৌঁছেছে ১৪ দিন করে। ২০১০ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত এ সংখ্যাটা ছিল ২৬ দিন।

global disaster ekolkata Climate Change

সাধারণত ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তাপমাত্রা পৌঁছায় মধ্যপ্রাচ্য ও আরব উপসাগরীয় দেশগুলিতে। ঘটনা হল, বিগত কয়েক বছরে এমন এমন দেশে তাপমাত্রা পঞ্চাশ ছুঁই ছুঁই হয়ে গিয়েছে যা ভাবনাতীত। সম্প্রতি যেমন ইতালিতে তাপমাত্রা রেকর্ড ৪৮.৮ ডিগ্রিতে পৌঁছে গিয়েছিল এবং কানাডায় তাপমাত্রা পৌঁছে গিয়েছিল সর্বোচ্চ ৪৯.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এগুলি ওই দেশগুলির নিরিখে রেকর্ড তাপমাত্রা ছিল। যে দেশে ঠান্ডায় নায়গ্রার মতো জলপ্রপাতের জল বরফ হয়ে গিয়ে স্তব্ধ হয়ে যায় সেখানে এত গরম ধারনার বাইরে।

বিশ্লেষণে দেখা গিয়েছে, দীর্ঘমেয়াদি তাপমাত্রার হিসাব তুলনা করলে ১৯৮০ থেকে ২০০৯ এই সময়কালে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বেড়েছে ০.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পূর্ব ইউরোপ, আফ্রিকার দক্ষিণাংশ ও ব্রাজিলে তাপমাত্রা বেড়েছে আরও বেশি। ব্রাজিলে সবোর্চ্চ ১ ডিগ্রির চেয়ে বেশি বেড়েছে তাপমাত্রা। আফ্রিকাতেও দেখা গিয়েছে একই চিত্র। আর্কটিক ও মধ্যপ্রাচ্যে ২ ডিগ্রির বেশি তাপমাত্রা বেড়েছে বলে জানা গিয়েছে।

<

p style=”text-align: justify;”>গত নভেম্বরে গ্লাসগোতে হবে ইউনাইটেড নেসশনসের সম্মেলন। সেখানে তাপমাত্রার বৃদ্ধি নিয়ে গুরুতর আলোচনার কথা আগে থেকেই জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।এই প্রসঙ্গে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাইমেট চেঞ্জ ইনস্টিটিউটের সহকারী পরিচালক ফ্রিডারিক অটো বলেছেন, “জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানোর জন্য এই তাপমাত্রার বৃদ্ধি ১০০ শতাংশ পর্যন্ত হতে পারে। জলবায়ুর পরিবর্তন যেভাবে বাড়ছে তাতে অতিরিক্ত তাপমাত্রা মানুষ ও প্রকৃতির জন্য মৃত্যুর কারণ হতে পারে। একই সঙ্গে বাড়ি, রাস্তা ও বৈদ্যুতিক শক্তির জন্য বড় ধরনের সমস্যার কারণ হতে পারে।”

]]>
গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের জের, তাপমাত্রা বেড়ে বরফ গলছে হিমালয়ে https://ekolkata24.com/uncategorized/himalayan-glaciers-melting-double-fast-since-2000 Tue, 10 Aug 2021 11:23:50 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=2169 নিউজ ডেস্ক: চিন্তা বাড়াচ্ছে বিশ্ব উষ্ণায়ন। গত কয়েক দশক ধরেই বিশ্ব উষ্ণায়নের জেরে গড় তাপমাত্রা অনেকটাই বেড়েছে। দুই মেরুর বরফ গলার ফলে বৃদ্ধি পেয়েছে জলস্তরও। এবার আবার নতুন করে চিন্তা বাড়াল আন্তঃসরকার জলবায়ু পরিবর্তন প্যানেলের (আইপিসিসি) রিপোর্ট।

আরও পড়ুন হাতের নাগালে সস্তার পেট্রোল-ডিজেল ভুটানে, হাত কামড়াচ্ছেন বাংলার চালকরা

সাতের দশক থেকে হিন্দুকুশ হিমালয়ে উষ্ণায়ন বৃদ্ধি পেয়েছে অনেকটা। বিশ্বের অন্যতম উঁচু পর্বতমালা থেকে অনেক গুণ বেশি তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে এই অঞ্চলে। তার জেরে বরফ গলার পরিমাণ অনেকটাই বেশি। ফলে শুধু জলস্তর বৃদ্ধি পাওয়াই নয়, হিমালয় থেকে আসা নদীগুলির অববাহিকায় বন্যা পরিস্থিতিও সৃষ্টি হতে পারে। ষষ্ঠ আন্তঃসরকার জলবায়ু পরিবর্তন প্যানেলের (The Intergovernmental Panel on Climate Change) রিপোর্টে এমনই চাঞ্চল্যকর কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

The IPCC special report on 1.5°C: key takeaways for PRI signatories | News  and press | PRI

ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ট্রপিক্য়াল মেটেরোলজি, পুনের এগজিকিউটিভ ডিরেক্টর আর কৃষ্ণণ বলেছেন, “হিন্দুকুশ হিমালয়ে তাপমাত্রা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে হিমবাহ গলার পরিমাণ বাড়ছে। ফলে তা সমভূমিতে বাহিত হওয়ার ফলে জলস্তর বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। যদিও উল্টোদিকে তিব্বতীয় মালভূমি অঞ্চলে কারাকোরাম হিমালয়ে তাপমাত্রার তারতম্য ততটা লক্ষ্যণীয় হয়নি। কারাকোরাম হিমালয়ে হিমবাহের বরফের ঘনত্ব বরং বেড়েছে।”

আরও পড়ুন চলতি বছরে বিশ্বজুড়ে সাতটি ভয়াবহ বিপর্যয়

কিন্তু আন্তঃসরকার জলবায়ু পরিবর্তন প্যানেলের পূর্বাভাস অনুযায়ী, হিন্দুকুশ হিমালয় এবং তিব্বতীয় মালভূমিতে আরও বরফ গলবে। এই হিমালয় পর্বতমালা সমভূমি এবং সমুদ্রের তাপমাত্রা, সমুদ্রের জলস্তরের নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ভারতবর্ষে প্রতি বছর মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে যে বৃষ্টিপাত হয়, তাতেও উল্লেখযোগ্য ভূমিকা নেয় উত্তরের সুবিশাল হিমালয় পর্বতমালা। ফলে হিমালয়ের বরফ গলায় দেশের জলবায়ুতেও পরিবর্তন দেখা দিতে পারে।”

Greenhouse Effect | National Geographic Society

আইপিসিসির পূর্বাভাষ অনুযায়ী আগামী শতক অর্থাৎ ২১০০-এর মধ্যে গড়ে ২ ডিগ্রির বেশি বাড়বে পৃথিবীর তাপমাত্রা। ফলে অবিলম্বে গ্রিন হাউস গ্যাস নির্গমন রোধে উদ্যোগ নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে আইপিসিসি। বর্তমানে শিল্পায়নের যুগ চলছে পৃথিবীর বেশিরভাগ দেশে। ফলে গ্রিন হাউস গ্যাস নির্গমণ রোধ করা খুব একটা সহজ হবে না বলেই ধারণা বিশেষজ্ঞমহলের।

]]>