● नारियल का तेल माश्चराइजर के रूप में त्वचा पर प्रयोग किया जा सकता है, जिससे त्वचा में नमी बनी रहती है और त्वचा पोषित भी रहती है। बिना कुछ मिलावट के नारियल तेल (वर्जिन कोकानेट आयल) को त्वचा पर लगाया जा सकता है, इसके अतिरिक्त माश्चराइजर में कुछ बूंदें नारियल तेल की मिलाकर त्वचा पर लगा सकते हैं इससे त्वचा में चमक बनी रहती है।
●नारियल तेल में मौजूद लैटिक एसिड मुंहासों के लिए भी अच्छा होता है।
● मेकअप रिमूव करने में नारियल तेल का प्रयोग लाभप्रद होता है। थोड़ा सा नारियल तेल रूई के फाहे पर लगाएं या हथेली में नारियल तेल डालें और त्वचा पर मलें। हल्के हाथों से मलने पर मेकअप साफ हो जाएगा और त्वचा कोमल बनी रहेगी।
● नारियल तेल त्वचा को मुलायम बनाने के साथ साथ प्राकृतिक रूप से टोनर का काम भी करता है। नारियल तेल में वसा होने से त्वचा को कोई नुकसान नहीं होगा।
आहार में नारियल शामिल कर पौष्टिकता बढ़ाएं
● करी वाली सब्जी में सूखे नारियल का चूरा रिच ग्रेवी तैयार कर सेवन कर सकते हैं।
● चटनी में कच्चा नारियल डालकर खा सकते हैं। स्वाद भी बढ़ेगा और पौष्टिकता भी मिलेगी।
● नारियल पानी का सेवन कई विटामिन्स व मिनरल्स से भरपूर होता है। इसके नियमित सेवन से शरीर में कई प्रकार की कमी दूर होगी।
● सूखे नारियल का पाउडर केक-पाई बनाने में प्रयोग कर उसे अधिक पौष्टिक बना सकते हैं।
● कच्चा नारियल कद्दूकस कर सलाद पर डाल सकते हैं। स्वीड डिश में भी नारियल मिलाकर उसे अधिक पौष्टिक बना सकते हैं।
৭ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি রাস্তা তৈরি হয়েছে। যে রাস্তা তৈরিতে খরচ হয়েছে ১ কোটি ১৬ লক্ষ টাকা। সেই রাস্তার উদ্বোধনে আমন্ত্রিত ছিলেন এলাকার বিজেপি বিধায়ক। বিধায়ক ঐশ্বর্য নারকেল (coconut) ফাটিয়ে রাস্তা উদ্বোধন করতে যান। কিন্তু সকলকে অবাক করে দিয়ে দেখা যায় নারকেল তো ফাটলই না, বরং ফেটে গেল রাস্তা। এই দৃশ্যের ভিডিও ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই এই ভিডিও চরম বিপাকে ফেলেছে বিজেপিকে।
…. The MLA says she waited on the spot for three hours for a team of officers to arrive and take samples of the road to investigate. She has promised tough action against those responsible pic.twitter.com/zwDiioqIXu
— Alok Pandey (@alok_pandey) December 3, 2021
রাস্তা উদ্বোধনের সময় এলাকায় সংবাদমাধ্যমের বহু সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন। তাঁদের ক্যামেরাতেই এই ছবি ধরা পড়েছে। ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, সদ্য তৈরি হওয়া রাস্তা এমনই অপলকা যে সেখানে আছাড় মেরে একটা নারকেল ফাটানো যায় না। বরং নারকেলের ঘায়ে রাস্তাই ফেটে যায়।
রাস্তার উদ্বোধনে নারকেল না ফেটে রাস্তায় চিড় ধরায় চরম বিপাকে এলাকার বিজেপি বিধায়ক। নেটিজেনরা প্রশ্ন তুলেছেন, কেমন রাস্তা তৈরি হয়েছে যাতে সামান্য একটা নারকেল ফাটাতে গিয়ে রাস্তায় চিড় ধরে। সংবাদমাধ্যমের সামনে লজ্জাজনক পরিস্থিতিতে পড়ে বিধায়ক সঙ্গে সঙ্গেই ওই রাস্তা তৈরি করার দায়িত্বে থাকা সরকারি আধিকারিক এবং ঠিকাদারদের ডেকে পাঠান। কেন রাস্তার এই অবস্থা হল তা জানতে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন বিধায়ক।
বিধায়ক স্পষ্ট জানিয়েছেন, রাস্তা তৈরির সামগ্রিতে কোনও ভেজাল ছিল কিনা তা জানতে অবিলম্বে নমুনা পরীক্ষা করা হবে। দ্রুত সেই রিপোর্ট দেখতে চান তিনি। তবে রিপোর্টে যাই আসুক না কেন ইতিমধ্যেই রাস্তার এই দৃশ্য দেখে বিজেপি সরকারকে নিয়ে হাসাহাসি চলছে নেট দুনিয়ায়।
]]>তিনি বলেন, ‘‘সেলুলোজ ও লিগনিন প্লাস্টিক তৈরির দুই প্রধান উপাদান৷ বর্তমানে আমরা জানি যে প্লাস্টিক পরিবেশের জন্য বড় সমস্যা হয়ে উঠেছে৷ একবার ব্যবহার করলে প্লাস্টিক সহজে প্রকৃতির মধ্যে ধ্বংস করা যায় না৷” প্রচলিত প্লাস্টিকের তুলনায় ডাবের জল দিয়ে তৈরি বায়োপ্লাস্টিক ছয় মাসের মধ্যে প্রকৃতিতে আবার মিশে যেতে পারে বলে দাবি করা হচ্ছে৷ বায়োপ্লাস্টিকের উপকরণ হিসেবে সেলুলোজ পেতে হলে অ্যাজেটোব্যাকটার সাইলিনিয়াম নামের ব্যাকটেরিয়াল এজেন্ট ব্যবহার করে ডাবের জল সবার আগে ফারমেন্ট বা গাঁজানো হয়৷ ‘নাতা ডি কোকো’ নামের আঠালো স্তর হওয়া পর্যন্ত সেই প্রক্রিয়া চালাতে হয়৷
মির্থা বলেন, ‘‘এই সেলুলোজ, সেটির কাঠিন্য, সেটির ইলাস্টিসিটি বা নমনীয়তা ব্যাকটিরিয়া বেড়ে ওঠার সময়ের উপর নির্ভর করে৷ কাঁচামাল হিসেবে ব্যাকটিরিয়া বেড়ে ওঠার জন্য কতটা কার্বোহাইড্রেট বা প্রোটিন লাগবে, সেটা জানাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রচলিত প্লাস্টিকের মতো গঠনগত বৈশিষ্ট্য পেতে হলে জেল বা আঠালো পদার্থ থেকে জল দূর করতে হবে৷ ভ্যাকুয়াম দিয়ে সেই কাজ করা যায়৷
শুকিয়ে ফেলা ‘নাতা ডি কোকো’ খুবই মজবুত হওয়ায় সেটিকে বায়োপ্লাস্টিক উপাদান হিসেবে ব্যবহার করা যায়৷ মির্থা জানালেন, ‘‘এটা সত্যি প্লাস্টিক৷ এটা ভ্যাকুয়াম করা ‘নাতা ডি কোকো’-র একটা স্তর৷ আসলে এভাবে টানলেই সেটা প্লাস্টিক উপাদান হয়ে উঠতে পারে৷ কিন্তু রং এখনো স্বচ্ছ হয় নি৷ গরম ইস্ত্রি দিয়ে আবার শুকনো করলে আরও জল দূর হবে৷ তখন এমন প্লাস্টিক উপাদান পাওয়া যাবে৷ স্বচ্ছ প্লাস্টিক চাইলে আরেকটি বিকল্প উপাদান যোগ করতে হবে৷
অর্থাৎ এটিকে প্লাস্টিক মেটিরিয়াল করে তোলা সম্ভব৷” তবে ডাবের জলের মধ্যে সেলুলোজের মাত্রা কম হওয়ায় উৎপাদিত পণ্যের পরিমাণও অত্যন্ত কম৷ ফলে বড় আকারে প্লাস্টিক উৎপাদনের জন্য সেটি উপযুক্ত নয়৷ মির্থা বলেন, ‘‘এই ফার্মেন্টেশন প্রক্রিয়ায় উৎপাদিত সেলুলোজের মাত্রা মাত্র পাঁচ শতাংশ৷ সে কারণে এই প্রক্রিয়ায় থেকে শপিং ব্যাগের মতো পণ্যের জন্য প্লাস্টিক তৈরি করা তেমন লাভজনক নয়৷ তার জন্য বিশাল পরিমাণ সেলুলোজের প্রয়োজন৷ তাই এই বায়োপ্লাস্টিকের অন্য ব্যবহার হয়৷ যেমন অত্যন্ত দামী মোড়ক বা অন্যান্য কাজে সেটি প্রয়োগ করা হয়৷”
]]>