COPD – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Sun, 19 Dec 2021 12:04:31 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png COPD – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 KMC: পুরভোটে লড়ছেন ‘কমরেডরা’, ক্ষীণ দৃষ্টি, শ্বাসকষ্ট নিয়ে শুনলেন ‘হাল ছাড়া’ বুদ্ধবাবু https://ekolkata24.com/uncategorized/buddhadeb_bhattacharya_-kmc_election_cpim Sun, 19 Dec 2021 12:04:31 +0000 https://ekolkata24.com/?p=15449 News Desk: পারেননি ময়দান আগলে রাখতে। ২০১১ সালের পর সেই যে পরাজয়ের গ্লানি নিয়ে ঘরে চলে গিয়েছেন আর ময়দানে নেই। সিপিআইএম শূন্য হয়েছে। জমানত বাঁচাতে পারেনা এমন অবস্থা। নোটা ভোটের বিরুদ্ধে লড়াই করতে হচ্ছে। এসবই শুনে নীরব থেকে নীরবতর প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য।

বি়ধানসভার পর পুরভোটেও তিনি ভোট দিতে পারলেন না বুদ্ধদেববাবু। তাঁর এখন চোখের অবস্থাও একেবারেই ভালো নয়। দৃষ্টিশক্তি অত্যন্ত ক্ষীণ হয়ে গেছে,শয্যাশায়ী। এমনই জানিয়েছেন স্ত্রী মীরা ভট্টাচার্য।

বুদ্ধবাবু ক্রমে দৃষ্টিশক্তি হারাচ্ছেন। তিনি শয্যাশায়ী। এই দুটি তথ্য পুরভোটের ব্যাপক হাঙ্গামার মাঝে রাজনৈতিক মহলকে নাড়িয়ে দিয়ে গেল।

সকাল থেকে বুথ দখল, ছাপ্পা ও সংঘর্ষ বোমাবাজির মাঝে নজর ছিল প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর পরিবারের দিকে। পরে মীরা দেবী জানান, চিকিৎসকদের নির্দেশ মেনেই বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের পক্ষে বের হওয়া সম্ভব না আর।

২০১১ সালে বুদ্ধবাবুর নেতৃত্বে বামফ্রন্ট সরকার বিধানসভায় লড়ে হেরে যায়। তিনি নিজেও পরাজিত হন। এরপর রাজনৈতিক মঞ্চে অল্প অল্প করে উপস্থিতি কমাতে থাকেন বুদ্ধবাবু। গত কয়েকবছর একদমই সংশ্রব ত্যাগ করেছেন। অসুস্থতার কারণে গৃহবন্দি। কে বলবে, তাঁর আমলেই সিপিআইএম সর্বোচ্চ পর্যায়ে ছিল।

বাম মহলেই অভিযোগ আছে, পরাজয় মানতে না পারার যন্ত্রণা বুদ্ধবাবুকে একলা করে দিচ্ছিল। তিনি আসলে শক্ত ধাঁচের নেতা নন তাই সরে গিয়েছেন। তুলনায় উঠে আসে ত্রিপুরার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকারের কথা। সেখানেও টানা ২৫ বছর বামফ্রন্ট সরকারের পতন হয়। তবে মানিকবাবু রাস্তায় আছেন।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের যুক্তি, বুদ্ধবাবু পরাজয় মেনে নিয়ে ফের হাল ধরলে তাঁর দল রাজ্যে শূন্য হত না, বরং সরকারের ঘাড়ে নিশ্বাস ফেলত।

রাজ্যের বাম নেতাদের অনেকের অভিযোগ, পরাজয়ের পর হাল ছেড়ে দেওয়া মানসিকতা বুদ্ধবাবুর এতটাই প্রকট যে দলের উপর ধাক্কা ভয়াবহ। তবে নতুন প্রজন্মের ‘কমরেড’রা লড়ছেন। সেই খবর পান বুদ্ধবাবু।

]]>