भारत और इंग्लैंड की क्रिकेट टीमें टी20 वर्ल्ड कप 2024 के दूसरे सेमीफाइनल में भिड़ रही हैं। यह मैच गयाना के प्रोविडेंस स्टेडियम में आज (27 जून) रात 8:00 बजे से खेला जाएगा। इस मुकाबले में बारिश खलल डाल सकती है। पिछले कुछ दिनों से यहां जमकर बरसात हो रही है। टीम इंडिया ने अजेय रहते हुए सेमीफाइनल का टिकट कटाया है। उसकी कोशिश इंग्लैंड से 2 साल पुरानी हिसाब बराबर करने की होगी। जोस बटलर एंड कंपनी ने 2022 टी20 विश्व कप के सेमीफाइनल में 10 विकेट से हराकर उसके फाइनल में पहुंचने का सपना तोड़ दिया था।
भारत टीम के हौसले बुलंद हैं और वह फाइनल में पहुंचने के लिए बेताब है। गयाना से अच्छी खबर ये आ रही है कि पिछले कुछ घंटों में वहां बारिश नहीं हुई है। हालांकि आसमान में बादलों का जमावड़ा है। ऐसे में मैच के दौरान बूंदाबांदी के आसार हैं।
टी20 वर्ल्ड कप के इतिहास में भारत और इंग्लैंड (IND vs ENG) की टीमें 4 बार भिड़ चुकी हैं जहां दोनों को 2-2 मैचों में जीत नसीब हुई है। टी20 इंटरनेशनल क्रिकेट में दोनों का आमना सामना 33 बार हुआ है जहां टीम इंडिया 12 मैच जीतने में सफल रही है वहीं इंग्लैंड 11 मैचों में विजयी रही है।
भारतीय क्रिकेट टीम के कप्तान रोहित शर्मा इस विश्व कप में 5 बार आउट हो चुकी हैं जिसमें 4 बार लेफ्ट आर्म पेसर ने उन्हें अपना शिकार बनाया है। सुपर 8 के आखिरी मैच में रोहित ने ऑस्ट्रेलिया के लिए दमदार पारी खेली थी। सेमीफाइनल में भी उनसे बड़ी पारी की उम्मीद है।
टीम इंडिया संभावित इलेवन: रोहित शर्मा (कप्तान), विराट कोहली, ऋषभ पंत (विकेटकीपर), सूर्यकुमार यादव, शिवम दुबे, हार्दिक पंड्या, रवींद्र जड़ेजा, अक्षर पटेल, जसप्रीत बुमराह, अर्शदीप सिंह, कुलदीप यादव।
इंग्लैंड की संभावित XI: फिल साल्ट, जोस बटलर (कप्तान और विकेटकीपर), जॉनी बेयरस्टो, हैरी ब्रूक, मोइन अली, लियाम लिविंगस्टोन, सैम कुरेन, क्रिस जॉर्डन, जोफ्रा आर्चर, रीस टॉपले, आदिल राशिद।
]]>বিসিসিআই অফিসিয়াল টুইটে পোস্ট করে জানিয়েছে,”
টাচডাউন দক্ষিণ আফ্রিকা 
#TeamIndia #SAvIND “, সঙ্গে ওই মুহুর্তের কিছু ছবিও শেয়ার করেছে ভারতীয় ক্রিকেটারদের।
প্রোটিয়ার্সদের বিরুদ্ধে ভারত তিন ম্যাচের টেস্ট এবং সম-সংখ্যক ম্যাচের ওডিআই সিরিজ খেলবে,তবে ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত ফর্ম্যাটের দিনক্ষণ এবং ম্যাচ ভেন্যু এখনও ঠিক হয়নি। ২৬ ডিসেম্বরে প্রথম টেস্ট খেলতে নামবে ভারত সেঞ্চুরিয়নে, দক্ষিন আফ্রিকার বিরুদ্ধে।
— BCCI (@BCCI) December 16, 2021
জোহানসবার্গে দ্বিতীয় টেস্ট ম্যাচ হবে ৩ জানুয়ারি এবং তৃতীয় তথা শেষ টেস্ট ম্যাচ ১১ জানুয়ারি পারলেতে আয়োজিত হবে। টেস্ট ম্যাচ সিরিজ শেষ হলেই টিম ইন্ডিয়া প্রোটিয়ার্সদের বিরুদ্ধে তিন ম্যাচের ওডিআই সিরিজ খেলবে।
ওডিআই সিরিজের প্রথম এবং দ্বিতীয় ম্যাচ ২৯ এবং ২১ জানুয়ারী পারল ক্রিকেট গ্রাউন্ডে হবে এবং তৃতীয় তথা শেষ ওডিআই ম্যাচ হবে ২৩ জানুয়ারী কেপটাউনে
চলতি বছরের শুরুতে নিউজিল্যান্ড এবং ইংল্যান্ড তাদের সফর বাতিল করার পর, পাকিস্তান ডিসেম্বর মাসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সাদা বলের সিরিজ আয়োজন করে। কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে, উভয় দলের মধ্যে প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচে দর্শকদের আসন খালি ছিল।
গোটা ঘটনার জেরে স্তম্ভিত পাকিস্তানের প্রাক্তন বাহাতি পেসার আক্রম টুইটে নিজের প্রতিক্রিয়ায় পোস্ট, “#PAKvWIt20-এর জন্য করাচিতে একটি খালি স্টেডিয়াম দেখে অবিশ্বাস্যভাবে দুঃখিত, বিশেষ করে গত মাসে পাকিস্তানের পারফরম্যান্সের পরে। আমি নিশ্চিত কেন আমি জানি কিন্তু আমি আপনার কাছ থেকে শুনতে চাই! আমাকে বলুন, ভিড় কোথায় এবং কেন”?
https://twitter.com/wasimakramlive/status/1470669890394730496?s=20
পাক সংবাদমাধ্যমের দাবি,প্রতিযোগিতার টিকিট বিক্রি সন্তোষজনক ছিল না। তবে সিরিজ এগিয়ে চলার সাথে সাথে দর্শকদের ব্যাপক সমাগম হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এই প্রসঙ্গে ওয়াসিম আক্রমের টুইট পোস্ট, “এটি খুবই উদ্বেগজনক। এটি একটি বাড়ির পিছনের দিকের খেলা নয় এটি একটি আন্তর্জাতিক সিরিজ,” আক্রমের এই টুইটের রিপ্লাইং পোস্টে হিসবান মেমন একটি সংক্ষিপ্ত ভিডিও পোস্টের ক্যাপসনে লিখেছেন, “করাচীবাসীদের (স্থানীয় জনতা) অভিশাপ না দেওয়া যাক, নবাবশাহ থেকে লোকেরা দেখতে এসেছে কিন্তু তারা ইতিমধ্যে ৩ ঘন্টা অপেক্ষা করেছে। এই বিষয়েও পিসিবির ব্যবস্থা নেওয়া উচিত!”
শুধু তাইই নয়, খেলা দেখতে এসে টিকিট না পাওয়ার কারণে অনেক দূর থেকে আসা আরও অনেক ক্রিকেট ভক্তরা হেনস্থার শিকার হয়েছে,তবে এমন উত্তপ্ত আবহেও পাক ক্রিকেট ভক্তকুল ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট টিমকে “খুশামদী” অর্থাৎ স্বাগত জানিয়ে, আকারে ইঙ্গিতে পাক ক্রিকেট ভক্তরা পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের ম্যাচ আয়োজনের অব্যবস্থার বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙুল তুলেছে।
সোমবার প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৬৩ রানে হারিয়েছে পাকিস্তান। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৯ উইকেটের জয়ের সাথে, পাকিস্তান তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে তাদের লিড ২-০ তে বাড়িয়েছে।দুটি ম্যাচ করাচিতে হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুই দলের মধ্যে তৃতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে, করাচি ন্যাশনাল স্টেডিয়ামে।
]]>ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েসন অফ নেপাল (CAN) চলতি বছরের গত ১৮ অক্টোবর নেপালের জাতীয় ক্রিকেট টিমের হেডকোচ (পুরুষদের) পদের জন্য আবেদন আমন্ত্রণ জানিয়েছিল এবং মোট ৬০ টি আবেদনপত্র জমা পড়েছিল। কোচ নিয়োগ কমিটি সাক্ষাৎকারের জন্য ৭ জন প্রার্থীকে শর্টলিস্ট করেছিল, যার পরে বোর্ডে দাসানায়েকের নাম সুপারিশ করা হয়েছিল। শনিবার সকালে ভার্চুয়াল বোর্ড সভায় কোচ নিয়োগ কমিটির এই সিদ্ধান্ত আনুষ্ঠানিকভাবে অনুমোদন করা হয়েছে। CAN প্রেসিডেন্ট চতুর বাহাদুর চাঁদ বলেছেন, “CAN পুবুদু দাসানায়েককে হেডকোচ (পুরুষ দল) হিসেবে স্বাগত জানায়।”
CAN প্রেসিডেন্টের কথায়, “আমরা তার সহযোগী ক্রিকেটের অন্তর্দৃষ্টি, নেপাল ক্রিকেটে অবদানের পাশাপাশি খেলোয়াড় ও ভক্তদের আকাঙ্ক্ষাকে স্বীকার করি। আমি আশাবাদী যে তার ২ বছরের মেয়াদ নেপাল ক্রিকেটকে আরও উচ্চতায় নিয়ে যাবে।”
চতুর বাহাদুর চাঁদ আরও বলেছেন, “হেডকোচ আন্তর্জাতিক স্তরে সমস্ত ফর্ম্যাটে ধারাবাহিক পারফরম্যান্স তৈরি করার জন্য পুরুষদের ক্রিকেট দলের উন্নয়নে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য দায়ী থাকবেন। বর্তমান ও ভবিষ্যত প্রজন্মের ক্রিকেটারদের অনুপ্রাণিত করে সুগঠিত ও প্রগতিশীল কোচিং প্রোগ্রাম ডিজাইন ও প্রদানের জন্য তিনি ক্রিকেট ম্যানেজারের সাথে ঘনিষ্ঠ পরামর্শে কাজ করবেন।”
নব নিযুক্ত নেপালের জাতীয় ক্রিকেট দল (পুরুষ) বিভাগের হেডকোচ পুবুদু দাসানায়েকে নিজের প্রতিক্রিয়ায় বলেছেন, “নেপালের ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের সাথে কাজ করার এই সুযোগ পেয়ে আমি কেবল সন্তুষ্ট এবং ধন্য। আমি আশাবাদী যে আমি এখন নেপাল ক্রিকেটকে অনেক উচ্চতায় নিয়ে যেতে পারব, কারণ আমাদের শুধু সিনিয়র লেভেলেই নয়, জুনিয়র লেভেলেও অসাধারণ প্রতিভা রয়েছে।”
শ্রীলঙ্কার প্রাক্তন টেস্ট ক্রিকেটার দাসানায়েকে এও বলেছেন, “আমি নেপালের ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন এবং পুরো ব্যবস্থাপনা, নেপালের ক্রিকেট ভক্তদের ধন্যবাদ জানাতে চাই আমাকে এই চমৎকার সুযোগ দেওয়ার জন্য।”
শ্রীলঙ্কার হয়ে ১১ টি আন্তজার্তিক টেস্ট ম্যাচে পুবুদু দাসানায়েকে ১৭ টি ইনিংসে কোনও শতরান এবং অর্ধশতরান করেননি।মোট রান টেস্টে ১৯৬। ১৬ টি ওয়ানডে ম্যাচের টিমে ছিলেন দাসানায়েকে শ্রীলঙ্কার হয়ে। ১০৮ টি প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে পুবুদু দাসানায়েকে ৩৮৪০ রান করেছেন, শ্রীলঙ্কার ঘরোয়া ক্রিকেটে, সর্বোচ্চ রান ১৪৪, এর মধ্যে চার শতরান এবং ২০ টি অর্ধশতরান রয়েছে। লিস্ট ‘A’ ফর্ম্যাটে ৫৮ ম্যাচে মোট ৬৭৯ রান করেন। এই ফর্ম্যাটে একটি অর্ধশতরান করে দাসানায়েকের সর্বোচ্চ রান ৫৩। ৫১ বছর বয়সী পুবুদু দাসানায়েকে কানাডা জাতীয় ক্রিকেট দলের হয়েও ২০০৫ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত খেলেছেন।দাসানায়েকে প্রায় ৪
বছর কানাডাকে কোচিং করিয়ে ২০১১ ক্রিকেট বিশ্বকাপে নেতৃত্ব দিয়ে কোচিং করান এবং কানাডা তার দ্বিতীয় বিশ্বকাপ ম্যাচ জিতেছিল। বিশ্বকাপের পর, দাসানায়েকের সঙ্গে ক্রিকেট কানাডার চুক্তি নবীকরণ না হওয়ার জন্য ছিটকে যান।
এর আগেও পুবুদু দাসানায়েকের কোচিংয়ে নেপাল ২০১৩ সালের আইসিসি ওয়ার্ল্ড ক্রিকেট লিগ ডিভিশন থ্রি জিতেছে। প্রথম পর্যায়ে ৪ বছর নেপালের জাতীয় ক্রিকেট দলের কোচিং’র সঙ্গে জড়িত ছিলেন পুবুদু দাসানায়েকে। এছাড়াও নেপালের জাতীয় ক্রিকেট দলের মেন্টর হিসেবেও কাজ করেছেন দাসানায়েকে। ২০১৬ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অতিথি কোচিং’র দায়িত্ব সামলেছেন, এরই সঙ্গে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ডের অনূর্ধ্ব-১৯ টুর্নামেন্টে একটি সম্মিলিত আইসিসি আমন্ত্রণমূলক টুর্নামেন্টে মার্কিন দলকেও কোচিং করেন। ফের একবার নেপালের জাতীয় ক্রিকেট দলের হেডকোচ হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন পুবুদু দাসানায়েকে।
]]>এই টুর্নামেন্ট খেলতে বাংলার দল বুধবার গুয়াহাটির উদ্দেশ্যে উড়ে গেল। বাংলার অধিনায়ক সুদীপ চ্যাটার্জী। দলে আছেন ঋদ্ধিমান সাহা,অভিমণ্যু ঈশ্বরন,অভিষেক দাস,ঋতিক রায় চৌধুরী, ঋতিক চ্যাটার্জী,ইশান পোড়েল,মুকেশ কুমারের মতো অনেক ক্রিকেটার।বাংলার চিফ কোচ অরুণলাল, সহকারী কোচ সৌরাশিস লাহিড়ী।
সৈয়দ মুস্তাক আলি টি-২০ টুর্নামেন্টে বাংলা আছে এলিট গ্রুপ ‘বি’তে। কোচ অরুণলালের ছেলেদের প্রথম এনকাউন্টার হতে চলেছে ছত্তিসগড়ের বিরুদ্ধে, ৪ নভেম্বর। ৫ নভেম্বর বরোদার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় ম্যাচ। মুম্বই’র বিরুদ্ধে ৬ নভেম্বর। ৮ নভেম্বর সার্ভিসেসের বিরুদ্ধে বাংলার চতুর্থ ম্যাচ। ৯ তারিখ কর্ণাটকের বিরুদ্ধে।
বাংলা দুটো প্রস্তুতি ম্যাচ খেলেছে,কল্যাণীতে। দ্বিতীয় ম্যাচ হিমাচল প্রদেশের বিরুদ্ধে জিতেছে, আর হিমাচলের বিরুদ্ধে প্রথম ম্যাচে পরাজয়ের মুখ দেখেছে অরুণলালের ছেলেরা।
চলতি বছরের জুলাই মাসে ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড (BCCI) এই টুর্নামেন্টের ফিক্সার ঘোষণা করেছিল। ৫ টি এলিট গ্রুপে ছয়টি দল এবং প্লেট গ্রুপে ৮ টি দল নিয়ে এই টুর্নামেন্ট ৬ টি গ্রুপে ভাগ করা হয়েছে। প্রতিটি এলিট গ্রুপের বিজয়ীরা সরাসরি কোয়ার্টার-ফাইনালে চলে যাবে, দ্বিতীয় স্থানে থাকা দল এবং প্লেট গ্রুপের বিজয়ীরা চূড়ান্ত ৮ দল নির্ধারণের জন্য প্রি-কোয়ার্টার ম্যাচ খেলবে। ২০২০-২১ ঘরোয়া মরসুমে এই টুর্নামেন্টের ফাইনালে বরোদাকে হারিয়ে তামিলনাড়ু চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল।
]]>