criticized – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Thu, 09 Dec 2021 09:23:45 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png criticized – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 Abhishek Banerjee: তৃণমূলের বাড়বাড়ন্তে কংগ্রেসি সমালোচনার জবাবে কড়া বার্তা অভিষেকের https://ekolkata24.com/uncategorized/tmc-leader-abhishek-banerjee-criticized-the-congress Thu, 09 Dec 2021 09:23:45 +0000 https://ekolkata24.com/?p=14206 নিউজ ডেস্ক, কলকাতা: সারাদেশে যদি তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) শক্তি বাড়ে তাহলে কংগ্রেসের এত গায়ের জ্বালা কেন? তৃণমূল কংগ্রেস তো তাদের পাকা ধানে মই দেয়নি। প্রতিটি রাজনৈতিক দলেরই (political party) নিজেদের রাজনৈতিক শক্তি বাড়ানো বা সংগঠন মজবুত করার পূর্ণ অধিকার আছে। সেই সূত্র মেনেই তৃণমূল কংগ্রেসও বিভিন্ন রাজ্যে তাদের শক্তি বাড়াচ্ছে। কিন্তু এতে কংগ্রেসের এত ক্ষোভ কেন বুঝতে পারছি না। কংগ্রেসের বিরুদ্ধে সরাসরি এই প্রশ্ন ছুড়ে দিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)।

তৃণমূল কংগ্রেসের এই তরুণ নেতা এদিন কংগ্রেসকে (congress) কড়া ভাষায় আক্রমণ করেছেন। অভিষেক বলেন, মে মাসে বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেস রাজ্যে সিপিএম এবং আইএসএফ-এর সঙ্গে জোট করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে হারানোর জন্য মরিয়া চেষ্টা করেছিল। কিন্তু তখন তো আমরা তাদের বিরুদ্ধে কোনও কথা বলিনি। রাজনীতিতে তো এটা হতেই পারে। সব দলই চাইবে নিজের শক্তি বৃদ্ধি করতে। তাহলে আমাদের শক্তি বাড়লে সেটা কেন দোষের হবে? আমারা তো কাউকে জোর করে আমাদের দলে আনছি না। মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিচ্ছেন। কিন্তু তাতে কংগ্রেসের এত গাত্রদাহ হচ্ছে কেন?

সম্প্রতি দেশে একাধিক রাজ্যে কংগ্রেস ছেড়ে অনেকেই তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিয়েছেন। এই ঘটনায় প্রবল ক্ষোভ প্রকাশ করেছে কংগ্রেস। তবে কংগ্রেসের এই ক্ষোভকে তিনি যে আদৌ পাত্তা দিচ্ছেন না সেটা স্পষ্ট করে দিয়েছেন অভিষেক। এই তরুণ নেতা এদিন স্পষ্ট বলেন, এখন তৃণমূল কংগ্রেস যা যা করে কংগ্রেস সেটারই অনুসরণ করে। তৃণমূল কংগ্রেস যা করে কংগ্রেস সেটা একেবারে টুকলি করে দেয়। একইসঙ্গে অভিষেকের দাবি, তৃণমূল কংগ্রেস যেখানে যাবে সেখানে তারা তৃতীয় বা চতুর্থ হওয়ার জন্য লড়বে না। তৃণমূলের একটাই লক্ষ্য হল ক্ষমতা দখল করা।

একইসঙ্গে মোদি সরকারকে আক্রমণ করে অভিষেক বলেন, আফস্পা নিয়ে সরকারের বক্তব্য কী লোকসভায় সেটা স্পষ্ট করে জানানো হোক। আজ আমরা আফস্পা নিয়ে মোদি সরকারের বক্তব্য জানতে চাইছি। আগামীকাল হয়তো দেখব কংগ্রেস আমাদের দেখাদেখি এ ব্যাপারে মোদি সরকারের কাছে জবাব চাইবে।

]]>
কেন্দ্রের কৃষি নীতি সম্পর্কে ফের সুর চড়ালেন বিজেপি সংসদ সদস্য বরুণ গান্ধী https://ekolkata24.com/uncategorized/bjp-mp-varun-gandhi-criticized-the-centres-agricultural-policy Sat, 23 Oct 2021 10:32:38 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=8837 নিউজ ডেস্ক: ফের আন্দোলনরত কৃষকদের পক্ষে মুখ খুললেন বিজেপি সাংসদ বরুণ গান্ধী। শনিবার গেরুয়া দলের এই সাংসদ বলেন, কেন্দ্রীয় সরকারের উচিত অবিলম্বে তিন কৃষি আইন পুনর্বিবেচনা করে দেখা। কৃষকদের পক্ষে দাঁড়াতে শনিবার টুইটারে একটি ভিডিয়ো পোস্ট করেন বরুণ।

ওই ভিডিওতে দেখা গিয়েছে একজন কৃষক তাঁর জমির ধান পুড়িয়ে ফেলছেন। বরুণ বলেন, সামোধ সিং নামে উত্তরপ্রদেশের এই কৃষক ১৫ দিন ধরে এক মাণ্ডি থেকে আর এক মাণ্ডিতে ছুটে বেড়িয়েছেন। কিন্তু তিনি কোনভাবেই তাঁর জমির ফসল বিক্রি করতে পারেননি। সে কারণেই হতাশ হয়ে পড়া ওই কৃষক জমির সব ফসল পুড়িয়ে দিয়েছেন। সরকারের উচিত, এ ধরনের ঘটনা বন্ধের জন্য কৃষি নীতি পুনর্বিবেচনা করে দেখা। বহু কষ্ট করে কৃষকরা ফসল উৎপাদন করে থাকেন। কতটা জ্বালায় জ্বললে তবে একজন কৃষক শরীরের রক্ত জল করা পরিশ্রমের সেই ফসল পুড়িয়ে দিতে পারেন তা আমাদের ভেবে দেখতে হবে।

এর আগে লখিমপুর খেরির ঘটনা নিয়ে সরব হয়েছিলেন বরুণ। পিলভিটের এই বিজেপি সাংসদই দলের একমাত্র নেতা যিনি লখিমপুরের ঘটনায় কৃষকদের পক্ষ নিয়েছেন। তবে লখিমপুরের ঘটনা নিয়ে মুখ খোলায় বরুণকে শাস্তির মুখেও পড়তে হয়েছে। শাস্তিস্বরূপ দলের এই তরুণ নেতা ও তাঁর মা মানেকা গান্ধীকে বিজেপির জাতীয় কার্যনির্বাহী কমিটি থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।

কিন্তু দলের কার্যনির্বাহী কমিটি থেকে বাদ পড়লেও বরুণ কিন্তু পিছিয়ে যাননি। বরং তিনি মোদি সরকারের বিরুদ্ধে আরও আক্রমণাত্মক হয়েছেন। বরুণ গান্ধী বলেছেন, এক বছর ধরে কৃষকরা আন্দোলন করছেন। তাঁরা কি বলতে চাইছেন সেটা কি সরকার একবার ভেবে দেখতে পারে না? সরকার তার এই উন্নাসিকতার জবাব একদিন পাবেই। কৃষকরাই দেশের অন্নদাতা। সবার আগে সরকারের উচিত কৃষকদের কথা ভাবা। তাঁরা কি বলতে চাইছেন সেটা শোনা। কিন্তু সরকার সেটা করছে না। বরং উল্টো পথে হেঁটে কৃষকদের এড়িয়ে যাচ্ছে। সরকারের এই সিদ্ধান্ত এক আত্মঘাতী পদক্ষেপ।

শুধু কৃষকদের পাশে থাকাই নয়, উত্তর প্রদেশের বন্যা পরিস্থিতি নিয়েও এদিন মুখ খুলেছেন তিনি। বন্যা কবলিত মানুষকে উদ্ধার ও ত্রাণ বণ্টনে ব্যর্থতার জন্য যোগী আদিত্যনাথ সরকারকে কাঠগড়ায় তুলেছেন বরুণ। আর কয়েক মাস পরেই উত্তর প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচন। তার আগে বরুণ যেভাবে রাজ্য ও কেন্দ্রের বিজেপি সরকারকে আক্রমণ করে চলেছে তাতে গেরুয়া দল নিঃসন্দেহে অস্বস্তিতে পড়েছে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

]]>