crush – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Sun, 09 Jan 2022 09:35:02 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png crush – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 এঁদের দেখলেই আপনি বলবেন, ‘বেশ করেছি, ক্রাশ খেয়েছি’ https://ekolkata24.com/entertainment/these-actresses-are-crush-for-everyones Sun, 09 Jan 2022 09:34:16 +0000 https://ekolkata24.com/?p=18552 তাদের রূপে মুগ্ধ বিশ্বদুনিয়া। সোশ্যাল মিডিয়ায় তাদের ফ্যানের সংখ্যা রীতিমতো বিস্ময় জাগায়। বিনোদন জগতের সঙ্গে যুক্ত এমন বেশ কয়েকজন দারুণ সুন্দরী রয়েছেন যাদের প্রতি মুগ্ধ হয়ে দর্শকরা তাঁদের ‘জাতীয় ক্রাশ’ এর খেতাব দিয়েছে। কেউ কেউ আবার সোশ্যাল মিডিয়ার কল্যাণে রাতারাতি বিখ্যাত হয়ে গেছেন।

জানেন কী এই তালিকায় কোন কোন সুন্দরী আছেন ?

মানুষী চিল্লার: সেলেব ক্রাশের তালিকায় প্রথমেই উঠে আসে এই প্রাক্তন মিস ওয়ার্ল্ডের নাম। সোশ্যাল মিডিয়ায় মানুষী চিল্লারের ফলোয়ারের সংখ্যা দেখলে বিস্মিত হবেন যে কেউ।

দিশা পাটানি: বলি-সুন্দরী দিশা পাটানির নাম শুনে হৃদয়ে দোলা লাগে নি এমন পুরুষ বোধহয় বিরল। তাই এই অভিনেত্রীর নামের সঙ্গেই অলিখিতভাবে জুড়ে রয়েছে ‘জাতীয় ক্রাশ’ এর তকমা।

সঞ্জনা সাংঘি: অভিনেত্রী সঞ্জনা সাংঘি বলিউডে ডেবিউ করার পর থেকেই তার রূপে গুণে মুগ্ধ আসমুদ্র হিমাচল। নারী পুরুষ নির্বিশেষে তার ফ্যানের সংখ্যা নেহাত কম নয়।

জেনিফার উইঙ্গেট: ছোটপর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী জেনিফার উইঙ্গেট-এর নামের সঙ্গেও ‘জাতীয় ক্রাশ’এর তকমা সেঁটে রয়েছে। দর্শক তো বটেই, টেলি দুনিয়ার অনেক অভিনেতার ক্রাশ তিনি।

রশ্মিকা মন্দনা: দক্ষিণী তারকা রশ্মিকা মন্দনার ভক্তের সংখ্যা দেখলে চমকে উঠবেন তাবড় তাঁর সব বলি-তারকাও। বহু পুরুষের স্বপ্নের নায়িকা এই দক্ষিণী অভিনেত্রী।

]]>
Rahul Dravid: টিনেজারের দ্রাবিড়ীয় ‘ক্রাশ’ আজও অমলিন https://ekolkata24.com/sports-news/rahul-dravids-crush-of-teenager-is-still-alive Fri, 03 Dec 2021 18:00:42 +0000 https://ekolkata24x7.com/?p=175 টিংকু মণ্ডল: একবিংশ শতাব্দীর দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে আজকের জেনারেশনের কাছে সবচেয়ে থেকে আকর্ষণীয় বিষয় হল মোবাইল, ইন্টারনেট ও সোশাল মিডিয়ায় নিজের স্ট্যাটাস আপডেট করা৷ এমনকি এই চটকদারিতে পিছিয়ে নেই এখনকার টিনেজাররাও৷ তাদের কাছে সব থেকে প্রিয় বিষয় হল ইন্টারনেট গেম ও একবিংশ শতাব্দী ‘ক্রাশ’ শব্দটিকে তারা তাদের গেমিং সুপার হিরোদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করে থাকে৷

নব্বইয়ের দশকে ভারতীয়দের কাছে অন্যতম প্রিয় ‘গেম’ হল ক্রিকেট এবং গেমিং ক্রাশ বলতে সেই সময়কার জনপ্রিয় খেলোয়াড়দের নাম৷ যাঁদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন রাহুল শরদ দ্রাবিড়৷ তাঁর ব্যক্তিত্ব, লুকস, স্টাইল, ব্যাটিংয়ের ধরন ও স্মার্টনেস সবকিছু নিয়ে তিনি ছিলেন অনবদ্য৷ তাঁর সবথেকে আকর্ষণীয় যে বিষয়টি সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করত তা হল, তাঁর নম্রতা ও ভদ্রতা৷ আর সব থেকে বেশি যে জিনিটির প্রতি সব মেয়েরা পাগল ছিল, তা হল স্মাইল৷

রাহুল দ্রাবিড় সে সময় শুধুমাত্র অষ্টাদশী মহিলাদেরই নয়, মন জয় করে ছিলেন টিনেজারদেরও৷ সেই সময় নেটদুনিয়া ও সোশাল মিডিয়ায় এখনকার মতো আড়ম্বর ছিল না৷ তাই, সেই জেনারেশনের কাছে একটা দু’ টাকা দামের পোস্টকার্ডই ছিল অনেক বেশি দামি৷ শুধু পোস্ট কার্ডই নয়, যে কোনও ক্রিকেটবুক থেকে পাওয়া ছবি এমনকি পেপার কাটিংয়ের চল ছিল প্রচুর৷ পেপসির বোতোলের গায়ে লাগানো ব়্যাপার থেকে শুরু করে পোস্টকার্ড, স্ট্যাম্প সাইজ ফোটো সবকিছুকেই ডায়েরিতে স্মৃতি হিসেবে সংগ্রহ করে রাখা ছিল টিনেজারদের কাছে অনেকবেশি গুরুত্বপূর্ণ৷

তখন ভারতীয় ক্রিকেট দলে রাহুল দ্রাবিড় ও সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের জুটি ছিল অনবদ্য৷ ১৯৯৯ সালের ২৬ মে, টনটনে বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক ইনিংস খেলে ক্রিকেটবিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন টিম ইন্ডিয়ার এই দুই তরুণ তুর্কি৷ ওয়ান ডে ক্রিকেটে প্রথমবার তিনশোর পার্টনারশিপের রেকর্ড গড়েছিলেন রাহুল ও সৌরভ৷ ম্যাচে দ্রাবিড় মাত্র ১২০ বলে একটি ছক্কা ও ১৭টি বাউন্ডারি হাঁকিয়ে ১৪৫ রানের ইনিংস খেলেছিলেন৷ যা ছিল ‘দ্য ওয়াল’-এর স্বভাববিরুদ্ধ৷ সৌরভ-রাহুলের এই পার্টনারশিপ ভারতীয় ক্রিকেটের ইতিহাসে স্বর্ণময় মুহূর্ত হিসেবে লেখা হয়েছে৷ সৌরভ বাঙালি হিসেবে আমাদের মনে এক আলদা জায়গা করে নিয়েছিলেন৷ কিন্তু প্রচুর বাঙালি টিনেজার থেকে শুরু করে বয়স্ক ক্রিকেটপ্রেমীদের কাছে ‘ঘরের ছেলে’ হয়ে উঠেছিলেন দ্রাবিড়৷

নিজের ড্যাশিং পার্সোনালিটি দিয়ে টিনেজারদের স্বপ্নের নায়ক হয়ে উঠেছিলেন রাহুল৷ সেই সময় এখনকার মতো সারা বছর ধরে ক্রিকেটেদর দাপাদাপি ছিল না৷ ছিল না টি-২০ বা আইপিএল-এর মতো জনপ্রিয় ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণ৷ ফলে সে সময় ভারতীয় দলের খেলা মানেই সবার মনে আলাদা উদ্বেগ থাকত৷ বাংলা মিডিয়াম স্কুলের পরীক্ষার সময় টিভি-তে ভারত-পাক ম্যাচ থাকলেও তা যেন কিছুতেই মিস করা যেত না৷ তখন অংক পরীক্ষার যোগ-বিয়োগ, গুণ-ভাগকে দূরে সরিয়ে রেখে বাইশ গজে কোনও খেলোয়াড় কত রান করল বা কোন দল কত উইকেট হারাল তা জেনে ওঠাই ছিল সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ৷ আর এই হিসেব থেকে বাদ পড়তেন না দ্রাবিড় নিজেও৷

টিভি-র ওপারে রাহুলের রানের যোগ-বিয়োগ হিসেব করতে বসতেন টিভি-র এপারে থাকা ক্রিকেটপ্রেমীরা৷ তখনকার টিনেজারের কাছে রাহুলের জনপ্রিয়তা আজও বিদ্যমান৷ সেদিনের টিনেজার আজ মাঝ বয়সি মহিলা হয়ে উঠলেও পঞ্চাশ ছুঁই ছুঁই দ্রাবিড়ের প্রেমে মশগুল৷ সদ্য ভারতীয় দলের কোচ হয়ে শ্রীলঙ্কা সফরে যাওয়া দ্রাবিড় দু’দশক আগের সেই প্রেমকেই যেন আবার প্রাণবন্ত করে তুললেন৷ ক্রিকেটের ‘দ্য জেন্টেলম্যান’ আজও তাঁর ফ্যানদের মনের মণিকোঠায় জায়গা ধরে রেখেছেন৷

]]>