मौसम विभाग के सूत्रों के मुताबिक आज से 2 जुलाई तक कोलकाता समेत दक्षिण बंगाल के सभी जिलों में हल्की बारिश की संभावना है। कुछ जिलों में बारिश के साथ-साथ 30-40 किमी प्रति घंटे की रफ्तार से तेज हवाएं भी चल सकती हैं। अधिकतम हवा की गति 50 किमी प्रति घंटा हो सकती है। वहीं, उत्तर बंगाल के जिलों में भी आंधी तूफान का पूर्वानुमान जारी किया गया है। बंगाल की खाड़ी में चक्रवात के कारण भारी बारिश की आशंका जताई गई है।
यहां भी दो जुलाई तक बारिश हो सकती है। गुरुवार को दार्जिलिंग, कलिम्पोंग जलपाईगुड़ी, अलीपुरद्वार, कूचबिहार में भारी बारिश की चेतावनी जारी की गई है। जिले के बाकी हिस्सों में छिटपुट बारिश हो सकती है। मौसम विभाग ने कहा कि अगले 5 दिनों तक पश्चिम बंगाल के तटीय जिलों में तापमान में कोई बदलाव नहीं होगा। अगले 5 दिनों में उत्तर बंगाल के जिलों में भी तापमान में कोई बदलाव नहीं होगा।
]]>বিজেপির দাবি, পুরনিগমের লড়াইয়ে পরিষেবা প্রাধান্য পায়, রাজনৈতিক তত্ত্ব নয়। বামপন্থী ও কংগ্রেস জোটের গত কর্পোরেশন বোর্ড পরিষেবা দিতে খামতি রেখেছিল। তার ফল মিলবে পুরভোটে। বিধায়ক শংকর ঘোষের দাবি, সিপিআইএম কোনও ফ্যাক্টরই নয় ভোটে।
শিলিগুড়ি কার? বিধানসভার ভোটে বিজেপির। আর পুরনিগম ভোটে? চতুর্মুখী লড়াইয়ে ভোটকাটাকাটির ফায়দা যে তুলতে পারবে তার দিকেই। এমনই মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
কলকাতা পুরনিগমের মতো শিলিগুড়িতেও বামফ্রন্টের সঙ্গে কংগ্রেস জোট হচ্ছে না। কংগ্রেসও প্রার্থী ঘোষণা করেছে। তবে কিছু ওয়ার্ডে সমঝোতার চেষ্টা চলছে বলে দুই শিবিরের নেতারা জানাচ্ছেন। সেক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিচ্ছেন মাটিগাড়া-নকশালবাড়ির প্রাক্তন বিধায়ক ও প্রদেশ কংগ্রেস শীর্ষ নেতা শংকর মালাকার। কংগ্রেসের অভিযোগ, বামফ্রন্ট যেভাবে জোটের কথা বলেও একতরফা প্রার্থী দিয়েছে তাতে সমঝোতার রাস্তা বন্ধ।
২০১১ সালে বাম জমামার পতনের সময় শিলিগুড়ি গিয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেস দখলে। এর পরেই কংগ্রেস ও সিপিআইএমের জোট সূত্রে বাজিমাত করেছিলেন প্রাক্তন পুরমন্ত্রী অশোক ভট্টাচার্য। পুরনিগমের দখল নেন, বিধানসভায় জয়ী হন। ‘শিলিগুড়ি মডেল’ রাজনৈতিক মহলে তীব্র আলোচিত হয়। তবে শিলিগুড়ি বাদ দিলে এই ‘মডেল’ অন্যত্র কার্যকরী হয়নি। সর্বশেষ বিধানসভা ভোটে সংযুক্ত মোর্চা তত্ত্ব নিয়ে বামফ্রন্ট , কংগ্রেস ও আইএসএফ জোটের ভরাডুবি হয়। শিলিগুড়িতে পরাজিত হন অশোক ভট্টাচার্য।
শিলিগুড়িতে বামফ্রন্ট ও তৃণমূল কংগ্রেসের মাঝখান থেকে বাম ত্যাগী বিজেপি হওয়া শংকর ঘোষ নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর কাধেই শিলিগুড়ি পুরনিগমের ভোট যুদ্ধের ভার দিয়েছে রাজ্য বিজেপি। শংকর ঘোষ নিজেও প্রার্থী হয়েছেন। তিনি বলছেন, পুরনো ধারণা থেকে বের হয়ে আসতে চাইছেন এখানকার বাসিন্দারা। পুরনিগমের ফলাফল সেটাই বলে দেবে।
]]>দার্জিলিঙের আবহাওয়া এই সময় প্রতিকূল। বরফের কারণে সেখানকার রাস্তাগুলি পিচ্ছিল হয়ে পড়েছে। যানবাহনের গতিও শ্লথ হয়ে পড়েছে। নির্দেশিকায় বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া পর্যটকদের বাইরে বেরোতে মানা করা হয়েছে।
বরফে ঢাকা রাস্তায় গাড়ি চালানোর জন্য গাইডলাইন দেওয়া হয়েছে। বাঁকের কাছে ধীর গতিতে যাওয়া, হেডলাইট জ্বালিয়ে রাখা, সামনে ও পিছনের গাড়ির সাথে দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। এছাড়া, কোনো রকম সমস্যার মুখোমুখি হলে ০৩৫৪২২৫২০৫৭ নম্বরে ফোন করে কন্ট্রোল রুমের সাথে যোগাযোগ করা যাবে।
টাইগার হিল, সান্দাকফু, বাতাসিয়ালুপ তুষারপাতের কারণে সম্পূর্ণ বরফে ঢাকা। যেসকল পর্যটকরা এইসমস্ত এলাকায় আটকে পড়েছে তাদের ঘরের ভিতরে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসনের তরফে তাদের কাছে সাহায্যের বার্তাও পাঠানো হয়েছে।
]]>প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের ফোন পেয়েই ভোটে লড়াই করার সিদ্ধান্ত নেন অশোক ভট্টাচার্য। দার্জিলিং জেলা বামফ্রন্টের তরফে প্রকাশিত শিলিগুড়ি পুরনিগমের প্রার্থী তালিকায় ৬ নম্বর ওয়ার্ড থেকে লড়াই করছেন তিনি।
শিলিগুড়ি পুরনিগমের মোট ৪৭টি ওয়ার্ড। পুর ভোটে বামফ্রন্ট প্রার্থী তালিকায় ৩৫ জনের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। দার্জিলিং জেলা বামফ্রন্ট আহ্বায়ক জীবেশ সরকার বলেছেন, গত পুরভোটে যে ৪টি আসনে কংগ্রেস জয়ী হয়েছিল সেখানে কোনও বাম প্রার্থী থাকবে না। তাঁর এই ঘোষণার পরেই স্পষ্ট হয়ে যায় কলকাতার মতো ‘একলা চলো’ সূত্র শিলিগুড়িতে প্রয়োগ করল না বামপক্ষ।
শিলিগুড়ি পুরনিগমে ৪৭টি ওয়ার্ডের মধ্যে চূড়ান্তভাবে কটি ওয়ার্ড কংগ্রেসকে ছাড়তে পারে বামফ্রন্ট, এই বিষয়ে দুই শিবিরে আলোচনা হবে। দার্জিলিং জেলা কংগ্রেস সভাপতি প্রাক্তন বিধায়ক শংকর মালাকার জানিয়েছেন, জোটের আসন নিয়ে বৈঠকেই সব ঠিক হবে।
<
p style=”text-align: justify;”>রাজ্যে বাম জমানার পতনের পরেও শিলিগুড়িতে সিপিআইএমের ক্ষমতা বারবার দেখা গিয়েছে। উত্তর বঙ্গের রাজধানীতে প্রাক্তন পুরমন্ত্রী অশোক ভট্টাচার্য ফের জয়ী হন। বিধায়ক ছিলেন। সর্বশেষ বিধানসভার ভোটে পরাজিত হন। তিনি পুরনিগমের মেয়র ছিলেন। বিধানসভায় পরাজিত হয়েই পুর প্রশাসকের পদ থেকে সরে গিয়েছেন।
]]>সোমবারের তাপমাত্রা পরিসংখ্যানে দেখা গেছে কালিম্পং ও পুরুলিয়ায় তাপমাত্রা ৭.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ যেন শীতের পিচে একে অপরের রান তাড়া করার দৌড়। ঠিক এক রান পিছনে পূর্ব বর্ধমানের বর্ধমান। এখানে তাপমাত্রা ৮.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর গায়ে গায়ে দৌড়চ্ছে দার্জিলিং জেলার শিলিগুড়ি। তবে শীত রান রেটে সেরা দার্জিলিং শহর। এখানে তাপমাত্রা নেমেছে ৩.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে।
আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, সোমবার কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাঁকুড়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। মালদায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। নদিয়ার কৃষ্ণনগরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা দেখা গিয়েছে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পূর্ব মেদিনীপুরের দীঘায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পশ্চিম নবর্ধমানের আসানসোলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। হুগলির তাপমাত্রা ১০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।
তাপমাত্রার নিম্নগামী স্রোতে হিমালয় সংলগ্ন দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ারে কনকনিয়ে শীত পড়েছে। দক্ষিণের ছোটনাগপুর মালভূমির অন্তর্গত পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রামে হু হু করে তাপমাত্রা নামছে।
রাজ্যে শীত পড়ছে জাঁকিয়ে। বড় দিনের আগেই জবুথবু হবে বাঙালি জনজীবন।
]]>ট্যুর প্ল্যান
মিরিক-লেপচাজগৎ-দার্জিলিং-কালিম্পং-তিনচুলে-লামহাট্টা
১ম দিন: শিলিগুড়ি থেকে মিরিক হয়ে লেপচাজগৎ যান, ওখানে স্টে করুন। এপথে রয়েছে মিরিক লেক, গোপালধারা টি এস্টেট সীমানা, পশুপতি মার্কেট, জোরাপোখরি।
২য় দিন: ফিল্মি লোকেশন বাতাসিয়া লুপ (খোলা: সকাল ৫টা থেকে রাত ৮টা, এন্ট্রি ফী-৩০ টাকা), ঘুম মনস্ট্রি, রক গার্ডেন (খোলা : সকাল ১০ টা-বিকাল ৪টে, এন্ট্রি ফী-১০ টাকা), গঙ্গামায়া পার্ক দেখে লেপচাজগৎ থেকে ঘুম হয়ে দার্জিলিং।
৩য় দিন: ভোরে টাইগার হিলে (এন্ট্রি ফ্রি, তবে ভিউ দেখার পজিশনের জন্য তিনটি লেবেল আছে। গ্রাউন্ড লেবেলের চার্জ ৩০টাকা, হাইগ্রাউন্ড ৪০টাকা) সাইরাইস সঙ্গে দার্জিলিং দর্শন। এখানে মেন অ্যাট্রাকশন পিস প্যাগোডা জাপানীস টেম্পল (খোলা: সকাল ৪.৩০-সন্ধে ৭টা) , পদ্মজা নাইডু জুলজিকাল গার্ডেন (বৃহস্পতিবার বন্ধ) , হ্যাপি ভ্যালি টি এস্টেট (খোলা: ৮টা-বিকাল ৪টে, প্রতি রবি ও সোমবার বন্ধ)।
৪য় দিন: বেরিয়ে পড়ুন কালিম্পং-এর উদ্দেশ্যে। পথে পড়বে তিনচুলে, লামহাট্টা পার্ক, লাভার্স মিট পয়েন্ট।
৫ম দিন: কালিম্পং ভ্রমণ। এদিন ডেলো, পাইন ভিউ নার্সারি, দূরপিনদারা মনস্ট্রি, টেগোর হাউস, মার্গান হাউস, দেখে নিয়ে ইচ্ছেগাঁও। পরদিন ফিরে আসুন নিউ জলপাইগুড়ির উদ্দেশ্যে।

কোথায় থাকবেন:
দার্জিলিং: ১০০০-১৫০০ টাকা, হোটেল (ম্যালের কাছে)।
সার্কিট হাইজ (৯৬৪৭০৮৪৩৩০)
হিন্দুস্থান রেসিডেন্সি (০৮৯৮১৮৬২৪১৪)
গোল্ডেন দোলমা (০৭৩৬৩০০২৪০৩)
রাফখঙ্গ (০৩৫৪২২৫৪৬৩২)
হোটেল প্রিন্স (৭৯৮০৬৯৭১৩৩)
ব্লু বার্ড (০৯৮৩১৭৮৫৬৪১)
আর্নিকা (০৯৯৩৩৭৮৯৭৯৮)
হোটেল অভিনন্দন (৯৪৩৪০৪৪৮১৪)।
১৫০০ থেকে ২,২০০ হোটেল
হোটেল মহাকাল (৯৬৪৭৬০৪৮০৩)
ওয়েস্ট বেঙ্গল ট্যুরিজম (২০ দিন
আগে বুক করতে হবে)
রিভলভার (০৮৩৭১৯১৯৫২৭)
ফেয়ারমন্ট (০৩৫৪২২৫৩৬৪৬)
রিদ্ধি-সিদ্ধি (০৯৮৩২৬৯৮১৯৭)
নির্ভানা (৯৩৮২১৫০৮৫৪)
অ্যালিস ভিলা (০৩৫৪২২৫৪১৮১)
ওল্ড বেলভিউ (০৩৫৪২২৫৪১৭৮)
হোমস্টে: (থাকা-খাওয়া মাথা পিছু ১৫০০-এর মধ্যে)
হিমশিখা ০৯৭৪৯৫১৮৪০০ (স্পেশ্যালিটি ওপেন টেরিস ব্রেকফাস্ট),
গ্রিনতারা (০৭০০১৮১২৫১৭)
প্রশান্ত (৮৯৬৭৩৮৪৬২৬)
পাহাড়ি সোল (০৯৮০০২১৪১৬৩)
স্নো লায়ন (০৩৫৪২২৫৫৫২১)।
তিনচুলে: থাকা-খাওয়া মাথা পিছু ১০০০-১৫০০ টাকা
হামরো হোমস্টে (৮৬৩৭৩৪৯৫৮৩)
রুবেন সুব্বা (৭৯০৮৩২৪৯৩০)
গুরুং গেস্ট হাউস (০৯৯৩৩০৩৬৩৩৬)
অভিরাজ (৯৭৪৯৩৭০৯৬৫)
অর্জুন হোমেস্টে ( ৮৬৭০২২৩৬৯২)
রাই রিসর্ট (৯৭৩৩২৪২৮৭৬) ভিউ পয়েন্টে তিনচুলের সেরা রিসর্ট। ভাড়া লজিং ১৮০০ থেকে শুরু, খাওয়া মাথা পিছু ৬০০ টাকা
লেপচাজগৎ
এখানে শুধু হৌমস্টে আছে, তবে গভর্নমেন্টের একটা লজ আছে তার বুকিং মাস দুয়েক আগে করতে হয়। থাকা-খাওয়া মাথা পিছু ৯০০-১৫০০ টাকা । সালাখা (৯৫৪৭৪৯১৪১৮), লালি গুরাস (০৬২৯৬৮৩৬২৫৮), মাইনটেন্ট ভিউ (৮৬০৯১৫৪০৫৩), স্নো ভিউ (০৭৯৮০৬৮১২৬৪) লক্ষ্মী (৮৬৩৭০৯৪২১৪), পাখরিন (৯০০২২৯১১৪৩), পাইন ভিউ। (০৯৩৩২৯৮৬৭৩৫), কাঞ্চনকন্যা (৯৫৯৩৫৬৫৩০৯)। রেনু হোমেস্টে (০৬২৯৪২৯৩৭৭৬)।
কালিম্পং
এখানে দুটি জায়গায় থাকার চেষ্টা করুন। বিখ্যাত ভুতুড়ে মর্গান হাউস (০৯৭৩৩০০৮৭৭৬), ডেলো ট্যুরিস্ট লজ (০৯৯০৩১১১০০০)। বুকিং না পেলে থাকতে পারেন রক ভিলেজ হমস্টে (৯০০২৭৮৯৬৫৪) বা
স্যাংসেভ্যালি রিসর্ট (৯৮০০৬০৯৭৮৮) প্রতিদিন মাথা পিছু ৯০০, পাইনভিউ রিসর্ট (৭০০৩৩৫৫৩৯২)
ইচ্ছেগাঁও
হোমস্টে থাকা-খাওয়া মাথা পিছু ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা
মুখিয়া (৮৯৭২৪৭০২২০),খাওয়াস (৭৩৬৩৮৪০৩২০), লামা শেরপা (৯৮৩০৩২৯৫৯১), মেরী গোল্ড (৭৬০২৭৮৯৬৬৭), তাশি শেরপা (০৯৫৯৩৬৯২৬৪৬)।
কী খাবেন:
দার্জিলিং-
কেভেন্টার্সের কফি, হট চকোলেট সঙ্গে সসেজ-সালামির প্লেট।
কুংগার কচি বাঁশের শিকড় দিয়ে চিকেন প্রিপারেশন, মোমো।
গ্লেনারিজের স্ট্রবেরি পেস্টি ও চিজপাই, ফিশ অগ্রাতিন
বনিসের টুনা স্যান্ডবিজ
মোমাো লাভারা খেতে পারেন পেননাং ও ওয়াশিংটন রেস্টুরেন্টে।
কালিম্পং-
আট ক্যাফেতে ব্রেকফাস্ট বা ডিনার কোনও একটা মাস্ট। এখানের প্রতিটি খাবার অসাধারণ। স্পেশালি পিৎজা ও ‘ব্রিকি প্লেট
মিরিক
মিরিক যাওয়ার পথে পশুপতি মার্কেটের কাছে ছোটো চায়ের দোকানে বসে ভেজ পকোড়া বা টিকিয়া, সঙ্গে চা। দু’জনের আনুমানিক খরচ ৫০ টাকা।
লেপচা জগৎ-
অমরের হাতের আলুর পরটা ও চন্দনের বারবিকিউ বিখ্যাত (৭০০৩২৫২৫২২৬)
স্ট্রিট ফুড:
সেকুয়া (দাম ১৫০), থুকপ্পা (দাম ৬০), মোমো (দাম ৬০) ফাম্বি (দাম ৩০), শাফালি (দাম ৩০), সেল রুটি (দাম ৫০), শা-ফ্যালে (দাম ৬০) তবে সময় বিশেষে দামের হেরফের হয়।।
কার প্রোভাইডার:
অর্নিবাণ বিশ্বাস ০৮৫০৯৫০৩৮৬১, সিরিন বাগচি ৮৩৮৯৯২৩৮৯৬, সঞ্জয় গুরুঙ্গ ০৮৯৬৭৫০৭৩৮৪, ভাওয়ান থাপা ৮৭৬৮৮৭৪০৯৯।
বাইক বুকিং: ৭৮৭২৯৩৮২৯৫, ৯৭৩৩০১৫৪৫২
ড্রাইভার ধজিতেন সুবা ৮৯১৮৯৮০৩০৬, বমা ৮৫৯৭৯০৫১৩৭, পিকু রায় ৯৯৩২৩১৯৬৮১, বিনয় ছেত্রী ৮৯০৬৮৪১১০৪, মিস্টার গুরুঙ্গ। ৮৯৬৭৮৪৫০১৮, প্রসেনজিৎ দাস ৬২৯৪২৮২৬৯, সুদেব ৯৭৪৯৪৬৫৯৯১।
দার্জিলিং স্পেশ্যাল:
টয়ট্রেন: দার্জিলিং থেকে ঘুম। ফাস্ট ট্রেন সকাল ৭:৪০, লাস্ট ট্রেন বিকাল ৪২০। একমাত্র IRCTC সাইট থেকে অনলাইনে টিকিট বুকিং হয়।
রঙ্গীত ভ্যালি রোপওয়ে: সিংগামারি থেকে টুকভার হয়ে আবার সিংহমারি। শীতকালে সকাল ১০টা থেকে ৪টে পর্যন্ত খোলা থাকে, তবে গরমের দিনে দুপুর ২টোয় বন্ধ হয়ে যায়। ভাড়া ২০০ (প্রাপ্তবয়স্ক), ১০০ (বাচ্চা) তবে ৩ বছরের নীচে বয়স হলে ফ্রি। অনলাইনে টিকিট বুকিং হয় না।
<
p style=”text-align: justify;”>ট্রেকিং: দার্জিলিং থেকে ইন্দো-নেপাল সীমান্ত মানেভঞ্জনে ১ দিনের ট্রেক। যোগাযোগ- www.adventuresunlimited.in ট্রেক সহ নানান রকমের আডভেঞ্চার এরা করায়।
]]>প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, কপ্টারটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি গাছে ধাক্কা মারে। পরে আরও কয়েকটি গাছে ধাক্কা মেরে সেটিতে আগুন লেগে যায়। প্রথম ৫ জনের মৃত্যুর খবর এলেও পরে ধীরে ধীরে বিপিন রাওয়াত সহ অন্যান্যদের মৃত্যুর খবর আসে।
এই হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় বুধবার প্রাণ হারিয়েছেন হাবিলদার সৎপাল রাই (Hav. Satpal Rai)। তিনি দার্জিলিঙের তাকদহের বাসিন্দা। তাঁর মৃত্যুতে পাহাড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। ট্যুইট করে শোকপ্রকাশ করেছেন দার্জিলিঙের সাংসদ রাজু বিস্তা। পাশাপাশি রাওয়াতের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংও। টুইট করে তিনি জানিয়েছেন, বিপিন রাওয়াত-সহ ১৩ জনের মৃত্যুতে তিনি গভীর শোকাহত। রাওয়াতের মৃ্ত্যুতে দেশের অপূরণীয় ক্ষতি হল।
https://twitter.com/RajuBistaBJP/status/1468616185990172674?s=20
Deeply anguished by the sudden demise of Chief of Defence Staff Gen Bipin Rawat, his wife and 11 other Armed Forces personnel in an extremely unfortunate helicopter accident today in Tamil Nadu.
His untimely death is an irreparable loss to our Armed Forces and the country.
— Rajnath Singh (@rajnathsingh) December 8, 2021
General Rawat had served the country with exceptional courage and diligence. As the first Chief of Defence Staff he had prepared plans for jointness of our Armed Forces.
— Rajnath Singh (@rajnathsingh) December 8, 2021
My heart goes out to the families of those who lost their loved ones in this accident. Praying for the speedy recovery of Gp Capt Varun Singh, who is currently under treatment at the Military Hospital, Wellington.
— Rajnath Singh (@rajnathsingh) December 8, 2021
দার্জিলিঙের বাসিন্দা ৪১ বছরের হাবিলদার সতপাল রাই ছিলেন চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ বিপিন রাওয়াতের ব্যক্তিগত নিরাপত্তারক্ষী। পরিবারের তরফে জানা গেছে, বুধবার সকালেই পরিবারের সকলের সঙ্গে তাঁর শেষ কথা হয়। তাঁর এক ছেলে সেনাবাহিনীতে কর্মরত। গোর্খা রাইফেলসের হাবিলদার পদে কর্মরত ছিলেন তিনি। বুধবার রাতের দিকে সতপালের মৃত্যুর খবর পৌঁছায় দার্জিলিঙের বাড়িতে।
<
p style=”text-align: justify;”>উল্লেখ্য, এদিনের দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ জেনারেল বিপিন রাওয়াত, তাঁর স্ত্রী মধুলিকা রাওয়াত, ব্রিগেডিয়ার এলএস লিড্ডার, লেফটেন্যান্ট কর্নেল হরজিন্দর সিং, নায়েক গুরসেবক সিং, নায়েক জিতেন্দ্র কুমার, ল্যান্সনায়েক বিবেক কুমার, ল্যান্সনায়েক বি সাই তেজা, হাবিলদার সৎপাল রাই। হেলিকপ্টারটি চালাচ্ছিলেন উইং কমান্ডার পৃথ্বী সিংহ চৌহান। গুরুতর জখম গ্রুপ ক্যাপ্টেন বরুণ সিংহ। তিনি সেনা হাসপাতালে ভর্তি। ভারতীয় বায়ুসেনার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই দুর্ঘটনা কেন ঘটল, তা জানতে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
]]>দিনে চিকিৎসার নাম করে আনা গোরু, রাতে পাচার হয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশে। সর্বস্ব হারাচ্ছেন হতদরিদ্র কৃষকরা। কারণ জমির সবজি নষ্ট করেই এই কারবার চলছে। উপার্জনের লোভে স্থানীয় অনেকেই কাজ শুরু করেছেন গোরুর ক্যারিয়ার হিসেবে।

দার্জিলিং জেলার ফাঁসিদেওয়া সীমান্তে এখন এমনই চিত্র দেখা যাচ্ছে। বাংলাদেশিরা খোলা সীমান্ত দিয়ে ভারতে প্রবেশ করে। উত্তর প্রদেশ, বিহার থেকে আসা গোরু এই সীমান্ত দিয়ে পাচার করে। পাচারকারীদের টার্গেট ফাঁসিদেওয়ার ব্লকের প্রায় সাড়ে তিন কিলোমিটার কাঁটাতারহীন সীমান্ত। মহানন্দা নদী পেরিয়ে গেলেই বাংলাদেশ। সেই কারণেই সুবিধা পাচারে।
বিএসএফ এর নজর এড়িয়ে নদী পেরিয়ে, বাংলাদেশের পঞ্চগড় জেলা হয়ে ওপার বাংলায় গোরু পাচার হচ্ছে বলে অভিযোগ। পাচার ঠেকাতে ফাঁসিদেওয়া সীমান্তে সিমেন্টের গার্ডওয়াল তৈরি হয়েছে। কিন্তু, পড়েনি কাঁটাতার। কাজ শুরু হলেও, দুই বছর ধরে সেই কাজ আটকে রয়েছে। সীমান্তে বিএসএফ এর গুলি চালানোর আওয়াজে হামেশাই আত্মা কেঁপে ওঠে গ্রামবাসীদের। অথচ, আটকানো না পাচার।
ফাঁসিদেওয়ার কাছেই পশু হাসাপাতাল। সেখানে চিকিৎসার নাম করে গোরু আনা হয়। এরপর সেই গোরু স্থানীয়দের বাড়িতে ৫ হাজার টাকা জোড়া দরে রাখা হয়। রাতে বাংলাদেশি পাচারকারীরা ভারতে প্রবেশ করে সেই গোরু নিয়ে যায় বাংলাদেশে।
লাইনম্যান দুই হাজার টাকার বিনিময়ে বিএসএফ এবং স্থানীয় পুলিশের উপর নজর রাখে। নদী পেরিয়ে বাংলাদেশে চলে যায় গোরু। ক্যারিয়াররা গোরু প্রতি প্রায় ৪০ হাজার টাকা নিয়ে থাকে। ব্লকের চেনা রুট কালুজোত হয়ে ক্যানাল রাস্তা ধরে ধনিয়া মোড়, গ্যাস গোডাউন, বন্দরগছ এলাকা দিয়ে জমির ধান, ফুলকপি, বাঁধাকপি, টমেটো সহ নানা ধরণের সবজি মাড়িয়েই নিয়ে যাওয়া হয় গোরু। মাথায় হাত কৃষকদের। সবাই জানলেও, চুপ রয়েছেন ক্ষমতাসম্পন্ন বাবুরা।

শীতের মরশুমে কুয়াশাকে হাতিয়ার করে এই কারবার প্রতি বছর বেড়ে যায়। কাঁধে ব্যাগ নিয়ে গাঁজা, কাফ সিরাপও এই সীমান্তকে কাজে লাগিয়ে ভারত থেকে পাচার করা হচ্ছে। দেশের নিরাপত্তা এখন ঝুঁকির মুখে পড়ছে।
উত্তরবঙ্গের এই গ্রামে গোরু পাচার বন্ধ করা চ্যালেঞ্জ। স্থানীয় কৃষক হরিপদ দেবনাথ বলেন, আমাদের লক্ষ লক্ষ টাকার ফসল নষ্ট হচ্ছে। পুলিশ, বিএসএফ, কাউকে জানিয়েও কোনও লাভ হয়নি। বহুবার স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন দপ্তরে আর্জি জানিয়েও, কাঁটাতার তৈরি হয়নি।
স্থানীয় তৃণমূল কংগ্রেস নেতা মহম্মদ আইনুল হক কৃষকদের ফসল ক্ষতির কথা স্বীকার করেছেন। এলাকায় কাঁটাতারের বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু হলেও, কেন শেষ সেই কাজ হল না তা নিয়ে তিনি প্রশ্ন করেন। সীমান্ত কাঁটাতার দিয়ে। এই ঘটনায় পুলিশ আধিকারিকদের কাছে কোনও সদুত্তর নেই। কার্সিয়াংয়ের অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার মনোরঞ্জন ঘোষ বলেন, এই বিষয়ে আমাদের কাছে এখনও কোনও অভিযোগ আসেনি। এর বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।
]]>সবথেকে বাজে পরিস্থিতিতে সিকিমে যাওয়া পর্যটকরা। কারন, পশ্চিমবঙ্গ ও সিকিমের মাঝে রাংপো সেতুর পিলার জলের তোড়ে ভেসে গেছে। সেতুটি পুনরায় চালু করতে সময় লাগবে। অনেকেই রাংপো পৌঁছে সেতুর অংশ হেঁটে পার হতে চাইছেন। আর দার্জিলিং ও কালিম্পং জেলার বিভিন্ন অংশে ধস নামার ফলে আটকে বহু পর্যটক। কালিম্পংয়ের লাভা, লোলেগাঁওতে সহ আছেন তারা।
প্রবল বৃষ্টিতে ডুয়ার্স ও সমতলের বহু এলাকা প্লাবিত। ডুয়ার্সের জলদাপাড়া, গোরুমারা, জয়ন্তীতে বন্যা। পর্যটকরা বিভিন্ন বনবাংলোতে আটকে পড়েছেন। আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, নিউ জলপাইগুড়ি, শিলিগুড়ি স্টেশনে ফেরার জন্য মরিয়া তাঁরা।
তবে আকাশ পরিষ্কার হওয়ায় দুর্যোগ কাটছে। কিন্তু সড়ক পরিবহণ স্তব্ধ। পশ্চিমবঙ্গ ও সিকিম সরকার দ্রুত জাতীয় সড়ক চালু করতে উদ্যোগী। হিমালয়ের এই অকাল বর্ষণের ফলে দুই রাজ্যের পুরো পার্বত্য এলাকার জনজীবন বিপর্যস্ত। বিভিম্ন এলাকা থেকে আসছে দুর্যোগে দুর্ঘটনার কারণে মৃত্যুর সংবাদ।
]]>শিলিগুড়ির সঙ্গে গ্যাংটকের মূল সংযোগ ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে কোনও যোগাযোগ নেই আপাতত। ফলে সিকিম সড়কপথে প্রায় বিচ্ছিন্ন।
পশ্চিমবঙ্গের কালিম্পং জেলার সঙ্গে সিকিমের পেকইয়ং জেলার মধ্যে যাতায়াত করার বিখ্যাত রাংপো সেতুর কোনও পিলারই আর নেই। রাংপো নদীর জলের তোড়ে ভেঙে ভেসে গিয়েছে পিলারগুলো। পুরো সেতু এখন বিপজ্জনকভাবে ঝুলে রয়েছে। যে কোনও সময় বড়সড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
অতি বৃষ্টির কারণে বিপদসীমার কাছাকাছি বইছে তিস্তা। প্রবল গতিতে বইছে রাংপো নদী। দুই নদীর সংযোগ এলাকায় সিকিমের বিখ্যাত রাংপো বাজার। পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে এই সেতু দিয়েই সিকিমের যোগাযোগ। রাংপো চেক পোস্টের কাছে সেতু বিপজ্জনকভাবে ঝুলে আছে। দুদিকের দুই রাজ্যের বাসিন্দারা আশঙ্কিত। যেভাবে বৃষ্টি পড়ছে তাতে রাংপো নদীর জলস্তর আরও বাড়বে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রাতেই ভেসে গিয়েছে সেতুর পিলারগুলো। সকাল থেকে আবহাওয়া আরও খারাপ থাকায় পশ্চিমবঙ্গের দিক থেকে কোনও গাড়ি আসেনি।
সিকিমের মুখ্যমন্ত্রী প্রেমসিং তামাং জরুরি পরিস্থিতিতে দুর্যোগের ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলার প্রস্তুতি নিয়েছেন। গ্যাংটকের খবর, রাংপো সেতু বন্ধ হয়ে যাওয়ায় প্রতিবেশি পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং জেলার শিলিগুড়ি এখন অগম্য।
১০ নম্বর জাতীয় সড়কের পশ্চিমবঙ্গের সেবক, সিকিমের রানিপুল, সিংটাম, মেলির কাছে পাহাড়ি ঝর্নাগুলো ভয়াবহ রূপ নিতে শুরু করায় ধসে বেশকিছু ঘরবাড়ি ভেঙে পড়ার মুখে। মেলি বাজারের কাছে নদীর জল খাদের উপর দিয়ে বয়ে যাওয়ার মুখে।
সিকিম সরকার জারি করেছে সতর্কতা। বলা হয়েছে শিলিগুড়ি যাওয়ার অতি প্রয়োজন না থাকলে বের হওয়ার দরকার নেই। তবে এই দুর্যোগেও কয়েকজন জীবন হাতে করে বের হয়েছেন। তাঁদের তোলা ছবিতে স্পষ্ট, কী ভয়াবহ পরিস্থিতি। আবহাওয়া বিভাগের সতর্কতা, দুর্যোগ চলবে আরো দুদিন। দুর্যোগ কাটার পরেও ধসের সম্ভাবনা থাকছে।
]]>আশরফ শিলিগুড়ি থেকে দিল্লি আসে। বাংলাদেশ থেকে গোপনে ভারতে ঢুকে আইএসআই ‘কোড নেম’ নাসির বলে বাকিদের সঙ্গে পরিচিত হয় আশরফ। দিল্লি পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের ডিসিপি আরও জানান, আশরফকে জেরা করে আরও তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে।
গোপন সূত্রে খবর পেয়ে সোমবার রাতে দিল্লি পুলিশের বিশেষ সেল রাজধানীজুড়ে তল্লাশি অভিযান শুরু করে। এই তল্লাশি অভিযানে সোমবার রাতে দিল্লির রমেশ পার্ক ও লক্ষ্মীনগর এলাকা থেকে দুই সন্দেহভাজন পাক জঙ্গিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ধৃতদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্রশস্ত্র উদ্ধার হয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে রমেশ পার্ক এলাকা থেকে ধৃত মহম্মদ আশরাফের জন্ম পাকিস্তানে। ভুয়ো পরিচয় পত্র নিয়ে সে দিল্লিতে বাস করছিল। লক্ষ্মীনগর এলাকা থেকে ওমরউদ্দিন নামে আরও একজনকে ধরা হয়েছে। ওমরের কাছ থেকেও পাকিস্তানের পরিচয় পত্র মিলেছে। ধৃতদের কাছ থেকে একে-৪৭ অ্যাসল্ট রাইফেল, হ্যান্ড গ্রেনেড, পিস্তল ও ৬০ রাউন্ড গুলি মিলেছে।
পুলিশ জানিয়েছে, মহম্মদ আশরাফ আদতে পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের বাসিন্দা। সে কবে ভারতে ঢুকেছিল তা জানার চেষ্টা চলছে। আশরফ আইএসআইয়ের মত পাক গুপ্তচর সংস্থার কাছে অস্ত্র প্রশিক্ষণ নিয়েছে। জানা গিয়েছে, শুধু তাই নয় আশরফের বিস্ফোরক তৈরির প্রশিক্ষণও আছে। পুলিশের অনুমান, রাজধানী ও সংলগ্ন এলাকায় বিস্ফোরণ ঘটানোর জন্য আশরফকে ভারতে পাঠানো হয়েছিল। ধৃত দুই জঙ্গি কোথা থেকে এই বিপুল পরিমাণ অস্ত্রশস্ত্র সংগ্রহ করল তা জানার চেষ্টা চলছে।
সম্প্রতি আফগানিস্তান তালিবানের দখলে যাওয়ার পর ভারতে জঙ্গি হামলার প্রবণতা বেশ কিছুটা বেড়েছে। বিশেষত কাশ্মীরে। এরই মধ্যে পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিরা ভারতের যেকোনও জায়গাতেই নাশকতা চালাতে পারে বলে গোয়েন্দা রিপোর্টে জানানো হয়েছিল। কার্যত গোয়েন্দাদের সেই সতর্কবার্তাই মিলে গেল সোমবার রাতের ঘটনায়। গোয়েন্দা সতর্কবার্তার কারণে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক নিরাপত্তাবাহিনীকে গোটা দেশজুড়ে আরও সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছে।
]]>এসএসবি জানিয়েছে,শুক্রবার এই দু’জন ভারত থেকে নেপালে ঢুকছিল মেচি নদীর সেতু পেরিয়ে। পানিট্যাংকি চেক পোস্টে তাদের আটকায় এসএসবি। তল্লাশিতে সোনমের কাছে চিনা নাগরিকত্বের প্রমাণ মিলেছে। এর পরেই দুজনকে পুলিশের হাতে তুলে দেয় এসএসবি।
নিয়মানুসারে ভারত ও নেপালের মধ্যে অবাধ যাতায়াত করেন দুই দেশের নাগরিকরা। প্রয়োজন হয়না ভিসার। কিন্তু চিনা নাগরিকের জন্য এই নিয়ম প্রযোজ্য নয়। ফলে সোনমকে অনুপ্রবেশকারী বলে চিহ্নিত করা হয়েছে। তল্লাশিতে ধৃত সোনমের কাছে থেকে চিনা নাগরিকত্বের পরিচয়পত্র ছাড়াও ভারতীয় প্যান কার্ড, আধার কার্ড মিলেছে। এছাড়া মোবাইল, বৌদ্ধ সন্ন্যাসীর পরিচয়, ২০০ মার্কিন ডলার এবং ভারতীয় ৩২,২০০ টাকা মিলেছে। কেন সোনম নিয়ম ভেঙে ভারতে এসেছিল তা সন্দেহজনক।
সম্প্রতি এক তিব্বতি বংশজাত চিনা নাগরিক ধরা পড়ে পানিট্যাংকি সীমান্তে। তার সঙ্গে ছিল শিলিগুড়ির এক দালাল। তার আগে বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশ করে চিনা নাগরিক হান জুয়েন। সে একজন ‘চিনা গুপ্তচর’ বলে গ্রেফতার করা হয়। তদন্তে নামে বিএসএফ ও উত্তর প্রদেশের জঙ্গি দমন শাখা (এটিএস)। তদন্তে উঠে আসে বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগের চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে মানদহের কালিয়াচকের মিরিক সুলতানপুরে হান ঢুকেছিল। তদন্তে জানা যায় হান একজন ভয়ঙ্কর অপরাধী। এর আগে ৪ বার ভারতে এসেছিল। গুরুগ্রামে (গুড়গাঁও) একটি হোটেলের মালিক তার স্ত্রী আগেই দিল্লি ও উত্তর প্রদেশ পুলিশের নজরদারিতে আছে। তারপরেই থেকেই গা ঢাকা দিয়েছিল হান।
]]>আবহাওয়া বিভাগ উত্তরবঙ্গের পাহাড় ও সমতলে ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল। দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, মালদহ, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুরে জল থই থই চেহারা হবে। শনি ও রবিবার উত্তরবঙ্গ জুড়ে ভারি বৃষ্টি হবে।
প্রতিবেশি দেশ ভুটানের পাহাড়ে জমছে মেঘ। ভুটানের সীমান্ত এলারার বিভিন্ন জেলায় ভারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। থিম্পু থেকে এমন জানাচ্ছে দেশটির সংবাদ মাধ্যম। ভুটান পাহাড়ের মেঘ হুড়মুড়িয়ে নেমে আসে উত্তরবঙ্গের আলিপুরদুয়ার ও জলপাইগুড়ি জেলায়। কলকাতা আবহাওয়া বিভাগ জানাচ্ছে, রবিবার কোচবিহার এবং আলিপুরদুয়ারে ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে।
ভারি বৃষ্টির কারণে ভুটান থেকে ভারতে আসা নদী তিস্তা, জলঢাকা, কালজানি, ডান সহ উত্তরবঙ্গের অন্যান্য নদীতে জলস্তর বাড়বে বলেই আশঙ্কা। দুর্যোগের কারণে, দার্জিলিং ও কালিম্পং জেলার পাহাড়ি পথে ধ্বস নামতে পারে। তেমনই সিকিম যাওয়ার রাস্তা বিচ্ছিন্ন হতে পারে ধ্বসের কারণে। রবিবার বিকেল থেকে বৃষ্টির দাপট কমবে বলে মনে করা হচ্ছে।
ইতিমধ্যেই নজিতবিহীন বৃষ্টিপাতের জেরে দক্ষিণবঙ্গের বাঁকুড়া, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূমের বহু এলাকায় দারকেশ্বর, দামোদর, অজয়, কংসাবতী, গন্ধেশ্বরী সহ বিভিন্ন নদনদীর জলস্তর বেড়েছে। বাঁকুড়ার পরিস্থিতি খুব খারাপ। বীরভূমেও বন্যা পরিস্থিতি। ঝাড়খণ্ডে বৃষ্টির জেরে ডিভিসি জল ছাড়তে শুরু করেছে। এর ফলে দামোদরের জলে পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান ছাড়িয়ে হুগলি, হাওড়ার বিস্তির্ণ এলাকা জলমগ্ন। আবহাওয়া বিভাগ জানাচ্ছে, শনিবার বীরভূম এবং মুর্শিদাবাদে ভারি বৃষ্টি হতে পারে।
]]>সোনাদার কাছেই মুন্ডা চা বাগানের বস্তি থেকে চিতাটি বন বিভাগের জোড়বাংলো রেঞ্জের কর্মীরা ধরেন। তার জন্য খাঁচা তৈরি করা হয়। তবে চিতা খাঁচা বন্দি করার সময় একজনকে অল্প জখম করেছে।
বনকর্মীরা জানান, এই পাহাড়ি চিতা ক্রমে হিংস্র হয়ে উঠত। কারণ এর চরিত্রে মানুষখেকো লক্ষণ আসছিল। কিন্তু স্থানীয় বস্তির যে বাড়িতে চিতা ঢুকেছিল তাদের সঙ্গে পোষ্যর মতো আচরণ করে। এমনই দেখা যাচ্ছে ভিডিওতে। চিতাটি উদ্ধার করে গভীর জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হবে জানিয়েছেন বনকর্মীরা।
দার্জিলিং জেলার পার্বত্যাঞ্চলে চিতাকটিয়াদী সংখ্যা কটি তার পুরো হিসেবে নেই বনবিভাগের কাছে। তবে চিতার সংখ্যা ডুয়ার্সের জঙ্গল ও ভুটান সংলগ্ন নদী তীরবর্তী জঙ্গলে বেশি দেখা যায়। আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি ও কালিম্পং জেলার বনেও মিলেছে চিতা ও ব্ল্যাক প্যান্থার।
]]>সোমবার রাতে ভারতের দিক থেকে নেপালে যাওয়ার সময় এই চিনা নাগরিককে গ্রেফতার করে এসএসবি। ধৃত তার সাগরেদ। এই ‘দালাল’ শিলিগুড়ির বাসিন্দা। তার নাম পেম্বা ভুটিয়া। আর সন্দেহজনক চিনা যুবকের বয়স ৩২ বছর।
এসএসবি জানিয়েছে, ধৃত চিনা যুবকের জন্মসূত্রে তিব্বতি। তার কাছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পাসপোর্ট এবং আশ্চর্যজনকভাবে ভারতের প্যান কার্ড মিলেছে। পাসপোর্ট ও প্যান কার্ডে যুবকের নাম আলাদা। তবে তদন্তের স্বার্থে নাম জানানো হয়নি।

এসএসবি সূত্রে খবর, ভারত থেকে গোপনে নেপাল যেতে যাওয়া চিনা যুবক হিমাচল প্রদেশের ধরমশালায় তিব্বতি ধর্মগুরু চতুর্দশ দলাই লামার তৈরি স্কুলে দশম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছে।
ভারতে আশ্রিত দলাই লামা চিনের নজরে ‘তিব্বতি বিচ্ছিন্নতাবাদী’। ১৯৫৯ সালে তিব্বত দখল করে চিন সরকার। সেই সময় দলাই লামা (তেনজিন গিয়াতসো) ভারতে পালিয়ে চলে এসেছিলেন। তাঁকে ভারত সরকার রাজনৈতিক আশ্রয় দেয়। এর জেরে বারবার চিন-ভারত সম্পর্ক গরম হয়েছে। তিব্বতি ধর্মগুরু থাকেন হিমাচল প্রদেশের ধরমশালায়। তাঁর নেতৃত্বে সেখানে নির্বাসিত তিব্বতি সরকার চলছে।
দলাই লামার সেই ধরমশালার তিব্বতি বিদ্যালয়ে পড়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র চলে গিয়েছিল ধৃত চিনা-তিব্বতি যুবক। সে কী উদ্দেশ্যে ভারতে ফের এসেছে, কেনই বা রাতে অন্ধকারে গোপনে নেপালে যাওয়ার চেষ্টা করছিল। সন্দেহজনক গতিবিধি খতিয়ে দেখছে এসএসবি।
মাস খানেক আগে বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশ করে চিনা নাগরিক হান জুয়েন। সে একজন ‘চিনা গুপ্তচর’ বলে গ্রেফতার করা হয়। তদন্তে নামে বিএসএফ ও উত্তর প্রদেশের জঙ্গি দমন শাখা (এটিএস)। তদন্তে উঠে আসে বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগের চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে মানদহের কালিয়াচকের মিরিক সুলতানপুরে হান ঢুকেছিল। তদন্তে জানা যায় হান একজন ভয়ঙ্কর অপরাধী। এর আগে ৪ বার ভারতে এসেছিল। গুরুগ্রামে (গুড়গাঁও) একটি হোটেলের মালিক তার স্ত্রী আগেই দিল্লি ও উত্তর প্রদেশ পুলিশের নজরদারিতে আছে। তারপরেই থেকেই গা ঢাকা দিয়েছিল হান।
]]>জেলার কালচিনিতে বিজেপি ছাড়লেন ৫০০ জন। তারা যোগ দিলেন তৃণমূল শিবিরে। সম্প্রতি উত্তরবঙ্গের গিয়ে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী দাবি করেন, বিজেপি নির্বাচনে সরকার গড়তে না পারলেও প্রধান বিরোধী দল হয়েছে। রোজই দলে আসছেন বহু কর্মী।
আলিপুরদুয়ারের বিজেপির পাকা অবস্থান বলে দাবি করেন শুভেন্দু অধিকারী। সেই জেলাতেই বিজেপির গুরুত্বপূর্ণ নেতা নেপাল বর্মণ ও দলের তফসিলি উপজাতি মোর্চার জেলা সহ সভাপতি রশ্মি বাগোয়ার সহ প্রায় ৫০০ অনুগামী তৃণমুল কংগ্রেসে যোগ দিয়েছেন। কালচিনির চুয়াপাড়া, ভূতরি, রাঙামাটি ও সেন্ট্রাল ডুয়ার্স এলাকা থেকে বিজেপির কর্মীরা এদিন দলে দলে গিয়ে তৃণমুল কংগ্রেসে নাম লেখান। বিজেপি নেতা জন বারলার বিরুদ্ধে গোষ্ঠী অসন্তোষ বাড়ছে জেলায়। বিজেপির একাংশের কটাক্ষ, উনি শুধু কথার সাংসদ। প্রতিশ্রুতি দেন।
সাংসদ জন বারলার বিরুদ্ধে ক্ষোভ দলেই। কোচবিহারেও বিজেপির বড় শক্তি। সাংসদ নিশীথ প্রামানিক স্বরাষ্ট্র দফতরের প্রতিমন্ত্রী। তিনিও এখন নীরব। আলিপুরদুয়ারের মতো কোচবিহারেও বিজেপি শিবিরে ধস নামবে বলে মনে করছেন উত্তরের বিজেপি নেতারা। সূত্রের খবর, এই বিষয়টি দেখভাল করছেন তৃণমূল কংগ্রেসের দুই যুযুধান হেভিওয়েট রবীন্দ্রনাথ ঘোষ ও গৌতম দেব।
দার্জিলিং জেলায় চমক দিয়ে সিপিআইএমের হেভিওয়েট নেতা প্রাক্তন মন্ত্রী অশোক ভট্টাচার্যের রাজনৈতিক কেরিয়ারটাই শেষ করে দিয়েছেন তাঁরই শিষ্য শংকর ঘোষ। গুরুকে হারিয়ে তিনি এখন শিলিগুড়ির বিজেপি বিধায়ক। সূত্রের খবর তিনিও তৃণমূল কংগ্রেসে যাচ্ছেন। তাঁকে টানতে মরিয়া গৌতম দেব।
শিলিগুড়ি গত দুটি বিধানসভায় তৃণমূল কংগ্রেসের অধরা। গতবার সিপিআইএম ও এবার বিজেপি জিতেছে। শিলিগুড়িকে কব্জা করতে তৃণমূল মরিয়া। শংকর ঘোষ পক্ষত্যাগ করলেই ষোলকলা পূর্ণ হবে। দার্জিলিং ও কালিম্পং পার্বত্যাঞ্চলে বিজেপির সমর্থন ভেঙে দিয়েছে তৃণমূল। লোকসভা ও বিধানসভার ফল পাহাড়ি এলাকায় ভালো নয়।
তবে সাম্প্রতিক সময়ে গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার গুরুং শিবির ফের বেশি সক্রিয়। বিজেপি ঘনিষ্ঠ মোর্চা শিবির নিষ্ক্রিয়। জলপাইগুড়ি,উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদহে তৃণমূল কংগ্রেস পঞ্চায়েত ভিত্তিক শক্তি ধরে রেখে নিজের জমি শক্ত করবে। তৃণমূল কংগ্রেসের দাবি, বিজেপির ধস শুরু হয়েছে উত্তরে। আলিপুরদুয়ার থেকে ধস গড়িয়ে নামছে নিচের দিকে।
]]>উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজের রিপোর্ট, দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার ও জলপাইগুড়িতে করোনা আক্রান্ত বিভিন্ন রোগীর দেহে মিলেছে ডেল্টা ধরণ। কোচবিহার ও দুই দিনাজপুর থেকে তেমন খবর আসেনি।
করোনার ডেল্টা ধরণটির সংক্রমণ কেমন? গোটা দেশ এর সাক্ষী। তবে পশ্চিমবঙ্গে ডেল্টা তেমন আসেনি। এবার তার টার্গেট এই রাজ্য। পরিস্থিতি যে ফের পশ্চিমবঙ্গে জটিল হবে তা থেকেই আন্দাজ করা যাচ্ছে।
করোনা ভাইরাসের এই তীব্র সংক্রামক ধরণটি নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা শঙ্কিত। তাঁরা মনে করছেন, ডেল্টা ফের বিশ্বকে স্তব্ধ করে দিতে পারে। ডেল্টা হামলায় ইতিমধ্যেই দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দেশ ইন্দোনেশিয়া জুড়ে চলছে হাহাকার। বাংলাদেশে ডেল্টা ধরণটি ছড়িয়েছে। বাংলাদেশ জুড়ে শুরু হয়েছে চিকিৎসা সংকট।
হু জানাচ্ছে, করোনার ডেল্টা বা ইন্ডিয়ান ভ্যারিয়েন্ট সংক্রমণে স্তব্ধ হতে চলেছে পুরো পশ্চিম এশিয়া। এই অঞ্চলের ইরান, ইরাক সহ উত্তর আফ্রিকার কিছু দেশে হু হু করে ছড়িয়েছে ডেল্টা। পশ্চিম এশিয়ায় হু আঞ্চলিক প্রধান আহমদ আল মান্ধারির দাবি, চতুর্থ ঢেউ চলছে।
সিকিম স্তব্ধ। ডেল্টার হানায় কুঁকড়ে গেছে লাল পান্ডার স্বর্গরাজ্য। সেখান থেকে দার্জিলিং ও কালিম্পং দুই পার্বত্য জেলায় সংক্রমণ ছড়াতে থাকায় উত্তরের আকাশে ভয়ের মেঘ। দক্ষিণেও সেই ভয় ছড়াচ্ছে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন,
টিকা না নেওয়ার গাফিলতিই ডেল্টা সংক্রমণের কারণ। যে ধরনের টিকা মিলছে তা করোনা প্রতিরোধে উপযুক্ত। সংক্রমণ হলেও টিকা গ্রহীতার মৃত্যুর সম্ভাবনা বহু কমে যায়।
]]>