Deadline – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Sat, 04 Dec 2021 16:30:07 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png Deadline – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 পেনশন প্রাপকদের জন্য স্বস্তি, বাড়ল লাইফ সার্টিফিকেট জমা দেওয়ার সময়সীমা https://ekolkata24.com/business/relief-for-pensioners-deadline-for-submission-of-increased-life-certificate Sat, 04 Dec 2021 16:30:07 +0000 https://ekolkata24.com/?p=13537 নিউজ ডেস্ক, মুম্বই: পেনশন প্রাপকদের (Penson Holder) জন্য সুখবর শোনাল নরেন্দ্র মোদি সরকার (Narendra Modi Government)। শনিবার কেন্দ্র জানিয়েছে, যারা অবসর নিয়েছেন তাঁদের লাইফ সার্টিফিকেট বা জীবনের প্রমাণপত্র (Life Certificate) জমা দেওয়ার সময়সীমা ৩১ ডিসেম্বর (December) পর্যন্ত বাড়ানো হচ্ছে। করোনা পরিস্থিতির জন্যই সময়সীমা বাড়ানোর এই সিদ্ধান্ত।

সাধারণত সরকারি পেনশন প্রাপকদের প্রতিবছরই লাইফ সার্টিফিকেট জমা দিতে হয়। এই সার্টিফিকেট জমা দেওয়ার মাধ্যমে পেনশন প্রাপকদের নিশ্চিত করতে হয় যে তাঁরা জীবিত আছেন। সার্টিফিকেট জমা না করলে পেনশন বন্ধ হয়ে যায়। সাধারণত লাইফ সার্টিফিকেট জমা দেওয়ার নির্ধারিত সময়সীমা ৩০ নভেম্বর। সেই সময়সীমা ইতিমধ্যেই পেরিয়ে গিয়েছে। কিন্তু করানোজনিত কারণে দেশের পরিস্থিতি কিছুটা আলাদা। সে কারণেই শনিবার কেন্দ্র এক বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানাল, পেনশন প্রাপকদের জীবনের শংসাপত্র বা লাইফ সার্টিফিকেট জমা দেওয়ার সময়সীমা ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হল।

করোনাজনিত পরিস্থিতিতে প্রবীণ মানুষেরা অনেকেই বাড়ির বাইরে বের হওয়ার ঝুঁকি নিতে চাইছেন না। তাই বয়স্ক মানুষদের কাছে লাইফ সার্টিফিকেট জমা দেওয়া এক সমস্যার বিষয় হয়ে উঠেছে। তাই হুড়োহুড়ি না করে সকলেই যাতে ধীরেসুস্থে এই সার্টিফিকেট জমা দিতে পারেন তার জন্যই সময়সীমা বাড়ানোর এই সিদ্ধান্ত। সরকার আরও জানিয়েছে, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যাঁরা শংসাপত্র জমা করতে পারেননি তাদের পেনশন আটকে রাখা হবে না।

তবে অবসর প্রাপ্তদের শুধু যে ব্যাংকে গিয়ে এই সার্টিফিকেট জমা করতে হবে তা নয়। প্রয়োজন মনে করলে অবসরপ্রাপ্ত ব্যাক্তি অনলাইনে বাড়ি থেকেও এই সার্টিফিকেট জমা দিতে পারেন। সে ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে তাঁর মোবাইলে ‘জীবন প্রমাণ মোবাইল অ্যাপ’ ডাউনলোড করতে হবে। সেখানে আধার নম্বর, পেনশনের অর্ডার নম্বর, ব্যাংকের বিবরণ ও অন্যান্য কিছু তথ্য জানাতে হবে। দিতে হবে আঙুলে ছাপ।

]]>
Farm Law: ২৬ নভেম্বর পর্যন্ত মোদি সরকারকে সময় দিলেন কৃষক নেতা টিকায়েত https://ekolkata24.com/uncategorized/bku-leader-rakesh-tikait-gives-centre-nov-26-deadline-to-withdraw-farm-law Mon, 01 Nov 2021 10:56:28 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=9939 News Desk, New Delhi: বিতর্কিত তিন কৃষি আইন বাতিল করার জন্য নরেন্দ্র মোদি সরকারকে ২৬ নভেম্বর পর্যন্ত সময় দিলেন কৃষক নেতা রাকেশ টিকায়েত। নির্দিষ্ট ওই সময়সীমার মধ্যে কেন্দ্র যদি বিতর্কিত তিন আইন নিয়ে কোনও পদক্ষেপ না করে তবে কৃষক আন্দোলনের মাত্রা বহুগুণ বাড়বে বলে সরাসরি হুঁশিয়ারি দিলেন এই কৃষক নেতা।

সোমবার টিকায়েত টুইট করে জানিয়েছেন, আমরা তিন কৃষি আইন বাতিল করার জন্য মোদি সরকারকে ২৬ নভেম্বর পর্যন্ত সময় দিচ্ছি। তার মধ্যে সরকার যদি কোন ব্যবস্থা না নেয় সেক্ষেত্রে ২৭ নভেম্বর সকাল থেকেই আমরা আরও দ্বিগুন উৎসাহে পথে নামব। ২৭ নভেম্বর বিভিন্ন গ্রাম থেকে ট্রাক্টরে করে দিল্লির সীমান্তে প্রতিবাদস্থলের কাছে আসবেন হাজার হাজার কৃষক। হাজার হাজার কৃষকের জমায়েত হবে সেখানে। মোদি সরকারের বিরুদ্ধে এক জোরদার আন্দোলনের সাক্ষী হবে গোটা দেশ।

গতবছর কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদি সরকার নতুন তিন কৃষি আইন তৈরি করে। সরকারের দাবি, কৃষকদের আয় বাড়াতে এবং তাঁদের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন করতেই এই নতুন আইন করা হয়েছে। যদিও কৃষকরা সরকারের ওই দাবি উড়িয়ে দিয়েছেন কৃষকদের পাল্টা দাবি, মোদি সরকারের এই আইন তাদের ক্ষতি করবে। ফসলের ন্যূনতম সহায়ক মূল্য তুলে দেওয়া হলে কৃষক সম্প্রদায় চরম ক্ষতির মুখে পড়বে। কিন্তু তার পরেও কৃষি আইন বাতিল করার কোনও চিন্তাভাবনাই দেখায়নি মোদি সরকার। ঘটনার জেরে দীর্ঘ প্রায় এক বছর ধরে দিল্লির সীমান্ত এলাকায় কৃষকরা অবস্থান বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছেন।

সরকারের সঙ্গে একাধিকবার কথা হল কোনও সমাধানসূত্র মেলেনি। ঘটনার জেরে সংযুক্ত কিষান মোর্চার নেতা টিকায়েত নতুন করে কেন্দ্রকে ওই তিন আইন বাতিল করার সময়সীমা বেঁধে দিলেন। কিছুদিন আগে আদালতের নির্দেশে দিল্লি পুলিশ সীমান্তে কৃষকরা যে সমস্ত তাঁবু খাটিয়েছিলেন সেগুলি সরিয়ে দেয়। ওই ঘটনায় পাল্টা হুমকি দিয়ে টিকায়েত বলেছেন, জোর করে কৃষকদের সীমান্ত থেকে সরানোর চেষ্টা হলে তারা গোটা দেশে সব সরকারি অফিসের সামনে অবরোধ করবেন।

টিকায়েত এদিন সাফ জানান, তাঁরা নরেন্দ্র মোদি সরকারের কাছে বেশী কিছু চাইছেন না। তাঁরা চাইছেন, নতুন তিন কৃষি আইন বাতিল করা হোক। কারণ এই তিন আইন চালু থাকলে ন্যূনতম সহায়ক মূল্য ব্যবস্থাটাই উঠে যাবে। ফলে তাঁদের বহুজাতিক সংস্থার কব্জায় পড়তে হবে। কৃষকদের আয় বাড়া তো দূরের কথা, বরং তাঁরা বহুজাতিক সংস্থার কেনা গোলামে পরিণত হবেন। তাই সরকারকে এই তিন আইন বাতিল করতে হবে। এখন দেখার কেন্দ্র ও কিষান নেতাদের এই উত্তেজক লড়াইয়ের পরিণতি কী হয়।

]]>