decision – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Tue, 07 Dec 2021 17:15:14 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png decision – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 Farmers Protest: আন্দোলনের পথ সরে আসার কথা ভাবছেন কৃষক নেতারা https://ekolkata24.com/uncategorized/decision-to-call-off-protest-will-be-taken-tomorrow-farmers-demand-cases-to-be-withdrawn Tue, 07 Dec 2021 17:15:14 +0000 https://ekolkata24.com/?p=14014 News Desk, New Delhi: শেষ পর্যন্ত আন্দোলনের পথ থেকে সরে আসতে চলেছেন কৃষক নেতারা (Farmers Leader), এমনটাই ইঙ্গিত মিলল। সূত্রের খবর, তিন কৃষি আইন (Farm Law) বাতিলের পর কৃষকরা যে সমস্ত দাবি জানিয়েছিলেন সেগুলিও বেশিরভাগই মেনে নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে নরেন্দ্র মোদি সরকার (Narendra Modi Government)।

সরকারের এই লিখিত আশ্বাসের মধ্যে ফসলের ন্যূনতম সহায়ক মূল্য নিশ্চিত করার বিষয়টিও রয়েছে। এরপরই শোনা যাচ্ছে প্রায় ১৫ মাস ধরে যে আন্দোলন চলছে সেই আন্দোলন থেকে সরে আসার পরিকল্পনা (Planning) করছেন কৃষক নেতারা।

বিশেষ সূত্রে জানা গিয়েছে, কৃষক সংগঠনগুলির কাছে কেন্দ্রের মোদি সরকার যে লিখিত প্রতিশ্রুতি দিয়েছে তাতে জানানো হয়েছে, ফসলের ন্যূনতম সহায়ক মূল্যের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য একটি কমিটি তৈরি করা হবে। ফসলের গোড়া পোড়ানোর জন্য কৃষকদের বিরুদ্ধে যে সমস্ত মামলা করা হয়েছে সেগুলি তুলে নেওয়া হবে। গত এক বছরে কৃষক আন্দোলন চলাকালীন কৃষকদের বিরুদ্ধ যে সমস্ত মামলা দায়ের হয়েছে সেই মামলাগুলি যদি কেন্দ্র প্রত্যাহার বা বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেয় সেক্ষেত্রে কৃষক নেতারা আন্দোলনের পথ থেকে সরে আসবেন বলে সরকারকে পাল্টা আশ্বাস দিয়েছেন।

উল্লেখ্য, ২০২০-র সেপ্টেম্বর মাসে সংসদে তিন কৃষি আইন তৈরি হয়েছিল। সরকারের দাবি ছিল, ওই আইন কৃষকদের জীবনের মানোন্নয়ন করবে। কিন্তু কৃষকদের পাল্টা দাবি ছিল, তাদের বড় মাপের ক্ষতি করবে এই আইন। সে কারণেই তাঁরা এই আইন প্রত্যাহার করার জন্য প্রায় ১৫ মাস ধরে মোদি সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন চালিয়েছেন। কৃষকদের সেই প্রবল আন্দোলনের চাপে পড়ে শেষ পর্যন্ত সংসদের শীতকালীন অধিবেশনে সাংবিধানিকভাবেই মোদি সরকার তিন কৃষি আইন প্রত্যাহার করে নিয়েছে।

ছোট কৃষকরা যাতে ন্যায্যমূল্যে তাঁদের ফসল বিক্রি করতে পারেন সে জন্য ন্যূনতম সহায়ক মূল্য নিশ্চিত করার ওপর জোর দিচ্ছেন কৃষক নেতারা।

]]>
MPs suspended: সাংসদদের সাসপেনশন কংগ্রেস ও তৃণমূলকে ফের নিয়ে এল এক মঞ্চে https://ekolkata24.com/uncategorized/mps-suspended-decision-to-suspend-the-mps-brought-the-congress-and-the-trinamool-congress-back-on-one-platform Thu, 02 Dec 2021 09:13:23 +0000 https://ekolkata24.com/?p=13160 News Desk, New Delhi: বেশ কিছুদিন ধরেই দেশের প্রধান বিরোধী দলকে, তা নিয়ে কংগ্রেস ও তৃণমূল (Congress and Trinamul Congress ) কংগ্রেসের মধ্যে একটা লড়াই চলছিল। কার্যত গোটা দেশেই কংগ্রেসকে এড়িয়ে চলছিল তৃণমূল কংগ্রেস। কিন্তু ১২ জন রাজ্যসভা সাংসদকে (Rajya shabhaa mp) সাসপেন্ড (MPs Suspended) করার সিদ্ধান্ত কংগ্রেস ও তৃণমূল কংগ্রেসকে ফের এক মঞ্চে নিয়ে এল। এই দুই দল ছাড়াও আরও প্রায় ১৩ টি বিরোধী দল এই মঞ্চে সামিল হয়েছে।

পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচি অনুযায়ী বৃহস্পতিবার সংসদ চত্বরে (parliament premises) গান্ধী মূর্তির (Gandhi statue)৷ পাদদেশে সাসপেন্ড হওয়া ১২ জন সাংসদ ধরনায় বসেছিলেন। এদিন ওই সাংসদদের পাশে এসে বসেন রাহুল গান্ধী ও লোকসভায় কংগ্রেস দলনেতা অধীর চৌধুরী। একই সঙ্গে বিভিন্ন বিরোধী দলের প্রতিনিধিরাও ওই ধর্না মঞ্চে হাজির হন।

তৃণমূল কংগ্রেস আগেই ঘোষণা করেছিল, সাসপেনশনের নির্দেশ যতদিন না প্রত্যাহার হবে ততদিন তাদের দুই সাংসদ গান্ধী মূর্তির সামনে ধর্না দেবেন। কিন্তু বাস্তবে দেখা যায়, শুধু দুই তৃণমূল সাংসদ নয়, অপর ১০জন সাংসদও ধরনা দিচ্ছেন। যাদের মধ্যে ছয়জন কংগ্রেসের, দুজন শিবসেনার এবং সিপিএম সিপিআইএয়ের একজন করে সাংসদ রয়েছেন।

কিন্তু বৃহস্পতিবার সকালে রাজনৈতিক মহলকে কিছুটা চমকে দিয়ে ধরনা মঞ্চে এসে বসেন রাহুল গান্ধী। বুধবারই মুম্বই সফররত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাহুল তথা কংগ্রেসকে তীব্র কটাক্ষ করেছিলেন। মমতার দাবি, একমাত্র তৃণমূল কংগ্রেসই বিজেপির বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমে আন্দোলন করছে। একই সঙ্গে নাম না করে রাহুলকে তীব্র কটাক্ষ করে তৃণমূল সুপ্রিমো বলেন, বছরের অর্ধেক দিন বিদেশে কাটালে বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই করা যায় না।

সোশ্যাল মিডিয়ায় নয়, লড়াইটা করতে হয় মাঠে নেমে, রাজনীতির ময়দানে। মমতার এহেন বাক্যবাণের পরেই যেভাবে রাহুলকে তৃণমূল সাংসদের পাশে এসে বসতে দেখা গিয়েছে তা অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। পাশাপাশি রাহুলের এই সিদ্ধান্তে এটাও প্রমাণ হয়ে গেল যে, বিরোধীদের মধ্যে যতই মতবিরোধ থাক না কেন, বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই করতে তারা একজোট হয়েই চলবে।

রাহুলের এদিনের সিদ্ধান্তে এক ঢিলে দুই পাখি মরেছে বলে রাজনৈতিক মহলের ধারণা। কারণ ঐক্যবদ্ধ বিরোধী জোটের ছবি তুলে ধরে রাহুল একদিকে যেমন বিজেপির উপর চাপ সৃষ্টি করেছেন, তেমনই তৃণমূলকেও এটা বুঝিয়ে দিয়েছেন যে কংগ্রেসকে ছাড়া কখনই বিরোধী মঞ্চ গড়ে তোলা সম্ভব নয়।

তবে বিরোধী সাংসদদের এই ধরনাকে খুব একটা আমল দিচ্ছেন না রাজ্যসভার চেয়ারম্যান বেঙ্কাইয়া নায়ডু। তিনি বলেছেন, ক্ষমা না চাওয়া পর্যন্ত ওই সাংসদদের সাসপেনশন কোনওভাবেই প্রত্যাহার করা হবে না। বরং বিরোধীদের এই আন্দোলনকে অগণতান্ত্রিক বলে উল্লেখ করেছেন নায়ডু।

]]>
Farm Laws: তিন কৃষি আইন বাতিলের সিদ্ধান্ত অনুমোদিত হল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় https://ekolkata24.com/uncategorized/the-decision-to-repeal-the-three-farm-laws-was-approved-by-the-union-cabinet Wed, 24 Nov 2021 10:21:24 +0000 https://ekolkata24.com/?p=12215 News Desk, New Delhi: প্রত্যাশামতোই বুধবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে (cabinet meeting ) কৃষি আইন (Farm Laws) বাতিলের প্রস্তাব অনুমোদিত হল।

গত শুক্রবার গুরুর নানকের (guru nanak) জন্মদিনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (narendra modi) সকলকে চমকে দিয়ে তিন কৃষি আইন প্রত্যাহারের কথা ঘোষণা করেছিলেন। যদিও মন্ত্রিসভার অনুমোদন ছাড়া এ ধরনের ঘোষণায় অনেকেই সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন। প্রবীণ কংগ্রেস নেতা পি চিদম্বরম (p chidambaram) প্রশ্ন তুলেছিলেন, কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার অনুমোদন ছাড়া কিভাবে কৃষি আইন বাতিলের কথা ঘোষণা করা হল।

বিতর্কিত তিন কৃষি আইন বাতিলের প্রথম ধাপ হিসেবে বুধবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই তিন আইন বাতিলের বিষয়টি অনুমোদিত হয়। মন্ত্রিসভার বৈঠকের শুরুতেই এদিন আইন প্রত্যাহারের বিলটি পেশ করা হলে তা পাস হয়ে যায়। সাধারণ নিয়ম অনুযায়ী কোনও বিল সংসদে পেশ করার আগে তা মন্ত্রিসভায় পেশ করতে হয়। মন্ত্রিসভায় সেই বিল সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদিত হলে তবেই সেটা সংসদে পেশ করা হয়ে থাকে।

২৯ নভেম্বর এবার সংসদের শীতকালীন অধিবেশন শুরু হচ্ছে। সূত্রের খবর, অধিবেশনের প্রথম দিনেই কৃষি আইন প্রত্যাহার বিল ২০২১ পেশ করা হবে। এই বিলের মাধ্যমে তিন কৃষি আইন বাতিল নিয়ে আলোচনা হবে সংসদে, এমনটাই জানিয়েছে সংসদীয় কমিটি। সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী জানিয়েছেন, ২৯ নভেম্বর অধিবেশনের শুরুতেই কৃষি আইন প্রত্যাহার নিয়ে আলোচনা শুরু হবে। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রকও পৃথকভাবে এই আইন নিয়ে আলোচনা করবে। তবে কৃষিমন্ত্রক কবে আলোচনা করবে সে বিষয়টি এখনও চূড়ান্ত হয়নি।

উল্লেখ্য, ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে সংসদে এই তিন কৃষি আইন পাস হয়েছিল। কিন্তু ওই আইন পাস হওয়ার পরেই কৃষি আইনের বিরুদ্ধে পথে নামেন কৃষকরা। দীর্ঘ এক বছর ধরে কৃষকরা দিল্লির রাজপথে আন্দোলন চালিয়ে গিয়েছেন। শেষ পর্যন্ত কৃষকদের প্রবল আন্দোলনের চাপে পড়ে ব্যাকফুটে যেতে হয় মোদি সরকারকে। সে কারণেই নরেন্দ্র মোদি তিন কৃষি আইন প্রত্যাহার করার কথা ঘোষণা করেছেন।

যদিও রাজনৈতিক মহলের বক্তব্য, তিন কৃষি আইনকে কেন্দ্র করে গত এক বছরে বিজেপি সরকারের জনপ্রিয়তায় ধস নেমেছে। গত মাসে হয়ে যাওয়া ১৩ টি রাজ্যের ৩০টি বিধানসভা ও তিনটি লোকসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে মুখ থুবড়ে পড়েছে বিজেপি। আগামী বছরের শুরুতেই পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন রয়েছে। যার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল উত্তরপ্রদেশ। এই নির্বাচনের আগে নরেন্দ্র মোদি ও বিজেপি আর কোনও ঝুঁকি নিতে চায়নি। সে কারণেই মোদি তড়িঘড়ি আর কৃষি আইন প্রত্যাহার করার কথা ঘোষণা করেন।

]]>
আগে সিদ্ধান্ত নিলে ৭০০ কৃষকের অকালে প্রাণ যেত না: বরুণ গান্ধী https://ekolkata24.com/uncategorized/if-a-decision-had-been-taken-earlier-700-farmers-would-not-have-died-prematurely-varun-gandhi Sat, 20 Nov 2021 11:59:29 +0000 https://ekolkata24.com/?p=11858 News Desk: বেশ কিছুদিন ধরেই দলের লাইনের বাইরে গিয়ে কথা বলছেন বিজেপির তরুণ সাংসদ বরুণ গান্ধী (Varun Gandhi)। এবার বরুণের নিশানা থেকে ছাড় পেলেন না প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (Narendra Modi)।

কৃষি আইন প্রত্যাহার নিয়ে কার্যত সরাসরি মোদিকে কটাক্ষ করলেন বরুণ। শনিবার বরুণ অনলাইনে মোদিকে একটি চিঠি লেখেন। ওই চিঠিতে বরুণ বলেছেন, যদি কিছুদিন আগে কৃষি আইন প্রত্যাহার করে নেওয়া হত তবে ৭০০ কৃষককে (farmer) অকালে প্রাণ হারাতে হত না।

একইসঙ্গে ওই চিঠিতে বরুণ ফের একবার লখিমপুর (Lakhimpur Khari) খেরির ঘটনার কথা উল্লেখ করে মোদি তথা বিজেপিকে তীব্র কটাক্ষ করেছেন। বরুণ এদিন বলেছেন, লখিমপুরের ঘটনা গণতন্ত্রের পক্ষে এক কলঙ্কজনক অধ্যায়। তাই লখিমপুরের ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। এদিন প্রধানমন্ত্রীকে দেওয়া চিঠিতে এই বিজেপি (bjp) সাংসদ মূলত চারটি বিষয়ের উল্লেখ করেছেন।

BJP MP Varun Gandhi criticized the Centre's agricultural policy

প্রথম থেকেই বরুণ আন্দোলনরত কৃষকদের পাশে ছিলেন। মাত্র একদিন আগেই নাটকীয় ভঙ্গিমায় কৃষি আইন প্রত্যাহার করার কথা ঘোষণা করেছিলেন মোদি। আইন বাতিলের সিদ্ধান্ত প্রসঙ্গেই শনিবার বরুণ মোদিকে একটি চিঠি লিখেছেন। সেই চিঠিতে বিজেপির এই বেসুরো সাংসদ বলেছেন, গত একবছরে আন্দোলন করতে গিয়ে ৭০০ কৃষক প্রাণ হারিয়েছেন। মৃত কৃষকদের পরিবারকে এক কোটি টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়া উচিত।

একই সঙ্গে তিনি লিখেছেন, গত এক বছরে কৃষকদের নামে বহু মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। সেগুলি অবিলম্বে তুলে নিতে হবে। আপনার অনেক বড় হৃদয় সেজন্যই আপনি কৃষি আইন প্রত্যাহার করেছেন। এ জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাই। কিন্তু যদি এই সিদ্ধান্তই কিছুদিন আগে নিতেন তাহলে আমরা ৭০০ কৃষক ভাই-বোনকে হারাতাম না। বরুণ তাঁর চিঠিতে আরও বলেছেন, কৃষকদের ন্যূনতম সহায়ক মূল্য নিশ্চিত করার বিষয়েও সরকারকে প্রতিশ্রুতি দিতে হবে। তবে মৌখিক নয় এ ব্যাপারে লিখিত প্রতিশ্রুতি দেওয়া উচিত। পাশাপাশি লখিমপুরে চার কৃষককে পিষে মারার ঘটনায় মূল অভিযুক্তকে যত শীর্ঘ সম্ভব কড়া শাস্তি দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর কাছে আর্জি জানিয়েছেন বরুণ।

লখিমপুরের ঘটনার কথা তুলে ধরে বরুণ তাঁর চিঠিতে আরও লিখেছেন, দলের বেশ কয়েকজন শীর্ষ নেতা তথা অন্নদাতাদের নিয়ে অনেক আপত্তিকর মন্তব্য করেছেন। দলের উচিত ওই নেতাদের এ ধরনের মন্তব্যের জন্য কৃষকদের কাছে ক্ষমা চেয়ে নেওয়া। ইতিমধ্যে বরুণের এই খোলা চিঠি দেশের রাজনীতিতে আরও তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠেছে। কারণ সম্প্রতি বরুণের সঙ্গে বিজেপির সম্পর্কের বেশ অবনতি হয়েছে।

যে কারণে বরুন এবং তাঁর মা সাংসদ মানেকা গান্ধীকে বিজেপি জাতীয় কর্মসমিতি থেকে ছেঁটে ফেলেছে। পাশাপাশি গত দু’দিন ধরে শোনা যাচ্ছে, বরুণ গান্ধী তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিতে পারেন। এসবের কারণেই বরুণের পথচলা নিয়ে অনেকেই কৌতুহলী হয়ে উঠেছেন। আগামী দিনে বরুণের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ কী হয় তা নিয়ে দিল্লির রাজনৈতিক বাতাসেও নানা জল্পনা ঘুরপাক খাচ্ছে।

]]>
SBI এর বিশেষ সিদ্ধান্তে প্রবীণদের আর যেতে হবে না ব্যাংকে https://ekolkata24.com/uncategorized/sbis-special-decision-seniors-no-longer-have-to-go-to-the-bank Fri, 05 Nov 2021 16:03:15 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=10402 News Desk, Mumbai: শারীরিক কারণে বহু প্রবীণ মানুষের পক্ষে ব্যাঙ্কে যাওয়া বেশ সমস্যার। এরই মধ্যে করোনা পরিস্থিতিতে সেই সমস্যা আরও বেড়েছে। তবে অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মীদের বছরে অন্তত একবার ব্যাংকে যেতেই হয়। লাইফ সার্টিফিকেট বা বেঁচে থাকার শংসাপত্র জমা দিতেই তাঁদের ব্যাংকে যেতে হয়। চলতি বছরে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মীদের লাইফ সার্টিফিকেট জমা দিতে হবে।

প্রবীণদের এই সমস্যা দূর করতে এগিয়ে এল স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (sbi)। এসবিআই এদিন জানিয়েছে, তাদের গ্রাহকদের আর কষ্ট করে ব্যাংকে এসে লাইফ সার্টিফিকেট জমা দিতে হবে না। তাঁরা বাড়িতে বসেই ওই শংসাপত্র জমা দিতে পারবেন। কিভাবে লাইফ সার্টিফিকেট জমা দেওয়া যাবে তাও জানিয়ে দিয়েছে এই ব্যাংক। এসবিআই বলেছে, ভিডিয়ো কলের মাধ্যমে অবসরপ্রাপ্ত প্রবীণ নাগরিকরা (senior citizen) লাইফ সার্টিফিকেট জমা দিতে পারবেন। তবে সংশ্লিষ্ট গ্রাহকের অ্যাকাউন্টের সঙ্গে আঁধার ও ফোন নম্বর যুক্ত থাকা আবশ্যিক। এই নতুন পদ্ধতির নাম দেওয়া হয়েছে ‘ভিডিয়ো লাইফ সার্টিফিকেট’। কিভাবে এই সার্টিফিকেট জমা দিতে হবে তাও জানিয়ে দিয়েছে এসবিআই।

ব্যাংকের তরফে জানানো হয়েছে, প্রথমে স্টেট ব্যাংকের পেনশন সংক্রান্ত ওয়েবসাইট (www.pensionseva.sbi) লগ ইন করতে হবে। এরপর সংশ্লিষ্ট গ্রাহককে ‘ভিডিয়ো এলসি’ অপশন বেছে নিতে হবে। এখানেই সংশ্লিষ্ট গ্রাহককে পেনশন অ্যাকাউন্ট নম্বরটি লিখতে হবে। পেনশন অ্যাকাউন্টের (account) নম্বর লেখার পর গ্রাহকের মোবাইলে একটি ওটিপি আসবে। ওই ওটিপি নম্বরটি লেখার পর একটি নতুন পাতা খুলে যাবে। সেখানে ‘স্টার্ট জানি’ লেখাটিতে ক্লিক করতে হবে।

ওই ক্লিক করার পর ‘আই অ্যাম রেডি’ নামে একটি লেখার উপর ক্লিক করতে হবে। ওই ক্লিক করার পর জানাতে হবে প্যান নম্বর। প্যান নম্বর দেওয়ার পরই এসবিআইয়ের প্রতিনিধির সঙ্গে ভিডিয়ো কল শুরু হবে। এরপর গ্রাহকের ফোনে আসা চার অঙ্কের ভেরিফিকেশন নম্বরের সঙ্গে ব্যাংক প্রতিনিধি তাঁর কম্পিউটারে দেখানো নম্বরটি মিলিয়ে নেবেন। এরপর গ্রাহকের হাতে প্যান কার্ড রয়েছে এমন একটি ছবিও তুলে নেবেন ওই ব্যাংক প্রতিনিধি। সেই ছবিই হবে সংশ্লিষ্ট গ্রাহকের ‘লাইফ সার্টিফিকেট বা জীবনের প্রমাণপত্র।

]]>