मोदी ने कहा कि पूरी दुनिया भारत के विकास की चर्चा कर रही है। उन्होंने कहा कि यहां आने से पहले, मुझे अंबाजी मंदिर के दर्शन करने का मौका मिला।
मोदी ने कहा कि 30 अक्टूबर है और कल 31 अक्टूबर है, ये दोनों दिन हमारे लिए बहुत प्रेरणादायक हैं। आजादी की लड़ाई लड़ने वाले और अंग्रेजों को कड़ी टक्कर देने वाले गोविंद गुरुजी की आज पुण्य तिथि है। और कल सरदार वल्लभभाई पटेल की जयंती है। हमारी पीढ़ी ने दुनिया की सबसे ऊंची मूर्ति देखी। हमने सरदार पटेल के प्रति अपनी सर्वोच्च श्रद्धा व्यक्त की। आने वाली पीढ़ियां सरदार पटेल की प्रतिमा को देखेंगी लेकिन झुकेंगी नहीं, उनका सिर ऊंचा रहेगा।
]]>এক নজরে NIESBUD Recruitment নিয়োগ সংক্রান্ত সম্পূর্ণ তথ্য:
সংস্থা: ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর অন্ত্রেপ্রেরনরশিপ এবং স্মল বিজনেস ডেভেলপমেন্ট (NIESBUD)
পদের নাম: কনসালটেন্ট
শূন্যপদের সংখ্যা: ১০
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ম্যানেজমেন্ট, সোশ্যাল সায়েন্স এবং হিউম্যানিটি বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি সহ প্রার্থীদের থাকতে হবে অন্ত্রেপ্রেরনরশিপে তিন বছরের কাজের অভিজ্ঞতা । ডিজাইনিং ও অর্গানাইজিং ট্রেনিং প্রোগ্রাম/ কারিকুলাম ডিজাইন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট/ রিসার্চ/ হ্যান্ড-হোল্ডিং ইত্যাদি বিষয়ে প্রার্থীদের ন্যূনতম ৩ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং অন্যান্য প্রচারমূলক এবং উন্নয়নমূলক প্রতিষ্ঠান থেকে অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তিরাও আবেদন করতে পারেন যাঁরা অন্ত্রেপ্রেরনরশিপে প্রচারের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন।
বিশেষ বিজ্ঞপ্তি : আবেদনের তারিখ প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে চলছে আবেদন প্রক্রিয়া। প্রার্থীদের আবেদনপত্র জমা দিতে হবে আগামী ৯ জানুয়ারি, ২০২২ তারিখে বিকাল ৫টার মধ্যে । সে ক্ষেত্রে প্রার্থীরা আবেদনপত্র পেয়ে যাবেন প্রতিষ্ঠানের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটেই । যোগ্যতা পূরণকারী প্রার্থীরা এই বিজ্ঞাপন প্রকাশের ২১ দিনের মধ্যে আবেদন করতে পারেন। Niesbud-এর তরফে অনলাইনে প্রার্থীদের https://forms.gle/vCRfkPA1BmygViD19 আবেদনের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। প্রয়োজনীয় সার্টিফিকেট ও ডকুমেন্টগুলি [email protected]এ মেল করতে হবে।
বিশদ নোটিশ জানতে লিঙ্কে ক্লিক করতে পারেন-https://niesbud.nic.in/docs/2021-22/notices/recruitment-for-Consultant-Dec-2021.pdf
]]>উত্তরপ্রদেশের উন্নয়নের কলকাতার উড়ালপুলের ছবি ব্যবহার হয়৷ যা নিয়ে কড়া আক্রমণ শুরু করে তৃণমূল। ত্রিপুরার বিরুদ্ধে তেমনই অভিযোগ উঠতেই পালটা জবাব দিল আগরতলা। উঠে এল প্রকৃত তথ্য৷ যা নিন্দুকের মুখে রীতিমতো ঝামা ঘষে দিয়েছে৷
শুক্রবার ত্রিপুরা রাজ্য সরকারের সরকারি ট্যুইটার হ্যান্ডেল থেকে একটি ছবি পোস্ট করা হয়। জাতীয় পথ নিরাপত্তা নিয়ে জনসচেতনতামূলক প্রচারের জন্য একটি প্রতিযোগিতার কথা উল্লেখ রয়েছে তাতে৷ জাতীয় পথ নিরাপত্তা নিয়ে স্লোগান লেখার সেই প্রতিযোগিতায় জয়ী ব্যক্তিকে পাঁচ হাজার টাকা আর্থিক পুরষ্কার দেওয়ার কথাও ঘোষণা করা হয়েছে। ভারতের যে কোন প্রান্তের ব্যক্তিরা ওই প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবে।
পথ নিরাপত্তার বিপদ বোঝাতে সেই প্রতিযোগিতার জন্য ব্যস্ত রাস্তার ছবি দেখাতে কলকাতার শিয়ালদহ এলাকার ছবি ব্যবহার করা হয়। ট্রাম লাইনের সঙ্গে কলকাতার লাইফ লাইন হলুদ ট্যাক্সি এবং নীল রঙের বাস দেখা যাচ্ছে। যা দেখে রাজ্য তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ বিজ্ঞাপনী ছবি চুরির অভিযোগ তুলে বলেন, ‘‘এর আগে উত্তরপ্রদেশ সরকারের বিজ্ঞাপনে মা উড়ালপুলের ছবি ব্যবহার করা হয়েছে। উত্তরাখণ্ড সরকারের বিজ্ঞাপনে ব্যবহার করা হয়েছে অন্ডাল বিমানবন্দরের ছবি। এবার ত্রিপুরা সরকার শিয়ালদহ উড়ালপুলের ছবি চুরি কের বিজ্ঞাপন বানাল।’’
তৃণমূলের এই অভিযোগের পালটা জবাব দিয়েছে ত্রিপুরার প্রশাসনিক কর্তারা। এই বিতর্কে মুখ খুলেছেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর ওএসডি সঞ্জয় মিশ্র। তিনি বলেছেন, “ট্যুইটের কোথাও বলা হয়নি যে, এটা ত্রিপুরা বা কোন রাজ্যের উন্নয়নের ছবি। ট্রাফিক আইন নিয়ে জাতীয় স্তরের একটি প্রতিযোগিতার বিজ্ঞাপনের ছবি এটা। আর কলকাতা ভারতের মধ্যেই রয়েছে, বাইরে চলে যায়নি। তৃণমূল ত্রিপুরাকে নিজেদের বলে মনে করে না। কিন্তু ত্রিপুরার সাধারণ মানুষ পশ্চিমবঙ্গকে নিজের বলেই মনে করে।”
ত্রিপুরার তথ্য প্রযুক্তি বিভাগের কর্তা সুপ্রকাশ জামাতিয়া বলেছেন, “এটা কেন্দ্রীয় সরকারের মাই গভ আয়োজিত জাতীয় স্তরের প্রতিযোগিতা। ত্রিপুরা রাজ্য সরকারের কথা পোস্টের কোথাও উল্লেখ নেই। জাতীয় স্তরের প্রতিযোগিতায় দেশের যে কোন প্রান্তের উপযুক্ত ছবি ব্যবহার করা যেতেই পারে।”
আগরতলার এই সাফাইয়ের পর রাজনৈতিক মহলের একাংশ বলছেন, সমালোচনা করা ভালো৷ তবে কোন কোন ক্ষেত্রে সমালোচনা করা আগে একটু হোমওয়ার্কের প্রয়োজন হয়৷ আর তা না করেই নেতাদের একাংশ তাদের মন্তব্য সোসাল মিডিয়ার প্রচার করে দেন৷ ত্রিপুরার এই টুইটার পোস্ট সেটাই প্রমাণ করল৷
]]>মেধা এদিন মমতাকে বলেন উদার অর্থনীতি, বেসরকারিকরণ, বাণিজ্যিকীকরণ গোটা দেশে আমূল পরিবর্তন ঘটিয়েছে। কৃষিক্ষেত্রে কর্পোরেট পুঁজির অনুপ্রবেশ কৃষকদের চরম সঙ্কটের মুখে ঠেলে দিয়েছে। এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কি?
মেধার এই প্রশ্নের উত্তরেই মমতা বলেন, দেশ চালাতে গেলে সকলকেই দরকার আছে। দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির জন্য যেমন কৃষকদের প্রয়োজন আছে তেমনই আম্বানি-আদানিদের মত শিল্পপতিদেরও প্রয়োজন আছে। প্রয়োজন আছে আরও বেশি শিল্পায়ন ও কর্মসংস্থানের। একইসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী এদিন বলেন, গরীব ও দুঃস্থ মানুষের খারাপ হয় এমন কোনও কাজ তিনি করেন না এবং করতে দেবেন না। দেশের প্রতিটি প্রান্তিক মানুষের যাতে ভাল হয় সেটা সেটা নিশ্চিত করাই তাঁর একমাত্র লক্ষ্য।
আগামী দিনে দেশ ও রাজ্যের উন্নয়নে তাঁর পরিকল্পনা কী? এই প্রশ্নের উত্তরে মমতা বলেন, সবার আগে দেশ থেকে বিজেপিকে হঠানো দরকার। বিজেপি ক্ষমতা থেকে সরে গেলে অনেক সমস্যাই মিটে যাবে। আম্বানি-আদানিদের মত শিল্পপতিদের বিষয়ে মমতার বক্তব্যকে তীব্র কটাক্ষ করেছেন সিপিএমের পলিটব্যুরোর সদস্য বৃন্দ কারাট।
বৃন্দা বলেন, মমতার রাজনীতি দ্বিচারিতায় ভরা। উনি সবসময় মুখোশ নিয়ে রাজনীতি করেন। মাঝে মধ্যে সেটা খসে গিয়ে মমতার আসল চেহারা বেরিয়ে পড়ে। মমতা আম্বানি- আদানিদের বিরুদ্ধে কথা বলবেন কীভাবে! ওঁর দলের সিন্দুকের চাবি কাঠি তো ওই সমস্ত শিল্পপতিদের হাতে।
]]>মঙ্গলবার দুপুর দেড়টায় পূর্বাঞ্চল এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। দিল্লি থেকে বায়ুসেনার বিশেষ বিমানে চেপে সরাসরি পূর্বাঞ্চল এক্সপ্রেসওয়ের উপর এসে অবতরণ করেন মোদি। পূর্বাঞ্চল এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধনের করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিন বছর আগে আমি এই প্রকল্পের শিলান্যাস করেছিলাম। তখন কেউই ভাবেনি যে, তিন বছর পর আমি বিমানে চেপে এই এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধন করতে আসব। পূর্বাঞ্চল এক্সপ্রেসওয়ে উত্তরপ্রদেশ নির্মাণের ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা নেবে। আজ এই এক্সপ্রেসওয়ে দেশবাসী তথা উত্তরপ্রদেশের মানুষের হাতে তুলে দিতে পেরে আমি নিজেকে ধন্য মনে করছি।

রাজ্য বিধানসভা নির্বাচনের (assembly election) আগে প্রধানমন্ত্রী যথারীতি কংগ্রেসকে কটাক্ষ করেছেন। পাশাপাশি প্রশংসা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের (yogi adityanath)।
মোদি বলেন, আগের সরকারের আমলে উত্তরপ্রদেশের কোনও উন্নয়ন হয়নি। শুধুই অপরাধীদের বাড়বাড়ন্ত ছিল। কিন্তু বিগত পাঁচ বছরের শাসনে যোগী আদিত্যনাথের নেতৃত্বে উত্তরপ্রদেশ উন্নয়নের সড়কে ফিরেছে।
<
p style=”text-align: justify;”>উল্লেখ্য, আপাতত ছয় লেনের হলেও পরে পূর্বাঞ্চল এক্সপ্রেসওয়ে আট লেনের করা হবে। এই এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে ২২৫০০ কোটি টাকা খরচ হয়েছে। লখনউ জেলার চৌরসরাই গ্রাম থেকে শুরু হয়ে গাজীপুরের হায়দরিয়া পর্যন্ত এই এক্সপ্রেসওয়ে বিস্তৃত। উত্তর প্রদেশের অযোধ্যা, সুলতানপুর, বরাবাঁকি, ফৈজাবাদ, আম্বেদকরের মতো একাধিক শহরকে যুক্ত করবে এই রাস্তা। এই রাস্তা চালু হওয়ার ফলে উত্তরপ্রদেশের একাধিক ছোট বড় শহরের সঙ্গে দিল্লির (delhi) যোগাযোগ আরও সহজ হয়ে গেল।
]]>সিধু ইতিমধ্যেই কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর সঙ্গেও দেখা করেছেন। রাহুলের সঙ্গে দেখা করার পর সিধু বলেছিলেন, সমস্ত সমস্যার সমাধান হয়ে গিয়েছে।
পঞ্জাবের নবনিযুক্ত মুখ্যমন্ত্রী চরণজিৎ সিং চান্নির কিছু সিদ্ধান্তে অসন্তুোষ প্রকাশ করে সিধু পঞ্জাব কংগ্রেস সভাপতির পদ ছেড়ে দিয়েছিলেন। যাই হোক, চান্নি এবং অন্যান্য নেতাদের আবেদনে তিনি সভাপতি পদে থাকতে রাজি হন। পঞ্জাবের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অমরিন্দর সিং এর সঙ্গে সিধুর মতবিরোধ সুপরিচিত। সিধুর অনুগামী বিধায়কদের চাপেই মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে সরতে হয়েছিল অমরিন্দরকে।
এদিকে সিধুর উপদেষ্টা এবং প্রাক্তন আইপিএস মহম্মদ মোস্তফার স্ত্রী রাজিয়া সুলতানা বলেছেন, ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিং তাঁকে প্রতিনিয়ত হুমকি দিচ্ছেন। রাজিয়া সুলতানা চান্নি সরকারের একজন মন্ত্রী।
সোনিয়া গান্ধীকে লেখা চিঠিতে সিধু বলেছেন, কংগ্রেস দল ২০১৭ সালের পঞ্জাব বিধানসভা নির্বাচনে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছিল। কংগ্রেস সে সময় জনগণের অর্থনৈতিক ও গণতান্ত্রিক অধিকারকে শক্তিশালী করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। সিধুর দাবি, তিনি যে ৫৫ টি বিধানসভা কেন্দ্রে প্রচার করেছিলেন, তার মধ্যে কংগ্রেস ৫৩ টিতে জয়লাভ করেছিল।
সিধু উল্লেখ করেছেন, তিনি বিধায়ক, পঞ্জাব মন্ত্রিসভার মন্ত্রী এবং পঞ্জাব কংগ্রেস সভাপতি থাকাকালীন রাজ্যের উন্নয়নকেই অগ্রাধিকার দিয়েছেন। সিধু তাঁর চিঠিতে আরও লিখেছেন, ১৭ বছর ধরে রাজনৈতিক সেবা করার পর তিনি জনসাধারণের অনুভূতিগুলি সহজেই বুঝতে পারেন। তাই তিনি অনুভব করছেন যে পঞ্জাবের পুনরুজ্জীবনের জন্য কংগ্রেসের সামনে এটাই শেষ সুযোগ।
]]>