DRDO – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Mon, 29 Jul 2024 08:13:18 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png DRDO – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 78वें स्वतंत्रता दिवस पर 15 लाख पेड़ लगाएगा रक्षा मंत्रालय https://ekolkata24.com/uncategorized/defense-ministry-will-plant-15-lakh-trees-on-the-occasion-of-independence-day Mon, 29 Jul 2024 08:13:18 +0000 https://ekolkata24.com/?p=49123 नई दिल्ली :  पर्यावरण संरक्षण की दिशा में पीएम मोदी ने एक पेड़ मां के नाम अभियान की शुरुआत की। उसी पहल को आगे बढ़ाते हुए रक्षा मंत्रालय 15 अगस्त को 78वें स्वतंत्रता दिवस समारोह के अवसर पर देशभर में 15 लाख पेड़ लगाने का अभियान चलाएगा। यह वृक्षारोपण अभियान ‘एक पेड़ मां के नाम’ (ए ट्री इन द नेम ऑफ मदर) अभियान का एक हिस्सा है और इसे तीन सेनाओं एवं डीआरडीओ, रक्षा पीएसयू, सीजीडीए, एनसीसी, सैनिक स्कूल, आयुध कारखानों जैसे संबंधित संगठनों के माध्यम से संचालित किया जाएगा।

दरअसल, पीएम मोदी ने 5 जून को विश्व पर्यावरण दिवस के अवसर पर ‘एक पेड़ मां के नाम’ अभियान की शुरुआत की थी और भारत एवं दुनियाभर के सभी लोगों से मां को श्रद्धांजलि के रूप में एक पेड़ लगाने का आग्रह किया था। रक्षा मंत्री राजनाथ सिंह ने भी इस अभियान में भाग लिया और अपनी मां की स्मृति में पौधारोपण किया। उन्होंने लोगों से प्रकृति की रक्षा के अभियान में शामिल होने तथा पर्यावरण संरक्षण के आंदोलन को और अधिक प्रभावी एवं गतिशील बनाने में सक्रिय योगदान देने का आह्वान किया।

प्रधानमंत्री नरेन्द्र मोदी ने विश्व पर्यावरण दिवस के अवसर पर ‘एक पेड़ मां के नाम’ अभियान की शुरुआत की है। इस दौरान पीएम ने दिल्ली के बुद्ध जयंती पार्क में एक पीपल का पेड़ लगाया। उन्होंने सभी से हमारे ग्रह को बेहतर बनाने में योगदान देने का भी आग्रह किया है और बताया कि पिछले दशक में भारत ने कई सामूहिक प्रयास किए हैं, जिसके कारण पूरे देश में वन क्षेत्र में वृद्धि हुई है।

]]>
DRDO ने किलर मिसाइल Rudram II का किया सफल परीक्षण https://ekolkata24.com/uncategorized/drdo-successfully-test-fired-killer-missile-rudram-ii Thu, 30 May 2024 07:13:12 +0000 https://ekolkata24.com/?p=47719 नई दिल्ली :  रक्षा अनुसंधान एवं विकास संगठन (DRDO) ने बुधवार को 11:30 बजे ओडिशा तक पर अपने नए लड़ाकू मिसाइल रूद्रम-II का सफल परीक्षण कर दिया है। ये एंटी रेडिएशन मिसाइल हवा से जमीन पर वार करने के लिए बनाई गई एक ऐसी मिसाइल पलक झपकते दुश्मन पर तेजी से वार करने में सक्षम है।

मिसाइल लॉन्च होने की जानकारी डीआरडीओ ने मीडिया प्लेटफ़ॉर्म एक्स पर शेयर कर दी है। डीआरडीओ ने अपने पोस्ट में लिखा है कि इस उड़ान परीक्षण में परीक्षण के सारे उद्देश्य पूरे हुए हैं।

मिसाइल के लॉन्च होने पर रक्षा मंत्री राजनाथ सिंह का बयान आया है, उन्होंने सोशल मीडिया पर पोस्ट कर कहा है, “इस परीक्षण से भारतीय सशस्त्र बलों की ताकत कई गुणा बढ़ जाएगी। उन्होंने वायु सेना, डीआरडीओ समेत उद्योग जगत को बधाई दी है.”

155 किग्रा वजनी इस मिसाइल की लंबाई 18 फुट है, यह पलक झपकते तेज रफ्तार से दुश्मन के पूरे इलाके को ध्वस्त कर सकती है, ये मिसाइल आवाज की स्पीड से 5 गुना तेजी से उड़ान भरने में सक्षम है।

बता दें 15 किमी तक की ऊंचाई तक जानेवाली इस मिसाइल की रेंज 300 किमी है। ये मिसाइल 6791.4 किमी प्रति घंटे की रफ्तार से दुश्मन पर वार करने में सक्षम है इसलिए इसे हाइपर सोनिक मिसाइल की कैटेगरी में रखा गया है।

डीआरडीओ के साथ इस मिसाइल को डिजाइन करने और बनाने में भारत इलेक्ट्रानिक्स डायनेमिक्स लिमिटेड के साथ अदाणी डिफेन्स एंड एयरोस्पेस का भी योगदान रहा है। इससे पहले रुद्रम 1 का परीक्षण आज से चार साल पहले फाइटर जेट सुखोई-30 एमकेआई द्वारा किया गया था।

]]>
Defence: ভারতের হাতে ‘টর্পেডো’, চোখের নিমেষে ধ্বংস হবে সবকিছু https://ekolkata24.com/uncategorized/torpedo-missile-gets-india Mon, 10 Jan 2022 06:58:01 +0000 https://ekolkata24.com/?p=18646 সময় যত এগোচ্ছে নিজেদের অস্ত্র ভাণ্ডারকে সুসজ্জিত করার লক্ষ্যে এগিয়ে চলেছে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। সাম্প্রতিককালে ভারতীয় নৌবাহিনীর শক্তি বেড়েছে। ভারতীয় অস্ত্রাগারে যুক্ত হয়েছে ‘টর্পেডো’ (Torpedo)। এই টর্পেডো একটি জাহাজ ডুবিয়ে দেওয়ার জন্য জলের নীচে ভ্রমণ করার আগে, এটি প্রথমে বাতাসের মধ্য দিয়ে উড়তে হবে। ভারত তার সামরিক বাহিনীর চলমান আধুনিকীকরণের অংশ হিসাবে সম্প্রতি একটি ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহকরা টর্পেডো সিস্টেম পরীক্ষা করেছে। অস্ত্রটি পরীক্ষা করা হচ্ছে তা হল ভারতের সুপারসনিক মিসাইল অ্যাসিস্টেড রিলিজ অফ টর্পেডো বা স্মার্ট, অস্ত্র এবং আধুনিক নৌ যুদ্ধের জটিলতার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।

ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তুরফ থেকে ঘোষণার পর ১৩ ডিসেম্বর এই টর্পেডোর পরীক্ষা করা হয়। এই পরীক্ষাটি হয় কলকাতা থেকে প্রায় ১৪০ মাইল দক্ষিণ-পশ্চিমে হুইলার দ্বীপে। ক্ষেপণাস্ত্রটি পরিবহন করা হয়েছিল এবং তারপরে একটি বিশেষ ট্রাকের পিছন থেকে উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল। এই সিস্টেমটি সেট আপ করতে কিছুটা সময় নেয়, তবে এর অর্থ হল লঞ্চ সাইটটি বিপদের প্রত্যাশায় সরানো যেতে পারে। ভারতের হাতে এই বিধ্বংসী ক্ষেপনাস্ত্র চলে আসায় শত্রু দেশগুলির রাতের যে ঘুম উড়ে গিয়েছে তা বলাই বাহুল্য।

মন্ত্রকের তরফ থেকে জানানো হয়েছে যে, “এটি একটি টেক্সট বুক লঞ্চ ছিল, যেখানে পুরো গতিপথটি ইলেক্ট্রো অপটিক টেলিমেট্রি সিস্টেম, ডাউন রেঞ্জ ইনস্ট্রুমেন্টেশন এবং ডাউন রেঞ্জ জাহাজ সহ বিভিন্ন রেঞ্জ রাডার দ্বারা পর্যবেক্ষণ করা হয়েছিল। ” আরও বলা হয়েছে, টর্পেডোগুলি স্বচালিত বিস্ফোরক, সাধারণত সমুদ্রের পৃষ্ঠের নীচে বা ঠিক উপরে উৎক্ষেপণ করা হয়। একবার জলে, টর্পেডোগুলি তাদের লক্ষ্যবস্তুতে নেভিগেট করে, এবং তারপরে জলের লাইনের নীচে বিস্ফোরণ ঘটায়। ডিআরডিওর তরফ থেকে জানানো হয়েছে, প্রচলিত মিসাইলের থেকে বেশি দূরে আঘাত হানতে সক্ষম এই টর্পেডো বহনকারী মিসাইলটি। জলপথে সাবমেরিন যুদ্ধের ব্যবহারের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে বর্তমান ক্ষেপণাস্ত্রটিকে।

বলা হয়েছে, “মিশনের সময় ক্ষেপণাস্ত্রটির পূর্ণ পরিসরের ক্ষমতা সফলভাবে প্রদর্শিত হয়েছিল। এই সিস্টেমটি টর্পেডোর প্রচলিত পরিসরের চেয়ে অনেক বেশি সাবমেরিন-বিরোধী যুদ্ধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে তৈরি নেক্সট জেনারেশন স্মার্ট টর্পেডো সিস্টেম’ মিসাইলটি মূলত ভারতীয় নৌবাহিনীর জন্যই তৈরি করা হয়েছে। “

]]>
সফল‌ভাবে পরীক্ষা করা হল সারফেস টু সারফেস ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ‘প্রলয়’ https://ekolkata24.com/uncategorized/surface-to-surface-balistic-missile-pralay-has-successfully-launched Wed, 22 Dec 2021 13:50:09 +0000 https://ekolkata24.com/?p=15887 নিউজ ডেস্ক: ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অরগানাইজেশনের তরফ আজ থেকে সারফেস টু সারফেস ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রলয় সফলভাবে পরীক্ষা করা হল। ওড়িশা উপকূলে এই পরীক্ষা করা হয়েছে। এই ক্ষেপণাস্ত্রটি সফলভাবে সমস্ত উদ্দেশ্য এবং এটি তৈরির লক্ষ্যমাত্রাকে স্পর্শ করেছে। DRDO এর তরফ থেকে টুইট করে প্রলয় ক্ষেপণাস্ত্রের সফলভাবে পরীক্ষার কথা জানিয়েছেন আধিকারিকরা। অত্যাধুনিক সারফেস টু সার্ভিস ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের সফল ভাবে উৎক্ষেপণে উচ্ছ্বসিত DRDO এর কর্মকর্তা থেকে শুরু করে প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং।

‘প্রলয়’ একটি আধা ব্যালিস্টিক সারফেস টু সারফেস মিসাইল। এমনভাবে উন্নত ক্ষেপণাস্ত্রটি তৈরি করা হয়েছে যা ইন্টারসেপ্টর মিসাইলকে পরাস্ত করতে সক্ষম। মধ্যবায়ুতে একটি নির্দিষ্ট পরিসীমায় লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করে নিজের পথ পরিবর্তন করার ক্ষমতা আছে এই মিসাইলের। প্রলয় ১৫০ কিলোমিটার থেকে ৫০০ মিটার পর্যন্ত লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম। ক্ষেপণাস্ত্রটি কঠিন প্রপেলান্ট রকেট মোটর দ্বারা চালিত এবং এর মধ্যে একাধিক নতুন প্রযুক্তি রয়েছে‌। একাধিক উন্নত প্রযুক্তির ক্ষেপণাস্ত্রটি আধা ব্যালিস্টিক ট্র্যাজেক্টোরি অনুসরণ করে উচ্চ মাত্রার নির্ভুলতা,নিয়ন্ত্রণ, নির্দেশিকা এবং মিশন অ্যালগরিদমগুলিকে বৈধ করে নির্ধারিত লক্ষ্যে পৌঁছেছে।

DRDO তরফ থেকে জানানো হয়েছে, সমস্ত সাব-সিস্টেম সন্তোষজনকভাবে সঞ্চালিত হয়েছে। সমস্ত সেন্সর পূর্ব উপকূল জুড়ে ইমপ্যাক্ট পয়েন্টের কাছাকাছি মোতায়েন করা হয়েছে, ডাউনরেঞ্জ জাহাজ সহ, ক্ষেপণাস্ত্রের গতিপথ ট্র্যাক করা হয়েছে এবং সমস্ত ঘটনা ক্যাপচার করা হয়েছে। ক্ষেপণাস্ত্রটি ১৫০-৫০০ কিমি রেঞ্জ বিশিষ্ট হলেও এটি একটি মোবাইল লঞ্চার থেকে উৎক্ষেপণ করা যায়। এর মিসাইল গাইডেন্স সিস্টেমের মধ্যে রয়েছে অত্যাধুনিক নেভিগেশন সিস্টেম এবং ইন্টিগ্রেটেড এভিওনিক্স।

DD R&D সেক্রেটারি এবং DRDO চেয়ারম্যান ডঃ জি সতীশ রেড্ডি প্রলয় ক্ষেপণাস্ত্র তৈরিতে নিযুক্ত দলের প্রশংসা করে বলেছেন, এই ক্ষেপণাস্ত্রটি একটি নতুন প্রজন্মের সারফেস-টু-সারফেস ক্ষেপণাস্ত্র যা আধুনিক প্রযুক্তিতে সজ্জিত এবং এই অস্ত্র ব্যবস্থার অন্তর্ভুক্তি সশস্ত্র বাহিনীকে প্রয়োজনীয় গতি দেবে।

প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং এই প্রথম ডেভেলপমেন্ট ফ্লাইট ট্রায়ালের জন্য DRDO এবং সংশ্লিষ্ট দলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। তিনি দ্রুত ট্র্যাক উন্নয়ন এবং আধুনিক সারফেস-টু-সারফেস মিসাইলের সফল উৎক্ষেপণের জন্য ডিআরডিওর প্রশংসা করেছেন।

]]>
Rohini court explosion: আদালতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ধৃত ডিআরডিওর বিজ্ঞানী https://ekolkata24.com/uncategorized/rohini-court-explosion-police-arrest-drdo-scientist-for-planting-explosive-to-kill-neighbour Sat, 18 Dec 2021 11:46:41 +0000 https://ekolkata24.com/?p=15336 News Desk, New Delhi: রাজধানী দিল্লির রোহিণী আদালত (Rohini court) চত্বরে বিস্ফোরণের ঘটনায় অভিযুক্ত সন্দেহে গ্রেফতার করা হল ডিআরডিওর এক বিজ্ঞানীকে। ধৃত বিজ্ঞানী পুলিশের জেরায় নিজের অপরাধ স্বীকার করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, এক আইনজীবীকে খুনের উদ্দেশ্যেই তিনি ওই বিস্ফোরণ ঘটিয়েছেন। এমনকী, বিস্ফোরকও তিনি নিজেই তৈরি করেছেন।

ঘটনার তদন্ত শুরু করে পুলিশ সিসিটিভির ফুটেজ এবং পারিপার্শ্বিক নমুনা সংগ্রহ করার পর শনিবারই দিল্লি থেকে ডিআরডিওর ওই বিজ্ঞানীকে গ্রেফতার করে। উল্লেখ্য, চলতি মাসের ৯ তারিখে দিল্লির রোহিণী আদালতের ১০২ নম্বর কক্ষে একটি বিস্ফোরণ ঘটে। অত্যন্ত লঘুমানের ওই বিস্ফোরণে এক নিরাপত্তারক্ষী জখম হয়েছিলেন। আদালতের কাজ সবেমাত্র শুরু হওয়া মাত্র সাড়ে দশটা নাগাদ ওই বিস্ফোরণ ঘটেছিল। ফলে আদালত চত্বরে ছড়িয়ে ছিল তীব্র চাঞ্চল্য। বিস্ফোরণের সঙ্গে সঙ্গেই আদালতের সব কক্ষেই ৯ ডিসেম্বর শুনানি বন্ধ করে দেওয়া হয়। বিস্ফোরণের খবরে আদালত চত্বরে ছুটে আসে পুলিশ ও দমকল বাহিনী। শুরু হয় তদন্ত।

প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশ মনে করেছিল, আদালতের একটি ল্যাপটপ থেকে বিস্ফোরণ ঘটেছে। ব্যাগের ভিতরে থাকা ল্যাপটপের ব্যাটারিতে কোন সমস্যা হওয়ায় সেটি ফেটে গিয়েছে। ওই ল্যাপটপের বিস্ফোরণ নিছকই দুর্ঘটনা নাকি, এর পিছনে কোন গভীর চক্রান্ত রয়েছে তা খতিয়ে দেখতে তদন্ত শুরু করে পুলিশ। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ সিসিটিভির ফুটেজ দেখে সন্দেহ করে যে, বিস্ফোরণ ঘটানোর জন্যই ল্যাপটপটি আদালত কক্ষে রাখা হয়েছিল।

অভিযুক্ত বিজ্ঞানীকে জেরা করে পুলিশ জানতে পেরেছে, এক আইনজীবীর সঙ্গে ওই বিজ্ঞানীর গন্ডগোল ছিল। তাই ওই আইনজীবীকে প্রাণে মারতেই বিজ্ঞানী নিজেই বিস্ফোরক তৈরি করে আদালতের ১০২ নম্বর কক্ষে রেখে গিয়েছিলেন। শেষ পর্যন্ত অবশ্য ওই বিজ্ঞানীর পরিকল্পনা সফল হয়নি। প্রসঙ্গত, ডিআরডিওতে কাজের কারণে ছোটখাটো বিস্ফোরক তৈরির অভিজ্ঞতা রয়েছে ধৃত বিজ্ঞানীর।

]]>
Rajnath Singh: দেশকে ভবিষ্যতের যুদ্ধের জন্য তৈরি করছে ডিআরডিও https://ekolkata24.com/uncategorized/drdo-is-preparing-the-country-for-future-war-rajnath-singh Tue, 14 Dec 2021 17:30:34 +0000 https://ekolkata24.com/?p=14875 নিউজ ডেস্ক, নয়াদিল্লি: হলিউডের বিভিন্ন ছবি এবং কল্পবিজ্ঞানের গল্পে ভবিষ্যতের যুদ্ধের (future war)চেহারাটা কেমন হতে পারে বারেবারেই তার একটা ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। গোটা দুনিয়ায় যেভাবে প্রযুক্তির উন্নয়ন হচ্ছে তাতে আগামী দিনে যুদ্ধের গতিপ্রকৃতিও যে একেবারেই পাল্টে যাবে সেটা মেনে নিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। এহেন পরিস্থিতিতে মঙ্গলবার এক অনুষ্ঠানে প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh) বলেন, দেশের নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে ভবিষ্যতের যুদ্ধের জন্য তৈরি হচ্ছে আমাদের প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থা ডিআরডিও (drdo)।

মঙ্গলবার ডিআরডিও আয়োজিত ‘প্রিপেয়ারিং ফর ফিউচার’ (preoareing for future) শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে রাজনাথ (rajnath sing) বলেন, বর্তমানে এবং আগত দিনে দেশ যে সমস্ত সম্ভাব্য বিপদের মুখে পড়তে পারে কিভাবে তার মোকাবিলা করা হবে সে ব্যাপারে প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে ডিআরডিও। আগামী দিনে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার বহুগুণ বাড়বে। প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়বে যুদ্ধক্ষেত্রেও। সে কথা মাথায় রেখেই প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রেও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, তথ্যপ্রযুক্তি ও রোবটিক্স সংক্রান্ত বিষয় নতুন করে সংযোজন করা হয়েছে। এরই মধ্যে আরও একটি নতুন বিষয় নিয়ে কাজ শুরু করেছে এই প্রতিরক্ষা গবেষণা প্রতিষ্ঠান।

বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থাও যাতে প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত গবেষণা ও উন্নয়নের কাজ কাজ করতে পারে তার জন্য অনুমোদন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ডিআরডিও। আগামী দিনে দেশের এই উল্লেখযোগ্য প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞানীরা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে আরও মজবুত ও অত্যাধুনিক করে তুলবেন। ভবিষ্যতের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে আরও তথ্য প্রযুক্তি নির্ভর করে তুলবেন, পাল্টে দেবেন আজকের চেহারা।

উল্লেখ্য, ডিআরডিও সম্প্রতি একাধিক অত্যাধুনিক যুদ্ধাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালিয়েছে। দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী করে তোলার পিছনে ডিআরডিও অবদান অনস্বীকার্য। মাস দুয়েক আগেই অগ্নি-৫ মিসাইলের সফল উৎক্ষেপণ করেছে। গত সপ্তাহে রকেট লঞ্চার সিস্টেম পিনাকা এবং অত্যাধুনিক টর্পেডো বহনকারী স্মার্ট মিসাইলেরও সফল উৎক্ষেপণ চালিয়েছে ডিআরডিও। যদিও প্রতিরক্ষা মন্ত্রক এবং ডিআরডিও স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছে, আগামী দিনের যুদ্ধে কোনভাবেই ভারত পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করবে না।

]]>
DRDO: সুপারসনিক টর্পেডো স্মার্ট মিসাইলের সফল উৎক্ষেপণ করল ডিআরডিও https://ekolkata24.com/uncategorized/drdo-successfully-tests-supersonic-missile-assisted-torpedo-system Mon, 13 Dec 2021 15:44:07 +0000 https://ekolkata24.com/?p=14707 নিউজ ডেস্ক: চিন ও পাকিস্তানের উদ্বেগ আরও বাড়িয়ে সোমবার সুপারসনিক মিসাইল (Supersonic Missile Assisted Torpedo System) ‘অ্যাসিসটেড টর্পেডো স্মার্টে’র সফল উৎক্ষেপণ করল ভারত (India)। জানা গিয়েছে, নেক্সট জেনারেশন (next generation) প্রযুক্তিতে তৈরি এই অত্যাধুনিক স্মার্ট টর্পেডো মিসাইল সিস্টেমটি সোমবার ওড়িশার হুইলার দ্বীপে (Odisha cost) সফল উৎক্ষেপণ করে ডিআরডিও (DRDO)।

এদিন ডিআরডিওর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই ক্ষেপণাস্ত্রটি সর্বোচ্চ পাল্লার সফল উৎক্ষেপণ হয়েছে আজ। প্রচলিত মিসাইলগুলির থেকে এই অত্যাধুনিক স্মার্ট টর্পেডো মিসাইলটি অনেক দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারবে। জলপথে যুদ্ধের জন্য টর্পেডো বহনকারী মিসাইলটি বিশেষ ভাবে প্রস্তুত করা হয়েছে। নেক্সট জেনারেশন স্মাট টর্পেডো সিস্টেম এই মিসাইলটি ডিআরডিও সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি করেছে। খুব শীঘ্রই এই মিসাইলটি সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দেওয়া হবে।

এই অত্যাধুনিক মিসাইল হাতে পেলে দেশের নৌসেনার শক্তি যে এক ধাক্কায় অনেকটাই বাড়বে তা না বললেও চলে। সম্প্রতি দক্ষিণ চিন সাগরে চিনের আগ্রাসন ক্রমশই বাড়ছে। এরই মধ্যে চিনের দোসর হয়েছে পাকিস্তান। চিনের আগ্রাসন রুখতে নৌসেনার হাতে এ ধরনের অত্যাধুনিক মিসাইল থাকা যথেষ্টই তাৎপর্যপূর্ণ বলে প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।

এদিন এই মিসাইলের সফল উৎক্ষেপণের পর ডিআরডিওর প্রত্যেক বিজ্ঞানীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। উল্লেখ্য, গত সপ্তাহে পোখরানে পিনাকা রকেট লঞ্চার সিস্টেমেরও সফল উৎক্ষেপণ করেছে ডিআরডিও। চলতি বছরেই অগ্নি-৫ ব্যালিস্টিক মিসাইলেরও সফল পরীক্ষা করেছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক।

অগ্নি-৫ প্রায় ৫ হাজার কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে নির্ভুলভাবে আঘাত হানতে সক্ষম। বলা যায় এই মুহূর্তে চিনের অধিকাংশ এলাকাই চলে এসেছে অগ্নির পাল্লার মধ্যে। সর্বোপরি অগ্নি-৫ পারমাণবিক অস্ত্র বহনেও সক্ষম। অগ্নি-৫ সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি করেছে ডিআরডিও।

]]>
DRDO: অত্যাধুনিক পিনাকা রকেটের সফল পরীক্ষা করল ডিআরডিও https://ekolkata24.com/uncategorized/drdo-successfully-test-indigenous-stand-off-anti-tank-missile-from-pokhran Sat, 11 Dec 2021 15:22:56 +0000 https://ekolkata24.com/?p=14485 News Desk:  রাজস্থানের পোখরানে অত্যাধুনিক পিনাকা রকেট লঞ্চার সিস্টেমের (Pinaka rocket luncher system) পরীক্ষা সফল হল। ডিফেন্স রিসার্চ ডেভলপমেন্ট অর্গানাইজেশন বা ডিআরডিও (DRDO) তিন দিন ধরে পোখরানে (Pokhran) এই পরীক্ষা চালায়। এই রকেট লঞ্চার সিস্টেমের পরীক্ষা সফল হওয়ায় নিশ্চিতভাবেই বলা যায়, দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা (Defence system) আরও শক্তিশালী (Strengthen) হল।

শনিবার প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ডিআরডিও এবং ভারতীয় সেনা যৌথভাব পিনাকা রকেট লঞ্চার সিস্টেমের মূল্যায়ন ও পরীক্ষা করেছে। পিনাকা রকেট লঞ্চার সিস্টেমে নানা পরিবর্তন করে তার একটি নতুন সংস্করণ তৈরি করা হয়েছে। নতুন সংস্করণটির পরীক্ষাও অত্যন্ত সফল হয়েছে। বিভিন্ন দূরত্বে এই রকেটগুলি উৎক্ষেপণ করা হয়েছে এবং সেই উৎক্ষেপণ শেষপর্যন্ত সফল হয়েছে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক আরও জানিয়েছে, পরিসীমা বৃদ্ধি করার পর পিনাকা রকেটগুলি পরীক্ষামূলকভাবে উৎক্ষেপণ করা হয়। নতুন করে এই রকেট লঞ্চার সিস্টেমগুলির কার্যক্ষমতা অনেকটাই বাড়ানো হয়েছে। পিনাকা রকেট লঞ্চার সিস্টেমের কিছু পরিবর্তন ও আধুনিকীকরণের পর সেগুলি কতটা সফলভাবে কাজ করছে তা জানতেই তিন দিন ধরে এই পরীক্ষা চালানো হয়।

উল্লেখ্য, বিগত ১০ বছর ধরে সেনাবাহিনী পিনাকা রকেট লঞ্চার সিস্টেম ব্যবহার করে আসছে। প্রযুক্তির অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে এই রকেটের আধুনিকীকরণের প্রয়োজন হয়ে পড়েছিল। তাই ডিআরডিওর বিজ্ঞানী ও বিশেষজ্ঞরা পিনাকা রকেটে কিছু পরিবর্তন আনার পরিকল্পনা নিয়েছিলেন। বর্তমান পিনাকা রকেটগুলি মাত্র ৪৫ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারে। কিন্তু নতুন ও অত্যাধুনিক সংস্করণটি ৭০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে। পিনাকার এই নতুন সংস্করণটি যে কোনও আবহাওয়াতেই ব্যবহার করা যাবে। এই লঞ্চার সিস্টেম থেকে ৪২ সেকেন্ডে ৭২ টি রকেট নিক্ষেপ করা যাবে।

ডিআরডিওর বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এই রকেট যে শুধু শত্রু ঘাঁটিতে আক্রমণ চালাতে পারবে তা নয়। এর মাধ্যমে বিভিন্ন গাড়ির উপরেও হামলা করা যাবে। এমনিতেই পিনাকাকে সেনাবাহিনীর অন্যতম শক্তি হিসেবেই গণ্য করা হয়। এখন তার শক্তি ও ক্ষমতা বাড়ায় সেনাবাহিনীর ক্ষমতা যে আরও বাড়ল এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ রইল না।

]]>
ভূমি থেকে আকাশ স্বল্প পাল্লার মিসাইলের সফল উৎক্ষেপণ করল DRDO https://ekolkata24.com/uncategorized/drdo-successful-flight-test-of-vertical-launch-short-range-surface-to-air-missile Tue, 07 Dec 2021 15:30:10 +0000 https://ekolkata24.com/?p=13995 News Desk: ভূমি থেকে আকাশে একটি স্বল্প পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রের সফল (surface to air missile) উৎক্ষেপণ করল ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন বা ডিআরডিও (DRDO)। মঙ্গলবার ওড়িশার চাঁদিপুর (Chandipur coast) উপকূলে দেশীয় প্রযুক্তিতে (Indeginious) তৈরি এই ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ করা হয়।

অত্যন্ত কম উচ্চতায় নির্ভূল একটি বৈদ্যুতিন লক্ষ্যে আঘাত হানে এই মিসাইল। মাটির অত্যন্ত কাছ দিয়ে মিসাইলটি উৎক্ষেপিত হওয়ায় পরিবেশবিদ ও স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা সকলেই ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন। পরিবেশ এবং স্বাস্থ্য সংক্রান্ত কোনও সমস্যা হচ্ছে কিনা সে বিষয়টি দেখভাল করছিলেন তাঁরা।

এদিন ভূমি থেকে আকাশ স্বল্পপাল্লার এই মিসাইলটির সফল উৎক্ষেপণের পর ডিআরডিওর প্রত্যেক কর্মীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। ডিআরডিও ছাড়া ভারতীয় নৌবাহিনীর সদস্যদেরও অভিনন্দন জানিয়েছেন তিনি। রাজনাথ এদিন বলেন, স্বল্প পাল্লার ভূমি থেকে আকাশ মিসাইলটির উৎক্ষেপণ সফল হওয়ায় দেশের প্রতিরক্ষা শক্তি আরও মজবুত হল। দেশের প্রতিরক্ষা বিজ্ঞানীরা আরও একবার তাঁদের প্রতিভার পরিচয় দিলেন। এজন্য তাঁদের কোনও প্রশংসাই যথেষ্ট নয়। এঁদের হাত ধরেই দেশ এগিয়ে যাবে।

DRDO Successful Flight Test of Vertical Launch Short Range Surface to Air Missile

ডিআরডিও-র চেয়ারম্যান ডক্টর সতীশ রেডিও এদিনের সফল উৎক্ষেপণের পর সংস্থার প্রতিটি সদস্যকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, এর ফলে প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে ভারত আরও একধাপ এগিয়ে গেল। উন্নত দেশগুলির সঙ্গে ভারতের আজ আর বিশেষ কোনও পার্থক্য নেই। দেশের নৌবাহিনীর জন্য প্রয়োজনীয় অস্ত্রশস্ত্র যে এ দেশেই তৈরি করা সম্ভব সেটা প্রমাণ হল।

এদিনের উৎক্ষেপণ পর্ব পর্যবেক্ষণ করতে নৌবাহিনী এবং ডিআরডিও-র শীর্ষ কর্তারা চাঁদিপুরে উপস্থিত ছিলেন। দেশের প্রথম সারির একাধিক প্রতিরক্ষা বিজ্ঞানীও চাঁদিপুরে হাজির হন। এই অত্যাধুনিক স্বল্পপাল্লার মিসাইলটির প্রথম পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ হয়েছিল চলতি বছরের ২১ ফেব্রুয়ারি। এই মিসাইলটি চূড়ান্ত কার্যকারিতা পরখ করতে মঙ্গলবার আরও একবার উৎক্ষেপণ করা হয়। বলাই বাহুল্য এদিনের উৎক্ষেপণ সফল হয়েছে।

কূটনৈতিক মহল মনে করছে, ভারতের এই সাফল্যে চিন ও পাকিস্তানের উদ্বেগ আরও বাড়বে। কারণ সম্প্রতি দক্ষিণ চিন সাগরে আধিপত্য দেখাচ্ছে বেজিং। বিষয়টি ভালো চোখে দেখছে না ভারত। পাশাপাশি অরুণাচল প্রদেশ, লাদাখের মত সীমান্ত সংলগ্ন এলাকাতেও চিন রীতিমতো আগ্রাসন দেখাচ্ছে। এ ধরনের আগ্রাসন রুখতে এই স্বল্প পাল্লার মিসাইলটি বিশেষ কার্যকরী হবে।

কূটনৈতিক মহলের অনুমান, সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভারত যেভাবে একের পর এক সফল যুদ্ধাস্ত্র তৈরি করে চলেছে তাতে আগামী দিনে ভারতের আর অন্য কোনও দেশ থেকে যুদ্ধাস্ত্র আমদানি করার প্রয়োজন হবে না। নিজেদের প্রয়োজনমতো অস্ত্র তারা নিজেদের দেশেই তৈরি করে নেবে। বরং আগামী দিনে আন্তর্জাতিক অস্ত্রবাজারে প্রতিযোগিতায় নামবে ভারত। এই কাজে সাফল্যের জন্য ইতিমধ্যেই কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদি সরকার প্রতিরক্ষা খাতে বাজেট বরাদ্দ অনেকটাই বাড়িয়েছে। বিশেষ করে ভারতে তৈরি কর বা মেক ইন ইন্ডিয়ার মতো কর্মসূচি চালু করেছে সরকার।

]]>