वहीं, दूसरा झटका 11 बजकर 43 मिनट पर आया, जिसकी तीव्रता 2.4 रही। नेशनल सेंटर फॉर सीस्मोलॉजी ने बताया कि भूकंप का केंद्र हरियाणा के फरीदाबाद में था और इसकी गहराई जमीन से 5 किलोमीटर नीचे थी। फिलहाल जानमाल के किसी नुकसान की कोई सूचना नहीं है।
मौसम विभाग के विज्ञान केंद्र के अनुसार, रिक्टर स्केल पर भूकंप की तीव्रता 4.1 मापी गई है। नेशनल सेंटर फॉर सीस्मोलॉजी के अनुसार, दोपहर करीब 12 बजकर 26 मिनट पर क्षेत्र में भूकंप के झटके महसूस किए गए। भूकंप का केंद्र 10 किलोमीटर की गहराई पर था।
बता दें कि इसी साल फरवरी के महीने में कारगिल और लद्दाख में भूकंप के तेज झटके महसूस किए गए थे। रिक्टर पैमाने पर भूकंप की तीव्रता 5.2 मापी गई थी। भूकंप के कारण जान-माल का कोई नुकसान नहीं हुआ था। ।राष्ट्रीय भूकंप विज्ञान केंद्र (एनसीएस) ने जानकारी दी थी रात 9 बजकर 35 मिनट पर भूकंप आया। इससे पहले दिसंबर में भी भूकंप आया था।
धरती के अंदर कई तरह के प्लेट्स मौजूद हैं। पृथ्वी के अंदर 7 प्लेट्स होते हैं। ये धरती के नीचे लगातार घूमती रहती है। जब ये आपस में टकराते हैं या इसमें हलचल होती है तो भूकंप आता है।
]]>এদিন পরপর ২টি ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে দক্ষিণের রাজ্য কর্ণাটক। কম্পন অনুভূত হয় রাজ্যের রাজধানী বেঙ্গালুরুতেও। তবে জানা গিয়েছে, কম্পনের মাত্রা কম হওয়ায় কোনও বড়সড় ঘটনা ঘটেনি।
ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির তথ্য অনুযায়ী, বেঙ্গালুরুতে রিখটার স্কেলে ৩.৩ মাত্রায় কম্পন অনুভূত হয়। এদিকে কর্ণাটক রাজ্য প্রাকৃতিক দুর্যোগ পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র জানায়, আজ সকালে চিক্কাবল্লাপুর জেলায় ২.৯ ও ৩ মাত্রার ২টি ভূমিকম্প রেকর্ড করা হয়েছে। ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি এদিন টুইটারে জানিয়েছে, সকাল ৭টা ১৪ মিনিট নাগাদ একটি ভূমিকম্প অনুভূত হয়। ২৩ কিলোমিটার গভীরে এটি হানা দেয়। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল কর্ণাটকের রাজধানী থেকে ৬৬ কিলোমিটার দূরে ছিল। এর ৫ মিনিট আগেই প্রথম ভূমিকম্পটি হয়।
টুইট করে ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি জানায়, ‘ভূমিকম্পের মাত্রা: ৩.৩, ২২-১২-২০২১, ভারতীয় সময় ৭টা ১৪ মিনিট ৩২ সেকেন্ড, অক্ষাংশ: ১৩.৫৫ এবং দীর্ঘ: ৭৭.৭৬, গভীরতা: ২৩ কিমি, অবস্থান: বেঙ্গালুরু, কর্ণাটকের ৬৬ কিমি উত্তর উত্তর-পূর্বে।’ এর আগের ভূমিকম্প নিয়ে টুইটে ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি লেখে, ‘ভূমিকম্পের মাত্রা: ৩.১, ২২-১২-২০২১, ভারতীয় সময় ৭টা ৯ মিনিট ৩৬ সেকেন্ড, অক্ষাংশ: ১৩.৫৯ এবং দীর্ঘ: ৭৭.৭৩, গভীরতা: ১১ কিমি, অবস্থান: বেঙ্গালুরু, কর্ণাটকের ৭০ কিমি উত্তর উত্তর-পূর্বে।’
]]>Earthquake of Magnitude:3.1, Occurred on 22-12-2021, 07:09:36 IST, Lat: 13.59 & Long: 77.73, Depth: 11 Km ,Location: 70km NNE of Bengaluru, Karnataka, India for more information download the BhooKamp App https://t.co/QwfkjFOGRX pic.twitter.com/LQ87OjGcA7
— National Center for Seismology (@NCS_Earthquake) December 22, 2021
ভোর ৫.১৫ নাগাদ এদিন কেঁপে ওঠে কলকাতা ও অন্যান্য জায়গার মাটি। রিখটার স্কেলে ওই কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.১। জানা গিয়েছে , এর উৎসস্থল ছিল মায়ানমার সীমান্তে। মিজোরামের থেনজল থেকে ৭৩ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে, মাটির ১২ কিলোমিটার গভীরে ছিল কেন্দ্রস্থল। কম্পনে বিশেষ কোনও ক্ষয়ক্ষতির খবর মেলেনি।
ন্যাশনাল সেন্টার ফর সেসমলজির তথ্য অনুযায়ী, শুক্রবার কেঁপে ওঠে পশ্চিমবঙ্গ, অসম, ত্রিপুরা। ভোর ৫টা ১৫ মিনিট নাগাদ এই কম্পন হয়। যারা কম্পন বুঝতে পারেন তারা অনেকেই বাইরে বেরিয়ে আসেন। কলকাতার কয়েকটি অফিসের সিসিটিভিতে দেখা যায় কম্পনের ছবি। যারা নাইট শিফটে কাজ করছিলেন তাঁরা ভূমিকম্প বুঝতে পেরে দ্রুত অফিসের নিচে নেমে আসেন।

NASA Report: কলকাতার বিস্তীর্ণ অঞ্চলসহ দেশের ১২টি শহর নিশ্চিহ্ন হবে
গলছে বরফ! গঙ্গায় তলিয়ে যাবে কলকাতার খিদিরপুর! এমনই আতঙ্কের কথা শোনাল মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা৷ শুধু কলকাতার খিদিরপুর এলাকীয় নয়, নাসার সতর্কবার্তার তালিকায় রয়েছে মুম্বই, চেন্নাই, কোচিসহ ভারতের একডজন শহর৷ সর্তকবার্তায় উল্লেখ করা হয়েছে, এই ১২টি শহর শিগগির জলের তিন ফুট গভীরে চলে যাবে৷
বিশ্ব উষ্ণায়ন নিয়ে রিপোর্ট দিয়েছে ইন্টারগভর্নমেন্টাল প্যানেল অন ক্লাইমেট চেঞ্জ (আইপিসিসি)। আর নাসা সেই রিপোর্ট বিশ্লেষণ করে বিশ্ববাসীকে সতর্ক করেছে৷ নাসার সেই রিপোর্ট রীতিমতো চিন্তার কারণ ভারতের কাছে৷ তাতে বলা হয়েছে, ভারতের ১২টি উপকূলীয় শহর এবং বন্দর এক থেকে তিন ফুট জলের তলায় চলে যাবে। এই শহরগুলির মধ্যে রয়েছে বাণিজ্য রাজধানী মুম্বই, দক্ষিণ ভারতের অন্যতম প্রধান শহর চেন্নাই। এছাড়া কেরলের কোচি, অন্ধ্র প্রদেশের বিশাখপত্তনম এবং পশ্চিমবঙ্গের খিদিরপুর বন্দর এলাকা এই তালিকায় রয়েছে।
বিশ্বে পরিবেশ দূষণ, উষ্ণায়নসহ বিভিন্ন কারণে সমুদ্রের জলস্তর বাড়ছে। এশিয়ায় জলস্তর বৃদ্ধির পরিমাণ অন্য জায়গার তুলনায় বেশি। আইপিসিসি’র মতে, আগে একশ বছরে যে পরিবর্তন হত, ২০৫০ সালের মধ্যে প্রতি ছয় থেকে নয় বছরে তা হবে। এই শতাব্দী জুড়ে উপকূলে জলস্তর বাড়বে৷ ব্যাপক ভাঙন দেখা দেবে৷ অনেক শহর জলের তলায় চলে যাবে। এককথায় পরিস্থিতি খুব একটা সুখের নয়।
কী করে ঠেকানো যাবে এই ভয়ঙ্কর ভবিষ্যৎকে? পরিবেশবিজ্ঞানী পুনর্বসু চৌধুরী অ্যান্টার্কটিকায় ভারতের মিশন থেকে সম্প্রতি ফিরেছেন। জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়টা সেখান থেকেই সব চেয়ে ভাল বোঝা যায়। গত ফেব্রুয়ারিতে অ্যান্টার্কটিকায় তাপমাত্রা ছিল রেকর্ড ১৮ ডিগ্রি। তখনও তিনি সেখানে ছিলেন।
একটি সংবাদমাধ্যমকে পুনর্বসু জানিয়েছেন, ”জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক স্তরে জলবায়ু পরিবর্তন রোধে নানারকম আলোচনা হয়। প্যারিস কনভেনশন থেকে শুরু করে নানা জায়গায় বহু সিদ্ধান্ত হয়েছে। কিন্তু পরিবেশকে তখনই নিয়ন্ত্রণে আনা যাবে, যখন ব্যক্তিপর্যায়ে কার্বন নিঃসরণ কমানো যাবে। আমাদের বর্তমান জীবনযাত্রায় কার্বন নিঃসরণের হার কমানো অসম্ভব।” তাঁর মতে, ”গাড়ি, এসিসহ বিভিন্ন জিনিসের ব্যবহার বা অভ্যাস বদল না করলে, শুধু জাতীয় বা আন্তর্জাতিকস্তরে কিছু সিদ্ধান্ত নিয়ে জলবায়ু পরিবর্তন ঠেকানো যাবে না।”
পরিস্থিতি কতটা খারাপ তা বোঝাতে একটা উদাহরণ যথেষ্ট। শিল্পবিপ্লবের সময় কার্বন নিঃসরণের যে পরিমাণ ছিল, এখন তা দ্বিগুণেরও বেশি। ফলে মানুষকে বাঁচতে গেলে, বিশ্বকে বাঁচাতে হলে প্রত্যককে উদ্যোগী হতে হবে এবং ব্যবস্থা নিতে হবে বলে মনে করেন পুনর্বসু।
দীর্ঘদিন সরকারি পরিকল্পনার সঙ্গে জড়িত ছিলেন অমিতাভ রায়। পরিকল্পনা কমিশনের অবসরপ্রাপ্ত এই কর্তার মতে, ”আমরা প্রায়ই শপথ নিই যে, কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে ফেলব৷ বাস্তবে তা হয় না। খাতায়-কলমে অনেক পরিকল্পনা নেওয়া হয়৷ আমরা অনেক প্রতিজ্ঞা করি৷ অনেক চুক্তিতে সই করি৷ বাস্তবে তার প্রয়োগ করা হয় না বলেই আইপিসিসি যে রিপোর্ট দিয়েছে, তা সত্যি হলে অবাক হওয়ার কিছু নেই।”
অমিতাভবাবু একটি সংবাদমাধম্যকে আরও জানিয়েছেন, ”এর আগে রাষ্ট্রসংঘ সব দেশের জন্য মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোল বেঁধে দিয়েছিল। ২০০০ থেকে ২০১৫ সালের মধ্যে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে হত৷ তাতে ১৫ দফা বিষয় ঠিক করা হয়ছিল। ২০১৫ সালে মূল্যায়নের সময় দেখা গেল, তার রূপায়ণ হয়নি।” অমিতাভবাবু বলছেন, ”এরপর ২০১৫ থেকে ২০৩০ সালের মধ্যে সাসটেনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল ঠিক করল জাতিসংঘ। সেটাও পূরণ হবে এমন আশা কম। তখন হয়ত আবার ১৫ বছরের জন্য অন্য নামে কোনও লক্ষ্যমাত্রা তৈরি করা হবে। জলবায়ু পরিবর্ত রোধ করার কাজটাও এভাবেই হচ্ছে।”
ফলে পরিস্থিতি খুব সুখের নয়। আইপিসিসি রিপোর্ট বলছে, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে আঞ্চলিকস্তরেও নানা পরিবর্তন হতে পারে। বৃষ্টি বেশি হবে৷ আবার কোথাও বৃষ্টি হবে না। খরা দেখা দেবে। কোথাও প্রচুর বরফ পড়তে পারে। ২০০৬-১৮ সালের মধ্যে সমুদ্রের জলস্তর নিয়ে যে সমীক্ষা করা হয়েছে, তাতে দেখা গিয়েছে, গোটা বিশ্বে প্রতি বছর জলস্তরের গড় বৃদ্ধি হয়েছে ৩.৭ মিলিমিটার। ফলে এখন থেকেই সতর্ক হয়ে পরিবর্তন রোধ করার চেষ্টা না করলে, ভবিষ্যৎ ভয়ঙ্কর হতে বাধ্য। কারণ, পরিবর্তন রোধ করার কাজ রাতারাতি হয় না। তাতে অনেক সময় লাগে। তাই বিশেষজ্ঞদের মতে, এখনই অনেক দেরি হয়ে গিয়েছে। অবিলম্বে ব্যক্তি থেকে সরকার প্রতিটি পর্যায়ে উদ্যোগ দরকার।
]]>https://twitter.com/ChaudharyParvez/status/1426868222922420227?s=20
United States Geological Survey (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, তাজ্জিকিস্তানের চুবেক থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরে এই ভূমিকম্পটি তৈরি হয়েছে। ভূপৃষ্ঠে এর গভীরতা ছিল ১০ কিলোমিটার। প্রায় গোটা তাজিকিস্তান এবং আফগানিস্তানের কিছু অংশ জুড়ে কম্পন অনুভূত হয়েছে।
ইতিমধ্যেই গোটা আফগানিস্তান জুড়ে ক্রমশই বৃদ্ধি পাচ্ছে তালিবানদের আক্রমণ এবং তার সঙ্গে আতঙ্ক। আক্রমণের সঙ্গে সঙ্গে তাদের আগ্রাসন দেশজুড়ে ঊর্ধ্বমুখী। আমেরিকার সামরিক কার্যালয় পেন্টাগনের তরফ থেকে আশঙ্কা প্রকাশ করে বলা হয়েছে, তিনমাসের মধ্যেই কাবুল দখল করে ফেলবে তালিবানরা। তারপরেই পিছু হঠতে শুরু করেছে আসরাফ ঘানির সরকার। আফগান সরকারের তরফে তালিবানকে ক্ষমতা ভাগাভাগির প্রস্তাব দেওয়া হয়। তারমধ্যেই আজ দুপুর থেকে কাবুলে ঢুকে রাজধানী শহর দখল করতে শুরু করে তালিবানরা। বিশেষজ্ঞদের মতে, আর কয়েকদিনের মধ্যেই গোটা আফগানিস্তানের দখল নেবে তালিবানরা।

ভুমিকম্পের ফলে কতজন মারা গেছেন এবং কি পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে সে সম্পর্কে এখনও বিস্তারিত জানা যায়নি। এর আগে ২০১৫ সালে হিন্দু কুশে সৃষ্ট ভুমিকম্পে কেঁপেছিল আফগানিস্তান। মারা গিয়েছিলেন প্রচুর মানুষ। যদিও ইতিমধ্যেই অনেক বিশেষজ্ঞ দাবি করেছেন ভুমিকম্পটি প্রাকৃতিক নয়, কৃত্রিম। ‘হার্প’ প্রযুক্তির সাহায্যে এই ভুমিকম্প ঘটিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। HAARP অর্থাৎ ‘High Frequency Active Auroral Research Project’. এটি আমেরিকার সামরিক বাহিনী পরিচালিত প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের একটি গোপন পরীক্ষা।
https://twitter.com/theragex/status/1426870855687081987?s=20
আমেরিকার পাশাপাশি রাশিয়াও এই প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃত্রিম ভাবে ভুমিকম্প, সুনামী ঘটানো সম্ভব। টেসলার বিখ্যাত ‘ফ্রী এনার্জি’ থিওরি থেকেই মূলত এই হার্প টেকনোলোজি এসেছে। ২০১৫ সালের ভুমিকম্পকেও কৃত্রিম বলে দাবি করেছিলেন অনেক গবেষক।
]]>আরও পড়ুন জানতে চায় ভারত: আজব চুক্তি উপেক্ষা করে কেন ‘রিপাবলিক ভারত’ ছাড়তে চাইছেন কর্মীরা?
United States Geological Survey (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, হাইতির পেটিট ট্রুও ডি নিপ্পেস থেকে ৮ কিলোমিটার দূরে ৭.২ মাত্রার এই ভূমিকম্পটি তৈরি হয়েছে। ভূপৃষ্ঠে এর গভীরতা ছিল ১০ কিলোমিটার। এটি ২০১০ সালে হাইতিতে হওয়া ভূমিকম্পের চেয়েও শক্তিশালী বলে জানিয়েছে তারা। ২০১০ সালের ওই ভূমিকম্পে প্রায় দু’লক্ষ মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। ভেঙ্গে পড়েছিল অসংখ্য বাড়িঘর-ভবন। বহু মানুষ গৃহহীন হয়েছিল।

যদিও অনেক বিশেষজ্ঞ দাবি করেন ২০১০ সালের ভয়াবহ ভুমিকম্প প্রাকৃতিক নয়, কৃত্রিম। ‘হার্প’ প্রযুক্তির সাহায্যে এই ভুমিকম্প ঘটিয়েছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। HAARP অর্থাৎ ‘High Frequency Active Auroral Research Project’. এটি আমেরিকার সামরিক বাহিনী পরিচালিত প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের একটি গোপন পরীক্ষা। তবে আমেরিকার পাশাপাশি রাশিয়াও এই প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃত্রিম ভাবে ভুমিকম্প, সুনামী ঘটানো সম্ভব। টেসলার বিখ্যাত ‘ফ্রী এনার্জি’ থিওরি থেকেই মূলত এই হার্প টেকনোলোজি এসেছে। শুধু হাইতিই নয়, ২০১৫ সালে নেপালের ভুমিকম্পকেও কৃত্রিম বলে দাবি করেছিলেন অনেক গবেষক।
আরও পড়ুন Chamba Lama: কলকাতার রুপোর গয়নার ওয়ান স্টপ শপ
ভূমিকম্প হলেও হাইতির সরকারের পক্ষ থেকে হতাহতের বিষয়ে এখনো কিছুই জানানো হয়নি। আশঙ্কা করা হচ্ছে ইতিমধ্যেই প্রচুর মানুষের মৃত্যু হয়েছে। প্রায় কয়েক লক্ষ মানুষ ঘরছাড়া। ভুকম্পন অনুভূত হওয়া হাইতির প্রতিবেশী দেশ কিউবার গুয়ানতানামো শহরের এক বাসিন্দা জানিয়েছেন, ‘সকলে ভীষণ ভীত-সন্ত্রস্ত। দীর্ঘদিন এত শক্তিশালী ভূমিকম্প হয়নি।’
]]>