Economy – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Sat, 23 Dec 2023 14:39:53 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png Economy – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 भारत की अर्थव्यवस्था बढ़ रही है, लेकिन धन कुछ हाथों में केंद्रित : रहुल https://ekolkata24.com/uncategorized/indias-economy-is-growing-but-wealth-is-concentrated-in-a-few-hands-rahul Sat, 23 Dec 2023 14:39:53 +0000 https://ekolkata24.com/?p=46986 कांग्रेस नेता राहुल गांधी ने शनिवार को कहा कि भारत की अर्थव्यवस्था बढ़ रही है, लेकिन धन कुछ हाथों में केंद्रित हो रहा है और बेरोजगारी की चुनौती जारी है। हार्वर्ड विश्वविद्यालय के कुछ छात्रों के साथ बातचीत में उनसे पिछले 10 वर्षों में भारत की आर्थिक वृद्धि के बारे में पूछा गया था। इस पर प्रतिक्रिया देते हुए कांग्रेस नेता ने कहा कि जब आप आर्थिक विकास की बात करते हैं तो आपको यह सवाल पूछना होगा कि आर्थिक विकास किसके हित में है। उन्होंने कहा कि इसलिए भारत बढ़ रहा है, लेकिन जिस तरह से यह बढ़ रहा है वह बड़े पैमाने पर बहुत कम लोगों की ओर धन केंद्रित कर रहा है। गांधी ने आगे कहा कि हम ऋण मॉडल पर काम कर रहे हैं और अब हम उत्पादन नहीं कर रहे हैं। हमारे पास दो या तीन व्यवसाय हैं जो लगभग संपूर्ण व्यवसाय हैं। उन्होंने कहा, भारत में असली चुनौती यह है कि हम ऐसी उत्पादन अर्थव्यवस्था कैसे स्थापित करें जो बड़ी संख्या में लोगों को रोजगार देने में सक्षम हो।उन्होंने कहा कि हमारे पास मिस्टर अडानी हैं, हर कोई जानता है कि वह सीधे प्रधानमंत्री से जुड़े हुए हैं। वह हमारे सभी बंदरगाहों, हवाई अड्डों, हमारे बुनियादी ढांचे के मालिक हैं! इस तरह की एकाग्रता के साथ, आपको विकास मिलेगा, लेकिन आपको कोई वितरण नहीं मिलेगा।

]]>
Market: কারখানায় বেড়েছে উৎপাদন, তবু ‘মার্কেট ডাউন’, কোথায় সরকারের স্বদিচ্ছা? https://ekolkata24.com/uncategorized/market-ups-and-downs-in-india-during-pandemic Tue, 04 Jan 2022 06:36:15 +0000 https://ekolkata24.com/?p=17915 নতুন বছরের শুরুর দিকে রয়েছে সুখবর। কারখানায় বেড়েছে উৎপাদন। এক বেসরকারি সংস্থা কৃত সমীক্ষা অনুযায়ী ভারতীয় বাজারে উৎপাদন ক্ষমতা এখনও ৫০ শতাংশের উপরে রয়েছে। অতিমারি আবহে নিঃসন্দেহে যা ইতিবাচক বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

সমীক্ষা অনুযায়ী ডিসেম্বরের শেষের দিকে কিছুটা পড়তির দিকে ছিল ভারতের বাজার। নভেম্বরে উৎপাদন ক্ষমতা ছিল ৫৭.৬। সেখানে ডিসেম্বরের ৬-১৭ তারিখে এই হার কমে হয়েছিল ৫৫.৫। মাসের শেষের দিকেও তা কখনই নামেনি ৫০-এর নিচে। এই পরিসংখ্যানকেই বাহবা দিচ্ছেন বিদ্বজ্জনেরা।

বছরের এই সময় কালকে অনেকেই ‘ফেস্টিভ সিজন’ বলে থাকেন। সাধারণত একের পর এক উৎসবের হাত ধরে মার্কেটের গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার ট্রেন্ড লক্ষ করা যায়। গত বছরও ব্যবসায়ীরা পাখির চোখ করেছিলেন উৎসবের মরশুমকে। লকডাউন, অতিমারি ইত্যাদি কাটিয়ে দোকানে বিক্রি বেড়েছিল কিছুটা। উৎপাদক কোম্পানিগুলিও জিনিসপত্রের দাম রেখেছিল অপরিবর্তিত। কিন্তু তা ক’দিন? কারণ মূল্যবৃদ্ধির কারণে কম-বেশি সকলেই জর্জরিত।

বিশ্বের প্রথম দিক থেকেই আমজনতার দৈনিক খরচ বাড়তে শুরু করেছে একটু একটু করে। এটিএম থেকে টাকা তোলার জন্য চার্জ হোক কিংবা দেশলাই বাক্সের দাম- শীতের বেলায় মূল্যবৃদ্ধির আঁচ। মোড়ের চায়ের দোকানিও ভারতী দাম বাড়াতে বাধ্য হয়েছেন। ছোট ব্যবসায়ীদের অনেকের মুখেই পানসে। বলছেন, ‘মার্কেট ডাউন’। মার্কেট ডাউন হওয়ার অন্যতম কারণ মূল্যবৃদ্ধি। প্রোডাক্ট ম্যানুফ্যাকচর করতে গিয়ে উৎপাদক সংস্থাগুলোকেও গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত অর্থ।

মূল্য বৃদ্ধির পাশাপাশি যথারীতি রয়েছে বেকারত্ব সমস্যা। চাকরি না পেয়ে ডিগ্রীপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা রাস্তার পাশে দিচ্ছেন স্টল- ‘সারভাইব’। সিএমআইই নামক এক উপদেষ্টা সংস্থা তাদের রিপোর্টে জানিয়েছে, ডিসেম্বরে সারা দেশে বেকারত্বের হার বেড়ে হয়েছিল ৭.৯%। যা গত চার মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে গত অগস্টে এই হার ৮.৩% ছিল। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে জাতীয় পরিসংখ্যান দফতরের ফাঁস হওয়া রিপোর্টে জানা গিয়েছিল, ২০১৭-১৮ অর্থবর্ষে দেশে বেকারত্বের হার ছিল ৬.১%। যা চার দশকে সর্বোচ্চ। যদিও কেন্দ্র দাবি করেছিল রিপোর্টটি অসম্পূর্ণ।

কঠিন পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েও ভারতের বাজার রয়েছে টিকে থাকার লড়াইয়ে। কিন্তু সমস্যা সঙ্গে নিয়ে লড়াই ক’দিন সম্ভব? সরকারের সাহায্য প্রয়োজন বৈকি। সাহায্য এলে কবে তা আসবে সে ব্যাপারে রয়েছে প্রশ্ন। তারও ওপরে স্বদিচ্ছা।

]]>
Ban Cryptocurrency: দেশের অর্থনীতিকে বাঁচাতে ক্রিপ্টোকারেন্সি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত https://ekolkata24.com/uncategorized/decision-to-ban-cryptocurrency-to-save-the-countrys-economy Wed, 24 Nov 2021 10:54:52 +0000 https://ekolkata24.com/?p=12227 নিউজ ডেস্ক, নয়াদিল্লি: দেশে জনপ্রিয়তা বাড়লেও ক্রিপ্টোকারেন্সি (Cryptocurrency) নিয়ে উদ্বেগে পড়েছে কেন্দ্রীয় সরকার (central goverment)। সরকারের আশঙ্কা, এই ডিজিটাল মুদ্রা ঠিকমতো ব্যবহার করা না হলে একদিকে যেমন দেশের অর্থনীতিতে (economy) বিপর্যয় নেমে আসতে পারে, তেমনই এই মুদ্রা দেশের নিরাপত্তার ক্ষেত্রেও অত্যন্ত বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে।

কারণ সন্ত্রাসবাদী (terroist) কার্যকলাপেও এই ডিজিটাল মুদ্রা ব্যাপক ব্যবহার হতে পারে। এই দুই গুরুত্বপূর্ণ দিক মাথায় রেখে সংসদের শীতকালীন অধিবেশনে (winter season) ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারির জন্য বিল আনতে চলেছে কেন্দ্র।

সংসদ বিষয়ক মন্ত্রক জানিয়েছে, আসন্ন শীতকালীন অধিবেশনে এবার ২৬টি বিল সংসদে পেশ হতে পারে। যার মধ্যে কৃষি আইন প্রত্যাহার বিল অন্যতম। এছাড়াও অন্য গুরুত্বপূর্ণ বিলগুলির মধ্যে রয়েছে ‘ক্রিপ্টোকারেন্সি অ্যান্ড রেগুলেশন অফ অফিশিয়াল ডিজিটাল কারেন্সি বিল ২০২১’। এই বিল পাসের মাধ্যমে দেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহারের উপর নিয়ন্ত্রণ আনা হতে পারে। তবে অধিবেশনের প্রথম সপ্তাহে না এনে এই বিল পেশ হতে পারে দ্বিতীয় সপ্তাহে।

কেন্দ্রের এই পরিকল্পনার কথা প্রকাশ্যে আসতেই ক্রিপ্টোকারেন্সির বাজার দর মুখ থুবড়ে পড়েছে। একইভাবে মুখ থুবড়ে পড়েছে বিটকয়েনের বাজার দরও। জানা গিয়েছে কেন্দ্রের এই পরিকল্পনার কথা জানান পর ক্রিপ্টোকারেন্সির বাজার দর ১৫ শতাংশ, বিটকয়েনের ১৭ শতাংশ, ইথেরিয়ামের ১৫ শতাংশ এবং টেথারের দাম ১৮ শতাংশ কমেছে।

যদিও সূত্রের খবর, এখনই ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করার পথে হাঁটছে না কেন্দ্রীয় সরকার। বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে ক্রিপ্টোকারেন্সিকে ছাড় দওওয়া হতে পারে। এজন্য রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া ডিজিটাল মুদ্রার ব্যবহার নিয়ে একটি পরিকাঠামো তৈরি করার কথা ভাবছে। তবে দেশের সমস্ত বেসরকারি ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহারের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি হতে চলেছে। ক্রিপ্টোকারেন্সি প্রযুক্তি ও তার ব্যবহার সম্পর্কে একটা ধারণা তৈরির জন্য বেশ কিছু ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া হতে পারে।

উল্লেখ্য, কিছুদিন আগেই বেসরকারি ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে আরবিআই উদ্বেগ প্রকাশ করেছিল। আরবিআইয়ের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস জানিয়েছিলেন, অতিরিক্ত লাভের আশায় যেভাবে ডিজিটাল বিনিয়োগ বাড়ছে তা দেশের অর্থনীতির উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। সম্প্রতি বেশকিছু বেসরকারি সংস্থা ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগের মাধ্যমে মোটা টাকা ফেরত পাওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে বিজ্ঞাপন দিয়েছে। এই বিজ্ঞাপন প্রচারিত হতেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজেও ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর আশঙ্কা, এ ধরনের প্রলোভন দেখিয়ে দেশের যুব সম্প্রদায়কে বিপথে চালিত করা হতে পারে।

]]>
গোবর-গোমূত্রে ভর করেই এগোবে অর্থনীতি: শিবরাজ https://ekolkata24.com/uncategorized/cows-their-dung-urine-can-help-strengthen-economy-shivraj-chouhan Sun, 14 Nov 2021 08:47:48 +0000 https://ekolkata24.com/?p=11276 News Desk: দেশের মুখ থুবড়ে পড়া অর্থনীতির পুনরুদ্ধারের জন্য বিশেষজ্ঞরা একাধিক পরামর্শ দিয়েছেন। সেই পরামর্শ মেনে দেশের অর্থনীতির (economy) চাকা সামনের দিকে এগোনোর চেষ্টা করছে।

কিন্তু কিভাবে দেশের অর্থনীতি আরও দ্রুত এগিয়ে যেতে পারে সে বিষয়ে এক চাঞ্চল্যকর পরামর্শ দিয়েছেন মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী (chiefminister) শিবরাজ সিং চৌহান। মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ (shibraj singh) বলেছেন, শুধু গরু নয়, গোমূত্র, গোবর সবকিছুর উপর ভর করেই দেশের অর্থনীতি দ্রুত এগিয়ে যাবে।

ইন্ডিয়ান ভেটেরিনারি অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ভাষণ দিচ্ছিলেন শিবরাজ। সেখানেই তিনি বলেন, অর্থনীতির ক্ষেত্রে গরু এক অমূল্য সম্পদ (valuable assets)। সে কারণে সরকার গো রক্ষার জন্য অনেক গোশালা তৈরি করেছে। কিন্তু সরকারের একার পক্ষে সব কাজ করা সম্ভব নয়।

এই কাজে সমাজের সকলকে এগিয়ে আসতে হবে। গরুর উপর ভিত্তি করেই দেশের অর্থনীতি সুদৃঢ় হবে। মানুষ চাইলেই গো সম্পদের উপর নির্ভর করে নিজেরাই নিজেদের অর্থনৈতিক উন্নতি করতে পারে। গোবর আর গোমূত্র খুবই জরুরি। এই গোরু, গোবর-গোমূত্রের উপর নির্ভর করেই দেশের অর্থনীতি তরতরিয়ে এগিয়ে যাবে।

Narendra Modi

এই বিজেপি নেতা বলেন, মধ্যপ্রদেশের (madhyapradesh) শ্মশানগুলিতে ইতিমধ্যেই গোকাষ্ঠ অর্থাৎ গোবর দিয়ে তৈরি এক ধরনের কাঠ ব্যবহার করা হচ্ছে। গাছ কেটে কাঠের ব্যবহার কমাতে এটা অত্যন্ত কার্যকরী। এছাড়াও গো সম্পদ আর কিভাবে কাজে লাগানো যায় তা নিয়ে গবেষণা জরুরি বলেও মন্তব্য করেন মুখ্যমন্ত্রী।

<

p style=”text-align: justify;”>আজকের বিজ্ঞানের (age of science) যুগে দাঁড়িয়েও দেশের উন্নয়নের হাতিয়ার হিসেবে গরুকেই যে মধ্যপ্রদেশের বিজেপি সরকার অগ্রাধিকার দিতে চাইছে শিবরাজের কথায় সেটা স্পষ্ট। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, গ্রামের প্রান্তিক মহিলাদের গরু দেওয়া হয়েছে। সরকারের দেওয়া সেই গরু পালন করে গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নয়ন হয়েছে। তাই দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গরু এক অমূল্য সম্পদ।

]]>
মোদির ৫ ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতির স্বপ্ন পূরণে বিশেষ ভূমিকা নেবে সমবায়: শাহ https://ekolkata24.com/uncategorized/cooperative-key-to-achieving-pm-modis-5-trillion-economy-vision-says-amit-shah Sun, 31 Oct 2021 17:30:15 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=9870 News Desk, New Delhi: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দেশে ৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের অর্থনীতির যে স্বপ্ন দেখিয়েছেন তা বাস্তবায়িত হবেই। এই স্বপ্নপূরণের পথে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে দেশের সমবায় সংস্থাগুলি। সমবায়গুলিকে ব্যতিরেকে দেশের স্বনির্ভরতার স্বপ্ন কখনওই সফল হবে না। রবিবার গুজরাতে এক অনুষ্ঠানে এই মন্তব্য করেন দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

শাহ এদিন গুজরাতের আনন্দে আমুলের ৭৫ তম প্রতিষ্ঠা দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। সেখানেই তিনি বলেন, ৭৫ বছর আগে আমুল যখন ব্যবসা শুরু করেছিল তখন এই সংস্থা দিনে মাত্র ২০০ লিটার দুধ প্রসেসিং করত। এখন এই সংস্থা দৈনিক তিন কোটি লিটার দুধ প্রসেসিং করে। এই সংস্থার হাত ধরে দেশের ৩৬ লক্ষ পরিবার জীবিকা নির্বাহ করে থাকে। সম্প্রতি দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য কেন্দ্রে একটি পৃথক সহকারিতা মন্ত্রক গঠন করা হয়েছে। যার দায়িত্বে রয়েছেন শাহ।

এদিনের অনুষ্ঠানে শাহ বলেন, প্রধানমন্ত্রী যে আত্মনির্ভর ভারতের কথা বলেছেন তা বাস্তবায়িত করতে সহকারিতা মন্ত্রক বিশেষ ভূমিকা নেবে। দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য এই সহকারিতা মন্ত্রকই আগামী দিনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এর জন্য সকলকে উদ্যোগী হতে হবে। শাহ এদিন আরও বলেন, দেশের ৫১ শতাংশ গ্রামে ছোট-বড় একাধিক সমবায় সংস্থা কাজ করে। এই সমবায় সংস্থাগুলি দেশের প্রান্তিক মানুষকে সব ধরনের সাহায্য করে থাকে।

গ্রামীণ মানুষের জীবন ও জীবিকার উন্নয়নে সমবায়গুলির ভূমিকা অনস্বীকার্য। এই সমবায়গুলির হাত ধরেই গোটা দেশ একদিন ৫ ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতিতে পৌঁছে যাবে। করোনাজনিত কারণে এই মুহূর্তে দেশের আর্থিক পরিস্থিতি হয়তো কিছুটা খারাপ। কিন্তু আগামী অর্থবছরে দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াবে। দেশের অর্থনীতি যে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে ইতিমধ্যেই তার প্রমাণও মিলেছে। বেড়েছে জিএসটি আদায়।

দেশের আর্থিক পরিস্থিতি নিয়ে অনেকেই গেল গেল রব তুলেছেন। কিন্তু এরা আসলে কূপমন্ডুক। গোটা দুনিয়ার খবর রাখে না। তারা যদি একটু চোখ তুলে তাকায় তাহলে দেখতে পাবে, গোটা বিশ্বের আর্থিক পরিস্থিতিকেই বেকায়দায় ফেলে দিয়েছে করোনা। ভারতও তার ব্যতিক্রম নয়।
তবে এই অবস্থা থেকে দেশকে বের করে আনতে প্রধানমন্ত্রী সব ধরনের চেষ্টা চালাচ্ছেন। আমাদের তাঁকে সহযোগিতা করতে হবে সকলের সহযোগিতা পেলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ৫ ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতির স্বপ্ন অবশ্যই পূরণ হবে।

]]>
Economy: সেনসেক্সের ৬০,০০০ এর মাইল ফলক পৌঁছনোর যাত্রাপথ https://ekolkata24.com/uncategorized/economy-the-journey-to-reach-the-sensexs-60000-milestone Sat, 25 Sep 2021 06:12:13 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=5521 নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার ৬০,০০০এর মাইল ফলক পেরিয়ে গেল শেয়ার সূচক সেনসেক্স ৷ তবে সূচকটি ১৯৯০ সালের ২৫ শে জুলাই, ১,০০০ পয়েন্ট এর মাইল ফলক অতিক্রম করেছিল৷ তারপরে শুক্রবার প্রথমবারের মতো ৬০,০০০-এ পৌঁছে গিয়ে বেঞ্চমার্ক সূচক সেনসেক্স একটা ঐতিহাসিক তথা স্মরণীয় ঘটনার সাক্ষী হল। সেনসেক্সের এই ১,০০০এর স্তর থেকে এই ৬০,০০০ স্তরে পৌছে বিখ্যাত হয়ে উঠতে ৩১ বছরেরও কিছু বেশি সময় লেগে গিয়েছে।

ভারতে বর্তমান সময়টা শেয়ার বাজারের পক্ষে বেশ ভাল যাচ্ছে ৷ করোনা পরিস্থিতির জন্য দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক অবস্থা তেমন আশাব্যঞ্জক না হলেও এই সময়ে শেয়ার সূচকের বৃদ্ধি চোখে পড়ার মতো ৷ শুক্রবারে ভারতীয় শেয়ার বাজারের ইতিহাসে একটা বিরল ঘটনা ঘটে গেল। গত দেড় সপ্তাহে এই নিয়ে টানা তিনবার শেয়ার মার্কেটে নতুন রেকর্ড তৈরি হল। গত সপ্তাহে শেয়ার বাজারে ঝড় তোলে সেনসেক্স-নিফটি। সেনসেক্স নিজের সর্বোচ্চ রেকর্ড অর্থাৎ ৫৯ হাজারের স্কোর ভেঙে গিয়েছিল গত সপ্তাহেই। বেশ কিছুটা বেড়ে গতকালেই সেনসেক্স প্রায় ৬০ হাজার ছুঁয়ে ফেলেছিল । তখন অল্পের জন্য সেখান থেকে দূরে থামতে হয়েছিল।

তবে আরও একটু পিছনে ফিরে তাকাই তাহলে দেখা যাবে গত কয়েক বছর ধরে,এই সূচক বেশ কয়েকটি রেকর্ড ভেঙে নতুন রেকর্ড স্তরে উঠে গিয়েছে। এই সূচকটি প্রথমবারের মতো ১০,০০০ এর স্তরে পৌঁছেছিল ২০০৬ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি ৷ আর ২০০৭ সালের ২৯ অক্টোবর তারিখে এটির মাত্রা বাড়িয়ে ২০,০০০ এর স্তরে যায় , তারপর ২০১৫ সালের ৪ মার্চ এই বেঞ্চমার্কটি ৩০,০০০-এ গিয়ে ধাক্কা দেয়৷
২০১৯ সালের ২৩ শে মে তারিখে বিএসইর বেঞ্চমার্ক সূচকটি ৪০,০০০ স্তরে উঠে আসে। আর ২০২১ সালের ২১ জানুয়ারি ৫০,০০০ স্তরে পৌছে যায় ৷ মজার বিষয় হল,৫০,০০০ এবং ৬০,০০০ দুটি স্তরে পৌছে যাওয়া গিয়েছে ২০২১ সালে যখন কোরোনা মহামারী গোটা দুনিয়ার অর্থনীতিকে প্রশ্নের মুখে ফেলে দিয়েছে ৷

১৯৯২ সালে হর্ষদ মেহতা কেলেঙ্কারির সাক্ষী থাকা থেকে, ১৯৯৩ সালে মুম্বই এবং বিএসই ভবনে বিস্ফোরণ, কার্গিল যুদ্ধ (১৯৯৯), মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ভারতীয় পার্লামেন্টে সন্ত্রাসী হামলা (২০০২), সত্যম কেলেঙ্কারি, বিশ্ব আর্থিক সংকট, নোটবন্দী, পিএনবি কেলেঙ্কারি এবং করোনা মহামারীতে বছরের পর বছর ধরে , বাজারকে অনেক অনিশ্চয়তার মুখোমুখি হয়েছে, আর শুক্রবার বিএসইর সিইও আশীষ কুমার চৌহানের টুইটে “সেনসেক্সের যাত্রা” সেটারই একটি স্লাইড বলে মন্তব্য করেছেন ।

তবে আবার বেশ কয়েকটি স্বাস্থ্যকর ট্রিগারও বাজারের উন্নতির ক্ষেত্রে একটি বড় ভূমিকা পালন করেছে, যেমন বিশ্বব্যাপী পণ্যের তেজি বাজার, বিশ্বব্যাপী নগদের প্রাচুর্য্য, কোভিড -১৯ ভ্যাকসিন অনুমোদন এবং টিকা কর্মসূচি চালু করা।

বিএসইর বেঞ্চমার্ক সূচক এই বছর এখন পর্যন্ত ২৫ শতাংশের বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। এই বছরের অগস্টে, শেয়ার বাজার অনেক নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। গত মাসে বিএসইর বেঞ্চমার্ক ৯ শতাংশের বেশি উপরে উঠেছে। বাজারে উল্লেখযোগ্য যাত্রার তাৎপর্য বহন করে, কারণ ২০২০ সালের মার্চ মাসে ইক্যুইটি একেবারে টেইলস্পিনে চলে গিয়েছিল, বিএসইর বেঞ্চমার্ক সেই মাসে ব্যাপকভাবে নিমজ্জিত হয়ে গিয়েছিল ৮৮২৮.৮ পয়েন্টে বা ২৩ শতাংশ নেমে গিয়ে ছিল সেই মাসে ৷ যেহেতু অর্থনীতিতে করোনা মহামারীর প্রভাব নিয়ে উদ্বেগ থাকায় বিনিয়োগকারীদের মনোভাবকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছিল।

মহামারীতে ক্ষতিগ্রস্ত বছরে রোলার-কোস্টার যাত্রার মুখোমুখি হওয়ার পর ২০২০ সালে বিএসই বেঞ্চমার্ক ১৫.৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছিল। বাজারে সেন্টিমেন্ট উজ্জ্বল রয়েছে। কয়েক শতাংশ কমে যাওয়া ব্যবসায়ী এবং বিনিয়োগকারীদের প্রবেশের জন্য একটি ভাল সুযোগ তৈরি হবে। এই সময় লার্জক্যাপ থেকে মিডক্যাপ এবং স্মলক্যাপে ব্যাপক ভিত্তিক কেনাকাটা দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। বাজারে উচ্ছ্বাস অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এমন অবস্থাটা ২০২২ সালের জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলতে পারে। যদিও আবার বাজারে অস্থিরতাও বাড়তে পারে বলে আশংকা করা হচ্ছে৷

]]>