Election 2022 – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Sat, 08 Jan 2022 06:48:07 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png Election 2022 – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 Election 2022 : করোনা আবহে আজ পাঁচ রাজ্যের নির্বাচনের নির্ঘন্ট প্রকাশ কমিশনের https://ekolkata24.com/uncategorized/election-2022-of-five-states-to-announce-today Sat, 08 Jan 2022 06:14:27 +0000 https://ekolkata24.com/?p=18393 আজই ঘোষণা হতে চলেছে নির্বাচনের Election 2022) নির্ঘন্ট। সর্বভারতীয় সংবাদসংস্থার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আজই দুপুর সাড়ে ৩ টের সময় ৫ রাজ্যের ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা করবে কমিশন। গোয়া (Goa), পাঞ্জাব (Punjab), মনিপুর (Manipur) , উত্তরাখণ্ড (Uttarakhand) এবং উত্তর প্রদেশে (Uttar Pradesh) আসন্ন ভোট।

সূত্র মারফত খবর, সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে চলতি বছরের মার্চ মাসেই ওই ৫ রাজ্যে ভোট। অন্যদিকে উত্তর প্রদেশের ভোট প্রক্রিয়া শেষ করা হবে মে মাসের মধ্যেই। এদিকে করোনার তৃতীয় ঢেউ এসে হাজির হয়েছে দেশে, সেইসঙ্গে দোসর হয়েছে ওমিক্রন। একাধিক রাজনৈতিক নেতা থেকে শুরু করে পুলিশ কর্মী, প্রশাসনিক মহলের একাধিক কর্মী করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।

পাঁচ রাজ্যে ভোটের আগে বৃহস্পতিবার কোভিড পরিস্থিতি পর্যালোচনা করার জন্য নির্বাচন কমিশন এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রকের শীর্ষ কর্তারা বৈঠক করেন। সূত্র মারফত খবর, বৃহস্পতিবারের এই বৈঠকে আলোচনা হয়েছে যাতে পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা ভোটের আগে ভোটার ও ভোটকর্মীদের টিকাকরণ ১০০ শতাংশ হয়ে যায়। যদিও উত্তরপ্রদেশের ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা নিয়ে এখনও অবধি জানা যায়নি। এলাহাবাদ হাইকোর্ট আশঙ্কা করছে যে, এই সভা-সমাবেশ-মিছিলের জেরে সংক্রমণ বাড়তে পারে। অন্যদিকে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যসচিব রাজেশও জানিয়েছেন, এখনই সতর্ক না হলে নতুন করে হানা দিতে পারে সংক্রমণের ঢেউ।

]]>
BJP: কলকাতায় লজ্জাজনক হারের কারণ ‘অজানা’, বাইশের পুরভোটে বিজেপি অসহায় https://ekolkata24.com/uncategorized/bjp-2022-election-probability-at-west-bengal Sun, 02 Jan 2022 13:50:22 +0000 https://ekolkata24.com/?p=17649 একুশের বিধানসভা ভোটে অধরা রয়ে গিয়েছিল স্বপ্ন। উপনির্বাচনে পর্যুদস্ত। কলকাতা পুরসভা নির্বাচনে বিজেপির হাল তথৈবচ। এখানেই শেষ নয়, এখনও বাকি রয়েছে ‘খেলা’। কলকাতার বাইরের একাধিক জায়গায় এখনও বাকি পুর ভোট। উঠে দাঁড়াতে পারবে কি বিজেপি (BJP)?

১৪৪ টি ওয়ার্ডের মধ্যে জয় মাত্র ৩ টিতে। এক কথায় কলকাতার ভোটে ভারতীয় জনতা পার্টি কার্যত হোয়াইটওয়াস। কেন এই হাল? দলের মধ্যে হয়েছে আলোচনা। প্রার্থীদের সঙ্গেও বৈঠকে কথা বলেছেন শিবিরের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের প্রতিনিধিরা৷

প্রশ্ন খুব সহজ। একের পর এক পরাজয়, সমস্যাটা কোথায়? সূত্র উদ্ধৃত করে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ, এই প্রশ্নই বারংবার ঘুরপাক খেয়েছে বিজেপির কর্মী, সমর্থক, চারদেওয়ালের মধ্যে আয়োজিত বৈঠকে৷

বেশিরভাগ প্রার্থীই হারের কারণ হিসেবে কলকাতায় দলের সাংগঠনিক দুর্বলতাকেই দায়ী করেছেন বলে জানা গিয়েছে৷ কলকাতায় হার নিয়ে তেমন বিচলিত দেখায়নি দিলীপ ঘোষকেও। বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতির মতে, “কলকাতায় দলের সংগঠন তেমন শক্তিশালী নয়, তাই আমরা হেরেছি।”

হারের ময়নাতদন্ত করতে গিয়ে আরও একটি বিষয়ও উঠে এসেছে৷ পছন্দের প্রার্থী নাকি দেওয়া হয়নি বহু জায়গায়। যার ফলে দরকারের সময়ে সমর্থকদের অনেকেই বসেছিলেন হাত-পা গুটিয়ে৷ বিধানসভা নির্বাচনে পরাজয়ের পরেও উঠে এসেছিল অনুরূপ অভিযোগ। প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে রয়ে গিয়েছিল কিছু গলদ। সেই সঙ্গে ছিল আদি নব্যের বিবাদ। যদিও কলকাতা পুরভোটে আদি নব্যের ইস্যুর কথা শোনা যায়নি। বরং সাংগঠনিক দুর্বলতা এবং প্রার্থী বাছাইয়ের মতো জায়গায় ভুল সিদ্ধান্তের কথায় বলেছেন রাজনৈতিক মহলের অনেকে।

বিজেপি কি তাহলে একই ভুল বারবার করছে? অভিযোগের সিরিজ অন্তত তেমনই। নেতৃত্ব এবং তৃণমূল স্তরের কর্মী সমর্থকদের মধ্যে রয়ে যাচ্ছে ভাবনার পার্থক্য৷ পুরভোটের আগে রাজ্য স্তরের নেতাদের মধ্যেও তৎপরতা দেখা গিয়েছিল কি? প্রশ্ন উঠতে পারে। নরেন্দ্র মোদী যখন কনকনে ঠান্ডা জলে নেমে দেবাদিদেবের উপসনা করছিলেন, তখন সূর্যধর সেন লেনের বাড়িটায় কোথায় সেই আমেজ? নম-নম করে পুজো সেরেছিলেন দিলীপ ঘোষ, সুকান্ত মজুমদাররা। কোথাও যেন তাল কাটছে। রেওয়াজ করেও মনহরী হচ্ছে না রাগ।

মোদীরা রয়েছেন চেনা ছকে। এমনটাই মত রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের একাংশের৷ সেই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর ক্যারিশমাও আগের মতো এখনও রয়েছে কি না, সে ব্যাপারেও রয়েছে প্রশ্ন। কৃষিবিল, আফস্পা আইন, পেগাসাস, রাতারাতি লকডাউন, অতিমারি কালে মৃত্যু মিছিল, স্বজন হারানোর কান্না… একে একে জমা হচ্ছে মানুষের মগজে। সম্প্রতি কর্নাটকের চেনা জায়গাতেও হেরেছে বিজেপি।

হাওড়া, বালির নির্বাচন অনিশ্চিত। এখনও অনুমতি দেননি রাজ্যপাল। নির্বাচন কমিশনেরও আপাতত কিছু করার নেই। চন্দননগর, বিধাননগর, শিলিগুড়ি এবং আসানসোলে ভোট রয়েছে। জানুয়ারিতেই ভোট। গণনাও এই মাসে। কিন্তু সাম্প্রতিককালের পশ্চিমবঙ্গে বিজপির যা ট্রেন্ড তাতে কি আমূল বদল আসবে? বিধানসভা নির্বাচনেই রাজ্যের মানুষ নিজেদের সিদ্ধান্ত জানিয়েছিলেন। প্রায় ৭ মাস কেটেছে। এরই মধ্যে সিদ্ধান্ত বদল করার মতো মস্ত কিছু কি ঘটেছে রাজ্যে? উপরন্তু এই মাঝের সময়কালে দেশে এমন অনেক কিছু ঘটেছে যা কেন্দ্র সরকারকে অস্বস্তিতে ফেলেছে। যার কিছু উদাহরণ প্রতিবেদনের ইতিপূর্বে উল্লেখিত।

]]>