तलाशी अभियान के दौरान आतंकवादियों ने गोलीबारी शुरू की
अधिकारियों ने बताया कि सुरक्षा बलों ने आतंकवादियों की मौजूदगी की सूचना मिलने के बाद दक्षिण कश्मीर जिले के कोकेरनाग इलाके के अहलान गडोले में घेराबंदी और तलाशी अभियान शुरू किया. आतंकवादियों द्वारा तलाशी दल पर गोलीबारी करने पर सुरक्षा बलों ने जवाब में गोलीबारी की, जिसके बाद मुठभेड़ शुरू हो गई.
कठुआ हमले में शामिल चार आतंकियों के स्केच जारी
जम्मू-कश्मीर पुलिस ने कठुआ जिले के ऊंचाई वाले इलाकों में ‘ढोक’ (मिट्टी के घर) में देखे गए चार आतंकवादियों के स्केच शनिवार को जारी किए और उनके बारे में पुख्ता जानकारी देने वाले को 20 लाख रुपये का नकद इनाम देने की घोषणा की. इसके साथ ही आतंकियों की धरपकड़ के लिए जिले के वन क्षेत्र में व्यापक तलाशी अभियान शुरू किया गया. कठुआ में आठ जुलाई को माछेड़ी के सुदूर वन क्षेत्र में सेना के गश्ती दल पर आतंकवादियों द्वारा घात लगाकर किए गए हमले में एक जूनियर कमीशंड अधिकारी (जेसीओ) सहित पांच सैनिक शहीद हो गए थे. बड़े पैमाने पर तलाश अभियान के बावजूद पाकिस्तान स्थित आतंकवादी संगठन जैश-ए-मोहम्मद के एक छद्म समूह ‘कश्मीर टाइगर्स’ से जुड़े आतंकवादियों का अभी तक कुछ पता नहीं चल पाया है. इन आतंकवादियों ने हाल ही में भारत में घुसपैठ की थी.
অস্ত্র ও গোলাবারুদ সহ আপত্তিকর উপকরণ উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, নির্দিষ্ট খবরের ভিত্তিতেই বৃহস্পতিবার ওই এলাকা ঘিরে ফেলে তারা। এরপরেই তল্লাশি অভিযান চালানোর সময় ২ পক্ষের মধ্যে গুলির লড়াই শুরু হয়। সেসময় ওই ৩ সন্ত্রাসবাদীর মৃত্যু হয়। জানা গেছে, নিহত ৩ জঙ্গির মধ্যে ১ জনের নাম ওয়াসিম, সে শ্রীনগরের বাসিন্দা।
কাশ্মীরের আইজিপি টুইটারে জানিয়েছেন, জঙ্গিদের কাছ থেকে ৩টি AK56 রাইফেল পাওয়া গেছে। এর আগে পুলিশের তরফে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীর নেতৃত্বে এনকাউন্টার শুরুর কথা জানানো হয়।
]]>3 terrorists of Jaish-e-Mohammad (JeM) were neutralised in the Budgam encounter. 3 AK-57 rifles, 8 magazines and some documents have been recovered from the terrorists. A total of 11 terrorists have been neutralised in the year 2022 so far: Vijay Kumar, IGP Kashmir pic.twitter.com/f0ISpjjAKd
— ANI (@ANI) January 7, 2022
এর আগে একই ঘটনাস্থলে হাজানের শীর্ষ এলইটি কমান্ডার সেলিম প্যারায় নিহত হন। আইজিপি কাশ্মীর বিজয় কুমার সেই হত্যাকাণ্ডকে পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীর জন্য বড় সাফল্য বলে চিহ্নিত করেছেন। উল্লেখ্য, আজ থেকে প্রায় ৬ বছর আগে ২০১৬ সালে নিহত সেলিম প্যারায় ১২ জন বেসামরিক নাগরিককে হত্যার জন্য দায়ী ছিল।।
]]>জানা গেছে, বুধবার কুলগাম (Kulgam) জেলার মিরহামা এলাকায় নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে জঙ্গিদের এনকাউন্টার (Encounter) শুরু হয়। একইদিনে আরেকটি এনকাউন্টারের ঘটনা ঘটে অনন্তনাগের (Anantnag) দৌরু এলাকার নওগাঁ শাহবাদ এলাকায়।
জম্মু ও কাশ্মীর জোনের পুলিশের মহাপরিচালক বিজয় কুমার জানিয়েছেন, নওগামে প্রথম এনকাউন্টার শুরু হয়। সেখানে জঙ্গিদের ছোঁড়া গুলিতে এক পুলিশ কর্মী জখম হয়েছে। সেখানেই এক পাকিস্তানি নাগরিক সহ ৬ সন্ত্রাসবাদী নিহত হয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি। তিনি আরও বলেন, অনন্তনাগের এনকাউন্টারের পরই পুলিশ কুলগ্রামে এনকাউন্টার শুরু করে। মিরহামার এই অভিযানে খুব দ্রুত সাফল্য আসে। অল্পসময়ের মধ্যেই ৩ জঙ্গিকে নিকেশ করা হয়। তবে এখনও দুটি জেলায় তল্লাশি অভিযান চলছে বলে পুলিশ সূত্রের খবর।
সম্প্রতি জম্মু ও কাশ্মীরে জঙ্গিদের তৎপরতা বেড়েছে। পাল্লা দিয়ে বাড়ছে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানও। জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন দিন কয়েক আগেই পাকিস্তানের সন্ত্রাসবাদী ভাট্টা ডুরিয়ানকে নিকেশ করেছিল। সেই সময় এনকাউন্টারেরও বিস্তারিত বিবরণ দিয়েছিল। পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল জঙ্গলে জঙ্গিদের খোঁজে তল্লাশি অভিযান শুরু হয়। সূত্রের খবর, এই জঙ্গলের মধ্যেই একটা আস্তানা তৈরি করেছিল জঙ্গিরা। জঙ্গিদের ঘাঁটি চেনানোর জন্যই সেখানে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল আগেই পুলিশের হাতে ধরা পড়ে যাওয়া পাক জঙ্গি জিয়া মুস্তাফাকে। লস্কর-ই-তৈবার সক্রিয় সদস্য ছিল জিয়া।
6 #terrorists of proscribed #terror outfit JeM killed in two separate #encounters. 4 among the killed terrorists have been identified so far as (2) #Pakistani & (2) local terrorists. Identification of other 02 terrorists is being ascertained. A big #success for us: IGP Kashmir
— Kashmir Zone Police (@KashmirPolice) December 29, 2021
<
p style=”text-align: justify;”>
]]>এরপরই তেলেঙ্গানা ও ছত্তিশগড়ের সীমান্ত এলাকায় কিস্তরাম থানা এলাকার জঙ্গলে নিরাপত্তাবাহিনীর এনকাউন্টারে ৬ মাওবাদী নিহত হয়। লাল সন্ত্রাস দমনে তেলেঙ্গানা পুলিশ, ছত্তিশগড় পুলিশ ও সিআরপিএফের একটি যৌথ অভিযান চলে। তেলেঙ্গানার ভদ্রদ্রি কোথাগুদেম জেলার এসপি সুনীল দত্ত এক সর্বভারতীয় সংবাদসংস্থাকে এমনই তথ্য দিয়েছেন ৷
https://twitter.com/ANI/status/1475322744950689795?s=20
<
p style=”text-align: justify;”>পুলিস সূত্রে খবর, তেলেঙ্গানা গ্রে হাউন্ডস এবং নকশালদের মধ্যে গুলির লড়াই চলে। ছত্তিশগড়ের নারায়ণপুর জেলায় পুলিশ ২টি ইম্প্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস (আইইডি) উদ্ধার করে। এর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই এনকাউন্টার শুরু হয়। রিপোর্ট অনুযায়ী, সকাল ১০টা পর্যন্ত নকশাল বিরোধী অভিযান অব্যাহত ছিল এবং পুলিশ এলাকার উপর নজর রাখছিল। বাহিনীর দেখা পেতেই গুলি চালাতে শুরু করে মাওবাদীরা। নিরাপত্তারক্ষীরা পালটা হামলা চালালে শুরু হয় তুমুল লড়াই। বেশ কিছুক্ষণ সংঘর্ষ চলার পর ৬ জন মাওবাদীর মৃতদেহ উদ্ধার হয়। এদিনের অভিযানে কোনও নিরাপত্তারক্ষীর মৃত্যু হয়নি বলেই জানা গিয়েছে।
]]>কাশ্মীর পুলিশ সূত্রে খবর, শনিবার গভীর রাতে অনন্তনাগের (Annatanag) শ্রীগুফওয়ারা এলাকায় গুলির লড়াই শুরু হয়। সেই এনকাউন্টারে নিহত হয় এক জঙ্গি । উদ্ধার হয় বিপুল আগ্নেয়াস্ত্র। যা দেখে গোয়েন্দাদের আশঙ্কা, পর্যটনের মরসুমে ভূস্বর্গে বড়সড় নাশকতার ছক ছিল। নিহত জঙ্গির পরিচয় সামনে আসতে ঘুম উড়েছে যৌথবাহিনীর।
#AnantnagEncounterUpdate: Neutralised #terrorist identified as Faheem Bhat of Kadipora #Anantnag. He has recently joined #terror outfit ISJK and was involved in killing of Martyr ASI Mohd Ashraf, who was posted at PS Bijbehara: IGP Kashmir@JmuKmrPolice https://t.co/0zSnVKBufu
— Kashmir Zone Police (@KashmirPolice) December 25, 2021
জানা গিয়েছে, কাদিপোরা এলাকার বাসিন্দা ফাহিম কিছুদিন আগেই জঙ্গিি ইসলামিক স্টেটের শাখা সংগঠন ISJK-তে যোগ দিয়েছিল। সে আইএস-এর সদস্য। সম্প্রতি এক জঙ্গি হামলায় বিজবেহরা থানার জঙ্গি এএসআই মহম্মদ আশরাফ শহিদ হন। তাঁর মৃত্যুর পিছনে ফাহিমের হাত ছিল বলেই কাশ্মীরের পুলিশ দাবি করেছেন।
<
p style=”text-align: justify;”>এছাড়াও বড়দিনে কাশ্মীরে ৩টি আলাদা আলাদা এনকাউন্টারে মোট ৫ জঙ্গি খতম হয়েছে। তাদের মধ্যে ২ জন আনসার গজওয়াত উল হিন্দের সদস্য। অন্য ২ জন লস্কর-ই-তইবার সদস্য।
]]>এই গড়চিরৌলিতে বারবার কোবরা ফোর্স ও পুলিশের সঙ্গে সরাসরি সংঘর্ষ যেমন হয়েছে মাওবাদীদের। তেমনই বারবার রক্তাক্ত হামলার শিকার হয়েছেন জওয়ানরা। কখনও মাওবাদীদের ডেরা ভেঙেছে কোবরা ফোর্স। শনিবার তেমনই অভিযান হয় গড়চিরৌলিতে।
এসপি অঙ্কিত গয়াল জানিয়েছেন, শনিবার সকালে কোরচির মারদিনতলা জঙ্গল এলাকায় অভিযান চালায় মহারাষ্ট্র পুলিশের সি-৬০ কম্যান্ডো। চলে গুলির লড়াই। খতম ২৬ জন মাওবাদী। প্রত্যেকের দেহ উদ্ধার হয়েছে।
মাওবাদীদের গুলিতে চার জন পুলিশ অফিসার গুরুতর জখম। তাদের চিকিৎসার জন্য হেলিকপ্টারের মাধ্যমে নাগপুর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
গড়চিরৌলিতে রবিবারও অভিযান চলবে। আশঙ্কা এর পরেই হামলার বদলা নিতে নাশকতা ঘটাতে পারে মাওবাদীরা।
]]>একই সঙ্গে দুই থেকে তিনজন জঙ্গিকে ঘিরে রেখেছে ভারতীয় সেনা জওয়ানরা৷ জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশ জানিয়েছে, নিরাপত্তা বাহিনী জঙ্গিদের ঘেরাও করেছে৷ তবে আপাতত জঙ্গিদের দিক থেকে গুলি বন্ধ হয়েছে। নিরাপত্তা বাহিনী তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে।
#UPDATE | An encounter underway in the Sopore area of Baramulla district. Police and security forces are undertaking the operation: Jammu & Kashmir Police
(Visuals deferred by unspecified time) pic.twitter.com/VOz0wbmLFm
— ANI (@ANI) August 24, 2021
প্রসঙ্গত, সোমবার এসওজি’র ১০ জন কমান্ডো ছদ্মবেশে ক্রিকেট মাঠ ঘিরে ফেলে এবং দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট (টিআরএফ) নেতা আব্বাস শেখ এবং উপপ্রধান সাকিব মঞ্জুরকে এনকাউন্টারে হত্যা করে। দু’জনেই দীর্ঘদিন ধরে পুলিশের রাডারে ছিলেন। নিহত জঙ্গিদের কাছ থেকে প্রচুর অস্ত্রও উদ্ধার করা হয়েছে। দুজনেই বেশ কয়েকজন সাধারণ নাগরিক হত্যায় জড়িত ছিল। তারা স্থানীয় যুবকদের নিয়োগের ক্ষেত্রেও ভূমিকা পালন করছিল। পুলিশের মতে, এটি তাদের একটি বড় সাফল্য।
আইজিপি বিজয় কুমার বলেছিলেন, দুই জঙ্গির সম্পর্কে সুনির্দিস্ট ইনপুট পেয়ে শ্রীনগর পুলিশের ১০ জন কর্মী সাদা পোশাকে গিয়েছিলেন। সেখানে তারা এলাকাটি ঘিরে ফেলে এবং তাদের চ্যালেঞ্জ জানায়। সতর্কবার্তা দেওয়ার পর সেখান থেকে গুলি চালানো হয়৷ যার জবাব দেওয়া হয়।
আব্বাস সন্ত্রাস ছড়িয়েছিলেন এবং নতুন যুবকদের জঙ্গিবাদে যোগ দিতে উদ্বুদ্ধ করতেন৷ যার কারণে শিশুদের বাবা -মা খুবই বিরক্ত হয়েছিলেন। তিনি অভিভাবকদের কাছে আবেদন করেন যেন তাদের সন্তানরা এই পথে না যায়। যারা চলে গিয়েছে তাদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করুন, আমরা তাদের স্বাগত জানাব।
বিজয় কুমার জানান, আব্বাস শেখের নির্দেশেই সাকিব মঞ্জুর শ্রীনগরে অনেক হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছিলেন। আরও চারজন জঙ্গি রয়েছে, যারা শীঘ্রই খতম হবে। কয়েক মাস আগে সাকিবের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছিল৷ যাতে তাকে ফিরানে AK 47 বের করতে এবং দুই পুলিশ সদস্যকে আক্রমণ করতে দেখা যায়। এই হামলায় দুই পুলিশ সদস্যই শহীদ হন।
]]>কাশ্মীর পুলিশ সূত্রে খবর, শ্রীনগরের বাটমালু এলাকায় জঙ্গিদের লুকিয়ে থাকার খবর পেয়েছিল গোয়েন্দা সংস্থাগুলি। খবর পেয়ে নিরাপত্তা বাহিনী এলাকাটি ঘিরে ফেলে। নিজেদের ঘিরে থাকতে দেখে জঙ্গিরা নিরাপত্তা বাহিনীকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়।
নিরাপত্তা বাহিনী জঙ্গিদের আত্মসমর্পণ করতে বলে৷ কিন্তু তা না করে জঙ্গিরা গুলি চালিয়ে যেতে থাকে। নিরাপত্তা বাহিনী পাল্টা জবাব দেয় এবং দুই জঙ্গিকে হত্যা করে। কাশ্মীরের আইজিপি বিজয় কুমার জানান, শ্রীনগর শহরে দুই সন্ত্রাসী নিহত হয়েছে। এলাকায় তল্লাশি অভিযান চলছে।
কাশ্মীর পুলিশের মহানির্দেশক আরও বলেছেন, এদিন একটি বড় সাফল্য পাওয়া গিয়েছে। নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়বা এবং দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্টের শীর্ষ কমান্ডার আব্বাস শেখ এবং সাকিব মঞ্জুর নিহত হন। উভয়েই সাধারণ মানুষ হত্যার সঙ্গে জড়িত ছিল।
এর আগে শনিবার দক্ষিণ কাশ্মীরের পুলওয়ামা জেলার ত্রাল জঙ্গলে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে জইশ-ই-মহম্মদের তিন জঙ্গি নিহত হয়। শীর্ষ দশের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত জঙ্গি আইনজীবী শাহকেও এতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। তিনি ত্রাল পৌর পরিষদের সভাপতি এবং বিজেপি নেতা রাকেশ পণ্ডিত সহ বহু লোককে হত্যা করেছিলেন।
এদিন নিহত জঙ্গিদের কাছ থেকে দুটি AK-47, একটি SLR, একটি UBGL এবং অন্যান্য অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। এই UBGL টি 2018 সালের ১১ ডিসেম্বর শোপিয়ানের জৈনপোড়ায় পদে আক্রমণ করে লুট করা হয়েছিল। নিহত জঙ্গিরা উপজাতীয় মহিলাদের শারীরিকভাবে হয়রানিও করত। আইজি কাশ্মীর এবং ভিক্টর ফোর্সের জিওসি এটিকে একটি বড় সাফল্য বলেছেন।
]]>