Farmers’ Movement – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Wed, 01 Dec 2021 09:53:25 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png Farmers’ Movement – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 Farmers’ Movement: মৃত কৃষকদের সাহায্যের প্রশ্নই ওঠে না, বললেন কৃষিমন্ত্রী নরেন্দ্র সিং তোমর https://ekolkata24.com/uncategorized/farmers-movement-there-is-no-question-of-helping-dead-farmers-says-agriculture-minister-narendra-singh-tomar Wed, 01 Dec 2021 09:52:55 +0000 https://ekolkata24.com/?p=12996 নিউজ ডেস্ক, নয়াদিল্লি: নরেন্দ্র মোদী সরকারের তিন কৃষি আইনের বিরুদ্ধে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে আন্দোলন (Farmers’ Movement:) করছেন কৃষকরা। আন্দোলন করতে গিয়ে ৭০০ কৃষকের (farmer) মৃত্যু হয়েছে। ইতিমধ্যেই বিভিন্ন মহল থেকে মৃত কৃষকদের পরিবারকে সাহায্যের দাবি জানানো হয়েছে।

কিন্তু বুধবার কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী নরেন্দ্র সিং তোমর (Narendra Singh Tomar) স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন, মৃত কৃষকদের আর্থিক সাহায্য করার কোনও প্রশ্নই ওঠে না। শুধু তাই নয়, কৃষি মন্ত্রী আরও বলেন, আন্দোলন করতে গিয়ে একজন কৃষকেরও মৃত্যু (farmers death) হয়েছে এমন কোনও তথ্য সরকারের কাছে নেই। অর্থাৎ এই বক্তব্যের মাধ্যমে মন্ত্রী তথা নরেন্দ্র মোদী সরকার (narendra modi government ) আন্দোলনরত কৃষকদের মৃত্যুর কথা পুরোপুরি উড়িয়ে দিলেন।

বুধবার অধিবেশন শুরু হলে বিভিন্ন বিরোধীদল একযোগে সরকারের কাছে জানতে চায়, গত এক বছরে কৃষি আইনের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে গিয়ে কতজন কৃষকের মৃত্যু হয়েছে? কৃষকদের পরিবারকে কেন্দ্র আর্থিক সাহায্য দেবে কিনা? ওই প্রশ্নের উত্তরে কৃষিমন্ত্রী স্পষ্ট বলেন, আন্দোলন করতে গিয়ে কৃষকদের মৃত্যু হয়েছে এমন কোনও তথ্য সরকারের কাছে নেই। তাই মৃতদের সাহায্য দেওয়ার কোনও প্রশ্নই ওঠে না। যথারীতি কৃষিমন্ত্রীর এই বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা করেছেন বিরোধী দলের সাংসদরা। সব বিরোধী দলই এদিন কৃষিমন্ত্রীর জবাবের কড়া সমালোচনা করেছেন।

তাঁরা বলেছেন, গত এক বছরে মোদী সরকারের তিন কালা কৃষি আইনের বিরুদ্ধে লড়াই করতে গিয়ে ৭০০-রও বেশি কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। গোটা দেশ এই মৃত্যুর খবর জানে। কিন্তু মোদী সরকার শুধু জানে না। এটা মোদী সরকারের চরম ব্যর্থতা। তবে সরকার জানতেন না পারলে এবার জেনে নেওয়ার চেষ্টা করুক। প্রশাসনের কাছে খোঁজ করলে অবশ্যই সেটা তারা জানতেও পারবে। মৃতের পরিবারকে অবিলম্বে আর্থিক সাহায্য এবং ফসলের ন্যূনতম সহায়ক মূল্যের বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে মোদী সরকারকে।

উল্লেখ্য, এর আগে বিজেপি’র বিক্ষুব্ধ সাংসদ বরুণ গান্ধীও মৃত কৃষকদের পরিবারকে আর্থিক সাহায্য করার দাবি জানিয়েছিলেন। বরুণ বলেছিলেন, কৃষি আইন যদি আগেই প্রত্যাহার করা হতো তাহলে ৭০০ জন কৃষকের প্রাণ অকালে যেত না। বরুণ মৃত কৃষকদের পরিবারকে এক কোটি টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি জানিয়েছিলেন। একইসঙ্গে বরুণ দাবি করেছিলেন, আন্দোলনরত বহু কৃষকের নামে মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। ওইসব মামলাও মোদী সরকারকে প্রত্যাহার করে নিতে হবে। তবে বরুণের ওই সমস্ত দাবি নিয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া আসেনি কেন্দ্রের তরফে।

]]>
নকশাল নেতা সরোজ দত্তর ‘মার্ডার’ দেখা উত্তমকুমারকে ফোন করলেন, কে তিনি? https://ekolkata24.com/uncategorized/naxal-leader-saroj-dutta-murder-case Fri, 05 Nov 2021 09:40:31 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=10353 News Desk: কে তিনি? উত্তমকুমার জীবদ্দশায় যাঁদের কাছে ‘মুখ খুলেছিলেন’ তাঁরাও কোনও এক অজানা আশঙ্কায় নীরব ছিলেন। কারণ সে মন্ত্রী আর জবরদস্ত তার কাজকর্ম।

মহানায়কের জীবনে এমন সন্ধিক্ষণ আর আসেনি। তিনি বম্বে (মুম্বই) চলে গিয়ে কিছুটা ধাতস্থ হতে চেয়েছিলেন। সেই সময় একটি ফোন এসেছিল, হাসি হাসি গলায় উত্তমকুমারকে কিছু উপদেশ দিয়েছিলেন ফোনের অপর প্রান্তে থাকা ব্যক্তিটি। সিনেমায় বহু ভিলেনকে সরাসরি কুপোকাত করে দেওয়া উত্তমকুমার বুঝেছিলেন বেশি বলা ভালো না।

এই ঘটনার পিছনে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের অতিবামপন্থী নেতা, কবি ও সাংবাদিক সরোজ দত্তর মার্ডার মুহূর্ত। কলকাতাতেই ১৯৭১ সালের ৫ই আগস্টের ভোরে কিংবদন্তি এই রাজনীতিককে খুন করা হয়। কানাঘুষোয় শোনা যায় ঘটনাচক্র বা দুর্ঘটনাচক্রে সরোজ দত্তকে খুনের মুহূর্তটি দেখে ফেলেছিলেন মর্নিং ওয়াক করতে আসা উত্তম কুমার। এর পরেই কেউ তাঁকে বলেছিল ‘উত্তমদা আপনি কিছুই দেখেননি’।

চলচ্চিত্র পরিচালক তপন সিনহার সাড়া জাগানো সিনেমা আতঙ্ক মুক্তি পায় ১৯৮৬ সালে। সেখানে সত্তর দশকে পাড়া পাড়ায় যে মস্তানি ও খুন চলছিল তারই জ্বলন্ত মুহূর্ত ধরা আছে। এক ছাত্র অপর ছাত্রকে খুন করছে এই মুহূর্ত দেখে ফেলা বৃদ্ধ শিক্ষককে পরিচ্ছন্ন হুমকি দেয় খুনি ‘মাস্টারমশাই আপনি কিছুই দেখেননি’। এই সংলাপেই ধরা আছে ভয়াবহ সময়টির আতঙ্কিত জনজীবন।

তপন সিনহার আতঙ্ক সিনেমার সংলাপটির চিন্তা এসেছিল উত্তমকুমারকে দেওয়া টেলিফোনে হুমকি থেকেই তাতে নিশ্চিত অনেকেই। সেই ফোন যিনি করেন তিনি সিদ্ধার্থ শংকর রায়ের পছন্দের এক তরুণ নেতা। এও শোনা যায় উত্তমকুমার সহ বাংলা চলচ্চিত্রের প্রায় সবাই তাঁর ঘনিষ্ঠ। ফলে ফোনটা এসেছিল হুকুমদারি মার্কা গলায় নয়, নেহাতই উত্তম গুণমুগ্ধ হয়েই একটি আবদার। তবে সেই ফোন যে আসলে হুঁশিয়ারি তাও স্পষ্ট ছিল।

তবে অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ মহলে উত্তমকুমার কিছুটা বলেছিলেন সেই ফোন করা ব্যক্তির বিষয়ে। তাঁর সেই ভীত গলায় আলোচনার রেশ ধরেই পরবর্তী কালে সময় ও তারিখ মিলিয়ে জানা যায় সেদিন ভোরে নকশালপন্থী নেতা সরোজ দত্তকে খুনের মুহর্তে কাকতালীয়ভাবে হাজির হয়েছিলেন মর্নিংওয়াক করা উত্তমকুমার। এর পরেই খুব পরিচিত একজন তাঁকে বলেন, ‘উত্তমদা আপনি কিছুই দেখেননি।’

নকশালবাড়ি আন্দোলনের কিংবদন্তি নেতা সরোজ দত্ত অন্যান্যদের মতো আত্মগোপনে ছিলেন। তাঁকে ১৯৭১ সালের ৪ আগস্টের শেষ রাতে পুলিশ এসে অধ্যাপক দেবীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়ের বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়েছিল। এরপর থেকে তাঁকে আর কোথাও কেউ দেখেনি। সেই থেকেই তিনি আজও পর্যন্ত পুলিশের খাতায় ‘নিখোঁজ’। সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যু অনেক রহস্য অনাবৃত থেকে গেল।

]]>
Subrata Mukherjee: হেফাজতে চারু মজুমদারে মৃত্যু, পুলিশমন্ত্রী ছিলেন সুব্রত https://ekolkata24.com/uncategorized/subrata-mukherjee-always-silent-on-charu-majumdar-dearth-mystery Fri, 05 Nov 2021 08:29:08 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=10346 প্রসেনজিৎ চৌধুরী: বিতর্কিত ২৮ জুলাই। ১৯৭২ সালের দিনটিতে মৃত্যু হয়েছিল সশস্ত্র নকশালপন্থী আন্দোলনের স্রষ্টা চারু মজুমদারের। তাঁর মৃত্যুর কারণ নিয়ে বিস্তর বিবাদ বিতর্ক রয়েছে। তবে সরকার কর্তৃক ঘোষণা করা হয়েছিল মৃত্যুর কারণ ‘হৃদরোগ’। নকশালপন্থী নেতা ও দলগুলির অভিযোগ, ‘তৎকালীন পশ্চিমবঙ্গের পুলিশমন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের (Subrata Mukherjee) অধীনস্থ পুলিশ বিভাগ অজানা কারণে চারুবাবুর মৃত্যুর কারণ গোপন করেছিল’।

নকশালবাড়ি আন্দোলনের সরাসরি সমর্থক বিভিন্ন অতিবামপন্থী সংগঠনগুলির আরও অভিযোগ, দেশের অন্যতম রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব তথা আন্তর্জাতিক পরিচিতি পাওয়া ‘সিএম’ (চারু মজুমদার) কে পুলিশি হেফাজতে মেরে ফেলা হয়েছিল। তৎকালীন পশ্চিমবঙ্গের কংগ্রেস সরকারের আমলেই চারুবাবুর গ্রেফতারি ও হেফাজতে মৃত্যুর বিতর্ক এখনও চলছে।

ভারতের রাজনৈতিক ইতিহাসে কৃষক আন্দোলনের অন্যতম অধ্যায় দার্জিলিং জেলার নকশালবাড়ি কৃষক অভ্যুত্থান। সশস্ত্র সংগ্রামের তত্ত্বে রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের পরিকল্পনা করেছিলেন সিপিআইএম থেকে বহিষ্কৃত কমিউনিস্ট নেতা চারু মজুমদার ও সমদর্শী নেতারা।

১৯৬৭ সালে সরাসরি নকশালবাড়িতে সশস্ত্র কৃষকদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ, রক্তাক্ত পরিস্থিতির জেরে পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক হাওয়া আরও গরম হয়েছিল। সেই আন্দোলনের ফলে গোটা দেশে অতি বাম রাজনৈতিক তত্ত্বের পালে হাওয়া লাগে। এই আন্দোলনের মূল নেতা চারু মজুমদার অসুস্থ হয়েও গোপনে নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন। তাঁকে মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকাভুক্ত করে সরকার। নকশাল আন্দোলন তীব্র আকার নেয়। অবশেষে তাঁকে ১৯৭২ সালের ১৬ জুলাই কলকাতার গোপন আস্তানা থেকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

চারু মজুমদারের গ্রেফতারের পরই রাজনৈতিক মহলে প্রশ্ন ছিল তাঁর শারিরীক অবস্থা কেমন? শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত চারবাবু বন্দি হলেও তিনি আইনত চিকিৎসার সুযোগ পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ উঠতে থাকে। তবে নিরুত্তর ছিলেন রাজ্যের ততকালীন পুলিশমন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়।

অভিযোগ উঠছিল, চারু মজুমদারকে বিনা চিকিৎসায় মেরে ফেলার ছক করেছে সিদ্ধার্থ শংকর রায়ের সরকার। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তিনিও নীরবতার পথ নিয়েছিলেন। চাপে পড়ে অসুস্থ চারুবাবুর চিকিৎসা শুরু হয় হাসপাতালে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৯৭২ সালের ২৮ জুলাই তিনি প্রয়াত হন।

এই ইস্যুটি রাজ্যে কংগ্রেস সরকারের তৎকালীন মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়কে জীবনভর তাড়া করেছে। তিনিও বিষয়টি নিয়ে নিজের মতামত স্পষ্ট করেননি। ফলে বিতর্ক থেকেই গিয়েছে। সুব্রতবাবুর প্রয়াণে এই বিতর্কের সরাসরি জবাব দেওয়ার কেউ নেই। নকশালপন্থীদের অভিযোগ অনুসারে ‘রহস্যাবৃত’ থাকল চারু মজুমদারের মৃত্যুর কারণ।

]]>
মিয়া খলিফা আসবে শুনে ভিড় করেছিলেন কৃষকরা: বিজেপি নেতা https://ekolkata24.com/uncategorized/miya-khalifa-is-the-reason-behind-the-crowd-of-kishan-mahapanchayat-says-bjp-leader Mon, 06 Sep 2021 11:40:47 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=4018 নিউজ ডেস্ক: রবিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে কৃষকদের শক্তি দেখাতে আয়োজন করা হয়েছিল মহাপঞ্চায়েতের। কৃষকদের সেই মহাপঞ্চায়েতে (Kisan Mahapanchayat) জমায়েত নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করলেন উত্তরপ্রদেশের বিজেপির (BJP) মুখপাত্র রাকেশ ত্রিপাঠি। তাঁর দাবি, ‘কৃষক মহাপঞ্চায়েতে বিপুল জনসমাগমের আসল কারণ মিয়া খালিফা। মিয়া খলিফা আসবে শুনে তাঁকে দেখতেই ভিড় জমিয়েছিলেন কৃষকরা।’

আরও পড়ুন মোদীর নাম জপেই বিজেপি-বিরোধী প্রচার চালাবে দেশের কৃষকরা

কৃষক মহাপঞ্চায়েতে ২০ লাখ জমায়েত হয়েছে বলে দাবি করেছেন রাকেশ তিকাইত। টুইট করে জমায়েতের ছবি পোস্ট করেছেন তিনি। তিনি জানান, ‘‘যদি সরকার আমাদের সমস্যা বোঝে তা হলে ভাল। না হলে দেশ জুড়ে এই ধরনের বৈঠক হবে। দেশ যাতে বিক্রি না হয়ে যায়, সে দিকে আমাদের নজর রাখতে হবে।’’

আরও পড়ুন ভবানীপুর উপনির্বাচন: মমতার বিরুদ্ধে বিজেপি প্রার্থী হওয়ার ইঙ্গিত শুভেন্দুর


আরও পড়ুন একে একে কমিছে বিধায়ক, বঙ্গে ক্রমশ ব্যাকফুটে বিজেপি

কৃষকরা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উত্তরপ্রদেশের বিভিন্ন জায়গায় সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করবেন। আগামী বছর উত্তরপ্রদেশে নির্বাচনের আগে যোগী আদিত্যনাথ ও তাঁর সরকারের বিরুদ্ধে প্রচার চালানো হবে। শুধু উত্তরপ্রদেশ নয়, গোটা দেশ জুড়ে এই রকমের প্রতিবাদের পরিকল্পনা করা হয়েছে। এছাড়াও জানানো হয়েছে, আগামী ৮ সেপ্টেম্বরের মধ্যে যদি আন্দোলনকারী কৃষকদের বিরুদ্ধে দায়ের করা অভিযোগগুলি প্রত্যাহার না করা হয়, তবে বৃহত্তর আন্দোলনের পথে হাঁটবেন তাঁরা।

গত বছর থেকেই কৃষক আন্দোলনের বিরোধীতা করে আসছেন বিজেপি নেতারা। দিনকয়েক আগেই কৃষক আন্দোলন নিয়ে সরব হয়েছিলেন বিজেপির পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন কেন্দ্রের বিরুদ্ধে দিল্লির রাজপথে চলা কৃষক আন্দোলন ভুয়ো। সরাসরি অভিযোগ করলেন, এই আন্দোলন সংগঠিত নয়।, টাকা দিয়ে ভাড়া করে লোককে আনা হয়েছে। এদের শুধু মোদি বিরোধিতা করাই লক্ষ্য। উত্তরপ্রদেশের উপ-মুখ্যমন্ত্রী কেশব প্রসাদ মৌর্যও কার্যত হুঁশিয়ারির সুরে জানিয়েছেন শাহিনবাগের CAA বিরোধী আন্দোলনকে যেভাবে ছত্রভঙ্গ করা হয়েছে, কৃষকদেরও আন্দোলনের ক্ষেত্রেও তাই হবে। এবার জনপ্রিয় পর্নস্টার ‘মিয়া খলিফা’র প্রসঙ্গ টেনে বিতর্ক আরও বাড়ালেন বিজেপি নেতা।

]]>
দিল্লির কৃষক আন্দোলন ভুয়ো, বিরোধীদের মদতপুষ্ট: দিলীপ ঘোষ https://ekolkata24.com/uncategorized/delhis-farmers-movement-is-bogus-backed-by-opposition-dilip-ghosh Sat, 07 Aug 2021 09:49:41 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=2004 কলকাতা: চলতি বছরের মে মাসেই কৃষকদের টাকা বিলি বন্ধ করা হোক, এই দাবিতে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লিখেছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। এবার তিন মাস কাটতে না কাটতেই আবার কৃষকদের বিরুদ্ধে সরব হলেন তিনি। গত বছর থেকেই দিল্লিতে কেন্দ্রীয় সরকারের এবং তাদের আনা কৃষি বিলের বিরোধিতায় নেমেছে দেশের কৃষকেরা।

এবার সেই কৃষক আন্দোলন নিয়ে সরব হলেন তিনি। তিনি বলেন কেন্দ্রের বিরুদ্ধে দিল্লির রাজপথে চলা কৃষক আন্দোলন ভুয়ো। সরাসরি অভিযোগ করলেন, এই আন্দোলন সংগঠিত নয়।, টাকা দিয়ে ভাড়া করে লোককে আনা হয়েছে। এদের শুধু মোদি বিরোধিতা করাই লক্ষ্য।

আরও পড়ুন বাস্তবের সিধুজ্যাঠাই ছিলেন কলকাতার শেষ বাবু

অবশ্য এটাই প্রথমবার নয়, এর আগেও বেশ কয়েকবার এই অভিযোগ এনেছেন দিলীপ ঘোষ সহ বিজেপির অন্যান্য নেতানেত্রীরা। কৃষকদের আন্দোলনকে বিরোধীদের মদতপুষ্ট বলে দাবি করেছেন কেন্দ্রীয় নেতারাও। এর আগে চলতি বছরের মে মাসে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় উদ্যোগে রাজ্যে চালু হয়েছে প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মাননিধি প্রকল্প। প্রথম দফার টাকা পেয়েছেন প্রথম দফায় নথিভূক্ত বাংলার কৃষকরা।

এতদিন রাজ্য সরকার কেন প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মাননিধি চালু করেনি তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সহ অন্যান্য নেতা-নেত্রীরা। ২০০–র বেশি আসন নিয়ে হ্যাট্রিক করে রাজ্যের মসনদে বসার পরেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই প্রকল্প চালু করতে ছাড়পত্র দিয়েছেন। এই প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মাননিধি প্রকল্পে কৃষকদের আর্থিক সাহায্য দেওয়ার ক্ষেত্রে রাজ্যে দুর্নীতি হতে পারে বলে আশঙ্কাও প্রকাশ করেছিলেন দিলীপ ঘোষ।

নরেন্দ্র মোদীকে চিঠি পাঠিয়ে তিনি দিলীপ দাবি করেছিলেন, রাজ্যে এই প্রকল্পের সুবিধা পেতে ২৩ লাখ কৃষক নির্দিষ্ট পোর্টালে আবেদন করলেও প্রথম দফার টাকা পেয়েছেন মাত্র ৭ লাখ চাষি। বাকি কৃষকদের ক্ষেত্রে রাজ্য সরকার প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেয়নি। এবার সরাসরি কৃষকদের বিরুদ্ধেই তোপ দেগেছেন তিনি। যদিও, দিল্লিতে আন্দোলনরত কৃষকদের মধ্যে বেশিরভাগই উত্তর ভারতের, বাংলার কৃষকরা তাতে অংশ নেয়নি বলেই দাবি বিজেপি শিবিরের।

]]>