Father – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Wed, 17 Nov 2021 09:38:57 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png Father – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 ভিন জাতের ছেলেকে বিয়ে করায় মেয়েকে ধর্ষণ করে খুন করল বাবা https://ekolkata24.com/uncategorized/father-raped-and-killed-the-girl-after-marrying-a-different-kind-of-boy Wed, 17 Nov 2021 09:38:57 +0000 https://ekolkata24.com/?p=11605 News Desk: ভালবেসে ভিন জাতের একটি ছেলেকে বিয়ে করেছিল মেয়ে। এই বিয়ে কোনওভাবেই মেনে নিতে পারেননি ওই তরুণীর বাবা। মেয়েকে শিক্ষা দিতে তাকে ধর্ষণ (rape) করে খুন করল বাবা।

চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটেছে মধ্যপ্রদেশের ভোপাল (bhopal) সংলগ্ন রতিবাদ (ratibad) শহরে। তরুণীর দিদির অভিযোগের ভিত্তিতে ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ধৃত ব্যক্তি জেরায় তার অপরাধ স্বীকার করেছে বলে জানা গিয়েছে।

উল্লেখ্য, দু’দিন আগে সামাসগড়ের (samasgarh forest) জঙ্গলে ওই তরুণী ও তার ৮ মাসের শিশু সন্তানের দেহ মিলেছিল। মা ও শিশুর মৃত্যুর তদন্ত শুরু করে ভোপাল পুলিশ। জানতে পারে ওই তরুণীর কথা। এরপরই পুলিশ ওই তরুণীর বাড়ি গিয়ে তার মা বাবাকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে শুরু করে। তখনই জানতে পারে তরুণীর বাবা তার মেয়ের বিয়ে নিয়ে অত্যন্ত ক্ষুব্ধ ছিল। এরপরই পুলিশ মৃত তরুণীর বাবাকে একটানা জেরা করতে শুরু করে।

no-rape

প্রথমদিকে ওই ব্যক্তি একের পর এক অসংলগ্ন কথাবার্তা বলতে থাকে। এতেই পুলিশের সন্দেহ আরও দৃঢ় হয়। শেষ পর্যন্ত দীর্ঘ পুলিশি জেরায় সে নিজের অপরাধের কথা স্বীকার করে।

রতিবাদ থেকে ধৃত ওই ব্যক্তি জেরায় জানিয়েছে, তাঁদের অমতেই মেয়ে ভিন জাতের একটি ছেলেকে বিয়ে করেছিল। এ কারণে তাঁদের প্রতিদিন প্রতিবেশীদের গঞ্জনা সহ্য করতে হচ্ছিল। যা নিয়ে মেয়ের সঙ্গে রীতিমতো বিবাদ শুরু হয় তার মা-বাবার। সম্প্রতি ওই তরুণীর শিশুটি অসুখে মারা যায়। মৃত শিশুটিকে কবর দেওয়ার জন্য সামাসগড়ের জঙ্গলে নিয়ে যায় ওই তরুণী। সঙ্গে ছিল তার বাবাও।

<

p style=”text-align: justify;”>সেখানেও ওই তরুণীর সঙ্গে তার বাবার প্রবল ঝগড়া হয়। শেষ পর্যন্ত রাগের মাথায় বাবা নিজেই তার মেয়েকে ধর্ষণ করে। তারপর তাকে খুন করে সামাসগড়ের জঙ্গলে ফেলে রেখে বাড়ি ফেরে। বিয়ে (marriage) নিয়ে অশান্তি থাকলেও পরিবারের কেউই ভাবতে পারেনি যে, বাবা এ ধরনের ঘৃণ্য অপরাধ করবে। ভোপাল পুলিশ ইতিমধ্যেই ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির বিভিন্ন ধারায় মামলা দায়ের করেছে।

]]>
Puducherry: বাজি কিনে ফেরার পথে তীব্র বিস্ফোরণে মৃত্যু বাবা ও ছেলের https://ekolkata24.com/uncategorized/father-son-dead-on-spot-as-firecracker-laden-scooter-bursts-into-flames-in-puducherry Fri, 05 Nov 2021 16:10:54 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=10407 News Desk: সকাল থেকেই বাবার কাছে ছেলের আবদার ছিল দীপাবলি উপলক্ষে বাজি কিনে দিতে হবে। ছেলে প্রদীপের আবদার মেটাতে কালাইনেসান নামে ওই ব্যক্তি ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে কিনতে গিয়েছিলেন বাজি। কেনাকাটার পর স্কুটারে করে ছেলেকে নিয়েই বাড়ি ফিরছিলেন বাবা। হঠাৎই ব্যাগ ভর্তি সেই বাজিতে ঘটল বিস্ফোরণ। বাজির আগুনে ঝলসে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হল বাবা ও ছেলের। মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনাটি ঘটেছে পুদুচেরিতে (Puduchery)।

পুলিশ জানিয়েছে, পুদুচেরির আরিয়ানকুপ্পামের বাসিন্দা কালাইনেসান (Kalainasan)। দীপাবলির জন্য শুক্রবার দুপুরে ছেলে প্রদীপকে (Pradip) সঙ্গে নিয়ে বাজি কিনতে গিয়েছিলেন কালাইনেসান। কেনাকাটার পর বাবা ও ছেলে স্কুটারে চেপে বাড়ি ফিরছিলেন। ফেরার পথে পুদুচেরি-ভেল্লিপুরম (Vellipuram) সীমান্তের কাছে হঠাৎই বিস্ফোরণ ঘটে। এই দুর্ঘটনার একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে।

ওই ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছে, হঠাৎই বিস্ফোরণে স্কুটারটি রাস্তা থেকে বেশ কয়েক ফুট লাফিয়ে ওঠে। বিস্ফোরণের অভিঘাতে পাশ দিয়ে চলা আরেকটি স্কুটারও ছিটকে যায়। বিস্ফোরণের পরই গোটা এলাকাটি ঘন কালো ধোঁয়ায় ভরে যায়।

পুলিশ জানিয়েছে, কালাইনেসান বাজি ভর্তি দুটি ব্যাগ স্কুটারের সামনে রেখেছিলেন। বাজির ব্যাগের উপরে বসিয়ে দিয়েছিলেন ছেলে প্রদীপকে। পুলিশের অনুমান, বাজিতে বাজিতে ঘষা লেগেই বিস্ফোরণ হয়েছে। এই বিস্ফোরণে বাবা ও ছেলের মৃত্যু হওয়ার পাশাপাশি পাশ দিয়ে যাওয়া আরো তিনজন পথচারী জখম হয়েছেন। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে রাস্তা দিয়ে চলা একটি লরি ও আরও দুটি মোটর বাইক। আহত তিনজনকে জওহরলাল নেহরু ইনস্টিটিউট অফ পোস্ট গ্র্যাজুয়েট মেডিক্যাল এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টারে ভর্তি করা হয়েছে।

জানা গিয়েছে, দীপাবলি উপলক্ষেই কালাইনেসানের স্ত্রী এদিন সকালে বাপের বাড়িতে গিয়েছিলেন। তাই ছোট ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে বাজি কিনতে বেরিয়েছিলেন কালাইনেসান। এদিনের ঘটনায় এলাকায় নেমেছে শোকের ছায়া। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন কালাইনেসানের স্ত্রী। বিস্ফোরণে স্বামী ও ছেলেকে হারিয়ে ঘনঘন মূর্ছা যাচ্ছেন তিনি। আপাতদৃষ্টিতে বাজিতে বাজিতে ঘষা লেগে বিস্ফোরণ হলেও পুলিশ পুরো বিষয়টি তদন্ত করে দেখছে।

]]>
পাকিস্তানের কাছে ভারত হারতেই চোখের জল বাঁধ মানল না,ভাইরাল হল ভিডিও https://ekolkata24.com/sports-news/babar-azams-father-breaks-down-in-tears-after-pakistan-beat-india-by-10-wickets-in-t20-world-cup-2021-clash Tue, 26 Oct 2021 16:49:45 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=9268 Sports desk: রবিবার টি-২০ বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে পাকিস্তানের কাছে ১০ উইকেটে হারের মুখ দেখতে হয়েছে টিম ইন্ডিয়াকে। একতরফা ম্যাচে ভারতীয় দলকে হারিয়ে বিশ্বকাপে নিজেদের ক্যাম্পেনিং দারুণভাবে শুরু করেছে বাবর আজমের পাকিস্তান।

পাকিস্তান ম্যাচ জেতার পর দুবাই ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়ামে উপস্থিত হওয়া ‘এক ভারতীয় ভক্ত কান্নায় ভেঙে পড়েন’,তখন পাকিস্তানের অধিনায়ক বাবর আজমের বাবা আদনান আকমলকে ওই ভারতীয় ক্রিকেট ভক্তকে জড়িয়ে ধরে সাত্ত্বনা দিতে দেখা গিয়েছে’।

এই ভিডিও’র ভাইরাল হতেই প্রাক্তন পাকিস্তানের পেস বোলার শোয়েব আখতার ফেসবুকে ভারতের প্রাক্তন স্পিন বোলার হরভজন সিং’র সঙ্গে ভিডিও চ্যাটে বসেন। ২৪ অক্টোবর ভারত বনাম পাকিস্তান ম্যাচের শেষে ভারতীয় সমর্থকের কান্না এবং আদনান আকমলের সাত্ত্বনা দেওয়ার ভাইরাল ভিডিও চ্যাটিং’র সময়ে শোয়েব আখতার সামনে আনতেই হরভজন সিং’কে কান্নায় ভেঙে পড়তে দেখা যায় এবং চোখের জল মুছতে দেখা গিয়েছে প্রিয় ভাজ্জিকে।সঙ্গে শোয়েব আখতার হরভজন সিং’কে খোঁচা দিতে গিয়ে বলেন,”কাহা হো ইয়ার@harbhajan_ sing?? “

বাইশ গজের প্রতিদ্বন্দ্বীতা এভাবে চোখের জলে ভেসে যাচ্ছে আম জনতা থেকে ভারতীয় প্রাক্তন ক্রিকেটারদের মধ্যে এমন চিত্র বিরলের থেকেও বিরলতম।

পাকিস্তানের এই দুরন্ত জয়ের পর প্রাক্তন পাক বোলার শোয়েব আখতার সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করে লেখেন,”ভিন্ন জয়, ভিন্ন ফ্যাশন।ব্যাটিং লাইন আপের গভীরতা পরিপূর্ণতা প্রদর্শন করে। মাশাআল্লাহ। মহান বলছি। হারিস, মালিক, আসিফ কেয়া বাত হ্যায়।”

]]>
ভারতীয় বায়ুসেনার জনকের নামেই রয়েছে জনপ্রিয় ফুটবল কাপ https://ekolkata24.com/offbeat-news/remembering-subroto-mukerjee-father-of-the-indian-air-force Tue, 17 Aug 2021 06:01:11 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=2523 বিশেষ প্রতিবেদন: স্বাধীন ভারতের বায়ুসেনার প্রথম ‘কমান্ডার ইন চিফ’ ছিলেন একজন বাঙালি। গোটা ভারতবর্ষ তাঁকে চেনে ‘ভারতীয় বায়ুসেনার জনক’ হিসেবে। ভারতীয় বায়ুসেনার দুঁদে এই পাইলট ঘোল খাইয়ে ছেড়েছে তাবড় তাবড় শত্রুদের। সেই ‘কমান্ডার’ই আবার ছিলেন ফুটবল পাগল। ভারতের ‘জাতীয় ক্লাব’ মোহনবাগান অ্যাথলেটিক ক্লাবের আজীবন সদস্য। ফলে তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর নামেই নামকরণ করা হয় দেশের একটা গোটা ফুটবল টুর্নামেন্টের।

সুব্রত মুখোপাধ্যায়, যার বীরত্বে মুগ্ধ হয়ে সহযোদ্ধা এয়ার মার্শাল অ্যাম্পি ইঞ্জিনিয়র তাঁকে ‘ভারতীয়বায়ুসেনার জনক’ বলে অভিহিত করেন। তাঁর নামেই খেলা হয় ‘সুব্রত কাপ’।

১৯১১ সালে ৭, বালিগঞ্জ সার্কুলার রোডের মামাবাড়িতে জন্ম সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের। বাবা সতীশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়, ১৮৯২ সালে ইন্ডিয়ান সিভিল সার্ভিস (আইসিএস) পাশ করেন। পরবর্তীকালে ভারতের সিভিল সার্ভিসের প্রধান কর্মকর্তাও হয়েছিলেন। মা চারুলতা দেবী, সেযুগের প্রেসিডেন্সি কলেজের একমাত্র ছাত্রী, কাজ করতেন নারীশিক্ষা নিয়ে। ঠাকুরদা নিবারণ চন্দ্র মুখোপাধ্যায় ছিলেন ব্রাহ্ম সমাজের অন্যতম সদস্য। দাদু প্রসন্নকুমার রায় প্রেসিডেন্সি কলেজের প্রথম ভারতীয় অধ্যক্ষ। দিদা সরলা রায় প্রায় একার উদ্যোগেই প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ‘গোখেল মেমোরিয়াল স্কুল’।

Air Marshal Subroto Mukerjee

‘সুব্রত কাপ’ না হোক, সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের কথা বলতে গেলেই প্রথমেই আসে তাঁর পরিবারের কথা। তাঁর পূর্ববর্তী প্রজন্মের সবাই নিজেদের জায়গায় অসাধারণত্বের ছাপ রেখেছিলেন। ফলে সেই পরিবারের ছেলে ছোটোবেলা থেকেই পেয়েছিলেন দৃড়চেতা মানসিকতা, শৃঙ্খলপরায়ণ মনোভাব। স্কুল জীবন কেটেছে পশ্চিমবঙ্গ এবং ইংল্যান্ড মিলিয়ে। উচ্চশিক্ষা শেষ করার পর ইংল্যান্ডের ক্র্যানওয়েলে রয়্যাল এয়ার ফোর্স কলেজ থেকে প্রশিক্ষণ নেন তিনি। ১৯২৯ সালে ওই কলেজের পরীক্ষায় মাত্র ৬ জন ভারতীয় উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। ছ’জনের মধ্যে তিনি ছাড়াও ছিলেন এইচসি সরকার, এবি আওয়ান, ভুপেন্দর সিং, অমরজিৎ সিং ও জেএন ট্যান্ডন।

২৮ বছর ধরে এয়ারফোর্সকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তিনি। বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানে পৌঁছে দিয়েছিলেন ভারতীয় বায়ুসেনাকে। ১৯৩২ সালে রয়্যাল এয়ারফোর্সে যোগ দেন। ১৯৩৯ সালে হন এয়ারফোর্সের প্রথম ভারতীয় স্কোয়াড্রন লীডার। তার পাঁচ বছর পরে, ১৯৪৩ সালে এয়ারফোর্সের প্রথম ভারতীয় কমান্ডার নিযুক্ত হন। ১৯৪৭ সালে দেশ স্বাধীন হওয়ার পরে হব স্বাধীন ভারতের প্রথম ডেপুটি চীফ অফ এয়ার স্টাফ। ১৯৫৪ সালে এয়ার মার্শাল হন। চারবছর এয়ার মার্শাল পদ থাকার পর ১৯৬০ সালে কর্মজীবন শেষ হয় তাঁর। কর্মজীবনের বৈচিত্রের জন্য ‘অর্ডার অব দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ার’ পুরস্কারও পান তিনি। ১৯৬০ সালে, রিটায়ারমেন্টের পরেই একটি টেকনিক্যাল মিশনের চীফ হয়ে জাপানে যান। সেখানে একটি রেস্তরায় ডিনার খাওয়ার সময় শ্বাসনালীতে খাবার আটকে দুর্ভাগ্যজনকভাবে তাঁর মৃত্যু ঘটে।

Rank Promotions
• Pilot Officer, RAF: 1 September 1932
• Flying Officer: 1936
• Flight Lieutenant: 16 March 1939
• Acting Squadron Leader: 25 August 1939
• Acting Wing Commander: 1 November 1942
• Squadron Leader: 1943
• Wing Commander, RIAF: 1945
• Group Captain: 6 March 1946
• Air Commodore: 15 May 1947
• Acting Air Vice-Marshal: 27 September 1948
• Air Vice-Marshal: 1 February 1949
• Acting Air Marshal (Commander-in-Chief, IAF): 1 April 1954
• Air Marshal (Chief of the Air Staff, Indian Air Force): 1 April 1955

]]>