fertilizer – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Fri, 03 Dec 2021 11:59:27 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png fertilizer – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 দেশে সারের কোনও সমস্যাই নেই, জানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মনসুখ মান্ডব্য https://ekolkata24.com/uncategorized/there-is-no-problem-of-fertilizer-in-the-country-said-union-minister-mansukh-mandbay Fri, 03 Dec 2021 11:59:27 +0000 https://ekolkata24.com/?p=13366 নিউজ ডেস্ক, নয়াদিল্লি: ​রবিশস্য বপনের ভরা মরসুম চলছে। কিন্তু বিভিন্ন রাজ্য থেকে কৃষকরা (farmer) অভিযোগ করেছেন তাঁরা প্রয়োজনীয় সার (Fertilizer) বাজারে পাচ্ছেন না। কৃষকদের এই অভিযোগকে সামনে রেখে তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ সৌগত (Sougata ray) রায় ও মালা রায় শুক্রবার সংসদে কেন্দ্রীয় সার ও রসায়ন মন্ত্রীর (Minister of Fertilizer) কাছে জানতে চান, দেশে কি কৃষকদের প্রয়োজনীয় সারের অভাব রয়েছে? কোন কোন রাজ্য থেকে পর্যাপ্ত সার না পাওয়ার অভিযোগ উঠেছে?

কোন ধরনের সার পাওয়া যাচ্ছে না? সারের এই সঙ্কট দূর করতে কেন্দ্র কি কোনও ব্যবস্থা নিয়েছে? বিভিন্ন রাজ্যে কোন ধরনের সার এবং কি পরিমাণ পাঠানো হয় সে ব্যাপারে সরকারের কাছে কি কোনও সুনির্দিষ্ট তথ্য আছে? সারের মূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে সরকার কী ব্যবস্থা নিয়েছে? রাসায়নিক সারের ব্যবহার কমিয়ে জৈব সার ব্যবহার বাড়ানোর জন্য সরকার কি কোনও উদ্যোগ নিয়েছে?

সৌগত রায়ের এই সমস্ত প্রশ্নের উত্তরে কেন্দ্রীয় সার ও রসায়ন মন্ত্রী মনসুখ মান্ডব্য বলেন, দেশের বাজারে সারের কোনও সঙ্কট নেই। কয়েকটি রাজ্যের নির্দিষ্ট কিছু জেলায় ডিএপি সারের যোগান কম ছিল। কিন্তু ওই সমস্ত জেলাগুলিতে সময়মতোই ডিএপি পাঠানো হয়েছে। ২০২১-২২ রবিশস্যের মরসুমে ডিএপির কোনও অভাব নেই। রবি মরসুমে গোটা দেশে সারের মোট চাহিদা ৩৪.৬৫ লক্ষ মেট্রিক টন। কিন্তু সরকারের কাছে ৩৬.৬০ লক্ষ মেট্রিক টন ডিএপি রয়েছে। কাজেই সারের সঙ্কট আছে এটা বলা যায় না।

ফসলের মরসুম শুরুর আগেই যাতে কোথাও কোন সারের সঙ্কট না থাকে সে জন্য কেন্দ্রীয় কৃষি এবং কৃষক উন্নয়ন মন্ত্রক সব রাজ্যের সঙ্গে আলোচনায় বসে। প্রতিটি রাজ্যের কী পরিমাণ সার প্রয়োজন আছে তা জানার পর সরবরাহের ব্যবস্থা করে কেন্দ্র। যে সমস্ত সারে সরকার ভর্তুকি দিয়ে থাকে সেই সমস্ত সার বিক্রির ওপর সরকার অনলাইন ব্যবস্থায় গোটা দেশে নজরদারি চালায়। বিভিন্ন রাজ্যে সার যাতে সময়মতো পৌঁছে দেওয়া যায় সে জন্য প্রতিনিয়ত উৎপাদক এবং আমদানিকারকদের সঙ্গেও কথা বলে সরকার। সারের বিষয়ে সর্বশেষ তথ্য জানতে প্রতি সপ্তাহে একবার ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে রাজ্যের কৃষি দফতরগুলির সঙ্গে সরকারিভাবে আলোচনা করা হয়। যে সমস্ত সার চাহিদার তুলনায় উৎপাদন কিছুটা কম হয় সেগুলি বিদেশ থেকে আনা হয়।

শুধু তাই নয়, যাতে সময় মতো সেই সার কৃষকদের কাছে পৌঁছয় তার জন্য অনেক আগেই সরকার আমদানি করে থাকে। মন্ত্রী আরও বলেন, গোটা দেশেই ভর্তুকি মূল্যে সরকার ইউরিয়া বিক্রি করে থাকে। ইউরিয়ার ৪৫ কেজি ব্যাগের দাম ২৪২ টাকা। সারের অভাবের জন্য কৃষকরা যাতে কোনও রকম সমস্যায় না পড়েন সে বিষয়ে সরকার সজাগ রয়েছে। তাই চাষ শুরুর আগেই কৃষকরা যাতে তাঁদের প্রয়োজনীয় সার পেয়ে যান তার জন্য সরকার আগাম ব্যবস্থা নিয়ে থাকে

]]>