fighting – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Fri, 12 Nov 2021 17:09:33 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png fighting – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 করোনার বিরুদ্ধে লড়তে ৭৭.৮ শতাংশ সফল Covaxin https://ekolkata24.com/uncategorized/covaxin-is-7-8-percent-successful-in-fighting-corona Fri, 12 Nov 2021 17:07:16 +0000 https://ekolkata24.com/?p=11077 নিউজ ডেস্ক, নয়াদিল্লি: ভারতের দুটি সংস্থা করোনার টিকা তৈরি করেছে। যার মধ্যে ভারত বায়োটেকের (bharat biotek) কোভ্যাকসিন (Covaxin) অন্যতম। সম্প্রতি প্রথম সারির বিজ্ঞান সংক্রান্ত পত্রিকা ‘ল্যানসেটে’ (lancet) প্রকাশিত এক লেখা থেকে জানা গিয়েছে, করোনার বিরুদ্ধে কোভ্যাকসিন ৭৭.৮ শতাংশ কার্যকরী।

ল্যানসেটে প্রকাশিত গবেষণাপত্রে জানানো হয়েছে, টিকার দু’টি ডোজ নেওয়ার কয়েক দিনের মধ্যেই শরীরে অ্যান্টিবডি গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যায়। গবেষকদের দাবি, চলতি বছরের মে মাসের মধ্যে যারা দুটি টিকা নিয়েছেন এমন ২৪ হাজারেরও বেশি মানুষের উপর এই পরীক্ষা চালানো হয়েছে। ওই পরীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ১৮ থেকে শুরু করে ৯৭ বছর বয়সি কোনও মানুষই কোভ্যাকসিন নিয়ে কোনোওরকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (side effect) আক্রান্ত হননি। কারও মৃত্যু হওয়া তো দূরের কথা।

সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও (who) কোভ্যাকসিনকে ছাড়পত্র দিয়েছে। এতদিন হু কোভ্যাকসিনকে ছাড়পত্র না দেওয়ায় ভারতীয়রা সমস্যায় পড়েছিলেন। কারণ হু-র স্বীকৃতি না থাকায় একাধিক দেশ কোভ্যাকসিন নেওয়া ব্যক্তিদের সংশ্লিষ্ট দেশে প্রবেশের অনুমতি দিত না। দীর্ঘ টালবাহানার পর শেষ পর্যন্ত কোভ্যাকসিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে হু। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ওই সিদ্ধান্তের পর আমেরিকা (america), অস্ট্রেলিয়া (australia) কোভ্যাকসিন নেওয়া ব্যক্তিদের উপর যে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল তা তুলে নেয়।

এরইমধ্যে ল্যানসেটে প্রকাশিত গবেষণার রিপোর্ট কোভ্যাকসিন সম্পর্কে মানুষকে আরও বেশি আশান্বিত করেছে। তাঁরা মনে করছেন, কোভ্যাকসিন নেওয়া থাকলে করোনার হাত থেকে অনেকটাই রক্ষা পাওয়া যাবে। ল্যানসেটের ওই গবেষকরা পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছেন, কোভ্যাকসিন প্রাপকদের শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়। সর্বোপরি এই টিকায় কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার খবর নেই। তাই ১৮ বছরের উর্ধ্বে যে কোনও ব্যক্তি নিশ্চিন্তে কোভ্যাকসিন নিতে পারেন।

]]>
কুখ্যাত দেবদাসী প্রথাকে হারিয়ে ভারত রত্ন হয়ে উঠেছিল এই মেয়ে https://ekolkata24.com/offbeat-news/fighting-with-devdasi-practice-subbalaxmi-became-bharat-ratna Thu, 16 Sep 2021 06:25:10 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=4739 বিশেষ প্রতিবেদন: দেবদাসী প্রথার সঙ্গে অদ্ভুত লড়াই ছিল তাঁর। সংগীত ছাড়াও তাঁর পারিবারিক ইতিহাস সবসময়েই থেকেছে আলোচনার কেন্দ্রে। কিন্তু তাঁর সঙ্গীত তা কখনও সেই বিতর্কিত আলোচনাকে সামনে আসতে দেয়নি। তিনি ভারতরত্ন এম.এস শুভলক্ষী।

ওই এম.এস হল তাঁর মায়ের নাম , মাদুরাই সম্মুখাবদিভু। হ্যাঁ এটাই তাঁর মায়ের নাম, যিনি রত্নগর্ভা। ১৬ সেপ্টেম্বর আজকের দিনে জন্ম দেন মেয়ে শুভলক্ষ্মীর। অল্প বয়সেই সঙ্গীতের প্রতি মেয়ের গভীর টান বুঝেছিলেন মা। তিনি বুঝেছিলেন মেয়ের প্রতিভা এই মন্দিরের কুঠুরিতে লুকিয়ে থাকলে তা মহা ভুল হবে। কুখ্যাত দেবদাসী প্রথার অন্ধকার থেকে তিনি মেয়েকে বাইরের জগতে নিয়ে আসেন। মেয়ের হাতে তুলে দেন নিজের বীণা। দেবদাসীদের তথাকথিত সভ্য সমাজে নানারকম গঞ্জনা সহ্য করতে হত। সেই সমস্ত কিছুকে দূরে সরিয়ে মেয়েকে মাত্র ১০ বছর বয়সে তাঁর গান রেকর্ড করান। সেই শুরু, এরপর ১৩ বছর বয়সে মাদ্রাস মিউজিক অ্যাকাডেমিতে ভজন পরিবেশন করে সবাইকে তাক লাগিয়ে দেন।

subbalaxmi became bharat ratna

প্রথম গুরু তাঁর মা-ই। পাশাপাশি গান শিখেছেন সেমমানগুডি শ্রীনিবাস আইয়ারের কাছে। পরে হিন্দুস্তানি সঙ্গীত শিক্ষা নেন পণ্ডিত নারায়ণ রাও ব্যাসের কাছে। পরে শেখেন পল্লবী সঙ্গীত। শিক্ষাগুরু ছিলেন এমএস ভাগবতার। এরপরেই মঞ্চানুষ্ঠান শুরু করেন তিনি। সেখানে বীণা বাজাতেন মা।

১৯৩০ সালে মাকে নিয়ে চেন্নাইতে চলে আসেন শুভলক্ষ্মী। সেখানে সঙ্গীতজ্ঞা হিসাবে প্রতিষ্ঠা লাভের‌ জন্যে নতুন করে লড়াই শুরু হয়। এই সময়ে তাঁর সঙ্গে আলাপ হয় বিশিষ্ট সাংবাদিক ও স্বাধীনতা সংগ্রামী টি সদাশিবমের।১৯৪০ সালে তাঁকেই বিয়ে করেন। জীবন অদ্ভুতভাবে বদলে যায়। মিশে যায় সঙ্গীত এবং স্বাধীনতা সংগ্রাম। স্বামীর দেশপ্রীতি তাঁকে দেশের স্বাধীনতা লাভের কাজে উদ্বুদ্ধ করেছিল। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে জাতীয় নেতাদের উপস্থিতিতে সেইসময় তিনি জাতীয়তাবাদী গান পরিবেশন করতেন। পরে সি রাজাগোপালাচারীর মাধ্যমে জওহরলাল নেহরু ও মহাত্মা গান্ধীর সঙ্গে আলাপ হয় তাঁর। রাজাগোপালাচারী ছিলেন তাঁর স্বামীর ঘনিষ্ঠ বন্ধু।

গান্ধীজীকে ভজন শুনিয়েছিলেন এমএস শুভলক্ষ্মী।মহাত্মা তাঁর কণ্ঠস্বরকে বলতেন মীরার কণ্ঠস্বর। শুভলক্ষ্মীর কন্ঠে গান্ধীজির খুব প্রিয় ভজন ছিল ‘হরি তুম হরো’। ১৯৪৪ সালে কস্তুরবা মেমোরিয়াল ট্রাস্টের জন্যে অর্থ সংগ্রহের লক্ষ্যে পাঁচটি কনসার্টে অংশ নিয়েছিলেন শুভলক্ষ্মী। গ্রামের মেয়ের সহায়তায় কাজ করত কস্তুরবা মেমোরিয়াল ট্রাস্ট। সামাজিক কাজের জন্যে পরেও একাধিক অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছেন তিনি।

subbalaxmi became bharat ratna

১৯৩৭ থেকে ১৯৪৭। এই সময়কালে বেশ কয়েকটি সিনেমায় অভিনয় করেছিলেন এমএস শুভলক্ষ্মী। এর মধ্যে রয়েছে সেবা সদন, শকুন্তলার মতো ছবি। সাবিত্রী নামে একটি ছবিতে পুরুষের ভূমিকায় অভিনয় করেন। চরিত্রটি ছিল নারদের। সাবিত্রী সিনেমাটি করা হয়েছিল জাতীয়তাবাদী তামিল সাপ্তাহিক কল্কির প্রকাশ করার উদ্দেশে। মীরা ছবিতে মীরাবাঈয়ের ভূমিকাতেও অভিনয় করেছিলেন তিনি। আসলে নিজের শিল্পীসত্তাকে বরাবরই দেশের কাজে নিয়োজিত রেখেছিলেন শুভলক্ষ্মী। ১৯৫০ সালে মীরা ছবিটি ফের হিন্দিতে করা হয়েছিল।
এমএস শুভলক্ষ্মীর হিন্দিতে গাওয়া ভজনগুলি তাঁকে দক্ষিণ ভারতের গণ্ডি থেকে বের করে এনে সারা দেশে পরিচিতি দেয়। কর্ণাটকী শাস্ত্রীয় সঙ্গীত ছাড়াও সংস্কৃত, হিন্দি, মালায়ালম, বাংলা, পাঞ্জাবী, মারাঠি, তেলেগু, গুজরাতি ভাষাতেও গান করেছেন এই কিংবদন্তী শিল্পী। পদ্মভূষণ, ম্যাগসাইসাই, সঙ্গীত নাটক অ্যাকাডেমি পুরস্কার সহ বহু পুরস্কার পেয়েছেন এই কিংবদন্তী। ১৯৯৮ সালে প্রথম ভারতীয় সঙ্গীত শিল্পী হিসাবে ভারতরত্ন পান তিনি। তবে ১৯৯৭-এ স্বামী কল্কি সদশিভমের মৃত্যুর পর প্রকাশ্যে গান করা ছেড়ে দেন তিনি।

]]>
বিজেপির বিরুদ্ধে একাই লড়াই করছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: ব্রাত্য বসু https://ekolkata24.com/uncategorized/mamata-banerjee-is-fighting-alone-against-bjp-bratya-basu Fri, 13 Aug 2021 16:37:26 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=2370 নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের নানা জনবিরোধী নীতির বিরুদ্ধে একা লড়ে যাচ্ছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ বাকিরা হই হই করলেও বিজেপির বিরুদ্ধে প্রকৃত লড়াই লড়ছেন মমতা৷ শুক্রবার ত্রিপুরা সফরে গিয়ে এমনটা বললেন বাংলার শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু৷

বিজেপিশাসিত ত্রিপুরায় রাজনৈতিক কর্মসূচিতে বাংলার শাসকদল তৃণমূলের নেতা-মন্ত্রীরা আগরতলায় ঘাঁটি করেছেন৷ এই তালিকায় রয়েছেন তৃণমূলের সংসদ সদস্য শান্তনু সেন এবং রাজ্যের আইনমন্ত্রী মলয় ঘটক। শুক্রবার সকালে আগরতলায় উড়ে গিয়েছেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু এবং তৃণমূল সংসদ সদস্য অপরূপা পোদ্দার৷

এদিন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেন, ‘ত্রিপুরায় বামফ্রন্টের সঙ্গে কোনও জোট হবে না। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের বামেদের সঙ্গে এই রাজ্যের বামেদের চরিত্রগত পার্থক্য আছে। তারা মাটির কাছাকাছি থেকে লড়াই করছেন। চাইলে বাম নেতা-কর্মীরা তৃণমূলে আসতে পারেন। তারা জানেন, বিজেপি’র বিরুদ্ধে প্রকৃত লড়াই লড়ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।’

ব্রাত্য বসু আরও বলেন, ‘প্রয়োজনে বারবার ত্রিপুরায় আসব। স্থানীয় নেতৃত্বের মাধ্যমে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বার্তা ত্রিপুরার সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দেব৷ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে উন্নয়ন ও লড়াকু নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথা আমরা সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই।’

অন্যদিকে, ত্রিপুরায় বিজেপি’র রাজ্য সভাপতি মানিক সাহা তৃণমূলের নেতৃত্বের সফর প্রসঙ্গে বলেন, ‘যেকোনও রাজনৈতিক দল কর্মসূচির জন্য আসতেই পারেন। আমরা ওদের রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করব।’
ত্রিপুরায় সম্প্রতি তৃণমূল নেতাদের উপরে আক্রমণ ও তাদের গ্রেফতারের ঘটনায় তৃণমূল ও বিজেপি’র মধ্যে সংঘাত তীব্র আকার ধারণ করেছে। তৃণমূলের বক্তব্য, গণতন্ত্রের হত্যাকারী বিজেপিকে পরাজিত করে জিতবে ত্রিপুরা।

]]>