सिद्धार्थ कॉलोनी के प्लॉट संख्या 16/1 में स्थित एक बहुमंजिला इमारत के भूतल पर आग लगने से गुप्ता परिवार के सभी सात सदस्य एक साथ खत्म हो गए। बृहन्मुमंबई नगर निगम (BMC) के अनुसार सुबह करीब 5 बजे चेंबूर में एक दुकान में आग लगने से 3 बच्चों समेत 7 लोगों की मौत हुई है।
मृतकों में प्रेसी प्रेम गुप्ता (6), मंजू प्रेम गुप्ता (30), अनीता धर्मदेव गुप्ता (39), प्रेम छेदीराम गुप्ता (30), नरेंद्र गुप्ता (10), विधि छेदीराम गुप्ता (15) और गीता देवी धर्मदेव गुप्ता (60) शामिल हैं।
डीसीपी जोन 6 हेमराज सिंह राजपूत ने बताया कि परिवार G+2 इमारत की अन्य दो मंजिलों पर रह रहा था, जबकि दुकान भूतल पर स्थित थी। उन्होंने बताया कि हमें सुबह करीब 6 बजे सूचना मिली कि जी+2 इमारत के ग्राउंड फ्लोर पर एक दुकान थी और अन्य दो मंजिलों पर परिवार रहता था। सात लोगों की मौत हो गई और दुकान में सो रहे दो लोग बच गए हैं। हमारी टीम और फायर ब्रिगेड की टीम आग लगने के सही कारणों की जांच कर रही है।
प्रारंभिक जांच से पता चला है कि आग दुकान के ग्राउंड फ्लोर पर लगे बिजली के तारों में शॉर्ट सर्किट के कारण लगी। सूचना मिलने पर बचाव दल तुरंत आग बुझाने के लिए घटनास्थल पर पहुंच गया। इस भयानक घटना ने पूरे क्षेत्र में शोक की लहर फैला दी है और स्थानीय प्रशासन ने परिवार की सहायता के लिए प्रयास शुरू कर दिए हैं। पुलिस ने सभी लाशों को पोस्टमार्टम हाउस भेज दिया है।
]]>
कारख़ाना संकरी गली में स्थित होने के कारण आग बुझाने में काफी कठिनाइयों का सामना करना पड़ा। हालांकि, दमकल विभाग की तत्परता से आग को नियंत्रित कर लिया गया और पूरी तरह बुझा दिया गया। इस आग की घटना में कोई हताहत नहीं हुआ। सभी कर्मचारियों और अन्य लोगों को सुरक्षित बाहर निकाल लिया गया, और किसी को भी गंभीर चोटें नहीं आईं।
दमकल अधिकारियों के अनुसार, आग लगने का प्राथमिक अनुमान शॉर्ट सर्किट के कारण लगाया जा रहा है। आग की विस्तृत जांच अभी चल रही है, लेकिन शॉर्ट सर्किट ही आग का मुख्य कारण मानकर चल रहे हैं। इस घटना के बाद कारख़ाने की सुरक्षा उपायों की समीक्षा की जाएगी और भविष्य में ऐसी घटनाओं की पुनरावृत्ति को रोकने के लिए आवश्यक कदम उठाए जाएंगे।
]]>आग की घटना के कारण नगर निगम में भगदड़ मच गई। नगर निगम के कर्मचारियों ने तुरंत अग्निशामक यंत्रों से आग बुझाने की कोशिश शुरू कर दी। इधर, घटना की सूचना पर दमकल की दो गाड़ियां मौके पर पहुंचीं और आग पर काबू पाया।
घटना में किसी के हताहत होने की कोई खबर नहीं है। आग कैसे लगी यह स्पष्ट नहीं है। मेयर गौतम देव समेत नगर निगम के अधिकारी मौके पर मौजूद थे। आग लगने के सही करणों का पता लगाया जा रहा है।
]]>स्थानीय न्यूज से पता चला कि हरिपुर जिले के सिरिकोट गांव में सरकारी गर्ल्स हायर सेकेंडरी स्कूल में तेजी से ये आग फैल गई।
पाकिस्तान के खैबर पख्तूनख्वा प्रांत के सुदूर पहाड़ी इलाके में भीषण आग की चपेट में आई एक स्कूल की इमारत से लगभग 1,400 छात्राओं को बचा लिया लिया गया है। घटना के बाद आग पर काबू पा लिया गया है। आग लगने की सही कारणों का पता लगाया जा रहा है।
]]>নিউইয়র্কের মেয়র এরিক অ্যাডাম বলেছেন, মহানগরীটির গত ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড এটি।
রবিবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টার দিকে ভবনটির দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলায় প্রথম আগুন লাগে। এর পর ১৯তলা অ্যাপার্টম্যান্ট ভবনটিতে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। এতে অগ্নিদগ্ধ ও ধোঁয়ায় দমবন্ধ হয়ে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে। ফক্স নিউজ ও বিবিসি জানাচ্ছে এই খবর।
আগুন ধরে যাওয়ার খবর পেয়ে দুই শতাধিক দমকল কর্মী আগুন নেভানোর কাজে ঝাপিয়ে পড়েন। প্রথমিকভাবে ধারণা করা হয়, বৈদ্যুতিক হিটার থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে।
]]>১২ টি দমকলের ইঞ্জিন, বিপুল সংখ্যক স্থানীয় লোক সাহায্যের কাজে হাত বাড়িয়েছে। দমকল সূত্রে খবর, তারা প্রথম ভোর ৫টা ৪৫ মিনিটে আগুন লাগার খবর পান। প্রায় ৬০টি দোকান আগুনের কবলে। প্রসঙ্গত, চাঁদনি চক বাজার সারাদেশে বিখ্যাত। ইলেকট্রনিক সামগ্রী ছাড়াও এখানে রয়েছে প্রচুর কাপড়ের দোকান। প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষ কেনাকাটা করতে আসেন এই হাটে। চাঁদনি চক তার পরাঠা গলি ও সরু রাস্তার জন্যও বিখ্যাত।
दिल्ली: चांदनी चौक की लाजपत राय मार्केट में आग लग गई, दमकल की 12 गाड़ियां आग पर काबू पाने की कोशिश कर रही हैं। pic.twitter.com/16EygcfmK7
— ANI_HindiNews (@AHindinews) January 6, 2022
Delhi: Fire breaks out at Lajpat Rai Market in Chandni Chowk; 12 fire tenders rushed to the site for firefighting
— ANI (@ANI) January 6, 2022
]]>
বৃহস্পতিবার গভীর রাতে ঢাকা থেকে বরিশালের বরগুনাগামী এমভি অভিযান-১০ নামে লঞ্চে অগ্নিকান্ডের জেরে বাংলাদেশ নৌ পরিবহণ মন্ত্রক চরম বিতর্কে। জাতীয় সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টির অভিযোগ, স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পরেও দেশের নৌ পথ পরিবহণ ব্যবস্থা যে কত খারাপ তার উদাহরণ এই দুর্ঘটনা।
দুর্ঘটনার পর শোক জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নিহত ও আহতদের আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা জানিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। এমভি অভিযান-১০ লঞ্চে অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের প্রতি পরিবারকে এক লাখ ৫০ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে। নৌপরিবহণ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী জানান, সরকার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত করবে।
দুর্ঘটনাস্থল জুড়ে হাজার হাজার মানুষের কান্না। বরিশাল বিভাগের দপদপিয়ার কাছে সুগন্ধা নদীতে পুড়ে যাওয়া লঞ্চ এমভি অভিযান থেকে সারি সারি মৃতদেহ বের করা হয়েছে। অগ্নিদগ্ধদের চিকিৎসার চলছে বরিশালের শের ই বাংলা হাসপাতালে।
বৃহস্পতিবার গভীর রাতে দিকে লঞ্চটিতে আগুন লাগে বলে যাত্রীরা জানিয়েছেন। ইঞ্জিনরুমের পাশে ক্যান্টিন। সেই ক্যান্টিনের গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হলে আগুন ধরে যায় ১৩ ব্যারেল ডিজেলে। যা ছড়িয়ে পড়ে পুরো লঞ্চে।
জ্বলতে থাকা লঞ্চটি রাতেই ঝালকাঠি সদর উপজেলার গাবখান ধানসিঁড়ি ইউনিয়নের গাবখান চ্যানেলে এলে কিছু যাত্রী লাফিয়ে নামতে পারেন। অনেকে সুগন্ধা নদীতে ঝাঁপ দেন।
ঝালকাঠি সদর থানার ওসি খলিলুর রহমান জানান, লঞ্চে পাঁচ শতাধিক যাত্রী থাকলেও আগুনে ৭০-৮০ জন দগ্ধ হয়েছেন। তবে ঠিক কতজন লোকের মৃত্যু হয়েছে এর সঠিক সংখ্যা জানাতে পারেননি তিনি।
]]>ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে ঢাকা থেকে বরগুনাগামী এমভি অভিযান-১০ নামে একটি লঞ্চে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ৩০ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
বরিশাল ফায়ার নার্ভিসের উপ-পরিচালক মো. কামাল উদ্দিন ভূঁইয়া জানান, ‘এখনও উদ্ধার কাজ চলছে। এখানে মোট ৫টি ইউনিট আগুন নেভানোর কাজ করেছে। উদ্ধার কাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত বিস্তারিত কিছুই বলা যাচ্ছে না।’
]]>তবে অগ্নিকাণ্ডে হতাহতের কোনও খবর নেই। স্থানীয়দের দাবি, জাকেরিয়া স্ট্রিটে ভোটগ্রহণ কেন্দ্রের বিপরীতের একটি বাড়ির দোতলায় শাড়ির গুদাম রয়েছে। এদিন সকালে আচমকাই ওই শাড়ির গুদাম থেকে ধোঁয়া বেরতে দেখা যায়। স্বাভাবিকভাবেই হইচই শুরু হয়ে যায়। খবর দেওয়া হয় দমকলে। কিছুক্ষণের মধ্যে দমকলের ৬টি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছায়। যুদ্ধকালীন তত্পরতায় শুরু হয় আগুন নেভানোর কাজ। প্রায় ৪৫ মিনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়।
যদিও ঘিঞ্জি এলাকা হওয়ায় দমকল কর্মীদের আগুন নেভাতে কিছুটা বেগ পেতে হয়। শাড়ির গুদামে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় প্রচুর পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলেই মনে করা হচ্ছে। কীভাবে ওই শাড়ির গুদামে আগুন লাগল, তা এখনও স্পষ্ট নয়। শাড়ির গুদামটিতে অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা যথাযথ ছিল কিনা, তাও তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। দমকল ও পুলিশ সূত্রের খবর, পুরো বিষয়টি নিয়েই তদন্ত চলছে।
প্রসঙ্গত, আজ কলকাতার ১৪৪টি ওয়ার্ডে ভোটগ্রহণ চলছে। ২৩ হাজার পুলিশ কর্মী মোতায়েন রয়েছে গোটা শহরজুড়ে। ৫ হাজার রাজ্য পুলিশের কর্মী কাজ করছেন। জয়েন্ট সিপি পদমর্যাদার আধিকারিকদের ময়দানে নামানো হয়েছে। প্রায় এমন ১০ জন পুলিশ আধিকারিক ভোট কলকাতায় রাজপথে রয়েছেন। এছাড়াও ডেপুটি কমিশনার রয়েছেন ২৬ জন। ৭১ জন অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার কাজ করছেন। এছাড়াও শহরের একাধিক জায়গাতে ২০০টি পুলিশ পিকেটিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে। শহরে ঢোকা এবং বের হওয়ার প্রত্যেকটি জায়গাতে পুলিশ পিকেট রয়েছে। জলপথেও রিভার পেট্রোলিং চলছে ৬ জায়গায়। আরএফএস(RFS) ও আরটি(RT) মোবাইল দিনে-রাতে মিলিয়ে থাকছে ৭২টি, এইচআরএফএস(HRFS) থাকবে ৩৫টি। ১৮টি স্পেশাল ক্যুইক রেসপন্স টিম থাকবে। বাড়তি সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে বিধাননগর ও হাওড়া কমিশনারেট, বারুইপুর ও ডায়মন্ড হারবার পুলিশ জেলাকে। চালু হয়েছে কমিশনের কন্ট্রোল রুম-২২৯০ ০০৪০/৪১।
]]>সংবাদ সংস্থা এপি জানাচ্ছে, হংকংয়ের (Hong Kong) বিখ্যাত প্রাচ্যের ওয়ার্ন্ড ট্রেড সেন্টারে অগ্নিকান্ড। ভিতরে আটকে পড়েছেন কমপক্ষে ৩০০ জন।
চিনা সংবাদ সংস্থা জিনহুয়ার খবর, ভিতরে দমবন্ধকর পরিস্থিতি। যারা আটকে পড়েছেন কোনওরকমে সোশ্যাল মিডিয়ায় বা ফোন করে পরিচিতদের জানিয়েছেন।

বিবিসি ও জাপান টাইমসের খবর, ভিতর থেকে কয়েকজনকে বের করা হয়েছে।
আল জাজিরা জানিয়েছে, বুধবার দুপুরে হংকংয়ের কজওয়ে বে এলাকার ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের ৩৮ তলা ভবনটিতে আগুন ধরে।

ঘিঞ্জি বসতিপূর্ণ বিশ্বের অন্যতম ব্যাস্ত বাণিজ্য নগরীতে এই অগ্নিকান্ডের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায় দ্রুত। হংকং প্রশাসন দ্রুত উদ্ধার কাজে নেমেছে।
<
p style=”text-align: justify;”>হংকং প্রশাসনের একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে দু’টি ওয়াটার জেটের মাধ্যমে কাজ করছেন উদ্ধারকর্মীরা। এই ভবনটিতে বিভিন্ন দোকানের ক্রেতা এবং দুপুরের খাবারের জন্য রেস্টুরেন্টে যাওয়া ব্যক্তিরাও আটকে পড়েছেন।
]]>একই সঙ্গে দোষী সাব্যস্ত গোপাল আনসল (Gopal Ansel) এবং সুশীল আনসল (Sushil Ansel)এই দু’জনের প্রত্যেককে ২ কোটি ২৫ লাখ টাকা করে জরিমানা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। উপহার হলে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় দোষী সাব্যস্ত গোপাল ও সুশীল সম্পর্কে দুই ভাই।
উল্লেখ্য, প্রায় ২৩ বছর আগে ১৯৯৭ সালের ১৩ জুন দিল্লির উপহার সিনেমা হলে বিধ্বংসী আগুন লেগেছিল। বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় হলের ভিতরেই ৫৯ জনের মৃত্যু হয়েছিল জখম হয়েছিলেন শতাধিক দর্শক। রাজধানীর অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তীব্র শোরগোল পড়ে গিয়েছিল দেশজুড়ে।
অভিযোগ ওঠে, ওই সিনেমা হলে আগুন নেভানোর মতো পর্যাপ্ত ব্যবস্থা ছিল না। বেশি সংখ্যক দর্শকের বসার ব্যবস্থা করে দিতে হল থেকে বের হওয়ার একাধিক রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। সে কারণেই হতাহতের সংখ্যা এত বেশি হয়েছিল। ওই ঘটনার তদন্তের ভার দেওয়া হয়েছিল সিবিআইকে।
কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা বাহিনীর তদন্তে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় অভিযুক্ত হন দিল্লির (Delhi) রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ী আনসল ভাইয়েরা। প্রায় ২৩ বছর মামলা চলার পর এদিন উপহারের মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হল। উল্লেখ্য এই মামলায় সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে ইতিমধ্যেই দু’বছর জেলে কাটিয়েছেন আনসল ভাইয়েরা। পরবর্তী ক্ষেত্রে দুই ভাই প্রায় ৬০ কোটি টাকা জরিমানা দিয়ে ছাড়া পেয়েছিলেন। জরিমানার টাকাতেই দিল্লিতে তৈরি হয়েছে ট্রমা কেয়ার সেন্টার। উপহার হলে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় মামলা চলাকালীন দুই অভিযুক্তের মৃত্যু হয়। এই দুই অভিযুক্ত হলেন হরস্বরূপ পনোয়ার এবং ধরমবীর মালহোত্রা।
]]>ওই বহুতলে আগুন লাগার সঙ্গে সঙ্গে গোটা এলাকাটি কালো ধোঁয়ায় ঢেকে যায়। আগুনের হাত থেকে বাঁচার জন্য এক যুবক দ্রুত নামার চেষ্টা করতে গিয়ে পড়ে যান। সঙ্গে সঙ্গেই ওই যুবকের মৃত্যু হয়।
দমকল কর্মীদের আশঙ্কা, ওই বহুতলে বহু মানুষ আগুনের ফলে আটকে পড়েছেন। তাঁদের দ্রুত উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। দমকলের ৩০টি ইঞ্জিন যুদ্ধকালীন তৎপরতায় আগুন নেভানোর কাজ করছে। ইতিমধ্যেই আগুন নেভানোর কাজ তদারকির জন্য ঘটনাস্থলে গিয়েছেন মুম্বইয়ের মেয়র কিশোরী পেডনেকর।
দমকল বাহিনী জানিয়েছে, শুক্রবার দুপুর সাড়ে বারোটা নাগাদ আচমকাই বহুতলের ১৯ তলা থেকে গল গল করে কালো ধোঁয়া বের হতে দেখা যায়। কিছুক্ষণ পরেই দেখা যায় ১৯ তলাটি দাউদাউ করে জ্বলছে। আগুন ক্রমশ আবাসনের উপর ও নিচ দুইদিকেই ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে। স্বাভাবিকভাবেই এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ১৭ থেকে ২৫ তলার মধ্যে বসবাস করা হয় বহু মানুষ আটকে পড়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। শেষ পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, অরুণ তিওয়ারি নামে এক যুবক প্রাণ বাঁচাতে কার্নিশের উপরে গিয়ে দাঁড়ান। কিন্তু হঠাৎই হাত ফসকে তিনি নিচে পড়ে যান। দমকল কর্মীরা সঙ্গে সঙ্গেই ওই আহত ব্যক্তিকে কেইএম হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
আগুনের হাত থেকে প্রাণে বাঁচতে ওই যুবক তড়িঘড়ি বারান্দা টপকে কার্নিশ বেয়ে নিচে নামার চেষ্টা করছিলেন বলে জানা গিয়েছে। জনবহুল ওই এলাকায় ইতিমধ্যেই আশেপাশের মানুষকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। দমকলের ইঞ্জিন যাওয়ার রাস্তা করে দিতে ইতিমধ্যেই কারি রোডের রাস্তাটি সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। গোটা এলাকা পুলিশ ব্যারিকেড করে ঘিরে রেখেছে। ইতিমধ্যেই ওই বহুতলটির আশপাশের বাড়ি ও দোকানগুলিও ফাঁকা করে দেওয়া হয়েছে। এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এখনও পর্যন্ত একজনের মৃত্যুর খবর ছাড়া হতাহতের কোনও খবর মেলেনি। তবে দমকল কর্মীরা আশঙ্কা করছেন, আগুন নেভানোর কাজ সম্পূর্ণ হলেই প্রকৃত ক্ষয়ক্ষতি বা হতাহতের পরিমাণ জানা যাবে।
]]>সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছে, আগুন দাউদাউ করে জ্বলছে। কারখানার ভিতরে থেকে কর্মরত শ্রমিকরা বাঁচার জন্য তীব্র চিৎকার করছেন। সুরাতের কাদোদরা এলাকায় রয়েছে একাধিক বস্ত্র কারখানা। তারই মাঝে ছিল এই প্যাকেজিং কারখানাটি। অন্য দিনের মতো সোমবার ভোরের শিফটেও কাজ শুরু হয়েছিল। কিন্তু হঠাৎই কোনওভাবে ওই কারখানায় আগুন লেগে যায়। দ্রুত কারখানায় আগুন ছড়িয়ে পড়ে। কারখানা থেকে কালো ধোঁয়া বের হতে দেখে স্থানীয় বাসিন্দারাই দমকলকে খবর দেন। খবর পেয়ে দমকলের ১০টি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এদিনের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় বেশ কয়েকজন শ্রমিক জখম হয়েছেন তবে তাদের অবস্থা গুরুতর এমন নয়।
সোমবার দমকলবাহিনী প্রথমেই কারখানার ভিতরে আটকা পড়া শ্রমিকদের উদ্ধারের চেষ্টা শুরু করে। আগুন লাগার পর শ্রমিকরা কোনও রকমে কারখানার ছাদে উঠে গিয়েছিলেন। সেখান থেকেই দমকলের বিশাল মই দিয়ে তাঁদেরকে একে একে নামিয়ে আনা হয়। দমকল বাহিনী কয়েক মিনিটের মধ্যেই ওই কারখানা থেকে ১২৫ জনকে নিরাপদে বাইরে বের করে আনেন। তবে দুই শ্রমিককে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। আগুনে ঝলসে তাঁদের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশ সুপার রুপল সোলাঙ্কি। আগুনের হাত থেকে বাঁচতে কয়েকজন শ্রমিক ছাদ থেকে ঝাঁপ দেন। তাঁরাই আহত হয়েছেন। কিভাবে ওই কারখানায় আগুন লাগল তা তদন্ত করে দেখছে দমকল বাহিনী।
]]>