good – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Mon, 03 Jan 2022 19:29:07 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png good – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 Breakfast king Corn Flakes: নিত্যদিন কর্নফ্লেক্স? ভালো নাকি খারাপ? https://ekolkata24.com/lifestyle/are-corn-flakes-good-or-bad-for-weight-loss-the-answer-will-surprise-you Mon, 03 Jan 2022 19:29:07 +0000 https://ekolkata24.com/?p=17875 কথাতেই আছে, “Breakfast like a king”। আবার, ব্রেকফাস্ট দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মিল একথা একবাক্যে স্বীকার করেন ডাক্তারই হোক কিংবা নিউট্রিশনিস্ট সকলেই। তা , ব্রেকফাস্ট বাদ – নৈব নৈব চ৷ আর বিশ্বের জনপ্রিয় ব্রেকফাস্টের তালিকায় থাকা অন্যতম আইটেম কর্নফ্লেক্স (Corn Flakes)৷

ইদানিং বাঙালিরাও ব্রেকফাস্ট টেবিলে দুধ কর্নফ্লেক্স বা দই কর্নফ্লেক্সের বাটি হাতেই বসছে। তার প্রধান কারণ, যেমন সহজ কর্নফ্লেক্স বানানো, তেমনই তাড়াতাড়ি খাওয়াও হয়ে যায়৷ আবার লো-ক্যালোরি হওয়ায় ওজন কমাতেও ভীষণ সাহায্য করে৷ কিন্তু, এখন প্রশ্ন হলো নিত্যদিন কর্নফ্লেক্স খাওয়া আদৌ কি স্বাস্থ্যের পক্ষে উপযুক্ত ?

প্রসঙ্গত, নিয়মিত ব্রেকফাস্টে কর্ণফ্লেক্স রাখলে তৈরী হতে পারে বেশ কয়েকটি সমস্যা।
১) কর্নফ্লেক্সকে সুস্বাদু করে তুলতে এতে ‘হাই ফ্রুক্টোজ কর্ন সিরাপ’ মেশানো হয়৷ তাই গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বেশী থাকে কর্নফ্লেক্সের ৷ তা ছাড়াও কর্ণফ্লেক্সে মেশাতে হয় নিদেনপক্ষে দুধ। এর পাশাপাশি শুকনো ফল বা মরসুমি নানা ফলও এর সঙ্গে মেশানো হয়। ফলত আরও বাড়ে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স , যা শক্তি বাড়ালেও বিশেষ সুখকর নয় শরীরের জন্য ।

২) যে কোনও প্যাকেজড খাবারের মতো অ্যাডেড সুগার কর্নফ্লেক্সেও থাকে ৷ তাই কর্নফ্লেক্স রোজ খেলে ওজন কমার বদলে যেমন রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে, তেমনই ওজন কমার বদলে বেড়ে যেতে পারে৷
৩) গবেষণায় প্রমাণিত যে, কর্নফ্লেক্সে থাকা চিনি আসলে কমিয়ে দেয় টেস্টোস্টেরনের ক্ষরণ। ফলে সেক্স ড্রাইভও কমে আসে। তাই, প্রতিদিন কর্নফ্লেক্স খেলে কমতে পারে যৌন উত্তেজনাও।

]]>
Good Nights Sleep: রাতে ভাল ঘুমোনোর সেরা দশ টিপস https://ekolkata24.com/lifestyle/top-10-tips-for-good-nights-sleep Thu, 02 Dec 2021 19:00:50 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=3852 অনলাইন ডেস্ক: ঘুম বা গভীর ঘুম (Nights Sleep) আমাদের জৈবিক ক্রিয়াকলাপগুলির মধ্যে সবচেয়ে অধরা৷ সুন্দর ঘুম আমাদের শরীরকে পুনরুজ্জীবিত করে এবং মেরামত করে। একটি কারণ আছে যে, উন্নত স্বাস্থ্যের সঙ্গে প্রতিদিন গড়ে আট ঘন্টা ঘুমানোর প্রয়োজন৷ আরামদায়ক ঘুম উন্নত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, ফিট এবং উন্নত স্বাস্থ্যের সঙ্গে সম্পর্কিত। ভালো ঘুমের জন্য আমরা অনেক কিছু করতে পারি৷ রাতের ঘুমের জন্য দশটি অভ্যাস মেনে চলুন :

নিয়মিত ঘুমানোর সময়: সময় মতো ঘুমোতে হবে৷ সঠিক সময় না হলেই ঘুমের জন্য বিপর্যয় সৃষ্টি করে না। যদি আপনি ক্র্যাশ আউট করার সময়টি প্রায়শই পরিবর্তিত হয়, শরীর পরিবর্তিত সময়সূচীর সঙ্গে সামঞ্জস্য করতে পারে না৷ তাই ঘুমাতে অসুবিধা হয়৷ একটি নিয়মিত ঘুমের সময়সূচী অনুসরণ করুন৷ কারণ শরীর ঘুম-প্ররোচক হরমোন নিঃসরণ শুরু করে৷ এটি ঘুমকে আরও আরামদায়ক করে৷

ক্যাফিন: ক্যাফিন ঘুমের সব থেকে বড় শত্রু। রাতের পর চা -কফির মতো ক্যাফিনযুক্ত পানীয় গ্রহণ করলে শরীর ঘুমিয়ে পড়া বন্ধ করে। অনেকেরই রাতের খাবারের পরে কফি খাওয়ার অভ্যাস থাকে৷ যা তাদের রাত পর্যন্ত জেগে রাখার ক্ষমতা রাখে।

ঘুম বাড়ানোর খাবার: ক্যামোমাইল চা, গরম দুধ, গোটা গমের রুটি, আলু এবং টার্কি খান৷ এমন সব খাবার ঘুমের সঙ্গে আপনার চোখের পাতা ভারী করে তুলবে। এর মধ্যে অনেকগুলি শরীরে একটি শান্তিপূর্ণ অবস্থা নিয়ে আসে এবং অনিদ্রার বিরুদ্ধে লড়াই করে।

Top 10 tips for a good night's sleep

অফলাইন: ঘুমানোর অন্তত এক ঘন্টা আগে ইলেকট্রনিক্স বন্ধ করুন। ইলেকট্রনিক্স গ্যাজেটগুলি মস্তিষ্ককে উদ্দীপিত করে৷ আলো শরীরকে ঘুমের মোডে যেতে বাধা দেয়। একবার আপনি আনপ্লাগ করে, আপনি পড়তে বা ধ্যান করতে পারেন।

শব্দের উৎস: ঘুমানোর সময় কাছাকাছি শব্দের উৎস থাকা আপনার ঘুমকে ব্যাহত করতে পারে। যেসব রুমে টেলিভিশন বা মিউজিক বাজছে, সেগুলো থেকে দূরে থাকুন। আপনি যদি কোনও ব্যস্ত রাস্তার কাছাকাছি বা বিমানবন্দর, রেলওয়ে স্টেশনের কাছাকাছি থাকেন, তাহলে ঘরে কিছু শব্দ নিরোধক যোগ করুন।

লাইট আউট: অন্ধকার ঘর শরীরকে দ্রুত বন্ধ করতে উৎসাহিত করে। বিছানায় যাওয়ার সময় নিশ্চিত করুন যে, কোনও শক্তিশালী আলোর উত্স চালু নেই। টেলিভিশন, কম্পিউটার এবং ফোনের স্ক্রিন থেকে বের হওয়া আলোও আপনার জন্য ক্ষতিকারক ।

বেডটাইম রুটিন: ঘুমানোর আগে আপনি যে অভ্যাসগুলি অনুসরণ করেন তার একটি সেট থাকা শরীরকে বিছানার জন্য প্রস্তুত হতে শুরু করার সংকেত দেয়। আপনার শয়নকালের রুটিনে রাতের পোশাক পরিবর্তন করা, দাঁত ব্রাশ করা, পড়া এবং আপনার প্রার্থনা অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।

ঘুমের চারপাশ: আরামদায়ক গদি, বালিশ এবং নরম লিনেন ভাল এবং দ্রুত ঘুমাতে সাহায্য করে। বেডরুমের একটি ঝরঝরে, পরিচ্ছন্ন এলাকাও অপরিহার্য। লাইটগুলিকে বন্ধ করে রাখুন এবং রুমটিকে তরতাজা করে রাখুন৷
উন্নত ঘুমের জন্য অ্যারোমাথেরাপি: অনেক এসেনশিয়াল অয়েল আমাদের ভালো ঘুমাতে সাহায্য করে। স্বাভাবিক পছন্দগুলি হল ল্যাভেন্ডার, লেবু এবং গোলাপ। অনেক দোকান অপরিহার্য তেল সরবরাহ করে।

দুপুরের ঘুম কমিয়ে দিন: দিনের বেলা অনিয়মিত বা লম্বা ঘুম হলে আপনার রাতের বেলার ঘুমের বাধার সৃষ্টি করে৷ এছাড়াও দুপুরের ঘুমের সময় জৈবিক ঘড়িটি লাইনচ্যুত হয়৷ যা নির্দেশ করে যে আমরা কখন ঘুমাবো। তাই দুপুরেরনা ঘুমানোই ভালো৷

]]>
মহালয়া কি শুভ? সবাই ‘শুভ মহালয়া’ বলে কেন? https://ekolkata24.com/uncategorized/is-mahalaya-good-why-does-everyone-say-shubh-mahalaya Tue, 05 Oct 2021 19:47:52 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=6726 অনুভব খাসনবীশ: মহালয়ার (mahalaya) দিন থেকেই শুরু হয়ে গেল বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসবের ‘কাউন্টডাউন’! সোশ্যাল মিডিয়ায় দেওয়াল উপচে পড়ল ‘শুভ মহালয়ার’ শুভেচ্ছা বার্তায়। মহালয়া কি সত্যিই ‘শুভ’ দিন? প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে অনেকের মনে।

হিন্দু রীতি অনুসারে মহালয়া হল—প্রয়াত তথা শ্রদ্ধেয় প্রিয় পূর্বপুরুষদের জলদান বা তর্পণ করার সর্বশ্রেষ্ঠ তিথি। তাঁদের স্মৃতি স্মরণ করার দিন। তপর্ন মন্ত্রে বলা হয়ে থাকে, “যে বান্ধবা অবান্ধবা বা, যে অন্য জন্মনি বান্ধবাঃ। তে তৃপ্তিং অখিলাং যান্ত, যে চ অস্মৎ তোয়-কাঙ্খিণঃ।” অর্থাৎ বন্ধু ছিলেন অথবা জন্মজন্মান্তরে বন্ধু ছিলেন তাঁদের জলের প্রত্যাশা তৃপ্তিলাভ করুক। কিন্তু শ্রাদ্ধের দিনকে ‘শুভ’ বলা যায় কি না, প্রশ্ন তা নিয়েই। আবার তর্পণ শব্দটির ব্যুৎপত্তি হয়েছে তৃপ ধাতুর থেকে। তৃপ + অনট, অর্থাৎ তৃপ্তিসাধন। যা অশুভ না ভাবা কাম্য।

দিনটিকে ‘শুভ’ হিসেবে ধরা হবে কি না, তার নির্দিষ্ট কোনও উল্লেখ বা শাস্ত্রীয় ব্যাখ্যা পাওয়া যায় না। পণ্ডিতদের মতে, পঞ্জিকায় কোনও দিনকেই আলাদা করে ‘শুভ’ বলা নেই। এই ঘটনা নিয়ে মহাভারতের একটি জনপ্রিয় আখ্যান রয়েছে। ‘মহাভারত’ অনুসারে, দাতা কর্ণের মৃত্যুর পর তাঁর আত্মা স্বর্গে অবস্থান কালে তাঁকে সোনা এবং বিভিন্ন রত্নদ্রব্য খাদ্য হিসাবে দেওয়া হয়। বিস্মিত কর্ণ যমরাজকে (মতান্তরে দেবরাজ ইন্দ্রকে) জিজ্ঞেস করলেন, তাঁর প্রতি ওই রকম ব্যবহারের কারণ কী?

যমরাজ বললেন, — ‘হে কর্ণ, তুমি জীবনভোর শুধু শক্তির আরাধনা করে গেছ। কখনও নিজের পূর্বপুরুষের কথা ভাবনি, তাঁদের প্রয়াত আত্মাকে খাদ্য-পানীয় দাওনি। তাই পুণ্যফলে তুমি স্বর্গে আসতে পারলেও খাদ্য-পানীয় পাওয়ার যোগ্য বলে বিবেচিত হওনি। সেই জন্যেই তোমার প্রতি এই ব্যবহার।

কর্ণ বললেন— “হে ধর্মরাজ! এতে আমার দোষ কোথায়? জন্ম মুহূর্তেই আমার মা আমাকে ত্যাগ করেন। সূত বংশজাত অধিরথ ও তাঁর স্ত্রী আমাকে প্রতিপালন করেন। তার পর আমার শৌর্য দেখে দুযোর্ধন আমাকে আশ্রয় দেন। কুরুক্ষেত্র যুদ্ধ আরম্ভের আগের দিন প্রথমে কৃষ্ণ ও তার পরে মাতা কুন্তী এসে আমার জন্ম ও বংশ পরিচয় জানিয়ে দেন।” কর্ণ স্বীকার করেন, তিনি পিতৃপুরুষ সম্পর্কে অবহিত ছিলেন না। সেই কারণে তিনি পিতৃপুরুষকে অন্ন এবং জল দান থেকে বিরত ছিলেন।

কর্ণকে এক পক্ষকাল সময় দেওয়া হয় মর্ত্যলোকে গিয়ে পিতৃপুরুষের উদ্দেশে জল দান করে পিতৃপুরুষের তৃষ্ণা নিবারণের জন্য। এই সময়কাল ছিল পিতৃপক্ষ, ১৬ দিন। যমের (বা ইন্দ্রের) নির্দেশে ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপ্রতিপদ তিথিতে কর্ণ আবার মর্ত্যে ফিরে এসে এক পক্ষ কাল থেকে পিতৃপুরুষকে তিল-জল দান করে পাপস্খলন করলেন। এই বিশেষ পক্ষকাল সময়কে শাস্ত্রে পিতৃপক্ষ বলা হয়েছে। পিতৃপক্ষের শেষ দিন হল মহালয়া।

হিন্দুশাস্ত্র অনুযায়ী, মৃত ব্যক্তির বাৎসরিক শ্রাদ্ধানুষ্ঠানে পূর্বপুরুষের উদ্দেশ্যে দান করা জলে তাঁদের তৃষ্ণা নিবারণ হয়। যাঁরা পূর্বপুরুষের বাৎসরিক শ্রাদ্ধানুষ্ঠান করতে সক্ষম হন না। তাঁরা পিতৃপক্ষে পূর্বপুরুষকে জল দান করতে পারেন। বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে মহালয়ার পর প্রতিপদে যে বোধন হয় সে সময়ও সংকল্প করে দুর্গা পূজা করা যায়। একে বলে প্রতিপদ কল্পরম্ভা। সর্বশেষে একটিই কথা বলা যায়, মহালয়া শুভ না অশুভ তা নিয়ে তর্ক চললেও, ‘হ্যাপি’ কখনোই নয়।

]]>