Grandma – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Sun, 31 Oct 2021 16:46:21 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png Grandma – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 মৃত্যুর আঁচ টের পেয়ে তাঁকে চোখের জল ফেলতে বারণ করেছিলেন ঠাকুরমা, বললেন রাহুল https://ekolkata24.com/uncategorized/grandma-told-me-not-to-cry-if-something-happened-to-her-rahul-gandhi Sun, 31 Oct 2021 15:43:29 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=9859 News Desk, New Delhi: রবিবার ছিল দেশের প্রথম ও শেষ মহিলা প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর ৩৭ তম প্রয়াণ দিবস। এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি-সহ দেশের একাধিক নেতা নেত্রী প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। শ্রদ্ধা জানিয়েছেন গান্ধী পরিবারের তিন সদস্য। প্রয়াত প্রধানমন্ত্রীর প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পাশাপাশি রাহুল এদিন এক অজানা গল্প শুনিয়েছেন। রবিবার ইউটিউবে তিনি একটি ভিডিয়ো আপলোড করেছেন।

ওই ভিডিয়োর শিরোনাম হল ‘উইথ লাভ, ইন মেমোরি অফ মাই বিলাভড মাদার, ইন্দিরাজি’। সেখানেই রাহুল বলেছেন, মৃত্যুর কিছুদিন আগেই ঠাকুরমা আন্দাজ করতে পেরেছিলেন তাঁর দিন ফুরিয়ে এসেছে। তাই ওই হৃদয় বিদারক ঘটনার কয়েক ঘণ্টা আগেই রাহুলকে বলেছিলেন, আমার কিছু হলে চোখের জল ফেলো না।

ওই ভিডিয়োয় রাহুল বলেছেন, “১৯৮৪ সালের ৩১ অক্টোবর আমি তখন নিতান্তই ছোট। সেদিন সকালে ঠাকুরমা আমাকে হঠাৎই তাঁর কাছে ডাকেন। তারপর আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে দিতে বলেন, আমার কিছু হলে ভাই তুমি একদম কাঁদবে না। আমি তখন এতটাই ছোট যে ঠাকুমার ওই কথার মানে বুঝতে পারিনি। কিন্তু এর কয়েক ঘণ্টা পরেই আততায়ীর গুলিতে আমরা চিরকালের জন্য আমাদের ঠাকুমাকে হারাই।”

রাহুলের দাবি, তাঁর ঠাকুরমা বুঝতে পেরেছিলেন যে তাঁর মৃত্যু ঘনিয়ে এসেছে। এমনকী, ঠাকুরমা এটাও বুঝতে পেরেছিলেন যে, তাঁর মৃত্যু স্বাভাবিকভাবে হবে না। তবে তাঁর ঠাকুমার কেন এটা মনে হয়েছিল সেটা তিনি আজও বুঝতে পারেননি।

কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি আরও বলেন, ঠাকুরমা তাঁদের খাওয়ার টেবিলে মাঝেমধ্যেই বলতেন, জীবনের সবথেকে কষ্ট বোধহয় রোগাক্রান্ত হয়ে বিছানায় শুয়ে থাকা। পরমুখাপেক্ষী হয়ে বেঁচে থাকা যে কী জ্বালা সেটা ভুক্তভোগী মানুষ মাত্রই জানেন। কিন্তু আমার ঠাকুমার জীবনে মৃত্যু যে এভাবে নেমে আসবে সেটা আমরা কখনও বুঝিনি। ঠাকুমার এই মৃত্যু মেনে নিতে আমাদের আজও কষ্ট হয়। তবে ঠাকুমার জন্য তিনি গর্বিত। কারণ যতদিন বেঁচেছিলেন ততদিনই প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী হিসেবে তিনি দেশসেবা করে গিয়েছেন। দেশের মহিলা শক্তির প্রকৃত উদাহরণ হলেন ইন্দিরা গান্ধী। তিনি আমার ঠাকুরমা। এধরনের একজন মানুষের নাতি হিসেবে আমি গর্বিত।

]]>