guilty – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Tue, 16 Nov 2021 11:21:39 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png guilty – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 পুলিশি হেফাজতে মৃত ১৮৮৮, শাস্তি পেয়েছে মাত্র ২৬ জন পুলিশ: NCRB https://ekolkata24.com/uncategorized/india-saw-1888-custodial-deaths-in-last-20-years-only-26-police-personnel-found-guilty-ncrb Tue, 16 Nov 2021 11:21:39 +0000 https://ekolkata24.com/?p=11498 নিউজ ডেস্ক, নয়াদিল্লি: গোটা দেশে শেষ ২০ বছরে পুলিশি হেফাজতে (police custody) মৃত্যু হয়েছে ১৮৮৮ জনের। এ ঘটনায় পুলিশ কর্মীদের বিরুদ্ধে ৮৯৩ টি মামলা দায়ের হয়েছে। ৩৫৮ জন পুলিশ কর্মীর বিরুদ্ধে পেশ হয়েছে চার্জশিট। কিন্তু শাস্তি পেয়েছে মাত্র ২৬ জন পুলিশ কর্মী। চাঞ্চল্যকর এই তথ্যটি সামনে এনেছে ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ডস ব্যুরো (NCRB)।

উল্লেখ্য, গত সপ্তাহে উত্তরপ্রদেশে (utterpradesh) পুলিশি হেফাজতে আলতাফ (altaf) নামের এক তরুণের মৃত্যু হয়েছিল। রাজ্যের কাসগঞ্জ এলাকা থেকে এক নাবালিকা নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় আলতাফকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। পুলিশি হেফাজতেই আলতাফের মৃত্যু হয়েছিল। আলতাফ এর মৃত্যুর পরই দেশে পুলিশি হেফাজতে মৃত্যুর বিষয়টি নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। আলতাফের মৃত্যুর ঘটনায় কাসগঞ্জের (kasgang) কোতোয়ালি থানার ৫ পুলিশকর্মীকে সাসপেন্ড করেছেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (yogi adityanath)।

custodial deaths

যদিও কোতোয়ালি থানার পুলিশ কর্মীদের দাবি, আলতাফ নিজের জ্যাকেটের থেকে দড়ি খুলে কলের পাইপের সঙ্গে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। যদিও ওই কলের পাইপটি মেঝে থেকে মাত্র কয়েক ফুট উঁচুতে ছিল। তাই প্রশ্ন উঠেছে, মাত্র কয়েক ফুট উঁচুতে থাকা কলের পাইপ থেকে দড়ি ঝুলিয়ে কিভাবে ২২ বছরের ৬ ফুট উচ্চতার এক তরুণ আত্মহত্যা করল? আলতাফের মৃত্যুতে প্রবল চাপে পড়ে উত্তরপ্রদেশের বিজেপি সরকার। যে কারণে এই মৃত্যুর একই সঙ্গে পুলিশি ও বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।

<

p style=”text-align: justify;”>পুলিশি হেফাজতে মৃত্যু নিয়ে এনসিআর যে পরিসংখ্যান দিয়েছে তা থেকে জানা যাচ্ছে, ২০০৬ সালে পুলিশি হেফাজতে সবচেয়ে বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। বন্দির মৃত্যুর ওই ঘটনায় ২০০৬ সালে উত্তরপ্রদেশে ৭ জন এবং মধ্যপ্রদেশের ৪ জন পুলিশ কর্মী দোষী সাব্যস্ত হয়ে ছিলেন। ২০২০ সালে গোটা দেশে ৭৬ জন পুলিশি হেফাজতে মারা গিয়েছে। সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে নরেন্দ্র মোদির রাজ্য গুজরাতে। শুধুমাত্র গুজরাতেই ২০২০ সালে পুলিশি হেফাজতে ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল। গুজরাত ছাড়াও আর যে সমস্ত রাজ্যে পুলিশি হেফাজতে মৃত্যু হয়েছিল সেগুলি হল অন্ধ্রপ্রদেশ, অসম, বিহার, ছত্তিশগড়, হরিয়ানা, কর্ণাটক, মহারাষ্ট্র, মধ্যপ্রদেশ, ওড়িশা, পাঞ্জাব, রাজস্থান, তেলেঙ্গানা প্রভৃতি। তবে ২০২০ সালে পুলিশি হেফাজতে ৭৬জন বন্দির মৃত্যুর ঘটনায় কোনও পুলিশকর্মী দোষী সাব্যস্ত হয়নি।

]]>
Uttar Pradesh: ৬৩ শিশু মৃত্যুর ঘটনায় চাকরি গেল চিকিৎসক কাফিলের https://ekolkata24.com/uncategorized/dr-kafeel-khan-found-guilty-of-laxity-in-death-of-63-children-dismissed-from-service Thu, 11 Nov 2021 10:35:35 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=10998 News Desk, New Delhi: শেষ পর্যন্ত যোগী আদিত্যনাথ (yogi adityanath)সরকারের চরম হঠকারিতার শিকার হলেন চিকিৎসক কাফিল খান (kafil khan)। শিশু মৃত্যুর ঘটনায় উত্তরপ্রদেশের বিআরডি (brd medical college) হাসপাতালের চিকিৎসক কাফিলকে বরখাস্ত করল যোগী আদিত্যনাথ সরকার।

উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে উত্তরপ্রদেশে বাবা রাঘবদাস মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে এক সপ্তাহের মধ্যে অক্সিজেনের অভাবে ৬৩টি শিশুর মৃত্যু হয়েছিল। ওই হাসপাতলে যে বেসরকারি সংস্থা অক্সিজেন সিলিন্ডার সরবরাহ করত তারা জানিয়েছিল, সরকার বকেয়া টাকা না দিলে তারা আর অক্সিজেন (oxyzen) সিলিন্ডার সরবরাহ করবেন না। টাকা না পাওয়ায় যথারীতি ওই সংস্থা অক্সিজেন সিলিন্ডার পাঠানো বন্ধ করে দেয়।

এ ঘটনায় অক্সিজেনের অভাবেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে ৬০টি সদ্যোজাত শিশু (newborn baby)। কিন্তু ওই সময়ে কাফিল খান এবং তাঁর কয়েকজন সহকর্মী কার্যত প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে বহু শিশুকে প্রাণে বাঁচিয়েছিলেন। কিন্তু প্রতিহিংসা পরায়ণ যোগী সরকার সেই কাফিলকেই বরখাস্ত করল।

একসঙ্গে এতগুলি শিশুর মৃত্যুতে রাজ্য তথা দেশ জুড়ে প্রবল সমালোচনা শুরু হয়। মুখ্যমন্ত্রী যোগী সব ঘটনার দায় নিজের সরকারের ঘাড় থেকে ঝেড়ে ফেলতে চিকিৎসক কাফিল খানকে দায়ী করেন। শুধু তাই নয়, কাফিলকে সাসপেন্ড করার পাশাপাশি কী কারণে এতগুলি শিশুর মৃত্যু হল তা জানতে একটি উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ দেন।

ওই কমিটি তার তদন্ত শেষ করার পর এক রিপোর্টে জানিয়েছে, ওই অভিশপ্ত ঘটনার জন্য চিকিৎসক কাফিল খানই দায়ী। চিকিৎসকের গাফিলতিতেই ৬০টি শিশু অকারণে প্রাণ হারিয়েছে। ওই ঘটনায় কাফিলকে অভিযুক্ত করে তাঁকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করার সুপারিশ করে তদন্ত কমিটি। যোগী সরকার কমিটির সুপারিশে মেনে নিল।

ওই ঘটনার পরেই কাফিল খানকে সাসপেন্ড করেছিল যোগী সরকার এবার তাকে পাকাপাকি বরখাস্ত করার সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেওয়া হল।

]]>