घटना पर गृह मंत्री अमित शाह ने दुख जताया। उन्होंने कहा कि स्थानीय प्रशासन राहत-बचाव कार्यों में लगा है। राज्य के आपात अभियान केंद्र के अधिकारी ने बताया कि गुजरात के अलग-अलग क्षेत्रों में बिजली गिरने की घटनाएं दर्ज हुईं। इनमें कई लोगों की मौत हुई है।
]]>मोदी ने कहा कि पूरी दुनिया भारत के विकास की चर्चा कर रही है। उन्होंने कहा कि यहां आने से पहले, मुझे अंबाजी मंदिर के दर्शन करने का मौका मिला।
मोदी ने कहा कि 30 अक्टूबर है और कल 31 अक्टूबर है, ये दोनों दिन हमारे लिए बहुत प्रेरणादायक हैं। आजादी की लड़ाई लड़ने वाले और अंग्रेजों को कड़ी टक्कर देने वाले गोविंद गुरुजी की आज पुण्य तिथि है। और कल सरदार वल्लभभाई पटेल की जयंती है। हमारी पीढ़ी ने दुनिया की सबसे ऊंची मूर्ति देखी। हमने सरदार पटेल के प्रति अपनी सर्वोच्च श्रद्धा व्यक्त की। आने वाली पीढ़ियां सरदार पटेल की प्रतिमा को देखेंगी लेकिन झुकेंगी नहीं, उनका सिर ऊंचा रहेगा।
]]>পুলিশ সূত্রে খবর, শহরের শচীন জিআইডিসি এলাকায় এই ঘটনাটি ঘটেছে। শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী, পুলিশ এখনও উদ্ধার কার্য চালাচ্ছে। যদিও আশঙ্কা করা হচ্ছে মৃত্যু ও আহতের সংখ্যা বাড়তে পারে।
স্থানীয় সূত্রে খবর, প্রিন্টিং কারখানাটির কাছেই একটি নর্দমাতে কিছু রাসায়নিক পদার্থ ফেলছিলেন এক ট্রাক ড্রাইভার। সেই সময়ই রাখানায়া আচমকা গ্যাস লিকের ঘটনা ঘটে। স্থানীয়দের চোখের নিমেষে অনেকটাই ছড়িয়ে পড়ে বিষাক্ত সেই গ্যাস। মুহূর্তের মধ্যেই সেখানেই মাটিতে লুটিয়ে পড়ে প্রাণ হারান প্রায় পাঁচজন। পরে হাসপাতালে আরও একজনের মৃত্যু হয় বলে খবর। এ বিষয়ে সুরাতের সিভিল হাসপাতালের দায়িত্বপ্রাপ্ত চিকিত্সক ওঙ্কার চৌধুরী সংবাদমাধ্যমকে জানান, আহত কর্মীদের চিকিত্সা শুরু হয়েছে হাসপাতালে। বিষাক্ত গ্যাসেই সবাই অসুস্থ হন বলে ওই চিকিৎসক জানিয়েছেন।
প্রসঙ্গত, এই জিআইডিসি শিল্পাঞ্চল এলাকায় এমন অনেক রাসায়নিক তৈরির কারখানা আছে। সেখানে প্রায়শই গ্যাস ভর্তি ট্যাঙ্কার যাতায়াত করে। এই ঘটনা নতুন নয়, এর আগেও এরকম দুর্ঘটনার সাক্ষী থেকেছে ওই এলাকা। পুলিশ জানিয়েছে, গোটা এলাকা এখনও বিষাক্ত গ্যাসে ভর্তি। ইতিমধ্যে ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে দমকল ও পুলিশ বাহিনী। গোটা এলাকাকে ঘিরে রাখা হয়েছে।
]]>২০২০-২১ সালে সুশাসনের এই সূচকে গুজরাটের সূচক ১২ শতাংশের বেশি বেড়েছে। তবে ২০১৯-২০ সালের তুলনায় চলতি বছরে গোয়ার সূচক বেড়েছে প্রায় ২৫ শতাংশ। উত্তরপ্রদেশের ক্ষেত্রে সূচক বৃদ্ধির হার ৯ শতাংশ।
উত্তরপ্রদেশের ক্ষেত্রে আরও একটি সুখবর আছে। বাণিজ্য ও শিল্প ক্ষেত্রেও শীর্ষস্থান দখল করেছে যোগীর উত্তর প্রদেশ। যে ১০টি জিনিসের উপর ভিত্তি করে সুশাসনের সূচক তৈরি করা হয়েছে তার মধ্যে শিল্প ও বাণিজ্য অন্যতম।
প্রকাশিত তালিকায় দেখা যাচ্ছে, উন্নয়ন, মানুষের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা, বিচার বিভাগ, সামাজিক ন্যায় প্রভৃতি ক্ষেত্রে উত্তরপ্রদেশ আগের বছরের তুলনায় অনেক উন্নতি করেছে। শুধু উত্তরপ্রদেশ নয়, এবারের তালিকায় বেশ কয়েকটি রাজ্যও সুশাসনের নিরিখে গতবারের তুলনায় অনেকটাই উন্নতি করেছে।
তালিকায় দেখা যাচ্ছে, জম্মু ও কাশ্মীরের উন্নতির সূচক ৩.৭ শতাংশ বেড়েছে। শিল্প ও বাণিজ্য ক্ষেত্রে কাশ্মীর যথেষ্ট ভাল ফল করেছে।
যে ১০টি মানদন্ডের উপর ভিত্তি করে এই সূচক তৈরি করা হয়েছে তার মধ্যে পাঁচটি ক্ষেত্রেই গুজরাত যথেষ্ট ভাল ফল করেছে। মহারাষ্ট্র কৃষি, মানবসম্পদ উন্নয়ন, শিল্প ও বাণিজ্য এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে যথেষ্ট ভালো ফল করেছে। কংগ্রেস জোট শাসিত ঝাড়খণ্ডও আগের বছরের তুলনায় সূচক ১২.৬ শতাংশ বাড়িয়ে নিয়েছে। এই রাজ্য ৭ টি সেক্টরে অত্যন্ত ভাল ফল করেছে। তুলনায় কংগ্রেস শাসিত রাজস্থানের সূচক বেড়েছে মাত্র ১.৭ শতাংশ।
শনিবার সুশাসন সপ্তাহ কর্মসূচির শেষ দিনে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এই তালিকা প্রকাশ করেন। সেখানেই তিনি বলেন, নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে গোটা দেশ উন্নয়নের চেষ্টা করছে। সরকারের লক্ষ্য হল, দেশের কোনও ক্ষেত্র উন্নয়ন ও সুশাসন থেকে যেন বঞ্চিত না হয়। সুশাসন মানে শুধু প্রশাসনিক উন্নয়ন নয়, সব ক্ষেত্রে উন্নয়ন। সুশাসন মানে দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন। সুশাসন মানে সরকারের ওপর মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস। সব কিছুই পূরণ করেছে নরেন্দ্র মোদী সরকার।
]]>ভোট গণনার সময় বিষয়টি জানতে পেরে গণনা কেন্দ্রেই ভেঙে পড়েন সন্তোষ। প্রধান প্রধান প্রার্থী এই ব্যক্তি বলেন, তাঁর আশা ছিল আর কেউ ভোট না দিলেও স্ত্রী-সহ পরিবারের সকল সদস্য তাঁকেই ভোট দেবেন। কিন্তু তাঁর সেই আশা জলে গিয়েছে। নির্বাচনে জয়ের মুখ না দেখায় তার যত না দুঃখ, তার থেকেও অনেক বেশি কষ্ট পেয়েছেন পরিবারের কোনও সদস্য ভোট না দেওয়ায়।
টাইমস নাওকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সন্তোষ বলেছেন, ভোট তো আসবে যাবে, তাতে কিছু এসে যায় না। কিন্তু আমার দুঃখ একটাই যে, আমার পরিবারের কোনও সদস্য এমনকী, স্ত্রীও আমাকে ভোট দেয়নি।
মঙ্গলবারই গুজরাতের ৮৬৮৬টি গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে ৬৪৪১টির ফলাফল ঘোষণা হয়। গুজরাতের পঞ্চায়েত নির্বাচনের বৈশিষ্ট্য হল কোন প্রার্থী দলীয় প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে লড়াই করেন না। তাঁরা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন ব্যক্তিগত পরিচয়ে। তবে যাঁরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন তাঁদের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলির যে যোগাযোগ নেই তা মোটেই নয়। দলীয় প্রতীক না থাকলেও নির্বাচনে যে রাজনীতির প্রভাব থাকবে না তা কখনওই নয়।
পঞ্চায়েত নির্বাচনের শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত অন্যদের তুলনায় বিজেপির সমর্থিত প্রার্থীরা অনেকটাই এগিয়ে আছেন। তুলনায় কংগ্রেস ও নির্দল সমর্থিতরা বিজেপির তুলনায় অনেকটাই পিছিয়ে। ২০২২-এর ডিসেম্বরে গুজরাত বিধানসভা নির্বাচন। তার আগে পঞ্চায়েত নির্বাচন ছিল রাজনৈতিক দলগুলির কাছে সেমিফাইনালের লড়াই। বলা বাহুল্য নরেন্দ্র মোদির গুজরাতে সেই লড়াইয়ে বিজেপিই এগিয়ে আছে।
]]>গুজরাত পুলিশ জানিয়েছে, শিবভাই নামে ওই ব্যক্তি হিন্দু দেবদেবীর উদ্দেশ্যে একাধিক কটু মন্তব্য করেছেন। একই সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে তিনি জনপ্রতিনিধিদের বিরুদ্ধেও অশালীন মন্তব্য করেছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় এধরনের একের পর এক পোস্ট করার জন্য গ্রেফতার করা হয়েছে শিবকে।
তবে জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জিতেন্দ্র যাদব জানিয়েছেন, ওই ব্যক্তি সম্প্রতি রাওয়াতকে নিয়ে একটি আপত্তিকর মন্তব্য করেন। ওই পোস্টের জন্যই শিব ভাইয়ের বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। তখনই জানা যায়, এই প্রথম নয় এর আগেও হিন্দু দেব-দেবীদের নিয়ে তিনি অনেক অসম্মানজনক পোস্ট করেছেন। এমনকী, জনপ্রতিনিধিদের বিরুদ্ধেও তাঁকে অশালীন মন্তব্য পোস্ট করতে দেখা গিয়েছে। সে কারণেই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে।
কিন্তু শিবভাই নামের ওই ব্যক্তি হঠাৎ করে এই ধরনের পোস্ট করতে গেলেন কেন? পুলিশ জানিয়েছে, শিবভাই আগে ছিলেন গ্রামের উপপ্রধান। ২০১০ থেকে টানা চার বছর তিনি উপপ্রধান পদে ছিলেন। পরবর্তী নির্বাচনে তাঁর ইচ্ছে ছিল গ্রাম প্রধান হওয়ার। কিন্তু দল তাঁকে টিকিট দেয়নি। এরপরই প্রবল ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন শিবভাই। তারপর থেকেই তিনি সকলের নজর কাড়তে এ ধরনের বিতর্কিত পোস্ট করতে শুরু করেন। তবে শেষ পর্যন্ত এই ধরনের পোস্ট করার কারণে শিবভাইকে শ্রীঘরে যেতে হল ।
]]>গুজরাতের স্বাস্থ্য সচিব জয়প্রকাশ জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার ৭২ বছর বয়সি এক বৃদ্ধর করোনা আক্রান্ত হওয়ার খবর জানা যায়। সম্প্রতি তিনি জিম্বাবোয়ে থেকে দেশে ফিরেছেন। সেই খবর জানার সঙ্গে সঙ্গেই ওই ব্যক্তির নমুনা জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের জন্য পাঠানো হয়েছিল। সেই পরীক্ষাতেই জানা গিয়েছে, ওই ব্যক্তি ওমিক্রন ভাইরাসে আক্রান্ত।
এরই মধ্যে জানা গিয়েছে, সম্প্রতি উত্তরপ্রদেশে বিভিন্ন দেশ থেকে এসেছিলেন ৩০০ জন ব্যক্তি। যাদের মধ্যে ১৩ জনের কোন খোঁজ মিলছে না। ওই ১৩ জন ভুয়ো ঠিকানা দিয়ে উত্তরপ্রদেশের মেরঠে ছিলেন বলে জানা গিয়েছে। যার মধ্যে সাতজন ফিরেছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে। এই খবর ছড়ানোর সঙ্গে সঙ্গেই উদ্বেগ আরও বেড়েছে। তবে শুধু উত্তরপ্রদেশ নয়, গত ১০ দিনে বিদেশ থেকে ফেরা ৩০ জনের কোনও খোঁজ মিলছে না অন্ধপ্রদেশে। শেষ ১০ দিনে অন্ধ্রপ্রদেশে বিভিন্ন দেশ থেকে ফিরেছেন ৬০ জন। যার মধ্যে ৩০ জন বিশাখাপত্তনমে থাকলেও বাকি ৩০ জন কোথায় গিয়েছেন তার কোন খবর নেই। ওই ৩০ জনকে দ্রুত খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে।
ওমিক্রনের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে ইতিমধ্যেই বৃহনমুম্বাই পুরসভা জানিয়েছে, বিদেশ থেকে কেউ ফিরলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে বাধ্যতামূলকভাবে কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে। বিদেশ ফেরত কোনও যাত্রী প্রশাসনের চোখকে যাতে ফাঁকি দিতে না পারে সেজন্য মুম্বই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের কাছে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলি থেকে আসা যাত্রীদের তালিকা চেয়েছে বিএমসি। প্রতি ২৪ ঘণ্টায় একবার করে ওই তালিকা পাঠানোর আর্জি জানানো হয়েছে। বিএমসি সিদ্ধান্ত নিয়েছে, বিদেশ থেকে আসা যাত্রীদের করোনা পরীক্ষার করে তাদের বাড়িতেই কোয়ারেন্টাইনে রাখা হবে।
অন্যদিকে তামিলনাড়ুর মাদুরাইয়ে বাজার, শপিং মল, রেস্তোরাঁ, সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন দফতরে যেতে হলে অবশ্যই করোনার শংসাপত্র বাধ্যতামূলকভাবে সঙ্গে রাখতে হবে। রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মাদুরাই ও সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দাদের টিকার অন্তত একটি ডোজ নেওয়ার জন্য আরও এক সপ্তাহ সময় দেওয়া হয়েছে। ওই সময়সীমার মধ্যে একটি ডোজ না নেওয়া হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে প্রকাশ্য স্থানে ঘোরাফেরার অনুমতি দেওয়া হবে না।
ওমিক্রন ঠেকাতে তৎপর হয়ে উঠেছে বৃহনমুম্বাই কর্পোরেশন। বিএমসি’র পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দুর্যোগ মোকাবিলা দফতরের কর্মীরাই কোয়ারেন্টাইনে থাকা ব্যক্তিদের প্রতিটি গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করবেন। প্রতিদিন একজন চিকিৎসক তাঁদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করবেন। এক সপ্তাহ পর ওই ব্যক্তিদের আরটি-পিসিআর টেস্ট করা হবে। পরীক্ষার রিপোর্ট নেগেটিভ হলে তবেই তাঁরা বাইরে আসতে পারবেন। যদি রিপোর্ট পজিটিভ হয় তাহলে পরবর্তী ক্ষেত্রে তাঁদের জিনোম সিকোয়েন্স পরীক্ষা হবে। শহরের বিভিন্ন আবাসন কর্তৃপক্ষকেও বিএমসি জানিয়েছে, বিদেশ থেকে আসা ব্যক্তিরা যেন কঠোরভাবে কোয়ারেন্টাইনে থাকার নিয়ম মেনে চলেন।
উল্লেখ্য, গত কয়েকদিনে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলো থেকে ১৬ হাজার মানুষ ভারতে এসেছেন। যার মধ্যে ১৮ জন করোনা পজিটিভ। তাঁদের সকলেরই জিনোম সিকোয়েন্সিং করা হচ্ছে। একই সঙ্গে ওই ব্যক্তিদের সংস্পর্শে যারা এসেছেন তাদেরও চিহ্নিত করা হচ্ছে। ওমিক্রনের হাত থেকে রক্ষার পেতেই এই উদ্যোগ।
]]>শনিবার গুজরাতের বানসকন্ঠ জেলায় (banaskhanta district) গ্রাম রক্ষক পদে নিয়োগ পরীক্ষা ছিল। শূন্য পদের সংখ্যা ছিল ১৭১টি। ওই শূন্য পদে (vacancy) নিয়োগের জন্য জেলা প্রশাসন ৪ হাজার ৬৪১ জনকে ডেকে পাঠিয়েছিল। কিন্তু নিয়োগ পরীক্ষায় হাজির হয় ২০ হাজারেরও বেশি কর্মপ্রার্থী। ঘটনার জেরে চরম বিশৃঙ্খলা তৈরি হয় জেলা পুলিশের সদর দফতরের বাইরে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে কর্মপ্রার্থীদের দিকে লাঠি উঁচিয়ে তেড়ে যায় পুলিশ। পুলিশের লাঠির আঘাত থেকে বাঁচতে অনেকেই দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করেন। সে সময় বেশ কয়েকজন পদপিষ্ট হয়ে জখম হয়েছেন বলে খবর।
যদিও জেলা পুলিশ সুপার আর কে প্যাটেলের দাবি, পুলিশ কখনওই লাঠি উঁচিয়ে কর্মপ্রার্থীদের দিকে তেড়ে যায়নি। এমনকী, ভিড় নিয়ন্ত্রণের জন্য পুলিশ বিশেষ কোনও উদ্যোগও নেয়নি। তিনি বলেন, অনেক চাকরিপ্রার্থী তাঁদের পরিবারের সদস্যদের নিয়ে পরীক্ষা দিতে এসেছিলেন। সে কারণেই ভিড় ছিল একটু বেশি। তবে এই ভিড়ের কারণে বিশেষ কোনও সমস্যা হয়নি। নিয়োগ প্রক্রিয়াতেও কোন অসুবিধা হয়নি।
অন্যদিকে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, বিপুল সংখ্যক কর্মপ্রাপ্তির ভিড়ের চাপে চরম বিশৃঙ্খলা তৈরি হয় জেলা পুলিশের সদর দফতরের সামনে। প্রবল ঠেলাঠেলির কারণে পদপিষ্ট হয়ে অনেকেই জখম হয়েছেন। এছাড়াও করোনাজনিত বিধি মানার কোনও প্রশ্নই ছিল না। বেশিরভাগ মানুষের মুখে মাস্ক ছিল না। আর শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা তো অলীক কল্পনা।
কংগ্রেস বিধায়ক গেনিবেন থাকোরে বলেছেন, রাজ্যে বেকারের সংখ্যা এত বেশি যে সামান্য গ্রাম রক্ষক পদে চাকরি পাওয়ার জন্যই হাজার হাজার যুবক ছুটে এসেছে। পুলিশ প্রশাসনও সঠিকভাবে নিয়োগ প্রক্রিয়া পরিচালনা করতে পারেনি। সে কারণেই বিপুল পরিমাণ পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দিতে হাজির হয়েছিল। পুলিশ যদি আগে থেকে সব ধরনের সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিত তবে এই ঘটনা ঘটত না। বিজেপি সরকারের আমলে রাজ্য তথা দেশে কর্মসংস্থানের অবস্থা যে কতটা করুণ এদিনের নিয়োগ পরীক্ষা তারই প্রমাণ।
]]>পঞ্চাশোর্ধ্ব এই পুজোর এবারের ভাবনা ‘একটুকরো গুজরাট’। সেই ভাবনাকে তুলে ধরতেই গুজরাটের ঐতিহ্যবাহী লিপ্পন শিল্পকলার মধ্যে দিয়ে মন্ডপ, প্রতিমাকে সাজিয়ে তুলছেন শিল্পীরা। গুজরাটের বিখ্যাত সোমনাথ মন্দিরের আদলে গড়ে তোলা হচ্ছে মন্ডপের প্রবেশদ্বার। মন্ডপের ভিতরে ও প্রতিমা নির্মাণ করা হচ্ছে লিপ্পন শিল্পকলার মাধ্যমে। মন্ডপসজ্জায় ব্যবহার করা হচ্ছে প্যারিসের প্লেট, জরি, কাঁচ বিভিন্ন সামগ্রী। উদ্যোক্তারা জানান, এবার তাদের বাজেট প্রায় আড়াই লক্ষ টাকা।
পুজো কমিটির অন্যতম কর্তা শিক্ষক অনুপম মন্ডল জানান, প্রতিবারই আমরা উদয়নারায়ণপুরের প্রত্যন্ত গ্রামের বুকে থিমের পুজো করে সকলকে চমক দিই। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। এবার আমাদের ভাবনা গুজরাট। মূলত গুজরাটের বিখ্যাত লিপ্পন শিল্পকলার মাধ্যমে এবার আমাদের মন্ডপ ও প্রতিমা সাজিয়ে তোলা হচ্ছে।
সংগঠনের আরেক কর্তা কুন্তল মাজি জানান,”চিকিৎসক অরিত্র মাজির মস্তিষ্কপ্রসূত এই ‘একটুকরো গুজরাট’এর ভাবনাকে বাস্তবায়িত করছেন শিল্পীরা।” হাতে আর মাত্র একদিন। তাই জোরকদমে শেষ মুহুর্তের মন্ডপ সজ্জার প্রস্তুতি চলছে। অন্যান্যবার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন থাকলেও এবার কোভিডের কারণে তা বন্ধ রেখেছে বরুইপুরের এই পুজো কমিটি। তাদের আহ্বান, কোভিড বিধি মেনে উৎসবে সকলে সামিল হোক। শব্দদূষণ নয়, উৎসব হোক আলোকময়।
]]>কানহাইয়ালাল বারাইয়া নামে ওই শিক্ষক বাল্মিকী সম্প্রদায় ভুক্ত। বর্তমানে তিনি চাকরি করেন রাজ্যের সুরেন্দ্রনগর জেলার এক স্কুলে। যে স্কুলে তিনি পড়ান সেই গ্রামে বাল্মিকী সম্প্রদায়ের থাকার কোন জায়গা নেই। তাই ওই স্কুল শিক্ষককে কেউ বাড়ি ভাড়া দিতে রাজি হয়নি। যে কারণে বাধ্য হয়ে ওই শিক্ষক প্রতিদিন সাইকেলে করে ১৫০ কিলোমিটার পথ আসা-যাওয়া করেন।
তপশিলি সম্প্রদায়ভুক্ত ওই শিক্ষকের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণের বিষয়টি অবশ্য মেনে নিয়েছে রাজ্যের ন্যায় ও ক্ষমতায়ন দফতর। সম্প্রতি ন্যায় ও ক্ষমতায়ন দফতর রাজ্যের শিক্ষা দফতরকে একটি চিঠি দিয়েছে। ওই চিঠিতে জানানো হয়েছে, তপসিলি জাতি ভুক্ত বলে ৫০ বছরের ওই শিক্ষককে চরম নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছে। তাই ওই শিক্ষককে যত শীঘ্র সম্ভব বাড়ির কাছাকাছি কোনও স্কুলে বদলি করা হোক।
জানা গিয়েছে কানাইয়া লাল থাকেন সুরেন্দ্রনগর এর চুড়া তালুকের ছতরিওয়ালা গ্রামে। কানাহাইয়াকে সম্প্রতি বাড়ি থেকে ৭৫ কিলোমিটার দূরে নিনামা গ্রামের স্কুলে বদলি করা হয়েছে। ওই শিক্ষক জানিয়েছেন, বদলি হওয়ার পর তিনি প্রথমে স্কুল সংলগ্ন এলাকায় একটি ভাড়াবাড়ির চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু প্রথমেই তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয় তিনি কোন জাত ও ধর্মের লোক। কানহাইয়া জানান তিনি বাল্মিকী সম্প্রদায়ের লোক। তখনই তাঁকে মুখের উপর বলে দেওয়া হয় এই গ্রামে তিনি কোনও ঘরভাড়া পাবেন না।
স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্যরাও তাঁকে ওই একই কথা বলেন। এরপরই তিনি পুরো বিষয়টিই শিক্ষা দফতরকে জানিয়ে একটা সমাধানের উপায় বের করতে অনুরোধ করেন। শেষ পর্যন্ত কানাহাইয়ালালের আবেদন যত শীঘ্র সম্ভব খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু মোদির রাজ্য এবং আজকের অত্যাধুনিক বিজ্ঞানের যুগে দাঁড়িয়ে এ ধরনের সংস্কার অনেকেই অবাক হয়েছেন। একজন শিক্ষকের সঙ্গে এ ধরনের ব্যবহার আধুনিক সভ্যতার লজ্জা বলে অনেকেই মন্তব্য করেছেন।
]]>দেশে বিভিন্ন রাজ্যে পুত্র ও কন্যা সন্তানের অনুপাত নির্ধারণের জন্য সম্প্রতি একটি সমীক্ষা চালানো হয়। ওই সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, গুজরাত, হরিয়ানা, রাজস্থান, পাঞ্জাবের মত বেশ কিছু রাজ্যে পুত্র সন্তানের থেকে কন্যা সন্তানের সংখ্যা অনেক কম। কন্যা ভ্রূণ বা জন্মানোর পর কন্যা সন্তানকে হত্যা করাই যে এর মূল কারণ এটা স্পষ্ট।
কন্যা সন্তান হত্যা বা কন্যা ভ্রুণ নষ্ট করে দেওয়ার ঘটনা সবথেকে বেশি ঘটেছে মোদির গুজরাতে। এই সমীক্ষা থেকে জানা গিয়েছে, মোদির রাজ্যেই ছেলে ও মেয়ের অনুপাতের ব্যবধান সবচেয়ে বেশি। বিজেপি শাসিত গুজরাতে প্রতি হাজার কন্যা সন্তানের মধ্যে ৫৫০টি শিশুকে জন্মের আগে বা পরে মেরে ফেলা হয়। যদিও প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি রীতিমতো ঢাকঢোল পিটিয়ে ‘বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও’ প্রকল্প ঘোষণা করেছেন।

তবে শুধু গুজরাত নয়, বিজেপি শাসিত উত্তরপ্রদেশ, হরিয়ানাতেও কন্যা সন্তান হত্যার সংখ্যা নেহাত কম কিছু নয়। কংগ্রেস শাসিত রাজস্থানেও কন্যা সন্তান হত্যা উদ্বেগ পর্যায়ে গিয়ে পৌঁছেছে। ওই পরিসংখ্যান থেকে জানা গিয়েছে, হরিয়ানায় প্রতি এক হাজার ছেলে পিছু মেয়ের সংখ্যা ৮৭১। অন্যদিকে রাজস্থানে হাজার ছেলে পিছু মেয়ের সংখ্যা ৯৪৮।
পরিসংখ্যান বলছে, পাঞ্জাবে প্রতি হাজার মেয়ের মধ্যে ৩৫০ জন কন্যা সন্তান উধাও হয়ে যায়। হরিয়ানায় এই সংখ্যাটা ২৮৯ এবং গুজরাতে ৪৫০। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যে হারে ছেলের তুলনায় মেয়ের সংখ্যা কমছে তাতে আগামী দিনে মেয়েদের উপর অত্যাচার ও অপরাধ দুই বাড়বে।
রাষ্ট্রসঙ্ঘের এক রিপোর্টে বলা হয়েছে, পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি কন্যা সন্তান হত্যা হয় ভারতবর্ষে। যদিও এই রিপোর্ট বেশ কয়েক বছরের পুরনো। তবে রাষ্ট্রসঙ্ঘের সাম্প্রতিক রিপোর্ট বলছে, ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতে ৬৮ লক্ষ কন্যাসন্তানকে জন্মের আগেই মেরে ফেলা হতে পারে।
২০৩০ সালের মধ্যে কন্যাভ্রূণ হত্যায় দেশের প্রথম স্থানটি দখল করবে উত্তরপ্রদেশ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই অপরাধের জন্য দায়ী আমাদের সমাজ ব্যবস্থা এবং আমাদের সংস্কার। যতদিন না মানুষ তাদের বস্তাপচা সংস্কার ঝেড়ে ফেলতে পারবে ততদিন কোনওভাবেই এই পরিস্থিতির বদল হবে না।
]]>উল্লেখ্য, এর আগে গুজরাত সরকার সিন্ধু দর্শন, কৈলাস ও মানস সরোবর যাত্রা ও শ্রবণ তীর্থযাত্রায় এই ধরণেরই অনুদান দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিল।
গুজরাতের পর্যটনমন্ত্রী পূরণেশ রাজ্যের ডাং জেলায় শবরী মাতার মন্দিরের কাছে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন। ডাং জেলা আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকা। সে কথা মাথায় রেখেই মন্ত্রী ঘোষণা করেন, আদিবাসী সম্প্রদায়ের কেউ তীর্থ করতে অযোধ্যায় গেলে তাঁকে রাজ্য সরকার ৫০০০ টাকা আর্থিক অনুদান দেবে। কারণ আদিবাসীরা শবরী মাতার বংশধর। রামচন্দ্র যখন বনবাসে গিয়েছিলেন তখন শবরী মাতার সঙ্গে তাঁর দেখা হয়েছিল। আদিবাসীদের কাছে রামচন্দ্র তাই অত্যন্ত পূজনীয়। সে কারণেই শ্রীরামচন্দ্রের বাসস্থান অযোধ্যায় গেলে আদিবাসীদের আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে।
একই সঙ্গে মন্ত্রী জানান, ডাং জেলার সাতপুরা থেকে নর্মদা জেলার স্ট্যাচু অফ ইউনিটি পর্যন্ত একটি পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলা হবে। রাজনৈতিক মহল মনে করছে, আগামী বছরের শুরুতেই রয়েছে গুজরাত বিধানসভা নির্বাচন। নির্বাচনের আগে আদিবাসীদের মন জয় করা বিজিপির লক্ষ্য। সে কারণেই ভোটের আগে আদিবাসীদের তীর্থযাত্রার ক্ষেত্রে এই আর্থিক অনুদান দেওয়ার কথা ঘোষণা করা হল।
প্রসঙ্গত, আট মাস আগে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল ঘোষণা করেছিলেন, বয়স্কদের তিনি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে রাম মন্দির দর্শনে নিয়ে যাবেন। দিল্লিতে আপ ক্ষমতা দখলের পর মুখ্যমন্ত্রী ‘প্রবীণ তীর্থযাত্রা’ নামে একটি প্রকল্প ঘোষণা করেছিলেন। ওই প্রকল্পের আওতায় বয়স্কদের রাম মন্দির দেখানো হবে বলে জানিয়েছিলেন কেজরিওয়াল। ওই প্রকল্পের ঘোষণা করতে গিয়ে কেজরিওয়াল বলেছিলেন, রামচন্দ্র ছিলেন অযোধ্যার রাজা। তার সুশাসনে মানুষের কোন দুঃখ কষ্ট ছিল না। দিল্লিও রামচন্দ্রের মতোই সুশাসনের পথে হাঁটবে। রামচন্দ্রের আদর্শেই পথ চলবেন তিনি।
মনে করা হচ্ছে, আগামী তিন থেকে সাড়ে তিন বছরের মধ্যেই রাম মন্দির তৈরি হয়ে যাবে। ২০২০-র ৫ অগাস্ট রাম মন্দিরের ভিত পুজো করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট জানিয়েছে, মূল মন্দিরটি তৈরির জন্য প্রায় ৪০০ কোটি টাকা খরচ হবে। এই অর্থ পুরোটাই অনুদান হিসেবে সংগ্রহ করা হচ্ছে। মন্দির ও সংলগ্ন চত্বর সাজাতে মোট ১১০০ কোটি টাকা খরচ হতে পারে।
]]>
আরও পড়ুন মমতার বিরুদ্ধে লড়বেন, চিনে নিন পদ্মপ্রার্থী প্রিয়ঙ্কা টিবরেওয়ালকে
সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় রুপানি এই ঘোষণা করেন। কিন্তু কী কারণে তিনি পদত্যাগ করেছেন তা বিস্তারিত জানাননি। সাংবাদিকদের তিনি জানান, “গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে আমাকে এই সুযোগ দেওয়ার জন্য আমি বিজেপিকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। আমি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে রাজ্যের উন্নয়নে সামিল হওয়ার সুযোগ পেয়ে নিজেকে ভাগ্যবান মনে করছি।”
Breaking : While Indian Media kept on targetting Congress party over Chhattisgarh leadership, BJP changed CM in Gujarat.
Gujarat CM Sh. Vijay Rupani resigns amid massive infighting in the party.
— Anshuman Sail Nehru (@AnshumanSail) September 11, 2021
Its there something big going on inside house…? #brakingnews#Vijayrupani sudden Resign as CM. pic.twitter.com/0oL8OfrpgJ
— Yagnesh
(@YaganeshD) September 11, 2021
https://twitter.com/MrSinha_/status/1436631721995243521?s=20
]]>পর্যাপ্ত টিকা পাঠানো হচ্ছে না বাংলায়। বারবার এই অভিযোগ তুলেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কেন্দ্র টিকা দিচ্ছে না বলেই রাজ্যের টিকাকরণ কর্মসূচি বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে বলেও অভিযোগ সরকারের। প্রকাশ্যে টিকা নিয়ে বহু বার কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বিমাতৃসুলভ আচরণের অভিযোগ এনেছেন মুখ্যমন্ত্রী। এমনকি টিকা চেয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠিও পাঠিয়েছেন তিনি।
এরপরেও পর্যাপ্ত টিকা পাঠানো হচ্ছে না বাংলায়। তবে বাংলা না পেলেও গুজরাত, কর্ণাটক উত্তরপ্রদেশ সহ পাঁচটি রাজ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে টিকা পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। তৃণমূল সাংসদ মালা রায় সংসদে জানতে চেয়েছিলেন,৩০ জুন পর্যন্ত রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলোতে কেন্দ্র কত টিকা পাঠিয়েছে?সেই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়েই কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী টিকার বন্টন নিয়ে এই তথ্য তুলে ধরেছেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, ৩০ জুন পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গকে ২ কোটি ২৮ লক্ষ ৫৮ হাজার ৭৬০ টিকার ডোজ পাঠানো হয়েছে।
]]>