Health News – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Thu, 09 May 2024 10:24:47 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png Health News – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 Death: चिकन शावरमा रोल से युवक की मौत! https://ekolkata24.com/uncategorized/tragic-death-young-man-passes-away-after-consuming-chicken-shawarma-roll Thu, 09 May 2024 10:24:47 +0000 https://ekolkata24.com/?p=47322 आजकल हम अक्सर सड़क किनारे ठेलों से जंक फूड खाते हैं। वह कबाब हो या मोमो! और हम अपने पसंदीदा रोल को कैसे भूल सकते हैं? हाल ही में सामाजिक मीडिया पर चिकन शावरमा रोल काफी ट्रेंड में है। यह चीज़ देखने में जितनी स्वादिष्ट लगती है उतनी ही इसका स्वाद अमृत के समान होता है।

हालांकि, इस चिकन शावर्मा रोल को खाने के बाद १९ साल के एक युवक की मौत हो गई। ३ मई को पिकेश वोक्से नाम के युवक ने मुंबई के ट्रॉम्बे इलाके में एक भोजन स्टॉल से ‘चिकन शावर्मा’ खरीदा और खाया। इसे खाने के बाद उसके पेट में तेज दर्द होने लगा। बाद में उन्हें अस्पताल ले जाया गया जहां उनकी मौत हो गई। मुंबई पुलिस ने इस घटना की जांच शुरू कर दी है। बताया जा रहा है कि इस घटना में भोजन स्टाल के दो लोगों को गिरफ्तार किया गया है।

]]>
ঘুম থেকে উঠে একগ্লাস গরম জল, কী কী ম্যাজিক দেখাবে জানলে চমকে উঠবেন https://ekolkata24.com/lifestyle/benefits-of-hot-water Sun, 05 Dec 2021 19:00:25 +0000 https://ekolkata24x7.com/?p=753 জলের আরেক নাম যে জীবন, এটা আমরা সকলেই জানি। তাই প্রতিদিন সঠিক পরিমাণ জল পান করা প্রয়োজন। এতে অনেক রোগব্যাধি থেকে দূরে থাকা যায়। এর পাশাপাশি গরম জলও শরীরের পক্ষে খুবই উপকারী। তবে অতিরিক্ত নয়।

প্রতিদিন পরিমাণ মতো গরম জল খেলে খুব সহজেই এই ৮ টি সমস্যা থেকে দূরে থাকা যাবে।

১) মেদ কমায় –
প্রতিদিন সকালে ১ কাপ গরম জলের সঙ্গে পাতি লেবু মিশিয়ে খান। এটা বডি ফ্যাট ভাঙতে সাহায্য করে। এতে সহজেই শরীরের অতিরিক্ত মেদ কমানো যায়।

২) শরীরের বর্জ্য বের করে –
গরম জল পান করলে, শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। যার ফলে শরীর থেকে ঘাম নিঃসরণ হয়। এই ঘামের মধ্যে দিয়েই শরীরের বর্জ্য পদার্থ বাইরে বেড়িয়ে যায়।

৩) ব্রণ অ ফুসকুড়ি দূর করে –
নিয়মত গরম গল খেলে ত্বক ভালো থাকে। এতে ব্রণ বা ফুসকুড়ি হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে কমে যায়। তাই যাদের ব্রণর সমস্যা আছে তাদের গরম জল খাওয়া উচিত।

৪) হজম ক্ষমতা বাড়ায় –
খাবার খওয়ার পর ঠাণ্ডা জল খওয়া একেবারেই ঠিক নয়। এতে খাবার ঠিক মতো হজম হতে পারে না। যার ফলে পাকস্থলীর গাত্রে চর্বি জমতে থাকে, যা খুবই ক্ষতিকর। কিন্তু গরম জল চর্বি ভেঙ্গে তা হজম করতে সাহায্য করে। ফলে শরীরে হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

৫) রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখে –
গরম জলের একটি বড় গুণ হোল এটি শরীরের রক্ত চলাচলকে স্বাভাবিক রাখে। যার ফলে পেশী অ স্নায়ু সক্রিয় থাকে।

৬) শ্বাসনালী ভালো রাখে –
শ্বাসনালীতে কফ জমে অনেক সময় ঠাণ্ডা লাগা, মাথা বেথা, গলা বেথার মতো সমস্যা দেখা দেয়। এক্ষেত্রে গরম জল খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। গরম জল শ্বাসনালীকে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। তাই ঠাণ্ডা লাগলে বা গলা বেথা হলে গরম জলে গার্গল করলে উপকার পাওয়া যায়।

৭) চুলের পুষ্টি যোগায় –
গরম জল চুলের গোঁড়ার স্নায়ু সক্রিয় রাখতে সাহায্য করে। ফলে চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত হয়। এর পাশাপাশি গরম জল চুলের খুশকি দূর করে।

৮) ক্লান্তি দূর করে –
শরীরের ক্লান্তি দূর করতে গরম জল খুবই উপকারী। তাই নিয়মত গরম জল খেলে শরীরের ক্লান্তি দূর হয়। এতে নতুন করে কাজ করার এনার্জি পাওয়া যায়।

]]>
গর্ভবতীরা সাবধান হন, জেনে নিন কাদের রক্ত পান করতে ভালবাসে মশা https://ekolkata24.com/lifestyle/mostly-mosquito-love-to-bite-whom Sun, 05 Dec 2021 12:00:02 +0000 https://ekolkata24x7.com/?p=739 মশা আবার মানুষ দেখে কামড়ায় নাকি? শুনতে অবাক লাগলেও এটাই বাস্তব। অনেক সময় একই ঘরে বসে থাকা সত্ত্বেও কিছু কিছু মানুষ আছেন যারা মশার কামরে পাগল হয়ে যান। অন্যদিকে ওপর মানুষটি টেরই পেলেন না আদৌ ঘরে মশা আচ্ছে কি না। কিছু কিছু মানুষ আছেন যাদের রক্ত মশারা পছন্দ করে। আর ভিরের মধ্যে খুঁজে খুঁজে তাদেরকেই নিজেদের টার্গেট বানায় মশারা। চলুন জেনে নেওয়া যাক কাদেরকে এবং কোন অবস্থায় কোনও ব্যাক্তিকে মশা বেশি কামড়ায়।

১) গর্ভবতী মহলাদের রক্ত মশাদের বিশেষ পছন্দের পানীয়। কার্বন-ডাই-অক্সাইড দ্বারা মশারা সহজে আকৃষ্ট হয়। অন্যদের তুলনায় গর্ভবতী মহিলারা ২১ শতাংশ বেশি কার্বন-ডাই-অক্সাইড ত্যাগ করেন। ফলত সেই কারনেই গর্ভবতী মহলাদের মশা বেশি কামড়ায়।

২) যারা অতিরিক্ত পরিশ্রম করেন তাঁদের মশা বেশি কামড়ায়। যে কোনও ধরনের কায়িক পরিশ্রম করলে শরীর থেকে স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি ল্যাকটিক অ্যাসিড নির্গত হয়। এই অ্যাসিডের গন্ধে মশারা আকৃষ্ট হয়।

৩) আপনার যদি রক্তের গ্রুপ ‘ও’ হয়, তাহলে আপনি মশার খুব পছন্দের মানুষ। ‘ও’ পজিটিভ হলে তো কথাই নেই। গবেষণায় জানা গিয়েছে অন্য গ্রুপের তুলনায় ‘ও’ গ্রুপের রক্তের ব্যাক্তিরা ৮৩ শতাংশ বেশি মশার কামড় খায়। আসলে ‘ও’ গ্রুপের রক্তের মধ্যে এক প্রকার বিশেষ গন্ধ থাকে যা মশাদের আকৃষ্ট করে।

৪) পোশাকের রঙও মশাদের আকৃষ্ট করে। যে কোনও গাঢ় রঙের পোশাক যেমন নীল, কালো, লালা রঙ মশাদের বিশেষ পছন্দের। তাই মশার কামড় থেকে বাঁচতে হালকা রঙের পোশাক পরুন।

৫) মশাদের ঘ্রাণ শক্তি প্রখর। যে ব্যাক্তির শরীরে কায়রামোনস রাসায়নিক বেশি থাকে, তাঁদের রক্তের প্রতি মশারা বিশেষ ভাবে আকৃষ্ট হয়।

]]>
রাতে ঘুমের সমস্যা, সময় থাকতে সতর্ক না হতে ঘটতে পারে মারাত্মক বিপদ https://ekolkata24.com/lifestyle/bad-effect-of-not-having-good-sleep Sun, 05 Dec 2021 08:56:34 +0000 https://ekolkata24x7.com/?p=498 শরীর সুস্থ রাখতে নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমের কোনও বিকল্প নেই। বিশেষজ্ঞদের মতে দিনে অন্তত ৬-৭ ঘণ্টা ঘুমানো দরকার। বর্তমানে অনেকেরই ঘুমের সমস্যা দেখা দিচ্ছে। রাত্রে সঠিক সময় বিছানায় যাচ্ছেন ঠিকই, কিন্তু ঘুম আসছে না কিছুতেই! এপাশ ওপাশ করতে করতেই অর্ধেক রাত পার হয়ে যায়। আপনারও যদি এই সমস্যা দেখা দেয়, তাহলে সতর্ক হন। ঘুমের ওষুধ একেবারেই খাবেন না। এতে শরীরের মারাত্মক ক্ষতি হয়।

চলুন জেনে নেওয়া যাক ঠিকমতো ঘুম না হলে শরীরে কী কী সমস্যা দেখা দেয়

১) হার্টের সমস্যা
ঘুমনোর সময় আমাদের হৃদপিণ্ড এবং রক্তনালী কিছুটা হলেও বিশ্রাম পায়। কিন্তু ঘুম না হলে কিংবা কম হলে প্রতিনিয়ত কার্ডিওভ্যস্কুলার সমস্যা বাড়তে থাকে। এর ফলে হার্টের সমস্যাও বৃদ্ধি পায়।

২) উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা
চিকিৎসকদের মতে ঠিকমতো না ঘুমালে লিিভং অরগানিজম গুলো ভালোভাবে কাজ করতে পারে না। এতেই সমস্যা বাড়ে। তাই পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম না হলে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা বৃদ্ধি পায়। এর পাশাপাশি শরীরে হরমোনের ভারসাম্যও নষ্ট হয়।

 

Sleep

৩) হজমের সমস্যা
ঠিকমতো ঘুম না হলে হজমের সমস্যা দেখা দেয়। না ঘুমালে শরীরের পাচন ক্রিয়ায় সাহায্যকারী অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলি সঠিক ভাবে কাজ করতে পারে না। যার ফলে হজমে সহায়ক পাচক রসগুলি উপযুক্ত মাত্রায় নিঃসরণে বাধা পায়। তাই হজমের নানা সমস্যা দেখা দেয়।

৪) ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেড়ে যায়
ঘুম কম হলে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। যা শরীরের পক্ষে মোটেও সুখকর নয়। দিনের পর দিন এই ভাবে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে থাকলে ডায়াবেটিসের সম্ভাবনা এড়ানো কঠিন হয়ে পড়ে। তাই প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম না হলে ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল।

৫) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পায়
ঘুমানোর সময় শরীরে প্রধানত ক্ষয়ক্ষতি পূরণ এবং শক্তি সঞ্চয়ের কাজ সঠিক ভাবে হয়ে থাকে। কিন্তু পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম না হলে লিভিং অরগানিজম ঠিকমতো কাজ করতে পারে না। যার ফলে ধীরে ধীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমতে থাকে।

৬) মানসিক স্বাস্থ্য নষ্ট হয়
মস্তিষ্কে ওরেক্সিন নামের নিউরোট্রান্সমিটার আছে যা মস্তিষ্ককে সচল রাখতে সাহায্য করে। ঠিকমতো ঘুম না হলে ওরেক্সিন উপাদানের গতি কমে যায়। এতে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা কমতে থাকে। তাই মস্তিষ্ককেও বিশ্রাম দেওয়া প্রয়োজন। না হলে হ্যালুসিনেশন বা স্মৃতিভ্রংশের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।

]]>
Salman Khan: বলিউডের এলিজেবেল ব্যচেলার, কোন রহস্য ফিট ফিগারে হিট সলমন https://ekolkata24.com/entertainment/diet-chart-of-bollywood-star-salman-khan Wed, 01 Dec 2021 17:30:39 +0000 https://ekolkata24x7.com/?p=53 Online Desk: বয়স পেরিয়েছে ৫০-শের কোটা, তবুও আজও ভক্তদের মনে একটাই প্রশ্ন ভাইজানকে (Salman Khan) নিয়ে, কবে তিনি বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন! আর জবাব এখনও রহস্য। তবে বয়স যে বাড়ছে বছর বছর, সলমনকে দেখলে তা বোঝা দায়। সদ্য মুক্তি পাওয়া ছবি রাধের সেটে তাক লাগিয়ে ধরা দিয়েছেন তিনি পার্ফেক্ট ফিগার ও অ্যাপে।

বিপরীতে দিশা পাটানি। হট সিজলিং এই অভিনেত্রী ভাইজানের অর্ধেক বয়সের সমান হলেও, এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলে বসেন, তাঁকে দিশার মতই ইয়ং লেগেছে। সলমনের এই ফিটনেসের রহস্য কি! শরীরচর্চা জিম তো রয়েছেই, সঙ্গে মেনে চলের কড়া ডায়েট।

কী কী থাকে সলমন খানের মেনুতে-
ব্রেকফাস্ট- ঘুম থেকে উঠেই জিমের জন্য শুরু হয়ে যায় প্রস্তুতি। সকালে তিনি খান চারটে ডিমের সাদা অংশ ও লো-ফ্যাট দুধ।
লাঞ্চ- সাধারণত সলমন খান দুপুরে খেয়ে থাকেন পাঁচটা রুটি, গ্রিল্ড ভেজিটেবল ও স্যালাড।
বিকেলে জিমের আগে- প্রোটিন শেক খেয়ে থাকেন সলমন। এছাড়াও প্রচুর পরিমাণে জল পান করে থাকেন তিনি।
জিমের পর- খুব খিদে পেলে সলমন এই সময়টা প্রোটিন বার বা ওটস খেয়ে থাকেন। মাঝে মধ্যে অবশ্য তিনি বাদামও খান।
ডিনার- রাতে শোওয়ার আগে সলমনের পাতে থাকে দুটি ডিমের সাদা অংশ, পাশাপাশি মাছ ও চিকেন সুপের সঙ্গে তিনি খেয়ে থাকেন।

]]>
পুদিনার ম্যাজিক! উজ্জ্বল ত্বক পেতে জেনে নিন পুদিনার উপকারিতা https://ekolkata24.com/lifestyle/advantages-of-having-mint Tue, 30 Nov 2021 18:10:27 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=2125 ফুচকার সঙ্গে পুদিনার জল হোক বা ডালের বড়ার সঙ্গে পুদিনার চাটনী, মুখরোচক স্বাদে পুদিনার জুড়ি মেলা ভার। তবে শুধু স্বাদেই নয় গুণেও রয়েছে পুদিনার জাদু। অনেকেই এমন আছেন যারা নিজেদের ছাদে সাধ করে পুদিনা পাতার গাছ লাগান। তবে সেই পাতা শুধুই রান্নার ক্ষেত্রে ব্যবহার করে থাকেন। জেনে নিন পুদিনার ত্বকের যত্নে কিছু অজানা উপকারিতা।

১) পুদিনা পাতা ত্বককে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, রোজকার স্কিন কেয়ার রুটিনে পুদিনা পাতা যোগ করা ভালো।

২) যেকোনও ক্ষত জায়গা দ্রুত সারতে পুদিনা পাতা কার্যকরী। কারণ এতে আছে অ্যান্টি- ইনফ্লেমেটরি যা মশার কামড়, কাটা, ক্ষত এবং চুলকানি জনিত ত্বকের সমস্যা নিরাময় করে।

৩) ত্বকের জালাপোড়া মেটাতেও ব্যবহার করতে পারবেন পুদিনা পাতা।

৪) পুদিনা পাতা ত্বকের দাগ ও ফুসকুড়ি কমিয়ে গায়ের রং উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে। পুদিনা পাতার রসে রয়েছে অ্যান্টি সেপটিক বৈশিষ্ট্য।

৫) রোজকার চমৎকার ত্বক পেতে পুদিনা পাতা যুক্ত ক্লিনজার, টোনার এবং ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন।

৬) ত্বক কে হাইড্রেড ও স্বাভাবিকভাবে টোন করতে সাহায্য করে।

৭) প্রত্যেক মেয়ের সবচেয়ে গুরত্বপূর্ণ সমস্যা হলো ডার্ক সার্কেল। পুদিনা পাতার অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকায় টা চোখের তোলার কালো দাগ কমাতে সাহায্য করে। এই পাতার পেস্ট চোখের নীচে লাগালে কমতে পারে ডার্ক সার্কেল।

]]>
Bad effect of use Headphone: দীর্ঘক্ষণ হেডফোন ব্যবহার করছেন, ভয়ানক বিপদ থেকে সাবধান https://ekolkata24.com/lifestyle/bad-effect-of-use-headphone Mon, 29 Nov 2021 20:30:21 +0000 https://ekolkata24x7.com/?p=660 Online Desk: অনেকেই দিনের বেশিরভাগ সময় কানে হেডফোন (Headphone) গুঁজে রাখেন।বিশেষ করে রাস্তায় চলাচলের সময় কানে হেডফোন গুঁজে রাখা মোটেও ঠিক নয়। কারণ এটি সড়কদুর্ঘটনার অন্যকম কারণ। অতিরিক্ত ব্যবহার করছেন, ভয়ানক বিপদ এড়াতে সাবধান হয়ে যান। বিশেষজ্ঞদের মতে, দীর্ঘ সময় হেডফোন ব্যবহারে নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা হতে পারে। 

আসুন জেনে অতিরিক্ত হেডফোন ব্যবহারে ৫ বিপদ-

১. হেডফোন ব্যবহার সময় ৯০ ডেসিবেল বা তার বেশি মাত্রার আওয়াজ সরাসরি কানে গেলে শ্রবণে সমস্যা হতে পারে।

২. হেডফোন কারও সঙ্গে ভাগাভাগি করে ব্যবহার করবেন না।এতে 
সংক্রমণ হওয়ার আশঙ্কা থাকে। 

৩. বেশিরভাগ হেডফোন এয়ার-টাইট ধরনের। এ কারণে কানে বাতাস প্রবেশ করতে পারে না। এতে ঝুঁকি থেকেই যায়।

৪. এক গবেষণায় দেখা গেছে, হেডফোনে দীর্ঘ সময় উচ্চ শব্দে গান শুনলে সেটা খোলার পরও কিছুক্ষণ ভালোভাবে কানে শোনা যায় না। 

৫. হেডফোন দিয়ে উচ্চ শব্দে গান শোনা ঠিক নয়। চিরতরে শ্রবণ শক্তি হারাতে পারেন। 

কী করবেন?

হেডফোন গান শুনুন কিছু নিয়ম মেনে। এতে জীবন ও কান দুই-ই বাঁচবে। দীর্ঘ সময় হেডফোনের ব্যবহার করতে হলে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিতে হবে। 

হেডফোন ব্যবহারের এমন কিছু নিয়ম, যা অন্তত কিছুটা হলেও আপনাকে বাঁচাবে শারীরিক ক্ষতি থেকে। 

আসুন জেনে নেই এমন কিছু কৌশল-

১. যে সংস্থার মোবাইল ব্যবহার করছেন, ঠিক সেই সংস্থার, সেই মডেলটির ইয়ারফোনই ব্যবহার করুন। 

২. ইয়ারফোনে গান শোনার সময় দেখে নিন ওই ভলিয়্যুমে বাইরের চিৎকার, আওয়াজ এ সবও কানে পৌঁছচ্ছে কি না। তা না হলে আওয়াজ আরও কমান।

৩. হাঁটার সময় বা রাস্তা-লাইন পেরনোর সময় হেডফোন ব্যবহার করবেন না। 

৪. একটানা আধ ঘণ্টার বেশি ইয়ারফোন ব্যবহার করবেন না। মোবাইলে কোনও সিনেমা দেখতে হলে আধ ঘণ্টা বিরতি নিন।

]]>
ওয়ার্ক ফর্ম হোম করছেন, সাবধান, হতে পারে ভয়ানক ক্ষতি https://ekolkata24.com/lifestyle/disadvantage-of-sitting-job Mon, 29 Nov 2021 17:40:57 +0000 https://ekolkata24x7.com/?p=382 Online Desk: একটানা দীর্ঘ সময় ধরে বসে থাকার কারণে স্বাস্থ্যের ওপর ক্ষতিকারক প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বেশ কয়েকজন স্বাস্থ্য গবেষক পরামর্শ দিয়েছেন যে, দীর্ঘক্ষণ বসে থাকা বা শুয়ে থাকার ফলে হৃদরোগ, ডায়াবেটিসের মতো দীর্ঘস্থায়ী স্বাস্থ্য ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। দীর্ঘক্ষণ বসে থাকলে স্বাস্থ্যের যে সব ক্ষতি

হৃদরোগ:
দীর্ঘ সময় বসে থাকার কারণে রক্ত ​​প্রবাহ কমে যায় এবং ফ্যাটি অ্যাসিডগুলো আরও সহজেই হার্ট ব্লক করতে পারে। দীর্ঘক্ষণ বসে থাকার সাথে উচ্চ রক্তচাপের যোগসূত্র রয়েছে। যারা কম সময় বসে কাটান, তাদের চেয়ে দীর্ঘ সময় বসে কাটানো মানুষের হৃদরোগজনিত রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা দ্বিগুণের বেশি।

নরম পেশী:
আপনি যখন দাঁড়ান বা সোজা হয়ে বসেন, পেটের পেশী আপনাকে সোজা রাখতে সহায়তা করে। কিন্তু চেয়ারে সোজা হয়ে না বসলে এই পেশী কোনো কাজে আসে না এবং মেরুদণ্ডের নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে।

পায়ের ব্যাধি:
দীর্ঘ সময় ধরে বসে থাকার কারণে রক্ত সঞ্চালন বাধাপ্রাপ্ত হয়, যার ফলে পায়ে তরল পদার্থ সঞ্চারিত হয়।এর থেকে পায়ের গোড়ালি ফুলে যাওয়া এবং শিরায় রক্তও জমে যেতে পারে।

নরম হাড়:
হাঁটা এবং দৌড়ানোর মতো ক্রিয়াকলাপগুলো দেহের নিম্নাংশের নরম হাড়কে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে।সম্প্রতি অস্টিওপোরোসিস বৃদ্ধির জন্য আংশিকভাবে কার্যকলাপের অভাবকে দায়ী করেছেন বিজ্ঞানীরা।

মস্তিষ্ক:
চলন্ত পেশীগুলো মস্তিষ্কের মাধ্যমে তাজা রক্ত ​​এবং অক্সিজেনকে পাম্প করে এবং মস্তিষ্কের সমস্ত প্রকার এবং মেজাজ-বর্ধনকারী রাসায়নিকগুলার ক্রিয়া সচল রাখে। কিন্তু যখন আমরা দীর্ঘ সময়ের জন্য বসে থাকি তখন মস্তিষ্কের সকল ক্রিয়া ধীর হয়ে যায়।

ঘাড়:
যদি আপনার বেশিরভাগ সময় কাজের জন্য কোনো ডেস্কে বসে থাকতে হয়, এসময় টাইপ করার জন্য আপনার ঘাড় কীবোর্ডের দিকে বা মাথা ফোনের দিকে ঝুঁকে থাকলে তা মেরুদণ্ডে চাপ সৃষ্টি করে এবং এর ফলে স্থায়ী ভারসাম্যহীনতা হতে পারে।

কাঁধ:
দীর্ঘ সময় ধরে বসে থাকার কারণে শুধু ঘাড়ই না, কাঁধেরও ক্ষতি হয়। বিশেষ করে ট্র্যাপিজিয়াস, যা ঘাড় এবং কাঁধকে সংযুক্ত করে।

কোমর:
আমরা যখন দীর্ঘক্ষণ সামনের দিকে ঝুঁকে বসে থাকি, তখন আমাদের মেরুদণ্ডের ডিস্কগুলোতে অনেক চাপ পড়ে। সেই সাথে চাপ পড়ে মেরুদণ্ডের পাশে থাকা বিভিন্ন মাংশ পেশি ও লিগামেন্টের ওপর।

ডিস্কগুলো নরম হওয়ায় অস্বাভাবিক চাপের কারণে ধীরে ধীরে তা স্ফিত হয়ে মেরুদণ্ডের ভেতর থেকে শরীরের বিভিন্ন নার্ভের ওপর চাপ দেয়। আর এজন্য আমরা ব্যথা অনুভব করি। চাপের তারতম্য বা তীব্রতার ওপর ব্যথার ধরণ নির্ভর করে। চাপ যত বেশি হবে, ব্যথার তীব্রতাও বেশি হবে, সেই সাথে কোমরে ব্যথা ছড়িয়ে পড়বে।

]]>
দিনে দিনে ফিগার যেন আরও বোল্ড, ফাঁস ডায়েটের গোপন রহস্য https://ekolkata24.com/entertainment/janhvi-kapoor-diet-chart-reveals Sat, 27 Nov 2021 19:50:19 +0000 https://ekolkata24x7.com/?p=264 Online Desk: জাহ্নবীর প্রথম লুক যেমন অনেকেই পছন্দ করেছিলেন, তেমনই আবার অনেকেই ভেবেছিলেন, আলিয়াদের টেক্কা দেওয়ার ফিগার বা লুকের অভাব। সত্যিই কি তাই! প্রমাণ হয়ে গেল নদীয় পাড়, গানের বোলে। বেলি ডান্স থেকে শুরু করে সেক্সি ফিগারে আগুন ধরিয়েছিলেন জাহ্নবী। এক কথায় ভক্তদের চোখ হয়েছিল ছানাবড়া। 

তবে এই লুকের রহস্য কি! কীভাবে নিজেকে পার্ফেক্ট লুক দিলেন জাহ্নবী কাপুর, এবার রইল সেই রহস্য। প্রতিনিয়ত কোন কোন পদে ফিগার হয়ে উঠছে স্টানিং! 

ঘুম থেকে উঠেই জাহ্নবীর চাই একগ্লাস জল, ব্রেকফাস্টে মেনুতে থাকে জাহ্নবীর থাকে টোস্ট, ফলের রস, ডিমের সাদা অংশ ও দুধ। এরপর লাঞ্চের পালা তাতে, স্যালাড ব্রাউন রাইস, চিকেন স্যান্ডুইচ। রাতে খাবারের তালিকাতে জাহ্নবীর থাকে ভেজিটেবল স্যুপ, ডাল, গ্রিল্ড ফিস, স্যালাড।

রাতে শোওয়ার ঠিক তিন ঘণ্টা আগে খাবার খেয়ে থাকেন জাহ্নবী। বাউরের খাবারে তাঁর সাফ না। বেবল বাড়িতে তৈরি খাবারই খেয়ে থাকেন জাহ্নবী। শ্যুটিং থাকলেও বাড়ি থেকেই খাবার নিয়ে যান শ্রীদেবী কন্যা। তবে সারাদিনে পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান করে থাকেন জাহ্নবী। শরীরচর্চাতেও কড়া নজর দিয়ে থাকেন তিনি।

]]>
জনসংখ্যার সংকট দূর করতে তৃতীয় সন্তানের পথে বেজিং https://ekolkata24.com/uncategorized/china-population-why-did-beijing-opt-for-a-three-child-policy-when-it-could-scrap-birth-caps-altogether Sun, 22 Aug 2021 09:55:02 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=2946 নিউজ ডেস্ক: অর্থনৈতিক সাফল্যের লক্ষ্যে সন্তান নীতি বদলাচ্ছে চিন৷ এক সন্তান নীতি থেকে সরে তিন সন্তান গ্রহণের অনুমতি দেওয়ার পথে হাঁটছে বেজিং৷ চিনের দাবি, আশির দশকে চালু হওয়া এক সন্তান নীতির ফলে ৪০ কোটি অতিরিক্ত সন্তান জন্মগ্রহণ ঠেকানো গিয়েছে৷ কিন্তু, তার আগে থেকেই দেশের কর্মক্ষম জনসংখ্যা ছিল নিম্নমুখী।

বিশ্ব ব্যাংকের পরিসংখ্যান বলছে, চিনে ১৯৬০ থেকে ১৯৮০ সালের মধ্যে প্রতিজন মায়ের সন্তান সংখ্যা ছয় থেকে কমে তিনে নেমে আসে। দেশে এক সন্তান নীতি চালু করার পর এই সংখ্যা আরও কমতে থাকে।

২০২০ সালে চিনে ষাটোর্ধ্ব নাগরিক ছিল মোট জনসংখ্যার ১৮.৭ শতাংশ, যা ২০১০ সালের তুলনায় ৫.৪৪ শতাংশ বেশি। একইভাবে ২০২০ সালে চিনে কর্মক্ষম নাগরিকের সংখ্যা দেশের মোট জনসংখ্যার ৬৩.৩ শতাংশ। দশ বছর আগেও এই সংখ্যাটি ছিল ৭০ শতাংশের কিছু বেশি।

মাঝে দুই সন্তান নীতি প্রণয়ন করা হলেও, তা এই ধারাকে তেমন একটা প্রভাবিত করতে পারেনি। পাশাপাশি, চিনা সমাজে মহিলারা সন্তানবিমুখ হতে শুরু করেন। সব মিলিয়ে চিনে বর্তমানে সন্তান জন্মের হার কমছে।
এই সমস্যা শুধু চিনের একার নয়। জাপান বা জার্মানির মতো দেশেও রয়েছে এই পরিস্থিতি৷ যেখানে ক্রমেই কমে আসছে কর্মক্ষম জনবল। কিন্তু সেই দেশগুলির জন্য তা এত বড় সমস্যা নয়।

China population

জাপান বা জার্মানির অর্থনীতি মূলত প্রযুক্তি, বিদেশি লগ্নি ও কারখানায় অর্থায়নের পরিচালিত হয়ে থাকে। কিন্তু চিনের অর্থনীতি দাঁড়িয়ে আছে শ্রমনির্ভর পণ্য প্রস্তুতকারী শিল্প ও কৃষির উপর। যার ফলে দেশে কর্মক্ষম জনগণের প্রাধান্য তুলনামূলক বেশি।

গত সপ্তাহে চিনের স্ট্যান্ডিং কমিটি অফ দ্যা ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেস জানায়, সন্তান ধারণ বিষয়ে যে সমস্ত কড়াকড়ি আগে চালু ছিল, তা তারা তুলে নিচ্ছে। পাশাপাশি জরিমানা আর থাকছে না৷ দেওয়া হচ্ছে মাতৃত্ব ও পিতৃত্বকালীন ছুটির সুযোগও৷ এছাড়াও শিক্ষা, গৃহায়ণ, কর ও নিয়োগ বিষয়ক নীতিতে বদল আনার প্রস্তাব আলোচিত হচ্ছে৷ যা ‘পরিবারের ওপর চাপ কমাবে’ বলে জানাচ্ছে বেজিং।

এই বদলের সঙ্গে নতুন করে আলোচনায় উঠে আসছে দেশে সন্তানসম্ভবা মহিলাদের কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা দেওয়া ও সহকর্মীদের তাদের প্রতি আচরণের বিষয়টি। চিনের কর্মক্ষম জনসংখ্যায় মহিলাদের প্রতিনিধিত্ব উচ্চহারে থাকলেও কেন্দ্রীয় ও আঞ্চলিকস্তরে উচ্চ নেতৃত্বের পদে মহিলাদের অভাব লক্ষণীয়।

পরিসংখ্যান বলছে, মাত্র এইসব উচ্চ মর্যাদার পদে ৮.৪ শতাংশ মহিলা রয়েছেন। পাশাপাশি আগামী কয়েক দশকে যে সমস্ত তরুণ নেতৃত্বকে ক্ষমতায় দেখা যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে, তার মধ্যেও ১১ শতাংশ মহিলা।

]]>
প্রতিদিন টকদই পাতে থাকা চাই, উপকারিতা জানলে অবাক হবেন https://ekolkata24.com/lifestyle/benefits-of-having-curd Tue, 10 Aug 2021 18:30:50 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=2202 সম্প্রতি প্রচণ্ড গরমে অতিষ্ঠ মানুষ। অত্যধিক গরমে মানব শরীরে পানিশূন্যতা ও হিটস্ট্রোকের সমস্যা বেশি হয়ে থাকে। তাই এ সময় শরীরের চাহিদা অনুযায়ী বিশুদ্ধ জল পান করা জরুরি। সেই সঙ্গে খাবার স্যালাইনও খেতে হবে।

গরমে ঘেমে শরীর থেকে যে লবণজল বের হয়ে যায়, তা পূরণ করতে খাবার স্যালাইনের বিকল্প নেই।
আর গরমে পেট ঠাণ্ডা রাখতে দই খেতে পারেন। দই ল্যাক্টোব্যাসিলাস ভালো ব্যাক্টেরিয়াকে উদ্দীপিত করে। দইয়ের রয়েছে আরও অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা।

আসুন জেনে নিই দইয়ের স্বাস্থ্য উপকারিতা।

১. গরমে পেট ঠাণ্ডা রাখে দই এবং পেট পরিষ্কার থাকে। এছাড়া দইয়ের ক্যালসিয়াম কোলনের কোষগুলো অস্বাভাবিক বৃদ্ধি রোধ করে। অন্ত্রেও উপকারী ব্যাক্টেরিয়া নিঃসরণ করে। কোলাইটিস রোগে দই খুবই উপকারী।

২.দইয়ের ব্যাক্টেরিয়া শরীরে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স শোষণ করতে সাহায্য করে। ভিটামিন বি-১২ রক্তকোষ গঠনে সাহায্য করে।

৩. দইয়ে রয়েছে প্রাণিজ প্রোটিন। দইয়ে পাবেন অত্যাবশ্যক অ্যামিনো অ্যাসিড। দুধের প্রোটিন থেকে দইয়ের প্রোটিন সহজে হজম হয়।

৪. শিশু ও বয়স্কদের জন্য দই খাওয়া উপকারী। দই রক্তে কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে ও পেটের গ্যাস কমায়। এছাড়া ডায়রিয়া ও কনস্টিপেশনের সমস্যা কমায়।

৫. দইয়ে ক্যালোরি, ফ্যাট, কোলেস্টেরল কম। তাই গরমে খেতে পারেন দইয়ের ঘোল।

৬. এই গরমে শরীর সুস্থ রাখতে নিয়মিত দই খেতে পারেন। দই প্রেমাচিওর এজিং, জন্ডিস, হেপাটাইটিস রোধ করে।

]]>
দাঁতের হলদে ভাব ও দাগ নিয়ে চিন্তিত, ঘরোয়া পদ্ধতিতে মিলবে প্রতিকার https://ekolkata24.com/lifestyle/how-to-get-rid-of-yellow-teeth-6-home-remedies Sat, 31 Jul 2021 14:42:48 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=1604 নিউজ ডেস্ক: এখন প্রায় অনেকেরই দাঁত হলুদ হয়ে যাওয়ার সমস্যা দেখা দেয়। কিছু কিছু বদভ্যাসের কারনেই আমরা দাঁতের সৌন্দর্যতা হারিয়ে ফেলি। ধূমপান, মদ্যপান, তামাক সেবন, অতিরিক্ত ফাস্ট-ফুড খাওয়া, ঠিকমতো ব্রাস না করা, সহ বিভিন্ন কারণে দাঁতে হলদে ভাব বা দাগ দেখা দেয়।

এতে দাঁতের সৌন্দর্য নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। তাই এখন থেকেই সাবধান হওয়া প্রয়োজন। কারণ দাঁত থাকতে দাঁতের মর্ম না বুঝলে, এর ঝক্কি পোয়াতে হবে সারাজীবন। দাঁতের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে আধুনিক পধুতির সাহায্য নেওয়া যেতেই পারে। তবে কম খরচে দাঁতকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে, এই ঘরোয়া পদ্ধতিগুলিকে কাজে লাগান।

তুলসি পাতা: তুলসি পাতা দাঁতের পক্ষে খুবই উপকারী। বেশি করে তুলসি পাতা রোদে শুকিয়ে নিন। এবারে পাতাগুলি গুঁড়ো করে যে কোনও টুথপেস্ট মিশিয়ে নিয়মিত ব্রাস করুন। এতে সহজেই দাঁতের হলদে ভাব দূর হবে। সেই সঙ্গে দাঁতের অন্যান্য রোগের প্রকোপও হ্রাস পাবে।

কলার খোসা: কলার খোসার সাদা দিকটি নিয়মিত দাঁতে ঘষলে, দাঁতের দাগ ও হলদে ভাব কেটে যায়। তবে কলার খোসা ঘষার পর অবশ্যই হালকা গরম জলে কুলকুচি করে নিতে হবে।

খাবার সোডা: দাঁতের হলদে ভাব কাটাতে খাবার সোডার কোনও বিকল্প হয় না। প্রতিদিন সকালে টুথপেস্টের সঙ্গে সামান্য পরিমাণে খাবার সোডা মিশিয়ে ব্রাস করুন। তারপর উষ্ণ গরম জলে ভালো ভাবে মুখ ধুয়ে নিন। উপকার পাবেন।

নুন: দাঁত পরিষ্কার করতে নুনের জুড়ি মেলা ভার। এখন অনেক টুথপেস্টে নুন ব্যবহার করা হয়। রোজ সকালে চারকোলের (কাঠকয়লা) সঙ্গে নুন মিশিয়ে দাঁত মাজুন। টানা ৩ সপ্তাহ ব্যবহার করলে ভালো ফল পাবেন। এছাড়াও নুন দাঁতের পুষ্টির ঘাটতি দূর করে।

কমলালেবুর খোসা: রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে কমলালেবুর খোসা ভালো করে দাঁতে ঘোষে নিন। ১০ মিনিট পর হালকা গরম জলে কুলকুচি করে নিন। নিয়মিত ব্যবহার করলে সহজেই দাঁতের হলদে ভাব থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।

নিমের দাঁতন: দাঁতের যত্নে নিমের দাঁতন খুবই কার্যকর। নিমের ডালে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান। যা দাঁতের ক্যাভেটির মতো সমস্যা দূর করার পাশাপাশি মুখের দুর্গন্ধও দূর করে। নিমের ডাল শুকিয়ে পাউডার বানিয়ে নিয়মিত দাঁত মাজুন। এতে দাঁতের হলদে ভাব ম্যাজিকের মতো ভ্যানিস হয়ে যাবে। কাঁচা নিমের ডাল দিয়েও ব্রাস করতে পারেন।

]]>
এবারে রান্নার মসলায় কমবে ওজন, প্রতিদিন রান্নায় ব্যবহার করুন এই ৬ টি মশলা https://ekolkata24.com/lifestyle/these-tips-help-you-to-reduce-fat Thu, 22 Jul 2021 15:58:39 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=1173 ওজন কমানোর জন্য আমরা কতো কিছুই না করি। তবে আশারূপ ফল পাই না। প্রতিবারই হতাশ হতে হয়। তবে চিন্তার কোন কারণ নেই। সমাধান আপনার হাতের মুঠোয়। প্রত্যেকের রান্না ঘরেই এমন কিছু মশলা আছে যা সহজেই শরীরের ওজন কমাতে সক্ষম। নিয়মিত শরীরচর্চার পাশাপাশি কিছু স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসই আপনার শরীরের অতিরিক্ত ওজনকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। তাই আজ থেকেই রান্নায় ব্যবহার করুন এই ৬ টি মশলা। নিজের শরীরের পরিবর্তন দেখে আপনি নিজেই অবাক হবেন।

১) দারচিনি
ওজন কমাতে দারচিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। দারচিনি শরীরে জমে থাকা মেদ গলাতে সাহায্য করে। এর পাশাপাশি এটি শরীরের সুগার লেভেলকেও নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। তাই নিয়মিত দারচিনি খেলে সহজেই কমবে শরীরের অতিরক্ত ওজন। এছাড়াও দারচিনি টাইফয়েড, টিবি, পেটের নানা সমস্যার সমাধানে সক্ষম।

২) আদা
শুধু সর্দি-কাশি নয় আদার রয়েছে বেশ কিছু গুনাগুণ। এটি পাচনতন্ত্রে জমে থাকা খাবারকে খুব সহজেই পরিষ্কার করে দেয়। এতে শরীরে মেদ জমতে পারে না। এর পাশাপাশি আদা পেট পরিষ্কার করার খেত্রেও খুবই কার্যকরী। তাই এখন থেকেই আদা খাওয়ার অভ্যাস করুন। উপকার পাবেন।

৩) কাঁচালঙ্কা
গবেষণায় দেখা গেছে কাঁচালঙ্কা শরীরের মেটাবলিজম বাড়িয়ে অতিরিক্ত ক্যালরিকে বার্ন করতে সহায়তা করে। এতে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। এছাড়াও কাঁচালঙ্কাতে ভিটামিন সি সহ বেশকিছু অ্যাসিড রয়েছে যা শরীরের মেদ ঝরাতে খুবই কার্যকরী।

৪) জিরে
১ চামচ জিরে সারা রাত জলে ভিজিয়ে রাখুন। এবারে সকালে ওই জল ভাল করে ফুটিয়ে ছেঁকে নিয়ে খালি পেতে খান। নিয়মিত খেলে ভালো ফল পাবেন।

৫) রসুন
রসুনের গুনাগুণ অপরিসীম। ওজন কমাতে চাইলে এখন থেকে রসুনকে আপন করে নিন। এটি শরীরের বিপাক হার বাড়ানোর পাশাপাশি মেদ ঝরাতেও সাহায্য করে। এছাড়াও রসুন ঘন ঘন খিদে পাওয়ার অভ্যাসকেও নিয়ন্ত্রণ করে।

৬) মৌরি
মৌরি শরীরের পাচনতন্ত্রের জন্য খুবই উপকারী। এটি খিদে কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। প্রিতিদিন মৌরি ভিজানো জল খেলে সহজেই শরীরের ওজনকে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। এছাড়াও মুখের দুর্গন্ধ দূর করতেও মৌরির জুড়ি মেলা ভার।

]]>
কোল্ড ড্রিংক খেতে পছন্দ করেন! জানুন লুকিয়ে কী কী ক্ষতি https://ekolkata24.com/lifestyle/bad-effect-of-cold-drink Tue, 13 Jul 2021 10:35:39 +0000 https://ekolkata24x7.com/?p=683 একটু ভালোমন্দ খওয়া হলেই কোল্ড ড্রিংক খেতেই হবে। খুব গরমে ক্লান্ত হয়ে বাড়ি ফিরেই, ফ্রিজ খুলে ঢক ঢক করে কোল্ড ড্রিংক খওয়া অনেকেরই অভ্যাস। এছাড়াও অনেকেই কোল্ড ড্রিংককে নিজেদের রোজকার ডায়েটের অবিছেদ্দ অঙ্গ করে নিয়েছে। যদি আপনিও তাদের মধ্যে একজন হয়ে থাকেন তাহলে সাবধান। কোল্ড ড্রিংক কিন্তু শরীরে বেশ কিছু ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। এছাড়াও কোল্ড ড্রিংক পান করার কিছুক্ষণের মধ্যে ব্রেন থেকে ডোপামিন নামে একটি হরমোন নির্গত হয়। যার ফলে কোল্ড ড্রিংকের প্রতি মানুষের আসক্তি দেখা দেয়। যার ফলে বার বার কোল্ড ড্রিংক খেতে ইছা করে।
কোল্ড ড্রিংকে সাধারণত কার্বনের ওয়াটার, চিনি, রং এবং কিছু ক্ষতিকর অ্যাসিড থাকে। এই সমস্ত উপাদান আমাদের শরীরে বিভিন্ন ক্ষতির কারন হয়ে দাড়ায়।

১) কোল্ড ড্রিংকে প্রচুর পরিমাণে চিনি ব্যাবহার করা হয়। এই অতিরিক্ত চিনি খেলে শরীরে ফ্যাটি লিভারের সমস্যা দেখা দেয়। জানলে অবাক হবেন যে ৩০০ মিলি কোল্ড ড্রিংকে প্রায় ৪০ গ্রাম চিনি ব্যাবহার করা হয়। অর্থাৎ যখন আপনি ৩০০ মিলি কোল্ড ড্রিংক খাছেন, আপনার শরীরে প্রায় ৮ চামচ চিনি প্রবেশ করছে। যার ফলে আপনার শরীরে ব্যাপক ভাবে গ্লুকোজের মাত্রা বৃদ্ধি পাছে।

২) কোল্ড ড্রিংকে থাকা ফসফরিক এসিডের কারনে শরীরে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, এবং জিংক এর মতো খনিজ পদার্থ কমতে থাকে। এর ফলে হার ও মাংসপেশি দুর্বল হয়ে যায়।

৩) কোল্ড ড্রিংকে একধরণের সোডা থাকে যা খাবার হজম করতে সাহায্য করে। তবে তার পাশাপাশি এটি শরীরে রক্ত চাপ বাড়িয়ে দেয়। যার ফলে অনেক সময় মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে।

৪) প্রতিদিন কোল্ড ড্রিংক পান করলে ডায়াবেটিস, আলসার, এবং হার্টএটাক এর মতো মারাত্মক রোগ হতে পারে।

৫) কোল্ড ড্রিংক খেলে অকাল বার্ধক্যের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। শুধু তাই নয় ধীরে ধীরে কোল্ড ড্রিংক মানুষের মনে হিংস্রতার প্রবণতা বাড়ায়।

]]>