Health Tips – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Wed, 15 Dec 2021 17:57:31 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png Health Tips – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 যৌবন ধরে রাখতে চান, তবে হাতের কাছে থাকা রসুন হতে পারে দাওয়াই https://ekolkata24.com/lifestyle/garlic-can-keep-you-young Wed, 15 Dec 2021 17:50:27 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=2313 হাতের নাগালেই পাওয়া যায় নিত্যপ্রয়োজনীয় এই পণ্যটি। সহজলভ্য এই রসুনে এমন সব গুন আছে যা শরীরের জন্য মহার্ঘ্য হিসেবে কাজ করে। বিশেষত, শারীরিক সৌন্দর্য ও যৌবন ধরে রাখতে কিংবা হারানো যৌবন ফিরে পেতে রসুনের জুড়ি মেলা ভার। এছাড়াও নানা রোগের কার্যকর ওষুধ হিসেবেও রসুন খুবই কার্যকরী।

আজকাল খবরের কাগজ খুললেই চোখে পড়ে বিবাহবিচ্ছেদের রমরমা খবর। কারণ হিসেবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই উল্লেখ করা হয় দাম্পত্য কলহের কথা। যার মূলে থাকে শারীরিক সম্পর্ক, রূপ অনেক ক্ষেত্রেই। অনেকক্ষেত্রে যার পরিণামে ডেকে আনে বিচ্ছেদ।

food

অথচ আপনি চাইলেই যৌবনে পরাতে পারেন রাজটীকা। এবং সেটা খুব সহজে। এক কোয়া রসুন আপনার হারানো যৌবন শক্তি ফিরিয়ে দিতে পারে। স্ত্রীর চোখে আপনি হতে পারেন আস্থাশীল পুরুষ।

মধু ও লেবুর রসের সঙ্গে প্রতিদিন সকালে এক কোয়া রসুন মিশিয়ে খান। দেখবেন বয়সটা তখন আপনার হাতের মুঠোয় চলে আসবে। তারুণ্য ফিরে পাবেন সকল কাজে। বাড়বে যৌবনশক্তি।

<

p style=”text-align: justify;”>রসুন আবার গ্যাসটিকের রোগী কিংবা যাদের হার্টের সমস্যা আছে তাদের জন্যও দারুণ কার্যকরী। ত্বকের যেকোনও দাগ মুছে ফেলতে ও ত্বককে আরও কোমল করতেও রসুনের বিকল্প মেলা কঠিন।

]]>
Health: শিশুদের জন্য ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার কোনগুলি জেনে নিন https://ekolkata24.com/lifestyle/health-find-out-what-calcium-rich-foods-are-for-babies Sun, 12 Dec 2021 15:10:37 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=7077 অনলাইন ডেস্ক: একজন মায়ের জন্য তার সন্তানের ডায়েট সম্পর্কে সতর্ক হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ আসন্ন বছরগুলিতে সঠিক পরিমাণে পুষ্টি পরবর্তী জীবনে সুস্বাস্থ্য এবং ফিটনেস নিশ্চিত করে। বেড়ে ওঠা শিশুদের জন্য ক্যালসিয়াম সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টির মধ্যে একটি। এটি হাড় ও দাঁতের গঠন ও বিকাশে সহায়তা করে এবং বয়ceসন্ধিকালে হাড়ের ঘনত্ব এবং হাড়ের ভর বজায় রাখতে সাহায্য করে।

কেন ক্যালসিয়াম-সমৃদ্ধ খাবার বাচ্চাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ?
শিশু এবং ছোট বাচ্চাদের সুস্থ দাঁত গঠনের জন্য ক্যালসিয়াম গুরুত্বপূর্ণ। এটি পেশী তৈরির জন্য উপকারী এবং বিপাক ক্রিয়া উন্নত করতেও সহায়তা করে। আপনার সন্তানের গঠনমূলক বছরগুলিতে শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম বজায় রাখা তাকে হাড়ের বিকৃতি, কিডনি রোগ এবং অস্টিওপরোসিস থেকে রক্ষা করে।

শিশুদের জন্য সেরা ১০ টি ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার-
১। দুগ্ধজাত দ্রব্য : দুগ্ধজাত দ্রব্য যেমন গরুর দুধ, দই এবং পনির ক্যালসিয়ামের একটি চমৎকার উৎস। যদি আপনার বাচ্চা দুধ পছন্দ না করে, আপনি দুধের পরিবর্তে দই এবং পনির দিতে পারেন। আপনার বাচ্চার ডায়েটে প্রতিদিন কমপক্ষে একটি দুগ্ধজাত দ্রব্য অন্তর্ভুক্ত করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

২। কমলালেবু: আপনি আপনার বাচ্চাকে একটি কমলালেবু ফল বা কমলা লেবুর রস দিতে পারেন কারণ এটি কেবল ক্যালসিয়ামে সমৃদ্ধ নয় বরং এতে রয়েছে ভিটামিন সি, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফোলেট। একটি মাঝারি আকারের কমলা আপনার ছোট্টকে ৫০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম সরবরাহ করতে পারে।

৩। সোয়া : সোয়া হল ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ আরেকটি খাবার যা আপনার শিশুর দৈনন্দিন খাবারে যোগ করা যেতে পারে। আপনি আপনার বাচ্চাদের বয়সের জন্য উপযুক্ত সুস্বাদু রেসিপি প্রস্তুত করতে সোয়া দুধ, সোয়া দই এবং টফুর মতো সয়া পণ্য ব্যবহার করতে পারেন। ল্যাকটোজ অসহিষ্ণু শিশুদের জন্যও সোয়া দুধ একটি ভাল বিকল্প।

৪। বাদাম: বাদাম মস্তিষ্কের শক্তি এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির জন্য বলা হয়, কিন্তু এগুলি ক্যালসিয়ামের একটি খুব ভাল উৎস। এক তৃতীয়াংশ কাপ বাদাম থেকে প্রায় ১১০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। আপনি এটি বাদাম মাখন, বাদামের দুধ, বা মিল্কশেক আকারে বাচ্চাকে খাওয়াতে পারেন।

৫। সবুজ শাকসবজি : অনেক সবুজ শাকসবজি যেমন পালং শাক, ভুঁড়ি, ব্রকলি, আমরান্থ, ফরাসি মটরশুটি, গুচ্ছ মটরশুটি, সবুজ মটর ইত্যাদি ক্যালসিয়ামের একটি চমৎকার উৎস। এই সবুজ শাকসবজিগুলি আপনার ছোট্ট বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় ফাইবার এবং অন্যান্য খনিজ সরবরাহ করে।

৬। মটরশুটি এবং মসুর ডাল: মটরশুটি এবং মসুর ডাল যেমন সাদা কিডনি মটরশুটি, নেভি বিন, ছোলা এবং সয়াবিন ক্যালসিয়ামের চমৎকার উৎস। এগুলি সহজেই পাওয়া যায় এবং আপনার বাচ্চাকে প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করার জন্য বিভিন্ন উপায়ে রান্না করা যায়। আপনি এগুলি তরকারি আকারে রান্না করতে পারেন।

৭। শস্য: আপনার শিশুর খাদ্যে ক্যালসিয়াম যোগ করার জন্য সিরিয়াল একটি ভাল উপায়। রাগী, বজরা, বাদামী ভাত ইত্যাদিতে উচ্চ মাত্রায় ক্যালসিয়াম থাকে।

৮। মাছ এবং মাংস: মাছ যেমন টুনা, ট্রাউট, চিংড়ি, কড, সালমন এবং সার্ডিন ক্যালসিয়ামের চমৎকার উৎস। লাল মাংস এবং মুরগি আপনার সন্তানের বৃদ্ধির বছরগুলিতে প্রয়োজনীয় পরিমাণে ক্যালসিয়াম সরবরাহ করে।

৯। তিলের বীজ: এটি ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ আরেকটি সুপারফুড। তিলের বীজগুলি তাদের পুষ্টিকর স্বাদের জন্য বেশ বিখ্যাত এবং সালাদ, পাস্তা, স্যুপ, রুটি ইত্যাদিতে যোগ করা যেতে পারে এগুলি রেসিপির প্রধান উপাদান হিসাবে ব্যাবহার করা যেতে পারে।

১০। ডিম : বাচ্চাদের ডিম সাধারণত 9 মাস বয়সের সাথে চালু করা হয়। এগুলি প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং ভিটামিন সরবরাহ করে, তবে তাদের প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে, যা তাদের হাড় এবং দাঁতকে মজবুত করতে সহায়তা করে।

]]>
মিলনের ক্ষমতা বাড়াতে প্রতি দিন খাদ্যতালিকায় রাখুন এই খাবারগুলি https://ekolkata24.com/lifestyle/boost-your-sexual-desire-with-this-food Fri, 10 Dec 2021 17:20:57 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=4162 লাইফস্টাইল ডেস্ক: কর্মব্যস্ত জীবন, খাদ্যাভ্যাসের জটিলতা ইত্যাদি কারণে নানা অসুখ যেমন ঘাঁটি গাড়ছে শরীরে, তেমনই প্রাত্যহিক জীবন থেকে সরে যাচ্ছে যৌনতার ইচ্ছা। দেশ-বিদেশের নানা গবেষণায় প্রমাণিত, প্রতি দিনের জীবনে যত কাজের চাপ বাড়ে, ততই হ্রাস পায় লিবিডো বা কামেচ্ছা। অন্যদিকে দীর্ঘদিন বাদে একে অপরের সঙ্গে যৌন মিলনে লিপ্ত হলেই সেই সম্পর্কে যেন একটা দুরত্ব চলে আসে। এমন অনেকেই আছেন সম্পর্কের যৌনতা বজায় রাখতে ভায়াগ্রার আসক্ত হয়ে পড়ছেন। যার সাইড এফেক্টে শরীরের প্রচুর ক্ষতি হচ্ছে।

বিশেষজ্ঞদের মতে,  এমন কিছু খাবার রয়েছে, যা যৌন উত্তেজনা তিনগুণ পর্যন্ত বাড়িয়ে প্রাকৃতিক ভায়াগ্রার কাজ করে। শরীরচর্চা ছাড়াও নিয়মিত যৌনক্ষমতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা পালন করে কিছু খাবারও। যেগুলি খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করলে যৌন ইচ্ছা ও ক্ষমতা দুই-ই বৃদ্ধি পায়।

আরও পড়ুন যৌন মিলনে মিলছে না তৃপ্তি, এবার এই একটি উপকরণই শান্তি ফেরাবে সম্পর্কে

চকোলেট: সম্পর্কের উষ্ণতা বাড়াতে চকোলেটের ভূমিকা গুরুত্বপুর্ণ। চকোলেট খেলে সেরোটোনিন নির্গত হয়, যা ভেতর থেকে মনকে তরতাজা করে। সঙ্গমের আগে চকোলেট খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।

boost-your-sexual-desire-with-this-food

তরমুজ: শুধু শরীরে জলের মাত্রা বাড়ানো এবং ওজন কমাতেই সাহায্য করে না তরমুজ, বরং যৌন ইচ্ছা বাড়াতেও একই রকম সাহায্য করে এই ফল। এর সিট্রোলিন অ্যামিনো অ্যাসিড লিবিডোর মাত্রা বাড়ায়। 

বেদানা: প্রাচীনকাল থেকেই যৌনইচ্ছা বর্ধক হিসেবে ব্যবহার করা হয় বেদানা। বিশেষজ্ঞরা বলেন, বেদানার রস মন ভাল রাখে। সেই সঙ্গে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখে। এবং ছেলেদের টেস্টোস্টেরন লেভেল বাড়াতেও সাহায্য করে।

পালং শাক: পালং শাক যেমন শরীরের জন্য ভাল তেমনই যৌন উত্তেজনা দ্বিগুন বাড়িয়ে তুলতে পারে এই শাকে। এই শাকে প্রচুর পরিমাণে আয়রণ, খনিজ থাকে, যা টেস্টোস্টেরনের ক্ষরণ নিয়ন্ত্রণ করে। 

আমন্ড এবং পেস্তা: আমন্ডে প্রচুর ভিটামিন ই রয়েছে। অন্যদিকে লিবিডো বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে পেস্তা। এটি তামা, জিঙ্ক ও ম্যাঙ্গানিজ একটি বিশাল প্রাকৃতিক উৎস। 

কফি: মুড ভাল রাখতে কফির জুড়ি মেলা ভার। ক্যাফেইনের মধ্যে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে। যা শরীর ও মনকে চাঙ্গা করে তোলে। যৌন মিলনের আগে কফি খেয়ে নিতে পারেন।

জাফরান: জাফরান যেমন মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে সাহায্য করে তেমনই এটি রক্তে ইস্ট্রোজেন, সেরোটোনিন ও অন্যান্য ফিল-গুড হরমোন ক্ষরণে সাহায্য করে। 

]]>
ঘুম থেকে উঠে একগ্লাস গরম জল, কী কী ম্যাজিক দেখাবে জানলে চমকে উঠবেন https://ekolkata24.com/lifestyle/benefits-of-hot-water Sun, 05 Dec 2021 19:00:25 +0000 https://ekolkata24x7.com/?p=753 জলের আরেক নাম যে জীবন, এটা আমরা সকলেই জানি। তাই প্রতিদিন সঠিক পরিমাণ জল পান করা প্রয়োজন। এতে অনেক রোগব্যাধি থেকে দূরে থাকা যায়। এর পাশাপাশি গরম জলও শরীরের পক্ষে খুবই উপকারী। তবে অতিরিক্ত নয়।

প্রতিদিন পরিমাণ মতো গরম জল খেলে খুব সহজেই এই ৮ টি সমস্যা থেকে দূরে থাকা যাবে।

১) মেদ কমায় –
প্রতিদিন সকালে ১ কাপ গরম জলের সঙ্গে পাতি লেবু মিশিয়ে খান। এটা বডি ফ্যাট ভাঙতে সাহায্য করে। এতে সহজেই শরীরের অতিরিক্ত মেদ কমানো যায়।

২) শরীরের বর্জ্য বের করে –
গরম জল পান করলে, শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। যার ফলে শরীর থেকে ঘাম নিঃসরণ হয়। এই ঘামের মধ্যে দিয়েই শরীরের বর্জ্য পদার্থ বাইরে বেড়িয়ে যায়।

৩) ব্রণ অ ফুসকুড়ি দূর করে –
নিয়মত গরম গল খেলে ত্বক ভালো থাকে। এতে ব্রণ বা ফুসকুড়ি হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে কমে যায়। তাই যাদের ব্রণর সমস্যা আছে তাদের গরম জল খাওয়া উচিত।

৪) হজম ক্ষমতা বাড়ায় –
খাবার খওয়ার পর ঠাণ্ডা জল খওয়া একেবারেই ঠিক নয়। এতে খাবার ঠিক মতো হজম হতে পারে না। যার ফলে পাকস্থলীর গাত্রে চর্বি জমতে থাকে, যা খুবই ক্ষতিকর। কিন্তু গরম জল চর্বি ভেঙ্গে তা হজম করতে সাহায্য করে। ফলে শরীরে হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

৫) রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখে –
গরম জলের একটি বড় গুণ হোল এটি শরীরের রক্ত চলাচলকে স্বাভাবিক রাখে। যার ফলে পেশী অ স্নায়ু সক্রিয় থাকে।

৬) শ্বাসনালী ভালো রাখে –
শ্বাসনালীতে কফ জমে অনেক সময় ঠাণ্ডা লাগা, মাথা বেথা, গলা বেথার মতো সমস্যা দেখা দেয়। এক্ষেত্রে গরম জল খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। গরম জল শ্বাসনালীকে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। তাই ঠাণ্ডা লাগলে বা গলা বেথা হলে গরম জলে গার্গল করলে উপকার পাওয়া যায়।

৭) চুলের পুষ্টি যোগায় –
গরম জল চুলের গোঁড়ার স্নায়ু সক্রিয় রাখতে সাহায্য করে। ফলে চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত হয়। এর পাশাপাশি গরম জল চুলের খুশকি দূর করে।

৮) ক্লান্তি দূর করে –
শরীরের ক্লান্তি দূর করতে গরম জল খুবই উপকারী। তাই নিয়মত গরম জল খেলে শরীরের ক্লান্তি দূর হয়। এতে নতুন করে কাজ করার এনার্জি পাওয়া যায়।

]]>
দাঁতের হলদে ভাব ও দাগ নিয়ে চিন্তিত, ঘরোয়া পদ্ধতিতে মিলবে প্রতিকার https://ekolkata24.com/lifestyle/tips-to-take-care-of-your-teeth Sat, 04 Dec 2021 19:10:00 +0000 https://ekolkata24x7.com/?p=359 অনলাইন ডেস্ক: এখন প্রায় অনেকেরই দাঁত হলুদ হয়ে যাওয়ার সমস্যা দেখা দেয়। কিছু কিছু বদভ্যাসের কারনেই আমরা দাঁতের সৌন্দর্যতা হারিয়ে ফেলি। ধূমপান, মদ্যপান, তামাক সেবন, অতিরিক্ত ফাস্ট-ফুড খাওয়া, ঠিকমতো ব্রাস না করা, সহ বিভিন্ন কারণে দাঁতে হলদে ভাব বা দাগ দেখা দেয়।

এতে দাঁতের সৌন্দর্য নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি দাঁতে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। তাই এখন থেকেই সাবধান হওয়া প্রয়োজন। কারণ দাঁত থাকতে দাঁতের মর্ম না বুঝলে, এর ঝক্কি পোয়াতে হবে সারা জীবন। দাঁতের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে আধুনিক পধুতির সাহায্য নেওয়া যেতেই পারে।

কম খরচে দাঁতকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে, আজ থেকেই এই ঘরোয়া পদ্ধতিগুলিকে কাজে লাগান

১) তুলসি পাতা
তুলসি পাতা দাঁতের পক্ষে খুবই উপকারী। বেশি করে তুলসি পাতা রোদে শুকিয়ে নিন। এবারে পাতাগুলি গুঁড়ো করে যে কোনও টুথপেস্ট মিশিয়ে নিয়মিত ব্রাস করুন। এতে সহজেই দাঁতের হলদে ভাব দূর হবে। সেই সঙ্গে দাঁতের অন্যান্য রোগের প্রকোপও হ্রাস পাবে।

২) কলার খোসা
কলার খোসার সাদা দিকটি নিয়মত দাঁতে ঘোষলে, দাঁতের দাগ ও হলদে ভাব কেটে যায়। তবে কলার খোসা ঘোষার পর অবশ্যই হালকা গরম জলে কুলকুচি করে নিতে হবে।

৩) খাবার সোডা
দাঁতের হলদে ভাব কাটাতে খাবার সোডার কোনও বিকল্প হয় না। প্রতিদিন সকালে টুথপেস্টের সঙ্গে সামান্য পরিমাণে খাবার সোডা মিশিয়ে ব্রাস করুন। তারপর উষ্ণ গরম জলে ভালো ভাবে মুখ ধুয়ে নিন। উপকার পাবেন।

৪) নুন
দাঁত পরিষ্কার করতে নুনের জুড়ি মেলা ভার। এখন অনেক টুথপেস্টে নুন ব্যবহার করা হয়। রোজ সকালে চারকোলের (কাঠকয়লা) সঙ্গে নুন মিশিয়ে দাঁত মাজুন। টানা ৩ সপ্তাহ ব্যবহার করলে ভালো ফল পাবেন। এছাড়াও নুন দাঁতের পুষ্টির ঘাটতি দূর করে।

৫) কমলা লেবুর খোসা
রাত্রে ঘুমোতে যাওয়ার আগে কমলা লেবুর খোসা ভালো করে দাঁতে ঘোষে নিন। ১০ মিনিট পর হালকা গরম জলে কুলকুচি করে নিন। নিয়মিত ব্যবহার করলে সহজেই দাঁতের হলদে ভাব থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।

৬) নিমের দাঁতন
দাঁতের যত্নে নিমের দাঁতন খুবই কার্যকর। নিমের ডালে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান। যা দাঁতের ক্যাভেটির মতো সমস্যা দূর করার পাশাপাশি মুখের দুর্গন্ধও দূর করে। নিমের ডাল শুকিয়ে পাউডার বানিয়ে নিয়মিত দাঁত মাজুন। এতে দাঁতের হলদে ভাব ম্যাজিকের মতো ভ্যানিস হয়ে যাবে। কাঁচা নিমের ডাল দিয়েও ব্রাস করতে পারেন।

]]>
বিছানার প্রতি কমছে টান, কেবল ডায়েট বদলে এবার বাড়িয়ে তুলুন যৌন চাহিদা https://ekolkata24.com/lifestyle/increase-your-demand-for-intimacy-have-these-diet Sat, 04 Dec 2021 19:00:26 +0000 https://ekolkata24x7.com/?p=154 সম্পর্কের মধ্যে কমছে টান, পাটনারকে সুখী করতে সমস্যা! অফিসের চাপ, কর্ম ব্যস্ততাই কমছে যৌন ইচ্ছে! এমন পরিস্থিতির শিকার অহরহ কেউ না কেউ হয়েই থাকেন। তাঁদের কাছে বেজায় সমস্যার হয়ে দাঁড়ায় সম্পর্কের সুখ ধরে রাখা। কেন, কীভাবে পুরোনো দিনগুলো ফিরে পাওয়া যায় তা ভেবে মেলে না কুল কিনারা।
অথচ এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টা নিয়ে নিত্য আলোচনা, সমালোচনা কিংবা অশান্তির সীমা নেই। তাহলে উপায়, প্রাথমভাবে উপায় রয়েছে বাড়ির রান্না ঘরের মধ্যেই। কেবল মেনু পাল্টে ফেলেই এবার সমস্যার সমাধান ঘটিয়ে ফেলুন।

relationship

কী কী রাখবেন ভাবছেন পাতে-

সবার প্রথমে আপেল, আপেল সেক্স হরমোনের সঠিক ব্যালান্স বজার রাখতে সাহায্য করে। মেদ ঝড়ানোর জন্য অনেকেই সাত সকালে এক গ্লাস গরম জলে মধু দিয়ে পান করে থাকেন। এই দাওয়াই-ও অব্যর্থ যৌন উত্তেজনা বাড়িয়ে তোলার জন্য। অনেকেই আছেন যাঁরা কাঁচা রসুন সহ্য করতে পারেন না। তবে এই কাঁচা রসুন যদি এক কোয়া চিপিয়ে খাওয়া যায় বা গরম ভাতে তা ভেজে খাওয়া যায়, তবে হাতে নাতে মিলবে ফল। প্রতিদিন একটা করে কলা খান, এতে প্রচুর পরিবারে পটাশিয়াম থাকে। যার ফলে তা যৌন চাহিদা বাড়িয়ে তোলে সহজেই।

]]>
Good Nights Sleep: রাতে ভাল ঘুমোনোর সেরা দশ টিপস https://ekolkata24.com/lifestyle/top-10-tips-for-good-nights-sleep Thu, 02 Dec 2021 19:00:50 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=3852 অনলাইন ডেস্ক: ঘুম বা গভীর ঘুম (Nights Sleep) আমাদের জৈবিক ক্রিয়াকলাপগুলির মধ্যে সবচেয়ে অধরা৷ সুন্দর ঘুম আমাদের শরীরকে পুনরুজ্জীবিত করে এবং মেরামত করে। একটি কারণ আছে যে, উন্নত স্বাস্থ্যের সঙ্গে প্রতিদিন গড়ে আট ঘন্টা ঘুমানোর প্রয়োজন৷ আরামদায়ক ঘুম উন্নত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, ফিট এবং উন্নত স্বাস্থ্যের সঙ্গে সম্পর্কিত। ভালো ঘুমের জন্য আমরা অনেক কিছু করতে পারি৷ রাতের ঘুমের জন্য দশটি অভ্যাস মেনে চলুন :

নিয়মিত ঘুমানোর সময়: সময় মতো ঘুমোতে হবে৷ সঠিক সময় না হলেই ঘুমের জন্য বিপর্যয় সৃষ্টি করে না। যদি আপনি ক্র্যাশ আউট করার সময়টি প্রায়শই পরিবর্তিত হয়, শরীর পরিবর্তিত সময়সূচীর সঙ্গে সামঞ্জস্য করতে পারে না৷ তাই ঘুমাতে অসুবিধা হয়৷ একটি নিয়মিত ঘুমের সময়সূচী অনুসরণ করুন৷ কারণ শরীর ঘুম-প্ররোচক হরমোন নিঃসরণ শুরু করে৷ এটি ঘুমকে আরও আরামদায়ক করে৷

ক্যাফিন: ক্যাফিন ঘুমের সব থেকে বড় শত্রু। রাতের পর চা -কফির মতো ক্যাফিনযুক্ত পানীয় গ্রহণ করলে শরীর ঘুমিয়ে পড়া বন্ধ করে। অনেকেরই রাতের খাবারের পরে কফি খাওয়ার অভ্যাস থাকে৷ যা তাদের রাত পর্যন্ত জেগে রাখার ক্ষমতা রাখে।

ঘুম বাড়ানোর খাবার: ক্যামোমাইল চা, গরম দুধ, গোটা গমের রুটি, আলু এবং টার্কি খান৷ এমন সব খাবার ঘুমের সঙ্গে আপনার চোখের পাতা ভারী করে তুলবে। এর মধ্যে অনেকগুলি শরীরে একটি শান্তিপূর্ণ অবস্থা নিয়ে আসে এবং অনিদ্রার বিরুদ্ধে লড়াই করে।

Top 10 tips for a good night's sleep

অফলাইন: ঘুমানোর অন্তত এক ঘন্টা আগে ইলেকট্রনিক্স বন্ধ করুন। ইলেকট্রনিক্স গ্যাজেটগুলি মস্তিষ্ককে উদ্দীপিত করে৷ আলো শরীরকে ঘুমের মোডে যেতে বাধা দেয়। একবার আপনি আনপ্লাগ করে, আপনি পড়তে বা ধ্যান করতে পারেন।

শব্দের উৎস: ঘুমানোর সময় কাছাকাছি শব্দের উৎস থাকা আপনার ঘুমকে ব্যাহত করতে পারে। যেসব রুমে টেলিভিশন বা মিউজিক বাজছে, সেগুলো থেকে দূরে থাকুন। আপনি যদি কোনও ব্যস্ত রাস্তার কাছাকাছি বা বিমানবন্দর, রেলওয়ে স্টেশনের কাছাকাছি থাকেন, তাহলে ঘরে কিছু শব্দ নিরোধক যোগ করুন।

লাইট আউট: অন্ধকার ঘর শরীরকে দ্রুত বন্ধ করতে উৎসাহিত করে। বিছানায় যাওয়ার সময় নিশ্চিত করুন যে, কোনও শক্তিশালী আলোর উত্স চালু নেই। টেলিভিশন, কম্পিউটার এবং ফোনের স্ক্রিন থেকে বের হওয়া আলোও আপনার জন্য ক্ষতিকারক ।

বেডটাইম রুটিন: ঘুমানোর আগে আপনি যে অভ্যাসগুলি অনুসরণ করেন তার একটি সেট থাকা শরীরকে বিছানার জন্য প্রস্তুত হতে শুরু করার সংকেত দেয়। আপনার শয়নকালের রুটিনে রাতের পোশাক পরিবর্তন করা, দাঁত ব্রাশ করা, পড়া এবং আপনার প্রার্থনা অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।

ঘুমের চারপাশ: আরামদায়ক গদি, বালিশ এবং নরম লিনেন ভাল এবং দ্রুত ঘুমাতে সাহায্য করে। বেডরুমের একটি ঝরঝরে, পরিচ্ছন্ন এলাকাও অপরিহার্য। লাইটগুলিকে বন্ধ করে রাখুন এবং রুমটিকে তরতাজা করে রাখুন৷
উন্নত ঘুমের জন্য অ্যারোমাথেরাপি: অনেক এসেনশিয়াল অয়েল আমাদের ভালো ঘুমাতে সাহায্য করে। স্বাভাবিক পছন্দগুলি হল ল্যাভেন্ডার, লেবু এবং গোলাপ। অনেক দোকান অপরিহার্য তেল সরবরাহ করে।

দুপুরের ঘুম কমিয়ে দিন: দিনের বেলা অনিয়মিত বা লম্বা ঘুম হলে আপনার রাতের বেলার ঘুমের বাধার সৃষ্টি করে৷ এছাড়াও দুপুরের ঘুমের সময় জৈবিক ঘড়িটি লাইনচ্যুত হয়৷ যা নির্দেশ করে যে আমরা কখন ঘুমাবো। তাই দুপুরেরনা ঘুমানোই ভালো৷

]]>
Jacqueline Fernandez: পার্ফেক্ট ডায়েটের ব্যালন্সেই জ্যাকলিন Fit To Hit, রইল দিনভরের মেনু https://ekolkata24.com/entertainment/jacqueline-fernandez-diet-tips-reveals Wed, 01 Dec 2021 18:40:57 +0000 https://ekolkata24x7.com/?p=235 Online Desk: জ্যাকলিন ফার্নান্দেজ (Jacqueline Fernandez) বলিউডে যাঁর উপস্থিতি মানেই এক উষ্ণ আবেদন। আইটেম নম্বর থেকে শুরু করে লিড, প্রতিটা ক্ষেত্রেই একশো শতাংশ পার্ফেক্ট জ্যাকলিন। নিজেকে তাই ধরে রাখতে প্রতি নিয়ত কড়া নিয়মের ঘেরাটোপে বেঁধে রাখেন। শরীরচর্চা থেকে শুরু করে ডায়েট টিপস। কোনও কিছুই তাঁর নজর এড়ায় না।

jacqueline fernandez Fit To Hit

বাইরের খাওয়ারে সাফ না। পাশাপাশি প্রতিটা দিন মেডিটেশন করা, ঘড়ি ধরে জিম, শরীরচর্চা ও নিজেকে ফিট রাখার জন্য সঠিক সময় সঠিক ডায়েট ফলো করা। এভাবেই জ্যাকলিন এখনও নিজেকে পার্ফেক্ট করে রেখেছে। তাঁর এই ফিগারের পেছনে থাকা ডায়েটের সিক্রেট কী জানেন!

jacqueline fernandez Fit To Hit

চলুন জেনে নেওয়া যাক সকাল থেকে রাত কী কী খান জ্যাকলিন –

ব্রেকফাস্টের আগে এক গ্লাস জলে লেবু ও মধু মিশিয়ে খান জ্যাকলিন। ব্রেকফাস্টে ডিম সেদ্ধ, ফল, ও গ্রিন টি থাকে। দুপুরে ব্রাউন রাইস ও স্যালাড থাকে জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজের। মাছের মধ্য়ে সুশি ও স্যামন ফিশ খান জ্যাকলিন। ডিনারে একদম হালকা খাবার পছন্দ করেন তিনি। জ্যাকলিন দিনে দুবার অন্তত গ্রিন টি পান করে থাকেন। এছাড়াও প্রতিদিন সকাল ৭ টায় ঘুম থেকে উঠে যোগ ব্য়ায়াম করেন জ্যাকলিন। শক্তি বাড়াতে ও ফিট থাকে কার্ডিও এক্সারসাইজ করে থাকেন এই বলিডিভা। 

]]>
Salman Khan: বলিউডের এলিজেবেল ব্যচেলার, কোন রহস্য ফিট ফিগারে হিট সলমন https://ekolkata24.com/entertainment/diet-chart-of-bollywood-star-salman-khan Wed, 01 Dec 2021 17:30:39 +0000 https://ekolkata24x7.com/?p=53 Online Desk: বয়স পেরিয়েছে ৫০-শের কোটা, তবুও আজও ভক্তদের মনে একটাই প্রশ্ন ভাইজানকে (Salman Khan) নিয়ে, কবে তিনি বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন! আর জবাব এখনও রহস্য। তবে বয়স যে বাড়ছে বছর বছর, সলমনকে দেখলে তা বোঝা দায়। সদ্য মুক্তি পাওয়া ছবি রাধের সেটে তাক লাগিয়ে ধরা দিয়েছেন তিনি পার্ফেক্ট ফিগার ও অ্যাপে।

বিপরীতে দিশা পাটানি। হট সিজলিং এই অভিনেত্রী ভাইজানের অর্ধেক বয়সের সমান হলেও, এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলে বসেন, তাঁকে দিশার মতই ইয়ং লেগেছে। সলমনের এই ফিটনেসের রহস্য কি! শরীরচর্চা জিম তো রয়েছেই, সঙ্গে মেনে চলের কড়া ডায়েট।

কী কী থাকে সলমন খানের মেনুতে-
ব্রেকফাস্ট- ঘুম থেকে উঠেই জিমের জন্য শুরু হয়ে যায় প্রস্তুতি। সকালে তিনি খান চারটে ডিমের সাদা অংশ ও লো-ফ্যাট দুধ।
লাঞ্চ- সাধারণত সলমন খান দুপুরে খেয়ে থাকেন পাঁচটা রুটি, গ্রিল্ড ভেজিটেবল ও স্যালাড।
বিকেলে জিমের আগে- প্রোটিন শেক খেয়ে থাকেন সলমন। এছাড়াও প্রচুর পরিমাণে জল পান করে থাকেন তিনি।
জিমের পর- খুব খিদে পেলে সলমন এই সময়টা প্রোটিন বার বা ওটস খেয়ে থাকেন। মাঝে মধ্যে অবশ্য তিনি বাদামও খান।
ডিনার- রাতে শোওয়ার আগে সলমনের পাতে থাকে দুটি ডিমের সাদা অংশ, পাশাপাশি মাছ ও চিকেন সুপের সঙ্গে তিনি খেয়ে থাকেন।

]]>
ঘুম থেকে ওঠার পর এই কাজগুলো ভুলেও করবেন না, ঘটতে পারে চরম বিপদ https://ekolkata24.com/lifestyle/do-not-do-these-work-after-awake-from-sleep Tue, 30 Nov 2021 17:50:04 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=1160 বর্তমানে সময় শব্দটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দিনের পর দিন কাজ যেন আরও বাড়ছে। নিজের দিকে তাকানোর মত সময় নেই , অনেকেই ঘুম থেকে ওঠার সঙ্গে সঙ্গেই কাজ করতে শুরু করেন। যা আমাদের শরীরের পক্ষে মোটেও সুখকর নয়। ঘুম থেকে ওঠার পর আমরা এমন অনেক কাজ করে থাকি, যার ফলে শরীরে নানা রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই সুস্থ থাকতে ঘুম থেকে ওঠার পর কখনোই এই কাজ গুলো করবেন না।

১) এখন প্রায় সকলেই ঘুম থেকে ওঠার পর ফোনে ব্যাস্ত হয়ে পরেন। এটি কোন ভাবেই ঠিক নয়। ঘুম থেকে ওঠার সঙ্গে সঙ্গেই মোবাইলের আলো চোখে গেলে, তা চোখের ওপর চাপ সৃষ্টি করে। যা চোখের ক্ষতি করে। তাই ঘুম থেকে উঠে আগে সবুজ কিছু দেখার চেষ্টা করুন।

২) ঘুম থেকে উঠে সঙ্গে সঙ্গে কাজ শুরু করলে, তা আপনার পিঠের মাংসপেশির ক্ষতি করতে পারে। এছাড়াও ঘুম থেকে উঠেই যদি আপনি দাড়িয়ে কাজ করতে শুরু করেন, তাহলে শরীরের রক্তগুলো পায়ের দিকে এসে জড়ো হয়। যা শরীরের পক্ষে ঠিক নয়।

৩) ঘুম ভাঙ্গার সঙ্গে সঙ্গেই আচমকাই উঠে পরবেন না। এতে ব্যাপক ভাবে হার্টে চোট্ পরে। যা পরবর্তী সময়ে হার্টের সমস্যার কারন হতে পারে। তাই ঘুম থেকে চোখ খোলার পর ২-৩ মিনিট নিজেকে সময় দিন, তার পর বিছানা থেকে উঠুন।

৪) ঘুম থেকে ওঠার পর অনেকেরই তেমন খিদে থাকে না। যার ফলে অনেকেই সকালের জলখাবারে তেমন একটা জোড় দেন না। এই বিষয়টি মোটেও ঠিক নয়। সারা রাত খালি পেটে থাকার পর সকালে উঠে সবসময় ভারী খাবার খওয়া উচিৎ। এতে দেহের স্বাভাবিক উদ্যম ফিরে পাওয়া যায়।

৫) অনেকেই এখন বেড-টি খেতে পছন্দ করেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে, বিছানায় বসেই চা কিনবা কফি খান। চিকিৎসকদের মতে এটি খুবই অস্বাস্থ্যকর একটি অভ্যাস। সকালে উঠে ব্রাস না করলে দাঁতে টারটার নামের একধরণের পদার্থ জমতে শুরু করে। যার ফলে মুখে দুর্গন্ধ, ক্যাভেটি ছারাও দাঁতের অন্যান্য রোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই ঘুম থেকে উঠে কোন কিছু খাওয়ার আগে ব্রাস করতেই হবে।

]]>
ওয়ার্ক ফর্ম হোম করছেন, সাবধান, হতে পারে ভয়ানক ক্ষতি https://ekolkata24.com/lifestyle/disadvantage-of-sitting-job Mon, 29 Nov 2021 17:40:57 +0000 https://ekolkata24x7.com/?p=382 Online Desk: একটানা দীর্ঘ সময় ধরে বসে থাকার কারণে স্বাস্থ্যের ওপর ক্ষতিকারক প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বেশ কয়েকজন স্বাস্থ্য গবেষক পরামর্শ দিয়েছেন যে, দীর্ঘক্ষণ বসে থাকা বা শুয়ে থাকার ফলে হৃদরোগ, ডায়াবেটিসের মতো দীর্ঘস্থায়ী স্বাস্থ্য ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। দীর্ঘক্ষণ বসে থাকলে স্বাস্থ্যের যে সব ক্ষতি

হৃদরোগ:
দীর্ঘ সময় বসে থাকার কারণে রক্ত ​​প্রবাহ কমে যায় এবং ফ্যাটি অ্যাসিডগুলো আরও সহজেই হার্ট ব্লক করতে পারে। দীর্ঘক্ষণ বসে থাকার সাথে উচ্চ রক্তচাপের যোগসূত্র রয়েছে। যারা কম সময় বসে কাটান, তাদের চেয়ে দীর্ঘ সময় বসে কাটানো মানুষের হৃদরোগজনিত রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা দ্বিগুণের বেশি।

নরম পেশী:
আপনি যখন দাঁড়ান বা সোজা হয়ে বসেন, পেটের পেশী আপনাকে সোজা রাখতে সহায়তা করে। কিন্তু চেয়ারে সোজা হয়ে না বসলে এই পেশী কোনো কাজে আসে না এবং মেরুদণ্ডের নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে।

পায়ের ব্যাধি:
দীর্ঘ সময় ধরে বসে থাকার কারণে রক্ত সঞ্চালন বাধাপ্রাপ্ত হয়, যার ফলে পায়ে তরল পদার্থ সঞ্চারিত হয়।এর থেকে পায়ের গোড়ালি ফুলে যাওয়া এবং শিরায় রক্তও জমে যেতে পারে।

নরম হাড়:
হাঁটা এবং দৌড়ানোর মতো ক্রিয়াকলাপগুলো দেহের নিম্নাংশের নরম হাড়কে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে।সম্প্রতি অস্টিওপোরোসিস বৃদ্ধির জন্য আংশিকভাবে কার্যকলাপের অভাবকে দায়ী করেছেন বিজ্ঞানীরা।

মস্তিষ্ক:
চলন্ত পেশীগুলো মস্তিষ্কের মাধ্যমে তাজা রক্ত ​​এবং অক্সিজেনকে পাম্প করে এবং মস্তিষ্কের সমস্ত প্রকার এবং মেজাজ-বর্ধনকারী রাসায়নিকগুলার ক্রিয়া সচল রাখে। কিন্তু যখন আমরা দীর্ঘ সময়ের জন্য বসে থাকি তখন মস্তিষ্কের সকল ক্রিয়া ধীর হয়ে যায়।

ঘাড়:
যদি আপনার বেশিরভাগ সময় কাজের জন্য কোনো ডেস্কে বসে থাকতে হয়, এসময় টাইপ করার জন্য আপনার ঘাড় কীবোর্ডের দিকে বা মাথা ফোনের দিকে ঝুঁকে থাকলে তা মেরুদণ্ডে চাপ সৃষ্টি করে এবং এর ফলে স্থায়ী ভারসাম্যহীনতা হতে পারে।

কাঁধ:
দীর্ঘ সময় ধরে বসে থাকার কারণে শুধু ঘাড়ই না, কাঁধেরও ক্ষতি হয়। বিশেষ করে ট্র্যাপিজিয়াস, যা ঘাড় এবং কাঁধকে সংযুক্ত করে।

কোমর:
আমরা যখন দীর্ঘক্ষণ সামনের দিকে ঝুঁকে বসে থাকি, তখন আমাদের মেরুদণ্ডের ডিস্কগুলোতে অনেক চাপ পড়ে। সেই সাথে চাপ পড়ে মেরুদণ্ডের পাশে থাকা বিভিন্ন মাংশ পেশি ও লিগামেন্টের ওপর।

ডিস্কগুলো নরম হওয়ায় অস্বাভাবিক চাপের কারণে ধীরে ধীরে তা স্ফিত হয়ে মেরুদণ্ডের ভেতর থেকে শরীরের বিভিন্ন নার্ভের ওপর চাপ দেয়। আর এজন্য আমরা ব্যথা অনুভব করি। চাপের তারতম্য বা তীব্রতার ওপর ব্যথার ধরণ নির্ভর করে। চাপ যত বেশি হবে, ব্যথার তীব্রতাও বেশি হবে, সেই সাথে কোমরে ব্যথা ছড়িয়ে পড়বে।

]]>
ইচ্ছেমত হোমিওপ্যাথি ওষুধ খাচ্ছেন, ফল ভয়ানক হতে পারে https://ekolkata24.com/lifestyle/do-not-have-homeopathy-medicine-without-knowing-rule Sat, 27 Nov 2021 20:30:45 +0000 https://ekolkata24x7.com/?p=284 অনলাইন ডেস্ক: অসুখ-বিসুখ হওয়া মানেই ওষুধ অনিবার্য। আর ছোট-খাটো সমস্যায় আমরা অনেকেই ডাক্তার। বাড়িতে বেশ কিছু হোমিওপ্যাথি ওষুধ এনে রেখে দেওয়া থাকে। আর তা ইচ্ছেমত খেয়ে থাকেন অনেকেই।

এতে কী কী সমস্যা হতে পারে জানেন- 
ওষুধের প্রয়োগ
সঠিক ওষুধ গ্রহণ করলে দু থেকে তিন মাত্রাতেই কাজ হয়। এই চিকিৎসায় ওষুধ সেবনের ৩০ মিনিট আগে খাওয়া উচিত নয়। ব্যথা বা ক্ষতস্থানে কোনও ওষুধ লাগানোর প্রয়োজন হলে আলতোভাবে মালিশ করে লাগাতে হবে এবং ক্ষতস্থানে গরম সেঁক দেওয়া চলবে না। 
খারাপ ওষুধ 
অনেকদিনের পুরােনা ওষুধ খাওয়া যাবে না। কারণ ওষুধের গুণ অনেকটা কমে যায়। খাওয়া উচিত টাটকা ওষুধ।ওষুধটা খারাপ কি না তার আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন। কারণ ওষুধ চোখের সামনে রাখলেই বোঝা যাবে তা ঘোলাটে ধরণের। 
নিষিদ্ধ আহার
পেঁয়াজ, ডিম, টক রসুন, হিং খাওয়া চলবে না। চুন, চা, বিড়ি, সিগারেট, সোডা ইত্যাদি নেশা ত্যাগ করতে হবে। 
ওষুধের সংরক্ষণ
যেখানে সেখানে ওষুধ রাখলে ওষুধের শক্তি কমে যায়।তাপ ও রোদের মধ্যে ওষুধ রাখলে ওষুধের গুণ নষ্ট হয়ে যায়। ওষুধের সামনে যদি কোনও উগ্র দ্রব্য রাখা হয়। তাহলে ওষুধের গুণ নষ্ট হয়ে যায়। এজন্য ওষুধ সংরক্ষণের ব্যাপারটা নিয়ে সতর্ক থাকতে হবে। 

medicine

অ্যালোপ্যাথি থেকে হোমিওপ্যাথি 
কোনও অ্যালোপ্যাথি থেকে চিকিৎসাধীন রোগী যদি হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা করাতে চান তাহলে স্থূল মাত্রার তিরিশ শক্তি দিয়ে শুরু করা উচিৎ৷ পরে প্রয়োজন হলে মাত্রার হেরফের ঘটবে। 

ভয়ঙ্কর প্রতিক্রিয়া 
ওষুধ অধিক মাত্রায় প্রয়োগ করা হলে তার পরিণাম ভয়ঙ্কর হতে পারে। যেমন- ন্যাক্স ভম হোমিওপ্যাথিতে সর্বাধিক উপকারি ওষুধ। কিন্তু অধিক মাত্রায় এটি প্রয়োগ হলে ধনুষ্টঙ্কারের মতো সাংঘাতিক পীড়ায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই সবসময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ খাওয়া দরকার। 

বাহ্যিক প্রয়োগ
ঘা, ঘাড়ের ব্যথা, ক্ষতে অনেকসময় ওষুধ বাহ্যিক প্রয়োগের প্রয়োজন হয়। এক্ষেত্রে ওষুধ লাগাতে হয়। ওষুধটি সঠিকভাবে নির্বাচন করে নারকেল তেল, ভেসলিন প্রভৃতির সঙ্গে মিশিয়ে নিয়ে এতে লাগাতে সুবিধা হয়। 

নানা চিকিৎসা 
বার বার চিকিৎসার পদ্ধতির পরিবর্তন, অর্থাৎ একবার অ্যালোপ্যাথি, একবার হোমিওপ্যাথি, একবার কবিরাজি এইভাবে চিকিৎসা করা উচিত নয়। এর ফলে রোগ কঠিন হয়ে পড়ে, জটিলতার সৃষ্টি হয়।

ওষুধ খাওয়ার নিয়ম
সকালে খালি পেটে হোমিওপ্যাথি ওষুধ খেলে খুব উপকার দেয়। তবে অন্য সময়ে যে কাজ করে না, তা নয়।সাধারণভাবে স্থূল মাত্রায় ওষুধ সকালে ও রাতে শোয়ার আগে সেবন করা প্রয়োজন। প্রয়োজনে দুপুরে আরও একবার সেবন করা চলে। আর ওষুধ সেবনের ৩০ মিনিট আগে ও ৩০ মিনিট পরে কোনওপ্রকার আহার গ্রহণ করা উচিৎ নয়।

সাবধনতা
ব্যথা ক্ষ ক্ষতে মলম লাগাতে হবে আলতোভাবে। ঘষে ঘষে মালিশ করা চলবে না, আর হোমিওপ্যাথি ওষুধ লাগানোর পরে গরম সেঁক দেওয়া চলবে না। 

জলপান 
হোমিওপ্যাথি ওষুধ সেবন করার পর একটু বেশি জলপান করা উচিৎ কারণ এতে ওষুধের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়।

ওষুধের শক্তিবৃদ্ধি
লিক্যুইড ওষুধ সেবন করার আগে শিশির ছিপি না খুলে শিশিটাকে ভালো করে ঝাঁকিয়ে নিয়ে তা সেবন করলে ওষুধের শক্তি বৃদ্ধি পায়।

]]>
উচ্চ রক্তচাপ কমাবে এই সমস্ত ভেষজ এবং মশলা https://ekolkata24.com/lifestyle/all-these-herbs-and-spices-will-reduce-high-blood-pressure Sat, 04 Sep 2021 16:01:32 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=3846 অনলাইন ডেস্ক: যখনই ডাক্তার বলবেন আপনার রক্তচাপ (বিপি) হাই, তখনই কোন না কোনও অকটা ওষুধ সম্পর্কে চিন্তা করে উদ্বিগ্ন হবেন। আধুনিক বিজ্ঞানে (অ্যালোপ্যাথি) বিভিন্ন ধরনের ওষুধ রয়েছে৷ যা আপনার রক্তচাপকে অবিলম্বে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে৷ তবে, আপনি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের বিকল্প হিসাবে কিছু ভেষজ বেছে নিতে পারেন৷ বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন রোগের জন্য ভেষজ থেরাপির চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে।

বিশ্বের প্রায় ৭৫% থেকে ৮০% জনসংখ্যা ভেষজ ওষুধ ব্যবহার করে৷ প্রধানত উন্নয়নশীল দেশগুলিতে এর চাহিদা দিনে দিনে আরও বেড়ে চলেছে৷ গবেষণায় খাদ্য, ব্যায়াম, স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট এবং সাপ্লিমেন্টের মাধ্যমে উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সফল হওয়ার জন্য বিভিন্ন ভেষজ থেরাপি পাওয়া গিয়েছে। প্রতিবেদনে উল্লেখিত কিছু ভেষজ আছে, যা আপনার রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে –

রসুন: রসুন বিভিন্ন ওষুধি গুণের জন্য সুপরিচিত৷ রসুন অনেক যৌগ সমৃদ্ধ৷ যা হার্টের জন্য উপকারি। প্রাথমিক সক্রিয় যৌগগুলির মধ্যে একটি৷ যা রসুনকে তার বৈশিষ্ট্যযুক্ত গন্ধ দেয় এবং এর অনেক নিরাময় উপকারিতা অ্যালিসিন নামে পরিচিত৷ বিশেষ করে উচ্চ রক্তচাপ কমাতে এবং রক্তনালীগুলিকে শিথিল করতে সাহায্য করতে পারে।

সেলারি: একটি চিনা তত্ত্ব অনুসারে সেলারির অ্যান্টিহাইপারটেনসিভ বৈশিষ্ট্য রয়েছে৷ কারণ এটি লিভারের উপর কাজ করে৷ এক ধরণের উচ্চ রক্তচাপ লিভারের কর্মহীনতার সঙ্গে যুক্ত৷ গবেষকরা পরামর্শ দেন, সেলারি বীজের নির্যাস রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে৷ কারণ এটি প্রাকৃতিক ক্যালসিয়াম চ্যানেল ব্লকার হিসেবে কাজ করে। সেলারির বীজে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে৷ যা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।

তুলসী: তুলসী তার যৌগের কারণে একটি জনপ্রিয় বিকল্প। তুলসী একটি উদ্ভিদ-অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট- ইউজেনল সমৃদ্ধ৷ যা প্রাকৃতিক ক্যালসিয়াম চ্যানেল ব্লকার হিসেবে কাজ করে রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।

আজওয়াইন (জোয়ান): আজওয়াইনকে থাইম নামেও ডাকা হয়৷ এটি একটি ভারতীয় মশলা৷ যা ভারতের সব জায়গায় পাওয়া যায়। এতে রোসমারিনিক অ্যাসিড নামে একটি স্বাদযুক্ত যৌগ রয়েছে৷ এই যৌগ অনেক উপকারিতা হিসাবে পরিচিত৷ প্রদাহ এবং রক্তে শর্করার মাত্রা হ্রাস, রক্ত ​​প্রবাহ বৃদ্ধি এবং রক্তচাপ কমাতেও সাহায্য করে।

দারুচিনি: এটি একটি দারুচিনি গাছের ছাল থেকে প্রাপ্ত স্বাদযুক্ত মশলা। প্রাচীনকাল থেকে দারুচিনি হৃদযন্ত্রের বিভিন্ন উপসর্গের চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে৷ এটি উচ্চ রক্তচাপও কমায়। এটি রক্তনালীগুলিকে শিথিল এবং প্রসারিত করে বলে মনে হয়।

আদা: আদা একটি বহুমুখী মশলা৷ যা একটি সময় ধরে হৃদরোগের অনেক দিক উন্নত করতে ব্যবহৃত হয়৷ যার মধ্যে রয়েছে সঞ্চালন, কোলেস্টেরলের মাত্রা এবং রক্তচাপ। আদা একটি প্রাকৃতিক ক্যালসিয়াম চ্যানেল ব্লকার হিসেবে কাজ করে৷ এটি রক্তনালীগুলোকে শিথিল করতে সাহায্য করে। আপনি আপনার প্রতিদিনের খাবার এবং পানীয়গুলিতে আদা অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।

এলাচ: এলাচ একটি জনপ্রিয় মসলা৷ বিশেষ করে এর স্বাদের জন্য। এই মিষ্টি মশলায় রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট৷ যা প্রাকৃতিক ক্যালসিয়াম চ্যানেল ব্লকার হিসেবে কাজ করে উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। এটি একটি মূত্রবর্ধক হিসাবে কাজ করে (প্রস্রাব প্রবাহ বৃদ্ধি করে)৷ যা তাপের লোড কমাতে সাহায্য করে।

পার্সলে: পার্সলে আমেরিকান, ইউরোপীয় এবং মধ্য প্রাচ্যের খাবারের একটি বিখ্যাত ওষুধি। এতে রয়েছে বিভিন্ন যৌগ৷ যেমন ভিটামিন সি এবং ক্যারোটিনয়েড৷ এগুলি আপনার উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।

উচ্চ রক্তচাপ একটি সাধারণ চিকিৎসা শর্ত৷ যা প্রতিটি বাড়িতে কমপক্ষে একজনকে প্রভাবিত করে। জীবনযাত্রার পরিবর্তন, ব্যায়াম এবং স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট সঠিক ওষুধ সহ রক্তচাপ কমাতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখতে পারে। শুধু ওষুধই নয়, ভেষজ ও মশলাও যা উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসায় উপকারী যেমন রসুন, আদা, অজোয়াইন। তাই সবসময় স্বাস্থ্যকর খাবার খান, সুস্থ থাকুন।

]]>
প্রতিদিন টকদই পাতে থাকা চাই, উপকারিতা জানলে অবাক হবেন https://ekolkata24.com/lifestyle/benefits-of-having-curd Tue, 10 Aug 2021 18:30:50 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=2202 সম্প্রতি প্রচণ্ড গরমে অতিষ্ঠ মানুষ। অত্যধিক গরমে মানব শরীরে পানিশূন্যতা ও হিটস্ট্রোকের সমস্যা বেশি হয়ে থাকে। তাই এ সময় শরীরের চাহিদা অনুযায়ী বিশুদ্ধ জল পান করা জরুরি। সেই সঙ্গে খাবার স্যালাইনও খেতে হবে।

গরমে ঘেমে শরীর থেকে যে লবণজল বের হয়ে যায়, তা পূরণ করতে খাবার স্যালাইনের বিকল্প নেই।
আর গরমে পেট ঠাণ্ডা রাখতে দই খেতে পারেন। দই ল্যাক্টোব্যাসিলাস ভালো ব্যাক্টেরিয়াকে উদ্দীপিত করে। দইয়ের রয়েছে আরও অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা।

আসুন জেনে নিই দইয়ের স্বাস্থ্য উপকারিতা।

১. গরমে পেট ঠাণ্ডা রাখে দই এবং পেট পরিষ্কার থাকে। এছাড়া দইয়ের ক্যালসিয়াম কোলনের কোষগুলো অস্বাভাবিক বৃদ্ধি রোধ করে। অন্ত্রেও উপকারী ব্যাক্টেরিয়া নিঃসরণ করে। কোলাইটিস রোগে দই খুবই উপকারী।

২.দইয়ের ব্যাক্টেরিয়া শরীরে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স শোষণ করতে সাহায্য করে। ভিটামিন বি-১২ রক্তকোষ গঠনে সাহায্য করে।

৩. দইয়ে রয়েছে প্রাণিজ প্রোটিন। দইয়ে পাবেন অত্যাবশ্যক অ্যামিনো অ্যাসিড। দুধের প্রোটিন থেকে দইয়ের প্রোটিন সহজে হজম হয়।

৪. শিশু ও বয়স্কদের জন্য দই খাওয়া উপকারী। দই রক্তে কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে ও পেটের গ্যাস কমায়। এছাড়া ডায়রিয়া ও কনস্টিপেশনের সমস্যা কমায়।

৫. দইয়ে ক্যালোরি, ফ্যাট, কোলেস্টেরল কম। তাই গরমে খেতে পারেন দইয়ের ঘোল।

৬. এই গরমে শরীর সুস্থ রাখতে নিয়মিত দই খেতে পারেন। দই প্রেমাচিওর এজিং, জন্ডিস, হেপাটাইটিস রোধ করে।

]]>
দাঁতের হলদে ভাব ও দাগ নিয়ে চিন্তিত, ঘরোয়া পদ্ধতিতে মিলবে প্রতিকার https://ekolkata24.com/lifestyle/how-to-get-rid-of-yellow-teeth-6-home-remedies Sat, 31 Jul 2021 14:42:48 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=1604 নিউজ ডেস্ক: এখন প্রায় অনেকেরই দাঁত হলুদ হয়ে যাওয়ার সমস্যা দেখা দেয়। কিছু কিছু বদভ্যাসের কারনেই আমরা দাঁতের সৌন্দর্যতা হারিয়ে ফেলি। ধূমপান, মদ্যপান, তামাক সেবন, অতিরিক্ত ফাস্ট-ফুড খাওয়া, ঠিকমতো ব্রাস না করা, সহ বিভিন্ন কারণে দাঁতে হলদে ভাব বা দাগ দেখা দেয়।

এতে দাঁতের সৌন্দর্য নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। তাই এখন থেকেই সাবধান হওয়া প্রয়োজন। কারণ দাঁত থাকতে দাঁতের মর্ম না বুঝলে, এর ঝক্কি পোয়াতে হবে সারাজীবন। দাঁতের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে আধুনিক পধুতির সাহায্য নেওয়া যেতেই পারে। তবে কম খরচে দাঁতকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে, এই ঘরোয়া পদ্ধতিগুলিকে কাজে লাগান।

তুলসি পাতা: তুলসি পাতা দাঁতের পক্ষে খুবই উপকারী। বেশি করে তুলসি পাতা রোদে শুকিয়ে নিন। এবারে পাতাগুলি গুঁড়ো করে যে কোনও টুথপেস্ট মিশিয়ে নিয়মিত ব্রাস করুন। এতে সহজেই দাঁতের হলদে ভাব দূর হবে। সেই সঙ্গে দাঁতের অন্যান্য রোগের প্রকোপও হ্রাস পাবে।

কলার খোসা: কলার খোসার সাদা দিকটি নিয়মিত দাঁতে ঘষলে, দাঁতের দাগ ও হলদে ভাব কেটে যায়। তবে কলার খোসা ঘষার পর অবশ্যই হালকা গরম জলে কুলকুচি করে নিতে হবে।

খাবার সোডা: দাঁতের হলদে ভাব কাটাতে খাবার সোডার কোনও বিকল্প হয় না। প্রতিদিন সকালে টুথপেস্টের সঙ্গে সামান্য পরিমাণে খাবার সোডা মিশিয়ে ব্রাস করুন। তারপর উষ্ণ গরম জলে ভালো ভাবে মুখ ধুয়ে নিন। উপকার পাবেন।

নুন: দাঁত পরিষ্কার করতে নুনের জুড়ি মেলা ভার। এখন অনেক টুথপেস্টে নুন ব্যবহার করা হয়। রোজ সকালে চারকোলের (কাঠকয়লা) সঙ্গে নুন মিশিয়ে দাঁত মাজুন। টানা ৩ সপ্তাহ ব্যবহার করলে ভালো ফল পাবেন। এছাড়াও নুন দাঁতের পুষ্টির ঘাটতি দূর করে।

কমলালেবুর খোসা: রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে কমলালেবুর খোসা ভালো করে দাঁতে ঘোষে নিন। ১০ মিনিট পর হালকা গরম জলে কুলকুচি করে নিন। নিয়মিত ব্যবহার করলে সহজেই দাঁতের হলদে ভাব থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।

নিমের দাঁতন: দাঁতের যত্নে নিমের দাঁতন খুবই কার্যকর। নিমের ডালে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান। যা দাঁতের ক্যাভেটির মতো সমস্যা দূর করার পাশাপাশি মুখের দুর্গন্ধও দূর করে। নিমের ডাল শুকিয়ে পাউডার বানিয়ে নিয়মিত দাঁত মাজুন। এতে দাঁতের হলদে ভাব ম্যাজিকের মতো ভ্যানিস হয়ে যাবে। কাঁচা নিমের ডাল দিয়েও ব্রাস করতে পারেন।

]]>
করোনা: আতঙ্ক বাড়িয়ে ফের দৈনিক সংক্রমণ ৪০ হাজারের বেশি https://ekolkata24.com/uncategorized/corona-more-than-40000-daily-infections-due-to-panic Sat, 31 Jul 2021 05:48:54 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=1571 নিউজ ডেস্ক, নয়াদিল্লি: একটানা চার দিন দেশে করোনার দৈনিক সংক্রমণ ৪০ হাজারের ওপর। অস্বস্তি বাড়িয়ে বাড়ছে অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা। দেশের করোনা পরিস্থিতি কিছুতেই স্বস্তি দিচ্ছে না। এই আবহে আশঙ্কা বাড়াচ্ছে সংক্রমণের তৃতীয় ধাক্কা।

শনিবার সকালে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের , দেওয়া পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘন্টায় দেশে নতুন করে ৪১ হাজার ৬৪৯ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন।একদিনে দেশে করোনার বলি ৫৯৩ । সব মিলিয়ে শনিবার সকাল পর্যন্ত দেশে করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে তিন কোটি ১৫ লক্ষ ১৩ হাজার ৯৯৩ জন। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, শনিবার পর্যন্ত দেশে করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে মোট ৪ লক্ষ ২৩ হাজার ৮১০ জনের।

এই আবহে আশঙ্কা বাড়াচ্ছে সংক্রমণের তৃতীয় ধাক্কা। বিশেষজ্ঞদের একটি অংশের মতে সেপ্টেম্বর-অক্টোবরের মাঝে কোনও সময়ে দেশে নেমে আসতে পারে করোনার তৃতীয় ধাক্কা। তবে অন্য একটি অংশের মতে, আগস্ট মাসে দেশে করোনার তৃতীয় ঢেউ আছড়ে পড়তে পারে। দ্রুত গতিতে টিকাকরণের সওয়াল করে চলেছেন বিশেষজ্ঞরা। কেন্দ্রীয় সরকারও দেশজুড়ে টিকাকরণ কর্মসূচিতে গতি বাড়াতে তৎপরতা নিচ্ছে।

যদিও এখনো টিকা নিয়ে একাধিক রাজ্যের বিস্তর অভিযোগ। বিপুল চাহিদার নিরিখে অত্যন্ত কম পরিমাণ টিকার ডোজ পাঠাচ্ছে কেন্দ্র, এমনই অভিযোগে সরব বাংলা সহ একাধিক রাজ্য।

]]>
এবারে রান্নার মসলায় কমবে ওজন, প্রতিদিন রান্নায় ব্যবহার করুন এই ৬ টি মশলা https://ekolkata24.com/lifestyle/these-tips-help-you-to-reduce-fat Thu, 22 Jul 2021 15:58:39 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=1173 ওজন কমানোর জন্য আমরা কতো কিছুই না করি। তবে আশারূপ ফল পাই না। প্রতিবারই হতাশ হতে হয়। তবে চিন্তার কোন কারণ নেই। সমাধান আপনার হাতের মুঠোয়। প্রত্যেকের রান্না ঘরেই এমন কিছু মশলা আছে যা সহজেই শরীরের ওজন কমাতে সক্ষম। নিয়মিত শরীরচর্চার পাশাপাশি কিছু স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসই আপনার শরীরের অতিরিক্ত ওজনকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। তাই আজ থেকেই রান্নায় ব্যবহার করুন এই ৬ টি মশলা। নিজের শরীরের পরিবর্তন দেখে আপনি নিজেই অবাক হবেন।

১) দারচিনি
ওজন কমাতে দারচিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। দারচিনি শরীরে জমে থাকা মেদ গলাতে সাহায্য করে। এর পাশাপাশি এটি শরীরের সুগার লেভেলকেও নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। তাই নিয়মিত দারচিনি খেলে সহজেই কমবে শরীরের অতিরক্ত ওজন। এছাড়াও দারচিনি টাইফয়েড, টিবি, পেটের নানা সমস্যার সমাধানে সক্ষম।

২) আদা
শুধু সর্দি-কাশি নয় আদার রয়েছে বেশ কিছু গুনাগুণ। এটি পাচনতন্ত্রে জমে থাকা খাবারকে খুব সহজেই পরিষ্কার করে দেয়। এতে শরীরে মেদ জমতে পারে না। এর পাশাপাশি আদা পেট পরিষ্কার করার খেত্রেও খুবই কার্যকরী। তাই এখন থেকেই আদা খাওয়ার অভ্যাস করুন। উপকার পাবেন।

৩) কাঁচালঙ্কা
গবেষণায় দেখা গেছে কাঁচালঙ্কা শরীরের মেটাবলিজম বাড়িয়ে অতিরিক্ত ক্যালরিকে বার্ন করতে সহায়তা করে। এতে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। এছাড়াও কাঁচালঙ্কাতে ভিটামিন সি সহ বেশকিছু অ্যাসিড রয়েছে যা শরীরের মেদ ঝরাতে খুবই কার্যকরী।

৪) জিরে
১ চামচ জিরে সারা রাত জলে ভিজিয়ে রাখুন। এবারে সকালে ওই জল ভাল করে ফুটিয়ে ছেঁকে নিয়ে খালি পেতে খান। নিয়মিত খেলে ভালো ফল পাবেন।

৫) রসুন
রসুনের গুনাগুণ অপরিসীম। ওজন কমাতে চাইলে এখন থেকে রসুনকে আপন করে নিন। এটি শরীরের বিপাক হার বাড়ানোর পাশাপাশি মেদ ঝরাতেও সাহায্য করে। এছাড়াও রসুন ঘন ঘন খিদে পাওয়ার অভ্যাসকেও নিয়ন্ত্রণ করে।

৬) মৌরি
মৌরি শরীরের পাচনতন্ত্রের জন্য খুবই উপকারী। এটি খিদে কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। প্রিতিদিন মৌরি ভিজানো জল খেলে সহজেই শরীরের ওজনকে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। এছাড়াও মুখের দুর্গন্ধ দূর করতেও মৌরির জুড়ি মেলা ভার।

]]>
কোল্ড ড্রিংক খেতে পছন্দ করেন! জানুন লুকিয়ে কী কী ক্ষতি https://ekolkata24.com/lifestyle/bad-effect-of-cold-drink Tue, 13 Jul 2021 10:35:39 +0000 https://ekolkata24x7.com/?p=683 একটু ভালোমন্দ খওয়া হলেই কোল্ড ড্রিংক খেতেই হবে। খুব গরমে ক্লান্ত হয়ে বাড়ি ফিরেই, ফ্রিজ খুলে ঢক ঢক করে কোল্ড ড্রিংক খওয়া অনেকেরই অভ্যাস। এছাড়াও অনেকেই কোল্ড ড্রিংককে নিজেদের রোজকার ডায়েটের অবিছেদ্দ অঙ্গ করে নিয়েছে। যদি আপনিও তাদের মধ্যে একজন হয়ে থাকেন তাহলে সাবধান। কোল্ড ড্রিংক কিন্তু শরীরে বেশ কিছু ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। এছাড়াও কোল্ড ড্রিংক পান করার কিছুক্ষণের মধ্যে ব্রেন থেকে ডোপামিন নামে একটি হরমোন নির্গত হয়। যার ফলে কোল্ড ড্রিংকের প্রতি মানুষের আসক্তি দেখা দেয়। যার ফলে বার বার কোল্ড ড্রিংক খেতে ইছা করে।
কোল্ড ড্রিংকে সাধারণত কার্বনের ওয়াটার, চিনি, রং এবং কিছু ক্ষতিকর অ্যাসিড থাকে। এই সমস্ত উপাদান আমাদের শরীরে বিভিন্ন ক্ষতির কারন হয়ে দাড়ায়।

১) কোল্ড ড্রিংকে প্রচুর পরিমাণে চিনি ব্যাবহার করা হয়। এই অতিরিক্ত চিনি খেলে শরীরে ফ্যাটি লিভারের সমস্যা দেখা দেয়। জানলে অবাক হবেন যে ৩০০ মিলি কোল্ড ড্রিংকে প্রায় ৪০ গ্রাম চিনি ব্যাবহার করা হয়। অর্থাৎ যখন আপনি ৩০০ মিলি কোল্ড ড্রিংক খাছেন, আপনার শরীরে প্রায় ৮ চামচ চিনি প্রবেশ করছে। যার ফলে আপনার শরীরে ব্যাপক ভাবে গ্লুকোজের মাত্রা বৃদ্ধি পাছে।

২) কোল্ড ড্রিংকে থাকা ফসফরিক এসিডের কারনে শরীরে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, এবং জিংক এর মতো খনিজ পদার্থ কমতে থাকে। এর ফলে হার ও মাংসপেশি দুর্বল হয়ে যায়।

৩) কোল্ড ড্রিংকে একধরণের সোডা থাকে যা খাবার হজম করতে সাহায্য করে। তবে তার পাশাপাশি এটি শরীরে রক্ত চাপ বাড়িয়ে দেয়। যার ফলে অনেক সময় মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে।

৪) প্রতিদিন কোল্ড ড্রিংক পান করলে ডায়াবেটিস, আলসার, এবং হার্টএটাক এর মতো মারাত্মক রোগ হতে পারে।

৫) কোল্ড ড্রিংক খেলে অকাল বার্ধক্যের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। শুধু তাই নয় ধীরে ধীরে কোল্ড ড্রিংক মানুষের মনে হিংস্রতার প্রবণতা বাড়ায়।

]]>
বর্ষায় মাঝে মধ্যেই কাশির সমস্যা, ওষুধ ছাড়াই সারিয়ে তুলুন https://ekolkata24.com/lifestyle/how-to-reduce-cough-problem Mon, 05 Jul 2021 18:44:56 +0000 https://ekolkata24x7.com/?p=242 সাধারণ ফ্লু, সর্দি–জ্বর, বায়ুদূষণ, অ্যালার্জি, অ্যাজমার কারণে অনেক সময় আমাদের গলা খুসখুস করে, কাশি হয়। আবার করোনাভাইরাসের সংক্রমণের ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, সেরে ওঠার পরও দুই–তিন সপ্তাহ পর্যন্ত কাশি রয়ে যাচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে শুষ্ক আবহাওয়া ও ধূমপানের কারণেও কাশি হয়। কিছু খাদ্যাভ্যাস এ ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে। মাঝে মধ্যেই খুসখুসে কাশি হচ্ছে, ঘরোয়া উপায় কীভাবে সারাবেন। 

মধু: এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে ২ টেবিল চামচ মধু, অর্ধেকটা লেবুর রস আর সামান্য আদার রসের মিশ্রণ প্রতিদিন এক–দুবার খেতে হবে। এ মিশ্রণ কফ ও গলাব্যথা উপশমে সহায়তা করে।

বাসক পাতা: ঘুম থেকে উঠে বা প্রতিদিন সন্ধ্যায় বাসক পাতার রস খেলে বেশ উপকার পাওয়া যাবে।

তুলসী পাতা: তুলসী পাতা থেঁতো করে এতে কয়েক ফোঁটা মধু মিশিয়ে প্রতিদিন দু–তিনবার খেলে কাশি ভালো হয়।

আদা: আদা ছোট টুকরো করে তার সঙ্গে নুন মিশিয়ে কিছুক্ষণ পরপর খেতে পারেন। এ পদ্ধতি কাশি দূর করতে বেশ কার্যকরী।

লবঙ্গ: লবঙ্গের রস গলায় আরাম দেয়, জীবাণু দূর করে। তাই কাশি থেকেও মেলে রেহাই। 

 

]]>
গর্ভবতী অবস্থায় করোনায় আক্রান্ত, সন্তানের কী কোনও ক্ষতি হতে পারে https://ekolkata24.com/lifestyle/is-covid-19-effect-in-pregnancy Sat, 03 Jul 2021 19:36:37 +0000 https://ekolkata24x7.com/?p=143 করোনা পরিস্থিতি নিয়ে মিলছে না স্বস্তি। একের পর এক ঢেউ-এর জেরে জেরবার সাধারণ মানুষের জীবন। যাঁরা ইতিমধ্যেই করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন, তাঁদের কাছে এই সংক্রমণের সংজ্ঞা এক, আবার যাঁরা দুটি ঢেউ-এর ধাক্কা সামলে এখনও নিজেকে সুস্থ রেখেছেন, তাঁদের কাছে এই রোগের সংজ্ঞা আরেক।

বছর ঘুরলেও তাই করোনা নিয়ে হাজার একটা প্রশ্নের সঠিক উত্তর অভিকাংশ মানুষের কাছেই নেই। যাকে বলে আড্ডার আসরে নানা জনের নানা মত। কেউ ভাবেন করোনাকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে সুস্থ হওয়া যায়, কেউ আবার ফিরে এসেছেন মৃত্যুর মুখ থেকে। আর যাঁরা আক্রান্ত হননি, তাঁদের ক্ষেত্রে বিষয়টা দাঁড়ায় কেবলই উপদেশ।

ঠিক কি কি খাওয়ার ফলে হয়নি, কি কি না খেয়ে হয়েছে, ঘুম থেকে ওঠা থেকে ঘুম, সবটাই ছকে বাঁধা। আর আক্রান্ত যদি হয় গর্ভবতী, তাহলে, সেক্ষেত্রে সন্তানের ক্ষতির ঠিক কতটা সম্ভাবনা রয়েছে! কোনওভাবে কি সন্তান নষ্ট হতে পারে, বা তাঁর ক্ষতি হতে পারে। গাইডলাইন অনুসারে, করোনা হলে সন্তান নষ্টের কোনও সম্ভাবনা থাকে না। তাই অহেতুক ভয় পাওয়া নয়। যদিও এখনও এই নিয়ে বিভিন্ন পরীক্ষা চলছে, গর্ভে থাকা সন্তানের সেভাবে ক্ষতির কোনও রিপোর্ট এখনও সেভাবে সামনে না আসায়, ডাক্তারদের পরামর্শ অযথা প্যানিক না হয়ে দ্রুত সঠিক চিকিৎসা করানো।

]]>