idol – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Sun, 21 Nov 2021 12:01:05 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png idol – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 হাত ভেঙেছে গোপাল মূর্তির, জুড়ে দেওয়ার আকুতি, কান্না জুড়লেন পুরোহিত https://ekolkata24.com/uncategorized/the-hand-of-gopal-idol-is-broken-the-urge-to-cover-the-priest-to-cry Sun, 21 Nov 2021 12:01:05 +0000 https://ekolkata24.com/?p=11977 News Desk: ভগবান গোপালের হাত ভেঙে গিয়েছিল। সেই মূর্তি নিয়েই পুরোহিত ছুটলেন হাসপাতালে। আর্জি, হাত জুড়ে দিতে হবে। গোপালের হাতে ব্যান্ডেজ করে দেওয়ার জন্য রীতিমতো কান্নাকাটি জুড়ে দেন তিনি। সব দেখে শুনে তাজ্জব চিকিৎসকরা।

ঘটনা আগ্রা জেলা হাসপাতালের। জানা গিয়েছে, এক পুরোহিত আসেন ওই হাসপাতালে। জানান তার দেব মূর্তির হাত ভেঙে গিয়েছে। সেই হাত সারিয়ে দিতে হবে। এর জন্য কান্নাকাটি করেন তিনি। অনিচ্ছা সত্ত্বেও ‘শ্রীকৃষ্ণ’ ভগবানের নামে একটি রেজিস্ট্রেশন করানো হয় ও ভগবানের ভাঙা হাতটি ব্যান্ডেজও করে দেওয়া হয়।
সোশ্যাল মিডিয়ায় ইতিমধ্যেই এমন ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, গোপালের হাত ভেঙে যাওয়ার কারণে এক পুরোহিত মশাই বেশ কান্নাকাটি করছেন। কিছু প্রত্যক্ষদর্শীর কথা অনুযায়ী, সকাল ৯ টা নাগাদ ওই পুরোহিত জেলা হাসপাতালে পৌঁছন। হাসপাতাল কর্মীদের কাতরভাবে আবেদন করতে থাকেন যাতে তাঁরা মূর্তির চিকিৎসা করেন।

লেখ সিংহ নামে ওই পুরোহিতের দাবী, তিনি স্নান করানোর সময় মূর্তির হাত ভেঙে ফেলেছেন। তিনি জানান, “সকালে যখন আমি পুজো করছিলাম আর ঈশ্বরকে স্নান করাচ্ছিলাম তখন মূর্তিটা আমার হাত থেকে পড়ে যায় এবং হাত ভেঙে যায়”। তাঁর কথায়, “আমি ঈশ্বরের সঙ্গে ওতোপ্রোতভাবে জড়িত ফলে আমি খুবই আঘাতপ্রাপ্ত হই। বাধ্য হয়ে আমি হাসপাতালের দ্বারস্থ হই যাতে তাঁরা সুশ্রুষা করে দেন”।

জানা গিয়েছে, লেখ সিংহ গত ত্রিশ বছর ধরে অর্জুন নগরের খেরিয়া মোড়ের পাথোয়াড়ি মন্দিরের পৌরহিত্যের কাজ করছেন। তিনি বলেন, “হাসপাতালে কেউ আমার আবেদনকে গুরুত্ব দেননি। কিন্তু আমি অন্তর থেকে ভেঙে পড়েছিলাম এবং তাই আমার ঈশ্বরের জন্য কাঁদতে শুরু করি”।

অন্যদিকে, জেলা হাসপাতালের চিফ মেডিক্যাল সুপারিন্টেনডেন্ট, ডা. অশোক কুমার আগরওয়াল জানান, পুরোহিতের অনুভূতির কথা মাথায় রেখেই হাসপাতালের পক্ষ থেকে ‘শ্রীকৃষ্ণ’-এর নামে রেজিস্ট্র্রেশন করানো হয় এবং করে দেওয়া হয়য় ব্যান্ডেজ।

]]>
পুজোর দিনেই লক্ষী এলেন ঘরে, এখনই দুর্গা গড়ার অর্ডার শিল্পীর হাতে https://ekolkata24.com/offbeat-news/artist-gets-idol-making-order-of-next-year-durga-puja-on-laxmi-puja Wed, 20 Oct 2021 04:47:18 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=8398 বিশেষ প্রতিবেদন: এমন বরাত কতজনের হয়? ভালো কাজ করলে হয়তো তা হয়। তেমনভাবেই বরাত খুলেছে দীপেন মন্ডলের। পরের দুগ্গা পূজো এখন খান ৩৪০ দিন পরে। এমন সময়েই আগামী বছরের ঠাকুর গড়ার দায়িত্ব পেয়ে গেলেন শিল্পী। সৌজন্যে কালীঘাট নেপাল ভট্টাচার্য স্ট্রিট ক্লাব।

ক্লাবের কর্তা অভিজিৎ বসু জানিয়েছেন, ” ক্লাবের এই বছরের পুজোর চালিকাশক্তি মনে হল শিল্পী দীপেনই। ওর প্রতিমা দেখে ধন্য ধন্য করল দর্শক .প্রতিবেশী ও বিচারকরা তাই আমরা ধন্যবাদ জানাচ্ছি এই নবীন শিল্পীকে এবং সামনের বছর ও কালীঘাট নেপাল ভট্টাচার্য স্ট্রীট ক্লাবের দুর্গা প্রতিমার দায়িত্ব ওর হাতেই অর্পণ করলাম।”

একইসঙ্গে তিনি বলেন, “কালীঘাট নেপাল ভট্টাচার্য স্ট্রীট ক্লাবের এ বছরের দুর্গা প্রতিমার দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল প্রতিভাবান শিল্পী দীপেন মন্ডল কে, সুদূর বীরভূমের মধ্যবিত্ত ঘরের এই ছেলেটি বহু বছর ধরেই কলকাতায় বিভিন্ন শিল্পীদের সহকারী হিসেবে কাজ করেছে ,কখনো কুমোরটুলি কখনো কালীঘাটের পটপাড়ায়. বেশ ক’বছর ধরে ওর কাজের ধরন দেখছিলাম অসম্ভব প্রতিভাবান এই শিল্পী এবছর নিজেই বেশ কটা ঠাকুর তৈরি করবে ঠিক করে বালিগঞ্জের দুর্গা বাড়িতে. জানুয়ারি মাস থেকেই আমাদের সঙ্গে কথা চলছিল অত্যন্ত নম্র-ভদ্র এই নবীন শিল্পী কে আমাদের প্রতিমার ছবি দেখাই বিশেষ করে সিংহাসনের সাথে আমাদের মণ্ডপে আরো সাতটি সিংহ ও রাধা কৃষ্ণ মূর্তি ও বানাতে হবে সেটাও জানাই…. টাকা পয়সার কোন ফাইনাল না করেই শিল্পী দীপেন মন্ডল ক্লাবে আমাদের মূর্তি তৈরি করবে কথা দেয়।”

একইসঙ্গে তিনি জানিয়েছেন, “প্রথম প্রথম একটু ভয় থাকলেও যতদিন গড়াতে থাকে তত অবাক হতে থাকি এই শিল্পীর একাগ্রতা দেখে ..কলকাতার আরও বড় ছটি ক্লাবের দুর্গা ও তৈরি করে তারই মধ্যে একটি এশিয়ানপেইন্টস সম্মানে সম্মানিত.. সত্যি কখনো কখনো মনে হয় আমরা হয়তো খাঁটি সোনা টাকে ঠিকমতো চিনতে পারিনা ছুটি নাম যশের পেছনে কিন্তু হ্যাঁ কালীঘাট নেপাল ভট্টাচার্য স্ট্রীট ক্লাব অত্যন্ত কষ্ট করে আজকের এই পুজোকে কলকাতার মানচিত্র স্থান করেছে তার জন্য আমাদের দুর্গা প্রতিমার রুপি মানুষের মনকে টানে বছরের পর বছর . তাই খাঁটি সোনা কে চিনতে অসুবিধা হয়নি.. আর সেটা

নবীন শিল্পী দীপেন মন্ডল ও জানতো তাই ওর সবকিছু দিয়ে আমাদের এই মূর্তিকে সাজিয়ে তুলেছে কোন ধন্যবাদ কৃতজ্ঞতা ও আশা করিনি ও শুধু চেয়েছে মন প্রাণ দিয়ে কাজটা করতে আজ সত্যিই লক্ষ্মী পূজার সকালে ওকে এবছরের পুজোয় কালীঘাট নেপাল ভট্টাচার্য স্ট্রীট ওকে পুজোর আগাম দায়িত্ব দিল।”

]]>
দেবীপক্ষে নেট পাড়ায় ভাইরাল ‘ভাগের মা’ https://ekolkata24.com/uncategorized/another-durga-idol-picture-getting-viral-after-porijayi-maa Thu, 07 Oct 2021 12:53:48 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=6850 নিউজ ডেস্ক, কলকাতা: গত বছর পরিযায়ী মা, আর এই বছরে ভাগের মা। শিল্পী রিন্টু দাস চমক দিয়েই চলেছেন। মণ্ডপে অন্যরকম দুর্গা দেখতে হলে আবারও সেই আসতে হবে বেহালা বরিশা ক্লাবে।

শ্রমিকের আদলে প্রতিমা গড়ে সারা তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন শিল্পী। বলা হয় মৃন্ময়ী বা চিন্ময়ী হয়ে উঠছেন। ঠিক সেটাই হয়ে উঠেছিল ওই প্রতীকী দুর্গা মূর্তিতে। পরিয়ায়ী শ্রমিকের মা দুর্গার কোলে সন্তান। কোমরে বাঁধা পুটলি নিয়ে মা চলেছেন উদ্দেশ্যহীন পথে। করোনা আবহে পরিযায়ী শ্রমিকদের সমস্যা সারা দেশে প্রকট হয়ে দেখা দিয়েছিল। কেন্দ্রীয় সরকারের ভূমিকা সমালোচিত হয়েছিল রাজনৈতিক ও অরাজনৈতিক ক্ষেত্র থেকে। জীবনের সেই বাস্তব গল্প জীবন্ত হয়ে উঠেছিল ওই মূর্তির মাধ্যমে। এবার আবারও পূজো মণ্ডপে শোরগোল ফেলতে তৈরি রিন্টু দাসের তৈরি ভাগের মা।

এবার বড়িশার ওই ক্লাবের জন্য নতুন ভাবনাতে আবারও থাকছে সমাজ-চেতনা। শিল্পীর ভাবনায় ‘ভাগের মা’ বাংলায় একটা প্রবাদকে ঘিরে গড়ে উঠেছে যেখানে বলা হয় ‘ভাগের মা গঙ্গা পায় না’ ।

parijayi-dirga Barisha

শিল্পী রিন্টু দাসের , বল্লাল সেন স্বপ্নাদেশে মা দুর্গাকে পান। সেই দেবীকে তিনি পেয়েছিলেন ঢাকা অবস্থায়। তাই তাঁর নাম হয়, ঢাকেশ্বরী দুর্গা। ১৯৪৭ এ যখন দেশভাগকে কেন্দ্র করে বাংলা উত্তাল, তখন  লক্ষ লক্ষ মানুষকে ভিটেমাটি ছাড়া হতে হয়। ছাড় পাননি স্বয়ং মা দুর্গাও। বাস্তুহারা হতে হয় দেবীকেও। ঢাকেশ্বরী মায়ের মূর্তিকেও ঢাকা শহর থেকে কলকাতায় আনা হয়।

সেই মাতৃপ্রতিমা এখনও এই কলকাতা শহরে কুমোরটুলিতে নিয়মিত পূজিতা। কিন্তু শিল্পীর শঙ্কা, আবারও কোনও অস্থির সময় আসবে না তো? যখন ভিটেমাটি ছেড়ে মাকে আবারও কোথাও চলে যেতে হবে ? সন্তানদের নিয়ে মা যাবেন কোথায় ? শিল্পী-মনের আকাশে সেই দুশ্চিন্তার মেঘই প্রকাশ পেয়েছে তাঁর ভাবনায়। বাংলা প্রবাদের অর্থ, যে মায়ের সন্তানেরা চুলচেরা হিসেব করে মায়ের দায়িত্ব নেয়, সেই মায়ের দুর্দশার শেষ নেই। এই ভাবনার ফুটে রিন্টু দাসের মূর্তিতে। তাঁর প্রতিমা দাঁড়িয়ে সীমান্তে। তিনি কোনদিকে যাবেন জানেন না। এপার ওপর তোলপাড়।

শিল্পী রিন্টু দাস বরাবর মাতৃপ্রতিমার মধ্যে খুঁজে পেতে চান ঘরের-মাকেই। এবারের দেবীমূর্তির কম্পোজিশনে রয়েছে কাঁটাতার, ট্রাক। মা ভিটে ছাড়ার আগে ভাবছেন এই বাড়িতেই এসেছিলেন নববধূ হয়ে। আজ তিনি ঠিকানাহীন। মণ্ডপে শোনা যাবে ভাষ্যও – এই ভিটামাটি ছাইড়া, পোলাপান লইয়া আবার যামু কই? যেন দেশ ভাগের যন্ত্রণাই আবার ফিরে আসবে। সেই কম্পোজিশন দেখা অপেক্ষাতেই দর্শকমহল।

]]>
Durga Puja: পেপার কাটিংয়ে তৈরি মহিষাসুরমর্দিনী গড়ে চমক যুবকের https://ekolkata24.com/offbeat-news/durga-puja-durga-idol-made-with-paper-cutting Mon, 27 Sep 2021 06:20:15 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=5717 বিশেষ প্রতিবেদন: শহরে থিমের দুর্গার অভাব নেই। শিল্পীরা নানা আঙ্গিকে ফুটিয়ে তোলেন দেবী মূর্তিকে। মৃন্ময়ী মূর্তি হয়ে ওঠে চিন্ময়ী। কিন্তু এই যুবক আদতে কোনও মৃৎশিল্পী নয়। সে গায়ক এবং নিজের ইচ্ছামতো বিভিন্ন মূর্তি বানায় সে।

তালিকায় রয়েছে কালী, সরস্বতী, লক্ষীও। তৈরী করেন দেবীর গয়না থেকে শুরু করে মুকুট। সব কিছু নিজের হাতে অনবদ্য দক্ষতায় গড়ে তোলেন যুবক। তেমনভাবেই তিনি বানিয়েছেন কাগজের দুর্গা। দেবী রয়েছেন একদম সপরিবারে। আগে মাটি,ফাইবার‌, সিমেন্ট বা কোনো ইস্পাত গলিয়ে নয় মূর্তি বানিয়েছেন হাওড়া জেলার বাসিন্দা দেবতনু। তাঁর তৈরি কাগজ দিয়ে দুর্গা প্রতিমা তৈরি দেখতে তাঁর বাড়িতে মাঝেই মাঝেই ভিড় জমাচ্ছেন উৎসুক মানুষ। আসলে কাগজের মাতৃ প্রতিমা রীতিমত তাক লাগিয়ে দিয়েছে হাওড়ার ছেলে দেবতনু ঘোষ।

Durga idol made with paper cutting

অভিজ্ঞ শিক্ষকের দ্বারা প্রশিক্ষণ নেন নি যুবক। পেপার কাটিং তাঁর পছন্দের আর্ট। পাঁচ ছয় বছর বয়স থেকেই এই কাজ করে আসছেন তিনি। যেকোনো মূর্তি দেখে সে প্রথমে সেই ছবি এঁকে ফেলে কাগজের। এরপর পেপার কাটিং করে মূল স্ট্রাকচার তৈরি হয়। তারপর তৈরি হয় কাঠামো। তারপর নিজের ভাবনাকে বাস্তবায়িত করতে করতেই তৈরি হয় দেবী মূর্তি। এভাবেই তৈরি।জও দুর্গার মূর্তি।

পরিবারের মধ্যে কারো সমর্থন বেশি কারো সমর্থন কম পেলেও দেবতনু তার মাকে পাশে পেয়েছে সব সময়ই।
তিনি জানিয়েছেন “ছোটবেলা থেকেই আমার কাগজের মূর্তি তৈরীর প্রতি বিশেষ আগ্রহ রয়েছে ভবিষ্যতে আমি আরো নিখুঁত ভাবে কাগজের মূর্তি তৈরী করার চেষ্টা করব।”

]]>