30 दिसंबर को अयोध्या के इस एयरपोर्ट का उद्घाटन प्रधानमंत्री नरेंद्र मोदी करेंगे। इसके साथ ही वो अयोध्या रेलवे स्टेशन का उद्घाटन भी करेंगे। इसके बाद उन्हें जनसभा को भी संबोधित करना है। जनसभा का आयोजन हवाई अड्डा के पास में मैदान में ही किया जाना है। बता दें कि इस जनसभा के होने से पहले ही मुख्यमंत्री योगी आदित्यनाथ ने जनसभा स्थल का निरीक्षण किया है।गौरतलब है कि अयोध्या से दिल्ली और अहमदाबाद के लिए फ्लाइट की शुरुआत सबसे पहले इंडिगो एयरलाइन की ओर से शुरू की जाएगी। एयरपोर्ट की शुरुआत होने के बाद फ्लाइट से दिल्ली और अयोध्या की दूरी सिर्फ एक घंटा 20 मिनट में पूरी कर ली जाएगी।जानकारी के मुताबिक अयोध्या के डीएम का कहना है कि शुक्रवार 22 दिसंबर को A320 का ट्रायल रन सफलता के साथ हुआ है। रनवे पर एयरक्राफ्ट की लैंडिंग सफलता के साथ करवाई गई है। इस दौरान व्यवस्थाओं की जांच के लिए लैंडिंग करवाई गई है। बता दें कि 30 दिसंबर को होने वाले उद्घाटन समारोह की तैयारी को देखते हुए ये ट्रायल रन बेहद इंपोर्टेंट था। इस ट्रायल रन के बाद जानकारी आई कि एयरपोर्ट पूरी तरह से सुरक्षित है। पूरे एयरपोर्ट पर सुरक्षा मानकों का पालन किया गया है। दिल्ली, अहमदाबाद के लिए फ्लाइट की बुकिंग की शुरुआत भी हो गई है।

করোনা পরিস্থিতিতে প্রতি বছরের মত এই বছর অনুষ্ঠান সূচি থেকে নানা অনুষ্ঠান বাদ পড়লেও ২০২১-কে বিদায় জানাতে প্রস্তুত কলকাতার পার্ক স্ট্রিট। এই বছর ক্রিসমাস ফেস্টিভ্যালে পার্ক স্ট্রিটে বা অ্যালেন পার্কের সামনে কোনও খাবারের স্টল থাকবে না। লাইভ পারফরম্যান্সের জন্য অ্যালেন পার্কের মধ্যে নিয়ন্ত্রিত অনুমতি দেওয়া হবে। প্রতিদিন সর্বোচ্চ ২ ঘন্টা ৩০ মিনিটের মধ্যে তা সীমাবদ্ধ থাকবে। তবে পারফরম্যান্সগুলি ফেসবুক লাইভে দেখা যাবে।

প্রতিবছর অ্যালেন পার্কে বড়দিনের উত্‍সবের আয়োজন করা হয়। উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবারও সেই উত্‍সবের আয়োজন করা হচ্ছে। পাশাপাশি সাজিয়ে তোলা হয়েছে পার্ক স্ট্রিট চত্বর। আলোয় ঝলমল করছে চারদিক।

শীতের মরসুমে পর্যটন কেন্দ্রগুলিতে ভিড় টানতে উদ্যোগী হয়েছে পর্যটন দফতর। সেই লক্ষ্যেই রাজ্যের একাধিক জেলায় এবার শুরু হচ্ছে বড়দিন বা বর্ষবরণের উত্‍সব। পর্যটন দফতর সূত্রে খবর, দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, মালদা, পুরুলিয়া, চন্দননগর জেলাতেও এবার পর্যটন দফতরের উদ্যোগে এই ক্রিসমাস ফেস্টিভ্যাল পালিত হবে।

সম্প্রতি হাবিবগঞ্জ রেলস্টেশনের আমূল সংস্কার করা হয়েছে। এর জন্য খরচ হয়েছে ৪৫০ কোটি টাকা। দেশের মধ্যে হাবিবগঞ্জ হল প্রথম রেলস্টেশন যার আধুনিকীকরণ হয়েছে বেসরকারি সংস্থার সহযোগিতায়। সোমবার অর্থাৎ ১৫ নভেম্বর এই স্টেশনের উদ্বোধন করার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (narendra modi)। কিন্তু উদ্বোধনের আগেই তৈরি হল রাজনৈতিক বিতর্ক। যার মূলে রয়েছে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর লেখা একটি চিঠি।

হাবিবগঞ্জ রেলস্টেশনের নাম বদলের আর্জি জানিয়ে রেলমন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছেন মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান (shibraj singh chouhan)। মুখ্যমন্ত্রী তাঁর চিঠিতে জানিয়েছেন, হাবিবগঞ্জ স্টেশনের নাম বদলে ভোপালের (bhopal) গোন্দ (gond) বংশের শেষ রানি কমলাপতির (kamalapati) নামে এই স্টেশনের নামকরণ করা হোক।

মধ্যপ্রদেশের পরিবহণ দফতরও ইতিমধ্যেই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রককে একটি চিঠি দিয়েছে। ওই চিঠিতে লেখা হয়েছে, ষোড়শ শতকে গোন্দ বংশ ভোপাল শাসন করতো। ওই বংশের শেষ রানি ছিলেন কমলাপতি। তাঁর স্মৃতিকে ধরে রাখতেই হাবিবগঞ্জ রেলস্টেশনের নাম পরিবর্তন করে রানি কমলাপতির নামে রাখা হোক। উল্লেখ্য, কয়েকদিন আগেই ভোপালের সাংসদ ঠাকুর প্রজ্ঞা সিং, মধ্যপ্রদেশের এক প্রাক্তন মন্ত্রী-সহ একাধিক বিজেপি নেতা দাবি করেছিলেন হাবিবগঞ্জ স্টেশনের নাম বদল করে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ীর নামে করা হোক। শেষপর্যন্ত হাবিবগঞ্জ স্টেশনের নাম বদলে যাবে বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল। তবে সেটা উদ্বোধনের আগেই হবে কিনা তা নিয়েই যাবতীয় কৌতুহল।

উল্লেখ্য, জার্মানির (germany) হাইডেলবার্গ (hidelbarg) রেলস্টেশনের অনুকরণে এই স্টেশনটি তৈরি করা হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো অত্যাধুনিক স্টেশনকে কড়া চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দিতে পারবে নতুন হাবিবগঞ্জ স্টেশন।