जम्मू-कश्मीर पुलिस के मुताबिक ये लोग देसा के उरार बागी इलाके में हाल ही में हुए हमलों में शामिल थे। जनता से उनके ठिकाने या मूवमेंट के बारे में कोई भी जानकारी देने के लिए आगे आने का आग्रह है। क्षेत्र की सुरक्षा सुनिश्चित करने में जनता का सहयोग महत्वपूर्ण है।
पुलिस ने संपर्क के लिए कई संपर्क नंबर जारी किए हैं जिसमें एसएसपी डोडा 9541904201, एसपी मुख्यालय डोडा 9797649362, 9541904202, एसपी ओपीएस डोडा 9541904203, डीवाईएसपी डीएआर डोडा 9541904205, डीवाईएसपी मुख्यालय डोडा 9541904207, एसएचओ पीएस डोडा 9419163516, 9 541904211 आदि शामिल हैं। इन पर आम जनता सूचना देने के लिए संपर्क कर सकती है।
]]>हादसे की सूचना पुलिस को दी। लोगों ने मिलकर घायलों को बसे से बाहर निकाल लिया है। पुलिस भी हादसास्थल पर पहुंच गई है। जानकारी के अनुसार जम्मू कश्मीर जा रही यात्रियों से भरी बस नेशनल हाईवे से उतरकर एक खाई में गिर गई है। हादसास्थल पर बचाव अभियान जारी है। पुलिस की टीमें भी मौके पर पहुंच गई है। पुलिस और लोग खाई में उतरे हुए हैं।
घायलों को अस्पताल पहुंचाया गया है। जहां कुछ यात्रियों की हालत गंभीर बनी हुई है। हादसे के सही कराणों का पता लगाया जा रहा है। हादसे के बाद स्थानीय लोगों ने बचाव कार्य में काफी मदद की।
]]>हाल ही में गृह मंत्री अमित शाह ने जम्मू कश्मीर की बीजेपी इकाई के बड़े नेताओं से दिल्ली में मुलाकात की और सूत्रों की माने तो इस बैठक में विशेष इसी बात पर जोर दिया गया कि जम्मू समेत कश्मीर में बीजेपी को कैसे मजबूत बनाया जाए.
बीजेपी जम्मू कश्मीर को लेकर देश में आम चुनावों के मद्दे नजर पूरे ताकत के साथ चुनावी मैदान में उतरने की तयारी में हैं और इसी के चलते सूत्रों के अनुसार प्रधानमंत्री नरेंद्र मोदी इस केंद्र प्रशासित प्रदेश के 2 बड़े दौरे करेंगे.साथ ही साथ आने वाले तीन महीनों में गृहमंत्री अमित शाह 4 बार संभावित दौरा करेंगे. प्राप्त जानकारी के अनुसार इसका उद्देश्य जम्मू कश्मीर में बीजेपी की साख और पहचान को अधिक मजबूत करना है.
सूत्रों के अनुसार, प्रधानमंत्री के दौरे एक दिवसीय होंगे, जबकि ग्रह मंत्री के दौरे दो से तीन दिवसीय भी होने की संभावना हैं, जिनके बीच वह बीजेपी के लिए कैंपेन और साथ ही साथ कुछ विकास कार्यों समेत वेलफेयर योजनाओं की भी घोषणा करेंगे.सूत्रों के अनुसार गृह मंत्री द्वारा इन दौरों की हामी मिली हैं पर प्रधानमंत्री के दौरों की संभावना अभी तक देखी जा रही है. जम्मू कश्मीर बीजेपी इकाई को उम्मीद है कि गृह मंत्री के जम्मू कश्मीर दौरों की शुरुआत अक्टूबर से शुरू होगी और प्रधानमंत्री के संभाविक दौरे या तो नवंबर या दिसंबर से शुरू होंगे.
प्राप्त जानकारी के अनुसार प्रधानमंत्री और केंद्रीय गृह मंत्री के दौरा का मुख्य उद्देश्य इस केंद्रशासित प्रदेश के लोगों में विश्वास पैदा करना है और इसके साथ ही संगठन को मजबूत करना है, ताकि आने वाले चुनाव में लोगों की भागीदारी हो और लोग बड़ी संख्या में चुनाव में हिस्सा ले सकें.
इसके साथ ही पार्टी चाहती है कि जम्मू कश्मीर को लेकर जो लोगों में धारणा पैदा की जा रही है. उसे भी इसके माध्यम से तोड़ा जा सके.
]]>অস্ত্র ও গোলাবারুদ সহ আপত্তিকর উপকরণ উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, নির্দিষ্ট খবরের ভিত্তিতেই বৃহস্পতিবার ওই এলাকা ঘিরে ফেলে তারা। এরপরেই তল্লাশি অভিযান চালানোর সময় ২ পক্ষের মধ্যে গুলির লড়াই শুরু হয়। সেসময় ওই ৩ সন্ত্রাসবাদীর মৃত্যু হয়। জানা গেছে, নিহত ৩ জঙ্গির মধ্যে ১ জনের নাম ওয়াসিম, সে শ্রীনগরের বাসিন্দা।
কাশ্মীরের আইজিপি টুইটারে জানিয়েছেন, জঙ্গিদের কাছ থেকে ৩টি AK56 রাইফেল পাওয়া গেছে। এর আগে পুলিশের তরফে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীর নেতৃত্বে এনকাউন্টার শুরুর কথা জানানো হয়।
]]>3 terrorists of Jaish-e-Mohammad (JeM) were neutralised in the Budgam encounter. 3 AK-57 rifles, 8 magazines and some documents have been recovered from the terrorists. A total of 11 terrorists have been neutralised in the year 2022 so far: Vijay Kumar, IGP Kashmir pic.twitter.com/f0ISpjjAKd
— ANI (@ANI) January 7, 2022
এর আগে একই ঘটনাস্থলে হাজানের শীর্ষ এলইটি কমান্ডার সেলিম প্যারায় নিহত হন। আইজিপি কাশ্মীর বিজয় কুমার সেই হত্যাকাণ্ডকে পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীর জন্য বড় সাফল্য বলে চিহ্নিত করেছেন। উল্লেখ্য, আজ থেকে প্রায় ৬ বছর আগে ২০১৬ সালে নিহত সেলিম প্যারায় ১২ জন বেসামরিক নাগরিককে হত্যার জন্য দায়ী ছিল।।
]]>
পুলিশ জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার মাঝরাতে শ্রীনগরের শহরের বাইরে পাঠানচক এলাকায় এই সংঘর্ষ ঘটে। পুলিশ ও সিআরপিএফের যৌথ বাহিনীর সঙ্গে জঙ্গিদের গুলির লড়াই শুরু হয়। এই গুলির লড়াইয়ে তিন জঙ্গি খতম হয়েছে। ৩ জঙ্গির মৃত্যুর সঙ্গে শেষ ৩৬ ঘন্টায় ভূস্বর্গে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৯ জঙ্গির মৃত্যু হল।
পুলিশ জানিয়েছে, মৃত ৩ জঙ্গির মধ্যে সুহেল আহমেদ রাঠের হল জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদের সদস্য।
চলতি মাসের প্রথম দিকে সিআরপিএফ বাহিনীর বাসে হামলায় জড়িত ছিল সুহেল। তবে অপর দু’জনের পরিচয় এখনও জানা যায়নি। জম্মু-কাশ্মীর পুলিশের দাবি, সিআরপিএফ বাহিনীর বাসে যে সমস্ত জঙ্গিরা হামলা চালিয়েছিল সুহেলের মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে তাদের সকলকেই খতম করা হল। গত ৩৬ ঘণ্টায় কাশ্মীরে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৯ জনের মৃত্যু হল। মৃত জঙ্গিদের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে প্রচুর পরিমাণে অস্ত্রশস্ত্র ও গোলাবারুদ।
বৃহস্পতিবার অনন্তনাগ এবং কুলগাম জেলাতেও দুটি পৃথক অভিযানে ৬ জঙ্গির মৃত্যু হয়েছিল। অন্যদিকে চলতি মাসের ১৩ তারিখে সিআরপিএফ বাহিনীর বাসে হামলায় তিন পুলিশকর্মীর মৃত্যু হয়েছিল। জখম হয়েছিলেন ১৫ জন।
]]>জানা গেছে, বুধবার কুলগাম (Kulgam) জেলার মিরহামা এলাকায় নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে জঙ্গিদের এনকাউন্টার (Encounter) শুরু হয়। একইদিনে আরেকটি এনকাউন্টারের ঘটনা ঘটে অনন্তনাগের (Anantnag) দৌরু এলাকার নওগাঁ শাহবাদ এলাকায়।
জম্মু ও কাশ্মীর জোনের পুলিশের মহাপরিচালক বিজয় কুমার জানিয়েছেন, নওগামে প্রথম এনকাউন্টার শুরু হয়। সেখানে জঙ্গিদের ছোঁড়া গুলিতে এক পুলিশ কর্মী জখম হয়েছে। সেখানেই এক পাকিস্তানি নাগরিক সহ ৬ সন্ত্রাসবাদী নিহত হয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি। তিনি আরও বলেন, অনন্তনাগের এনকাউন্টারের পরই পুলিশ কুলগ্রামে এনকাউন্টার শুরু করে। মিরহামার এই অভিযানে খুব দ্রুত সাফল্য আসে। অল্পসময়ের মধ্যেই ৩ জঙ্গিকে নিকেশ করা হয়। তবে এখনও দুটি জেলায় তল্লাশি অভিযান চলছে বলে পুলিশ সূত্রের খবর।
সম্প্রতি জম্মু ও কাশ্মীরে জঙ্গিদের তৎপরতা বেড়েছে। পাল্লা দিয়ে বাড়ছে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানও। জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন দিন কয়েক আগেই পাকিস্তানের সন্ত্রাসবাদী ভাট্টা ডুরিয়ানকে নিকেশ করেছিল। সেই সময় এনকাউন্টারেরও বিস্তারিত বিবরণ দিয়েছিল। পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল জঙ্গলে জঙ্গিদের খোঁজে তল্লাশি অভিযান শুরু হয়। সূত্রের খবর, এই জঙ্গলের মধ্যেই একটা আস্তানা তৈরি করেছিল জঙ্গিরা। জঙ্গিদের ঘাঁটি চেনানোর জন্যই সেখানে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল আগেই পুলিশের হাতে ধরা পড়ে যাওয়া পাক জঙ্গি জিয়া মুস্তাফাকে। লস্কর-ই-তৈবার সক্রিয় সদস্য ছিল জিয়া।
6 #terrorists of proscribed #terror outfit JeM killed in two separate #encounters. 4 among the killed terrorists have been identified so far as (2) #Pakistani & (2) local terrorists. Identification of other 02 terrorists is being ascertained. A big #success for us: IGP Kashmir
— Kashmir Zone Police (@KashmirPolice) December 29, 2021
<
p style=”text-align: justify;”>
]]>এদিন প্রধানমন্ত্রীর দফতর (PMO) থেকে টুইটে জানানো হয়, প্রধানমন্ত্রী জম্মু ও কাশ্মীরে জঙ্গি হামলার বিস্তারিত তথ্য চেয়েছেন। হামলায় মৃত নিরাপত্তারক্ষীদের পরিবারের প্রতিও তিনি সমবেদনা জানিয়েছেন।
PM @narendramodi has sought details on the terror attack in Jammu and Kashmir. He has also expressed condolences to the families of those security personnel who have been martyred in the attack.
— PMO India (@PMOIndia) December 13, 2021
এই ঘটনায় শোকপ্রকাশ করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (CM Mamata Banerjee) সহ কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। এদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় টুইটে লেখেন, ‘শ্রীনগরে জঙ্গি হামলার খবর শুনে হতবাক। পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই। যাঁরা প্রাণ হারালেন তাঁদের আত্মত্যাগকে সেলাম জানাই। এই দেশ কখনও আপনাদের ভুলবে না।’
Shocked to hear about the terror attack in Srinagar!
I offer my deepest condolences to the bereaved families. To all the brave personnel who lost their lives, my heart goes out to you. I salute your supreme sacrifice. This nation will never forget you.
— Mamata Banerjee (@MamataOfficial) December 13, 2021
কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী লেখেন, ‘দেশ শান্তি চায়। আতঙ্কের হোক অবসান। শ্রীনগরে শহিদ জওয়ানদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা। আহতরা দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুন।’
#Srinagar में शहीद हुए जवानों के परिवारों को मेरी शोक संवेदनाएँ। घायलों के जल्द स्वस्थ होने की कामना करता हूँ।
पूरा देश चाहता है कि इस सुंदर वादी में अमन-शांति हो, आतंक का अंत हो।
— Rahul Gandhi (@RahulGandhi) December 13, 2021
সূত্রের খবর, হামলার দায়স্বীকার করেছে কাশ্মীর টাইগার্স নামে এক জঙ্গি সংগঠন। আহতদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।আরও কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। ঘটনার পর পুলিশ এলাকাটি ঘিরে ফেলে তল্লাশি শুরু করে। আশপাশের এলাকায় কোন জঙ্গি লুকিয়ে আছে কিনা তা জানতে চিরুনি তল্লাশি চলে। তবে শেষ পাওয়া খবরে কোনও জঙ্গির ধরা পড়ার খবর মেলেনি।
<
p style=”text-align: justify;”>সোমবার সকালেই শ্রীনগরের রণগ্রেট এলাকায় সেনা ও জঙ্গির মধ্যে গুলির লড়াই শুরু হয়। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে সোমবার সকালে পুলিশ ও নিরাপত্তা রক্ষী বাহিনীর একটি দল তল্লাশি অভিযান শুরু করে এলাকায়। বাহিনীর উপস্থিতি টের পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই জঙ্গিরা গুলি চালাতে শুরু করে। সঙ্গে সঙ্গেই জবাব দেয় বাহিনীও। এইগুলির লড়াইয়ে ২ জঙ্গি খতম হয়েছে। উল্লেখ্য, রবিবার জম্মু-কাশ্মীরের অবন্তীপুরায় নিরাপত্তা বাহিনীর উপর গুলি চালায় জঙ্গিরা। বাহিনী পাল্টা গুলি চালালে এক জঙ্গি খতম হয়। ওই ঘটনার কয়েক ঘণ্টা পরেই পুলিশের উপর পাল্টা হামলা চালাল জঙ্গিরা।
]]>উত্তর কাশ্মীর থেকে দুবাইতে অলিম্পিক কোয়ালিফায়ার আলপাইন স্কিইং ইভেন্টে শীতকালীন গেমসের টিকিট বুক করেছেন আরিফ খান৷ এর আগে তিনি বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ সহ বেশ অনেকগুলো আন্তর্জাতিক ইভেন্টে দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছেন। ভারতীয় অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন (IOA) সেক্রেটারি জেনারেল রাজীব মেহতা একটি টুইট বার্তায় বলেছেন, “আরিফ খান স্কি এবং স্নো বোর্ডে বেইজিং শীতকালীন অলিম্পিকের জন্য যোগ্যতা অর্জন করেছেন।” ৪ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি বেজিংয়ে শীতকালীন অলিম্পিক অনুষ্ঠিত হবে।

জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাহ শীতকালীন অলিম্পিকে যোগ্যতা যোগ্যতা অর্জনের জন্য আরিফ মহম্মদ খানকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। টুইটে ওমর আবদুল্লার বার্তা, “অভিনন্দন আরিফ, #Beijing2022-এর জন্য যোগ্যতা অর্জনের জন্য ভাল করেছেন। আমরা সবাই আপনার জন্য রুট করব।”

আইওএ (IOA) সেক্রেটারি জেনারেল রাজীব মেহতা ভারতের ক্রীড়ামন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরের বার্তা টুইট করেছেন। “আরিফ খান স্কি এবং স্নো বোর্ডে বেজিং’এ শীতকালীন অলিম্পিকের জন্য যোগ্যতা অর্জন করেছেন। আমাদের ক্রীড়ামন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর জি এবং আরিফ খানকে অভিনন্দিত করেছেন।”
জন্নত(ভূস্বর্গ) থেকে বেজিং’এ শীতকালীন অলিম্পিকে যোগ্যতা অর্জনের স্বপ্নময় স্কিয়ার, দেশবাসীর এখন প্রত্যাশার পারদ গগনচুম্বী, নিজের সেরা পারফরম্যান্সে পদক জিতে তেরঙ্গা ঝাণ্ডাকে পোডিয়ামে উড়তে দেখা।
]]>কাশ্মীর পুলিশ সূত্রে খবর, শ্রীনগরের বাটমালু এলাকায় জঙ্গিদের লুকিয়ে থাকার খবর পেয়েছিল গোয়েন্দা সংস্থাগুলি। খবর পেয়ে নিরাপত্তা বাহিনী এলাকাটি ঘিরে ফেলে। নিজেদের ঘিরে থাকতে দেখে জঙ্গিরা নিরাপত্তা বাহিনীকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়।
নিরাপত্তা বাহিনী জঙ্গিদের আত্মসমর্পণ করতে বলে৷ কিন্তু তা না করে জঙ্গিরা গুলি চালিয়ে যেতে থাকে। নিরাপত্তা বাহিনী পাল্টা জবাব দেয় এবং দুই জঙ্গিকে হত্যা করে। কাশ্মীরের আইজিপি বিজয় কুমার জানান, শ্রীনগর শহরে দুই সন্ত্রাসী নিহত হয়েছে। এলাকায় তল্লাশি অভিযান চলছে।
কাশ্মীর পুলিশের মহানির্দেশক আরও বলেছেন, এদিন একটি বড় সাফল্য পাওয়া গিয়েছে। নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়বা এবং দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্টের শীর্ষ কমান্ডার আব্বাস শেখ এবং সাকিব মঞ্জুর নিহত হন। উভয়েই সাধারণ মানুষ হত্যার সঙ্গে জড়িত ছিল।
এর আগে শনিবার দক্ষিণ কাশ্মীরের পুলওয়ামা জেলার ত্রাল জঙ্গলে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে জইশ-ই-মহম্মদের তিন জঙ্গি নিহত হয়। শীর্ষ দশের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত জঙ্গি আইনজীবী শাহকেও এতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। তিনি ত্রাল পৌর পরিষদের সভাপতি এবং বিজেপি নেতা রাকেশ পণ্ডিত সহ বহু লোককে হত্যা করেছিলেন।
এদিন নিহত জঙ্গিদের কাছ থেকে দুটি AK-47, একটি SLR, একটি UBGL এবং অন্যান্য অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। এই UBGL টি 2018 সালের ১১ ডিসেম্বর শোপিয়ানের জৈনপোড়ায় পদে আক্রমণ করে লুট করা হয়েছিল। নিহত জঙ্গিরা উপজাতীয় মহিলাদের শারীরিকভাবে হয়রানিও করত। আইজি কাশ্মীর এবং ভিক্টর ফোর্সের জিওসি এটিকে একটি বড় সাফল্য বলেছেন।
]]>আরও পড়ুন শিল্পেই বিপ্লব: তালিবানদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে কাবুলের গ্রাফিতি শিল্পী শামসিয়া হাসানি
ভালওয়াল তহসিলদারের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, অ্যাডভোকেট শেখ শাকিলের দায়ের করা একটি আরটিআই আবেদন থেকে কাবিন্দরের অবৈধভাবে জমি দখল করার ঘটনা সামনে এসেছে। কাবিন্দর গুপ্ত সহ আরও দুজন, সুভাষ শর্মা এবং শিব রতন গুপ্ত, যৌথভাবে খসড়া নং ১৭৮৯ দখল করেছেন। জমিটির মোট আয়তন ২৩ ক্যানাল, ৯ মারলা (৮ ক্যানাল = ১ একর, ১ মারলা = ২৭০ বর্গফুট)। জম্মু জেলার ভালওয়াল তহসিলের ঘাঁক গ্রামে (Ghaink) ২০১০ সাল থেকে জমিটি দখল করেছেন তাঁরা।

সুভাষ শর্মা জম্মু পৌর কর্পোরেশনের জানিপুরের ইন্দ্র কলোনির প্রতিনিধি। শিব রতন গুপ্ত ইন্দ্র কলোনির বাসিন্দা। কাবিন্দর গুপ্ত এবং সুভাষ শর্মা দুজনেই ঘাঁক গ্রামে (Ghaink) সরকারি জমি দখল করার কথা অস্বীকার করেছেন। কাবিন্দর গুপ্ত বলেন,”আমি আমার বাবা-মায়ের নামে শপথ করে বলছি যে আমি কোনও অবৈধকাজ করিনি। আমি জানি না কিভাবে আমার নামে ঘাঁকে ২৩ ক্যানাল, ৯ মারলা জমি দখল হয়েছে।”
২০১০ সালে, যখন খসড়া গিরিদোয়ারি’তে (রাজস্ব বিভাগের নথি যাতে জমি এবং ফসলের বিবরণ থাকে) তাদের নামে জমি অ্যালোট করানো হয়, তখন জম্মু-কাশ্মীরে ন্যাশনাল কনফারেন্স-কংগ্রেস জোট সরকার ছিল। সেসময় কাবিন্দর গুপ্ত ছিলেন জম্মু পৌর কর্পোরেশনের মেয়র। অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক এস কে ভাল্লার অ্যাডভোকেট শেখ শাকিলের দায়ের করা একটি জনস্বার্থ মামলায় জমির মালিকানা বাতিলের নির্দেশ দেয় আদালত। কাবিন্দর গুপ্ত তখন ছিলেন জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভার স্পিকার।
আরও পড়ুন তালিবানদের নিয়ে কাশ্মীর দখলের হুমকি হিজবুল মুজাহিদিন প্রধানের
ভালওয়াল তহসিলদার অমিত উপাধ্যায় এবং ঝাঁক পাটোয়ারী মোহাম্মদ আসলাম জানান, ‘২০১০ সালে কাবিন্দর গুপ্ত এবং অন্য দুজনের নামে রাজ্য জমির রাজস্ব এন্ট্রি কীভাবে হয়েছে তা সম্পর্কে তারা বিশদে জানেন না। যদিও রাষ্ট্রীয় জমির ব্যাপারে খসড়া গিরিদোয়ারিতে কারো নামেই করা যাবে না যতক্ষণ না কেউ ঘটনাস্থলে উপস্থিত থেকে দেখায় যে জমি তাঁর দখলে রয়েছে। এবং সে বিষয়ে প্রমাণ দেখান।’
জম্মু-কাশ্মীর রাজ্য জমি (মালিকদের মালিকানা যাচাই) আইনটি ২০০১ সালে ফারুক আবদুল্লাহর নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল কনফারেন্স সরকার এনেছিল। যদিও ২০২০ সালের নভেম্বরে এক সংবাদ সম্মেলনে তৎকালীন কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ বলেছিলেন, প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আবদুল্লাহ রোশনি আইনের সুবিধাভোগীদের মধ্যে ছিলেন। এবার সেই তালিকাতেই নতুন সংযোজন বিজেপি নেতা কাবিন্দর গুপ্ত।
]]>অডিও বার্তায় তিনি তালেবান জঙ্গিদের জম্মু ও কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদ ছড়ানোর জন্য সাহায্যের অনুরোধ জানান। অনলাইনে পোস্ট করা ওই বিবৃতিতে হিজবুল মুজাহিদিন প্রধান সৈয়দ সালাহউদ্দিন বলেন, “আমি আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করছি যে তিনি আফগানিস্তানের ইসলামিক আমিরাতকে শক্তিশালী করুন যাতে তারা ভারতের বিরুদ্ধে কাশ্মীরিদের সমর্থন করতে পারে।”

এদিকে, তালিবানিদের শান্তির আশ্বাস সত্ত্বেও, আফগান এবং বিদেশীরা কাবুল থেকে পালিয়ে চলেছে। মার্কিন জেনারেল বলেছেন, আগস্ট থেকে তালিবানি শাসন শুরুর পর থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ৭০০০ জনকে অন্য দেশে সরিয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালে ভারতীয় সেনার সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত হন হিজবুল মুজাহিদিন কমান্ডার বুরহান ওয়ানি। মৃত্যুর পর তাঁর দেহকে পাকিস্তানি পতাকায় মুড়ে ঘোরানো হয় উপত্যকায়। সেই মিছিলে অংশ নিয়েছিলেন কাশ্মীরের প্রচুর মানুষ, যারা প্রত্যেকেই সমর্থন করেন সন্ত্রাসবাদী আন্দোলনকে। সেই বুরহান ওয়ানির বাবা মোজাফফর ওয়ানি সম্প্রতি স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে ভারতীয় তেরঙ্গা উত্তোলন করেছেন।
হিজবুল মুজাহিদিনের ‘পোস্টার বয়’ ছিলেন বুরহান ওয়াদি। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে নিয়মিত কাশ্মীরি যুবকদের বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলনের প্রতি আকৃষ্ট করার জন্য অস্ত্রের ছবি পোস্ট করতেন এই কমান্ডার। ২০১০ সালে মাত্র ১৫ বছর বয়সে হিজবুল মুজাহিদিনে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। তাঁর মৃত্যুর পর প্রায় ছ’মাস ব্যাপক অশান্তি ছড়িয়ে পড়েছিল কাশ্মীরজুড়ে।
গতকালও সেনার গুলিতে নিহত হয় দুই হিজবুল মুজাহিদিন জঙ্গি দক্ষিণ কাশ্মীরের পুলওয়ামা জেলার পম্পোরে এনকাউন্টার শুরু হয়। পরে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করা হয় বিপুল পরিমান অস্ত্রশস্ত্র, বিস্ফোরক তৈরির সরঞ্জাম। ঠিক তার পরেই মুজাহিদিন কমান্ডারের এই ভিডিও বার্তা চিন্তা বাড়িয়েছে সরকারের।
]]>