পদের নামঃ
জুনিয়র হিন্দি ট্রান্সলেটরঃ ৭টি পোস্ট
সাব ডিভিশনাল অফিসারঃ ৮৯টি পোস্ট
হিন্দি টাইপিস্টঃ ১টি পোস্ট
শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ
জুনিয়র হিন্দি ট্রান্সলেটরের জন্য আবেদনকারীর বাধ্যতামূলক / বৈকল্পিক বিষয় হিসাবে বা ডিগ্রি পর্যায়ে পরীক্ষার মাধ্যম হিসাবে হিন্দি/ইংরেজিতে স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে।
অন্যান্য: স্বীকৃত বোর্ড থেকে ম্যাট্রিকুলেশন পাস।
বয়সসীমাঃ
জুনিয়র হিন্দি ট্রান্সলেটর পদের জন্য আবেদনকারীর বয়স ১৮ থেকে ৩০ এর মধ্যে হবে।
এছাড়া অন্যান্যদের বয়স ১৮ থেকে ২৭-এর মধ্যে হতে হবে।
আবেদনের প্রক্রিয়াঃ
আবেদনকারীদের বিজ্ঞপ্তিতে দেওয়া ওয়েবসাইটগুলি থেকে আবেদন পত্রটি ডাউনলোড করতে হবে এবং সেগুলি পূরণ করতে হবে। এরপর পূরণ করা আবেদন পত্রটি ‘প্রিন্সিপাল ডিরেক্টর, ডিফেন্স এস্টেটস, সাউদার্ন কমান্ড, ইসিএইচএস পলিক্লিনিকের কাছে, কোধওয়া রোড, পুনে- 411040-এ পাঠাতে হবে।
সমীক্ষা অনুযায়ী ডিসেম্বরের শেষের দিকে কিছুটা পড়তির দিকে ছিল ভারতের বাজার। নভেম্বরে উৎপাদন ক্ষমতা ছিল ৫৭.৬। সেখানে ডিসেম্বরের ৬-১৭ তারিখে এই হার কমে হয়েছিল ৫৫.৫। মাসের শেষের দিকেও তা কখনই নামেনি ৫০-এর নিচে। এই পরিসংখ্যানকেই বাহবা দিচ্ছেন বিদ্বজ্জনেরা।
বছরের এই সময় কালকে অনেকেই ‘ফেস্টিভ সিজন’ বলে থাকেন। সাধারণত একের পর এক উৎসবের হাত ধরে মার্কেটের গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার ট্রেন্ড লক্ষ করা যায়। গত বছরও ব্যবসায়ীরা পাখির চোখ করেছিলেন উৎসবের মরশুমকে। লকডাউন, অতিমারি ইত্যাদি কাটিয়ে দোকানে বিক্রি বেড়েছিল কিছুটা। উৎপাদক কোম্পানিগুলিও জিনিসপত্রের দাম রেখেছিল অপরিবর্তিত। কিন্তু তা ক’দিন? কারণ মূল্যবৃদ্ধির কারণে কম-বেশি সকলেই জর্জরিত।
বিশ্বের প্রথম দিক থেকেই আমজনতার দৈনিক খরচ বাড়তে শুরু করেছে একটু একটু করে। এটিএম থেকে টাকা তোলার জন্য চার্জ হোক কিংবা দেশলাই বাক্সের দাম- শীতের বেলায় মূল্যবৃদ্ধির আঁচ। মোড়ের চায়ের দোকানিও ভারতী দাম বাড়াতে বাধ্য হয়েছেন। ছোট ব্যবসায়ীদের অনেকের মুখেই পানসে। বলছেন, ‘মার্কেট ডাউন’। মার্কেট ডাউন হওয়ার অন্যতম কারণ মূল্যবৃদ্ধি। প্রোডাক্ট ম্যানুফ্যাকচর করতে গিয়ে উৎপাদক সংস্থাগুলোকেও গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত অর্থ।
মূল্য বৃদ্ধির পাশাপাশি যথারীতি রয়েছে বেকারত্ব সমস্যা। চাকরি না পেয়ে ডিগ্রীপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা রাস্তার পাশে দিচ্ছেন স্টল- ‘সারভাইব’। সিএমআইই নামক এক উপদেষ্টা সংস্থা তাদের রিপোর্টে জানিয়েছে, ডিসেম্বরে সারা দেশে বেকারত্বের হার বেড়ে হয়েছিল ৭.৯%। যা গত চার মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে গত অগস্টে এই হার ৮.৩% ছিল। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে জাতীয় পরিসংখ্যান দফতরের ফাঁস হওয়া রিপোর্টে জানা গিয়েছিল, ২০১৭-১৮ অর্থবর্ষে দেশে বেকারত্বের হার ছিল ৬.১%। যা চার দশকে সর্বোচ্চ। যদিও কেন্দ্র দাবি করেছিল রিপোর্টটি অসম্পূর্ণ।
কঠিন পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েও ভারতের বাজার রয়েছে টিকে থাকার লড়াইয়ে। কিন্তু সমস্যা সঙ্গে নিয়ে লড়াই ক’দিন সম্ভব? সরকারের সাহায্য প্রয়োজন বৈকি। সাহায্য এলে কবে তা আসবে সে ব্যাপারে রয়েছে প্রশ্ন। তারও ওপরে স্বদিচ্ছা।
]]>এক নজরে NIESBUD Recruitment নিয়োগ সংক্রান্ত সম্পূর্ণ তথ্য:
সংস্থা: ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর অন্ত্রেপ্রেরনরশিপ এবং স্মল বিজনেস ডেভেলপমেন্ট (NIESBUD)
পদের নাম: কনসালটেন্ট
শূন্যপদের সংখ্যা: ১০
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ম্যানেজমেন্ট, সোশ্যাল সায়েন্স এবং হিউম্যানিটি বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি সহ প্রার্থীদের থাকতে হবে অন্ত্রেপ্রেরনরশিপে তিন বছরের কাজের অভিজ্ঞতা । ডিজাইনিং ও অর্গানাইজিং ট্রেনিং প্রোগ্রাম/ কারিকুলাম ডিজাইন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট/ রিসার্চ/ হ্যান্ড-হোল্ডিং ইত্যাদি বিষয়ে প্রার্থীদের ন্যূনতম ৩ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং অন্যান্য প্রচারমূলক এবং উন্নয়নমূলক প্রতিষ্ঠান থেকে অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তিরাও আবেদন করতে পারেন যাঁরা অন্ত্রেপ্রেরনরশিপে প্রচারের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন।
বিশেষ বিজ্ঞপ্তি : আবেদনের তারিখ প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে চলছে আবেদন প্রক্রিয়া। প্রার্থীদের আবেদনপত্র জমা দিতে হবে আগামী ৯ জানুয়ারি, ২০২২ তারিখে বিকাল ৫টার মধ্যে । সে ক্ষেত্রে প্রার্থীরা আবেদনপত্র পেয়ে যাবেন প্রতিষ্ঠানের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটেই । যোগ্যতা পূরণকারী প্রার্থীরা এই বিজ্ঞাপন প্রকাশের ২১ দিনের মধ্যে আবেদন করতে পারেন। Niesbud-এর তরফে অনলাইনে প্রার্থীদের https://forms.gle/vCRfkPA1BmygViD19 আবেদনের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। প্রয়োজনীয় সার্টিফিকেট ও ডকুমেন্টগুলি [email protected]এ মেল করতে হবে।
বিশদ নোটিশ জানতে লিঙ্কে ক্লিক করতে পারেন-https://niesbud.nic.in/docs/2021-22/notices/recruitment-for-Consultant-Dec-2021.pdf
]]>সিকিউরিটি প্রিন্টিং অ্যান্ড মিন্টিং কর্পোরেশন অব ইন্ডিয়া লিমিটেডের অধীনে জুনিয়র টেকনিশিয়ান (প্রিন্টিং) এবং ফায়ারম্যান (আরএম) পদে ২৭ জনকে নিয়োগ হতে চলেছে। আগামী ১৫ জানুয়ারির মধ্যে ইচ্ছুক প্রার্থীদের অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করে তারপর আবেদন করতে হবে।
কীভাবে নিয়োগ
অনলাইন পরীক্ষার মাধ্যমে প্রার্থী বাছাই করা হবে । পরীক্ষায় জেনারেল অ্যাওয়্যারনেস, ইংলিশ ল্যাঙ্গোয়েজ, রিজনিং এবং কোয়ান্টিটেটিভ অ্যাপ্টিটিউড বিষয়ে মোট ১৬০টি ১ নম্বরের প্রশ্ন থাকবে। দেড় ঘণ্টা সময় দেওয়া হবে। কোনও নেগেটিভ মার্কিং থাকছে না এই পরীক্ষায় ।
আবেদন করার বয়সসীমা: দু’টি পদের ক্ষেত্রেই প্রার্থীদের বয়স ১ জুলাই, ২০২১ তারিখ অনুযায়ী ১৮ থেকে ২৫ বছরের মধ্যে হওয়া চাই।
আবেদন করার পদ্ধতি এবং ফি
রেজিস্ট্রেশন ও আবেদন জানাতে হবে http://spphyderabad.spmcil.com ওয়েবসাইটের মাধ্যমে। ফি-বাবদ ৬০০ টাকা আবেদনের সঙ্গে দিতে হবে।
কোন কোন পদে নিয়োগ
ফায়ারম্যান: মোট শূন্যপদের সংখ্যা ২। এই পদের জন্য আবেদন করা যেতে পারে মাধ্যমিক অথবা সমতুল্য কোনও বোর্ডের পরীক্ষায় পাশ, স্বীকৃত ইনস্টিটিউট থেকে ফায়ারম্যান ট্রেনিংয়ের শংসাপত্র থাকলে । প্রার্থীদের ন্যূনতম উচ্চতা ৫ ফুট ৫ ইঞ্চি এবং দু’চোখেই ফুল ফিল্ড ভিশন থাকতে হবে। তির্যক দৃষ্টি, বর্ণান্ধতা ইত্যাদি সমস্যা থাকলে আবেদন করা যাবে না।
জুনিয়র টেকনিশিয়ান (প্রিন্টিং): এখানে মোট শূন্যপদের সংখ্যা ২৫। প্রিন্টিং ট্রেডের পুরো সময়ের (রেগুলার কোর্সে) আইটিআই শংসাপত্র থাকলে এই পদের জন্য আবেদন করা যেতে পারে। এখানেও স্বাস্থ্য সংক্রান্ত কিছু শর্ত থাকছে।
পে স্কেল: দুই পদে নিযুক্তদের মাসিক বেতন বেতন ১৮,৭৮০ টাকা থেকে ৬৭,৩৯০ টাকা।
]]>বিজেপি বরাবরই দাবি করে, তাদের আমলে দেশে কর্মসংস্থান অনেক বেড়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঢাকঢোল পিটিয়ে প্রতিবছর এক কোটি চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু বিজেপির ওই দাবি, প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য যে কতটা অন্তঃসারশূন্য তা বোঝা গেল মধ্যপ্রদেশের গ্রুপ ডি পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে। মধ্যপ্রদেশের গোয়ালিয়রের সরকারি পিওন, গাড়িচালক, নিরাপত্তা রক্ষী পদে নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। শনি ও রবিবার ছিল লিখিত পরীক্ষা। ওই ১৫টি শূন্য পদে পরীক্ষা দিতে হাজির হয়েছিলেন প্রায় ১১ হাজার বেকার যুবক যুবতী। শুধু মধ্যপ্রদেশ নয়, উত্তরপ্রদেশ ও কর্নাটক থেকেও অনেকেই আবেদন করেছেন। এক আবেদনকারী বলেছেন, তিনি পিওন পদে আবেদন করেছেন। তবে তিনি পিএইচডি করেছেন। গাড়ি চালকের পদে আবেদন করেছেন বিচারক হওয়ার পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া এক যুবক।
ওই যুবক জানিয়েছেন, তাঁদের এতটাই আর্থিক অভাব যে বইপত্র কেনার টাকা নেই। তাই তিনি গাড়িচালকের পদে আবেদন করেছেন। আপাতত চাকরি পেলে সেই বেতন থেকে তিনি প্রয়োজনীয় বইপত্রগুলি কিনতে পারবেন। কয়েকদিন আগেই মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান বলেছিলেন, আমরা প্রতি বছর ১ লক্ষ যুবক-যুবতীকে চাকরি দেব। যে পদগুলি দীর্ঘদিন শূন্য পড়ে রয়েছে সেগুলি দ্রুত পূরণ করার ব্যবস্থা করব। তবে প্রত্যেককে সরকারি চাকরি দেওয়া সম্ভব নয়। কিন্তু বিভিন্ন ক্ষেত্রে সকলেরই কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে সরকার। যেখানে প্রতি বছর ১ লাখ লোককে চাকরি দেওয়ার কথা মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, সেখানে কিভাবে মাত্র ১৫ টি পদে নিয়োগের বিজ্ঞাপন দেওয়া হল তা নিয়ে ইতিমধ্যেই প্রশ্ন উঠেছে।
জানা গিয়েছে, মধ্যপ্রদেশের বিভিন্ন এমপ্লয়মেন্ট এক্সচেঞ্জে আবেদনকারীর সংখ্যা প্রায় ৩৩ লক্ষ। রাজ্যে স্কুল শিক্ষা দফতরে প্রায় ৩১ হাজার শিক্ষকের পদ ফাঁকা পড়ে রয়েছে। অন্যান্য দফতরেও বিপুল পরিমাণ শূন্য পদ রয়েছে। রাজ্যে প্রচুর শূন্যপদ থাকলেও সেই পদগুলিতে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু না হওয়ায় অনেকেই পিওন, গাড়িচালকের পদে আবেদন করতে বাধ্য হয়েছেন।
কয়েকদিন আগে মধ্যপ্রদেশের ফুটপাতে দোকান দেওয়ার জন্য আবেদনপত্র জমা নেওয়া হয়েছিল। সেই প্রকল্পের সুবিধা পেতে প্রায় ১৫ লক্ষ আবেদন জমা পড়ে। যার মধ্যে প্রায় ১ লাখ আবেদন গৃহীত হয়েছে। আবেদনকারীদের মধ্যে ৯০ শতাংশই ছিলেন স্নাতক।
]]>আবেদনের শেষ তারিখ ৭.১.২০২২। আবেদনকারীদের শিক্ষাগত যোগ্যতা ততে হবে স্নাতক পাশ। পাশাপাশি, প্রার্থীর পেরেন্ট সংস্থা কিংবা সহায়ক সংস্থায় কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে প্রার্থী নির্বাচন করা হবে। নির্বাচিত প্রার্থীদের পোস্টিং হবে ভারতের মুম্বইতে।
https://www.unionbankofindia.co.in/english/recruitment.aspx ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে আবেদন করা যাবে।
এই পদগুলির জন্য আবেদন করতে আবেদনকারীর বয়স হতে হবে ১৮-৪০ বছরের মধ্যে। তবে বিভিন্ন পদের জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা ভিন্ন ভিন্ন।
বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, হসপিটাল অ্যাটেনডেন্স এবং হাউস কিপিং অ্যাসিস্ট্যান্ট পদে আবেদন করতে আবেদনকারীর নূন্যতম যোগ্যতা হতে হবে মাধ্যমিক পাশ। ফার্মাসিস্ট পদে আবেদন করতে হলে উচ্চমাধ্যমিক পাশের পাশাপাশি ফার্মাসিস্ট ডিপ্লোমা বাধ্যতামূলক। নার্সিং অধিক্ষক পদের জন্য নার্সিং ডিগ্রি থাকলে তবেই আবেদন করা যাবে।
আবেদনের শেষ তারিখ চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর। এছাড়া, eastcostrailway.indianrailways.gov.in ওয়েবসাইটে গিয়ে যাবতীয় তথ্য জানা যাবে।
]]>
ইন্ডিয়ান কোস্ট গার্ডের প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, নাবিক (sailor) (জেনারেল ডিউটি ও ডোমেস্টিক ব্রাঞ্চ) এবং যান্ত্রিক (technical) ব্রাঞ্চে মোট ৩২২ জন দক্ষ কর্মী নিযুক্ত করা হবে। মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পাশ প্রার্থীদের ০২-২০২২ ব্যাচ এর শূন্য পদে নিয়োগ করা হবে। নাবিক পদের মাসিক বেতন ২১,৭০০ টাকা এবং যান্ত্রিক পদের মাসিক বেতন ২৯,২০০ টাকা। লিখিত পরীক্ষা ও শারীরিক সক্ষমতা পরীক্ষার মাধ্যমে প্রার্থী বাছাই করা হবে। আবেদন করার জন্য দরখাস্তের ফি বাবদ অনলাইনে অর্থাৎ নেট ব্যাঙ্কিং বা ডেবিট অথবা ক্রেডিট কার্ড বা ইউপিআই-এর মাধ্যমে ২৫০ টাকা দিতে হবে। প্রার্থীরা আগামী ৪ জানুয়ারি থেকে ১৪ জানুয়ারি মধ্যে www.joinindiancoastguard.gov.in এই ওয়েবসাইটে আবেদন করতে পারবেন। এই সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য ইন্ডিয়ান কোস্ট গার্ড এর অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের পিডিএফ ফরম্যাটে পেয়ে যাবেন আবেদনকারীরা।
বিভিন্ন পদে আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় বিষয়:
নাবিক (জেনারেল ডিউটি): এক্ষেত্রে মোট শূন্য পদের সংখ্যা ২৬০ টি। এই পদে আবেদনের জন্য প্রার্থীকে অংক ও পদার্থবিদ্যা নিয়ে উচ্চমাধ্যমিক অথবা সমতুল্য বোর্ডের পরীক্ষায় পাশ হতে হবে।
প্রার্থীর জন্ম তারিখ ১ অগাস্ট ২০০০ থেকে ৩১ জুলাই, ২০০৪ এর মধ্যে হতে হবে।
নাবিক (ডোমেস্টিক ব্রাঞ্চ): এই ক্ষেত্রে শূন্য পদের সংখ্যা মোট ৩৫ টি। আবেদনকারীকে মাধ্যমে মাধ্যমিক বা সমতুল্য বোর্ডের পরীক্ষায় পাশ হতে হবে।
যান্ত্রিক (মেকানিক্যাল, ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিক্স): এই ক্ষেত্রে শূন্য পদের সংখ্যা মোট ২৭ টি। আবেদনকারীকে মাধ্যমিক অথবা সমতুল্য বোর্ড পরীক্ষায় পাশ হতে হবে। একইসঙ্গে প্রার্থীকে ইলেকট্রিক্যাল অথবা মেকানিক্যাল অথবা ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশন(রেডিও অথবা পাওয়ার) ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের যেকোনো একটি কোর্সের ডিপ্লোমা ডিগ্রি থাকতে। এক্ষেত্রে আবেদনকারীর জন্ম অবশ্যই ১ অক্টোবর, ২০০০ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর,২০০৪ এর মধ্যে হতে হবে।
]]>সে বিষয়েও বিজ্ঞপ্তিও জারি করেছে ‘ডিরেক্টরেট অব ভোকেশনাল এডুকেশন অ্যান্ড ট্রেনিং’ দফতর। ‘আমার কর্মদিশা’ নামে একটি অ্যাপ তৈরি করেছে কারিগরি শিক্ষা দফতর। ‘দুয়ারে সরকার’ শিবিরে দফতরের কর্মীরা এই অ্যাপের মাধমেই কর্মসংস্থানের ব্যাপারে যুবক-যুবতীদের সাহায্য করবেন। বৃত্তিমূলক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও প্রশিক্ষকরা (ইনস্ট্রাক্টর) ওই শিবিরগুলিতে কাউন্সিলরের ভূমিকায় হাজির থাকবেন। কাজের দায়িত্বে রয়েছেন মোট ২,৮৫৫ জন।
প্রতিটি জেলার দায়িত্বে থাকছেন একজন করে ‘প্রজেক্ট ম্যানেজার’। জানা গিয়েছে, যাঁরা প্রশিক্ষণের জন্য নাম নথিভুক্ত করবেন, তাঁদের কোনও টাকা জমা দিতে হবে না। বরং সংশ্লিষ্ট সংস্থাই তাঁদের ভাতা হিসেবে কিছু টাকা দেবে। সাফল্যের সঙ্গে প্রশিক্ষণ শেষ হলে কাজের নিশ্চয়তাও থাকছে। হ্যাট্রিক করে ক্ষমতায় আসা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের পাখির চোখ শিল্প এবং কর্মসংস্থান। কারিগরি শিক্ষা দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, ‘দুয়ারে সরকার’ কর্মসূচি মারফত প্রথম পর্যায়ে প্রশিক্ষণ দিয়ে মাসে ১০ হাজার কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। পরে আরও বাড়ানো হবে লক্ষ্যমাত্রা।
]]>সাংগঠনিক বিভাগ থেকে রন্ধনমুলক বিভাগেও আবেদনকারীদের নিয়োগ করা হবে বলে জানা গিয়েছে। প্রধান পাচকের পদে আবেদন জানানোর জন্য আবেদনকারীর বিভিন্ন ধরনের আমিষ-নিরামিষ পদে রান্না করার ও রেশনের হিসাব রাখার যথেষ্ট জ্ঞান থাকতে হবে।
এছাড়াও ওয়েটার ও পরিচারকের পদেও কর্মীদের নিয়োগ করা হবে বলে জানা গিয়েছে সূত্রের মাধ্যমে। হাইজেনিস্টের পদেও নিয়োগ করা হচ্ছে কর্মীদের, যাদের দায়িত্ব হবে শৌচালয় পরিষ্কার করা এবং বিভিন্ন স্বাস্থ্যবিধির যথাযথ পালন করা। শূন্যপদে আবেদনকারীর প্রত্যেক কি হতে হবে সাংগঠনিক কাজ কর্মে নিপুণ। ভারতীয় পদগুলিতে আবেদন করার জন্য জন্মের তারিখ হতে হবে ২০০২ সালের এপ্রিল থেকে ২০০৫ এর মার্চের মধ্যে। উপযুক্ত নিয়োগ প্রক্রিয়ার পর ১৫ সপ্তাহের পেশাদারী ট্রেনিং শুরু হবে। ট্রেনিং করানো হবে উড়িষ্যার আই.এন.এস চিলকাতে। চাকরির শুরুতে ট্রেনিংয়ের সময় স্টিফেন দেওয়া হবে ১৪৬০০ টাকা। তারপর প্রাথমিকভাবে চাকরির কিছুদিন পর পদোন্নতির সুযোগ রয়েছে।
প্রার্থী বাছাইয়ের প্রক্রিয়া হবে লিখিত পরীক্ষা, শারীরিক সক্ষমতার পরীক্ষা ও ডাক্তারি পরীক্ষার মাধ্যমে। ঝাড়খন্ড, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের আবেদনকারীদের পরীক্ষা হবে কলকাতায়। লিখিত পরীক্ষা নেওয়া হবে অংক বিজ্ঞান ও সাধারণ জ্ঞানের ওপর ভিত্তি করে। লিখিত পরীক্ষার সময় কভিড টেস্টের নেগেটিভ রিপোর্ট প্রদর্শন করা আবশ্যক।
শারীরিক পরীক্ষা ও লিখিত পরীক্ষা একই দিনে হবে বলে জানা গিয়েছে সূত্রের মাধ্যমে। প্রার্থীদের উচ্চতা ও ওজন ও সুস্বাস্থ্যের পরীক্ষা ছাড়াও রং চেনার ক্ষমতার পরীক্ষা করা হবে বলে জানা গিয়েছে। লিখিত পরীক্ষার সময়ে যাবতীয় প্রমাণপত্রও প্রয়োজনীয় নথি জমা করতে হবে। এরপর চাকরির কল লেটার ডাউনলোড করা যাবে www.joinindiannavy.gov.in ওয়েবসাইটের সাহায্যে।
]]>দুটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে যা ক্যারিয়ার পছন্দকে প্রভাবিত করছে। বেশ কতগুলি বিষয় লক্ষ্য করা যাচ্ছে তরুণ প্রজন্মের চাকরির পছন্দকে ঘিরে। প্রথমত, এটি বেতন প্যাকেজের উপর কাজ এবং কর্মক্ষেত্রের নমনীয়তা বেছে নেওয়ার প্রবণতা। দ্বিতীয়ত, এটি এমন কাজ খোঁজার প্রবণতা যার বৃহত্তর উদ্দেশ্যমূলক কাজ রয়েছে যা সমাজে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
সামাজিক সেক্টর একটি পেশাদার স্থান হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে যা তরুণদের অফ-বিট ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ প্রদান করে। বাস্তব চারপাশের সমস্ত চিরচারিত ভাবধারা ভেঙে, সামাজিক সেক্টর কেবল স্বেচ্ছাসেবী এবং ছোট, স্থানীয় এনজিও’র সাথে কাজ করার বাইরে বিকশিত হয়েছে। এটি আজ সমাজকে প্রভাবিত করে এমন বাস্তব বিষয়ে কাজ করার মাধ্যমে অর্থপূর্ণ, রোমাঞ্চকর, জটিল এবং আর্থিকভাবে কার্যকর পেশার জন্য সুযোগ সরবরাহ করে।
রাজনৈতিক প্রচারাভিযান ব্যবস্থাপনা একটি অত্যন্ত সমালোচনামূলক, গতিশীল এবং আকর্ষণীয় ক্ষেত্র। এই অফ-বিট ক্যারিয়ার বিকল্পের জন্য একজনকে মস্তিষ্কের বিশ্লেষণাত্মক অংশটি ব্যবহার করতে হবে এবং কাজের চাপের অবস্থার দ্রুত গতিতে মানিয়ে নিতে হবে। অপরদিকে, খেলাধুলো ব্যবস্থাপনার ও ক্রমশ বিকাশ ঘটছে একটি অফবিট পেশা হিসেবে।
খেলার সংক্রান্ত অনুষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা, স্পোর্টস মার্কেটিং এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে তরুণদের জন্য পেশার এক নতুন খুলে দিচ্ছে এই কেরিয়ার অপশন। এছাড়াও, মূল ইঞ্জিনিয়ারিং চাকরি সংখ্যায় সঙ্কুচিত হচ্ছে, এয়ারক্রাফট ইঞ্জিনিয়ারিং একটি বিকশিত বিভাগ। এয়ারলাইন্সগুলি বর্ধিত সংখ্যক বিমান ব্যবহার করছে এবং এর পরিচালনার জন্য দক্ষ লোকের প্রয়োজন। ক্ষেত্রটি অত্যন্ত দক্ষদের জন্য এবং চাকরির সুবিধাগুলি দুর্দান্ত, বিশেষত ভ্রমণপিপাসু তরুণদের জন্য।
]]>পদপ্রার্থীর যেকোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম.বি.বি.এস. ডিগ্রি ও কমপক্ষে এক বছরের পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকা প্রয়োজন। এম.সি. আই. বা যেকোনো মেডিক্যাল কাউন্সিল অনুমোদিত মেডিক্যাল রেজিস্ট্রেশনের মানপত্র থাকা বাধ্যামূলক বলেও দাবি করা হয় প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে। স র্বাধিক ৬৫ বছর বয়স পর্যন্ত প্রার্থীরা আবেদন জানাতে পারবেন উল্লেখ্য পদে।
নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি কেবল ঝাড়খণ্ডের রামগড় শাখা দপ্তরের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য বলে জানানো হয়েছে। ডিভিসির বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, নিয়োগের পর কর্মীকে সপ্তাহে অন্তত তিনদিন শাখাদপ্তরে উপস্থিত থাকতে হবে এবং কমপক্ষে চার ঘণ্টা প্রতিদিনের চুক্তিতে কাজ করতে হবে। যদিও চূড়ান্ত কর্মঘন্টার বিষয়ে সিদ্ধান্ত পরিবর্তিত হতে পারে বলে উল্লেখিত প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে। নির্বাচিত প্রার্থীকে প্রতিমাসে একত্রীকৃত ১০ হাজার টাকা প্রদানের কথাও জানানো হয়েছে ডিভিসির পক্ষ থেকে। নির্বাচিত প্রার্থীকে সমস্ত জরুরীকালিন রোগীদের সুস্রশার কাজে নিযুক্ত থাকতে হবে। নির্বাচিত প্রার্থী প্রয়োজনে রোগীকে নিকটবর্তী ডিভিসি হাসপাতাল কিংবা চিকিৎসালয়ে সুপারিশ করে দিতে পারেন।
আগ্রহী প্রার্থীকে আবেদন জানাতে হবে রামগড় শাখা দপ্তরের তত্ত্বাবধায়ক ইঞ্জিনিয়ারের কাছে। বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের ১৪ দিনের মধ্যে আগ্রহীদের আবেদন জানাতে হবে বলে জানানো হয় ডিভিসির তরফ থেকে। গঠিত বিশেষ কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী বাছাই প্রক্রিয়া অনুষ্ঠিত হবে। বাছাই প্রক্রিয়ার সময় প্রার্থীর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাগত যোগ্যতার মূল্যায়ন করা হবে। উল্লেখ্য, গত ২৭ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত হয় এই বিজ্ঞপ্তি ডিভিসির দাপ্তরিক ওয়েবসাইটে। প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির সাথে সংযুক্ত আবেদনপত্রের সাহায্যে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে আবেদন জানাতে পারবেন আগ্রহীরা।
]]>বৃহস্পতিবার দুই বাম শ্রমিক সংগঠন অনুমোদিত বাঁকুড়া জেলা পৌর শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন ও বাঁকুড়া জেলা পৌর মজদুর ও কর্মচারী ইউনিয়নের তরফে বাঁকুড়া পৌরসভার ‘প্রশাসক’কে নিজেদের দাবী-দাওয়া সম্বলিত দাবিপত্র তুলে দেওয়া হয়।
স্মারক লিপি জমা দেওয়ার আগে বাঁকুড়া পৌরসভার সামনে এক সংক্ষিপ্ত সভায় সিপিআইএম বাঁকুড়া জেলা সম্পাদক অজিত পতি সহ অন্যান্যরা বক্তব্য রাখেন।
আন্দোলনকারী দুই সংগঠনের তরফে দাবি করা হয়েছে, এর আগে কর্মরত অবস্থায় কোন পৌরকর্মী মারা গেলে সংশ্লিষ্ট পরিবারের একজনকে দৈনিক ২৫০ টাকা মজুরীতে অস্থায়ীভাবে নিয়োগ করা হতো। কিন্তু বিগত পৌর বোর্ড সেই প্রথা ভেঙ্গে মৃত কর্মচারীর পরিবারের একজনকে দৈনিক ১৫০ টাকা মজুরীতে নিয়োগ করছে। এই ঘটনার বারবার প্রতিবাদ জানালেও কোন কাজ হয়নি বলে অভিযোগ।
বাঁকুড়া পৌরসভার প্রশাসক অলকা সেন মজুমদার এবিষয়ে বলেন, ওদের দাবি দাওয়া থাকবেই। তবে ওই বিষয়ে আলোচনা করেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে তিনি জানান।
]]>যদি আপনিও এই নিয়োগে আগ্রহী হন এবং আবেদন করার যোগ্য হন, তাহলে কমিশনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে আবেদন করতে পারবেন। কারণ আবেদনের প্রক্রিয়া ১৩ সেপ্টেম্বরের পরে শুরু হবে। কমিশনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট psc.cg.gov.in- এ বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া হয়েছে।
প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, নিয়োগের জন্য আবেদনের শেষ তারিখ ১২ অক্টোবর ২০২১। এর পর কোন প্রার্থীর ফরম গ্রহণ করা হবে না। প্রার্থীদের আবেদন করার আগে কমিশনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে দেওয়া বিবরণগুলি পড়ার এবং সঠিকভাবে ফর্মটি পূরণ করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে৷ কারণ, ভুলভাবে পূরণ করা ফর্ম কমিশন গ্রহণ করবে না।
আবেদন করার যোগ্যতা
অধ্যাপক পদে আবেদনকারী প্রার্থীদের অতিরিক্ত যোগ্যতাসহ প্রাসঙ্গিক বিষয়ে পিএইচডি থাকতে হবে। পাশাপাশি গবেষণার রেকর্ডও থাকা আবিশ্যিক৷ এছাড়া প্রার্থীদের বয়স ৪৫ বছরের বেশি হওয়া যাবে না৷
বেতন
নির্বাচিত প্রার্থীদের পেস্কেল -১৪ (পে ব্যান্ড ৩৭,৪০০-৬৭,০০০+ এজিপি ১০,০০০) এর ভিত্তিতে করা হবে।
]]>১. মোট শূন্যপদ – ৬১০০ টি (এসসি – ৯৭৭, এসটি – ৫৬৭, ওবিসি – ১৩৭৫, ডিডাব্লিউএস – ৬০৪, ইউআর – ২৫৭৭)।
২. আবেদনের বয়স কত যোগ্যতা – শিক্ষানবিস পদে আবেদন করার জন্য আবেদনকারীদের বয়স হতে হবে ২০ থেকে ২৮ বছরের মধ্যে। সংরক্ষিত প্রার্থীরা নিয়ম অনুযায়ী সর্বোচ্চ বয়স সীমায় ছাড় পাবে।
৩. আবেদনের শিক্ষাগত যোগ্যতা – আবেদনকারীদের যেকোনো অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় অথবা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে যেকোনো বিষয়ে গ্রাজুয়েশন পাশ থাকতে হবে। ৩১/১০/২০২১ তারিখের মধ্যেই শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পন্ন হতে হবে।
৪. আবেদন ফি – জেনারেল/ওবিসি/ই ডাবলু এস প্রার্থীদের ক্ষেত্রে আবেদন ফি বাবদ ৩০০ টাকা জমা দিতে হবে। এস সি/এস টি/পি ডব্লিউ ডি প্রার্থীদের ক্ষেত্রে কোনো রকম আবেদন ফি লাগবে না। আবেদন ফি জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৬ জুলাই ২০২১।
৫. আবেদন পদ্ধতি – প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। www.bank.sbi/careers অথবা www.sbi.co.in/careers ওয়েবসাইটে গিয়ে সরাসরি আবেদন করতে পারবেন। প্রথমে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এরপর রেজিস্ট্রেশন নম্বর এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে আবেদন করতে হবে। আগামী ২৬ শে জুলাই ২০২১ তারিখ পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করা যাবে। বিস্তারিত জানতে http://www.bfsissc.com লিংকে ক্লিক করুন।
]]>১) শূন্যপদের বিবরণ
আয়কর দপ্তরের প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী মোট ১৫৫ টি শূন্যপদে নিয়োগ করা হবে। যার মধ্যে ইন্সপেক্টর অফ ইনকাম ট্যাক্স-এর জন্য রয়েছে ৮ টি শূন্যপদ, ৮৩ টি ট্যাক্স অ্যাসিস্ট্যান্ট এবং মালটি টাসকিং স্টাফ পদে ৬৪ জন নিয়োগ হবে।
২) আবেদনের বয়সগত যোগ্যতা
১. ইন্সপেক্টর অফ ইনকাম ট্যাক্স-এর জন্য আবেদনকারীদের বয়স হতে হবে ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে।
২. ট্যাক্স অ্যাসিস্ট্যান্ট পদে আবেদন করারা জন্য বয়স ১৮ থেকে ২৭ বছরের মধ্যে হওয়া বাধ্যতামূলক।
৩. মালটি টাসকিং স্টাফ পদের জন্য বয়স হতে হবে ১৮ থেকে ২৫ বছর।
৩) বেতন
১. ইন্সপেক্টর অফ ইনকাম ট্যাক্স – প্রতি মাসে ৪৪,৯০০ টাকা থেকে ১,৪২,৪০০ টাকা।
২. ট্যাক্স অ্যাসিস্ট্যান্ট – প্রিতি মাসে ২৫,৫০০ টাকা থেকে ৮১,১০০ টাকা।
৩. মালটি টাসকিং স্টাফ – প্রিতি মাসে ১৮,০০০ টাকা থেকে ৫৬,৯০০ টাকা।
৪) আবেদনকারীর শিক্ষাগত যোগ্যতা
১. ইন্সপেক্টর অফ ইনকাম ট্যাক্স-এই পদের জন্য প্রার্থীদের কোনও স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক পাশ হতে হবে।
২. ট্যাক্স অ্যাসিস্ট্যান্ট-এই পদে আবেদনের জন্য প্রার্থীদের স্নাতক হওয়ার পাশাপাশি ভালো টাইপিং স্কিল থাকা প্রয়োজন।
৩. মালটি টাসকিং স্টাফ-এই পদের জন্য আবেদনকারীদের মাধ্যমিক পাস হতে হবে।
৫) আবেদনের পদ্ধতি
অনলাইনে আবেদন করা যাবে। ইতিমধ্যেই আবেদন করা শুরু হয়ে গেছে। আবেদন করার শেষ তারিখ ২৫ আগস্ট ২০২১। ভারত সরকারের আয়কর বিভাগের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন করা যাবে। আরও বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন http://www.incometaxmumbai.in.
১) শূন্যপদের বিবরণ
মোট ১৯ টি শূন্যপদে কর্মী নিয়োগ করা হবে।
১. এডমিনিস্ট্রেটিভ অফিসার
২. সিনিয়র পার্সোনাল অ্যাসিস্ট্যান্ট
৩. সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট
৪. তবলা অ্যাকমপ্যানিস্ট
৫. কম্পিউটার ল্যাবরেটরি অ্যাসিস্ট্যান্ট
৬. জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট
৭. ল্যাবরেটরি অ্যাসিস্ট্যান্ট
৮. লাইব্রেরি অ্যাটেন্ডেন্ট
২) আবেদনকারীর শিক্ষাগত যোগ্যতা
১. এডমিনিস্ট্রেটিভ অফিসার – অন্তত ৫৫ শতাংশ নাম্বার নিয়ে মাস্টার ডিগ্রি থাকা প্রয়োজন। এছাড়াও অভিজ্ঞতা থাকতে হবে ৩ বছরের।
২. সিনিয়র পার্সোনাল অ্যাসিস্ট্যান্ট – যে কোনও ব্যাচেলর ডিগ্রি এবং ৩ বছরের অভিজ্ঞতা।
৩. সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট – যে কোনও বিভাগে স্নাতক এবং তার সঙ্গে কম্পিউটার জ্ঞান থাকা প্রয়োজন।
৪. কম্পিউটার ল্যাবরেটরি অ্যাসিস্ট্যান্ট – এই ক্ষেত্রে সেকেন্ডারি পরীক্ষায় পাস থাকলেই হবে।
৫. তবলা অ্যাকমপ্যানিস্ট – তবলা বা পাওয়ারেজে ডিগ্রি থাকতে হবে।
৬. জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট – যে কোনও বিষয়ে স্নাতক এবং ইংরেজি ও হিন্দিতে যথাক্রমে মিনিতে ৩৫ ও ৩০ শব্দ টাইপ করার স্কিল।
৭. ল্যাবরেটরি অ্যাসিস্ট্যান্ট – বিজ্ঞান বিষয়ে দশম শ্রেণি পাস থাকতে হবে।
৮. লাইব্রেরি অ্যাটেন্ডেন্ট – নুনতম দশম শ্রেণি পাস থাকতে হবে। সঙ্গে লাইব্রেরি সায়েন্সে ডিগ্রি থাকতে হবে।
৩) আবেদনের ফি
অসংরক্ষিত প্রার্থীদের আবেদন ফি হিসেবে ৭০০ টাকা দিতে হবে। এছারা ওবিসি/ইউব্লুএস/মহিলাদের ক্ষেত্রে ৫০০ টাকা দিতে হবে। অন্যদিকে এসসি ও এসটি প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ৪০০ টাকা দিতে হবে।
৪) আবেদন করার পদ্ধতি
অফলাইনে আবেদন করতে হবে। প্রথমে http://spm.du.ac.in/index.php?lang=en অথবা http://www.du.ac.in ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদনপত্র ডাউনলোড করতে হবে। এবারে সমস্ত প্রতিলিপি ও আবেদনপত্র পাঠাতে হবে এই ঠিকানায় – The Principal, Shayama Prasad Mukherjee college (for women), Punjabi Bagh (west). আগামী ১৬ জুলাইয়ের মধ্যে আবেদন পাঠাতে হবে। বিস্তারিত জানতে http://spm.du.ac.in/images/SPMC_Non_Teachin লিঙ্কে ক্লিক করুন।
১. শূন্যপদের বিবরণ
রাজ্য সরকারের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী মোট ১৩ টি শূন্য পদে জেলা স্বাস্থ্য প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর নিয়োগ করা হবে।
২. আবেদনের বয়সগত যোগ্যতা
সাধারণ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বয়স হতে হবে ২২ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে। ওবিসি প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বয়স সীমা ২২ থেকে ৪৩ বছর। এসসি – এসটি প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বয়স সীমা রাখা হয়েছে ২২ থেকে ৪৫ বছর।
৩. আবেদনকারীর শিক্ষাগত যোগ্যতা
১. সরকার স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সোশ্যাল সাইন্স বা MSW তে পোস্ট গ্যাজুয়েট হতে হবে।
২. স্বীকৃত কোন প্রতিষ্ঠান থেকে অ্যাডভান্স কম্পিউটার কোর্স থাকা প্রয়োজন।
৩. যেকোনো স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে অন্তত তিন বছরের কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
৪. আবেদনের ফি
সাধারণ ক্যান্ডিডেটদের জন্য ১০০ টাকা। অন্যদিকে এস টি, এস সি, এবং ওবিসিদের জন্য ৫০ টাকা।
৫. প্রার্থী নির্বাচন পদ্ধতি
১. লিখিত পরীক্ষা হবে ৭০ নম্বরে।
২. একাডেমিক স্কোর-এর জন্য থাকবে ১৫ নম্বর।
৩. অভিজ্ঞতার জন্য ৫ নম্বর।
৪. ইন্টারভিউ হবে ১০ নম্বরে।
৬. আবেদনের সময়সীমা
রেজিস্ট্রেশন ও আবেদন জমা দেওয়া শুরু হয়েছে ১ জুলাই ২০২১ থেকে। আবেদন জমা দেওয়ার শেষ দিন ১৫ ই জুলাই ২০২১। তবে রেজিস্ট্রেশন ১০ ই জুলাই এর মধ্যে করিয়ে নিতে হবে।
]]>১) শূন্যপদ-
অয়েল ইন্ডিয়া লিমিটেডের পক্ষথেকে জানানো হয়, সর্বমোট ১২০ টি শূন্যপদে জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট নিয়োগ করা হবে।
২) আবেদনের সময়সীমা
অনলাইনে আবেদন জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া ১ জুলাই ২০২১ থেকে শুরু হয়েছে। ১৫ অগস্ট ২০২১ আবেদন জমা দেওয়ার শেষ দিন।
৩) আবেদনের সর্বোচ্চ বয়স
সাধারণ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বয়স হতে হবে ১৮-৩০ বছরের মধ্যে। OBC প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বয়স হতে হবে ১৮-৩৩ বছর। SC/ST প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বয়স হতে হবে ১৮- ৩৫ বছর।
৪) আবেদনের ফি
অসংরক্ষিত এবং OBC প্রার্থীদের ২০০ টাকা দিয়ে হবে। অন্যদিকে SC/ST/EWS প্রাক্তন সার্ভিসম্যানদের ক্ষেত্রে কোনও রকম ফি লাগবে না।
৫) আবেদনকারীর শিক্ষাগত যোগ্যতা
১. ৪০ শতাংশ নম্বর নিয়ে পাশ করলেই হবে, গ্র্যাজুয়েট হতে হবে প্রার্থীকে।
২. কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশন নিয়ে ৬ মাসের কোনও কোর্স করা বাধ্যতামূলক।
৩. MS Word, MS Excel, MS PowerPoint- জানতে হতে হবে।
৬) কোথায় আবেদন করবেন
অয়েল ইন্দিয়া লিমিটেডর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যান- http://www.oilindia.com .
]]>আবেদন সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য নিম্নে প্রদান করা হল।
মোট পদ – ৩১৯, কর্মস্থল – বিশাখাপত্তনম
কোন কোন পদে নিয়োগ করা হবে: ফিটার – ৭৫, টার্নার – ১০, মেশিনিস্ট – ২০, ওয়েল্ডার (গ্যাস এবং ইলেকট্রিক) – ৪০, মেকানিক মেশিন টুল মেন্টেনেন্স – ২০, ইলেকট্রিশিয়ান – ৬০, কার্পেন্টার – ২০, এসি এবং ফ্রিজ মেকানিক – ১৪, ডিসেল মেকানিক – ৩০, কম্পিউটার ওপারেটর এবং প্রোগ্রামিং অ্যাসিস্ট্যান্ট – ৩০
আবেদনকারীদের বয়স হতে হবে ১৮ থেকে ২৫ বছরের মধ্যে৷ বয়সের হিসাব করা হবে ০১/১০/২০২০ এর হিসেবে।
আবেদন সংক্রান্ত কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
নির্দিষ্ট ট্রেডে আই টি আই পাশ করে থাকতে হবে। প্রার্থীকে অবশ্যই ভারতীয় হতে হবে এবং অ্যাপলিকেশান ফর্ম ও ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশান এর পর কম্পিউটার বেসড টেস্টের ভিত্তিতে প্রার্থীদের নিয়োগ করা হবে।
Application Fees:
জেনারেল / ই ডব্লু এস এবং ও বি সি – ২০০/-
এস সি / এস টি এবং পি ডব্লু ডি – ১০০/-
আবেদনকারীরা আবেদন মূল্য ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড, ইউ পি আই, ব্যাংক চালান এর মাধ্যমে প্রদান করতে পারেন।
মাসিক বেতন : ট্রেড অ্যাপ্রেন্টিস – ৭,৭০০/- থেকে ৮,৮৫০/-