এক নজরে NIESBUD Recruitment নিয়োগ সংক্রান্ত সম্পূর্ণ তথ্য:
সংস্থা: ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর অন্ত্রেপ্রেরনরশিপ এবং স্মল বিজনেস ডেভেলপমেন্ট (NIESBUD)
পদের নাম: কনসালটেন্ট
শূন্যপদের সংখ্যা: ১০
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ম্যানেজমেন্ট, সোশ্যাল সায়েন্স এবং হিউম্যানিটি বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি সহ প্রার্থীদের থাকতে হবে অন্ত্রেপ্রেরনরশিপে তিন বছরের কাজের অভিজ্ঞতা । ডিজাইনিং ও অর্গানাইজিং ট্রেনিং প্রোগ্রাম/ কারিকুলাম ডিজাইন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট/ রিসার্চ/ হ্যান্ড-হোল্ডিং ইত্যাদি বিষয়ে প্রার্থীদের ন্যূনতম ৩ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং অন্যান্য প্রচারমূলক এবং উন্নয়নমূলক প্রতিষ্ঠান থেকে অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তিরাও আবেদন করতে পারেন যাঁরা অন্ত্রেপ্রেরনরশিপে প্রচারের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন।
বিশেষ বিজ্ঞপ্তি : আবেদনের তারিখ প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে চলছে আবেদন প্রক্রিয়া। প্রার্থীদের আবেদনপত্র জমা দিতে হবে আগামী ৯ জানুয়ারি, ২০২২ তারিখে বিকাল ৫টার মধ্যে । সে ক্ষেত্রে প্রার্থীরা আবেদনপত্র পেয়ে যাবেন প্রতিষ্ঠানের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটেই । যোগ্যতা পূরণকারী প্রার্থীরা এই বিজ্ঞাপন প্রকাশের ২১ দিনের মধ্যে আবেদন করতে পারেন। Niesbud-এর তরফে অনলাইনে প্রার্থীদের https://forms.gle/vCRfkPA1BmygViD19 আবেদনের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। প্রয়োজনীয় সার্টিফিকেট ও ডকুমেন্টগুলি [email protected]এ মেল করতে হবে।
বিশদ নোটিশ জানতে লিঙ্কে ক্লিক করতে পারেন-https://niesbud.nic.in/docs/2021-22/notices/recruitment-for-Consultant-Dec-2021.pdf
]]>মোট ২ টি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী কোন ব্যাঙ্কে কোন যোগ্যতায় কোন পোস্টে নিয়োগ করা হবে, কেমন কি বেতন, কীভাবে নিয়োগ করা হবে, আবেদন করবেন কীভাবে – এই সমস্ত তথ্য পরপর দেওয়া হয়েছে। ব্যাঙ্ক অনুযায়ী শূন্যপদ, যোগ্যতা ও বেতন
নির্বাচন পদ্ধতি
বিজ্ঞপ্তি নম্বর – 04/2021 অনুযায়ী লিখিত পরীক্ষা এবং ইন্টারভিউ এর মাধ্যমে প্রার্থী নির্বাচিত করা হবে। অনলাইনে পরীক্ষা নেওয়া হবে মোট দুটি পেপারের ।
1) পেপার – ১ এ যে যে বিষয় থাকবে সেগুলি হল – ইংরেজি, বাংলা, জেনারেল অ্যাওয়ারনেস, কোয়ান্টাটিভ আপটিটিউড এবং রিজনিং অ্যাবিলিটি। প্রতিটি বিষয়ে ৩০ নম্বর করে মোট ১৫০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। সময় সীমা ২ ঘণ্টা। প্রশ্ন করা হবে MCQ টাইপ ।
2) পোস্ট কোড অনুযায়ী পেপার – ২ এ বিষয়ের পরীক্ষা হবে। প্রশ্ন করা হবে MCQ টাইপ । মোট ১০০ নম্বরের পরীক্ষার সময় সীমা ১ ঘণ্টা ৩০ মিনিট। দুটি পরীক্ষা নেওয়া হবে একই দিনে । লিখিত পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে মেধা তালিকা অনুযায়ী প্রার্থীদের ইন্টারভিউয়ের জন্য ডাকা হবে।
বিজ্ঞপ্তি নম্বর – 05/2021 অনুযায়ী প্রার্থী নির্বাচিত করা হবে লিখিত পরীক্ষা এবং ইন্টারভিউ এর মাধ্যমে। এই ক্ষেত্রে কেবল একটি পেপারেরই পরীক্ষা দিতে হবে অনলাইনে। তবে পোস্ট কোড অনুযায়ী বিষয়গুলি আলাদা আছে।
1) 215001 পোস্ট কোড অনুযায়ী যে বিষয়গুলি আছে সেগুলি হল – ইংরেজি, বাংলা, জেনারেল অ্যাওয়ারনেস, কোয়ান্টাটিভ আপটিটিউড, রিসনিং টেস্ট এবং অ্যাকাউন্টটেন্সি।
2) 215002 পোস্ট কোড অনুযায়ী যে বিষয়গুলি আছে সেগুলি হল – ইংরেজি, বাংলা, জেনারেল অ্যাওয়ারনেস, কোয়ান্টাটিভ আপটিটিউড এবং রিসনিং টেস্ট।
দুটি ক্ষেত্রেই মোট ১৫০ নম্বরের পরীক্ষার সময় সীমা ২ ঘণ্টা। MCQ টাইপ প্রশ্ন করা হবে। নেগেটিভ মার্কিং আছে। প্রতি ভুল উত্তরের জন্য ১/৪ অংশ নম্বর কাটা যাবে। এছাড়াও কম্পিউটারের প্র্যাক্টিক্যাল টেস্ট দিতে হবে। পেপার – ১ এর প্রাপ্ত নম্বর অনুযায়ী মেধা তালিকার ভিত্তিতে নির্বাচিত প্রার্থীদের ইন্টারভিউ এর জন্য ডাকা হবে। পরীক্ষার অ্যাডমিট কার্ড অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করতে হবে।
আবেদন পদ্ধতি
অনলাইনে WEBCSC এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট www.webcsc.org এ ২১ জানুয়ারি, ২০২২ এর মধ্যে আবেদন করতে হবে৷ আবেদনের সময় প্রয়োজনীয় তথ্য স্ক্যান করে আপলোড করতে হবে।
প্রসেসিং এবং এক্সামিনেশন ফি বাবদ মোট আবেদন ফি ৬৫০/- টাকা। তবে এসসি/এসটির ক্ষেত্রে কেবল প্রসেসিং ফি বাবদ ২৫০/- টাকা জমা করতে হবে। অনলাইনে ডেবিট/ক্রেডিট/নেট ব্যাঙ্কিং এর মাধ্যমে টাকা জমা করতে হবে ।
আরো বিস্তারিত তথ্য জানতে দেখুন WEBCSC এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট www.webcsc.org বা যোগাযোগ করতে পারেন – 9903755050/9903761050/9903741050 বা ইমেল পাঠাতে পারেন এই ঠিকানায় – [email protected]।
]]>তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদের ওই প্রশ্নের উত্তরে কেন্দ্রীয় শ্রম মন্ত্রী ভূপেন্দ্র যাদব একটি পরিসংখ্যান দিয়েছেন। ওই পরিসংখ্যান থেকে দেখা গিয়েছে। ২০২০ সালের মার্চ মাসে করোনা রুখতে গোটা দেশের লকডাউন জারি হয়েছিল। লকডাউনের সময় দেশের প্রায় প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে বেশ কিছু মানুষ কাজ হারিয়েছেন। শ্রম মন্ত্রকের দেওয়া পরিসংখ্যান থেকে দেখা গিয়েছে, ২০২০- সালের ২৫ মার্চ ম্যানুফ্যাকচারিং বা উৎপাদন শিল্পের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন ৯৮.৭ লাখ পুরুষ। জুন মাস নাগাদ যা কমে হয় ৮৭.৯ লক্ষ। একইভাবে মহিলা শ্রমিকের সংখ্যা কমেছে প্রায় তিন লাখেরও বেশি।
নির্মাণশিল্পের ক্ষেত্রেও ২০২০ সালের ২৫ মার্চ থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত সময়ে পুরুষ কর্মীর সংখ্যা ৫.৮ লাখ থেকে কমে ৫.১ লাখ হয়েছে। একইভাবে মহিলা কর্মীর সংখ্যা ১.৮ থেকে কমে ১.৫ লাখ হয়েছে। পরিবহণ শিল্পে ওই একই সময়ে পুরুষ কর্মী ছিলেন ১১.৩ লাখ। যা কমে হয় ১১.১ লাখ। ওই সময়ে পরিবহণ শিল্পে মহিলা কর্মীর সংখ্যা অবশ্য অপরিবর্তিত ছিল। একইভাবে শিক্ষা, বাণিজ্য, স্বাস্থ্য, তথ্যপ্রযুক্তি, আর্থিক ক্ষেত্র-সহ প্রতিটি ক্ষেত্রেই লকডাউনের সময় পুরুষ ও মহিলা উভয় কর্মীর সংখ্যাই কমেছে। কেন্দ্রের পরিসংখ্যান থেকে জানা গিয়েছে, দেশের গুরুত্বপূর্ণ শিল্পে ২০২০ সালের ২৫ জুন মোট পুরুষ কর্মীর সংখ্যা ছিল ২১৭.৮ লাখ, যা ওই বছরের জুন মাসে কমে হয় ২০১.৫ লাখ। ওই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে মোট মহিলা কর্মী যুক্ত ছিলেন ৯০ লক্ষ। যা জুন মাসে কমে হয়েছে ৮৩.৩ লক্ষ।
মন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, কাজ হারানোর ফলে বেশিরভাগ মানুষকেই বিভিন্ন সমস্যার মধ্যে পড়তে হয়েছে। তাই মানুষের সেই সমস্যা দূর করতে কেন্দ্রীয় সরকার একাধিক প্রকল্প চালু করেছে। ওই সমস্ত প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে প্রধানমন্ত্রী মুদ্রা যোজনা, প্রাইম মিনিস্টার এমপ্লয়মেন্ট জেনারেশন প্রোগ্রাম, প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ রোজকার অভিযান, আত্মনির্ভর ভারত রোজগার যোজনা, প্রধানমন্ত্রী স্ট্রিট ভেন্ডর্স আত্মনির্ভর নিধি প্রভৃতি।
]]>হবু শিক্ষকরা মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির দিকে এগোনোর চেষ্টা করতেই পুলিশ ব্যাপক লাঠিচার্জ (lathi charge) করে। পুলিশের লাঠির ঘায়ে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। যে কারণে কয়েকজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। জানা গিয়েছে, ২০১৯ সালে সহকারি শিক্ষক নিয়োগের একটি পরীক্ষা নিয়েছিল যোগী সরকার। ৬৯ হাজার শূন্যপদ রয়েছে। কিন্তু ওই নিয়োগের পরীক্ষায় ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছেন হবু শিক্ষকরা। তাঁদের দাবি, অবিলম্বে যথাযথ নিয়ম মেনে উপযুক্ত প্রার্থীদের নিয়োগ করতে হবে। ৬৯ হাজার শূন্যপদের সঙ্গে রাজ্যে নতুন করে তৈরি হওয়া আরও ২২ হাজার শূন্য পদে দ্রুত শিক্ষক নিয়োগ করতে হবে।
69000 शिक्षक भर्ती में पिछड़ों-दलितों का आरक्षण मारने वाले CM अब लाठियां बरसा रहे हैं।
लखनऊ में शांतिपूर्ण तरीके से कैंडल मार्च निकाल रहे 69000 शिक्षक भर्ती के अभ्यार्थियों पर पुलिस द्वारा बर्बर लाठीचार्ज दुखद एवं शर्मनाक!
युवा बेरोजगारों इंकलाब होगा, बाइस में बदलाव होगा। pic.twitter.com/t6H56O8ydX
— Samajwadi Party (@samajwadiparty) December 4, 2021
যথারীতি মুখ্যমন্ত্রী আদিত্যনাথের পুলিশের ভূমিকার কড়া সমালোচনা করেছে কংগ্রেস। পাশাপাশি সমালোচনা করেছে রাজ্যের অন্যতম দুই বিরোধী দল সমাজবাদী পার্টি ও বহুজন সমাজ পার্টি। শিক্ষকদের মিছিলে লাঠি চালানোর ঘটনার সমালোচনা করে রাহুল রবিবার ট্যুইট করেন, চাকরির দাবিতে হবু শিক্ষকরা পথে নেমে ছিলেন। যোগী সরকার চাকরি দেওয়ার পরিবর্তে তাঁদের লাঠিপেটা করেছে। যাঁরা দেশ গড়ার কারিগর তাঁদের উপরে এভাবে লাঠি চালানোর ঘটনা অত্যন্ত লজ্জাজনক। মুখ্যমন্ত্রী যোগী দলিত ও অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণির প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ করছেন। হবু শিক্ষকরা তো সামান্য একটা চাকরি চেয়েছিলেন। কিন্তু শিক্ষকদের সেই দাবিতে কর্ণপাত না করে যোগী আদিত্যনাথ পুলিশ দিয়ে তাঁদের পিটিয়েছেন। এই অমানবিক ঘটনার নিন্দা করার মত কোনও ভাষা নেই।
সমাজবাদী পার্টির নেতা অখিলেশ যাদবও এই ঘটনার নিন্দা করেছেন। তিনি বলেছেন, যোগী সরকার মানুষকে একমুঠো ভাত দিতে পারে না, কিন্তু অকারণে লাঠিপেটা করতে পারে। হবু শিক্ষকরা ন্যায্য দাবিতেই পথে নেমেছেন। তাঁদের সঙ্গে কথা বলে সমস্যার সমাধান করা উচিত ছিল সরকারের। কিন্তু সেটা না করে মুখ্যমন্ত্রী যোগী ব্রিটিশ শাসকদের মতো আচরণ করেছেন।
উল্লেখ্য, শূন্য পদে নিয়োগের দাবি জানিয়ে প্রায় ছয় মাস ধরে আন্দোলন করে আসছেন হবু শিক্ষকরা। তাঁদের অভিযোগ, তাঁরা শিক্ষামন্ত্রীকে বিষয়টি জানাতে চেয়েছিলেন। কিন্তু গত ৫ মাসে শিক্ষামন্ত্রী তাঁদের সঙ্গে দেখা করার সময় পেলেন না। সে কারণেই তাঁরা মুখ্যমন্ত্রীর বসসভবনের উদ্দেশ্যে মোমবাতি মিছিল করে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন। তাঁদের এই মিছিল ছিল সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ। কিন্তু পুলিশ তাঁদের অকারণে লাঠিপেটা করেছে।
]]>আবেদনকারীদের শিক্ষানবিশ প্রশিক্ষণ প্রার্থী হিসেবে কেবল এক বছরের জন্য নিয়োগ করা হবে রেলের বিভিন্ন বিভাগে। উত্তর রেল বিভাগের দাপ্তরিক ওয়েবসাইটে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। মোট ৩০৯৩ টি শূন্যপদের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে ভারতীয় রেলওয়ের তরফ থেকে। আবেদনকারীরা আগামী ২০ অক্টোবর রাত বারোটা পর্যন্ত রেলওয়ে এই শূন্য পদগুলির জন্য আবেদন করতে পারবেন।
উত্তর রেলওয়ে নিয়োগ দপ্তরের দাপ্তরিক ওয়েবসাইটের মাধ্যমে যোগ্য প্রার্থীরা তাদের আবেদনপত্র জমা দিতে পারবেন। তবে বাছাই প্রক্রিয়া পরীক্ষার মাধ্যমে হবেনা সাক্ষাতকারের মাধ্যমে, সে সম্পর্কে এখনো কিছু স্পষ্ট জানানো হয়নি। প্রার্থীদের এই.আর.সি. এন.আর. নিয়োগের শর্তাবলী বিশদে পড়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে ভারতীয় রেলের পক্ষ থেকে। নির্বাচিত প্রার্থীদের অ্যাপ্রেন্টিস আইন, ১৯৬১ অনুসারে উপযুক্ত প্রশিক্ষণ দেওয়ার ব্যবস্থাপনা করবে ভারতীয় রেল।
আগ্রহীদের আবেদনপত্র জমা দেওয়ার জন্য অবশ্যই মাধ্যমিকের মানপত্র এবং আই.আই.টি. ডিগ্রি থাকা বাধযতামূলক। ১৫ থেকে ২৪ বছর বয়সী প্রার্থীরা আবেদন জানাতে পারবেন উল্লেখিত পদগুলোর জন্য। যদিও শারীরিক বিকলাঙ্গ প্রার্থীদের জন্য ১০ বছরের এবং এস.সি. ও ও.বি.সি. প্রার্থীদের জন্য ৫ বছরের ছাড় দেওয়া হয়েছে।
নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পর নির্বাচিত প্রার্থীদের অ্যাপ্রেন্টিস আইন অনুযায়ী স্টাইফেন দেওয়ার ব্যবস্থাপনার কথাও বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে রেলওয়ে কর্তপক্ষ। জেনারেল, ওবিসি এবং অন্যান্য রাজ্যের প্রাথীদের জন্য আবেদন পত্রের মূল্য ১০০ টাকা। যদিও এস.সি., এস. টি., শারীরিক বিকলাঙ্গ এবং মহিলা প্রার্থীদের কোনো আবেদন মূল্য দেওয়ার প্রয়োজন নেই। যোগ্য প্রার্থীদের নিয়োগ করা হবে ফিরোজপুর, দিল্লি, আম্বালা এবং লক্ষ্ণৌ এর রেলওয়ে শাখার বিভিন্ন দপ্তরে।
]]>কোনও শিক্ষাগত যোগ্যতা ও বয়সের প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন, তার খুঁটিনাটি জানানো হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে৷ এই কাজের জন্য প্রার্থীর কী অভিজ্ঞতা প্রয়োজন, নিয়োগ সংক্রান্ত কোনও ফি দিতে হবে কিনা, তাও বিজ্ঞপ্তিতে বলে দেওয়া হয়েছে। নির্বাচিত হলে কত টাকা বেতন পাওয়া যাবে এবং আবেদনের সঙ্গে কী কী তথ্য জমা দিতে হবে৷ জেনে নিন নিয়োগ সংক্রান্ত বিস্তারিত খুঁটিনাটি তথ্য৷
বিজ্ঞপ্তি নম্বর : ১১/২০২১সিডিএস-২
আবেদন এই বিজ্ঞপ্তি নম্বর অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে৷
মোট শূন্যপদ: ৩৩৯ (ইন্ডিয়ান মিলিটারি অ্যাকাডেমি-১০০, ইন্ডিয়ান নাভাল অ্যাকাডেমি-২২, এয়ারফোর্স অ্যাকাডেমি- ৩২, অফিসার্স ট্রেনিং অ্যাকাডেমি- ১৮৫টি পদ)।
শিক্ষাগত ও অন্যান্য যোগ্যতা:
ক) ইন্ডিয়ান মিলিটারি অ্যাকাডেমি ও অফিসার্স ট্রেনিং অ্যাকাডেমির জন্য স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি।
খ) ইন্ডিয়ান নাভাল অ্যাকাডেমির জন্য স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় বা প্রতিষ্ঠান থেকে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক। গ) এয়ারফোর্স অ্যাকাডেমির জন্য ফিজিক্স ও অঙ্ক নিয়ে উচ্চমাধ্যমিক পাস বা ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক ডিগ্রি আবশ্যক।
ঘ) স্নাতক স্তরের শেষ বর্ষে পাঠরত প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা:
ক) ইন্ডিয়ান মিলিটারি অ্যাকাডেমি – ১৮ থেকে ২৩ বছর (অবিবাহিত পুরুষ)
খ) ইন্ডিয়ান নাভাল অ্যাকাডেমি – ১৮ থেকে ২৩ বছর (অবিবাহিত পুরুষ)
গ) ইন্ডিয়ান এয়ারফোর্স অ্যাকাডেমি – ২০ থেকে ২৪ বছর
ঘ) অফিসার ট্রেনিং অ্যাকাডেমি – ১৮ থেকে ২৪ বছর (অবিবাহিত পুরুষ)
ঙ) অফিসার ট্রেনিং অ্যাকাডেমি – ১৮ থেকে ২৪ বছর (অবিবাহিত মহিলা)
আবেদনের ফি:
ক) জেনারেল – ২০০ টাকা
খ) এসসি/এসটি প্রার্থীদের ফি দিতে হবে না।
গ) ক্রেডিট/ডেবিট কার্ড/নেট ব্যাঙ্কিংয়ের মাধ্যমে ফি জমা দিতে হবে।
আবেদন পদ্ধতি:
১৷ অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
২৷ আবেদনের শেষ দিন – ২৪/০৮/২০২১ ৩) আবেদনের সময়ে ২০ থেকে ৩০০ কেবি সাইজের ছবি এবং নিজের সইয়ের স্ক্যান কপি আপলোড করতে হবে।
প্রার্থী বাছাইয়ের পরীক্ষা:
১) লিখিত পরীক্ষা (ইংরাজি) – ১০০ নম্বর (২) জেনারেল নলেজ – ১০০ নম্বর (৩) এলিমেন্টারি ম্যাথেমেটিক্স – ১০০ নম্বর (৪) ইন্টারভিউ ও অফিসার্স ট্রেনিং অ্যাকাডেমির জন্য ইংরাজি – ১০০ নম্বর (৫) জেনারেল নলেজ – ১০০ নম্বর (৬) ইন্টারভিউ
কোথায় আবেদন: এখানে ক্লিক করুন লিঙ্কে ক্লিক করে আবেদন করা যাবে। এই লিঙ্কে ক্লিক করে বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তি জেনে নিন।
]]>আবেদন সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য নিম্নে প্রদান করা হল।
মোট পদ – ৩১৯, কর্মস্থল – বিশাখাপত্তনম
কোন কোন পদে নিয়োগ করা হবে: ফিটার – ৭৫, টার্নার – ১০, মেশিনিস্ট – ২০, ওয়েল্ডার (গ্যাস এবং ইলেকট্রিক) – ৪০, মেকানিক মেশিন টুল মেন্টেনেন্স – ২০, ইলেকট্রিশিয়ান – ৬০, কার্পেন্টার – ২০, এসি এবং ফ্রিজ মেকানিক – ১৪, ডিসেল মেকানিক – ৩০, কম্পিউটার ওপারেটর এবং প্রোগ্রামিং অ্যাসিস্ট্যান্ট – ৩০
আবেদনকারীদের বয়স হতে হবে ১৮ থেকে ২৫ বছরের মধ্যে৷ বয়সের হিসাব করা হবে ০১/১০/২০২০ এর হিসেবে।
আবেদন সংক্রান্ত কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
নির্দিষ্ট ট্রেডে আই টি আই পাশ করে থাকতে হবে। প্রার্থীকে অবশ্যই ভারতীয় হতে হবে এবং অ্যাপলিকেশান ফর্ম ও ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশান এর পর কম্পিউটার বেসড টেস্টের ভিত্তিতে প্রার্থীদের নিয়োগ করা হবে।
Application Fees:
জেনারেল / ই ডব্লু এস এবং ও বি সি – ২০০/-
এস সি / এস টি এবং পি ডব্লু ডি – ১০০/-
আবেদনকারীরা আবেদন মূল্য ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড, ইউ পি আই, ব্যাংক চালান এর মাধ্যমে প্রদান করতে পারেন।
মাসিক বেতন : ট্রেড অ্যাপ্রেন্টিস – ৭,৭০০/- থেকে ৮,৮৫০/-