Joe Biden – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Sun, 22 Sep 2024 09:09:50 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png Joe Biden – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 भारत को अमेरिका से मिलेंगे MQ-9B स्काई गार्जियन और सी गार्जियन ड्रोन, बाइडेन-मोदी ने डन की डील https://ekolkata24.com/business/biden-modi-done-deal Sun, 22 Sep 2024 09:09:50 +0000 https://ekolkata24.com/?p=49733 नई दिल्ली :  अमेरिका से भारत लेटेस्ट टेक्नोलॉजी से लेस किलर ड्रोन खरीदने जा रहा है। इस डील को प्रधानमंत्री नरेंद्र मोदी और राष्ट्रपति जो बाइडेन ने अंतिम रूप दे दिया है। भारत, अमेरिका से 31 MQ-9B (16 स्काई गार्जियन और 15 सी गार्जियन) रिमोटली पायलटेड एयरक्राफ्ट ड्रोन खरीदने जा रहा है. इन ड्रोन की कीमत करीब 3 अरब डॉलर है।

पिछले साल जून में रक्षा मंत्रालय ने अमेरिका से हवा से सतह पर मार करने वाली मिसाइलों और लेजर-गाइडेड बमों से लैस MQ-9B स्काई गार्जियन और सी गार्जियन सशस्त्र ड्रोन की खरीद को मंजूरी दी थी।

मोदी और बाइडेन ने इंडिया-अमेरिका डिफेंस इंडस्ट्रियल को-ऑपरेशन रोडमैप को सराहा. इस रोडमैप के तहत जेट इंजन, गोला-बारूद और ग्राउंड मोबिलिटी सिस्टम जैसे भारी इक्वीपमेंट्स और हथियारों का निर्माण शामिल है. इस अहम सहयोग में लिक्विड रोबोटिक्स और भारत के सागर डिफेंस इंजीनियरिंग, मेरिटाइम सुरक्षा को बढ़ाने के लिए मानवरहित सतही वाहनों के प्रोडक्शन पर भी जोर दिया गया.

क्वाड सम्मेलन के बाद दोनों नेताओं ने द्विपक्षीय बैठक की। इस बैठक में दोनों नेताओं ने भारत-अमेरिका साझेदारी को काफी मजबूत बताया। दोनों नेताओं ने आपसी हित के क्षेत्रों में द्विपक्षीय साझेदारी को और गहरा करने के तरीकों पर चर्चा की। बैठक में हिंद-प्रशांत क्षेत्र सहित वैश्विक और क्षेत्रीय मुद्दों पर बातचीत की। द्विपक्षीय बैठक में रूस यूक्रेन युद्ध और मोदी की हालिया यूक्रेन यात्रा पर चर्चा हुई।

बैठक में दोनों लीडर्स ने यूएस-इंडिया सीईओ फोरम की सह-अध्यक्षता करने वाली दो कंपनियों लॉकहीड मार्टिन और टाटा एडवांस्ड सिस्टम्स लिमिटेड के बीच सी-130जे सुपर हरक्यूलिस विमान पर टीमिंग समझौते की सराहना की।

यह समझौता भारतीय बेड़े और सी-130 सुपर हरक्यूलिस विमान संचालित करने वाले वैश्विक भागीदारों की तैयारी का समर्थन करने के लिए भारत में एक नई रखरखाव, मरम्मत और ओवरहाल (MRO) सुविधा स्थापित करेगा। अमेरिका-भारत रक्षा और एयरोस्पेस सहयोग में यह एक महत्वपूर्ण कदम है। यह दोनों पक्षों की गहरी होती रणनीतिक और प्रौद्योगिकी साझेदारी संबंधों को दर्शाता है।

]]>
পেনসিলভেনিয়ার বিলবোর্ডে তালিবানযোদ্ধা ‘বাইডেন’, আফগান-সমস্যার সমালোচনার মুখে প্রেসিডেন্ট https://ekolkata24.com/uncategorized/making-taliban-great-again-billboards-with-biden-dressed-as-taliban-militant-pop-up-in-us4824 Fri, 17 Sep 2021 06:22:38 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=4824 নিউজ ডেস্ক: একমাস আগেই আফগানিস্তানের দখল নিয়েছে তালিবানরা (Taliban)। তাজিকিস্তানে আশ্রয় নিয়েছিলেন দেশের প্রেসিডেন্ট ঘানি। তারপরেই বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনর পদত্যাগ দাবি করেছিলেন প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আফগানিস্তানের পরিস্থিতি নিয়ে কার্যত দু’ভাগে ভাগ হয়ে গিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ট্রাম্প সোজাসুজি জানিয়ে দেন, “আফগানিস্তানে যে লজ্জাজনক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে, তার জন্য প্রেসি়ডেন্ট জো বাইডেনের উচিত পদত্যাগ করা।”

এবার আবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে আফগানিস্তান থেকে সেনা প্রত্যাহার নিয়ে বাইডেনের সমালোচনায় দেশবাসীর একাংশ। পেনসিলভেনিয়ার বিলবোর্ডে প্রকাশ পেল সেই বাইডেন বিরোধী অভিব্যাক্তিই। বাইডেনকে তালিবান জঙ্গি সাজিয়ে ওই বিলবোর্ডে লেখা হয়েছে ‘তালিবানদের আবার শ্রেষ্ঠ আসন দাও (Making Taliban Great Again)’। গোটা পেনসিলভেনিয়াই ছেঁয়ে গিয়েছে এরকম বিলবোর্ডে। যদিও এর পেছনে ট্রাম্প নন, মাস্টারমাইন্ড একজন প্রাক্তন পেনসিলভানিয়া রাজ্য সিনেটর, স্কট ওয়াগনার। যিনি একজন রিপাবলিকান এবং ২০১৪ থেকে ২০১৮ পর্যন্ত ইয়র্ক কাউন্টির অন্তর্ভুক্ত একটি জেলার প্রতিনিধিত্ব করেছেন।

আমেরিকার ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে ৯/১১ হামলার পরই তাদের ন্যাটো বাহিনী দখল নেয় আফগানিস্তানের। প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় আফগান সেনাদের, জেলবন্দি করা হয় তালিবানদের। বিশ্বজুড়ে আল কায়েদার যে দাপট ছিল, তাও নিয়ন্ত্রণে আনে মার্কিন সেনা। লক্ষ্য ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে সন্ত্রাসমুক্ত করা। কিন্তু ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তালিবানদের সঙ্গে দোহায় চুক্তি করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সেই চুক্তিতে বলা হয়, আফগানিস্তান থেকে প্রত্যাহার করে নেওয়া হবে মার্কিন সেনা, কিন্তু আমেরিকায় সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ বন্ধ রাখবে তারা। অন্য সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীকে আমেরিকায় হামলা করা থেকে বিরত রাখারও চেষ্টা করবে তালিবানরা।

এই চুক্তির পরেই নির্বাচনে হেরে যান ডোনাল্ড ট্রাম্প। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রেসিডেন্ট হিসাবে ক্ষমতায় বসেন জো বাইডেন। কিন্তু, ক্ষমতায় এসেও তিনি ট্রাম্পের সিদ্ধান্তকেই পূনর্বহাল রাখেন। উল্টে জানান, এই বছরের সেপ্টেম্বরের আগেই আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করে নেওয়া হবে। অনেক আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞই ভেবেছিলেন, তালিবানদের বাড়বাড়ন্ত দেখে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত স্থগিত রাখবেন বাইডেন। কিন্তু সিদ্ধান্ত না বদলে বাইডেন জানান, “আফগান নেতাদের একজোট হতেই হবে। আফগানিস্তানের সেনার সংখ্যা তালিবানদের তুলনায় অনেক বেশি। তাদের দেশের জন্য লড়াই চালাতেই হবে।”

সংবাদমাধ্যম ফক্স নিউজকে এক ইমেলে ওয়াগনার জানিয়েছেন, “প্রেসিডেন্ট বাইডেন তাড়াহুড়ো করেছে। তার সিদ্ধান্ত আমাদের বিশ্বের কাছে হাসির খোরাক করে তুলেছে। তালিবানরা খোলাখুলিভাবে বলছে যে তারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে আফগানিস্তান থেকে বের করে দিয়েছে।” তিনি কাউকে ভয় পান না এবং সত্যিটা সবার সামনে আনতে চান বলে ওয়াগনার জানিয়েছেন যে বিলবোর্ডগুলি এখনই নামানো হবে না। কমপক্ষে আরও দু’মাসের জন্য গোটা পেনসিলভেনিয়ার মানুষ ওগুলো দেখতে পাবেন।

]]>
Taliban-চিন আঁতাতে বেজিংকে কটাক্ষ বাইডেনের https://ekolkata24.com/uncategorized/us-president-biden-says-he-is-sure-china-would-try-to-work-out-arrangement-with-taliban Wed, 08 Sep 2021 05:45:37 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=4132 নিউজ ডেস্ক: দু’দশক পর আফগানিস্তানের দখল নিয়েছে তালিবানরা (Taliban)। তারপরেই বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনেরর পদত্যাগ দাবি করেছিলেন প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আফগানিস্তানের পরিস্থিতি নিয়ে কার্যত দু’ভাগে ভাগ হয়ে গিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। দিনকয়েক আগেই ট্রাম্প জানিয়ে দেন, “আফগানিস্তানে যে লজ্জাজনক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে, তার জন্য প্রেসি়ডেন্ট জো বাইডেনের উচিত পদত্যাগ করা।

আরও পড়ুন নতমস্তকে বাইডেন: প্রবীণ কমিউনিস্ট ভিয়েতকং গেরিলারা ফিরলেন সোনালি অতীতে

এবার আফগানিস্তানের সেই অবস্থা নিয়েই চিনকে একহাত নিলেন জো বিডেন। আমেরিকার সিদ্ধান্তে কোনও ভূল নেই আগেই জানিয়েছিলেন, এবার জানিয়ে দিলেন নিজেদের স্বার্থ সিদ্ধির জন্যই হাত মিলিয়েছে তালিবান-বেজিং। ২৪ ঘন্টা আগেই নতুন সরকারের ঘোষণা করেছে তালিবান (Taliban)। নয়া সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে চিন, পাকিস্তান, রাশিয়া, তুরস্ক, ইরান ও কাতারকে আমন্ত্রণও জানিয়েছে। 

চিন, পাকিস্তান, রাশিয়ার মতো দেশগুলি নিজেদের স্বার্থ সিদ্ধির জন্যই একসাথে হয়েছে। তালিবানদের সঙ্গে শুধু সমঝোতাই নয়, তাদের কাজে লাগানোর চেষ্টাও করবে তারা। ওরা সকলেই কী করা উচিত, তা বোঝার চেষ্টা করছে এক অনুষ্ঠানে প্রশ্ন করা হলে এই মন্তব্যই করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। 

Taliban government

চিনের তরফে এখনও অবধি তালিবানকে আফগানিস্তানের নতুন শাসক হিসাবে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকার না করা হলেও, গত জুলাই মাসেই বর্তমানের আফগানিস্তানের ডেপুটি প্রধানমন্ত্রী মোল্লা বরাদরের সঙ্গে দেখা করেছিলেন জিনপিং। সেই সময়ও চিনের তরফে জানানো হয়েছিল, তালিবানদের তাদের সরকার গঠনের প্রক্রিয়ায় সাহায্য করা হোক।

আমেরিকার ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে ৯/১১ হামলার পরই তাদের ন্যাটো বাহিনী দখল নেয় আফগানিস্তানের। প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় আফগান সেনাদের, জেলবন্দি করা হয় তালিবানদের। বিশ্বজুড়ে আল কায়েদার যে দাপট ছিল, তাও নিয়ন্ত্রণে আনে মার্কিন সেনা। লক্ষ্য ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে সন্ত্রাসমুক্ত করা। কিন্তু ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তালিবানদের সঙ্গে দোহায় চুক্তি করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সেই চুক্তিতে বলা হয়, আফগানিস্তান থেকে প্রত্যাহার করে নেওয়া হবে মার্কিন সেনা, কিন্তু আমেরিকায় সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ বন্ধ রাখবে তারা। অন্য সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীকে আমেরিকায় হামলা করা থেকে বিরত রাখারও চেষ্টা করবে তালিবানরা।

এই চুক্তির পরেই নির্বাচনে হেরে যান ডোনাল্ড ট্রাম্প। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রেসিডেন্ট হিসাবে ক্ষমতায় বসেন জো বাইডেন। কিন্তু, ক্ষমতায় এসেও তিনি ট্রাম্পের সিদ্ধান্তকেই পূনর্বহাল রাখেন। উল্টে জানান, এই বছরের সেপ্টেম্বরের আগেই আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করে নেওয়া হবে। আমেরিকার ভবিষ্যতবানী ছিল, আগামী তিন মাসের মধ্যে আফগানিস্তান দখল করবে তালিবানরা। যদিও সে হিসেব উল্টে তিনদিনের মধ্যে কাবুল দখল করেছে তালিবানরা।

অনেক আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞই ভেবেছিলেন, তালিবানদের বাড়বাড়ন্ত দেখে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত স্থগিত রাখবেন বাইডেন। কিন্তু সিদ্ধান্ত না বদলে বাইডেন জানান, “আফগান নেতাদের একজোট হতেই হবে। আফগানিস্তানের সেনার সংখ্যা তালিবানদের তুলনায় অনেক বেশি। তাদের দেশের জন্য লড়াই চালাতেই হবে।” এরপরেই বাইডেনকে কটাক্ষ করে আমেরিকানদের উদ্দেশ্য করে টুইট করেন ট্রাম্প। সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখেন, “আমায় মিস করছেন কি?” শুধু তাই নয়, আমেরিকায় করোনা পরিস্থিতি, অর্থনীতি সহ নানা বিষয়েও বাইডেনের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানিয়েছেন তিনি।

]]>
বাইডেন সাক্ষাতে শীঘ্রই মার্কিন মুলুকে যাবেন মোদী https://ekolkata24.com/uncategorized/pm-narendra-modi-likely-to-visit-us-this-month-meet-joe-biden Sat, 04 Sep 2021 05:30:39 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=3789 নিউজ ডেস্ক: জো বিডেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের পদে বসার পর মাত্র তিনবার সাক্ষাৎ হয়েছিল মোদী-বাইডেনের। চলতি বছরের মার্চে কোয়াড সম্মেলন, এপ্রিলে জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলন এবং জুন মাসে জি-৭ শীর্ষ সম্মেলন। যদিও করোনা অতিমারির প্রভাবে প্রত্যেকবারই দুই রাষ্ট্রনেতা মুখোমুখি হয়েছিলেন ভার্চুয়ালি। 

আরও পড়ুন তালিবান সরকার: রাজনৈতিক জীবনে কঠিনতর সিদ্ধান্ত নিতে চলেছেন মোদী

এবার সমস্ত কিছু ঠিক থাকলে কিছুদিনের মধ্যেই মুখোমুখি সাক্ষাৎ হবে মোদী-বাইডেনের। কেন্দ্রীয় সরকার সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী ২২-২৭ সেপ্টেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরে যেতে পারেন নরেন্দ্র মোদী। সেক্ষেত্রে করোনা সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর তাঁর প্রথম বিদেশ সফরই শুধু নয়, ট্রাম্পকে হটিয়ে জো বাইডেন আমেরিকার প্রেসিডেন্টের পদে বসার পর প্রথমবার মুখোমুখি সাক্ষাৎ হবে মোদীর সঙ্গে।

আরও পড়ুন নতমস্তকে বাইডেন: প্রবীণ কমিউনিস্ট ভিয়েতকং গেরিলারা ফিরলেন সোনালি অতীতে

এর আগে জি-৭ শীর্ষ সম্মেলনের জন্য মোদির মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ভারতজুড়ে করোনা সংক্রমণের কারণে সফরটি বাতিল করতে হয়েছিল। অন্যদিকে আফগানিস্তানের পরিস্থিতি এবং তালিবানদের সরকার গঠনের প্রেক্ষিতে মোদীর এই সফর বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। বিডেনের সঙ্গে দেখা করার পাশাপাশি তিনি মার্কিন প্রশাসনের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গেও গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করবেন বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

শেষবার ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে আমেরিকা সফরে গিয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদী। আমেরিকায় ভোটের আগে সেই সফরে গিয়ে ‘আবকি বার ট্রাম্প সরকার’ বলে ডেমোক্রেটিক পার্টির জন্য ভোটও চেয়েছিলেন। কিন্তু শেষপর্যন্ত ক্ষমতায় এসেছে রিপাবলিক, প্রেসিডেন্ট হয়েছেন জো বাইডেন। সেদিক থেকেই মোদীর এই সফর যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ।

অন্যদিকে, তালিবানদের কাবুল দখল, আফগানিস্তানে শরিয়তি আইন প্রতিষ্ঠা, সরকার গঠন নিয়ে এখনও পর্যন্ত কোনও মন্তব্য করেননি নরেন্দ্র মোদী। ভারতীয়দের উদ্ধারে কেন্দ্রীয় সরকার সমস্ত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিলেও সরকারিভাবে কোনও মন্তব্য আসেনি প্রধানমন্ত্রী তরফ থেকে। কিন্তু, কাশ্মীরের বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে তালিবানদের বিভিন্ন মন্তব্যে ইতিমধ্যেই চাপ বেড়েছে নয়াদিল্লির ওপর।

 

 

]]>
নতমস্তকে বাইডেন: প্রবীণ কমিউনিস্ট ভিয়েতকং গেরিলারা ফিরলেন সোনালি অতীতে https://ekolkata24.com/uncategorized/us-president-biden-shoked-image-gets-viral-vietcong-fighters-happy Fri, 27 Aug 2021 14:13:00 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=3276 নিউজ ডেস্ক: শতাব্দী পেরিয়েছে, গত শতকের সত্তরের দশকে ভিয়েতনামে (Vietnam war) চরম পরাজয়ের ছায়া এখনও হোয়াইট হাউসে (White House) লম্বা হয়ে পড়ে। এ যেন রীতিমতো এক ‘অভিশাপ’-যেটা আরও কত শতাব্দী বইবে মার্কিন সরকার তা অজানা। ভিয়েতনাম যুদ্ধে পরাজয়ের পর মার্কিন  (USA) প্রেসিডেন্ট নিক্সন মাথা নামিয়েছিলেন। সেই ঘটনা ফিরে এসেছে। বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (Joe Biden) আফগানিস্তান ইস্যুতে হতাশার চরমে পৌঁছে গেছেন। তিনিও মাথা নামালেন।

Photo of Biden from Afghanistan news conference goes viral

বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (Joe Biden) আফগানিস্তান ইস্যুতে হতাশার চরমে পৌঁছে গেছেন। তিনিও মাথা নামালেন

আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধম্য, সোশ্যাল সাইটে ছড়িয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের মাথা নামানোর ছবি। বৃহস্পতিবার আফগান রাজধানী তথা তালিবান (Taliban) অধিকৃত কাবুলের বিমান বন্দরের ভয়াবহ বিস্ফোরণ হয়। সেই রক্তাক্ত ঘটনার পর সাংবাদিক সম্মেলনে বাইডেন ছিলেন হতাশ। তবে তিনি শেষ দেখার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। বিস্ফোরণে শতাধিক মৃত। মৃত তালিকায় আছে মার্কিন সেনা।

হোয়াইট হাউসে বাইডেনের মাথা নামানোর ছবি দেখে ১৯৬০-৭০ দশকের প্রবীন ভিয়েতকং গেরিলা কমান্ডার ও যোদ্ধারা ফিরে গিয়েছেন তাঁদের সোনালি জয়ের মুহূর্তে। প্রবল শক্তিশালী মার্কিন সেনা, তাদের অন্যতম সহযোগী ফরাসি সেনাকে পরাজিত করে ভিয়েতনাম স্বাধীনতার যুদ্ধে জয়ী হয়, নেতৃত্বে ছিলেন কিংবদন্তি কমিউনিস্ট আন্তর্জাতিক হো চি মিন।

Richard Nixon

ভিয়েতনাম যুদ্ধে পরাজয়ের পর মার্কিন  (USA) প্রেসিডেন্ট নিক্সন মাথা নামিয়েছিলেন

ভিয়েতনাম যুদ্ধ অতীত। তবে যুদ্ধের পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন ঘটনার প্রেক্ষিতে তৎকালীন মার্কিন সেনার দখলে থাকা দক্ষিণ ভিয়েতনামের সায়গনের পতন আলোচিত হয়। যেমনটা হয়েছে গত ১৫ আগস্ট কাবুল থেকে মার্কিন সেনা নিয়ে বিমান উড়ে যাওয়ার ছবি বের হওয়ার পর। সেই দিনই দ্বিতীয়বারের জন্য আফগানিস্তানের দখল নিয়েছে তালিবান জঙ্গিরা।

বিবিসি জানায়, কাবুল তালিবান দখলে যেতেই আমেরিকান দূতাবাস থেকে হেলিকপ্টারে লোকজনকে অন্যত্র সরিয়ে নেয়া হয়। এ যেন সেই ১৯৭৫ সালে দক্ষিণ ভিয়েতনামের রাজধানী সায়গন থেকে মার্কিন সেনা ও দূতাবাসকর্মীদের চলে যাওয়ার ঐতিহাসিক মুহূর্ত। ‘৭৫ সালের ৩০শে এপ্রিল সায়গনের দখল নেয় ভিয়েতনামের গেরিলা বাহিনি। ফটোগ্রাফার হিউবার্ট ফন এস এমন একটি ছবি তুলেছিলেন যা ইতিহাস সৃষ্টি করেছিল। ছবিতে ধরা পড়ে ভিয়েতনাম যুদ্ধের শেষ দিনগুলিতে সায়গন শহরের মানুষ হুড়োহুড়ি করে একটি হেলিকপ্টারে উঠে পালিয়ে যাচ্ছে।

Vietnam war

‘৭৫ সালের ৩০শে এপ্রিল সায়গনের দখল নেয় ভিয়েতনামের গেরিলা বাহিনি। ফটোগ্রাফার হিউবার্ট ফন এস এমন একটি ছবি তুলেছিলেন যা ইতিহাস সৃষ্টি করেছিল

সায়গন দখল করেছিল ভিয়েতনামের কমিউনিস্ট পার্টি। ভিয়েতকং গেরিলা যোদ্ধাদের ভয়ে ভীত মার্কিন সেনা তখন পালাতে ব্যাস্ত। মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন হতাশায় ভেঙে পড়েছিলেন। হোয়াইট হাউসের ততকালীন সংবাদাতারা এখন অতি বৃদ্ধ। তাঁরা সেই ঘটনার স্মৃতিতে রেখে দিয়েছেন। ঠিক তেমনই প্রবীণ ভিয়েতকং যোদ্ধারা মনে রেখেছেন তাঁদের সায়গন দখলের কথা।

‘ভিয়েতনামের যুদ্ধ’ বিশ্ব ইতিহাসের অন্যতম রাজনৈতিক বাঁক। সেই যুদ্ধ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নীতি চরম ধিকৃত হয় বিশ্বে। খোদ মার্কিন মুলুকেই বিক্ষোভ প্রবল আকার নিয়েছিল। আর ভিয়েতনামে চলছিল ভয়ঙ্কর লড়াই।
বিবিসি জানাচ্ছে, যুদ্ধের দুই পক্ষ, উত্তর ভিয়েতনামের কমিউনিস্ট সরকার বনাম দক্ষিণ ভিয়েতনামের সরকার ও তাদের সমর্থক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের। যুদ্ধ চলেছিল প্রায় ২০ বছর ধরে। ব্যয়বহুল যুদ্ধ নিয়ে আমেরিকা ছিল আলোড়িত।

ভিয়েতনাম যুদ্ধে উত্তর ভিয়েতনামকে সমর্থন করছিল তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং তার কমিউনিস্ট মিত্র দেশগুলি। আর দক্ষিণ ভিয়েতনামকে সমর্থন করছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মিত্ররা। যুদ্ধে মার্কিন বাহিনীর লক্ষ লক্ষ সেনা ভিয়েতনামে মোতায়েন করা হয়েছিল।

গত কুড়ি বছর ধরে আফগানিস্তানেও মার্কিন সেনা ছিল। বিশাল খরচ বহন করছিল ওয়াশিংটন। প্রেসিডেন্ট বাইডেন আফগান নীতির পরিবর্তন আনেন। সরানো শুরু হয় সেনা। এই গত দু দশকে জঙ্গি হামলায় রক্তাক্ত মার্কিন সেনা তাদের গায়ে শেষ বড় ক্ষত নিয়ে দেশে ফিরছে।

]]>
হাতিয়ার আফগান সমস্যা, ‘ব্যর্থ’ বাইডেনের পদত্যাগ চাইলেন ট্রাম্প https://ekolkata24.com/uncategorized/trump-seeks-bidens-resignation-over-afgan-issue Mon, 16 Aug 2021 04:51:19 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=2475 আফগানিস্তানের দখল নিয়েছে তালিবানরা। তাজিকিস্তানে আশ্রয় নিয়েছেন দেশের প্রেসিডেন্ট ঘানি। তারপরেই বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনর পদত্যাগ দাবি করলেন প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আফগানিস্তানের পরিস্থিতি নিয়ে কার্যত দু’ভাগে ভাগ হয়ে গিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ট্রাম্প জানিয়ে দেন, “আফগানিস্তানে যে লজ্জাজনক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে, তার জন্য প্রেসি়ডেন্ট জো বাইডেনের উচিত পদত্যাগ করা।”

আরও পড়ুন তালিবানদের হয়ে যুদ্ধ করতে আফগানের পথে বাংলাদেশি জঙ্গিরা: পুলিশ কমিশনার

আমেরিকার ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে ৯/১১ হামলার পরই তাদের ন্যাটো বাহিনী দখল নেয় আফগানিস্তানের। প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় আফগান সেনাদের, জেলবন্দি করা হয় তালিবানদের। বিশ্বজুড়ে আল কায়েদার যে দাপট ছিল, তাও নিয়ন্ত্রণে আনে মার্কিন সেনা। লক্ষ্য ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে সন্ত্রাসমুক্ত করা। কিন্তু ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তালিবানদের সঙ্গে দোহায় চুক্তি করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সেই চুক্তিতে বলা হয়, আফগানিস্তান থেকে প্রত্যাহার করে নেওয়া হবে মার্কিন সেনা, কিন্তু আমেরিকায় সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ বন্ধ রাখবে তারা। অন্য সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীকে আমেরিকায় হামলা করা থেকে বিরত রাখারও চেষ্টা করবে তালিবানরা।

এই চুক্তির পরেই নির্বাচনে হেরে যান ডোনাল্ড ট্রাম্প। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রেসিডেন্ট হিসাবে ক্ষমতায় বসেন জো বাইডেন। কিন্তু, ক্ষমতায় এসেও তিনি ট্রাম্পের সিদ্ধান্তকেই পূনর্বহাল রাখেন। উল্টে জানান, এই বছরের সেপ্টেম্বরের আগেই আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করে নেওয়া হবে। আমেরিকার ভবিষ্যতবানী ছিল, আগামী তিন মাসের মধ্যে আফগানিস্তান দখল করবে তালিবানরা। যদিও সে হিসেব উল্টে তিনদিনের মধ্যে কাবুল দখল করেছে তালিবানরা।

Jamaat-Hefazat leaders determined to create Taliban state in Bangladesh

অনেক আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞই ভেবেছিলেন, তালিবানদের বাড়বাড়ন্ত দেখে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত স্থগিত রাখবেন বাইডেন। কিন্তু সিদ্ধান্ত না বদলে বাইডেন জানান, “আফগান নেতাদের একজোট হতেই হবে। আফগানিস্তানের সেনার সংখ্যা তালিবানদের তুলনায় অনেক বেশি। তাদের দেশের জন্য লড়াই চালাতেই হবে।” এরপরেই বাইডেনকে কটাক্ষ করে আমেরিকানদের উদ্দেশ্য করে টুইট করেন ট্রাম্প। সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখেন, “আমায় মিস করছেন কি?” শুধু তাই নয়, আমেরিকায় করোনা পরিস্থিতি, অর্থনীতি সহ নানা বিষয়েও বাইডেনের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানিয়েছেন তিনি।

Ekolkata24 এখন টেলিগ্রামেও

]]>