letter – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Thu, 16 Dec 2021 09:31:17 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png letter – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 Sina Bora Murder case :মেয়ে শিনা জীবিত বলে সিবিআইকে চিঠি দিয়ে দাবি ইন্দ্রাণীর https://ekolkata24.com/uncategorized/indrani-mukherjee-claimed-in-a-letter-to-cbi-that-her-daughter-sina-bora-was-alive Thu, 16 Dec 2021 09:31:17 +0000 https://ekolkata24.com/?p=15111 নিউজ ডেস্ক, নয়াদিল্লি: চাঞ্চল্যকর মোড় নিল শিনা বোরা (sina bora) হত্যা মামলা। এই মামলার মূল অভিযুক্ত তথা শিনার মা ইন্দ্রানী মুখোপাধ্যায় (indrani mukherjee) সিবিআইকে দেওয়া এক চিঠিতে জানিয়েছেন, তাঁর মেয়ে জীবিত আছে। বহাল তবিয়তেই শিনা কাশ্মীরে (kashmir) বসবাস করছেন। অথচ মেয়েকে খুনের অভিযোগে তাঁকে জেলে (jail) আটকে রাখা হয়েছে।

একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের দাবি, ইন্দ্রাণী মুখোপাধ্যায় সম্প্রতি সিবিআইয়ের ডিরেক্টরকে একটি চিঠি লিখেছেন। ওই চিঠিতে ইন্দ্রাণী জানিয়েছেন, কয়েক দিন আগে জেলের ভিতরে তার সঙ্গে অপর এক মহিলার পরিচয় হয়। ওই মহিলা তাঁকে জানিয়েছেন, শিনা বোরাকে তিনি কাশ্মীরে ঘুরতে দেখেছেন। বিষয়টি জানার পর ইন্দ্রাণী সিবিআইকে অনুরোধ করেছেন, গোয়েন্দা সংস্থা যেন একবার কাশ্মীরে শিনার সম্পর্কে অনুসন্ধান করে। তবে শুধু সিবিআইয়ের ডিরেক্টরকে চিঠি দিয়েই থেমে থাকেননি ইন্দ্রাণী। একই সঙ্গে তিনি বিশেষ সিবিআই আদালতেও শিনাকে খুঁজে দেখার আবেদন জানিয়েছেন।

উল্লেখ্য, ২০১২ সালে শিনা বোরা হত্যাকাণ্ড গোটা দেশে আলোড়ন ফেলে দিয়েছিল। অভিযোগ ওঠে, ২০১২ সালের ২৪ এপ্রিল একটি গাড়ির ভিতর শিনাকে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়েছিল। শিনা ছিলেন ইন্দ্রাণী ও তাঁর সঙ্গী সিদ্ধার্থ দাসের মেয়ে। সে সময়ে বিভিন্ন মহল থেকে অভিযোগ ওঠে, ইন্দ্রাণী তাঁর প্রাক্তন স্বামী সঞ্জীব খান্না ও গাড়িচালক শ্যাম রাইয়ের সাহায্যে মুম্বই থেকে বেশ কিছুটা দূরে রায়গড়ের নির্জন জঙ্গলে শিনার দেহ পুড়িয়ে মাটিতে পুতে দিয়েছিলেন।

ইন্দ্রাণীর এই দাবি যদি সত্যি হয় তাহলে শিনা বোরা হত্যাকাণ্ড ভারতের অপরাধ জগতের ইতিহাসে অন্যতম এক মাইলফলক হয়ে থাকবে। ইন্দ্রাণী মুখোপাধ্যায়ের জীবন বরাবরই কিছুটা এলোমেলো। ২০০২ সালে তিনি সঞ্জীবের সঙ্গে সম্পর্ক ছেদ করে পিটার মুখোপাধ্যায়কে বিয়ে করেছিলেন। সেই সময়ে ইন্দ্রাণী শিনাকে পিটারের কাছে নিজের বোন বলে পরিচয় দিয়েছিলেন। ২০১৫ সালে অপর একটি মামলায় ইন্দ্রাণীর গাড়িচালক শ্যাম রাইকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। শ্যামকে গ্রেফতারের পরই শিনা খুনের ঘটনাটি সামনে আসে।

সিবিআইয়ের দাবি ছিল, পিটারের প্রথম পক্ষের স্ত্রীর ছেলে রাহুলের সঙ্গে শিনার সম্পর্কটি মেনে নিতে পারেননি পিটার ও ইন্দ্রাণী। সে কারণেই পিটার ও ইন্দ্রাণী রীতিমতো পরিকল্পনা করে শিনাকে খুন করেন। কিন্তু এই মুহূর্তে ইন্দ্রাণীর দাবি তাঁর মেয়ে শিনা জীবিত আছেন। ইন্দ্রাণীর এই বক্তব্যের প্রেক্ষিতে রীতিমতো ধন্দে পড়েছেন সিবিআইয়ের দুঁদে গোয়েন্দারা।

]]>
কৃষকদের পাশে থাকলে অজয় মিশ্রকে বরখাস্ত করুন, মোদিকে চিঠি প্রিয়াঙ্কার https://ekolkata24.com/uncategorized/dismiss-ajay-mishra-if-you-are-on-the-side-of-farmers-letter-to-modi-priyanka Sat, 20 Nov 2021 09:39:18 +0000 https://ekolkata24.com/?p=11833 News Desk: কৃষকদের (Farmer) প্রতি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যদি সমব্যথী (Narendra Modi) হন তবে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অজয় মিশ্রর (Ajay Mishra) সঙ্গে তিনি যেন এক মঞ্চে না থাকেন। শুধু তাই নয়, অবিলম্বে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীকে বরখাস্ত করুন। এই অনুরোধ করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি লিখলেন কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক প্রিয়াঙ্কা গান্ধী (Priyanka Gandhi)।

শুক্রবার বিতর্কিত তিন কৃষি আইন প্রত্যাহার করে নিয়েছে কেন্দ্রের মোদি সরকার। প্রধানমন্ত্রী নিজে ক্ষমা চেয়ে আইন প্রত্যাহার করার কথা ঘোষণা করেছেন। হলেও যদিও বিরোধীদের দাবি, আগামী বছর পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে আইন বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মোদি।

lakhimpur-bjp

তবে কৃষি আইন প্রত্যাহার হলেও লখিমপুর খেরিতে কৃষকের ওপর নৃশংস হামলা চালানোর ঘটনা পিছু ছাড়ছে না মোদি সরকারের। উত্তরপ্রদেশের লখিমপুর খেরিতে কৃষকদের গাড়ির চাকায় পিষে দেওয়ার ঘটনায় মূল অভিযুক্ত কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী অজয় মিশ্রর ছেলে আশিস। লখিমপুরের ঘটনা নিয়ে বিতর্ক চরমে পৌঁছেছিল গত মাসে। পুলিশ অবশ্য গ্রেফতার করেছে আশিসকে। কৃষি আইন প্রত্যাহারের পর মোদি সরকারের সমালোচনায় এবার সেই লখিমপুরের ঘটনাকেই সামনে আনলেন প্রিয়াঙ্কা।

লখিমপুরের কথা তুলে ধরে শনিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে উদ্দেশ্য করে একটি চিঠি লিখেছেন প্রিয়াঙ্কা। নেত্রী লিখেছেন, “মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, যদি দেশের কৃষকদের প্রতি আপনার মনোভাব প্রকৃতই সৎ থাকে, যদি কৃষকদের প্রতি সমব্যাথী হন তাহলে আজ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অজয় মিশ্র যে মঞ্চে থাকবেন সেই মঞ্চে আপনি উঠবেন না। আপনি অবিলম্বে অজয়কে (ajay mishra) মন্ত্রিসভা থেকে বরখাস্ত করুন।

কিন্তু আপনি যদি সেটা না করেন তবে কৃষকদের ভাবাবেগে আঘাত লাগবে। একই সঙ্গে প্রিয়াঙ্কা চিঠিতে লিখেছেন, কৃষক আন্দোলন করতে গিয়ে যে সমস্ত কৃষক মারা গিয়েছেন তাঁদের পরিবারকে উপযুক্ত আর্থিক সাহায্য করুন। প্রিয়াঙ্কার চিঠির ভাষা কার্যত প্রধানমন্ত্রীর বিশ্বাসযোগ্যতাকেই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে।

উল্লেখ্য, শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী বিতর্কিত তিন কৃষি আইন প্রত্যাহার করে নেওয়ার কথা জানালেও কৃষকরা এখনও মোদি তথা বিজেপিকে বিশ্বাস করতে পারছে না। যে কারণে শনিবার কৃষক নেতারা স্পষ্ট জানিয়েছেন, যতক্ষণ না সাংবিধানিক পদ্ধতি মেনে সংসদে (parliament) তিন কৃষি আইন প্রত্যাহার করা হচ্ছে ততক্ষণ তাঁরা আন্দোলনের পথ থেকে সরে আসবেন না।

]]>
Special Report: ফৈজাবাদ জেল থেকে লেখা বিপ্লবীর চিঠি কাঁপিয়ে দেয় বুক https://ekolkata24.com/offbeat-news/the-letter-of-the-revolutionary-written-from-faizabad-jail-shook-the-book Fri, 22 Oct 2021 13:53:54 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=8719 Special Report: ১৯ শে ডিসেম্বর ১৯২৭। ফৈজাবাদ জেল থেকে এক মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত আসামী তার শেষ চিঠিতে লিখলেন, “I take pride in the fact that I will be the first and foremost Muslim to embrace death on the gallows for the freedom of my country”. তিনি আসফাকুল্লা খান (Ashfaqulla Khan)।

২২ অক্টোবর ১৯০০ সালে উত্তরপ্রদেশের শাজাহানপুরের এক সম্ভ্রান্ত মুসলমান পরিবারে জন্ম নেন আসফাক উল্লা খান । জন্মসূত্রে পাঠান এই পরিবারের অনেকেই শিক্ষিত এবং পদস্থ রাজ কর্মচারী ছিলেন । চার ভাইয়ের মধ্যে কনিষ্ঠ এই ভাইটির ছোট থেকেই উর্দু কবিতা রচনা করার শখ , হসরত ছদ্মনামে বেশ কিছু কবিতা এর মধ্যেই লিখে ফেলেছেন। কথায় কথায় দাদার কাছে শুনলো তার সহপাঠী রামপ্রসাদের কথা, সেও বিসমিল ছদ্মনামে উর্দু কবিতা লেখে।

অসহযোগ আন্দোলনের সময় একদিন শাজাহানপুরের এক জনসভায় সে দেখা করে বিসমিলের সাথে । নিজের পরিচয় দেবার পর তাকে শোনালো নিজের লেখা কবিতা । মুগ্ধ বিসমিল তাকে প্রশংসার সাথে সাথে দীক্ষিত করলো স্বাধীনতার মন্ত্রে । তখন সে বাইশ বছরের যুবক । একজন পাক্কা আর্য সমাজীর সাথে আরেকজন কট্টর মুসলমানের এই বন্ধুত্ব, স্বাধীনতার লক্ষে আমৃত্যু ছিল অটুট!

Ashfaqulla Khan

এলো ১৯২২ সাল । উত্তর প্রদেশের চৌরিচৌরায় অসহযোগ আন্দোলনকারীরা থানা জ্বালিয়ে দিয়ে কুড়িজন পুলিশ কে পুড়িয়ে মারলো । প্রতিবাদে গান্ধীজী আন্দোলন প্রত্যাহার করে নিলেন। এতে আরও বহু যুবকের মতন হতাশ হলেন আশফাক । ততদিনে তারা বুঝে গেছেন কাকুতি মিনতি করে বৃটিশদের কাছ থেকে স্বাধীনতা পাওয়া যাবেনা । সশস্ত্র সংগ্রামই হলো একমাত্র পথ, কিন্ত এরজন্য চাই প্রচুর টাকা ! বন্ধু রামপ্রসাদের সাথে পরামর্শ করে পরিকল্পনামতো আরও আট সঙ্গীর সাথে ৯ই আগষ্ট ১৯২৫ সালে কাকোরি স্টেশনে লুটে নিলেন ইংরেজদের প্রাপ্য খাজনা ।

স্তম্ভিত বৃটিশ প্রশাসন ‘Scotland Yard’কে তদন্তের ভার দিল । একে একে সবাই ধরা পড়লেও আসফাক লুকিয়ে পালিয়ে আসেন বিহার । সেখানে একটা কারখানায় দশমাস কাজ করার পর আসেন দিল্লী, উদ্দেশ্য বিদেশে গিয়ে সশস্ত্র সংগ্রামের লক্ষে লালা হর দয়ালের সাহায্য নেওয়া । পাসপোর্টের জন্য পরিচিত এক পাঠান বন্ধুর সাহায্য চাইলেন কিন্ত সেই বিশ্বাসঘাতক পুলিশে খবর দিল ।

বিচারের জন্য তাকে আনা হয় ফৈজাবাদ জেলে । কারা কর্তৃপক্ষ বিসমিলের সাথে তাঁর বন্ধুত্ব ভাঙ্গার জন্য সাম্প্রদায়িক তাস খেললে জবাব দেন, “Jailor saab, if you are right then I am also quite sure that a Hindu India will be much better than your British India to whom you are serving like a servant.” বিচারে বিসমিল সহ তাঁদের চারজনের ফাঁসির আদেশ হয় । জেলের দিন গুলোতে উনি পাঁচবার নমাজ পাঠ সহ সম্পূর্ণ সাত্বিক জীবন যাপন করতেন। ১৯২৭ সালের ১৯ ডিসেম্বর তাঁর ফাঁসি হয় এবং ঐদিনেই মজঃফরপুর জেলে বিসমিলকেও ফাঁসি দেওয়া হয় ।

নির্জন সেলে বসে লেখা শেষ কবিতাতেও দেশমাতৃকার সাথে সাথে এসেছে বন্ধুও। ‘যাউঙ্গা খালি হাত মগর ইয়ে দর্দ সাথ হি যায়েগা , জানে কিস দিন হিন্দুস্থান আজাদ ওয়াতন কহলায়েগা ? বিসমিল হিন্দু হ্যায় কহতে ফির আউঙ্গা, ফির আউঙ্গা, ফির আকর কে ইয়ে ভারত মা তুঝকো আজাদ করাউঙ্গা । জী কহতা হ্যায় ম্যায় ভি কহ দুঁ পর মজহব সে বঁধ জাতা হুঁ, ম্যায় মুসলমান হুঁ পুনরজনম কি বাত নহি কর পাতা হুঁ । এ খুদা অগর মিল গ্যয়া কঁহি আপনি ঝোলি ফ্যায়লা দুঙ্গা, আওর জন্নত কে বদলে উসসে এক পুনরজনম হি মাগুগাঁ !’
এই জন্যই তিনি দেশপ্রেমিক।

]]>
Bangladesh: বাংলাদেশ কাণ্ড নিয়ে ডেপুটি হাই কমিশনারকে চিঠি বিজেপি’র https://ekolkata24.com/uncategorized/bjp-has-written-a-letter-to-the-deputy-high-commissioner-regarding-the-bangladesh-incident Wed, 20 Oct 2021 08:33:14 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=8421 নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের হিন্দু দেবদেবীর মূর্তি ভাঙা নিয়ে কলকাতায় বাংলাদেশের ডেপুটি হাই কমিশনারকে চিঠি লিখল হাওড়া গ্রামীণ বিজেপি। 

বিজেপির পক্ষে প্রত্যূষ মণ্ডল জানিয়েছেন, “বাংলাদেশের ডেপুটি হাই কমিশনারকে আমরা অত্যন্ত উদ্বেগের সঙ্গে একটি বিষয় অবগত করতে চাই যে, সনাতন ধর্মালন্বীদের শ্রেষ্ঠ উৎসব দূর্গাপূজাতে বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুদের উপর আপনার দেশের সংখ্যাগুরু জেহাদি মুসলমানরা তাদের দেব দেবী এবং উপাসনা স্থলের উপরে হামলা চালিয়েছে। প্রায় ৩০টি জেলা জুড়ে দুর্গা গ্রতিমা ভাঙচুর করা হয়েছে।

আপনার দেশের সংখ্যালঘু হিন্দুশিশু সহ মহিলাদের ধর্ষণ করা হয়েছে, হিন্দুদের হত্যা করা হয়েছে, শতাধিক হিন্দু ঘরবাড়ি লুটপাট সহ ইসকন মন্দির ভাঙচুর এবং সামাজিক সম্প্রীতি নষ্ট করা হয়েছে। এই অমানবিক নিন্দনীয় ভয়ঙ্কর তান্ডবলীলা চালানো হয়েছে তার প্রতি ধিক্কার জানাই। এই হিংসার ঘটনা ভারত এবং বাংলাদেশের পারস্পরিক সৌহার্দ্য, অভিন্ন সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও সাম্প্রদায়িক সৌভ্রাতৃত্বের উপর জিহাদী কুঠারাঘাত করেছে। এই পত্রের মাধ্যমে বিজেপি হাওড়া জেলা (গ্রামীন) -এর পক্ষ থেকে আমরা আপনার কাছে একান্ত অনুরোধ করতে চাই যে, যত শীঘ্র সম্ভব বাংলাদেশের ক্ষতিগ্রস্ত সংখ্যালঘু হিন্দুদের সুরক্ষা ও মানবাধিকারের ব্যবস্থা করুন”

BJP has written a letter to the Deputy High Commissioner regarding the Bangladesh incident

এর আগে এই বিষয় নিয়ে রাস্তায় নেমেছিল গ্রামীণ হাওড়ার বিজেপি। প্রত্যূষ মণ্ডল জানিয়েছিলেন, “অষ্টমীর দিন থেকে লাগাতার আমাদের প্রতিবেশি দেশ বাংলাদেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর নারকীয় অত্যাচার চলছে। গোটা দেশ জুড়ে অসংখ্য মা দুর্গা, মন্ডপ আক্রান্ত হয়েছে এবং ধ্বংস করা হয়েছে। শতাধিক মন্দির, মঠ আক্রমণ করা হয়েছে ও ধ্বংস করা হয়েছে। বহু হিন্দু ধর্মাবলম্বীকে হত্যা করা হয়েছে। আরও অসংখ্য মানুষ আহত ও নিখোঁজ। অসংখ্য হিন্দু মা-বোন ধর্ষিতা হয়েছেন- ছোট শিশুদেরকেও রেহাই দেওয়া হয় নি। ইস্কন, রামকৃষ্ণ মিশন, ভারত সেবাশ্রম সংঘের মতো প্রতিষ্ঠানও আক্রমণের হাত থেকে রেহাই পায় নি। ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় সরকার বাংলাদেশের পরিস্থিতি সম্পর্কে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।” তাই ভারতীয় জনতা পার্টি, হাওড়া গ্রামীণ জেলার উদ্যোগে উলুবেড়িয়া SDO অফিসের সামনে পার্শ্ববর্তী দেশের শান্তিপূর্ণ পদ্ধতিতে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করেছিল তারা।

]]>