London Olympic 2012 – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Mon, 09 Aug 2021 13:27:48 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png London Olympic 2012 – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 অভাবে বন্ধ স্বপ্ন দেখা, অলিম্পিকে মশাল হাতে দৌড়ানো পিঙ্কি এখন চা-বাগানের শ্রমিক https://ekolkata24.com/sports-news/pinky-karmakar-is-now-living-the-life-of-a-daily-wage-laborer Mon, 09 Aug 2021 13:27:48 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=2119 নিউজ ডেস্ক: গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক, পৃথিবীর সবচেয়ে সন্মানজনক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা। যেই প্রতিযোগিতার সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারাটাই গৌরবের। ন’বছর আগে ২০১২ সালের লন্ডনে অনুষ্ঠিত সেই অলিম্পিকের মশাল হাতে নটিংহামের রাজপথে দৌঁড়েছিলেন এক ভারতীয়, নাম পিঙ্কি কর্মকার। সারা বিশ্বের মোট ২০টি দেশ থেকে বাছাই করা হয়েছিল প্রতিনিধিদের। তাদের মধ্যে একমাত্র ভারতীয় সদস্য ছিলেন পিঙ্কি।

আরও পড়ুন অভাবের সংসার: পার্কিং অ্যাটেনডেন্টের কাজ করছেন বক্সিংয়ে জাতীয় চ্যাম্পিয়ন রিতু

মশাল হাতে পিঙ্কির ছবি প্রকাশিত হয়েছিল দেশের সমস্ত সংবাদপত্রে। মশাল এবং ক্যামেরার ফ্ল্যাশ, হাজার ওয়াটের আলোয় চকচক করছিল ওই কিশোরীর মুখ। কিন্তু তারপর থেকেই ক্রমশ অন্ধকারে তলিয়ে গিয়েছে সে। বর্তমানে আসামের একটি চা বাগানে দিনমজুরের কাজ করে সংসার চালাচ্ছেন পিঙ্কি।

আরও পড়ুন নাম বদলে রাজীব গান্ধী খেলরত্ন এবার মেজর ধ্যানচাঁদ খেলরত্ন পুরস্কার

আরও পড়ুন প্রতিযোগীর সংখ্যা মাত্র পাঁচ, অলিম্পিকে তিনটি পদকপ্রাপ্তি ক্ষুদ্রতম দেশের

২০১২ সালের লন্ডন অলিম্পিকে ভারত মোট ৬টি পদক পেয়েছিল। দেশে ফিরে সেই পদকজয়ীদের মতোই সংবর্ধনা পেয়েছিলেন এই অ্যাথলিট। বিমানবন্দরে পা দেওয়ামাত্র তাঁকে জড়িয়ে ধরেছিলেন ডিব্রুগড়ের তৎকালীন সাংসদ সর্বানন্দ সোনওয়াল। তাকে পিঙ্কি জানিয়েছিলেন তিনি পরবর্তী অলিম্পিকে নামতে চান একজন তীরন্দাজ হয়ে। সোনওয়াল পরবর্তীকালে আসামের মুখ্যমন্ত্রী হন, এখন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভার সদস্যও হয়েছেন। কিন্তু পিঙ্কির তীরন্দাজ হওয়া হয়ে ওঠেনি।

আরও পড়ুন “পরিচালকের সঙ্গে শুইনি বলে কাজ পাই না,” আক্ষেপ অভিনেত্রীর

ছোটবেলা থেকেই খেলাধুলোর প্রতি ভালোবাসা ছিল পিঙ্কির। আর ইউনেস্কোর স্পোর্টস ফর ডেভালাপমেন্ট প্রকল্পের সুবাদে নিজেকে মেলে ধরার জায়গাও পেয়েছিলেন। নিজের অনুশীলনের পাশাপাশি আসামের চা-বাগান এলাকায় বহু কচিকাঁচাকে ট্রেনিং দিতেন তিনি। কিন্তু সেসব এখন অতীত। কলেজে পড়ার সময়েই হঠাৎ মা মারা গেলে তাকে সংসার চালানোর প্রয়োজনে নামতে হয়েছে মায়ের পেশাতেই। জীবনযুদ্ধে লড়তে গিয়ে স্বপ্ন দেখা বন্ধ বছর ছাব্বিশের এই তরুনীর।

]]>