market – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com Stay updated with Ekolkata24 for the latest Hindi news, headlines, and Khabar from Kolkata, West Bengal, India, and the world. Trusted source for comprehensive updates Sun, 09 Jan 2022 17:50:22 +0000 en-US hourly 1 https://ekolkata24.com/wp-content/uploads/2024/03/cropped-ekolkata24-32x32.png market – Ekolkata24: Latest Hindi News Updates from Kolkata – Breaking Stories and More https://ekolkata24.com 32 32 Dating: ডেটিংয়ের বিশাল বাজার ভারত: স্পার্কলস প্রতিষ্ঠাতা প্রিয়াঙ্কা https://ekolkata24.com/offbeat-news/india-is-a-great-market-for-dating-priyanka-sehgal-sparkles-founder Sun, 09 Jan 2022 17:50:22 +0000 https://ekolkata24.com/?p=18625 ‘বিবাহ’- স্বামীর সঙ্গে স্ত্রীর এক পবিত্র বন্ধন। আর প্রাচীন ভারতের ঐতিহ্য অনুযায়ী এমনটাই প্রথা হিসেবে বিশ্বাস করা হয়। তার জন্য ভারতীয় সংস্কৃতিতে ‘বিবাহ’ প্রত্যেকটি পরিবারের ক্ষেত্রেই ভীষণই গুরুত্বপূর্ণ বন্ধন হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। আমাদের দেশের ধর্ম ও সংস্কৃতিতে আমাদের সমাজের ‘বিবাহ’ নামক বন্ধনে বিশ্বাস এবং ‘পবিত্রতা’কে এত বেশী গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে যে বিবাহবিচ্ছেদের ক্ষেত্রে আমরা বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় নীচের দিকে অবস্থান করি। ভারতে ‘বিবাহ’ বন্ধনের স্বীকৃতিকে যেখানে চিরস্থায়ী হিসেবে গণ্য করা হয় সেখানে পশ্চিমী কায়দার অত্যাধুনিক ডেটিং (Dating) অ্যাপ কতটা গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠতে পারে সেই বিষয়েই ভারতীয় সমাজের সামনে প্রশ্ন রাখলেন স্পার্কেল্সের প্রতিষ্ঠাতা প্রিয়াঙ্কা সেহগাল (Priyanka Sehgal)।

প্রিয়াঙ্কা সেহগালের কথায়, ভারতের সমাজব্যবস্থায় লোকচক্ষুর আড়ালে গিয়েও যারা একান্তে দুজনে কফি খেতে যাওয়া কিংবা মধ্যরাতে মেসেজের আদানপ্রদানের মধ্যে দিয়েই সর্ম্পকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন তাদের নিঃসন্দেহে ক্যারিশ্মা আছে। কারণ, আমাদের সমাজে বিশেষ করে অবিবাহিত মহিলাদের ক্ষেত্রে নিছকই আড্ডা মারা বা একসাথে ঘুরতে যাওয়াকে মোটেও স্বাভাবিক দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখা তো হয়ই না উপরন্তু সেই যুগলকে উদ্দেশ্যে করে কুরুচিপূর্ণ শব্দও ছুঁড়ে দেওয়া হয়।

সাক্ষাৎকারে প্রিয়াঙ্কা পাল্টা প্রশ্ন ছুঁড়ে দেন এই সমাজের প্রতি, কেন একজন ব্যক্তি স্বেচ্ছায় তার জীবনসঙ্গী খোঁজার চেষ্টা করলে তাকে কলঙ্কিত করা হবে? প্রিয়াঙ্কা বলছেন, “ডেটিং হল লোকেদের সাথে সরাসরি দেখা করা, তাদেরকে জানা যাতে আপনি জানতে পারেন যে আপনার জন্য সঠিক ব্যক্তিটি কে।” স্পার্কেল্সের মত জনপ্রিয় বেটিং অ্যাপের প্রতিষ্ঠাতা বলছেন, আমাদের যুবক-যুবতীদের এবং ডিভোর্সীদের এমন ভাবে উৎসাহিত করতে হবে যাতে তারা বিভিন্ন পরিস্থিতি এবং অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে নিজের সঙ্গীকে খুঁজে বের করতে পারেন।

প্রিয়াঙ্কা জানান, অভিজ্ঞতামূলক ডেটিংই স্পার্কল্সের লক্ষ্য। তার কর্মজীবন এবং বিবাহ বিচ্ছেদের অভিজ্ঞতা দিয়েই তিনি নিজের উদ্দেশ্য এই অ্যাপ শুরু করেছেন বলেও উল্লেখ করেন। অকপট প্রিয়াঙ্কার দাবি, বিবাহবিচ্ছেদের পর যারা সামাজিক জীবন থেকে পিছিয়ে যান বা ডেটিংয়ের সঙ্গে একেবারেই অভ্যন্ত নন তাদের জন্য এই উদ্যোগ। তিনি আরও বলেন, অতীত সম্পর্কের তিক্ত অভিজ্ঞতা থেকে আর সঠিক মানুষকে জীবনে না পাওয়ার জন্য মানুষ একা থাকার সিদ্ধান্ত বেছে নিতে একপ্রকার বাধ্য হন। প্রিয়াঙ্কা সেহগালের মতে, ডেটিং করার জন্য ভারতে বাণিজ্যিক চাহিদা খুব ভালো। একইসঙ্গে Tinder, Hinge এবং Bumbles কে ধন্যবাদ জানানোর কথাও তিনি বলেন কারণ তাদের হাত ধরেই ভারতে ডেটিং অ্যাপের প্রচলন শুরু।

ভারতে আনুষ্ঠানিক বিবাহ নীতিতে জোর দেওয়ার কারণেই ডেটিং অ্যাপকে পশ্চিমী সংস্কৃতি হিসেবে দূরে সরিয়ে রাখা হয় এবং যৌন সম্পর্কের বিষয়ে আলোচনাকে ‘ক্ষতিকারক’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এমনকি বিয়ের আগে থেকেই প্রেমের সম্পর্ক তৈরী হলে সেই সম্পর্কে বিচ্ছেদের বীজ লুকিয়ে থাকে বলেও বাড়ির বয়ঃজ্যেষ্ঠদের মত। এমনকি, যে বৈবাহিক সম্পর্কের ভিত্তিটুকু নষ্ট হয়ে গেছে সেই সম্পর্ক থেকেও মহিলাদের বেরিয়ে আসতে বাধাদান করা হয়। যদিও প্রিয়াঙ্কার মতে, এক দশক আগেও যে পরিস্থিতি ছিল তার থেকে আজকে নারীর স্বাধীনতাকে অনেক বেশি গ্রহণযোগ্য করে তুলছে ভারতীয় সমাজ তবে এখনও সত্যিকারের এবং সম্পূর্ণ ক্ষমতায়নের জন্য অবিরাম কাজ করতে হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

স্পার্কেল্সের প্রতিষ্ঠাতার কথায়, ডেটিং অ্যাপ গ্রাহকদের একটি বড় শতাংশ বিবাহিত। মহিলাদের ক্ষেত্রে ডেটিং সংক্রান্ত বিষয়ে কয়েকটি উন্নতিমানের প্রযুক্তির সাহায্যে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়। এমনকি মহিলারা যে ব্যক্তির সঙ্গে ডেটে যেতে ইচ্ছুক তাদের ব্যক্তিগত তথ্যও বিশেষভাবে যাচাই করা হয়। এছাড়াও ডিজিটাল নিরাপত্তার দিকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়। পরিশেষে প্রিয়াঙ্কা বলছেন, দীর্ঘমেয়াদি ডেটিং বিচ্ছেদের সম্ভাবনাকে অনেকটাই কমিয়ে দিতে পারে এবং সঙ্গীর সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা তৈরীর মধ্যে দিয়েই সম্পর্ক রঙীন হয়ে ওঠে।

]]>
Market: কারখানায় বেড়েছে উৎপাদন, তবু ‘মার্কেট ডাউন’, কোথায় সরকারের স্বদিচ্ছা? https://ekolkata24.com/uncategorized/market-ups-and-downs-in-india-during-pandemic Tue, 04 Jan 2022 06:36:15 +0000 https://ekolkata24.com/?p=17915 নতুন বছরের শুরুর দিকে রয়েছে সুখবর। কারখানায় বেড়েছে উৎপাদন। এক বেসরকারি সংস্থা কৃত সমীক্ষা অনুযায়ী ভারতীয় বাজারে উৎপাদন ক্ষমতা এখনও ৫০ শতাংশের উপরে রয়েছে। অতিমারি আবহে নিঃসন্দেহে যা ইতিবাচক বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

সমীক্ষা অনুযায়ী ডিসেম্বরের শেষের দিকে কিছুটা পড়তির দিকে ছিল ভারতের বাজার। নভেম্বরে উৎপাদন ক্ষমতা ছিল ৫৭.৬। সেখানে ডিসেম্বরের ৬-১৭ তারিখে এই হার কমে হয়েছিল ৫৫.৫। মাসের শেষের দিকেও তা কখনই নামেনি ৫০-এর নিচে। এই পরিসংখ্যানকেই বাহবা দিচ্ছেন বিদ্বজ্জনেরা।

বছরের এই সময় কালকে অনেকেই ‘ফেস্টিভ সিজন’ বলে থাকেন। সাধারণত একের পর এক উৎসবের হাত ধরে মার্কেটের গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার ট্রেন্ড লক্ষ করা যায়। গত বছরও ব্যবসায়ীরা পাখির চোখ করেছিলেন উৎসবের মরশুমকে। লকডাউন, অতিমারি ইত্যাদি কাটিয়ে দোকানে বিক্রি বেড়েছিল কিছুটা। উৎপাদক কোম্পানিগুলিও জিনিসপত্রের দাম রেখেছিল অপরিবর্তিত। কিন্তু তা ক’দিন? কারণ মূল্যবৃদ্ধির কারণে কম-বেশি সকলেই জর্জরিত।

বিশ্বের প্রথম দিক থেকেই আমজনতার দৈনিক খরচ বাড়তে শুরু করেছে একটু একটু করে। এটিএম থেকে টাকা তোলার জন্য চার্জ হোক কিংবা দেশলাই বাক্সের দাম- শীতের বেলায় মূল্যবৃদ্ধির আঁচ। মোড়ের চায়ের দোকানিও ভারতী দাম বাড়াতে বাধ্য হয়েছেন। ছোট ব্যবসায়ীদের অনেকের মুখেই পানসে। বলছেন, ‘মার্কেট ডাউন’। মার্কেট ডাউন হওয়ার অন্যতম কারণ মূল্যবৃদ্ধি। প্রোডাক্ট ম্যানুফ্যাকচর করতে গিয়ে উৎপাদক সংস্থাগুলোকেও গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত অর্থ।

মূল্য বৃদ্ধির পাশাপাশি যথারীতি রয়েছে বেকারত্ব সমস্যা। চাকরি না পেয়ে ডিগ্রীপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা রাস্তার পাশে দিচ্ছেন স্টল- ‘সারভাইব’। সিএমআইই নামক এক উপদেষ্টা সংস্থা তাদের রিপোর্টে জানিয়েছে, ডিসেম্বরে সারা দেশে বেকারত্বের হার বেড়ে হয়েছিল ৭.৯%। যা গত চার মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে গত অগস্টে এই হার ৮.৩% ছিল। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে জাতীয় পরিসংখ্যান দফতরের ফাঁস হওয়া রিপোর্টে জানা গিয়েছিল, ২০১৭-১৮ অর্থবর্ষে দেশে বেকারত্বের হার ছিল ৬.১%। যা চার দশকে সর্বোচ্চ। যদিও কেন্দ্র দাবি করেছিল রিপোর্টটি অসম্পূর্ণ।

কঠিন পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েও ভারতের বাজার রয়েছে টিকে থাকার লড়াইয়ে। কিন্তু সমস্যা সঙ্গে নিয়ে লড়াই ক’দিন সম্ভব? সরকারের সাহায্য প্রয়োজন বৈকি। সাহায্য এলে কবে তা আসবে সে ব্যাপারে রয়েছে প্রশ্ন। তারও ওপরে স্বদিচ্ছা।

]]>
শীতের বাজারে ছ্যাঁকা দিচ্ছে অগ্নিমূল্য দর  https://ekolkata24.com/uncategorized/market-price-today-2 Fri, 24 Dec 2021 06:20:25 +0000 https://ekolkata24.com/?p=16074 News Desk: হালকা হলেও শীতের আমেজ অব্যাহত রাজ্যে। কিন্তু ফেস্টিভ সিজনে শীতেও ছ্যাঁকা খাচ্ছে সাধারণ মানুষ। তাপমাত্রা বাড়ার জন্য নয়,শাকসবজি থেকে শুরু করে মাছ-মাংসের অগ্নিমূল্য দামের জন্য। বড়দিনের আগেই মাছ-মাংসের দর বাড়ল। এমনকি মরশুমী শাকসবজিও বিকোচ্ছে চড়া দরেই। একনজরে রইল আজকের বাজার দর:

 

চন্দ্রমুখী আলু ২০-২২ টাকা প্রতি কেজি,নতুন আলু ২২-২৫ টাকা কেজি ও জ্যোতি আলু‌ বিকোচ্ছে ১৬-১৮ টাকা প্রতি কিলো। পেঁয়াজ মিলছে ৪৫-৫০ টাকা প্রতি কিলো। আদা ও কাঁচা লঙ্কা প্রতি কিলোয় দাম হয়েছে ১০০-১২০ টাকা।

 

 অন্যদিকে কুমড়ো প্রতি কেজি ২৫-৩০ টাকা, লাউ ৩০ টাকা কেজি, পেঁপে ২৫-৩০ টাকা, ফুলকপি ৩০-৩৫ টাকা পিস, বাঁধাকপি ৩৫-৪০ টাকা কিলো, শসা প্রতি কেজি ৫০ টাকা, ধনেপাতা ১৫০ টাকা কিলো, রাঙালু ৮০ টাকা কেজি এবং চিচিঙা প্রতি কিলো ৪০ টাকা। গাজর পাওয়া যাচ্ছে ৪০ টাকা কেজি, উচ্ছে ৫০ টাকা কেজি, টমেটো প্রতি কিলো ৬০ টাকা, মুলো ৩০-৩৫ টাকা কেজি, প্রতি আঁটি লাউশাক ১৫-২০ টাকা, পালং শাক ২০ টাকা এবং লাল শাক ১০ টাকা। প্রতিকেজি ঢেঁড়স ১২০-১৫০ টাকা, পটল ১০০-১২০ টাকা, ঝিঙে ৬০ টাকা, বেগুন ৮০ টাকা,শিম ৫০ টাকা এবং মটর শুটি ৮০ টাকা।

 

গোটা রুই মাছ ১২০-১৫০ টাকা কেজি এবং কাটা রুই মাছ ১৬০-২০০ টাকা কেজি। গোটা কাতলা মাছ ২০০-২৪০ টাকা এবং কাটা কাতলা মাছ ২৮০-৩৫০ টাকা কেজি। প্রতিকেজি ভেটকি মাছ ৪৫০-৫০০ টাকা। তেলাপিয়া মাছ প্রতি কেজি ১১০-১৫০ টাকা, ট্যাংরা মাছ ১৬০-২০০ টাকা, ভোলা মাছ ‌১২০-১৮০ টাকা, পাবদা মাছ ৩৫০-৪০০ টাকা, মৌরোলা মাছ ৩৫০-৪০০ টাকা, গলদা চিংড়ি প্রতি কেজি ৫৫০-৬০০ টাকা ও বাগদা চিংড়ি ৬০০-৭০০ টাকা প্রতি কেজি।

 

এদিকে বৃহস্পতিবার এর তুলনায় আজ দাম বেড়েছে মাংসের। ‌গোটা মুরগির মাংসের দাম প্রতি কেজি ১৩০-১৪৫ টাকা এবং কাটা মুরগির মাংসের দাম প্রতি কেজি ১৮০-২০০ টাকা। পাঠার বা খাসির মাংসের দাম প্রতি কেজি ৬৫০-৭২০ টাকা।

]]>
ফেস্টিভ সিজনে অগ্নিমূল্য বাজারদর https://ekolkata24.com/uncategorized/market-price-today Thu, 23 Dec 2021 05:27:13 +0000 https://ekolkata24.com/?p=15951 News Desk: সামনেই বড়দিন, নিউ ইয়ার। সর্বোপরি এখন চলছে স্বাধের শীতকাল, আর শীতকাল মানেই শাকসবজি। তবে এই বছর মরশুমের শাক সবজির দর আকাশছোঁয়া এমনকি অন্যান্য আনাজ কিনতেও পকেটের টান পড়ছে মধ্যবিত্তের। কাটা পোনার দাম এবি করছে ঢ্যাঁড়স,পটল; দাম প্রায় দেড়শো টাকা কেজি। আকাশছোঁয়া দাম টমেটো, ফুলকপি, বাধাকপির। এক নজরে দেখে নিন আজকের বাজার দর:

 

চন্দ্রমুখী আলু ২০-২২ টাকা প্রতি কেজি,নতুন আলু ২২-২৫ টাকা কেজি ও জ্যোতি আলু‌ বিকোচ্ছে ১৬-১৮ টাকা প্রতি কিলো। পেঁয়াজ মিলছে ৪৫-৫০ টাকা প্রতি কিলো। আদা ও কাঁচা লঙ্কা প্রতি কিলোয় দাম হয়েছে ৮০-১০০ টাকা। অন্যদিকে কুমড়ো প্রতি কেজি ২০-৩০ টাকা, লাউ ৩০ টাকা কেজি, ফুলকপি ২০-৩০ টাকা পিস, বাঁধাকপি ২৫-৩০ টাকা কিলো, শসা প্রতি কেজি ৫০ টাকা, ধনেপাতা ১৫০ টাকা কিলো এবং চিচিঙা প্রতি কিলো ৪০ টাকা। গাজর পাওয়া যাচ্ছে ৩০ টাকা কেজি, উচ্ছে ৫০ টাকা কেজি, টমেটো প্রতি কিলো ৬০ টাকা, মুলো ২৫-৩০ টাকা কেজি, প্রতি আঁটি লাউশাক ১৫-২০ টাকা, পালং শাক ২০ টাকা এবং লাল শাক ১০ টাকা। প্রতিকেজি ঢেঁড়স ১২০-১৫০ টাকা, পটল ১০০-১২০ টাকা, ঝিঙে ৫০ টাকা, বেগুন ৮০ টাকা,শিম ৪০ টাকা এবং মটর শুটি ৮০ টাকা।

 

এদিকে গোটা মুরগির মাংসের দাম প্রতি কেজি ১২০-১৩৫ টাকা এবং কাটা মুরগির মাংসের দাম প্রতি কেজি ১৫০-১৮০ টাকা। পাঠার বা খাসির মাংসের দাম প্রতি কেজি ৬২০-৭০০ টাকা।

 

গোটা রুই মাছ ১২০-১৫০ টাকা কেজি এবং কাটা রুই মাছ ১৬০-২০০ টাকা কেজি। গোটা কাতলা মাছ ২০০-২৪০ টাকা এবং কাটা কাতলা মাছ ২৮০-৩৫০ টাকা কেজি। প্রতিকেজি ভেটকি মাছ ৪৫০-৫০০ টাকা। তেলাপিয়া মাছ প্রতি কেজি ১১০-১৫০ টাকা, ট্যাংরা মাছ ১৬০-২০০ টাকা, ভোলা মাছ ‌১২০-১৮০ টাকা, পাবদা মাছ ৩৫০-৪৫০ টাকা, মৌরোলা মাছ ৩৫০-৪০০ টাকা, গলদা চিংড়ি প্রতি কেজি ৫৫০-৬০০ টাকা ও বাগদা চিংড়ি ৬০০-৭০০ টাকা প্রতি কেজি।

]]>
পাঁচলার বাজারে পুলিশের অভিযান, বাজেয়াপ্ত বিপুল পরিমাণ বাজি https://ekolkata24.com/uncategorized/police-raid-panchla-market-confiscated-huge-quantity-of-firecrackers Sun, 31 Oct 2021 08:51:15 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=9796 News Desk: কলকাতা হাইকোর্ট স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছে গত বছরের মতো এবারও দীপাবলিতে বাজি বিক্রি ও বাজি পোড়ানো সম্পূর্ণভাবে বন্ধ থাকবে। তারপরই সক্রিয় হাওড়া গ্রামীণ জেলা পুলিশ।

সূত্র মারফত খবর পেয়ে শনিবার পাঁচলা থানার জয়নগর বাজারে একটি দোকানে হানা দেয় হাওড়া গ্রামীণ জেলা পুলিশের এনফোর্সমেন্ট শাখার আধিকারিকরা। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, অভিযান চালিয়ে সেখান থেকে প্রায় ৩০ কেজি বাজি উদ্ধার করা হয়েছে। শব্দবাজির পাশাপাশি আতসবাজিও রয়েছে বলে জানা গেছে। পুলিশ বাজিগুলিকে বাজেয়াপ্ত করার পাশাপাশি একটি মামলা রুজু করেছে। হাওড়া গ্রামীণ জেলা পুলিশের এক উচ্চপদস্থ আধিকারিক জানান, এই অভিযান জারি থাকবে।

কালীপুজ এবং দীপাবলিতে বাজির উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে কলকাতা হাইকোর্ট। প্রথমে গ্রীন বাজি বললেও পরে পরিবর্তন হয় নির্দেশিকা যেকোনও ধরনের বাজি পোড়ানোর উপরেই নিষেধাজ্ঞা জারি করে আদালত।

আদালতের জানিয়েছে, “বেঁচে থাকার অধিকার মৌলিক অধিকার। বৃহত্তর স্বার্থের কথা ভেবে ক্ষুদ্র স্বার্থ উপেক্ষা করতে হয়। পরিবেশ বান্ধব বাজি চিহ্নিত করার কোনও উপায় নেই পুলিসের।পুলিসের পক্ষে বাজি চিহ্নিত করা অসম্ভব। করোনা প্রতিদিন বাড়ছে। যাঁদের শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা রয়েছে, তাঁদের আরও বেশি সমস্যা হতে পারে।” পাশাপাশি আদালতের নির্দেশ কোথাও কোনও বাজি বিক্রি করা যাবে না। বাজির বিজ্ঞাপনও দেওয়া যাবে না। শুধুমাত্র প্রদীপ ও মোমবাতি ব্যবহার করা যাবে। এই নজরদারি চালাবে রাজ্য।

কালীপুজয় বাজি ফাটানোর নিয়ম আগেই বেঁধে দিয়েছিল রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ। পর্ষদের তরফে জানান হয়, পরিবেশবান্ধব বাজি ফাটাতে হবে। বলা হয়েছিল কালীপুজো , দীপাবলিতে মাত্র দু’ঘণ্টা বাজি ফাটানো যাবে। কেবলমাত্র রাত ৮টা থেকে ১০টা পর্যন্ত বাজি ফাটানো যাবে। ছট পুজোর দিন সকালে ২ ঘণ্টা বাজি পোড়ানো যাবে।

অন্যদিকে, ময়দানে নয় রাজ্য সরকারের সহযোগিতায় এবার বাজির বাজার বসবে উত্তর কলকাতা সিঁথির সার্কাস ময়দানে। শনিবারই নবান্নে মুখ্যসচিব ও স্বরাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন সারা বাংলা আতশবাজি উন্নয়ন সমিতির চেয়ারম্যান বাবলা রায়। তাঁর দাবি, বাজার বসানোর জন্য দমকলের ছাড়পত্র ও সরকারে অনুমতি মিলেছে।

]]>
করোনা টু বৃষ্টি, ত্রিফলায় লক্ষী পুজোর হাল ভাঁড়ে মা ভবানী https://ekolkata24.com/uncategorized/laxmi-puja-market-condition-is-worst Tue, 19 Oct 2021 04:55:23 +0000 https://www.ekolkata24.com/?p=8230 নিউজ ডেস্ক: সবেমাত্র গিয়েছে দুর্গাপুজো। সঙ্গে করোনা পরিস্থিতি এবং দোসর আবহাওয়া। সবমিলিয়ে লক্ষীর ভাঁড়ে মা ভবানী অবস্থা। তিন দুর্যোগে বাজার খারাপ লক্ষীপুজোর। আর কিছু না হোক অন্তত বৃষ্টিটা থামুক। এমনটাই চাইছেন যারা লক্ষী পুজোর পসরা সাজিয়ে বসেছিলেন রাস্তার মোড়ে মোড়ে।

রবিবার থেকেই লক্ষ্মীপুজোর বাজার নিয়ে বসেছেন বিক্রেতারা। কিন্তু কোথায় কী? বিক্রি-বাট্টা তেমন না নেই। তাই ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত পড়েছে। সোমবার সকাল থেকে বিকেল টানা বৃষ্টি হয়েছে। কলকাতার বিভিন্ন বাজার ঘুরে পুজোর সামগ্রীর কেনার সেই চেনা ভিড় নেই। এটা একদিকে দিয়ে যেমন ভালো, অপরদি খারাপ।

বিক্রেতারা স্পষ্ট বলছেন প্রতিমা বিক্রি অন্যান্য বছর তুলনায় অর্ধেকও হয়নি। তিলের নাড়ু থেকে নারকেল নাড়ু, ধানের শিষ, ডাব, তালের শাঁস নিয়ে সবাই বসে রয়েছেন, কিন্তু খদ্দের নেই। আকাশের হাল খারাপ। ফলে লক্ষ্মীপুজোর বাজার চাঙ্গা না হওয়ার দিকেই এগোচ্ছে।

হাওয়া অফিস জানাচ্ছে, উত্তর তেলেঙ্গানার উপরে তৈরি হওয়া নিম্নচাপ রয়েছে। বেপাত্তা শুকনো হাওয়া। সে যে কোথায় তা এখনও জানা যায়নি, অথচ অক্টোবরের তৃতীয় সপ্তাহ শেষের পথে। এদিকে পুবালি বাতাসের প্রভাব এখনও প্রকট হয়ে রয়েছে। দু’য়ের কোপে টানা বৃষ্টিতে নাকাল রাজ্যের একাধিক জেলা, মূলত দক্ষিণবঙ্গ।

এতেই থামছে না হাওয়া অফিস জানাচ্ছে নতুন একটি নিম্নচাপ তৈরি হয়েছে যার অবস্থান মধ্যপ্রদেশে সঙ্গে বাংলার উপর আরও একটি নিম্নচাপ রয়েছে। ফলে প্রবল বৃষ্টির সম্ভাবনা আরও জোরালো হয়েছে রাজ্যে। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস, আজ মঙ্গলবার পর্যন্ত টানা বৃষ্টি চলবে দক্ষিণবঙ্গের বেশিরভাগ জেলাতে। পাশাপাশি দুর্যোগ শুরু হবে উত্তরবঙ্গেও। সেখানেও আজ থেকে প্রবল বৃষ্টির সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।

উত্তরবঙ্গে বুধবার ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির সতর্কতা দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। দক্ষিণবঙ্গে বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি হতে পারে। ওইদিন বীরভূম ও মুর্শিদাবাদে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনার খবর জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। উত্তরবঙ্গ এবং দক্ষিণবঙ্গের লাগোয়া রাজ্য ওডিশা এবং ঝাড়খণ্ডেও ভারী বৃষ্টি হবে।

]]>